![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
সেই কখন থেকে পড়ে আছি অন্ধকার স্যাঁতস্যাঁতে রুমের ভিতর। বাহির থেকে দরজা লাগানো! বন্ধ চোখেও কি করে যেন দেখতে পাচ্ছি চারপাশের সব কিছু! ভারি পুরাতন পর্দা সেটে দেয়া বিশাল জানালায়। তাতে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র! সেখান থেকে টিমটিম আলো এসে চুইয়ে পড়তে চাইছে গুমোট ঘরটিতে! শক্তি নেই উঠে গিয়ে জানালার পর্দা সরিয়ে বিকেলের আভাকে আমন্ত্রণ জানাবো। সারা শরীরের মাসেলগুলোও যেন শক্ত লোহা হয়ে গেছে। তৈরি হচ্ছে না শক্তি উৎপাদনের জন্য এ টি পি। নাকের পাশে কয়েক ফোটা রক্ত কণা শুকিয়ে হয়ে গেছে চটচটে। পাজি মাছি গুলো বার বার এসে সেখান থেকে শুকে নিতে চাইছে মৃতের গন্ধ! নাকের নালিকা দিয়ে ঢুকে পড়তে চাইছে ছোট ছোট পিপড়ের দল। দু হাতে শক্তি নেই হাত উঠিয়ে তাদের তাড়িয়ে দেব!
আচ্ছা অনিরুদ্ধ কি জানে আমি মরে মর্গে পড়ে আছি? বোধয় জানে না। তাই হয়ত এত নিশ্চিন্তে এখনো বিকেলের মৌনতাকে ছুঁয়ে বেড়াচ্ছে! আচ্ছা সে জানলে এখন কি করত? সে কি পাগলের মত ছুটে আসতো আমার কাছে? এই যাহ! কি আবল তাবল ভাবছি!
আগে দিনের মধ্যে বহুবার আমার অনিরুদ্ধকে দেখার সাধ হত। ইচ্ছে করত ওর হাতে হাত রেখে অনুভব করি ওর শিরা উপশিরা দিয়ে বয়ে চলা রক্তের গতি স্রোত। ওর বুকে মাথা রেখে শুনে নেই ওর মনের সব কথা। কিন্তু সেই সাধ আমার অপূর্ণই রয়েছে! স্বপ্নগুলো সুখের বাসরের ফুলশয্যায় নানা রঙে সাজার আগেই আমি চলে এসেছি ওর থেকে অনেক দূরে! অন্ধকারের এই একাকী জগতে! যেখানে কখনো ভোর হয় না! ভরাট অন্ধকারের মায়াজাল জড়িয়ে রাখে সর্বক্ষণ! খুব ইচ্ছে ছিল এখানে আসার আগে অন্তত একটিবার ওর সাথে কথা বলি। অভিমানী কন্ঠে কাঁদো কাঁদো স্বরে বলি ''আমি চলে যাচ্ছি অনিরুদ্ধ! আর কোন দিন ফিরব না তোমার কাছে! তুমি আমাকে ছাড়া ভালো থেকো।'' হৃদয় অলিন্দে তখনো ক্ষীণ আশা দোদুল্যমান ছিল অনিরুদ্ধ ফোন রিসিভ করে আমাকে তার কাছে ফিরিয়ে নেবে। সে আমাকে কিছুতেই চলে যেতে দেবে না আলোর জগত ছেড়ে!
কিন্তু সে আমার ফোন একটি বারের জন্যও পিক আপ করে নি! মনে আছে গুনে গুনে ঠিক বিশ বার আমি তাকে ফোন করেছিলাম।
বাহিরের দরজায় শব্দ! অনিরুদ্ধ তুমি এসেছো কি? ভালো হয় তুমি এসে আমাকে এই স্যাঁতস্যাঁতে বদ্ধ ঘর থেকে নিয়ে গেলে! আমি যে আঁধারের বাসিন্দা হতে চাই না! আমিও যে চাই কুসুম রোদের সকালে গরম চায়ের কাপে ভালোবাসা মেশানো তোমার হাতের স্পর্শ!
নাহ এই যে অনিরুদ্ধ নয়। ডাক্তারের ইউনিফর্ম পরিধান করা একজন লোক এসেছে! সাথে আরো চার। একজন পুলিশও আছে। তার হাতে কেইস চালান রিপোর্ট!!!! তাদের একজন দেখতে কুচকুচে কালো। ডোম হয়ত! এই যাহ! আমি তো ভুলেই গেছি আমি এখন আছি লাশ কাটা ঘরে!
ওরা আমাকে নিয়ে আসার সময় মা অনেক কাঁদছিলেন। চিৎকার করে বলছিলেন ''আমার মেয়েকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছ।''
একজন পুলিশ ইন্সপেক্টার গাঢ় স্বরে বলে ছিল ,''আত্মহত্যার বডি পোস্টমর্টেম ছাড়া রিলিজ দেয়া হয় না। কি কারণে ভিক্টিম ঘুমের বড়ি খেয়েছে তা খতিয়ে দেখতে হবে।''
ওরা প্রায় জোড় করেই মায়ের কাছ থেকে আমায় ছিনিয়ে নিয়ে এল মর্গে। মা মাটিতে আছড়ে পড়ে কাঁদলেন!
বাবার চোখ তখন রক্তলাল! আমার নিশ্চল পাথর চোখ দিয়েও বাবার চোখের দিকে তাকাতে ভয় পাচ্ছিলাম! কারন আমি যে অনেক বড় ভুল করেছি! তার শত মিনতির পরও তার একটি অনুরোধ আমি রাখি নি। তার পছন্দের ছেলেকে বিয়ে করি নি। বরং তার মুখে চুনকালি দিয়ে খেয়েছি গোটা বিশেক মরণ বড়ি! খুব ইচ্ছে করছিল বাবার পা জড়িয়ে ধরে বলি ''বাবা আমাকে ক্ষমা করে দিও। আমার মত মেয়ে তোমার মত বাবার যোগ্য না। এই অযোগ্য মেয়েকে ক্ষমা করে দিও।''
আমার দু চোখ দিয়েও গড়িয়ে পড়ছিল নিরব অশ্রু। অন্তরের হাহাকার বুক চিরে বেরিয়ে এসে ভুবন কাঁপিয়ে বলতে চাইছিল ,''আমি এমন পরিণতি চাই নি! আমিও যে চেয়েছিলাম প্রিয়মুখগুলোদের নিয়ে স্বপ্ন সুখের স্বর্গ! কিন্তু ভালোবাসার অপরাধে আমি মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত। আমি যে কিছুতেই অনিরুদ্ধকে ভুলে যেতে পারি নি!!''
আমার অশ্রু কেউ দেখেনি! বেঁচে থাকতেও না, মরে যাবার পরেও না!
............
কুৎসিত ডোমেরা শরীরের অঙ্গ পতঙ্গ কেটে বের করে বুঝতে চাইছিল মৃত্যুর কারণ। লিভার, স্টোমাক, অন্ত্র সব কিছুই পরীক্ষা করে দেখছিল!! এই পোস্টমর্টেমও যে খুব বীভৎস!!!!
কিন্তু আমি ভাবছিলাম অন্য কথা! ওরা আমার হার্ট বের করে দেখবে কি? দেখতে পাবে কি আমি অনিরুদ্ধকে কত ভালোবাসি?
বেঁচে থাকতে তো আমার ভালোবাসা কেউ দেখেনি! অনিরুদ্ধও না!
ডাক্তার স্টোমাকের বিষ দেখে নিশ্চিত হলেন মৃত্যু ঘুমের বড়ি সেবনের কারণেই হয়েছে। যাক বাঁচা গেল! সহজেই তারা পেয়েছেন মৃত্যুর কারণ। বেশি কাটাকাটি করতে হয়নি।
আর মেয়ে মানুষের দেহ পোস্টমর্টেমের একটা বাড়তি ঝামেলা হল পেটে বাচ্চা আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা। জরায়ু কেটে বের করে খুঁজে দেখা অঙ্কুরিত শিশুর বীজ!!!!
............
খুব ইচ্ছে ছিল অনিরুদ্ধের সাথে একটা খুব সুখের সংসার হবে আমার। ঐশ্বর্য না থাকলেও থাকবে ভালোবাসার প্রাচুর্য! কিন্তু অনিরুদ্ধ যে বোঝে নি আমার ভালোবাসার আর্তনাদ! তার কাছে ভালোবাসা ছিল মোহ। অবসরে যাপনের মাধ্যম। সে একবারও বুঝে নি তার ভালোবাসা আমার কাছে ছিল আমার জীবন!!!
একটু পর পোস্টমর্টেম শেষে একটি স্ট্রেতে আমাকে নিয়ে বাহিরে বেরিয়ে এল দু জন লোক। মাইক্রোবাসে তোলা হল। আমাকে ফিরিয়ে দেয়া হল আমার মায়ের কাছে। তিনি বার বার আমাকে দেখে মূর্ছা যাচ্ছিলেন। আমি তার এক মাত্র সন্তান কিনা!
আজ বাড়িতে অনেক লোক এসেছে! পাড়া প্রতিবেশি আত্মীয় স্বজন আরো অনেক চেনা অচেনা লোক। কেউ কেউ চাপা স্বরে বিড় বিড় করছে। উৎসুক জনতার অনুসন্ধিৎসু চোখ খুঁজে বের করতে চাইছে আত্মহননের কারণ। আমার কয়েক জন বান্ধবীও এসেছে। ওরা সবাই হতবাক! ঐ তো আমার বান্ধবী নীলাও এসেছে। মনের সব ছোট ছোট দুঃখ কথা গুলো ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে শেয়ার করতাম তার সাথে। শুধু বলি নি অনিরুদ্ধকে নিয়ে আমার চাপা কষ্টগুলো! এই কষ্টগুলো যে একান্তই আমার!
চারিদিকে চলছে আমাকে পরপারে পাঠানোর আয়োজন। গোসল করানো, কাপড় পড়ানো, আতর মাখানো আরো কত কি! একটা মস্ত খাট পাতা হয়েছে বাড়ির বাহিরে উঠোনের ঠিক মাঝ বরাবর।
আর আমার দু চোখ শুধু খুঁজে চলেছে অনিরুদ্ধকে!!!!!! সে কি এসেছে শেষ বারের মত আমাকে দেখতে?...... না সে আসে নি। সে পুলিশি কেসে ফেঁসে যাবার ভয়ে কিছু দিনের জন্য পাড়িয়ে জমিয়েছে ঢাকার অদূরে। এদিকে যে আমি অনিরুদ্ধকে নিরাপদ রাখার জন্য লিখে রেখে গিয়েছি সুইসাইডাল নোট''আমার মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী না'' ।
আর সে কিনা স্বার্থপরের মত পালাল!
মনে আছে একবার অনিরুদ্ধ আমায় বলেছিল সে আমাকে কোন দিন ছেড়ে যাবে না। আর আমায় ভুলে যাওয়া? সেও কি সম্ভব! সেই অসম্ভবকেই অনিরুদ্ধ সম্ভব করেছে খুব সহজ করে। ঘুম থেকে উঠে দুঃস্বপ্নের মত আমাকে ঝেড়ে ফেলে দিয়েছে তার জীবন থেকে। তাই আমি নিজেই চলেছি ঘুমের জগতে! নিঃশেষিত পরাজয়ের দিকে, আমার অন্ধকারের জগতে.......
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৭
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো লাগা গৃহীত হইল।
ভালো থাকুন সব সময়।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:১৩
রোহান খান বলেছেন: মনে আছে একবার অনিরুদ্ধ আমায় বলেছিল সে আমাকে কোন দিন ছেড়ে যাবে না। আর আমায় ভুলে যাওয়া? সেও কি সম্ভব! সেই অসম্ভবকেই অনিরুদ্ধ সম্ভব করেছে খুব সহজ করে। ঘুম থেকে উঠে দুঃস্বপ্নের মত আমাকে ঝেড়ে ফেলে দিয়েছে তার জীবন থেকে। তাই আমি নিজেই চলেছি ঘুমের জগতে! নিঃশেষিত পরাজয়ের দিকে, আমার অন্ধকারের জগতে......."
কস্ট পেলাম - বাস্তবে এই সব হবেনা বলেই আশা করি . . . বলবনা ভাল থাকুন বলতে চাই অন্তত বেচে থাকুন নতুন করে - অনিরুদ্ধের সব কিছু ভুলে ।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৮
টুম্পা মনি বলেছেন:
এটা জাস্ট গল্প।
শুভকামনার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২
মাক্স বলেছেন: ধারাবাহিক মন খারাপের লিখা লিখে যাচ্ছেন!
প্লাস।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৯
টুম্পা মনি বলেছেন: এটা আসলে আরো কিছুদিন আগের লেখা। গতকাল মিতানুরের কথা শুনে মনে হল শেয়ার করি।
শুভেচ্ছা রইল অসংখ্য।
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার লিখসেন ||
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫১
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
চমৎকার থাকুন।
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:০১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালোবাসা অথবা নিঃশেষিত পরাজয়!
অথবা দিয়ে আলাদা করা শব্দ কটা একই মনে হচ্ছে ! চমৎকার লিখেছেন !
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন অভি।
চমৎকার থাকুন সব সময়।
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৭
সায়েম মুন বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়তে আমার খুব কষ্ট হলো। এভাবে কেউ লিখে! দীর্ঘশ্বাস। শুধু দীর্ঘশ্বাস।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩
টুম্পা মনি বলেছেন: কিছু কিছু প্রাণ খুব ব্যথা নিয়ে জগত ছাড়ে! ইচ্ছে হচ্ছিল এমন কাউকে আঁকতে। তাই চেষ্টা করেছি!
ধন্যবাদ জানবেন।
৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১৮
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: নাহ...আপনি হ্যাপি এন্ডিং এর গল্প আর পারেন না।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: দেখি চেষ্টা চালাবো হেপ্পি এন্ডিং এর লিখতে। না পারলে আমার কুনো দুষ নাই।
শুভেচ্ছা রইল।
৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
সপ্নাতুর আহসান বলেছেন:
ভাল লেখছেন।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: থাংকু।
আর
শুভেচ্ছা।
৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬
আশিক মাসুম বলেছেন:
কষ্ট ওয়ালা !!
শার্প লেখনী।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
সুস্থ থাকুন।
১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৮
তোমার গল্পের মৃত রাজকন্যা বলেছেন:
এক কথায় চমৎকার একটা লেখা ...
মনে আছে একবার অনিরুদ্ধ আমায় বলেছিল সে আমাকে কোন দিন ছেড়ে যাবে না। আর আমায় ভুলে যাওয়া? সেও কি সম্ভব! সেই অসম্ভবকেই অনিরুদ্ধ সম্ভব করেছে খুব সহজ করে। ঘুম থেকে উঠে দুঃস্বপ্নের মত আমাকে ঝেড়ে ফেলে দিয়েছে তার জীবন থেকে। তাই আমি নিজেই চলেছি ঘুমের জগতে! নিঃশেষিত পরাজয়ের দিকে, আমার অন্ধকারের জগতে....... ......... আমরা বড্ড বেশি অভিমানী ... তাই নারে আপি ?
ভালো লাগা দিলাম অনেক ...
শুভেচ্ছা!
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম!!
জীবন মানুষকে কখনো কখনো তার উপর অভিমান করে ছেড়ে যেতে বাধ্য করে! মিতানুরকে দেখলেন না? কেউ আসলে স্বেচ্ছায় আত্মহত্যা করে না। জগত তাকে বাধ্য করে আত্মহত্যার মত কঠিন পথ বেঁছে নিতে। নয়ত একটা সুখী সুন্দর জীবন কে চায় না বলুন।
শুভেচ্ছা রইল।
১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩৯
পেন্সিল চোর বলেছেন: এই টুম্পা মনি পেন্সিল চোর কিন্তু মরণ টরণ পছন্দ করেনা। মরণের কথা কইলেই আর ভালো লাগে না।এইসব কষ্টের গল্প বাদ।নেক্সট থিক্কা মজার গল্প ,হাসির গল্প দিতে হইব,নইলে পড়তাম না।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম পেন্সিল চোরের পছন্দ খালি পেন্সিল চুরি করা।
আমার গল্প না পড়লে আপনার পেন্সিল আমি চুরি করে নিয়া আসব। এখন ভেবে দেখেন।
১২| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০৪
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: ভাল লাগল । প্রথম দিকের বর্ণনাটাই বেশি ভাল লাগছে ।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ/
ভালো থাকা হয় যেন।
১৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২২
একজন আরমান বলেছেন:
মন খারাপের গল্প
শিরোনাম টা খুব ভালো লেগেছে।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: জেনে ভালো লাগল।
ভালো থাকুন আরমান।
১৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
আরজু পনি বলেছেন:
ইসসস ! অসাধারণ টুম্পা !
মনটা খারাপ করে দিলেন !
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১২
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরজু আপি। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল।
বর্ষার কদম ফুলের শুভেচ্ছা রইল। আশা করি মন কদম ফুলের নাম শোনার সাথে সাথেই ভালো হয়ে যাবে।
১৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: কত্ত গুছিয়ে লিখেন!! সাবলীল বর্ণনা, পড়তে ভালো লাগলো.. যদিও মন খারাপের গল্প
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গ্রাম্যবালিকা।
বহুদিন পরে আপনাকে আমার ব্লগে পেলাম।
শুভেচ্ছা রইল।
১৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩২
~মাইনাচ~ বলেছেন: ভাল লিখেছেন
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
১৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
-এভারগ্রীন নাহিদ- বলেছেন: অসাধারন !
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
এভারগ্রিন থাকুন আজীবন।
১৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: বোকা মেয়েটা। নিজের জীবনটা কি শুধুই নিজের?
+++
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
টুম্পা মনি বলেছেন: কখনো কখনো দুঃখগুলো হয়ত মাত্রাতিরিক্ত হয়ে যায়! এমন অনেক ঘটনাও তো শোনা যায় মানুষ খুব সামান্য ঝগড়া নিয়ে আত্মহত্যা করেছে। আসলে সহনশীলতা সবার সমান নয়। তবে বাড়ানো উচিত বলেই আমি মনে করি।
ভালো থাকুন। কেমন।
১৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১০ম ভালোলাগা ++++++
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
টুম্পা মনি বলেছেন: ১০ম ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।
২০| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮
রোহান খান বলেছেন: "এটা জাস্ট গল্প" হুমম এড়িয়ে গেলেন, ঠিক আছে আমিও কিছু বললাম না, তবে বলবো এটা জাস্ট গল্প না।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহা তাই নাকি বান্দর ভাই!! এখানে নায়িকা মরে গেছে। আপনি যদি ভাবেন এটা আমি, তাহলে নিশ্চিত এখন আপনি ভুতের সাথে কথা বলছেন।
আবার ভুতের নাম শুনে ডরাইয়েন না কিন্তু।
২১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩
রোহান খান বলেছেন: গল্প তো গল্পই, সব গল্পকার ঘটনার প্রত্যেকটি চরিত্রে নিজেকে চিন্তা করেই গল্প লিখে থাকেন। এটাও গল্প ছিল, কিন্তু তা মনের ভিতর অসম্ভব না পাওয়া কস্ট গুলোকেই শীতল হাতছানি দিয়ে যায়...।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম
২২| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
অসাধারণ লিখেছেন। সকালেই আপনার পোষ্টটি একটা ট্যাবে খুলে রেখেছিলাম, এখন পড়লাম। আমার লিখনী সুন্দর ও অনেক গুছানো।
মন খারাপ করা গল্পে +++
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন সব সময়।
২৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
রোহান খান বলেছেন: কি ব্যাপার !!! চশমাটা খুলে কোথায় রাখলেন...
চশমাটা দাতে লাগান - ফোকলা দাত সবাই দেখে নিল যে !!!
০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: আমার দাঁত সুন্দর। কেউ দেখলে অসুবিধে নেই।
২৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২১
রোহান খান বলেছেন: তাতো দেখতেই পাচ্ছি আপনারি মনের ভিতর ডাউট - পরে আবার লিপইস্টিক দিয়ে এসেছেন....সুন্দর দাতের ঠোটে লিপিস্টিক দিতে হয় না - - - -
বি:দ্র: - লিপিস্টিক দেবার পর থেকে একটু একটু সুন্দর লাগছে -
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৮
টুম্পা মনি বলেছেন: ও এ জি এই সব ইমোদের যে এত মানে তাই আমার জানা ছিল না।
আর আপনি আসলেই বান্দর।
২৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
মামুন রশিদ বলেছেন: এটা পরাজয় হবে কেন ? মেয়েটি জিতেছে ভালোবাসার কাছে, নিজের কাছে । যদিও সবাই বলবে বোকা মেয়ে । সে বোকা হতে পারে, স্বার্থপর নয় । সেও বাঁচতে চেয়েছিলো, তার ভালোবাসাকে সাথী করে ।
আমি যে আঁধারের বাসিন্দা হতে চাই না! আমিও যে চাই কুসুম রোদের সকালে গরম চায়ের কাপে ভালোবাসা মেশানো তোমার হাতের স্পর্শ!
হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া গল্প । অনেক ভালোলাগা ।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪১
টুম্পা মনি বলেছেন: এমন নিঃস্বার্থ হয়ে লাভ কি!!! যা তিলে তিলে নিঃশেষ করে দেয়। অথচ সে যাকে ভালোবেসেছে সে ভালোবাসার মূল্য দেয়া তো দূরে থাক মানবতার মূল্যটুকুও দেয় নি। এমন মানুষদের ভালোবাসা পাওয়া উচিত কি যারা এর মূল্য বোঝে না?
ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত।
২৬| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আপনার লেখাগুলো দিন দিন অসাধারন হচ্ছে। +++ রইল।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: সবই আপনাদের অনুপ্রেরণার জন্য।
ভালো থাকা হয় যেন প্রতিনিয়ত।
২৭| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
রোহান খান বলেছেন: আমি কি কখনো বলেছিলাম যে আমি সুন্দর ?
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
টুম্পা মনি বলেছেন: আমি কি আপনাকে সুন্দর বলেছি?
আমি তো বান্দর বলেছি।
২৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
শাহরিয়ার রিয়াদ বলেছেন:
এই ধরণের লেখাগুলো পড়ার সময় বিষাদ ভর করে। অনেক ভাল লিখেছেন। শুভেচ্ছা।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫০
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনিও শুভেচ্ছা জানবেন।
ভালো থাকা হয় যেন সব সময়।
২৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১১
বাটাগোর বাস্কা বলেছেন: ''খুব ইচ্ছে ছিল অনিরুদ্ধের সাথে একটা খুব সুখের সংসার হবে আমার। ঐশ্বর্য না থাকলেও থাকবে ভালোবাসার প্রাচুর্য! কিন্তু অনিরুদ্ধ যে বোঝে নি আমার ভালোবাসার আর্তনাদ! তার কাছে ভালোবাসা ছিল মোহ। অবসরে যাপনের মাধ্যম। সে একবারও বুঝে নি তার ভালোবাসা আমার কাছে ছিল আমার জীবন!!!''
প্রেম কখনো পারফেক্ট মানুষকে বেছে নিতে পারে না। বেশিরভাগ প্রেমই অসম ভারসাম্যের ওপর দাড়িয়ে থাকে...।একটা সময়ের পর ভেঙ্গে পরে।
ভালো লিখেছেন।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৫২
টুম্পা মনি বলেছেন: খুব সম্ভবত পৃথিবীতে সেই মানুষেরা সব থেকে বেশি সুখী যাদের প্রেম পরিনত হয়।
ভালো থাকুন সব সময়।
শুভেচ্ছা।
৩০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৬
রোহান খান বলেছেন: সেটাই তো বলছি যে আমি তো বলিনাই আমি সুন্দর - আপনি তো বোঝেন না....
যাই হোক আরেকটা কথা একটু আগের কমেন্ট সম্পর্কে বলবো- আপনি লিখেছেন -"খুব সম্ভবত পৃথিবীতে সেই মানুষেরা সব থেকে বেশি সুখী যাদের প্রেম পরিনত হয়।" এটা সত্যি যে খুব কম মানুষের প্রেম পরিনত হয় কিন্ত সবাই তা ধরে রাখতে পারে না - তাই পরিনত হবার চেয়ে সেটা যারা ধরে রাখতে পারে তারা বেশি সুখি হয়.
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
টুম্পা মনি বলেছেন: খুব কম মানুষের প্রেম পরিনত হয় কিন্ত সবাই তা ধরে রাখতে পারে না - তাই পরিনত হবার চেয়ে সেটা যারা ধরে রাখতে পারে তারা বেশি সুখি হয়
বান্দর ভাই-চমৎকার একটা কথা বলেছেন। একমত।
৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
অদৃশ্য বলেছেন:
আপনি কাজটা ঠিক করেননি, বাবার ইচ্ছাই বিয়ে না করেও হয়তো অনিরুদ্ধের জন্য অপেক্ষা করা যেত, হয়তো অনিরুদ্ধ ফিরে আসতো অথবা অনিরুদ্ধর থেকে অনেক ভালো কেউ... আপনার ধর্য্য সহ্য খুবই কম, তাই এমন কাজটা করতে পারলেন... আর কারো কথা আপনি ভাবলেন না, ভাবলেননা জীবনের কথাও... সামান্য ক্ষতের ব্যাথায় অসহ্য হয়ে গেলো ! আত্হত্যা করে কি খুব তৃপ্তি পেলেন?
_______________________
গল্পটা চমৎকার... যে কাউকে লিখাটি স্পর্শ করবে...
সমস্যাটা এখানেই
এই গল্প আত্মহত্যার প্রতি টান তৈরী করতে কাউকে সাহায্য করতে পারে, তাই লিখাটিকে পজিটিজভলি নেওয়া যাচ্ছেনা... লেখক/লেখিকা চাইলে মৃত্যু দৃশ্যটি অন্যভাবে উপস্থাপন করতে পারতেন...
এমন লিখা কখনো কখনো কারো মাঝে ঘোর তৈরী করতে পারে... সেই ভাবনা খেয়ালে বেখেয়ালে ভাবার পথে...
আমরা চাই হতাশাগ্রস্থ মানুষের মাঝে বেঁচে থাকার ইচ্ছাটা অন্তত বেঁচে থাকুক... আত্মহত্যা কোন সমাধান হতে পারেনা... তাই আত্মহত্যাকে কোনভাবেই সমর্থন করা যাবেনা...
________________________
উপরের দু'টি অংশই পাঠকের একান্ত নিজস্ব মতামত বা পাঠ প্রতিক্রিয়া... একজন পাঠক হিসেবে গল্পটি পড়বার পর আমার যা মনে চাইলো লেখককে জানাবার তাই জানালাম সংক্ষেপে...
পাঠক হিসেবে আমি চাই, শুধুমাত্র মৃত্যুদৃশ্য/কারন বদলালেই লিখাটিকে পজিটিভলি নেওয়া যায়... তবে লেখক সেটা কিভাবে বদলাবেন বা বদলাবেন না সেটা একান্তই তার ইচ্ছা...
আপনার লিখার প্রতি আগ্রহ বাড়ছে...
শুভকামনা...
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
টুম্পা মনি বলেছেন: গল্পটা যদি কাউকে কোন নেগেটিভ কাজে নিয়োজিত হতে উৎসাহিত করে সেটি আসলেই শংকার বৈকে! আমি কিছুদিন পর না হয় গল্পটা ড্রাফট করে নেবো। আর কাহিনী চেঞ্জ? অদৃশ্য মশাই যেহেতু বলেছেন অবশ্যই চেষ্টা করব। তবে একটা লেখা একভাবে লিখে ফেললে সিটি পরিবর্তন অনেক কঠিন।
সে যা হোক। আর এই গল্পে অনিরুদ্ধ কোন দিন ফিরে আসতো না। এখানে সে আমাদের সমাজের শিক্ষিত সম্পাদিত প্রতারক যার কাছে হৃদয়ের মূল্য একেবারেই নেই। আমি মূলত চেয়েছিলাম এটা বোঝাতে যে এমন কপটদের ভালোবাসা মানুষের জীবনের কত বড় ভুল! এদের জন্য কেউ মারা গেলেও এরা ফিরে তাকায় না। এরা এতখানি স্বার্থপর!! তাই এদের জন্য কোন ত্যাগ স্বীকার জীবনের বড় ভুল ছাড়া আর কিছুই না। আমি শুধু এটাই আঁকতে চেয়েছিলাম।
আপনার অভিমত অনেক ভালো লাগল অদৃশ্য।
৩২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ৮:১১
আমিভূত বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প
তবে লেখা অনেক ভালো হয়েছে বর্ণনাও
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভুত সাহেব।
ভালো থাকুন।
৩৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
অদৃশ্য বলেছেন:
অনিরুদ্ধের মতো মানুষরা আমাদের সমাজে অনেক অনেক আছে, তাদের খুব সহজেই চেনা যায় না, শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়... তবে অনেক ক্ষেত্রে আগেও সেটা টের পাওয়া যায়...
কাহিনী বদলানো মানে বলতে শুধু মৃত্যুদৃশ্যটাকেই কিন্তু বলেছি... সেটা আত্মহত্যা না হয়ে অন্যভাবেও হতে পারে... লাইক এক্সিডেন্ট ( ঘোরের বশে) সেটা রাস্তায় বা ছাদ থেকে পড়ে বা এমন টাইপের কিছু... আপনার এই লিখাটিতে আত্মহত্যার কথা বলেছেন, কিভাবে সেটা বলেছেন... আর সবকিছুই ঠিক আছে
আমি দেখছিলাম মৃত্যুর কারনটা যদি বদলানো যায় তাহলে পুরো গল্পে কোনই প্রভাব পড়েনা... যা বলতে চাইছিলেন সেটাও ঠিক থাকে...
জানি লেখক/লেখিকার ইচ্ছাই শেষ কথা... পাঠক তার মতো করে চাইতেই পারে... তার জন্য লিখাটির পরিবর্তন আনতে হবে এমনটা আমিও মনে করিনা... বলার একটাই কারন, আত্মহত্যার প্রবনতা থেকে বের হয়ে আসা বা কাউকে প্রভাবিত না করা...
সুন্দর জবাবের জন্য অনেক ধন্যবাদ
শুভকামনা...
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠকের চাওয়া অবশ্যই পুরণ হবে। এই গল্পটি নিয়ে আরো কাজ করব। যদি পারি মেয়েটি বাঁচিয়ে তুলবো। তাকে বাঁচিয়ে তুলতেই আপ্রাণ চেষ্টা থাকবে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ অদৃশ্য!
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮
আউলা বলেছেন: অসম্ভব ভাললাগা রেখে গেলাম