![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যে রাজনৈতিক দল মুক্তিযুদ্ধের সময় এভাবে দলগতভাবে গণহত্যা চালাতে পারে, সে রাজনৈতিক দল আর রাজনৈতিক দল থাকেনা, হয়ে যায় সন্ত্রাসী সংঘটন। জামায়াত-শিবিরকে তাই কোনো ভাবেই রাজনৈতিক দল হিসেবে আখ্যায়িত করা যায় না, বরঞ্চ চিহ্নিত করা যায় মাফিয়ার মত একটি সংঘবদ্ধ সন্ত্রাসী চক্র হিসেবে। যেহেতু এরা একাত্তরে যে কাজ করেছে, এই ২০১৩ এসেও একই কাজ তারা করতে পারে এবং এই কারণেই গৃহযুদ্ধের হুমকী দিতেও এরা পিছপা হয় না। আর এই অর্গানাইজড ক্রাইমকে মোকাবেলার সবচেয়ে উপযুক্ত উপায় হলো এর অর্থনৈতিক শক্তি তথা জামায়াত শিবিরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানগুলোকে বয়কট করা। কারণ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে অর্জিত অর্থের বেশীরভাগই ব্যায় হয় জামায়াত শিবিরের ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি বাস্তবায়ন, কর্মী সংগ্রহ এবং অস্ত্র ক্রয়ে।
এই যেমন ধরুন গত কিছুদিন আগেও যখন দেশব্যাপী জামায়াত অগ্নিসংযোগ, লুন্ঠন ও রাজপথে হানাহানি চালিয়ে যাচ্ছিলো, তখন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজের ছাত্রশিবিরের সভাপতির একাউন্টে কোচিং সেন্টার 'রেটিনা' জমা দেয় কোটি টাকারও বেশি, যাতে তাদের এই ধরণের সন্ত্রাসী কাজ তারা চালাতে পারে নির্বিঘ্নে। পরবর্তিতে সাধারণ ছাত্রদের
আবার এদিকে ইবনে সিনার ফার্মার ওষুধ কিনেছেন কম দামে -ভাবছেন ভাল দাও মেরেছেন। তাহলে মনে রাখুন ইবনে সিনা জামাতের একটি প্রতিষ্ঠান- যারা ২০০৯ অর্থ বছরে ১,২৭৭ কোটি টাকা ওষুধ বিক্রি করেছে আপনার কাছে। এর মধ্যে লাভ করেছে ৬১ কোটি টাকা এবং জামাতের সমাজ সেবা ফান্ডে জমা দিয়েছে ৪ কোটি টাকা। আপনার প্রতিটি ওষুধের দামে জামাত শোধ করছে জন্গী মিছিলের টাকা। কসাই কাদির আর মেশিন সাইদির মামলা চালানোর টাকা।
২০০৫-২০০৯ সনে জামাতের অর্থকরী ফান্ডে ইবনে সিনা ফার্মা জমা দিয়েছে ২০ কোটি টাকা-জামাতের মালিকানধিন ইসলামী ব্যান্কে রেখেছে ২০০ কোটি টাকা। আর ডিভিডেনডের নামে জামাতি ট্রাষ্ট ইবনে সিনা ট্রাষ্টকে দিয়েছে আরো ১০ কোটি টাকা। আপনার একটি ওষুধ যা কিনা আপনি ব্যবহার করছে রোগ নিরাময়ের জন্য, সেই ওষুদের টাকায় জামাতের মালিকানাধীন ইবনে সিনা ব্যয় করছে আপানর ভবিষ্যত প্রজন্মকে মারার জন্য, আর আপনার পুর্বসুরীর সম্মানকে অপমান করার জন্য!
দেখতেই পাচ্ছেন, এভাবে আমাদেরই টাকা তারা ব্যবহার করছে আমাদের নিজ দেশের মাটি ও মানুষের বিরুদ্ধে, তাদের বিশ্বাসঘাতকতার মন্ত্র ছড়িয়ে দিতে। তাই আসুন আমরা নিজ দায়িত্বে বর্জন করি এসব প্রতিষ্ঠানকে, লাখো শহিদের নিকট দায়বদ্ধতা থেকে।
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
তাওহীদ বলেছেন: সহমত এবং ধন্যবাদ
জয় বাংলা
( কেউ যেন না ভাবে এটি লীগের স্লোগান, এটি মুক্তিকামী বাঙ্গালীর স্লোগান)
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৮
এই আমি রবীন বলেছেন: আজ এক জারজের সাথে বিতর্ক হলো: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে।
তার কথা:
১. এটি জামাতের নয়
২. এটিতে যারা পরে তারা সবাই কি জামায়েত??
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় এর কার্যক্রম সম্পর্কে আমার ক্লিয়ার ধারণা নেই, আপনার কোন 'ভিউ'?
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১
তাওহীদ বলেছেন: ভুল ধারনা রাখবেন না, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় জামাতের না। ইসলামী নামটা থাকার কারনে এমন ভুলটা অনেকেই করে।
অন্য সকল ক্যাম্পাসের মতন সবারই এখানে সংগঠন আছে। তবে সেপ্টেম্বর ২০১০ এই ক্যাম্পাসকে শিবির মুক্ত ঘোষণা করে সবাই মিষ্টিমুখ করেছিলো...
৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১২
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: গত ৪০ বছরের ছাত্রলীগ কি কে রামতি দেখাইছে.....
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০
তাওহীদ বলেছেন: বৃহৎ দুটি ছাত্র সংগঠনের একটি ছাত্রলীগ একটি ছাত্রদল। যদিও অধিকাংশ সময় ছাত্রদল এবং শিবির কে একই সাথে পথ চলতে দেখা গেছে। যাই হোক;
সব সংগঠনেই কিছু বিপথগামী আছে (হাতের পাঁচ আঙ্গুল সমান হয়না) এবং বিগত বছরগুলির দিকে তাকালে দেখা যাবে শিবির ছাড়া অন্য সব ছাত্র সংগঠনের বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগের অধিকাংশ বিচ্ছিন্ন কিছু অপ্রিতিকর, অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিন্দনীয়। এইগুলি বিচ্ছিন্ন কিছু সদস্য দ্বারা ঘটেছে, যা পুরো সংগঠনকে বইতে হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশে শিবির একমাত্র দল যারা স্বাধিনতার সময় ছাত্র সঙ্ঘ নামে এবং ১৯৭৫ পরবর্তীতে শিবির নামে সম্পূর্ণ পরিকল্পিত ভাবে দলগত সন্ত্রাস করেছে। এরকম দলগত সন্ত্রাস শুধু মাত্র সন্ত্রাসী সংগঠনই ঘটিয়ে থাকে। কাজেই শিবির একটি জঙ্গি ও সন্ত্রাসী সংগঠন। এখন অন্য কোন সংগঠন যদি শিবিরের এই আচরণ কে সমর্থন করে তবে আমরা অতি সাধারণ মানুষেরা ধরে নেব তারাও একই পথের পথিক।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
বোকামন বলেছেন:
লাখো শহিদের নিকট দায়বদ্ধতা থেকে.............