![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই রকম সফল নির্বাচনের পর যারা অসন্তুষ্ট এবং যাদের গাঁয়ে আগুনের জ্বালা লাগছে তারা পানি ঢালতে পারেন। আগামীকাল হতে আর পানি ঢালার সুযোগ পাবেন না।
ঐতিহাসিক এক অভূতপূর্ব নির্বাচনে বাংলাদেশ নতুনভাবে জাগিয়া উঠেছে। লাখ লাখ ভোটার কাচ্ছি বিরিয়ানী খাইতে খাইতে ডোল, তবলা বাজাতে বাজাতে তাদের প্রার্থীর পক্ষে স্লোগান দিতে দিতে ভোট কেন্দ্রের দিকে আগাইয়া গেল। ভোটারদের সেরাম উপস্থিতিতে জাল ভোট দেওয়ার সাহস দেখাইনি কেউ। নারী পুরুষেরা সকাল বেলা বিশুদ্ধ পানিতে স্নান সারিয়া, আতর, স্নো মাখিয়া রঙ বেরঙের পোশাক পরিয়া কি আনন্দেই না ভোট দিল। গনতন্ত্রের পথে এ এক অভূতপূর্ব যাত্রা। বিজয়ী ও বিজীত উভয়ের মাঝে গনতন্ত্রের উত্তরণে ব্যাপক আনন্দ পরিলক্ষিত হয়েছে।
নারী পুরুষের ভীড়ের চাপে নারী লাইন পুরুষ লাইনের সহিত নিকটবর্তী হওয়ায় কেউ কেউ পাত্র পাত্রী পছন্দের কাজটিও সেরে নিয়েছেন, প্রগতির পথে আরো একধাপ এগিয়ে কোথাও কোথাও পরকীয়ার বিষয়ও পরিলক্ষিত হয়েছে। সত্যিই এত সফল একটি নির্বাচনের পর এখন চিন্তা শুধু কিভাবে এই নির্বাচনের ফলাফলকে দেশ মাতৃকার কল্যাণে ব্যবহার করা যায়।
এখনো নির্বাচনী বিনোদন চলছে। দেখে নেন, কাল হতে এইসব আর পাওয়া যাবে না।
Click This Link
নির্বাচনে এতো বিনোদন আগে জানতে পারি নাই। জোর করে নির্বাচন করিয়ে কি লাথি না দিল কাঘুরে।
স্বাধীন দেশে এতো লাশ দেখতে ভাল লাগে না। কাকে কে মারল তা বড় বিষয় নয়, বড় বিষয় হচ্ছে জনগণ মরছে। একই সাথে যারা মূল ইস্যুকে আড়াল করে এই সকল হত্যাকাণ্ডে পরোক্ষ ইন্দন দেয় তাদের নিন্দা জানাই। মূল ইস্যুকে আড়াল করার জন্য যারা বক্তব্য দেন, শঠতার আশ্রয় নেন তাদেরও নিন্দা জানাই। সকল দালালদের একই চরিত্র, সে যে দেশেরই হোক। দালালদের ব্যাপারে সাবধান, দেশ ধ্বংস করা যাদের লক্ষ্য তারা তাদের প্রয়োজনে আবার একও হয়ে যেতে পারে। সারা দেশে নির্বাচনী সহিংসতায় নিহত ২৪।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৭:৪৪
মুহসিন বলেছেন: খিচুড়ীর লাইন আমিও দেখেছি।