নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টারজান০০০০৭

টারজান০০০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

উগান্ডার ডিজি টা--ল নিরাপত্তা আইনে মতি মিয়ার বিড়ম্বনা !!

১৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৩৭



১. উগান্ডার মতি মিয়ারে আপনারা চিনেন? চিনেন না? ঐযে, যারে লাইনে আনার লাইগা আগাচৌ লিখিয়াছিলো 'মতির সুমতি ফিরবে কবে ' ! আগাচৌ রে চিনেন? চিনেন না ? আরে যেই ব্যাডায় শফিক মিয়ার যায়যায়দিনে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লেইখ্যা ফাটাইয়া ফেলিয়াছিলো ! শফিক মিয়ারে চিনেন? চিনেন না ? আরে , সেই বুড়ো ভাম , যেই ব্যাডায় বাংলাদেশে ভ্যালেন্টাইন্স ডে চালু করছিলো ! তাও চিনেন নাই ! আরে যারে সঞ্জীব দা লন্ডনের প্লেন থেইকা নামাইয়া আনছিল বেতন না দিয়া ভাইগ্যা যাইতেছিল বইলা ! সঞ্জীব দারে চিনেন ? চিনেন না ? আরে সেই সঞ্জীব দা যিনি লিখিয়াছিলেন --"কাদিয়ানীদের উপর হামলার মদত দেয় কাদিয়ানীরাই !"
তাও চিনেন নাই ? আরে ওই সঞ্জীব দা, যিনি লিখিয়াছিলেন-
আমি তোমাকেই বলে দেবো
কিযে একা দীর্ঘ রাত,
আমি হেঁটে গেছি বিরাণ পথে।

এইবার চিনছেন তো ?

যাহ ! মতি মিয়ারে চিনাইতে যাইয়া কোথায় চলিয়া আইলাম ! যাউকগা ! আগাচৌ লেখার পরও মতির সুমতি আর ফিরিল না ! ইতোমধ্যে আগাচৌ টিশিয়া গেলো ! মতি মিয়ারে আর কেহ উফদেশ দেয়না। উপরে পাঁঠা আর ভিতরে পশ্চিমা ভগবানদের সাথে ইটিসপিটিস থাকার সুবাদে মতি মিয়ার পাঙ্খা গজাইলো ! নাটাই যে পশ্চিমা ভগবান ছাড়াও দেশি ভগবানদের হাতে থাকিতে পারে মতি মিয়ার এন্টিনায় ইহা ধরে নাই। দেশী ঠাকুর ছাড়িয়া বিদেশী কুকুররে ভগবান বানাইয়া যে কারবার চলিতেছিল, দেশি ঠাকুরের তাহা পছন্দ হয় নাই ! মামলা-মোকদ্দমার মাইনকা চিপায় ফেলিয়া আচ্ছামতন ধোলাই দিয়া মতিরে লাইনে আননের ফিকির করা হইলো ! কিন্তু কুকুরের লেজে পাইপ ঢুকাইলে পাইপ বাঁকা হইয়া যায় , লেজের কিছুই হয় না ! মতি মিয়ার লেজও সোজা হইলো না !

২. ফরাসি, আমেরিকান আর উগান্ডার ডাক্তাররা এক সম্মেলনে মিলিত হইয়াছেন ।

ফরাসি ডাক্তার বলিলেন ,
-- আমাদের দেশে হার্টের অপারেশন সবচেয়ে কঠিন !
--কেন?
--লোকেরা পরকীয়াতে ব্যস্ত থাকে বলিয়া হার্ট জায়গামতন থাকে না !

আমেরিকান ডাক্তার বলিলেন ,
--আমাদের দেশে আঙুলের অপারেশন সবচেয়ে কঠিন !
--কেন ?
--আঙুলগুলো সব অন্যের ইয়েতে দেওয়া থাকে বিধায় খুঁজিয়া পাওয়া যায় না !

উগান্ডার ডাক্তার বলিলেন ,
-- আমাদের দেশে টনসিলের অপারেশন সবচেয়ে কঠিন।
--কেন? টনসিলের অপেরেশনতো সবচেয়ে সহজ !
-- আমাদের যে মুখ খোলা বারণ, অপারেশন করিতে হয় পায়ুপথ দিয়া !



৩. উগান্ডায় ডিজি টা--ল নিরাপত্তা আইন পাশ হওয়ার পর জনগণ পড়িল মাইনকা চিপায় ! এতদিন রাজনীতিবিদগো বাপ্-মা তুইলা গালাগালি করণ যাইতো ! এহন করিলে মাইনকা চিপায় লইয়া যায় ! ছঙবাদপত্র , টিভি , ইন্টারনেটের বদলে এই আইন সম্পর্কে পিনিক ছড়াইয়া পড়িল ! লম্পট প্রেমিকরাও আর ভাইরাল ভিডিও ছাইড়া সাহস পায় না ! ছাম্বাদিকরা প্রথম প্রথম ডরাইতো না বটে , তয় মতি মিয়ারে ছেচা দেওয়ার পরে সর্বস্তরে আতঙ্ক ছড়াইয়া পড়িল। কেহ আর মুখ খুলিতে সাহস করে না ! ইহাতে ডাক্তারদের পোয়াবারো হইলো ! মুখ খোলা বারণ বিধায় মুখের অপারেশন পায়ুপথ দিয়া করিয়া তাহারা মোটা টাকা কামাইলো। শুধু জনগণের ইয়ে মারা গেলো !



৪. এহেন পরিস্থিতিতে মতি মিয়া পড়িলেন বিপদে ! তাহার আক্কেল দাঁতের পাশের দাঁতে প্রচুর ব্যাথা। দাঁতের শক্তি কমিয়া টাইটানিকের মতন দোল খায় ! কিন্তু ঝড়ে উপড়ানো গাছের মতন উপড়ে আসে না ! ব্যাথায়-বেদনায় মতি মিয়া কাহিল, নমরুদের মতন মাথায় বাড়ি দিবে কিনা উহাও বিবেচনাধীন ! অবশেষে উপলব্ধি করিলেন দাঁতের মায়া আর করা যাইবে না ! কিন্তু সমস্যাতো অন্যখানে ! মুখ খোলা যে বারণ। দাঁতের জন্য পায়ুর আয়ু তো ক্ষয় করা যায় না ! ব্যাপক লবিয়িং করিয়াও কোন ডেন্টিস্টরে দিয়া অপারেশনে রাজি করাইতে পারিলেন না ! তাহারা জনগণের পায়ুপথের আয়ু কমাইয়া অপারেশন করিয়া যে মাল কামাইতেছে তাহা মুখ খুলিয়া করিলে পাইবে না ! জনগণের ইয়ের আয়ু কমিলে তাহাদের কি ! তাহা ছাড়া মার্কামারা মতি মিয়া মুখ খুলিলে আবার নিজেও মাইনকা চিপায় পড়ার আশঙ্কা আছে ! আর পাঁঠারা কিপ্পুস হওয়ায় বেশি মাল-পানিও খরচ করিবে না ! লস প্রজেক্ট ! !

অবশেষে ব্যাফক খোঁজ দা সার্চ চালাইয়া প্রাইভেট মেডিকেল হইতে পাশকৃত প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের একখানা ফিমেল ডেন্টিস্ট পাওয়া গেলো যিনি মুখ খুলিয়াই অপেরেশন করিবেন ! চেহারা-সুরতে পুরাই নায়লা নাঈম ! এক্কেরে টুথ ফেয়ারি ! নারীবাদী মতি মিয়া মুগ্ধ হইয়া নিজেরে তাহার হাতে সপিয়া দিলেন !

৫. দারুন সুন্দর চেম্বার , ডিভানের মতন চেয়ার, আর নায়লা নাঈমের লাহান ডাক্তার পাইয়া মতি মিয়া দারুন খুশি ! গটগট করিয়া আসিয়া চেয়ারে শুইয়া পড়িলেন ! ডাক্তারনী কহিল , আংকেল হা করেন তো ! আংকেল ডাক শুনিয়া মতি মিয়া এমনিতেই হা ! এতো কলপ , মাঞ্জা , শ্যানেল ৫ মাইখ্যাও আংকেল !! মতি মিয়ার বেলুন চুপসাইয়া গেল ! কি আর করা ! মতি মিয়া হা করিল !
---আরেকটু হা করেন, আরেকটু !
মতি মিয়া বড় হা করিল।
--না না , আরও বড় হা করেন!
মতি মিয়া আরো বড় হা করিল।
--না না , আরেকটু বড় হা করেন!

কি ব্যাপার ডাক্তার, আপনি কি আমার মুখের ভিতরে বইসা দাঁত তুলিবেন নাকি ! মতি মিয়া সন্দেহ করে !
ডাক্তার হাসে ,মধুর হাসিতে মতি মিয়া গইল্যা পানি হইয়া যায় ! হাসিতে হাসিতেই এনেস্থেসিয়ার ইনজেকশন মুখের ভিতরে দাঁতের কাছে লইতেই উন্নয়নের কারেন্ট চইলা গেলো ! আচমকা অন্ধকারে ডাক্তার কোথায় ইনজেকশন দিলেন মতি মিয়া ঠাহর করিতে পারিলেন না। কিছুক্ষন পরেই মতি মিয়া টের পাইলেন তাহার জিহবা ক্রমশঃ অবশ হইয়া আসিতেছে ! সহকারিণীকে টর্চ ধরিতে বলিয়া ডাক্তার একখানা ইয়া বড় প্লায়ার্স লইয়া আসিলেন ! এক্সরে দেখিয়া দাঁতের অবস্থান সনাক্ত করার কথা থাকিলেও প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের ডাক্তার উহা পারিলেন কিনা বোঝা গেলো না ! উল্টো মতি মিয়ারেই জিজ্ঞাসা করিলেন , আপনার কোন দাঁতটি তুলিব? অসাড় জিহবা লইয়া মতি মিয়া আঙ্গুল নাড়াইয়া কোনরকমে ইশারা করিলেন ----- যে দাঁতটি নড়ে !
ডাক্তারের মুখ উজ্জ্বল হইয়া উঠিল ! সহজেই রক্তে মাখামাখি দাঁতটি তুলিয়া ডাক্তার কর্ম সম্পাদন করিলেন !


৬. দাঁত তো উঠিল ! এদিকে বিপদ হইলো আরেক জায়গায় ! বিরাট বড় হা করায় মতি মিয়ার দুই চোয়ালের কেঁচিগেট আটকায়া গিয়াছে ! মুখ আর বন্ধ করা যায় না ! অদ্ভুত অবস্থায় মতি মিয়া আ আ করিতে লাগিলেন ! ডাক্তারও কিছুক্ষন চেষ্টা করিয়া ফেল মারিলেন ! বিষম বিপদ ! হঠাৎ ডাক্তার সহকারিণীকে বলিল, উনার জন্য হিমু চিকিৎসা শুরু কর !



মতি মিয়ার বুক দুরু দুরু করিয়া উঠিল। হিমু চিকিৎসা আবার কি ? পাগলের পাল্লায় পড়িলাম নাকি ! কিছুক্ষন পরে সহকারিনী একখানা কাঠির মাথায় কাঁচা বিষ্ঠা লইয়া আসিল ! ইতোমধ্যে কারেন্ট চলিয়া আসায় , মতি মিয়া উহা স্পষ্ট দেখিতে পাইলেন ! কাঠিসহ ইয়ে মুখের কাছে আসিতেই মতি মিয়া বিকট চিৎকারে দিয়া চেয়ার হইতে উঠিয়া পড়িলেন, সঙ্গে সঙ্গে খটাস করিয়া শব্দ হইলো ! বিস্ময়ের সঙ্গে দেখিলেন তাহার দুই চোয়াল লাগিয়া গিয়াছে ! হিমু চিকিৎসার কেরামতি দেখিয়াও মতি মিয়া খুশি হইতে পারিলেন না ! পায়ুর আয়ু রক্ষা করিয়া দাঁত তুলিয়া মতি মিয়া বাড়ির পথ ধরিলেন বটে ! তবে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করিলেন আর কখনও প্রশ্নফাঁস জেনারেশনের কোন ডাক্তারের কাছে যাইবেন না !

৭. কোনোমতে বাড়ি ফিরিয়া মতি মিয়া শুইয়া পড়িলেন ! ইতোমধ্যে এনাস্থেসিয়ার প্রতিক্রিয়া কমিয়া গিয়াছে , ব্যাথাও শুরু হইয়াছে ! কথাও বন্ধ ! ঘুম থেকে উঠিয়া ওয়াশ রুমে যাইয়া ভয়ে ভয়ে মুখ হা করিলেন ! যাহা দেখিলেন তাহা বিশ্বাস করিতে পারিলেন না ! দাঁত দাঁতের জায়গাতেই আছে , তাহার আলা জিহবা নাই ! ঘটনা কি ? ফ্লাশব্যাকের মতন মতি মিয়ার সব মনে পড়িল ----- আপনার কোন দাঁতটি তুলিব?
--যে দাঁতটি নড়ে !"

তবে কি ডাক্তার আলা জিহবা নড়ে দেখিয়া উহাই উঠাইয়া দিয়াছে ! প্রশ্নফাঁস জেনেরেশনের এই অবস্থা ! অটোপাস হইলে কি হইতো ? মনে মনে শাপশাপান্ত করিলেও নিজেকে এই বলিয়া স্বান্তনা দিলেন, ভাগ্যিস ইয়ে দিয়া অপারেশন করে নাই , করিলে না জানি কি ফেলাইয়া দিতো ! নিচের দিকে চাহিয়া মতি মিয়া স্বস্তির নিঃস্বাস ফেলিলেন !

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: হাসতে হাসতে অবস্থা শেষ।

১৯ শে মে, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: সত্যিই ? কিন্তু মুখ খুলিলেন যে ? মুখ খোলা বারণ , জানেন না ? B-)

২| ১৯ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই কারণেই দাঁতের চিকিৎসার জন্য আদিকালের পদ্ধতিই ভালো ছিল। মান ইজ্জত অন্তত বাচতো। ছোটকালে আমার খালা তার ছেলেদের নড়বড়ে দুধ দাঁত ফেলার জন্য দাঁতটা শক্ত সুতা দিয়ে খাটের স্ট্যান্ডের সাথে বাঁধতেন যখন লোড শেডিং চলত তখন। তারপর দাঁত ভালো করে দেখার নাম করে একটা কুপি মুখের কাছে দ্রুত নিয়ে আসতেন। কুপির ভয়ে বাচ্চারা পিছনের দিকে সরে যেত আর সুতায় টান লেগে দাঁত পড়ে যেত। অত্যন্ত নিরাপদ এবং বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ছিল এটা। আপনার দেয়া ছবিগুলিতে যে পদ্ধতিসমুহ আছে সেগুলিও এই মহিলা ডাক্তারের পদ্ধতির চেয়ে ভালো ছিল। আসলে দরজা বন্ধ করে দাঁত তোলার নিয়ম বন্ধ করতে হবে। দাঁত তুলতে হবে অন্তত দুই জন সাক্ষীর সামনে। এই ধরণের আইন রাখতে হবে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে। কারণ দাঁত তুলতে গিয়ে বাকশক্তি হারানো বাক স্বাধীনতার উপরে হুমকি।

১৯ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১০

টারজান০০০০৭ বলেছেন: ভাউ , পুরান কথা মনে করাইয়া দিলেন ! আহা শৈশব! :(

বাক স্বাধীনতা রক্ষায় নিরাপত্তা আইনে সংশোধনী আনার জন্য ব্লগার বাআল বৈশাখীর কাছে জোর দাবি জানাইতেছি ! :D

৩| ১৯ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: আপনি যা লিখলেন তাতে মুখটা আর বন্ধ রাখা গেলোই না। সেজন্যই অবশেষে মুখের কপাট খুলে গেল। আর আপনার মতি মিয়ারেও চিনে ফেলেছি।

১৯ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: শিগগির বন্ধ করেন ! নইলে কিন্তুক ........... :P

৪| ১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১০:৪১

হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: চমৎকার, LOL

২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কি ব্যাপার , আপনিও কি দাঁত ফেলাইছেন নাকি ? লোল পরে কেন ? তা কোন দিক দিয়া তাহা আর জিজ্ঞাসা করিলাম না !! :P

৫| ১৯ শে মে, ২০২৩ রাত ১১:১২

আহমেদ জী এস বলেছেন: টারজান০০০০৭,




জেমস বন্ড - ০০৭ এর মতো পিস্তলের গুল্লি চালাইলেন । তবে সে গুল্লি কাহার গায়ে লাগিলো এই লৈয়া চিন্তায় আছি কারন হৈলো টারজানের নামের পাশে দুইখানা শূণ্য ( ০০ ) বেশি আছে। সুতরাং গুল্লি জায়গা মতো না যাইয়া বেজায়গায় যাওয়ার কথা। :P ;)

সেইরাম একখানা রম্য হৈয়াছে। =p~

২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৫১

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কেন , দেখিলেন না এক গুলিতে এক ঝাঁক পাখি মারিলাম ! এই জন্যই তো ০০ বেশি ! বেজায়গায় লাগিলেও লাগিতে পারে ! বুলেটপ্রুফটা পিছনেও লাগাইলে ভালো হয় ! :D
গতকাল বন্ড আইস্যা শিষ্যত্ব লইয়া গেছে ! কৈছি, বন্ডমাইয়া গুলান নজরানা দিয়া যাইতে ! ;)

৬| ২০ শে মে, ২০২৩ সকাল ৯:১৩

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাাহাহাাহাহহহহহহহহহহহহহহহহ

২১ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

টারজান০০০০৭ বলেছেন: হি হি হি হি হি ! মুখ না খুলিয়া হাসি দিতে হইবেক ! নইলে ............ :P

৭| ২০ শে মে, ২০২৩ দুপুর ২:৩৭

রাজীব নুর বলেছেন: ওকে হাসলাম না।
মুখ খুললাম না।
কিছু বললাম না।

২১ শে মে, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কংগ্রাচুলেশন্স ! আপনি অভিযোজনের ক্ষমতা অর্জন করিয়াছেন ! অতিকায় হস্তির মতন অবলুপ্ত হওয়ার সম্ভাবনা নাই ! :-B

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.