![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার মত করে চলতে চাই। প্রত্যক বিষয় নিজের সিদ্ধাই ভাল মনে করি। বাবাকে বেশি ভালবাসি।লিখতে ভাল লাগে।
সমাজ দেশ একটা মানুষ কি দেয় না। প্রাইমারি স্কুল, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর পর সরকারি চাকুরী তারপর অবসর ভাতা। অনেক ক্ষেত্রে বাবার চাকুরী ছেলে পেয়ে থাকে। সরকারি কর্মচারী কোটায় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে দেশ। এর ফল হিসাবে দেশ পেয়ে থাকে কি? কিছু সমাজ বিরোধী কিছু দেশের নীতি বিরোধী কিছু দেশ বিরোধী আর গোটা কয়েক নীতিবান ব্যাক্তিত্ব। তবে এমন কিছু মানুষও আছেন যাদের যদি সর্বোচ্চো সম্মানে তাদের নাম স্বর্নাক্ষরে লিখে রাখা হয় তাহলেও তাদের ঋন শোধ কারা যাবে না। তাদের মধ্যে অন্যতম হল 'ট্রাফিক পুলিশ'। কত টাকা বেতন পান তিনি। হয়তো একজন সাধারন হাবিলদারের চেয়েও কম। কিন্তু তিনি তার কাজের জন্য অবিচল রয়েছেন অটল। রোদে পুরে দাড়িয়ে থাকেন রাস্তায় এমনকি বৃষ্টিতে ভিজতেছেন অবিরত। সে দিন দখলাম একজন ট্রাফিক পুলিশ অজ্ঞান হয়ে গেছেন। হয়তো সকালে খেয়ে আসেন নি অথবা তৃষ্ণার জন্য হয়েছে। একবারও চিন্তা করে দেখি না আমরা যে কত বড় ভূমিকা তিনি পালন করে থাকেন। সাধারনত বলতে গেলে ঢাকা শহরে যদি ট্রাফিক পুলিশ এক ঘন্টার জন্য কর্ম বিরতি নেয় সমস্ত শহর বিল্ডিং এরমত দাড়িয়ে থাকবে। বন্ধ হয়ে থাকবে জিবন জীবিকা। আটকে যাবে হাজারো উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের পন্যবাহীত গাড়ি।হাজারো মানুষের জীবন পর্যন্ত শেষ হয়ে যেতে পারে এই ট্রাফিক জ্যামে আটকা পরে হাসপাতালে না যেতে পারা গাড়ির মধ্যে। যে মানুষটার জন্য আমার এতো কষ্ঠো থেকে রক্ষা পাচ্ছি আমরা কি তার কথা আদৌ ভেবে দেখি তার জীবন কিভাবে কাটে। তিনি কতটা কষ্ঠো করে কাজ করেন।রোদ,বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন দৃঢ়তার বন্ধনে তাকে খুজে পাই রাস্তায়।তিনি রাস্তার পথচারিদের দিকে যে খেয়াল রাখেন সেটাও আমাদের চোখ জুড়ানোর মত। একজন গর্ভবতী মা রাস্তা পার হতে পারতেছন না একজন ট্রাফিক পুলিশ তার নিজের খাবার বন্ধ রেখে ওনাকে পার করে দিলেন।আমরাও তো কত মানুষ ছিলাম ওখানে আমরাতো করলাম না।তারা যে আমাদের জন্য কতটা মঙ্গলের কাজ করতেছেন তা আমরা অনুধাবন করতে পেরেও আমরা করি না। আমার হৃদয়ের তরফ থেকে আপনাদের সেলুট।
২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:১১
বিজন রয় বলেছেন: আমিও তাদের দেখে এসব ভাবি।
৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৬
উল্টা দূরবীন বলেছেন: জীবনটাই এমন। তবুও কিন্তু তাদের দুর্নামের শেষ নেই।
৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৬
কাজী নায়ীম বলেছেন: সবই বুঝলাম। তাদের কে যদি আমরা সম্মান দিতে চায় তবে আমাদের সবার উচিত ট্র্যাফিক আইন মেনে চলা। তাতে উনাদেরও কষ্ট কমে আমরাও ট্র্যাফিক জ্যামের হাত থেকে রেহাই পায়।
৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮
গোধুলী রঙ বলেছেন: এসব আমরা আলোচনা করে কিই বা করতে পারবো, খুব বেশি হলে আমরা ট্রাফিক আইন মেনে তাদের কষ্ট কিছুটা লাঘব করতে পারি, কিন্তু আমরা সেই জিনিস না, যে ট্রাফিক আইন মেনে চলবো। তবুও যাদের বোধদয় হলে ট্রাফিক পুলিশ ভাইদের জীবনমান কিছুটা উন্নত হবে তাদের সুমতির আশাই করি।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৪:৫৭
আলুমিয়া বলেছেন: ট্রাফিক পুলিশ ভাইয়েরা আসলেই অনেক কষ্ট করেন।