নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভালোবাসি খুব করে ভালোবাসতে।

টিপলু

আমি তাদেরই একজন যারা হাসি মুখে বাঁচতে জানে।

টিপলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে অাসছে বিধ্বংসী গ্রহ!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

মায়ান ক্যালেন্ডারে ২০১২-এ পৃথিবী ধ্বংসের কথা বলা হয়েছিল। জটিল মায়ান লিপি থেকে এটুকুই বোঝা গিয়েছিল। হিসেবে উনিশ-বিশ হতেই পারে। ২০১২ টা ২০১৭ হলে নিবিড়ুর কাহিনি নিয়ে আবার জল্পনা তুঙ্গে উঠতে পারে। মায়ান প্রফেসির পাশে দাঁড়িয়েছে স্বয়ং নাসা।



আজ থেকে প্রায় ২৫ হাজার বছর আগে ‘অনুন্নাকি’ নামে এক জাতি, নিবিড়ু নামে এক গ্রহ থেকে পৃথিবীতে এসেছিল। মূলত শিক্ষাদানের জন্যই এসেছিল তারা। কিন্তু ধরাধামের মনুষ্যজাতির মাথায় সেই জ্ঞান কতখানি ঢুকেছিল, তা বলা খুবই কঠিন। তবে, এটা ঠিক যে, নিবিড়ু গ্রহের নাম আমাদের পাঠ্যপুস্তকে না থাকলেও, তার অস্তিত্বের কথা জানিয়েছিল মায়া সভ্যতা।

নিবিড়ু গ্রহ ও মায়া সভ্যতার এক বিশেষজ্ঞ, জেমস ম্যাককেনির মতে, প্রায় ১০ হাজার বছর আগে পৃথিবীর বুক থেকে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল সভ্যতা। কারণ নিবিড়ু খুব কাছে চলে এসেছিল পৃথিবীর। উদাহরণ স্রূপ দক্ষিণ আমেরিকার কিছু ধ্বংস হয়ে যাওয়া শহরের কথা বলেন তিনি।

কয়েকদিন আগে নাসার তরফ থেকে আমাদের সৌরমণ্ডলের দ্বাদশ গ্রহের অস্তিত্বের কথা প্রকাশিত হয়। এই গ্রহটিই নিবিড়ু, যার অর্থ ‘প্ল্যানেট অব ক্রসিং’। সংশয়ের ব্যাপার হল, অন্যান্য গ্রহের কক্ষপথ যেমন ‘হরাইজন্টাল’, নিবিড়ুর ‘ইলিপটিক্যাল’। তাই মঙ্গল ও বৃহস্পতির মাঝে আসতে এর সময় লেগেছিল ৭ লাখ ৫০হাজার বছর।

কিন্তু এমন ভাবার কোনও কারণ নেই যে, পৃথিবীর কাছে আসতেও তার একই সময় লাগবে! উল্টে, আশঙ্কার কথা, যে গতিতে নিবিড়ু ধেয়ে আসছে আমাদের দিকে, তাতে ২০১৭ সালের ডিসেম্বরই হতে পারে ‘ডুমস ডে’। বিশ্বজুড়ে যেভাবে ভূমিকম্প, বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটে চলেছে মাঝেসাঝেই, তাতে দিনগোনার পালা কি সত্যই শুরু করা উচিত? মায়ান ক্যালেন্ডারে ২০১২-এ পৃথিবী ধ্বংসের কথা বলা হয়েছিল। জটিল মায়ান লিপি থেকে এটুকুই বোঝা গিয়েছিল। হিসেবে উনিশ-বিশ হতেই পারে। ২০১২টা ২০১৭ হলে নিবিড়ুর কাহিনি নিয়ে আবার জল্পনা তুঙ্গে উঠতে পারে। সেবারে তেমন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি ছিল না গুজবের। এবারে মায়ান প্রফেসির পাশে দাঁড়িয়েছে স্বয়ং নাসা।

প্রসঙ্গত, পৃথিবীর সৃষ্টি হয়েছিল নাকি এই নিবিড়ু থেকেই! জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে, বৃহস্পতি ও মঙ্গলগ্রহের মাঝে তিয়ামত নামে একটি গ্রহ ছিল প্রায় ৫,১০০ লাখ কোটি বছর আগে। নিবিড়ুর চাঁদের সঙ্গে তিয়ামতের ধাক্কা লাগায় গ্রহটি দু’টুকরো হয়ে যায়, যার এক টুকরো মঙ্গলের চাঁদ হয়। অন্য টুকরোটিই নাকি আমাদের পৃথিবী

এসবই জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের ধারণা এবং এর পক্ষে তাঁরা অনেক তথ্য-উপাত্ত ও যুক্তি দাড় করিয়েছেন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার একটি দল এসব নিয়ে প্রতিনিয়ত গবেষনা করে যাচ্ছেন।


[লেখাটি প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন ঢাকাটাইমস২৪ ডটকম এ। এ ধরণের অারো লেখা পড়তে সাইটটি ঘুরে অাসতে পারেন।]

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

আলোরিকা বলেছেন: নিবিডুর জন্য অপেক্ষা------ ধ্বংস হোক এ সভ্যতা !!

২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬

আহা রুবন বলেছেন: সব থেকে খুশি হবে ফাঁসির আসামীরা! B-))

৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭

আহা রুবন বলেছেন: তাড়াতাড়ি আয়! সোজা গিয়ে পড়বি মগদের মাথায়!

৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমি আরো অনেক দিন বেঁচে থাকার ইচ্ছে, নিবিডু ব্যাটার মরন হোক :)

৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ২০১৭! অসম্ভব! একটা গ্রহানুকে (নাম মনে পড়ছে না) নাসা পর্যবেক্ষণ করছে ২০০৪ সাল থেকে আর ধারণা করা হচ্ছে এটি ২০৫০ সাল নাগাদ পৃথিবীর কাছ দিয়ে যেতে পারে। নিবিডু যদি এমন আঘাত হানতে এগিয়ে আসে তাইলে আরো অনেক আগেই তাকে নজরে চলে আসতো। কোন গ্রহ যদি এক বছরের মাথায় পৃথিবীতে আঘাত করার কথা থাকে তাহলে খালি চোখে না হোক সাধারন মাপের দূরবীন দিয়েই তাকে দেখা যাওয়ার কথা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.