![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুসলিম সম্প্রদায়ের ভেতর যারা পীর ফকিরে বিশ্বাস ও ভক্তি করে মূলতঃ তারাই হলো ইসলাম ধর্মে বিভ্রান্তি সৃষ্টিকারী গোষ্ঠী।
.
এরা এদের ক্ষুদ্র জ্ঞান আর অজ্ঞতার দরুন কুফর সহ নানাবিধ শিরকের সাথে সম্পৃক্ত থাকে এবং বলে বেরায় পীর ছাড়া পুলসিরাত পার হওয়া সম্ভব না!!
.
সত্যিকার অর্থে তারা জানেই না যে পীর শব্দটার অর্থ কি। (কথিত আছে হাশরের সময় স্বয়ং নবীরাও পুলসিরাত পার হওয়া নিয়ে শঙ্কিত থাকবেন। সেখানে পীরদের অবস্থান কোথায় থাকবে সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না) আর তাদের মধ্যে যে গুটি কয়েক জন লোক জানে যে " পীর মানে শিক্ষক, আর শিক্ষক ছাড়া জ্ঞানার্জন করা সম্ভব নয়; সুতরাং পীর ধরা বা পীরের বশ্যতা শিকার করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু তারা এক বারও হিসেব করে না যে সাধারণ মানুষদের ভেতর পীর থাকে না কেবল পাগলের। বাকি সবারই কোনো না কোনো ভাবে পীর বা শিক্ষক থাকে।হোক সে শিক্ষকের শিক্ষার বিষয় বস্তু ভিন্ন বা খারাপ, ভালো.......
.
যাই হোক। সে হিসেবে পীর বলেন শিক্ষক কিবা ওস্তাদ বলেন ঐ প্রয়োজনীয় লোকটা কিন্তু সবারই আছে। অথচ ভাল তরীকা, খারাপ তরীকা নামে নিজ নিজ সঙ্গা দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মকে তারা বিচ্ছিন্ন ও একটি শান্তি প্রিয় জাতিকে ছত্রভঙ্গের পায়তারা করে যাচ্ছে। আর একটি কথা। যতো দূর মনে পড়ে প্রত্যেকের হাশর সম্পন্ন হবে তার শিক্ষাগুরুর পেছনে এবং শিক্ষা গুরুর নিকট হতে স্রষ্টা তার প্রদত্ত শিক্ষার হিসেব নিবেন; যা তিনি প্রচার করেছেন তা কতোটুকু মানব কল্যাণে ব্যবহৃত হয়েছে তার উপর ভিত্তি করে।
অতএব আমরা যারা মহানবী মুহাম্মাদ (সাঃ) কে আদর্শ মেনে তার উপর নাযিল হওয়া কিতাব কোরআন ও তার দেখানো পথের নথি হাদিস কে সরাসরি অনুসরণ করি তারা যদি ঈমান নিয়ে মরতে পারি ইনশাল্লাহ্ আমাদের হাশর সরাসরি মহানবী মুহাম্মাদ (সাঃ) এর পেছনেই সংঘটিত হবে।
যেহেতু আমাদের তরিকা নামক কোনো ডিভাইডার নেই। (অনিচ্ছাক্রমে ভুল ত্রুটি মার্জনীয়)
©somewhere in net ltd.