![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি এক ছোট্ট ছেলে। দুষ্টু বলে লোকে আমায়। লিখি মানুষ ও মানবতার পক্ষে..।।
শিক্ষা জাতির মেরুদন্ড । কথাটি বহুল প্রচলিত এবং ব্যবহৃত । আর এই মেরুদন্ড তৈরির গুরু বা ডাক্তার হচ্ছেন শিক্ষকরা । এবং বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে এই মেরুদন্ডের সর্বশেষ পেরেকটি মারা হয় । কারণ বিশ্ববিদ্যালয়ই হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান । এবার আসি এখানকার শিক্ষক- ছাত্র সম্পর্কে....। শুধু বিশ্ববিদ্যালয় নয়, প্রাচীনকাল থেকেই গুরু- শিষ্য সম্পর্ক খুবই মধুর এবং বিশ্বাস বা সম্মানের ধরা হয় । হ্যাঁ, এটা অবশ্যই শ্রদ্ধার বা সম্মানের হওয়া বাঞ্চনীয় । কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন । ছাত্রদের কাছে শিক্ষক মানেই বিশাল ক্ষমতাধর কোন প্রাণী । তাঁর হাতে বিশাল ক্ষমতা, তিনি যা ইচ্ছা ছাত্রদের সাথে তাই করতে পারেন । আর ছাত্রীদের সাথে শিক্ষকদের সম্পর্কের মাত্রা তো আরো ভয়াবহ । পেপার খুললেই শিক্ষক কর্তৃক ছাত্রী ধর্ষণের মতো ঘটনা দিয়েই পেপার ভর্তি থাকে । কিছুটা ঘটনা তুলে ধরলাম _____
১) ধরুন, কোন শিক্ষক -এর ক্লাস ছিল সকাল ১০ টায় কিন্তু তিনি তাঁর ব্যক্তিগত কারণে ক্লাস নিবেন না । সেই ক্লাস তাঁর ইচ্ছামত নিবেন বিকাল ৫ টায় । কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের ওই সময় ক্লাস করার কোন মন-মানসিকতা থাকার কথা নয় ।
২) যেদিন ক্লাস থাকে সেদিন ক্লাস না নিয়ে অফডে তে ক্লাস নিবেন তারা । কিন্তু শিক্ষার্থীদের ওই অফডে তে ক্লাস করতে ভাল না লাগতেও পারে । কিন্তু তারা যদি রুটিন অনুযায়ী ক্লাস নেন, তাহলে কিন্তু অফডে তে ক্লাস করা লাগেনা ।
এছাড়া আরো অনেক ঘটনা আছে যা বললে শিক্ষকরা মনঃক্ষুণ্ণ হতে পারে । যেমন, ছাত্ররা তাদের পরিক্ষার ফি, হল ফি অন্যান্য ফি কমানোর জন্য আন্দোলন করলে পুলিশ দিয়ে হামলা করা হয় । কিন্তু শিক্ষকরা যখন বেতনের দাবিতে দিনের পর দিন ক্লাস কর্মবিরতি দেন, তখন পড়াশুনা নষ্ট হয় না। বরং তারা বলেন, এটাও শিক্ষার অংশ ।
কোন ছাত্র শিক্ষকদের এই বঞ্চনার বিপক্ষে কথা বললে শিক্ষকরা ঐ শিক্ষার্থীর পুরো শিক্ষাজীবন নষ্ট করে দেওয়ার ভয় দেন । কারণ তাদের হাতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তুলে দিয়েছে Internal Evaluation -এর ২০ মার্ক্স এর প্যাড়া । যা বিজনেজ ফ্যাকাল্টির ছাত্রের জন্য আরো বেশি । এই ২০ মার্কের প্যাড়ায় পরে না পারি বলতে না পারি চলতে । বড়ই বিচিত্র এ শিক্ষাজীবন, বিচিত্র এ বিশ্ববিদ্যালয় ।
২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪০
দূর্জয় হাফিজ বলেছেন: সুধুই কি তাই?.........................................................।
৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:০৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: শোনেন ভাই, এই সব আবাল শিক্ষক ঠাপাই না কখনো আর এ কারনেই ডিপার্টমেণ্টে থার্ড তবে উল্টা দিক থেকে। কিন্তু এখন ব্যাচমেটদের মধ্যে যে তিনজন সব থেকে ভাল এবং বুদ্ধিতাত্ত্বিক চাকুরীটা করছে তার মধ্যে আমি একজন এবং সেটা নিজের যোগ্যতায়। আমি আমি ই। কোন ....ত মারানি শিক্ষকের ভাল মার্কসের দরকার হয় নাই যদিও শালাদের শিকার ছিলাম আমি। এসব এখানে বইলা লাভ নাই। এমন বাইঞ্চোদ শিক্ষকের কলার ধইরা ডিপার্ট্মেণ্ট থিক্কা লাথথি মারতে মারতে বাইর করেন দেখবেন বাকীডি সোজা হয়ে গেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৪
সুমন কর বলেছেন: বড়ই বিচিত্র এ শিক্ষাজীবন, বিচিত্র এ বিশ্ববিদ্যালয় ।
সব শিক্ষক কিন্তু এমনটি নয়।