![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সুখ খুঁজি আমি দুঃখরা করে ভীড় সুখ হারা জীবন আমার দুঃখ ভরা নীড়
হেডিং দেখেই যারা কোপাইতে দৌড়ায়া আসছেন, তাগো ডড়ায়াই কতাইছি, পোষ্ট পৈড়া লন আগে।
পৃথিবীতে সবচে আপন যদি কেউ থেকে থাকে সেই জন "মা" ছাড়া আর কেউ নয়। সেই মায়ের সৃষ্টি কিন্তু পুরুষ জাতি থেকে নয়, নারী জাতি থেকেই। সে পথ ধরেই যদি আপনি নারী জাতিকেই সম্মান প্রদর্শনে অপরাগ, অনিচ্ছুক হন তাহলে পক্ষান্তরে আপনি মা'কেই অপমানিত করলেন।
নারী মানে সুন্দরের প্রতীক, নারী মানেই স্বর্গীয় সুখ, নারী মানেই শ্রদ্ধার পাত্র, নারী মানেই ভালবাসার পেয়ালা। নারী মানেই ফুটন্ত সুভাষিত ফুল।
নারীতে নারীতে দ্বন্দ্ব, পুরুষে পুরুষে দ্বন্দ্ব, নারীতে পুরুষেও দ্বন্দ্ব, মনোমালিন্য, কলহ, বিদ্ধেষ, রাগারাগি চলতেই থাকবে মানবীয় প্রাকৃতিক গুনাবলীর কারণেই। ব্যক্তি ঈর্ষাপরায়নতা, ব্যক্তি বিরক্তিবোধ, ঘৃণাবোধ, রেষারেষির ফলেই সৃষ্ট সমস্যা থেকেই একে অপরের উপর প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে পড়ে অনেকেই। সেটা রুপ নেয়, মারামারিতে, খুনাখুনিতেও শেষ অবধি।
কিন্তু যে কোন কারণেই হোকনা ক্নে একজন নারীর প্রতি প্রতিশোধ পরায়ন হয়ে কি করে ধর্ষণে লিপ্ত হওয়া যায় তা আমার বোধগম্য নয়। অনেকটা সময় তা দেখা যায় কোন কারণ ছাড়াই নিজ উত্তিপ্ত লিঙ্গের উত্তেজনা নিবারনেই কেবল একটা নারীর জীবন তচনচ করে দিয়ে তার উপর ঝাপিয়ে পড়ে হায়েনা রুপে ধর্ষক হয়ে।
ধর্ষন জিনিসটাই কত ভয়ানক তা ভেবেই আমি শিউরে উঠি। কি অমানবিক, কি করুন, কি অত্যাচার, কি নিদারুন অপমানকর এবং কি রকম হিংস্রতা ভর করলেই একজন নারীকে একজন পুরুষ ধর্ষণ করতে পারে তা ভেবেই আমি বিস্মিত হয়ে পড়ি।
অনেক্কেই বলতে শুনি ধর্ষণের শাস্তি হোক মৃত্যু দন্ড। আমি বলি না, কখনোই না। তাদের এক মুহুর্তেই মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত করে নিঃশেষ করে দেয়া যায়না। একজন পুরুষ হয়েই লজ্জার মাথা খেয়েই বলছি তাদের লিংগ কেটে চিরদিনের জন্য কষ্ট লালনের সুযোগ করে দেয়ায় উত্তম।
যখন শুনি একজন পুরুষ কতৃক একজন নারীর ধর্ষণের খবর, তখন একজন পুরুষ হয়ে নিজেকে লজ্জায় মুখ দেখাতেও ঘৃনা বোধ হয়, সেখানে কি করে একজন নারী সেই ধর্ষকের সাহায্যার্তে এগিয়ে যায়?
একজন নারী হয়ে যদি আরেক নারীর কষ্ট না বুঝে, তাহলে সেতো নারী হয়ে নারী নামের কলঙ্ক। একজন নারীকে একটা হায়েনা রেপ করল, আর সেই রেপিস্টকে সাহায্য করে আরেক নারী ৫ হাজার টাকায় জামিন দিয়ে, আমরা পুরুষ এত চিল্লায়া লাভটা কি??
এই একটা জায়গায় যদি দেশের কোন ক্ষেত্রই যদি এগিয়ে না যেত তাদের সাহায্যার্তে, পুলিশ যদি তাদের প্রতি সদয় না হত, কোর্ট কাচারীতে কোন উকিল মোকতার, ব্যারিষ্টার যদি তাদের সাহায্যে কেইস হাতে না নিত, তাহলে এই ধর্ষণকারী শুয়োরগুলো রেহায়তো পেতইনা, অন্য কোন হায়েনাও সেই অপরাধে জড়িত হবার সাহসটুকুও পেতনা।
আজ যদি ওই রেপিষ্টকে জামিন দেয়া মহিলাটিকে ১০ জন পুরুষ গনহারে ধর্ষণ করে তাহলে আমি বিন্দু মাত্র বিচলিত হবোনা। বরং আমি তাদেরকে নিজের টাকা দিয়েই জামিন নিয়ে আসব। কারণ, একটা নারীর জন্য ধর্ষণটা কত ভয়ানক, কতো কষ্টের, কত অপমানের, কত দুর্বিসহ তা ওই মহিলার বুঝা উচিত।
উপরের ছবিটি
ইনি-ই সেই মহীয়সী নারী ম্যাজিস্ট্রেট সাবরিনা আলী।
চিটাগাং ইউনিভার্সিটির ল/ ১০ম ব্যাচের ছাত্রী।
ইনি একজন রেপিস্টকে জামিন মঞ্জুর করেছেন ৫ হাজার টাকায়।
২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৫
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: কেউ করে নারী ধর্ষণ, সেই ধর্ষণকারীকে সাহায্য করেই কেউ করে আমাদের ধর্ষণ। বাচার উপায় নেই।
লিখিনাই, বাট মনে মনে কৈরাই দিছি
পশুর চেয়ে নীচ
২| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ক্ষুভ টা আসলেই যথার্থ
এঁরা নারি জাতীর কুলংগিনি
এরা সমাজে মুখ দেখায় কেম্বায় ছি ছি
২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:১০
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: মুখ নেই, আছে যা তাতে ইজ্জত, মান সম্মান, নারী হয়ে নারীর প্রতি মমত্ববোধ নেই।
ধন্যবাদ পড়াও কমেন্টের জন্য
৩| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
কালো চিতা বলেছেন: সামুতে কয়েক মাসের মধ্য আজকে একটা চরম পোষ্ট পরলাম সাবরিনা নামের ওই পশুটাকে যেভাবে পশ্চাদশে আঘাত হেনেছেন পুরাই ঘূর্নঝড় মহাসেন
পোষ্টে কয়েক কেজি ধইন্যা
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: খবরটা শুনেই আমার রক্ত গরম হয়ে উঠে। কি বেদ্দপ মহিলা।
৪| ২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৫৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নারীতে নারীতে ধন্ধ, পুরুষে পুরুষে ধন্ধ, নারীতে পুরুষেও দ্ধন্ধ ।কিছু টইপো চোখে পরছে। ঠিক করার অনুরোধ থাকলো।উকালতি পেশাটার প্রতি আমার শ্রদ্ধা আসে না ।সরি ।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: স্যরি বলার কোন দরকার নেই। ভুল হবে, ঠিক করে দেয়ার দায়িত্ব অন্যের। সেটা মাথা পেতে না নিলে কেম্নে হয়?
ধন্যবাদ সেলিম ভাই
৫| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:২৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুর্দান্ত পোস্ট +++
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: কান্ডারী অথর্বের মূল্যায়নে খুশি হলুম
শুভেচ্ছা
৬| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১২:৩০
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: মানূষের বিবেক এবং মনুষ্যত্ব যখন লোপ পায় , একজন মানুষ যখন পশুতে রুপান্তরিত হয় তখনি সে ধর্ষনের মত অমানবিক অপরাধ
করে ।
আর এই মহিলার কথা কি বলব ? সে তো নারী নামের কলঙ্ক ।
এই মেজিষ্ট্রেট এর কোন দিন শাস্তি হবেনা ?? ধর্ষকের যে শাস্তি হবে ঠিক একই শাস্তি এই সব চুষীলতার মুখোষ পরা আইন ব্যাবসায়ীদেরও হওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি ।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: একজনের বিবেক ও মনুষ্যত্ব লোপ পায় নারীর সামনে আরেকজনের লোপ পায় টাকার সামনে।
ধর্ষকের যে শাস্তি হবে ঠিক একই শাস্তি এই সব চুষীলতার মুখোষ পরা আইন ব্যাবসায়ীদেরও হওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি
সহমত
ধন্যবাদ ডাক্তারাপা, শুভকামনা
৭| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: পৃথিবীর সব ধর্ষকের সাথে সাথে তাদের সাহায্যকারী-তা সে যেই হোক না কেন বিচার চাই।
২৩ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: পৃথিবীর সব ধর্ষকের সাথে সাথে তাদের সাহায্যকারী-তা সে যেই হোক না কেন বিচার চাই।
কোন দ্বিমত নেই
ধন্যবাদ
৮| ২৩ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রানা প্লাজার মালিক সোহেল রানার জন্য কোনো ল’ ইয়ার পাওয়া যায় নি। এ ব্যাপারটা আমার কাছে একটা নজিরবিহীন ঘটনা মনে হয়েছিল। এরকম কিছু অপরাধের ক্ষেত্রে ল’ ইয়ারদের একতাবদ্ধ হওয়া খুব জরুরি- ধর্ষণ, খুন এদের অন্য অন্যতম।
প্রথম লাইন পড়ে লজ্জা পেয়েছি। আপনার পোস্টে তো বরাবরই আসি। তবু ঐ লাইনটা পড়ে নিজের কাছে নিজেকেই ছোটো মনে হচ্ছেদ। এডিট করার অনুরোধ থাকলো।
৯| ২৩ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
জুল ভার্ন বলেছেন: ম্যাজিস্ট্রেট সাবরিনা আলী ধর্ষকের আইনী রক্ষক!
১০| ২৬ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১৫
দেহঘড়ির মিস্তিরি বলেছেন: অসাধারন টপিক নিয়ে লিখেছেন
শুধু এক জায়গায় একটু দ্বিমত পোষণ করব
কোর্ট কাচারীতে কোন উকিল মোকতার, ব্যারিষ্টার যদি তাদের সাহায্যে কেইস হাতে না নিত, তাহলে এই ধর্ষণকারী শুয়োরগুলো রেহায়তো পেতইনা,
আমাদের দেশে যে ধর্ষণ বিরোধী স্পেশাল অ্যাক্ট আছে , তার অধিনের ৮০ শতাংশ মামলা বানোয়াট । সুতরাং আদালত পাড়ার লোকগুলো দায়িত্ব ও
অনেক
১১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:২০
ময়নামতি বলেছেন: এই একটা জায়গায় যদি দেশের কোন ক্ষেত্রই যদি এগিয়ে না যেত তাদের সাহায্যার্তে, পুলিশ যদি তাদের প্রতি সদয় না হত, কোর্ট কাচারীতে কোন উকিল মোকতার, ব্যারিষ্টার যদি তাদের সাহায্যে কেইস হাতে না নিত, তাহলে এই ধর্ষণকারী শুয়োরগুলো রেহায়তো পেতইনা, অন্য কোন হায়েনাও সেই অপরাধে জড়িত হবার সাহসটুকুও পেতনা।
অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে মনটা ভরে উঠল , কেন জানি আপনাদের সূলেখক ব্লগার আমরা হারিয়ে ফেলেছি মনে বড় ব্যাথা নিয়ে নিজেরাও লিখার উতসাহ পাই না। আশা করি আবার ফিরে আসবেন নতুন উদ্দোমে.........................
আমাদের দেশে নারী বলুন আর পুরুষ বলুন , বিবেক যখন বিক্রি হয়ে অর্থের কাছে তখন ধিক্কার দেয়া ছাড়া আর কি বা করার আছে।
নারী স্বাধীনতার নামে যারা ধেই ধেই করে নাচেন আর মহাসভার আযোজেন করেন বড় বড় বুলি আওরান তাদের চরিত্রটা একবার দেখুননা কত সেলুকাস , মনে হয় আরো এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে।
ধন্যবাদ।
১২| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫
বৃষ্টিধারা বলেছেন:
১৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৫:৩৯
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: উচিত শিক্ষা হওয়া উচিত
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
একজন আরমান বলেছেন:
আমি ধর্ষণ করতে আসি নাই। শিরোনাম দেইখাই বুঝছিলাম যে এই লেখাটা আপনি সাবরিনা রে ডেডিকেট করছেন।
সে মানুষ না পশু।