নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টাইটান ১

আমি টাইটান । ভালোবাসি অন্য সবার মতো নতুন চিন্তা করতে এবং তা কাগজে কাঠামো বদ্ধ করতে। ভালো লাগে গল্প, উপন্যাস, প্রবন্ধ, ভ্রমন কাহিনী । তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে উপন্যাস।

টাইটান ১ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিচাররা স্রষ্টার চেয়েও শক্তিশালী

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২

বন্ধুর প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করছিঃ

ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যারয়। সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, ফখরুল আলম, তাহমিনা আহমেদ, খন্দকার আশরাফ হোসেনদের ডিপার্টমেন্ট। এই জায়গায় উনারা শিক্ষকতা করেন। কেউ কেউ চিনবেন। মনজুরুল স্যারকে তো সবাই চেনবেন। উনি দেশের বড় বড় বুদ্ধিজীবীদের একজন। সপ্তাহে সাতদিনের পাঁচদিনেই উনার ঘরে চ্যানেলের লোকজন ঘোরাঘুরি করে মন্তব্য নেওয়ার জন্য।

হ্যাঁ, আমি ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের কথা বলছি। আমি ঐ ডিপার্টমেন্টের ছাত্র। তাই অনেককিছুই জানি। তারা কত বড় মাপের বুদ্ধিজীবী। হয়তো আমার জানাটা দেশের লোকজন না জানতে পারে।

কয়েকদিন আগে আমাদের অনার্স রেজাল্ট বের হল। রেজাল্ট বের হওয়ার আগেই আমরা মোটামুটি জানি এবার ফার্স্ট হবে শেহরিন। আমার বান্ধবী। অথচ অনার্সের আটটি সেমিস্টারের মধ্যে গত সাতটি সেমিস্টারে ডিপার্টমেন্ট ফার্স্ট ছিল জয়নুল আবেদীন দ্বীপ। সেও আমার বন্ধু।

দ্বীপ ও শেহরিনের মেধা নিয়ে শুধু একটাই কথা বলব। জয়নুল জাত মেধাবী। আর শেহরিন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেধাবী। একজন মেসি আরেকজন ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো। আমাদের ডিপার্টমেন্টে ব্যালন ডি আর জিতেছে মেসি নয় রোনালদো।

গত সাত সেমিস্টারের ফার্স্ট বয় অষ্টম সেমিস্টারে এসে হয়ে গেল ডিপার্টমেন্ট থার্ড। আসুন, আমরা দ্বীপের প্রতি সমবেদনা জানাই। তার পরিবার গরিব। বহুকষ্টে সে তার লেখাপড়া চালায়।

আমি সামহোয়ারে কালকে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম ‘গণতন্ত্র ফর বাংলাদেশ।’ সেখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও মিডিয়া জগতের লোকজনের আদর্শ নিয়ে কথা বলেছি। আদর্শটা এখন খুব প্রয়োজন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

দ্বীপের ফাইনাল সেমিস্টারে ডিপার্টমেন্ট থার্ড বনে যাওয়াই প্রমাণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আজ আর জাত মেধাবীদের জায়গা নয়।

আসুন, আরেকবার আমরা দ্বীপের প্রতি সমবেদনা আনাই।

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৬

স্বপ্নচারী সুমন বলেছেন: বাল পুষ্ট হজম করছেন। যতসব ফাউল

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩

টাইটান ১ বলেছেন: আপনি কোথায় পড়েন ভাই? মন্তব্যটি ভালো লেগেছে। মন্তব্য লিখে যাবেন। উন্নতি হবে।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

মহাজাগতিক পিঁপড়া বলেছেন: এক সেমিস্টারে জয়নুল খারাপ করতেই পারে। এটাতো এমননা যে সববার সেই প্রথম হবে। শেহরিন ভাল করায় কার দোষ কিংবা আপনার কাছে কেনইবা মনে হয়েছে জয়নুল গরীব বলে তাকেই প্রথম হতে হবে?
আপনার পোস্টটি শুধু একচেটিয়া কথাই বলে যাচ্ছে।

ভাল থাকবেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫০

টাইটান ১ বলেছেন: জয়নুল গরিব বলেই প্রথম হয়নি। আসুন ডিপার্টমেন্টে খবর নিয়ে যান। শেহরিন মেধার যোগ্যতায় প্রথম হলে সমস্যা নেই। তবে যেটা যার যোগ্যতা তাকে সে মূল্যটা দিতে হবে না? কী মনে করেন? আপনার স্ট্রং ব্যাকগ্রাউন্ড আছে। আপনি ভালো শিক্ষার্থী। আমার নাই তাই ভালো শিক্ষার্থী বলে পরিচয় দেওয়া যাবে না। এই রেজাল্ট এটাই প্রমাণ করে। শুধু এই ঘটনা নয়। এরকম আরো ঘটনা আছে। লিখতে চাইনি। ইমোশনাল হয়ে লিখেছিলাম। আর কতদিন এভাবে চলবে?

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

েমাঃ রফিকুল ইসলাম বলেছেন: আসলে অবাক করা বিষয়, বুদ্ধিজীবী বলেন আর যাই বলেন কি হচ্ছে বোঝা যাচ্ছে না। মূল মেধাবীদের আমরা খুব বেশি সুযোগ দেয়া হয় না। আমি বিশ্বাস করি এই মেধার মূল্যায়ন হবেই। দ্বীপ ভাইয়ের প্রতি আমার সমবেদনা নয় অনুপ্রেরণা ও আশীর্বাদ রইল এই জন্য যে দ্বীপের প্রকৃত মেধার ধার তৃতীয় হওয়া ঠেকাতে পারবে না। আপনার মাধ্যমে দ্বীপ ভাইকে বলতে চাই- আপনি চলতে থাকুন, এটা কোন ব্যাপার নয়, আপনি সফল হবেনই।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

ঠোঁটকাটা বলেছেন: সমবেদনা থাকল। আমি কিছুদিনের জন্য ঐ ডিপার্টমেন্ট ক্লাস করেছিলাম। যতটুকু জেনেছি, সম্মানিত টিচারদের সন্তানেরা বেশিরভাগই দেশের বাহিরে পড়াশোনা করে। ঢাবি সম্পর্কে তাদের মানসিকতা খুব সুবিধার না।

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

ফ্রিঞ্জ বলেছেন: এই কাহিনী আমগো ডিপার্টমেন্টেও (CSE) হইসে কয়েকবার। এইটা নিয়া কান্দনের কিছু নাই। প্রকৃত মেধাবী ফার্স্ট না হলেও রিয়েল লাইফ এ ভাল করবে।

৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮

ডিগবাজি বলেছেন: এই কাহিনী আমগো ডিপার্টমেন্টেও (CSE) হইসে কয়েকবার। এইটা নিয়া কান্দনের কিছু নাই। প্রকৃত মেধাবী ফার্স্ট না হলেও রিয়েল লাইফ এ ভাল করবে।
আসলেই তাই, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে ১ম বিভাগ থেকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেয় জেলাসির কারনে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪২

টাইটান ১ বলেছেন: অবশ্যই কান্দনের ব্যাপার আছে। বিশ্ববিদ্যালয়টাকে এভাবে মেধাহীন করে দিচ্ছে কিছু অসৎ শিক্ষকেরা। আর আমরা জনগণের টাকায় পড়ি। জনগণের সাথে প্রতারণা হয়ে যাচ্ছে না? আপনি প্রতারণা ভালোবাসেন?

৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

এম এম হোসাইন বলেছেন: বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এটা একটা কমন ঘটনা। কোন বেপারই না। ভাইভাতে ২/১ নাম্বার কম দিলেই অনেক সময় পজিশন চেইঞ্জ হয়ে যায়। সমস্যা এখানে না। সমস্যা হল টিচার নিয়োগ দেওয়ার সময় যারে খুশি তারে নিব। তাতে আপনার আমার বলার কিছু নাই। অনেক সময় ৭ম এমনকি ১৭তম ও টিচার হয় আর ১ম রা বাদ পরে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৮

টাইটান ১ বলেছেন: আপনি এটাকে মেনে নিচ্ছেন। তাহলে এভাবেই চলবে। কিছু বলা যাবে না। তাহলে আর কী বলার?

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

আল ইফরান বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা কমন ব্যাপার এইটা।
লাস্ট ইয়ার অথবা সেমিস্টারে আইসা বিভিন্ন কারনে অনেকের ফলাফলের র‌্যাডিকাল চেঞ্জ হয়ে যায়।
এর বেশী কিছু বলতে চাই না, কারন আশা করি আপনি জানেন। :-& :-& :-&
যাই হোক, আপনার বন্ধুর জন্য সমবেদনা এবং শুভকামনা রইল।

১০| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

abdur_rahimhappy বলেছেন: শিরোনামটা মোটেও পছন্দ হয়নি ভাইয়া ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৫

টাইটান ১ বলেছেন: আমি মনে হয় ধর্মীয়ভাবে আঘাত করিনি। শিরোনামটা স্রষ্টাকে মহান প্রমাণ করার জন্যেই ব্যাবহার করেছি। স্রষ্টা হলে এরকম অবিচার করতে পারতেন না। যেটা আমাদের টিচাররা করেছেন। তারপরও দুঃখিত। আমি বোঝাতে পারিনি। আরো পরিষ্কার করার প্রয়োজন ছিল।

১১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

মনে নাই বলেছেন: পোষ্টের শিরোনামসহ বাকীপোষ্ট মোটেও ভালো লাগেনি, মাইনাস অপশনটা থাকলে আজকে ইউজ করতাম।
আপনি যেভাবে দুইজনকে (মেসি ও রোনালদো) পরিচয় করিয়ে দিলেন তাতে দেখা যাচ্ছে তাদের মধ্যে যে কেউ ফার্স্ট হবার সামর্থ্য রাখে। তাহলে আপনিই কেন আবার সেইজন্য টিচারদেরকে দোষারোপ করছেন!!!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৭

টাইটান ১ বলেছেন: আমি আপনাকে জাত কথাটা বোঝাতে পারিনি। সরি। তবে বুঝে নেবেন। এটা বোঝানো যায় না। ইনসাইট থাকতে হবে।

১২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০০

অজানা এক আমি বলেছেন: আসুন, আরেকবার আমরা দ্বীপের প্রতি সমবেদনা আনাই।


ঢাবি সহ বেশীরভাগ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েই পরীক্ষার ফলাফল ও শিক্ষক নিয়োগে ডার্টি পলিটিক্স এর প্রয়োগ ঘটে.....

১৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৭

পাকাচুল বলেছেন: সেমিস্টার বা ইয়ার ফাইনালে শুধু কি একটা পরীক্ষা হয়?

৩-৪-৫টা পরীক্ষার ইন্টারনাল এবং এক্সটার্নাল (৮-১০জন) একসাথে যুক্তি করে কাউকে নাম্বার কম দিতে পারেন, এটা কি বিশ্বাসযোগ্য মনে করছেন?

৭ সেমিস্টার ভালো করেছে মানে, ৮ নাম্বার সেমিস্টারেও ভালো করবে, সেটার কোনো নিশ্চয়তা নাই। ধরে নিলাম, সে মেধাবী ছাত্র, কিন্তু কোনো কারণে কোন একটা পরীক্ষা একান্তই খারাপ হয়ে গেল, হতে পারে সেটা ব্যক্তিগত, কিংবা পারিবারিক কোনো সমস্যার কারনে। তখন তো সে পিছিয়ে পড়বে।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩১

টাইটান ১ বলেছেন: ইংলিশ ডিপার্টমেন্ট সম্পর্কে জানলেই বুঝতে পারবেন। এখানে সবই সম্ভব। শয়তানরা শয়তানি করার সময় এক হয়ে যায়।

১৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

ব্যাঙ্গা বলেছেন: রেজাল্ট দিয়ে কি আর মেধা যাচাই করা যায়!!! যিনি মেধাবী তিনি জীবনে সফল হবেনই। দ্বীপের জন্য শুভ কামনা থাকল। আল্লাহ তার জীবন সুন্দর করুন। সফল করুন।

১৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

htusar বলেছেন: ভাই এটাই স্বাভাবিক । বিশেষ করে যদি কোন স্যারের পোলা-পাইন হয় তাইলে তো কথাই নাই; ভাইভাতে প্রথম হবেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.