![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ির কথা চিন্তা করতেই শরীর কেমন যেনো সিউরে উঠে,
কখন যাব, কিভাবে যাব, একা যাব, না কেউ সাথে যাবে???
বাসস্টান থেকে নেমেই একটু সামনে হাটলেই মহরোম ভাইয়ের দোকান, দোকান ক্রস করে মেইন রোড থেকে নেমেই বাড়ির পথ।
দেখব হয়তো, আহারে রোডটার কি অবস্থা, পাটোয়ারী সাহেবের পুকুরের মাছ রোডটা খেয়ে একি আবস্থা করেছে!!!
এতো দিনে দীঘির পাড়ে নতুন ঘর উঠেছে নিশ্চই, বর্ষাকাল বলে নিশ্চই দীঘিতে পানি থইথই, সাঁতরাতে বেশ হবে।
আচ্ছা দীঘির পাড়ের শত বছরের বৌঠকখানা আছে তো?? না ভেঙে চুরমার।
মহিলা মাদ্রাসার মাঠটার কি অবস্থা, পোলাপাইন নিশ্চই আমাদের মত এই দিনে ফুটবল খেলে না।মাদ্রাসার পিছনের রোডটা দিয়ে এখন যাওয়া যাবেনা হয়ত, কাদা ভরা থাকবে, পানিও থাকতে পারে।
আচ্ছা আমাদের পুকুরটার যেন কি অবস্থা,
কচুরি ফেনায় ভরে যায় নি তো, না হয় লাফ দিব কি করে!!!
বাড়িতে নিশ্চই নতুন ভাড়াটিয়ার পিচ্ছি এসেছে, গেটের সামনে বারান্দায় দাঁড়িয়ে বলবে এই তুমিকি পলাশ!! হেসে হা বলতেই, আগের বারের মতো বলতে পারে আস-সালামুয়ালাইকুম!!!
ঘরের দরজায় ঠকঠক করতেই মা অথবা বাবা দরজা খুলে বলবে, কিরে আসবি একটা ফোনও তো করলি না।
মায়ের পা ছুঁয়ে ঘরে ঢুকতেই ভাইকে দেখতে পারি,
তাও একবছর পর।।
১১/০৭/১৫।
©somewhere in net ltd.