![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
১
বাহিরে ঝড় হচ্ছে! ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেছে! মোমের আলোয় একের পর এক পোকা ধরে পোড়াচ্ছে তন্দ্রা! তার কিছু উদ্ভট শখের মধ্যে এটা একটা। কারেন্ট চলে গেলে মোমের উপর যে পোকাগুলো উড়ে এসে বসবে সে সেগুলোকে একে একে মোমের লাভাতে দগ্ধ করবে! তন্দ্রার দিকে এক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকে শাহেদ। মোমের আলোয় অসম্ভব রুপবতী লাগছে তাকে! দিনকে দিন তার রুপ যেন বেড়েই চলেছে! গায়ের রঙও এখন প্রায় দুধে আলতা। মসৃণ চিকন চুলগুলো আরো ঝলমলে হয়ে উঠেছে। মোমের লালচে আলোয় তাকে দেখে মনে হচ্ছে রুপকথার গল্প থেকে উঠে আসা কোন রাজকন্যা!
তন্দ্রাকে কাছে ডাকে শাহেদ। ''তন্দ্রা ঘুমুতে এসো। অনেক রাত হল!''
-''আমি এত অন্ধকারে ঘুমুতে পারব না। আগে কারেন্ট আসুক। তুমি ঘুমাও।'' তন্দ্রার নির্লিপ্ত উত্তর।
রাত যত বাড়তে থাকে ঝড়ও ততই বাড়তে থাকে! শাঁ শাঁ আওয়াজে বাতাস গাছের ডালপালাকে সজোড়ে ধাক্কা দিয়ে একের পর এক জানাতে থাকে প্রতিবাদ! যেন আজ সব কিছু ভেঙ্গে নিয়ে যাবার পণ করেছে! শাহেদ আবার তন্দ্রাকে ডাকে ,''তন্দ্রা ঘুমুতে এসো! ঝড় আরো বাড়লে ভয় পাবে!''
-''তুমি আমাকে ভয়ের কথা বলে আমাকে ইনফ্লুয়েন্সড করছো শাহেদ! যেন তোমার কথা শুনে আমার মস্তিষ্ক একটা কাল্পনিক ভূত তৈরী করে! আর আমি তার ভয়ের তোমার কাছে ছুটে আসি! তার চেয়ে এ কথা সরাসরি কেন বলছো না তুমি আমাকে কাছে পেতে চাইছো?''
-''তুমি সব সময় একটু বেশি বোঝো তন্দ্রা!''
-''দেখো শাহেদ, এভাবে আমার সাথে কথা বলবে না! আমি এভাবে কথা শুনে একদমই অভ্যস্ত নই!''
শাহেদ এসে তন্দ্রার হাত পিছনে বাকিয়ে ধরে ,''এত অহংকার কিসের তোমার? একটা বাচ্চা হলে আর এত অহংকার থাকবে না!''
তন্দ্রা নরম হয়ে আসে। হালকা গলায় বলে ,''ছেড়ে দাও! ব্যাথা পাচ্ছি তো!''
শাহেদ ছেড়ে দেয়! তন্দ্রা হাত ছাড়িয়ে নিয়ে আবার আগের মত পোকা ধরে সেগুলোকে মোমের লাভায় কবর দিতে ব্যস্ত হয়ে যায়!
পরদিন সকালে নাস্তার টেবিলে শাহেদ পাউরুটিতে মাখন লাগিয়ে তন্দ্রার দিকে বাড়িয়ে দেয়। তন্দ্রা ফিরিয়ে দিয়ে বলে ,''এগুলোকে খেলে মোটা হয়ে যাবো! তখন দেখতে আন্টিদের মত লাগবে!''
-''তন্দ্রা তুমি কি জানো তুমি Anorexia Nervosa তে ভুগছো? তুমি ভাবছো তুমি মোটা হয়ে যাবে কিন্তু দিন দিন শুকিয়ে রোগা হয়ে যাচ্ছো! আরো বেশি শুকালে মা হওয়ার মত স্বাস্থ্যটুকু পর্যন্ত তোমার থাকবে না!''
-'' মা হতে কে চাইছে? এত তাড়াতাড়ি বাবু হলে আমার ফিগার নষ্ট হয়ে যাবে! তখন তোমার আর আমাকে ভালো লাগবে না। তাই বাবু যত দেরিতে হয় ততই ভালো।''
তন্দ্রা একটা ফ্রুটস্ এর থালা হাতে করে নিয়ে উঠে চলে যায়। কাল রাতে কারেন্ট না থাকায় কয়েকটা সিরিয়াল মিস হয়ে গেছে। এখন সেগুলো দেখবে। শাহেদ দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে! তন্দ্রাকে কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না! মাঝে মাঝে মনে হয় অসম্ভব বুদ্ধিমতি মেয়ে তন্দ্রা। তার বোঝার সীমারেখার অনেক ঊর্ধ্বে! আর মাঝে মাঝে মনে হয় মাথা মোটা টাইপের মেয়ে যে কিনা টিভি সিরিয়াল, ছেলেমানুষী কাজ কর্ম আর রুপ চর্চার চিন্তার বাহিরে আর কোন চিন্তাই করতে জানে না।
তন্দ্রা সোফায় বসে রিমোট দিয়ে টিভি অন করে। টিভিতে এখন সিরিয়ালে নায়ক নায়িকাদের মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ছে! নায়িকার পরকিয়ার সম্পর্ক আবিস্কার করেছে নায়ক। তাই নিয়ে চলছে দু জনের মাঝে চলছে সম্পর্কের টানা পোড়ন! কোল্ড ওয়ার চলছে দু জনের মাঝে। কেউ কাউকে কিছু বলছে না,কিন্তু আচার আচরণে ভয়াবহ যুদ্ধের পূর্বাভাস স্পষ্ট! তন্দ্রা আড়চোখে ডাইনিং টেবিলে বসা স্বামীর দিকে তাকায়! সে চিন্তিত মুখে গম্ভির হয়ে নাস্তা সারছে।
নাস্তা সেরে অফিসে চলে যায় শাহেদ। কিন্তু কিসের যেন দুশ্চিন্তা জাপটে ধরে রাখে! সে তন্দ্রাকে ফোন দেয়। ফোন ব্যস্ত! এমন সে প্রায়ই দেখেছে! সে অফিসে চলে যাবার সাথে সাথে ফোন এংগেজড! তন্দ্রা কার সাথে যেন কথা বলে! সে জিজ্ঞাসা করলে বলে এই বান্ধবী,ঐ বান্ধবীর সাথে কথা বলেছি। কিন্তু তাদের বিয়ের এক বছরের মধ্যে সে তার কোন বান্ধবীকে তাদের বাসায় আসতে দেখেনি।
তন্দ্রার কারো সাথে এফেয়ার নেই তো? থাকলেও থাকতে পারে! তাকে তো কখনোই পরিপূর্ণভাবে ভালোবাসে নি সে। তার আচরণেই বোঝা যায় দূরে দূরে থাকতে পারলেই বাঁচে সে। এ নিয়ে সে তন্দ্রার ভাবির সাথেও আলোচনা করেছে। ভাবি বলেছে ছেলেমানুষ তো তাই এমন হচ্ছে! আরেকটু বয়স বাড়ুক, বাচ্চাকাচ্চা হোক তখন ঠিক হয়ে যাবে।
২
কিন্তু তন্দ্রার মাঝে ঠিক হওয়ার কোন লক্ষণ নেই! বরং দিন দিন তার ছেলেমানুষীগুলো আরো বাড়ছে! ইদানিং সে না বলে মাঝে মাঝে যেন কোথায় চলে যায়! ফোন সুইচড অফ করে একেবারে লাপাত্তা! তার আত্মীয় স্বজন ভাই ভাবি কেউ জানে না! শাহেদ যখন বিভিন্ন জায়গায় খুঁজে খুঁজে অস্থির তখন হঠাৎ ফিরে আসে। যেন কিছুই হয় নি! এসে সুন্দর টিভির রিমোট কন্ট্রোল হাতে নিয়ে সিরিয়াল দেখায় ব্যস্ত!
শাহেদের সব কিছু অসহ্য লাগতে থাকে! আর কতদিন সহ্য করা যায় এমন অবহেলা! যেখানে বউ এর সতীত্বই এখন প্রশ্নবিদ্ধ! কার কাছে এভাবে ছুটে যায় তন্দ্রা? কেন সে এটা তার সাথে শেয়ার করে না? শাহেদের জায়গায় অন্য কোন পুরুষ হলে হয়ত এতদিনে বউকে মারধোর করত! কিন্তু শাহেদ করে না। তার চোখের নিচে কালি পড়ে যায়, চুল উস্কখুস্ক! বন্ধুরা সবাই পরামর্শ দেয় তন্দ্রাকে ডিভোর্স দিয়ে দিতে! হাজার হোক পরকিয়া করা মেয়ের সাথে তো আর সংসার করা যায় না। কিন্তু শাহেদের মন সায় দেয় না। শাহেদ তার নিজের পরিবারেই দেখেছে স্বামী পরিত্যক্তা মেয়েদের কি অবর্ণনীয় দুঃখ! তার মাকে তার বাবা ডিভোর্স দিয়ে অন্য জায়গায় বিয়ে করেছিলেন। পরে তার মা স্বামীর শোকে পাগল হয়ে এক সময় সুইসাইড করে। শাহেদ তার নানা নানীর কাছে মানুষ। তাই সে ঠিক করেছিল সে স্ত্রীকে নিয়ে অনেক সুখের সংসার গড়ে তুলবে। এই সংসার ক্ষুধা, ভালোবাসার ক্ষুধা তার অনেক দিনের! তন্দ্রার নিষ্পাপ মুখে সে দেখেছিল সেই স্বর্গীয় সুখের হাতছানী! কিন্তু বিয়ের পর থেকেই তন্দ্রা তাকে স্বাভাবিকভাবে মেনে নিতে পারে নি। কেন পারে নি তা শাহেদের অজানা! তন্দ্রাও কোন দিন মুখ খুলে বলেনি!
৩
শহরের পাশের পার্কের বেঞ্চিতে তন্দ্রা একা একা বসে আছে! আজ বড্ড বিমর্ষ সে! শাহেদকে নিয়ে সে যেই অংক কষে রেখেছিল তা ভুল ভাগফল দেখাচ্ছে! সে ধরে রেখেছিল শাহেদ এসব সহ্য করতে পারবে না। কোন পুরুষই পারে না। স্ত্রীরা স্বামীদের বহুপরকিয়া নিরবে সহ্য করে গেলেও স্বামীরা একটা সিঙ্গেলও সহ্য করতে পারে না। অনেক স্বামীই স্ত্রীদের নির্মমভাবে মারধোর করে, কেউবা বউ খুন করে ফেলে! এমন নজীর সমাজে বহু আছে! কিন্তু শাহেদ ভিন্ন রকম। সে তন্দ্রাকে এত কিছুর পরও ভালোবেসে যাচ্ছে! নিজে কষ্ট পাচ্ছে, কিন্তু তন্দ্রাকে মুখ ফুটে কিছু বলছে না!
তন্দ্রা বিয়ের আগে নাবিল নামক একটি ছেলেকে ভালবাসতো। পাগলের মত ভালোবাসতো। ফেসবুকের মাধ্যমে তাদের পরিচয় ছিল। সে নাবিলকে পৃথিবীর সব থেকে অনেস্ট ছেলে মনে করতো। কারণ নাবিলের আচরণই ছিল সে রকম! নিয়মিত নামাজ পড়া, অন্যকে শ্রদ্ধা করা, বিপদাগ্রস্থদের সাহায্য করা সব মিলিয়ে সে ছিল হাতেমতায়ীর ডুব্লিকেট ভার্সন! তার যে জিনিসটি তন্দ্রাকে বেশি মুগ্ধ করতো সে খুব সুন্দর করে কথা বলতে পারতো। এমন কি তার বানিয়ে বানিয়ে বলা গল্পগুলোও তন্দ্রার কাছে সত্যি মনে হত! ইমপারফেক্ট জীবনে কখনো কখনো কত সুখ থাকতে পারে প্রথম বুঝেছিল তন্দ্রা! তারপর একদিন নাবিল তার জবের কাজে সিঙ্গাপুর যাবে বলে চলে যায়। তারপর আর ফিরে আসে নি! তন্দ্রা বহু খোঁজাখুঁজি করে জানতে পারে নাবিল আরেক জায়গায় বিয়ে করেছে! অথচ তার সাথে প্রেমের অভিনয় করে গেছে নিখুঁতভাবে!
তারপর থেকে তন্দ্রার বিশ্বাস পৃথিবীর কোন ছেলে কোন দিন ভালোবাসতে পারে না! সব তাদের মোহ! মেয়েদের রুপের মোহ, সুন্দর ফিগারের মোহ, ভোগবাদিতার মোহ! তাই তন্দ্রাও প্রতিশোধ স্বরুপ তার স্বামীর সাথে মোহের খেলা খেলে গেছে! প্রথমে তাকে ভালোবাসার মোহ, সুন্দর ফিগারের মোহ, রুপের মোহ দেখিয়ে পরে তার মাঝে ঢুকিয়ে দিয়েছে সন্দেহের সূক্ষ্মবীজ! সেও নাবিলের মত হতে চেয়েছিল হৃদয় নিয়ে খেলার দক্ষ প্লেয়ার! কিন্তু আর পেরে উঠল কই? তার স্বামীর দূর্নিবার ভালোবাসার কাছে পরাজিত সে! সে তাকে বাধ্য করছে গলে পড়তে! তার কাছে এখন মায়া, কামনা আর ভালোবাসা সব মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে! নাবিলের প্রতি ছিল তার সত্যিকারের ভালোবাসা আর শাহেদের প্রতি ছিল মায়া! আজ মায়া আর ভালোবাসার মধ্যে পার্থক্য করার সূক্ষ্ম মাইন্ড যেন ভোঁতা হয়ে গেছে। আজ সব কিছু ছেড়ে তার শাহেদকে ভালোবাসতে ইচ্ছে করছে! আজ কামুক সে ,প্রচন্ড কামুক! ভালোবাসার কাঙাল! যেই ভালোবাসার মন নাবিল চলে যাবার পরে একেবারে মরে গিয়েছিল সে আজ আবার সতেজ হয়ে উঠেছে! শাহেদকে কাছে পাবার তীব্র বাসনায় তন্দ্রা পাগল হয়ে ওঠে!
তন্দ্রা বাড়ি এসে ড্রেসিং টেবিলের সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে বার বার দেখে! কোথায় যেন কমতি! সে সালোওয়ারকামিজ পাল্টে লাল শাড়ি পড়ে আসে। হুম এখন কিছুটা পারফেক্ট! লাল চুড়ি, মেচিং করে কানের দুল, লাল ব্লাসন সব কিছু দিয়ে দিয়ে আজ তার পরীর মত সাজতে ইচ্ছে হয়! কিন্তু শাহেদের মুখের রুপের প্রশংসা না শোনা পর্যন্ত সবই যেন অসম্পূর্ণ! তন্দ্রা অধির হয়ে শাহেদের ফেরা অপেক্ষা করতে থাকে!
অন্যদিন শাহেদ তাকে ফোন দেয়, কিন্তু আজ সে ফোন দেয় শাহেদকে! কিন্তু শাহেদের মোবাইল সুইচড অফ! অফিসে ফোন দিলে অফিসের বয় জানায় সাহেব ঘন্টা দুয়েক আগে বেরিয়ে গেছে!
সন্ধ্যা হয়ে যায় তবু শাহেদ ফেরে না! নানা রকম ভয়, শংকা তন্দ্রাকে গ্রাস করতে থাকে! কি হল শাহেদের? এখনো ফিরছে না কেন? খারাপ কিছু হল না তো! তার শংকাকে বাস্তবে পরিণত করতেই যেন এক অচেনা নাম্বার থেকে ফোন! ''শাহেদ এক্সিডেন্ট করে হাসপাতালে ভর্তি! অবস্থা গুরুতর!'' তন্দ্রা হাসপাতালে ছুটে যায়! কষ্টে নীল হয়ে আছে শাহেদের মুখ! তন্দ্রা নিজের মাঝে ধ্বসে যেতে থাকে। বুক ভেঙ্গে কান্না আসে। তার সাথে এমন বহুবার হয়েছে! সুখগুলো তার খুব কাছে এসে কোথায় যেন হারিয়ে গেছে! কিন্তু এবার সে হারিয়ে যেতে দেবে না। সে শক্ত করে চেপে ধরে শাহেদের হাত।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমিনুর ভাইয়া। বহু দিন পর আমাকে ব্লগে এলেন!
শুভ বিকেল।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
অশ্রু কারিগড় বলেছেন: মুগ্ধপাঠ..........।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জানুন অশ্রু কারিগড়,
আপনার নামটা অদ্ভুত রকমের সুন্দর।
৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প মোটামুটি লাগলো। শিরোনামে বানান ভুল। এছাড়াও গল্প জুড়ে অসংখ্য টাইপো। এ্যানোরেক্সিয়া নার্ভাসার কথা জানলাম সেদিন একটা সিনেমা দেখে।
শুভবিকেল।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
টুম্পা মনি বলেছেন: শরম পালুম। :!> :!> :!> :#> :#> :#>
আমার এত বাংলা বানান মনে থাকে না। এক কাজ করবেন। যেই বানান টা ভুল দেখবেন মন্তব্যের ঘরে ঠিকটা সহ লিখে দিবেন। পিলিছ।
আবদার মনে হয় বেশিই কইরা ফালাইসি। যাই আমি গল্পটা আবার রিভিশন দেই।
শুভবিকেল।
৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
নেক্সাস বলেছেন: সুন্দর গল্প। পোকা পোড়ানোর অভ্যাস আমারও ছিলও।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪
টুম্পা মনি বলেছেন: হেহেহেহেহে অনেক আগে আমার নিজেও ছিল। এখন নাই।
শুভেচ্ছা জানবেন নেক্সাস।
এই যাহ আমার চা খেতে ইচ্ছা করতেসে! খেয়ে আসি।
৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: শাহেদ তন্দ্রা কাহিনি ভাল লেগেছে।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সেলিম ভাইয়া,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত,
শুভবিকেল।
৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬
মাহতাব সমুদ্র বলেছেন: ভালো লাগলো
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ জানুন মাহতাব
ভালো থাকুন প্রতিনিয়ত,
অজস্র শুভকামনা।
৭| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: প্রথমেই শাহেদকে অভিনন্দন তন্দ্রার ভালোবাসা জয় করে নেয়ার জন্য !
আর শেষে যা হয়েছে তাতে আমি ধরে নিলাম শাহেদ সুস্থ হয়ে উঠবে , দুই জনের স্বপ্নই পূরণ হবে !
চমৎকার গল্প টুম্পা মনি !শুভকামনা !
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা অভি,
শাহেদের বেঁচে ওঠাটা পাঠকদের জন্য রেখে দিসি। যারা চাইবেন তাকে বাঁচিয়ে তুলতে বাঁচিয়ে তুলবেন। আর যারা মেরে ফেলতে চাইবেন মেরে ফেলবেন। নো প্রব্লেম।
তবুও আমরা ভালো প্রত্যাশা করেই।
সুন্দর থাকুন সব সময়।
৮| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
সুমন কর বলেছেন: কাহিনী বা গল্প ভাল লেগেছে। আপনি মনে হয় মানুষের বিভিন্ন আনকমন রোগ নিয়ে সুন্দর গল্প লিখেন। ভাল লাগে।
তবে আমার কাছে প্রচ্ছদ ভাল লাগেনি। আমার যেটা মনে হয়েছে, সেটা বললাম। রাগ জাইয়েন না ..
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহা শুভেচ্ছা জানবেন সুমন কর। আসলে যে আনকোমন রোগ আনি ব্যাপারটা তাও না। যেহেতু মেডিকেল সাইন্সের উপর কিছুটা নলেজ আছে কাহিনীর প্রয়োজনে সেটাকে কাজে খাটাই আর কি!
আর এই রোগটা খুব বেশি আনকোমনও না। অনেক রুপ সচেতন মেয়েরই আছে। তাদের যে আছে তারা নিজেরাও ধরতে পারে না। তবে আমার গল্পে তন্দ্রার নেই। তন্দ্রার সবই শাহেদকে বিরক্ত করতে করা।
আর খ্রাপ বলসেন। আমি কিন্তু রাগাইসি। হু।
৯| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
আমিনুর রহমান বলেছেন:
আপনি পোষ্টে দিলে আমি আপনার ব্লগে যাই তবে মন্তব্য লাষ্ট কয়েকটা পোষ্টে করা হয়ে উঠেনি ব্যস্ততার কারনে
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১৯
টুম্পা মনি বলেছেন: হু আপনি যে আমার ব্লগ বাড়ি এসেছেন সেটা সাম্প্রতিক যারা ব্লগ দেখছেন সেই লিস্ট দেখেই বুঝেছি। তবে আমার ব্লগ বাড়ি এসে না বসেই গত কয়েকবার চলে গেছেন।
আজকে বসে আমার সাথে আলাপ চারিতার জন্য ধন্যবাদ।
১০| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্প ভালই লেগেছে। টাইপো বাদ দিলেও-
এ নিয়ে সে তন্দ্রা ভাবির সাথেও আলোচনা করেছে
এই লাইনটা পড়ে বিভ্রান্ত হয়েছিলাম, পরে দেখলাম 'তন্দ্রার' হবে। ঠিক করে দিয়েন।
শুভরাত্রি।
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২১
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন প্রফেসর। এই 'র' টা যে কিভাবে মিস হয়ে গেলো! :!> :#> যান ঠিক করে দিয়েছি।
শুভেচ্ছা জানবেন।
১১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪১
আম্মানসুরা বলেছেন: শেষে মিলিয়ে দিলে ভালো লাগত, অ্যাকসিডেন্ট না হলে ভালো হত। আমি বিরহ পছন্দ করিনা।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহাহা ধরে নিন মিলিয়ে দিয়েছি। এটা আসলের পাঠকের উপর ছেড়ে দিয়েছি।
শুভেচ্ছা আপুনি।
১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫২
সানড্যান্স বলেছেন: আপনি ডাক্তার নাকি?
ফেসবুক ব্লগে ম্যাক্সিমাম লোকজন এই প্রফেশনের।
গল্প বেশ।
ধন্যবাদ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
টুম্পা মনি বলেছেন: ডাক্তার আসলে এখনো হয়ে উঠিনি। তবে খুব তাড়াতাড়ি হবো ইনশাআল্লাহ। দোয়া রাখবেন।
গল্প পাঠের জন্য ধন্যবাদ,
শুভকামনা নিরন্তর।
১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২৮
শ্যামল জাহির বলেছেন: কতটা পাষাণরে বাবা! উদ্ভট শখে মোমের আগুনে আহত পোকা পুড়িয়ে মারা!!!
যাই হোক, গল্পে পাষাণেরও মন গললো অবশেষে! কিন্তু দুর্ঘটনা ঘটার পর।
চেপে ধরা হাত আর যেন না ছাড়ে তন্দ্রা!
শুভ কামনা।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯
টুম্পা মনি বলেছেন: চেপে ধরা হাত আর যেন না ছাড়ে তন্দ্রা!
হাহাহাহা আমিও তাই চাই।
তন্দ্রার জন্য শুভকামনা, সাথে আপনার জন্যও।
১৪| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: অনেক গল্প হয় এক দিক থেকে। ধরা যাক, নায়কের দিক থেকে বা নায়িকার দিক থেকে। এই গল্পটা বলা হলো দুই দিক থেকেই। এইটা বেশ লাগলো। মানে লেখককে অনেক খানি চিন্তা করতে হয়েছে।
তবে নায়িকার প্রতি যে সন্দেহ তা কেবল সন্দেহ ছাড়া আর কিছু নয়। সে যে পরকীয়া করছেই এমন হাতে-নাতে প্রমান তো শাহেদ পায়নি। বা যোগাড় করার চেষ্টাও করেনি। তাই গল্পটা আরো একটু জমানোর জন্য আরো কিছু রসদ দিলে ভালো হতো।
টাইপো গুলো ধরিয়ে দিতে পারতাম আবার পড়তে হবে, আর আমি খুব আলসে। তাই আর কষ্ট করলাম না। ভালোই লাগলো।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬
টুম্পা মনি বলেছেন: সত্যি বলতে কি আমি গল্পটা যেভাবে সাজাতে চেয়েছিলাম সেভাবে পারি নাই। কারণ অনেক বড় হয়ে যাচ্ছিল। উপন্যাস লেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলাম। উপন্যাসে আসলেই সব কিছু সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তোলা যায়। গল্পের পরিসর স্বল্প! অনেক কিছুই আঁকা যায় না। তাই কিছু দায়িত্ব পাঠের উপরও বর্তায়।
আর আলসেমীতে আপনি আমার মত। তাই ক্ষেমা দেওন গেলো।
অজস্র শুভকামনা জানবেন।
১৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫২
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
কাহিনীটা ভাল ছিল।
শেষটায় একটু তাড়াহুড়ো হয়ে গেছে।
ভাল লাগছে।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা নাজিম,
তাড়াহুড়ো আসলে কাহিনী ছোট করার জন্য হয়েছে বোধয়, তবে আমি ঘাটতি না রাখতেই চেষ্টা করেছি।
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
১৬| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৭
কয়েস সামী বলেছেন: সুন্দর
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কায়েস সামী
অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম। সুন্দর থাকুন সব সময়।
১৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১২
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: মানসিক সমস্যাগ্রস্ত কারও সাথে সংসার করা অনেক কঠিন ব্যাপার । সেই মানুসিক অবস্থাটা তুলে আনাও অনেক কঠিন । আপনি সেটা পেরেছেন । তবে গল্পে একটু তাড়াহুড়ো হয়েছে মনে হলো । আরেকটু বিস্তারিত , আরেকটু তীক্ষ্ণ হতে পারতো । প্লটটা চমৎকার , ভবিষ্যতে এটা নিয়ে আরও বিস্তারিত গল্প লিখবেন আশা রাখি । ধন্যবাদ ।
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহা শুভেচ্ছা শাহরিয়ার,
এই গল্পটা নিয়ে একটা উপন্যাস টাইপের কিছু লিখতে পারলে আমি নিজেও মনে শান্তি পেতাম। কারণ যা যা লিখতে চেয়েছিলাম গল্প লেখার অজহাতে তার অনেক কিছু বাদ দিয়েছি! আসলে উপন্যাস লেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছি খুব।
অজস্র শুভকামনা।
১৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ছিমছাম প্রেমের গল্প ভালই লাগে
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১২
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন জান্ডারী
ভালো থাকুন সব সময়।
১৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
অদৃশ্য বলেছেন:
খুব ভালো লাগলো লিখাটি...
শুভকামনা...
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অদৃশ্য পাঠের জন্য।
সুন্দর থাকুন সব সময়। শুভকামনা নিরন্তর।
শুভবিকেল।
২০| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
অদৃশ্য বলেছেন:
কেউ যখন মন থেকে শুভকামনা জানান তখন সৃষ্টিকর্তা তার প্রতি সদয় হন... পৃথিবীতে মানুষ মাত্রই সুন্দরের সেরা... অথচ দেখুন কিভাবে আমরা আমাদের নিয়মিত অমানুষ বানাবার জন্য বা কুৎসিত করবার জন্য সক্রিয় হয়ে আছি...
প্রার্থনা কবুল হোক...
টুম্পামনির জন্য
শুভকামনা...
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম ঠিক! হোমোসেপিয়েন্স থেকে মানুষ পর্যন্ত নিজেকে গড়ে নিতে সবাই পারে না! এটা সুদীর্ঘ প্রসেস! সৃষ্টিকর্তা সবার প্রতি সদয় হোন। তবে আপনার কি হল বলুন তো? কোন কিছু নিয়ে আপসেট নাকি? অবশ্য কবিদের একটা সুবিধে। মন খারাপ হলে কবিতা লিখে মন হালকা করে নিতে পারেন। তাই না?
সব সময় সুন্দর থাকুন অদৃশ্য। এই প্রার্থনা।
২১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্পটি খুব ভাল লাগলো ।সুন্দর গল্পের জন্য টুম্পা মনিকে অভিনন্দন ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫০
টুম্পা মনি বলেছেন: আরে এ যে গিয়াসলিটন ভাইয়া
অনেকদিন পরে আপনাকে ব্লগে পেলাম। পেয়ে ভালো লাগল। মন্তব্য আনন্দ দিল।
সুন্দর থাকুন সব সময়।
২২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
মামুন রশিদ বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে । শেষটায় তন্দ্রার শাহেদের জন্য টান- হ্যাপি এন্ডিং ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহা আমিও এটাই চাই। বিরহের চেয়ের সুখের গল্প কখনো কখনো বেশি ভালো লাগে।
সুন্দর থাকুন প্রতি নিয়ত।
শুভ রাত্রী।
২৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৫
শূন্য পথিক বলেছেন: ভালো লাগা জানবেন
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো লাগা গৃহীত হল শুন্য পথিক,
সুন্দর থাকুন প্রতি নিয়ত
শুভ রাত্রি।
২৪| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭
ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: অনেক ভালো লিখেন আপনি। অপেক্ষায় রইলাম পরবর্তী গল্পের জন্য।
সুভকামনা রইল।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভবঘুরের ঠিকানা,
আপনাদের অনুপ্রেরণাতেই এগিয়ে যাবার সাহস পাই।
অজস্র শুভকামনা জানবেন।
২৫| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৮
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: হ্যাপি এন্ডিং আমার ভাল লাগে। সেই দিক থেকে গল্পটা ভাল হয়েছে। তবে তন্দ্রার মানসিক টানাপোড়েন আরেকটু দেখানো গেলে বোধহয় আরেকটু ভাল হতো।
শুভকামনা টুম্পা।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা আপু,
আসলে আমার নিজেরও আরো অনেক লেখার ইচ্ছা ছিল। সে দিক থেকে গল্প লেখার প্রয়াসে অনেক কিছুই লেখা হয় নি।
শুভ দুপুর।
২৬| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৯
শাহেদ খান বলেছেন: গল্পের শেষটা ভাল হলে ভাল লাগে সবসময়। এখানেও তেমনি।
পোস্টে ঢোকার আগেই প্রথম লাইনে চোখ আটকে গিয়েছিল - "বাহিরে ঝড় হচ্ছে!" ভাবছিলাম, আপনি তো সরল চলিত'তে 'বাইরে' লিখলেও পারতেন। গল্পটা তো পুরোটাই চলিত'তে লেখা। 'বাহিরে' কি ইচ্ছাকৃতভাবেই রাখলেন? কাব্যিক আবেদন বোঝানোর জন্য?
একটু আগাতেই দেখলাম, শুধু 'বাহিরে' না, ভেতরেও পরিবেশ থমথমে। ঝড়ের পূর্বাভাস। কাহিনী'র গতি সরল। বর্তমান নিয়ে লেখা বলে হয়তো খনিকটা গতানুগতিক'ও। তবে লেখার স্টাইলের সরলতা গল্পে ধরে রাখল। এই জিনিসটায় ভাল লাগা জানবেন।
(গল্পের মাঝামাঝি আরও এক জায়গায় 'বাহিরে' দেখে মনে হল, আপনি হয়তো চলিত ভাবেই 'বাহিরে' লিখে গেছেন; হয়তো অত-শত ভাবেন নি অথবা ভেবেছেন। জানি না। তবে গল্পের প্রথম লাইন'টা একটা সুন্দর কাব্যিক স্টার্টিং এনে দিল)
লেখায় শুভেচ্ছা, গল্পকার। ভাল থাকবেন।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহাহা ''বাহিরে'' যে এতটা সাধু আমার জানা ছিল না। আমার আসলে '' বাইরের'' থেকে ''বাহিরের'' টাই বেশি পছন্দ।
আর আমি কিঞ্চিৎ কবি যেহেতু কাব্য হয়ত নিজের অজান্তেই এসে যায়। সে যাই হোক আপনার মনোযোগী পাঠ অনেক আনন্দ দিল।
সুন্দর থাকুন সব সময়।
শুভ দুপুর।
২৭| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৫
শিপন মোল্লা বলেছেন: চমৎকার গল্প । মুগ্ধ হয়েই পড়লাম ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: পড়া এবং প্রেরণা দু টো র জন্যই কৃতজ্ঞতা আবুশিথি,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত।
২৮| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বেশ ভালো গল্প। রোম্যান্টিক আবহ এবং মনের দ্বন্দ্ব।
শুভেচ্ছা।
০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৭
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার থেকে প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগল। অনুপ্রাণিত হলুম। অনেক দিন পর আপনাকে ব্লগে পেলাম।
অজস্র শুভেচ্ছা জানবেন,
শুভরাত্রি।
২৯| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল অনেক অনেক ভাল লাগা ও থাকল।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুজন পাঠের জন্য।
চমৎকার থাকুন প্রতিনিয়ত।
৩০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:০৪
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: গল্প ভাল লাগলো।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ ফারুক। আমার ব্লগে স্বাগতম।
অজস্র শুভেচ্ছা জানবেন।
৩১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: শেষের দিকে এসে এক্সিডেন্ট!! আমি আরও ভাবছিলাম শাহেদ বোধয় পরকীয়া প্রেমে গেছে
গপ মোটামোটি লাগছে
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা শুভেচ্ছা মাসুম। পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে শাহেদের মত ছেলেরা পরকিয়ায় যেতে পারে না। চেষ্টা করলেও না।
শুভকামনা।
৩২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৯
আরজু পনি বলেছেন:
দারুণ লাগলো সব মিলিয়ে...
স্ত্রীদের দেহ আর রূপের কদর স্বামীদের কাছে যথেষ্টই আছে
অনেক শুভেচ্ছা রইল টুম্পামনি ।।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
টুম্পা মনি বলেছেন: অনুপ্রারনায় প্রানিত হলুম আপু। অসংখ্য ধন্যবাদ।
স্ত্রীদের দেহ আর রূপের কদর স্বামীদের কাছে যথেষ্টই আছে
আমার এখনো ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা হয়নি আপু। যা লিখি সব পাকনামো। :!>
৩৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০৪
এম মশিউর বলেছেন:
গল্পে ভালো লাগা জানবেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৫
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালা লাগা গৃহীত হল মশিউর।
পাঠের জন্য ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা জানবেন নিরন্তর।
৩৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৮
আমি সাজিদ বলেছেন: ভালো লেগেছে।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ জানবেন সাজিদ,
অজস্র শুভেচ্ছা।
৩৫| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
শহুরে আগন্তুক বলেছেন: শাহেদ এখন আছে কেমন ?
১২ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৭
টুম্পা মনি বলেছেন: তন্দ্রা যেহেতু শাহেদকে ভালোবাসছে সেহেতু শাহেদের ভালো থাকারই কথা। তন্দ্রা ভালো না বাসলে নির্ঘাত মরে যেতো।
৩৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৪
ইনকগনিটো বলেছেন: সত্যি বলতে কি, anorexia nervosa দেখে অন্য কিছু ভেবেছিলাম।
এনিওয়ে, ভালো লাগলো। শেষটা আরেকটু বাড়িয়ে দিলে আরও ভালো লাগতো।
শুভেচ্ছা।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম গল্পটা হয়ত কাহিনী সাপেক্ষে সংক্ষিপ্ত হয়ে গেছে। ছোট গল্প লেখার মত ছোট প্লট ছিল না।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
অজস্র শুভকামনা।
৩৭| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
শায়মা বলেছেন: অনেক ভালো লাগা আপুনিমনি!!
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহা আমার নামের সাথে আসলেই মনি আছে।
আপনার আমাকে ডাকতে সুবিধা হবে।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
আরিয়ান খান বলেছেন: টুম্পা নামে আমার একজন প্রেমিকা ছিল। সে আমাকে অনেক অনেক ভালবাসতো। ওদের বাড়ি ছিল ঠাকুরগাঁও... আপনার নামটা দেখে ওর কথা মনে পড়ে গেল। আমাদের সেই ভালবাসার গল্পটা নিয়ে একটা পোষ্ট দিব কিছদিনের মধ্যেই।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহাহা তাই নাকি! আপনার পোষ্ট পড়ার অপেক্ষায় রইলাম। টূম্পা কাহিনী জানার জন্য আগ্রহবোধ করছি! শুভেচ্ছা জানবেন।
৩৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০১
রাইসুল সাগর বলেছেন: চমৎকার গল্পধারায় +
দৃশ্যপটগুলোর উপস্থাপন ভালোলাগলো বেশি।
শুভকামনা জনিবেন নিরন্তর। ঈদ শুভেচ্ছা।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২০
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহা পাঠের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রাইসুল। আন্তরিকতার জন্য কৃতজ্ঞতা।
সব সময় সুন্দর থাকুন। ঈদের শুভেচ্ছা ।
৪০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৭
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: গল্প সুন্দর হয়েছে টুম্পামণি
আপনার ফেসবুক আই ডি নেই কেন ?
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা বিথি আপু। আমি ব্লগারদের সাথে যোগাযোগের জন্য একটা আই ডি খুলেছি। https://www.facebook.com/tumpa.moni.73997 আমি আপনাকে খুঁজে নেব। না পেলে আপনি এড করে নিয়েন। কেমন? ঈদ মোবারক।
৪১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:০৩
তাসনুভা সাখাওয়াত বীথি বলেছেন: আমার দুইটা আই ডি । মেইন আই ডি আমার ইংলিশ নামে লেখা ওটাতে পাঠায়েন।
ঈদ মোবারক ।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে আপু। ঈদের শুভেচ্ছা।
৪২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৫
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: আপনার গল্পটি আগে পড়েছি কিন্তু কমেন্ট করতে পারিনি
তাই আজ করলাম। অনেক ভাল লেগেছে।
++++++
ভাল থাকবেন
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কাগজের নৌকা পড়ে অনুভূতি জানানোর জন্য। আপনার এই অনুভূতি আমার সাহিত্যে পথ চলার পাথেয় হবে।
সতত শুভেচ্ছা।
৪৩| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫
সপন সআথই বলেছেন: valolaga janiye gelam, apnar baki lekha gulo time kore porbo
০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সপন,
আপনি বোধয় এই আমার ব্লগে প্রথম এলেন। অজস্র শুভেচ্ছা জানবেন। অহরহই ব্লগে অঙ্গনে দেখা হয়ে গেলে খুশি হবো।
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
৪৪| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩
অপ্রচলিত বলেছেন: খুব ভালো লেগেছে গল্পের কাহিনী। আপনার লেখার হাতটাও বেশ সাবলীল। তবে গল্পটি যেন আচমকাই শেষ হয়ে গেল
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৪
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা তাই না!!!!! মনোযোগী পাঠের জন্য অজস্র কৃতজ্ঞতা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪
আমিনুর রহমান বলেছেন:
গল্পে ভালো লাগা।