![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
সবাই দৌড়ে দৌড়ে জাহাজে উঠছে। আশেপাশে তাকানোর সময় নেই কারো। আমিও তাদের পিছু পিছু যাচ্ছি! কেন যাচ্ছি, কোথায় যাচ্ছি জানি না! শুধু জানি প্রাণপণে ছুটছি! অবশেষে এক বিশাল বড় জাহাজের ডেকে এসে পৌছালাম! এত বড় জাহাজ আমি আমার জীবনে কোন দিন দেখিনি। জাহাজে উঠে একটা অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করলাম! জাহাজের পাটাতন শুধুমাত্র পাতলা কাঠ দিয়ে তৈরী। তার এক প্রান্তে দাঁড়ালে অপর প্রান্ত ডুবে যায়! ছরছর করে পানি ঢুকছে! কিন্তু সেদিকে খেয়াল নেই কারো! সবাই জাহাজের সিঁড়ি বেয়ে ওপর তলায় উঠায় ব্যস্ত! কিন্তু এভাবে পানি ঢুকতে থাকলে জাহাজটা কিছু সময়ের মধ্যেই ডুবে যাবে! আমি জাহাজের অন্য প্রান্তে গিয়ে যে নেমে যাবো সে সুযোগও নেই! ওদিকে গেলে হয়ত আমার ভরেই জাহাজটি ডুবে যাবে! কি মহা মুসিবতে পড়া গেলো! আমি কয়েকজন যাত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করলাম। কিন্তু আমার দিকে খেয়াল নেই কারো! আমার কথা শোনার জন্য কেউ এক মুহূর্ত দাঁড়াল না। জাস্ট হাত নেড়ে চলে গেলো। আমি হতাশ হয়ে বসে পড়লাম! পরক্ষণেই একটা ব্যাপার খেয়াল হল! এখানে যারা আছেন সবাই ওজনহীন! তারা জাহাজের রেলিং এর কাছে গেলেও জাহাজ হেলে পড়ছে না! শুধু মাত্র আমি গেলেই হেলে পড়ছে! তারমানে শুধুমাত্র আমার ওজন আছে! আমার মধ্যে কিছুটা ভয়ও কাজ করতে লাগল। এ কোথায় আছি আমি? এই কি আমার চিরচেনা সেই পৃথিবী? রেহানা আর নিতুকেও তো কোথায় দেখা যাচ্ছে না!
আমিও অন্যদের মত সিঁড়ি বেয়ে উপরের দিকে চললাম! দেখি এই ভুতুড়ে জাহাজ থেকে নামার কোন উপায় বের করা যায় কিনা? জাহাজের ক্যাপ্টেনের সাথে কথা বলতে পারলে ভালো হত! সে নিশ্চয়ই জানে এই জাহাজ কোথায় যাচ্ছে? আমি দোতালায় চলে আসলাম। এসে দেখলাম একজন বৃদ্ধ পত্রিকা পড়ছেন। আমি তাকে দেখে জিজ্ঞাসা করলাম,''চাচাজি এই জাহাজের ক্যাপ্টেনকে দেখেছেন?''
চাচা আমার দিকে তাকিয়ে ধমকে উঠলেন,''আমাকে চাচা না, দাদা বল গাধা!''
আমি কিছুটা থতমত খেয়ে গেলাম। তারপর ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম ইনি আমার দাদা! আগে চোখে চশমা পড়তেন। কিন্তু এখন চশমা নেই। আগে দেখতে কুচকুচে কালো ছিলেন। কিন্তু এখন একদম ফর্সা! আমি দাদাকে দেখে আনন্দে তার কাছে ছুটে গেলাম। অন্তত এই অপরিচিত পরিবেশে একজন পরিচিত পাওয়া গেল। দাদা আমার মাথায় হাত রেখে জিজ্ঞাসা করলেন,'' কেমন আছিসরে রাশেদ? অনেক দিন পর তোকে দেখলাম!''
আমি আপ্লুত হয়ে বললাম ,''দেখো না দাদা কি একটা জাহাজে এসে উঠে পড়েছি! দেখে মনে হচ্ছে এই মুহূর্তেই ডুবে যাবে! কিন্তু কারো কোন মাথা ব্যাথা নেই! সবাই কেমন নিশ্চিন্তে আছে!''
-'' ডুববে না দাদা ভাই! ডুববে না! আর কিছুক্ষণ থাকো তুমিও নিশ্চিন্ত হয়ে যাবে!''দাদা আত্মবিশ্বাসের সাথে বললেন।
কিন্তু আমি কিছুতেই নিশ্চিন্ত হতে পারলাম না। আর রেহানা, নিতুকেও দেখিনি অনেক ক্ষণ হল। ওদের দেখার জন্যও মনটা ছটফট করছে। যত তাড়াতাড়ি এই জাহাজ থেকে নামতে পারব তত তাড়াতাড়ি ওদের কাছে পৌছাতে পারব। আমি আবার ক্যাপ্টেনকে খুঁজতে সিঁড়ি বেয়ে উঠতে থাকি। হঠাৎ আমার মনে হল আমার দাদা তো প্রায় অন্ধ ছিলেন! মরার আগে চশমা দিয়ে আবছা আবছা দেখতে পেতেন! তবে তিনি পত্রিকা কি করে পড়ছেন! আমি নিজেই মনে মনে এর একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করালাম। দাদার চোখে বোধয় nuclear cataract হয়েছে। এটা হলে চোখে myopia ডেভেলপ করে। তখন যে সব বুড়োরা আগে চশমা ছাড়া একদমই দেখতে পেতেন না, তারাও স্পস্টভাবে বই পড়তে শুরু করেন। একে অনেকে অলৌকিক ঘটনা মনে করে। কিন্তু ব্যাপারটা তা নয়। এটি হল second sight of aged. আমি দাদাকে তার চোখের সমস্যাটার কথা বলতে আবার নিচে নেমে আসি। কিন্তু দাদা আর সেখানেই নেই! সেখানে কিছু লোক জটলা করে কি যেন খেলছে। আমি ডাকাতে একবার ফিরে তাকিয়ে আবার খেলায় মনোযোগ দিল। আমি দীর্ঘ শ্বাস ছেড়ে আবার সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে শুরু করলাম। এবার উঠতে উঠতে একেবারে ছাঁদে চলে এসেছি।
ছাঁদে এসে দেখলাম মুসল ধারে বৃষ্টি হচ্ছে। আমার শার্ট ভিজে বুকের সাথে লেগে যাচ্ছে। তবুও নিচে নামতে ইচ্ছে করছে না। আকাশের দিকে তাকালাম। লালচে আকাশ। পৃথিবীর মত নয়! তবুও ব্যাপারটা আমার মাঝে তেমন ভাবনার উদ্রেক করল না। যেন অস্বাভাবিকতায় অভ্যস্থ গেছি! আকাশের রঙ এমন হওয়াই স্বাভাবিক! ছাঁদে উঠে আরেকটা আজব ব্যাপার লক্ষ্য করলাম। আমি ছাঁদের রেলিঙের কাছে দাঁড়াতে পারছি! এখন আর আমার ভরে জাহাজ ডুবে যাচ্ছে না! হঠাৎ আমার ভালো লাগতে শুরু করল। শুধু মাঝে মাঝে একটা আওয়াজ এসে বুক কাঁপিয়ে দিয়ে যায়! কেন যেন কানের কাছে এসে ডেকে ওঠে ,''রাশেদ ওঠো! ওঠো রাশেদ! প্লিজ ওঠো! আমাকে ছেড়ে যেও না! আমি তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচব না!''
'কোন রমনী আমাকে ছাড়া বাঁচবে না' এই অনুভূতিটা চমৎকার। কিন্তু আমার শিরদাঁড়া বেয়ে একটা ভয় নিচে নেমে যায়! কে আমাকে ছাড়া বাঁচবে না! তার সাথে আমার সম্পর্ক কি! আমার ভাবনায় বাঁধা দিয়ে এক অপরুপ রুপবতী মেয়ে আমার সামনে এসে দাঁড়ায়। আমি আমার জীবনে এত রুপবতী মেয়ে দেখিনি! মেয়েটি আমার কাছে বলে ,''কি ভাবছেন একা একা দাঁড়িয়ে?'' মেয়েটির গোলাপী ঠোট থেকে যেন মুক্ত ঝোরে পড়ে!
আমি মুগ্ধ চোখে তাকিয়ে কোনমতে আমতা আমতা করে বললাম,'' কিছু না! কিন্তু কে আপনি কে? এত রাতে জাহাজের ছাঁদে কেন এসেছেন?''
-''আমি সুরোভী! বৃষ্টিতে ভিজতে ছাঁদে এসেছি! এসে আপনাকে দেখলাম! নতুন যাত্রী বুঝি?''
আমি সংক্ষেপে বললাম ,''হুম!'' মেয়েটিকে দেখে খুব ভালো লাগছে। কিন্তু মনের কোথা থেকে যেন একটা প্রতিরোধও হচ্ছে! ঠিক বুঝতে পারছি না!
মেয়েটি আবার বলল,'' আপনার কাছে খাবার কিছু হবে? খুব খিদে পেয়েছে!''
এ জাহাজে আমি খাবার পাবো কই? তবুও আনমনে পকেটে হাত চালালাম। আশ্চর্য একটা মিমি চকলেট পকেট থেকে বেরিয়ে এলো! আমি চকলেটটি মেয়েটির দিকে বাড়িয়ে দিলাম। সে খোসা ছাড়িয়ে কামড় দিয়ে খেতে খেতে বলল ,''আপনি এই বুড়ো বয়সে চকলেট খান বুঝি?''
-''না মানে! এটা নিতুর জন্য কিনেছিলাম।''আমি কিছুটা লজ্জাও পেলাম। আমার বয়স মাত্র পয়ত্রিশ! কি এমন বুড়ো হয়ে গেছি!
''নিতু কে?'' মেয়েটি আবার বলল! ওর প্রশ্নে আমি ভ্যাবাচেকা খেয়ে গেলাম! আসলেই তো! নিতু কে? আমি কেন ওর জন্য চকলেট কিনে এনেছি!আর রেহানাই বা কে? বার বার আমার অবচেতন মনের ভাবনায় নিতু আর রেহানার নাম কেন আসে?
আমার চিন্তায় ছেদ দিয়ে সুরোভী বলল,'' কি ভাবছেন এত? আসুন ঐ দিকটায় যাই! ওদিকে বেশি জোরে বৃষ্টি হচ্ছে!''
আমি সুরোভীর হাত ধরে জাহাজের ওপর প্রান্তে গেলাম। সত্যিই সে দিকে খুব জোরে বৃষ্টি হচ্ছে! বড় বড় ফোটা এসে ভিজিয়ে দিচ্ছে আমাদের দুজনকে। আমার কাছে হঠাৎ জাহাজটাকে স্বর্গ মনে হতে থাকল! সুরোভীকে পেয়ে দিব্যি জাহাজের ক্যাপ্টেনকে খোঁজার কথা ভুলে গেছি। জাহাজ থেকে এখন আর নেমে যেতেও ইচ্ছে করছে না! মনে হচ্ছে এখানেই থেকে যাই অন্ততকাল!
একজনের হাঁকডাক শুনে পেছনে ফিরে তাকালাম। একজন লোক টর্চ হাতে দাঁড়িয়ে আছে! সুরোভী বলল ঐ লোকই এই জাহাজের ক্যাপ্টেন। আমি কিছুটা বিরক্ত হলাম। যখন তাকে দরকার ছিল তখন খুঁজে পাইনি, আর এখন যখন সুরোভীর সাথে কিছুটা সময় একাকী থাকতে চাচ্ছি তখনই এসে হাজির! তবুও আমি তার কাছে ছুটে গেলাম। গিয়ে জানতে চাইলাম,''একটা কাঠের উপর এই জাহাজ কি করে ভেসে আছে? এই জাহাজ তো তার সমপরিমাণ পানি অপসারণ করছে না! আর জাহাজের ভেতরে জাহাজের ঘনত্বকে পানির ঘনত্বের চেয়ে কম করার জন্য কোন ফাঁকা স্থানও রাখা হয়নি। শুধুমাত্র একটা পাতলা কাঠ আছে! তবে কোন ব্যাখ্যার উপর এই জাহাজ টিকে আছে? আর আমরা যাচ্ছিই বা কোথায়?''
ক্যাপ্টেন হো হো করে হেসে উঠলেন! যেন বিশাল কোন জোকস বলে ফেলেছি! তারপর পান চাবানোর মত করে বললেন'' প্রথম প্রথম সবারই এমন মনে হয়! কিছুক্ষণ থাকো! সব ঠিক হয়ে যাবে!''
ক্যাপ্টেন চলে গেলেন। কিন্তু আমি দুশ্চিন্তায় ডুবে গেলাম! ক্যাপ্টেন এমন কথা কেন বললেন! আর এখন ঐ নারী কন্ঠের সাথে একটা শিশুর কন্ঠও শুনতে পাচ্ছি! সে বার বার বলছে,''বাবা ওতো! বাবা ওতো!'' কচি কন্ঠ! এখনো স্পষ্ট করে কথা বলতে পারে না! তবুও তার বাবাকে সমানে ডেকে চলেছে! আমার কেমন যেন মায়া হতে লাগল!
আমি সুরোভীর সাথে নিচে নেমে এলাম। এবার এলাম তৃতীয় তলায়। সেখানে এক নারী একটা বাচ্চা মেয়েকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমি তার কাছে ছুটে গেলাম! এরাই আমাকে নীরবে ডেকে যাচ্ছে না তো? যে করেই হোক আমাকে জানতে হবে কোন্ নারী আর শিশু অনবরত আমাকে ডাকছে? কাছে যেতেই নারীটি বলে উঠলো,''আমাকে চিনতে পেরেছেন রাশেদ ভাই?''
হুম আমি এখন চিনতে পেরেছি! ইনি হেনা ভাবি। আমার বন্ধু সায়েমের স্ত্রী। বছর তিনেক আগে বাচ্চা হতে গিয়ে মা, মেয়ে দু জনেই মারা গেছে। কোলের শিশুটি বুঝতে পারলাম হেনা ভাবির মেয়ে! আমি কাছে গিয়ে শিশুটির গাল টেনে আদর করে দিলাম। হেনা ভাবি আবার জিজ্ঞাসা করলেন,''রেহানা ভাবি কেমন আছেন? আর নিতু মামনি কেমন আছে? কতদিন ওদের দেখি না!''
আমি চমকে উঠলাম,''রেহানা!'' হুম রেহানা আমার স্ত্রী! আমার এতক্ষণে মনে পড়েছে! অনবরত আমি যার ডাক শুনি সে রেহানা! সে বহু দূরে কোথাও থেকে আমাকে ব্যাকুল হয়ে ডেকে চলেছে! আমাকে তার কাছে ফিরে যেতে হবে!
আমি হেনা ভাবিকে ধন্যবাদ দিয়ে চলে দৌড়ে চলে আসতে চাইলাম। কিন্তু আমার পথ আগলে ধরে দাঁড়াল সুরোভী,''কোথায় যাচ্ছো আমাকে ছেড়ে?''
-''এটা আমার পৃথিবী নয় সুরোভী! আমাকে চলে যেতে হবে! আমার স্ত্রী সন্তান আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে!''
আমাকে অবাক করে দিয়ে সুরোভী কাঁদতে শুরু করল! আমি বুঝতে পারছি সে আমাকে মায়াজালে বাঁধতে চাইছে! সে আমাকে কিছুতেই আমার আসল জগতে ফিরে যেতে দিতে চায় না! কিন্তু আমি সুরোভীর জলকে অগ্রাহ্য করে দৌড়ে নিচে ছুটে এলাম। এই মুহূর্তে আমার শিশু কন্যা নিতু আর আমার স্ত্রীর কান্নাই আমার কাছে সব থেকে দামী। নিচে আমার দেহের ভরে জাহাজ এক প্রান্তে হেলে গেলো! চারিদিকে মানুষের হৈ হৈ রৈ রৈ শুরু হয়েছে! জাহাজটি ডুবে যাচ্ছে!
কিছুক্ষণ পর জাহাজের এক প্রান্ত ভেঙ্গে মহাসমুদ্রে বিলীন গেলো। আরেক প্রান্তটি ডুবু ডুবু করছে! আমি অসহায় হয়ে চেয়ে রইলাম! আমি হয়ত আর রেহানা ,নিতুর কাছে ফিরে যেতে পারব না! বুকটা ধ্বসে যেতে চাইছে! চোখ থেকে পানি পড়ছে!
অবশেষে জাহাজটি যখন পুরোপুরি ডুবে যাবে তখন আরেকটি বিশাল জাহাজ এসে পাশে দাঁড়াল! একটা হাত এসে আমার হাত জাপটে ধরল। আমাকে টেনে তুলতে লাগল। কিন্তু হঠাৎ আবার আমার হাত ছেড়ে দিল! আমি তীব্র গতিতে নিচের দিকে পড়তে থাকলাম! আমি ভাবলাম যম বোধয় আমাকে মৃত্যুর দুয়ারে ঠেলে দিয়ে আমার সাথে মশকরা করছে! আমাকে বাঁচার প্রলোভন দেখিয়ে আবার আমার প্রাণ কেঁড়ে নিচ্ছে! কিন্তু না! পানিতে পড়ে যাবার ঠিক আগ মুহূর্তে আবার আমার হাত টেনে ধরল। আমাকে পাড়ে তুলে নিয়ে এল। আমি ভয়ে শক্ত করে চোখ বন্ধ করে রইলাম!
*****************
কতক্ষণ চোখ বন্ধ করে আছি ঠিক বলতে পারব না! হঠাৎ এক নারীর কান্না জড়িত কন্ঠে চোখ মেলে তাকালাম। আমার স্ত্রী রেহানা, কন্যা নিতু আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমাকে চোখ মেলে তাকাতে দেখে ওদের মুখে হাসি ফুটলো। আমি আশেপাশে তাকিয়ে বুঝলাম আমি হাসপাতালে আছি। রেহানা জানালো আমি এক্সিডেন্ট করেছিলাম! তিন দিন পর জ্ঞান ফিরেছে! যমের দুয়ার থেকে ফিরে এসেছি!
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জানুন ঝিনুক পাঠের জন্য।
সুন্দর থাকুন প্রতিটি মুহূর্ত।
শুভ রাত্রি।
২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৪১
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
দারূন গল্প লিখেছেন টুম্পা…
স্বপ্ন-বাস্তবতা…ভালো লাগলো,
প্রথম প্লাস…+++
ভালো থাকবেন..
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জানুন স্বপ্নচারী
আপনার অনুপ্রেরনায় প্রাণিত হলুম
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
শুভরাত্রি।
৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
সুন্দর লেখা ...
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৬
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ হাসান,
সুন্দর থাকুন সব সময়,
শুভরাত্রি
৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২১
মশিকুর বলেছেন:
আপনার কল্পনা শক্তি প্রশংসার দাবী রাখে। চমৎকার গল্প +
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৮
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা অসংখ্য ধন্যবাদ জানুন মশিকুর,
ভালো লাগল এই অনুপ্রেরণা,
সুন্দর থাকুন সব সময়,
শুভরাত্রি
৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার কল্পনাশক্তিতে লেখা দারুণ একটা গল্প পড়লাম । খুব ভালো লেগেছে ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪০
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া,
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগল,
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
শুভরাত্রি
৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১২
বেঈমান আমি. বলেছেন: দারুন
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪২
টুম্পা মনি বলেছেন:
থ্যাংকু থ্যাংকু
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
শুভরাত্রি
৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৩৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: অসাধারনত। ভাল লাগা রইল।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সুজন,
সুন্দর থাকুন প্রতিটি মুহূর্ত ,
শুভরাত্রি
৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪০
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: নাম দিলাম আপনার জাহাজী মেয়ে
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৪
টুম্পা মনি বলেছেন:
হায় হায় বলে কি!!!
৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো লাগল লেখাটা।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৮
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা জানুন কাল্পনিক ভালোবাসা,
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগল।
সুন্দর থাকুন,
শুভরাত্রি
১০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৮
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
দুর্দান্ত গল্প।
অনেক অনেক ভাল লাগা ।
++++++++++++++++
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জানুন স্নিগ্ধ শোভন,
আপনাদের অনুপ্রেরণাতেই লেখার এই দুঃসাহস!
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
শুভসকাল
১১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:৫৯
এহসান সাবির বলেছেন: বেশ লেগেছে...
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা জানুন এহসান সাবির,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত।
১২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:১০
শান্তির দেবদূত বলেছেন: ভাল লাগল, সুন্দর করেই কোমায় থাকা রুগীর অবচেতন মনের জীবন মৃত্যুর দোলাচল বিষয়টা ফুটিয়ে তুলেছেন। তবে গল্পের শুরুতেই এই বিষয়টা বুঝে গিয়েছিলাম বলে চমকটা জুতসই মত হীট করে নি। তবে ওভার অল পড়ে ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহা তাই নাকি!!!!! আপনি বুদ্ধিমান মানুষ।
সতত শুভেচ্ছা জানুন শান্তির দেবদূত! আপনার নিকটা প্রনান্সিয়েন্সিয়েশনের মধ্যে একটা অন্যরকমের ভাব আছে। সুন্দর।
ভালো থাকুন সব সময়।
১৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:২৯
প্রচেত্য বলেছেন: গোছানো একটা লেখা, চমৎকার।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
টুম্পা মনি বলেছেন: সতত শুভেচ্ছা জানুন প্রচেত্য,
সুন্দর মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা।
১৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
আল-নাহিয়ান বলেছেন: খুব ভাল উপস্থাপন, অসাধারণ ।।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আল-নাহিয়ান,
আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগল,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত।
১৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৯
অনিক্স বলেছেন: prothom priyo te
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
টুম্পা মনি বলেছেন: কৃতজ্ঞতা অনিক্স আমার সামান্য লেখাকে এতখানি মর্যাদা দেবার জন্য,
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
সুন্দর কাটুক জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত।
১৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
গেন্দু মিয়া বলেছেন: প্রথমে জাহাজটা দেখে পরে কী আছে চিন্তা করছিলাম।
মিলসে!!
মজার ব্যাপার কী জানেন? আমি মাত্র গত কালকেই NED (Near Death Experience) নিয়ে পড়াশোনা করছিলাম। তাই গল্পটা আরো ভালো লেগেছে।
উপস্থাপনাটা দারুণ হয়েছে।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৪
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহাহা তাই নাকি!!! জেনে ভালো লাগল। আপনার ছবিতে আইনস্টাইন। অনেক বুদ্ধিমান হবেন স্বাভাবিক।
আপনার ''নেয়ার ডেথ এক্সপেরিয়েন্স'' সম্পর্কে কিউরিসিটি অনুভব করছি! আবার ভয়ও পাচ্ছি! এই টপিক্সগুলো হয়ত খুব ইন্টাররেস্টিং! আপনার পড়াশুনা ইঞ্জয়েবল হোক এই প্রার্থনা।
সতত শুভেচ্ছা জানুন গেন্দু মিয়া। আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগল।
১৭| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: প্রথম কয়েকটা লাইন পড়েই মনে হয়েছিলো এই গল্পটা আপনার অন্য গল্পের চেয়ে আলাদা হবে । শুরুতেই একটা ভালো লাগা পেয়ে বসেছিলো । শেষে কি যদিও বোঝা যাচ্ছিলো কিন্তু আমি আশা করছিলাম আপনার উপস্থাপনের ভঙ্গী দিয়ে আপনি শেষপর্যন্ত পাঠককে ধরে রাখতে পারবেন । আমার আশা পূর্ণ হয়েছে । প্রথমের ভালো লাগা দিয়েই শেষটা শেষ হয়েছে ।
একগুচ্ছ পেলাস ।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
টুম্পা মনি বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ আদনান,
একগুচ্ছ পেলাসের জন্যও ধন্যবাদ।
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
১৮| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
আমি ইহতিব বলেছেন: দারুন লিখেছেন, বর্নণা এতো সুন্দর ও সাবলীল হয়েছে যে রাশেদের সাথে সাথে আমিও আতঙ্কিত হয়ে পড়ছিলাম ডুবে যাওয়ার ভয়ে।
মৃত্যুর কাছাকাছি সময়ের অভিজ্ঞতা বর্নণা করা কষ্টকর একটা ব্যাপার। আপনি কঠিন কাজটা খুব সহজে করেছেন।
শুভ কামনা আপনার জন্য।
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ইহতিব,
আপনাদের প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগছে। তবে এই প্লট নির্বাচনের পেছনে একটা কাহিনী আছে। সেটা হয়ত আমি কখনোই বলব না। তবে আপনাদের অনুপ্রেরণাগুলো
আমার পথচলার পাথেয়।
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত।
১৯| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
লালপরী বলেছেন: ব্যাতিক্রমি বিষয় বস্ত নিয়ে গল্প টুম্পামনি।অনেক ভাললাগা ।+++++++
১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ লালপরী,
আমার ব্লগে পরী পেয়ে ভালো লাগল,
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
২০| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৯
সোমহেপি বলেছেন: লেখায় ভাল লাগা।
অজ্ঞান হলে মানুষের চেতনা কোন পর্যায়ে থাকে আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা সোমহেপি,
আমার এক ফ্রেন্ডের কাছে শুনেছিলাম তখন সব কিছু স্বপ্নের মত মনে হয়। আশেপাশে যে সব কথা হয় সেগুলোকে মনে হয় বহু দূর থেকে ভেসে আসছে।
২১| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
অদৃশ্য বলেছেন:
ইন্টারেস্টিং... কোমায় থাকাকালীন সময়ে মানুষ মনে হয় এসব উল্টা পাল্টা ভাবনার মধ্যেই ডুবে থাকে...
জাহাজে ওঠা থেকে শুরু করে অনেক দৃশ্য তৈরী করতে সমস্যা হচ্ছিলো... তারপরেও আবছা আবছা হলো কিছু একটা... আর গোলাপি ঠোটে থেকে মুক্ত ঝরাটা ঠিক ক্যামন ক্যামন লাগছিলো... মানে দৃশ্যটা কল্পনা করতে কষ্ট হচ্ছে আরকি...
শেষটাতে এসে যথেষ্ট চমক ছিলো... যদিও আমি কিছুটা পড়বার পর ভাবছিলাম হয়তো কারো স্বপ্নের ভেতরের কিছু বর্ণনা করছেন...
টুম্পামনির জন্য
শুভকামনা...
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা অদৃশ্য ,
আসলে সুরোভী হল মায়াজাল! রাশেদকে কোমার জগতে বাঁধার চেষ্টা। স্বভাবতই সে সবার থেকে একটু আলাদা। অনেক বেশি মহনীয়!
আর আমি চেষ্টা করেছি এটা তুলে আনতে যে মানুষের অবচেতন মন কখনো কখনো কতটা প্রখর, আর কখনো কখনো কতটা ভোতা সেটা তুলে আনতে। পেরেছি কিনা জানি না।
ভালো থাকুন। সতত শুভেচ্ছা।
২২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
মৃত্যুকে ছুঁয়ে দেখার সাধ জাগে আবার মৃত্যু কাছে চলে এলে ভয় কাজ করে এই ভয় এবং জয় করার তাগিদ থেকে প্রতিটা মানুষের মস্তিষ্কে কিছু ভাবনার সৃষ্টি হয় যা মানুষকে এই ধরনের ভ্রমে নিয়ে যায় কখনও কখনও।
নাইস ট্রাই আপু ++++++
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কান্ডারি,
এমন অনেক ভ্রম অনেক সময় স্বপ্নের মাঝেও ঘটে। কিন্তু আমরা ভুলে যাই।
সুন্দর থাকুন,
শুভসকাল।
২৩| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আপনার লিখার স্টাইল টা এই গল্পটাকে আলাদা মাত্রা দিয়েছে, যথেষ্ঠ উপভোগ্য ছিল। অবচেতন অবস্থায় মানুষের ভাবনার নানা দিক বেশ কল্পনা করেছেন!
শুভেচ্ছা প্রিয় গল্পকার!!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্বপ্নবাজ অভি,
মানুষের অবচেতন মনকে বিশাল এক রহস্য মনে হয় আমার কাছে। সেটা নিয়ে ভাবনারই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
সুন্দর থাকুন,
শুভসকাল।
২৪| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: রুদ্ধশ্বাস বর্ণনায় কল্পনা আর বাস্তবের অনবদ্য সম্মিলন। খুব ভালো লাগলো।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা বিগ হামা পাঠ এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
মানুষের ব্রেইন আসলে বিশাল এক রহস্য। এটি আমাদের জীবনের খুব সূক্ষ্ম ঘটনাগুলোকেও কেচ করে রাখে যা আমাদের সচেতন মন ভুলে যায়। তারপর সেই ঘটনাগুলোই আমাদের স্বপ্নে আসে।
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
শুভসকাল।
২৫| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৪২
কাগজের নৌকা (রাসেল হোসেন) বলেছেন: আমিও ভেবেছিলাম শেষে এমন কিছু হবে
তবে গল্পটা অসাধারণ
অনেক ভালো লাগলো
মনে হল রাশেদের আমি নিজেই।
শুভ কামনা রইলো
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কাগজের নৌকা প্রশংসা দিয়ে উৎসাহিত করার জন্য।
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত,
শুভদুপুর।
২৬| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
আলোর পরী বলেছেন: খুব চমৎকার এবং উঁচু মানের লেখা ,
আমার লেখা যাত্রা নামের একটা গল্প আছে প্রায় এরকমই । জীবন আর মৃত্যুর মাঝখানের অবস্থাটা আপনার বর্ণনায় সাবলীল ভাবে ফুটে উঠেছে ।
আপনার জন্য রইল অনেক শুভ কামনা
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আলোর পরী,
সময় করে আপনার লেখাটাও পড়ে নেব।
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত।
২৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ ভোর ৫:৫৬
শ্যামল জাহির বলেছেন: শুরুতে মনে হচ্ছিল, স্বপ্ন কাহিনী।
গল্পের শুরু-শেষ চমৎকার হয়েছে।
ভাল লাগলো অনেক।
১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:০২
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ শ্যামল জাহির,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত,
সতত শুভকামনা।
২৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৮
অদৃশ্য বলেছেন:
একেবারেই পারেননি সেটা বলা ঠিক হবে না... আপনি যে চেষ্টাটা করেছেন তাতে তার সুন্দর প্রকাশই তার প্রমাণ...
আর আমর সেই প্রকাশকে নিজের ভেতরে ধারণ করে গভীরভাবে অনুভবের যে চেষ্টাটা করলাম, আপনি যে অনেকটা পেরেছেন এটা তারই প্রমাণ...
মানুষের অবচেতন মনের যথেষ্ট প্রখরতা আছে... এজন্যই মানুষ সম্ভবত স্বপ্নের ভেতরেও কাঁদতে পারে... অবচেতন মনের ভাবনার সম্ভবত তার আচরণও পরিবর্তন করে ফেলতে পারে...
টুম্পামনির জন্য
শুভকামনা...
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অদৃশ্য ,
আপনার অনুভূতি প্রকাশগুলো অনেক ভালো লাগল।
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
২৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৯
রায়হান চৌঃ বলেছেন:
অনেক সুন্দর হয়েছে..... ভাবছি কি করে সম্ভব... সত্যি মনুষের ভাবনা মানুষ কে কত দুর পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে.......
এক কথায় অসাধারণ.........
ভালো থাকবেন.....
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আর কৃতজ্ঞতা রায়হান ভাইয়া এভাবে অনুপ্রাণিত করার জন্য।
সতত শুভচ্ছা জানুন,
শুভকামনা সব সময়ের জন্য,
শুভসকাল।
৩০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: গল্পের প্লট খুব ইন্টারেস্টিং। বর্ণনাও।
অনেক শুভকামনা।
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ইসহাক ,
আপনার প্রশংসায় অনুপ্রাণিত হলুম।
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
শুভসকাল।
৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: এই গপটা অনেক ভালো হইছে
২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬
টুম্পা মনি বলেছেন: থ্যাংকু থ্যাংকু
সতত শুভেচ্ছা জানুন,
শুভসকাল।
৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মুক্ত ঝোরে - ঠিক করে দেবেন । জমাট - গুছানো লিখা , কল্পনা - বাস্তবের দৃশ্যায়নের মুন্সিয়ানা , সবটুকুই আপনার গল্পে পাওয়া গেল ।
ভাল লাগা থাকল ।
২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৫
টুম্পা মনি বলেছেন: আমার মনোযোগী পাঠ আমাকে খুব আনন্দ দিল। ওটা অবশ্যই ঠিক করে নেব। অজস্র শুভেচ্ছা আপনার জন্য,
শুভরাত্রি।
৩৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৬
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর গল্পকথা ভাল্লাগা +
২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:০৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পরিবেশ বন্ধু,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত,
সতত শুভকামনা।
৩৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
সুমন কর বলেছেন: আপনার অন্যান্য লেখার চেয়ে এটা বেশী ভাল হয়েছে। গুড....
২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: আমার অন্যান্য লেখা পচা হইসে তাই না!
যাক বেশি রাগাইলাম না।
সতত শুভেচ্ছা জানুন।
রাতের বেলা ভুতের স্বপ্ন, থুক্কু সুইট ড্রিম দেখুন।
৩৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:২৭
এস এম কায়েস বলেছেন: যেকোন গল্প বা উপন্যসের নাম পড়ে বুঝার চেষ্টা করি গল্পটা কোনদিকে বাক নেবে। আপনার গল্পটা ভাল লাগল। যদিও অনেক দেরি হয়েছে পড়তে!
২১ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
টুম্পা মনি বলেছেন: তবুও যে পড়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ জানুন,
শুভকামনা।
৩৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:১৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমি নতুন তাই কষ্ট করে হলেও আমার ব্লগে একটু ঢুঁ মাইরেন। ভুলবেন না কিন্তু! সেই সংগে মন্তব্য অবশ্যই।
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: আচ্ছা ঠিক আছে। অবশ্যই ঢুঁ মারব।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৩৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৩৯
আবু সাকী মাহবুব বলেছেন: এত্ত বড় গল্প পড়বো কখন?
আচ্ছা, গল্প ও মন্তব্যগুলোর কোনো অডিও ফরমেট কি পাঠানো যায়?!!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৭
টুম্পা মনি বলেছেন: না
৩৮| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩২
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: চমৎকারভাবে গল্পটাকে এগিয়ে নিয়েছেন,,,,,,,,,,,,,,,,আমার কাছে চমৎকার লেগেছে,,,,,,,,,,,,,,
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপি। ভালো থাকুন কেমন। এক্সাম নিয়ে ব্যস্ত থাকার কারণে মন্তব্যের জবাব দিতে দেরি হল। রাগ করবেন না। আচ্ছা।
৩৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৮
শায়মা বলেছেন: টুম্পামনি কেমন আছো?
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১২
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো আছি। তবে একটু জ্বর, ঠান্ডা আর অনেক খানি দাঁত ব্যাথা আছে। তোমাদের অনেক মিস করেছি আপু।
৪০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১২
অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
সুন্দর!
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ অরুদ্ধ সকাল। সদা সুন্দর থাকুন।
৪১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:০০
অদ্ভুত_আমি বলেছেন: দারুন গল্প, প্রথমে সাইন্স ফিকশন ভেবেছিলাম
''এটা আমার পৃথিবী নয় সুরোভী! আমাকে চলে যেতে হবে! আমার স্ত্রী সন্তান আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে!''
এই লাইনটা ভালো লেগেছে, অবচেতন মনের বিশ্বস্ততাটার জন্য ।
গল্পে পদার্থবিজ্ঞানের প্রয়োগ টাও ভালো লেগেছে ।
আপনার জন্য শুভ কামনা ।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮
টুম্পা মনি বলেছেন:
সাইন্স ফিকশন নিয়ে কখনো ট্রাই করিনি। তবে করার ইচ্ছে আছে।
এই গল্প টা কে যতটুকু পেরেছি বাস্তব সম্মত করতে চেষ্টা করেছি। তবুও গল্প কিছুটা অবাস্তব বিষয় আমার ভালো লাগে।
আপনার মন্তব্য ভালো লাগল।
শুভেচ্ছা জানবেন।
৪২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯
ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: লাইক
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
ঝিনুক ওয়াজিহা বলেছেন: কি সু্ন্দর গুছিয়ে গল্প লিখছেন। ভালো না লেগে উপায় নাই আপু। পড়তে পড়তে টাইটানিকে কথা মনে পড়ে গেল