| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
টুম্পা মনি
	আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
![]()
কষ্টে কেন যেন মানুষ অভ্যস্থ হয় না। অভ্যস্থ হয় সুখে। তাই বহু আগের সুখের অভ্যাসগুলো এখনো নিপুর রয়ে গেছে। এখনো কষ্টে হাহাকার উঠে নিপুর মন। এখনো কষ্ট পেলে যেন পুরো পৃথিবী কেঁপে ঊঠে। পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যায়। অথচ তার তো এমন হওয়ার কথা ছিল না। তার মত ছোটবেলা থেকে দুঃখ পেয়ে আসা মা মরা মেয়ের ঠিক উল্টোটি হওয়ার কথা ছিল! মাথায় দুঃখের আকাশ ভেঙে পড়লেও সোজা দাঁড়িয়ে থাকবে। এক ফোটা জলও আসবে না তার দু চোখে । আর এটাই হবে তার জন্য স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু না! সে দিন বাবার দুর্ব্যবহারেও ছিঁচকাঁদুনে মেয়েদের মত কয়েকঘন্টা ধরে কেঁদেছে সে! বান্ধবীর বিয়ে উপলক্ষে এক রাত তাদের বাসায় থাকার অপরাধে তার মত যুবতি মেয়েকে অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেছে তার বাবা! শুধু এতেই ক্ষান্ত হয়নি। রাগের চোটে বাড়ির উঠোনের নিম গাছটা থেকে ডাল ভেঙ্গে এনে তাকে পিটিয়েছে! 
ক্ষোভে লজ্জায় নিপুর মাটির সাথে মিশে যেতে ইচ্ছে করেছে। কিন্তু পরক্ষনে নিজেকেই বুঝিয়েছে  এটাই তার ভাগ্য। তারমত মেয়েদের হাসতে নেই। এতটুকুন হাসলে তার কয়েক ডবল দুঃখ নেমে আসে তাদের জীবনে। বান্ধবীর বিয়ে আনন্দ একটু বেশিই করে ফেলেছিল। এখন তার মূল্য পরিশোধ করতে হচ্ছে। আর পৃথিবীতে আরো বহু মানুষ তার থেকে আরো অনেক বেশি কষ্টে আছে। তারাও তো বেঁচে আছে নাকি! সে তো অন্তত তাদের থেকে ভালো আছে। আর কালো বর্ণের মেয়েদের ধৈর্য শক্তি একটু বেশিই থাকতে হয়। 
এদিকে নিপুর সাথে এমন আচরণের জন্য মেজো বোন মিনুও গলা উঁচিয়ে বাবাকে বকাবকি করেছে। হুমকি দিয়েছে এমন ঘটনা আর ঘটালে দুই বোন মিলে তাকে একা ফেলে যে দিকে দুই চোখ যায় হাঁটা দিবে। তখন কে দেখবে তার মতো বদমেজাজি বুড়োকে? বাবা শুনে দূরে বসে গজ গজ করেছে। কোন প্রতিবাদ করেনি। মেজো মেয়েকে সে দারুণ ভয় পায়। দুজনেরই রেগে গেলে মাথা ঠিক থাকে না।
 বাবা তখনকার মত চুপ হয়ে গেলেও নিপু জানে সে সহজে কোন কিছু ভুলে থাকে না। যতদিন না নতুন কোন ঘটনা ঘটে সে এই ঘটনা ভুলে না যাবে ততদিন সে সুযোগ পেলেই তাকে খোটা দিয়ে যাবে। সে দিন বিকেলে টিউশনি করে বাড়ি ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে  যাওয়ায় বাবা চিৎকার করে বলা শুরু করে দিয়েছে ,'' কি রে নিপু আজকেও কি বান্ধবীর বাড়ি গিয়ে আটকে গিয়েছিলি? নাকি কোন ছেলে নিয়ে পার্কে বেড়াতে গিয়েছিলি? সত্যি করে বলতো শুনি তুই কি ঐ রাতেও কোন ছেলের সাথে ছিলি? কি রে হারামজাদী চুপ করে আছিস কেন? আ ......রে এত বড় সাহস আবার ঘরের ভিতরে গিয়ে দরজায় খিল দেয়?'' 
বাবার চেঁচামেচিতে মেজো আপা মিনু রান্না ঘর থেকে চেঁচিয়ে উঠে ,''বাবা তুমি আবার চিল্লাপাল্লা শুরু করে দিলা? মেয়েটা বাড়ি এসে শান্তিতে পা পর্যন্ত রাখতে পারল না আর তুমি পুরা বাড়ি মাথায় তুলে ফেলছো?'' বাবা হিসিয়ে উঠেন ,''মিনু তুই আমার কথায় নাক গলাবি না। নিজে তো লাফাঙ্গাকে বিয়ে করে কপাল পুড়িয়েছিস আর এখন নিপুটাকেও খারাপ বানাচ্ছিস!'' 
মিনু চিৎকার করে উঠে ,''বাবা তুমি আবার স্বামীকে লাফাঙ্গা বললা? কালকেই আমি বাড়ি ছেড়ে চলে যাবো। যে বাড়িতে আমার স্বামীর সম্মান হয় না ঐ বাড়িতে আর এক দিনও না।'' মিনু কাঁদতে কাঁদতে নিজের রুমে চলে যায়। 
 
নিপু দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। এগুলো তাদের বাড়ির নিত্যদিনের ঘটনা। বাবা আর মেজো আপা ঝগড়া করে দুজনে মুখ গোমড়া করে নিজ নিজ ঘরে গিয়ে কপাট দিবে আর তাকে বাড়ির সব কাজ করতে হবে। অন্য দিন তার মেজো আপা রান্নাটা সেরে রাখে কিন্তু আজকে রান্নাটাও সারা হয়নি। তারমানে সারাদিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর এখন তারই রান্না করতে হবে। কিন্তু ফ্লোরে পা দিতেই কোকিয়ে উঠে সে। সারা দিন রোদের মধ্যে হেঁটে পায়ে ঠোস পড়েছে তার। তবু ছোট কাপড়ের ব্যাগটার দিকে তাকিয়ে মন ভালো হয়ে যায়। পায়ে হেঁটে রিকসার খরচ বাঁচিয়েছে। একদিনেই জমেছে পঞ্চাশ টাকা। এভাবে আর কয়েক দিন জমাতে হবে। তাহলে কিছু টাকা জমিয়ে বড় বোনের ছেলেটাকে জন্মদিনে কিছু কিনে দিতে দিবে। গতজন্মদিনে তাকে কিছুই দিতে পারেনি। তাই ছেলেটা গাল ফুলিয়ে বলেছে ,''খালামনি তুমি আমাকে একদম ভালোবাসো না। কখনো কিছু কিনে দাও না।'' আর তাছাড়া মেজো বোনের স্বামীও এক বছর পর বিদেশ থেকে আসবে। সে জন্যও বাড়িতে ভালো খাওয়া দাওয়ার আয়োজন করতে চায় সে। তারা না হয় ডাল আর  ভর্তা দিয়ে খেয়ে দিনের পর দিন পার করে দিতে পারে কিন্তু দুলাইভাইয়ের জন্য তো ভালো কিছু রান্না করতে হবে। নয়ত তাদের বাড়ির দুর্নাম হবে। বোনটিকে তার খোটা শুনতে হবে ''তোমার বাবা বাড়ি জামাই আদরও করতে জানে না।'' 
তার বোনকে কোন কথা শুনতে হোক চায় না নিপু। এমনিতেই বোনটি তার অনেক দুঃখী। তারমত মিনুর গায়ের রঙও কালো। শ্যামা বর্ণও নয়, একদম যেন রাতের মত আঁধার কালো। কিন্তু দুলা ভাই একদম ধবধবে সাদা। প্রেমের বিয়ে তাদের। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন কালো বর্ণ বলে তার বোনকে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ করেনি। উঠতে বসতে শ্বাশুড়ি তাকে খোটা শোনাতো ,'' এই কালা মাইয়া আমার পোলাডারে তাবিজ কইরা বিয়া করছে। কত স্বপ্ন ছিল চান্দের মত বঊ আনুম পোলার জন্য। কিন্তু এইটা কি বিয়া কইরা আনলো! এ তো পাতিলের তলার কালি!'' 
মিনু শুনে চুপচাপ চোখের জল ফেলতো আর স্বামী  শাহেদের দিকে অবাক চোখে চেয়ে থাকতো। অসহায় চোখে তার জিজ্ঞাসা ,'' আমি কি তোমাকে ফুসলিয়ে বিয়ে করেছি? নাকি তুমি আমাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছো? তোমার মায়ের কথার প্রতিবাদ কেন করছো না!'' মিনুর স্বামী যেন বোবা হয়ে গেছে। তার বিয়ের আগের সব উৎসাহ উদ্দীপনা যেন শেষ হয়ে গেছে।  দিনের পর দিন মিনু ঐ বাড়িতে শত নোংড়ার কথার কষাঘাতের পরও পরে রইত স্বামীর মুখে দিকে চেয়ে। কিন্তু কিছুদিন পর স্বামী চাকরীর কথা বলে চলে যায় বিদেশ। তাকে বলে যায় বিদেশ থেকে ফিরে তাকে নিয়ে আলাদা বাড়িতে উঠবে। নতুন করে সংসার বাঁধবে সেখানে। আর বিদেশ যাচ্ছে তো এত ভাবার কি আছে! সপ্তাহে অন্তত একবার তাকে ফোন করবে সে। 
বিদেশ গিয়ে স্বামী নিয়মিত যোগাযোগ করলেও শ্বশুরবাড়িতে থাকা তার জন্য প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। তার কাছে শ্বাশুড়ির খোঁচা দেয়া কথা অসহ্য লাগতে থাকে। একদিন অতিষ্ট হয়ে সেও দুটো কথা শুনিয়ে দেয় শ্বাশুড়িকে।ওমনি শ্বাশুড়ির বাড়ির মাথায় তুলে কান্নাকাটি ,''পোলা আমার কোন দিন মুখের উপর কথা কয় নাই। আর পোলার বউ মুখে মুখে তর্ক করে! এই ছিল আমার কপালে!'' তারপর সে গোছাগাছ করে চলে আসে বাপের বাড়িতে। 
একদিন নিপু তাকে জিজ্ঞাসা করে ,''আপা, দুলাভাই যদি আর ফেরত না আসে তুই কি খুব কষ্ট পাবি?'' মিনু ধমক দিয়ে বলে,'' তোর দুলাভাই ওমন লোকই না নিপু। পাড়ার লোকের কথা কান দিস না। ওরা তো বলেছিল আমার মত কালো মেয়েকে কেউ কোনদিন বউ করে ঘরেই তুলবে না! দেখেছিস কত সুন্দর স্বামী পেয়েছি আমি? তুইও সুন্দর স্বামী পাবি নিপু। কালো মেয়েদের স্বামী সুন্দর হয়। এটা পরীক্ষিত সত্য।''  নিপুর দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে। সুখের স্বপ্নগুলো তার কাছে দুঃস্বপ্ন মনে হয়। কিছুদিন আগে একছেলে তাকে দেখতে এসে তার বান্ধবীকে পছন্দ করে গেছে। লজ্জায় অভিমানে সে দুদিন দরজা বন্ধ করে কেঁদেছে। পরে আবার তাদের বিয়ের দাওয়াত খেতে গিয়ে বান্ধবীর বাড়ি এক রাত থেকেও এসেছে সে। তার সব চেয়ে প্রিয় বান্ধবীর বিয়ে বলে কথা! সে না থাকলে কি চলে! আর এই নিয়ে তার বাবা পুরো বাড়িতে কি তুলকালাম কান্ডই না বাঁধিয়েছিল। 
অবশেষে তার দুলাভাইয়ের বিদেশ থেকে ফেরার দিন নির্দিষ্ট হয়। আর নিপুর মনের শংকা কেটে যায়। নাহ তার দুলাভাই ফিরে আসছে। তার দুলাইভাই অন্যদের মত নয়। নিপু তার জমানো টাকা নিয়ে বাজার করতে যায়। পোলাউয়ের চাল, বড় দেখে কয়েকটা মুরগী আর ফলমূল কিনে আনে। বড় আপাকেও দাওয়াত করেছে সে। মেজো দুলাভাইয়ের ফেরা উপলক্ষ্যে বাসায় ছোটখাট অনুষ্ঠান করতে চায়। বহুদিন পর উৎসবের আমেজে ভরে যায় নিপুর মন। কেমন যেন খুশি খুশি লাগছে তার। বাজারগুলো হাতে নিয়ে হেঁটে চলেছে তারমনে হচ্ছে যেন উড়ে চলেছে। 
কিন্তু তার এই খুশি বহুক্ষণ স্থায়ী হয় না। বাড়ি ফিরে দেখে মিনু মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আছে। তার গলা থেকে ফ্যাসফ্যাস আওয়াজ বেড়োচ্ছে। গলায় চিকন ফুলা দাগ দগদগে হয়ে আছে। মিনু গলায় দড়ি দিতে চেয়েছিল। একটা চিঠি এসেছে তার নামে ,''মিনু আমি মায়ের পছন্দে আবার বিয়ে করেছি। তুমি আমাকে ক্ষমা করে দিও। ইতি শাহেদ''। দূরে বসে মিনুর বাবা গজগজ করছে ,''আমি ঠ্যাং ভাইঙ্গা দিমু জানোয়ারটার! ওর নামে নারী নির্যাতন মামলায় কেইস দিমু।''
 নিপুর দিকে চোখ পড়তেই ক্ষীণ কন্ঠে বলে উঠে মিনু ,'' নিপু বাবার কথায় কান দিস না। বাহিরের দরজাটা খোলা রাখিস। তোর দুলাইভাই এই এল বলে!'' মিনুর ঠোটে উম্মাদের হাসি। 
 
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:৩৩
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠ এবং আন্তরিক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শুভ্র গাঙচিল ,
সুন্দর থাকুন প্রতিনিয়ত। 
২| 
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:১৭
রাফা বলেছেন: মানুষের জিবনীশক্তি নষ্ট হোয়ে যায় কষ্টের সৃতি মনে রাখলে।
তাই সেটা ভুলে যেতে চায়।
নিপুর জিবনটাতো দেখতেছি পুরো দুঃখের সমুদ্র।
ধন্যবাদ,টুম্পা।
 
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:৩৭
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ রাফা, 
কষ্ট কিছু মানুষের যেন নিয়তি। তা থেকে তাদের পরিত্রানের উপায় নেই। 
৩| 
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:৩৩
মামুন রশিদ বলেছেন: মধ্যবিত্তের স্বপ্নগুলো এভাবেই ভেঙ্গে খানখান হয়ে যায়! 
খুব সুন্দর লিখেছেন টুম্পা । গল্পে ভালোলাগা+
 
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:৩৮
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন ভাইয়া,
আপনার মুখ থেকে প্রশংসা শুনলে ভরসা পাই। 
৪| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১২:০৩
আবু শাকিল বলেছেন:  পারিবারিক গল্প ।
ভাল লেগেছে আপু।  
শুভ কামনা জানবেন ![]()
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:২২
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠ এবং আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ,
সুন্দর থাকুন। 
৫| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১২:০৪
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: জীবন এভাবেই চলছে--বিশেষ করে মধ্যবিত্ত সমাজের একটা চিত্র ফুটে ওঠেছে আপনার লেখায়। 
ভাল লাগল গল্পখানি। 
ভাল থাকুন।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:২৪
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু,
জীবন তো তার গতিতেই চলে। শুধু কিছু কিছু মানুষের জীবন হয়ত দুঃখের সমুদ্রে এসে থমকে যায়। 
৬| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ২:০৫
দ্য ইলিউশনিস্ট বলেছেন: অসাধারণ!
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠ  এবং উপলব্ধি জানানোর জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ,
সুন্দর থাকুন। 
৭| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ২:১৩
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুবই কষ্টকর বাস্তবতা, কঠিনভাবে জীবন্ত হয়ে এসেছে লেখাটাতে।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:২৮
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ তনিমা,
জীবনের যেই গল্পগুলো সবার থেকে আড়াল হয়ে যায় সেগুলোকে ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলাম। কতটুকু পেরেছি জানি না। 
৮| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ২:২৪
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবারের চির চেনা কষ্টের গল্প। 
গল্পে ভালো লাগা রইল। 
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:২৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ প্রবাসী পাঠক,
সুন্দর থাকুন। 
৯| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ২:২৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন: 
এবারের বইমেলায় তাহলে গল্পের বই আসতেছে?
গল্পে ভালোলাগা ডাক্তার কবি। 
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৩০
টুম্পা মনি বলেছেন: থিংকু দুজ্জয়,
এবারের বইমেলার জন্য একটা উপন্যাস লিখতে চেষ্টা করছিলাম কিছুদিন ধরে। কিন্তু লেখা এগোচ্ছে না। তাই বইমেলাতে আদৌ কিছু প্রকাশ হবে কিনা নিশ্চিত নই।  
  
  
 
১০| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  সকাল ৯:০০
জাফরুল মবীন বলেছেন: জীবনের কঠিন বাস্তবতাগুলোকে খুব সুন্দরভাবে ও সহজভাবে উপস্থাপন করেছেন।“সহজ কথা যায় না বলা সহজে”-এ কথাটি আপনার কাছে পরাজিত হয়েছে।অভিনন্দন গ্রহণ করুন।
অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৩৩
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা অনেক ভালো লাগল আপনার অনুপ্রেরণা। গ্রামীণ জীবন এবং মধ্যবিত্ত পরিবারের না বলা গল্পগুলো আমাকে খুব আকর্ষণ করে। তাদের জীবন ফুটিয়ে তোলার এ আমার অপপ্রয়াস মাত্র।
১১| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  সকাল ৯:৫৩
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: প্রবাসী পাঠক বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবারের চির চেনা কষ্টের গল্প। 
গল্পে ভালো লাগা রইল।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৩৪
টুম্পা মনি বলেছেন: আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ বঙ্গ সাহেব,
সুন্দর থাকুন। 
১২| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  সকাল ১১:০৮
সুমন কর বলেছেন: মধ্যবিত্ত পরিবার এবং কালো মেয়েদের সমাজে অবহেলার চিত্র সুন্দর করে ফুঁটিয়ে তুলেছেন। গল্পে ভাল লাগা রইল।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৪২
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠ এবং আন্তরিক মন্তব্যের ধন্যবাদ সুমন কর।
১৩| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  সকাল ১১:২৮
কলমের কালি শেষ বলেছেন:  
  
  
  
  বড়ই কষ্ট লাগলো । 
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার কলমের কালি শেষ তবুও যে অনুভুতিটুকু জানিয়েছেন তার জন্য ধন্যবাদ  
 
১৪| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১২:১৫
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: মিনু রূপি মধ্যবিত্ত আখ্যানের সাবলিল উপস্থাপন ।
ভালো লাগলো । 
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠ এবং আন্তরিক মন্তব্যের জন্য,
সুন্দর থাকুন। 
১৫| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক মমতা দিয়ে লিখেছেন। ট্রাজিক পরিণতিতে কষ্ট পেলাম।
 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৪৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। অনেক দিন পর আপনাকে দেখলাম।  
  আপনাকে ছাড়া ব্লগের অনলাইন লিস্ট খালি খালি লাগে। নিয়মিত ছুরি হাতে অনলাইন লিস্টে থাকুন।  
  শুভকামনা। 
১৬| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ২:৫৭
এম এম করিম বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। 
ভাল লাগল। 
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:০২
টুম্পা মনি বলেছেন: পাঠ এবং আন্তরিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এম এম করিম,
সুন্দর থাকুন। 
১৭| 
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১০:০৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: সরি , আসতে দেরী হয়ে গেলো । আমি মন্তব্য করতে করতে  আগের  পোষ্টগুলোর  দিকে যেতে থাকি , তাই এই অবস্থা । 
৪র্থ ভালোলাগা +++++++
নিন্ম মধ্যবিত্তের নিয়তির নিষ্ঠুর পরিহাসের সাধারণ চিত্র খুব সুন্দর করে তুলে ধরেছেন । ছুঁয়ে গেলো লেখাটা । 
ভালো থাকবেন অনেক 
 
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:০৪
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা অপূর্ণ ,
আমারও তো জবাব দিতে দেরি হল। আসলে ঈদের এত ব্যস্ততা! আর ব্লগে আসার সময় হয়ে উঠেনি। এখন সুযোগ পেতেই চলে আসলাম। আপনার আন্তরিকতা মুগ্ধ করল। 
১৮| 
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪  সকাল ৯:০৮
তুষার কাব্য বলেছেন: মধ্যবিত্ত সমাজের বাস্তব করুন গল্প..এভাবেই চলসে..ভালো লিখেসেন...ভালো থাকবেন।
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:০৬
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য,
আপনিও ভালো থাকুন। 
১৯| 
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪  বিকাল ৫:০০
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: 
নিষ্ঠুর সমাজের বেদনাময় চিত্র। ভালো লিখেছেন, টুম্পামণি...
তবে এমনটি না হোক!
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:০৬
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা মইনুল ভাইয়া,
এটা আমাদের সবার দোয়া এমনটা না হোক। 
২০| 
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১২:৩৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কিছু কিছু মানুষের জীবন মানেই দুঃখ... মন খারাপের গল্পে ভালোলাগা। শুভকামনা রইলো।
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বোকা মানুষ,
সুন্দর থাকুন। 
২১| 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪  ভোর ৪:৪৩
অপ্রতীয়মান বলেছেন: এক অন্তহীন হতাশায় ডুবে থেকে অন্য কারো বিশ্বাস ভঙ্গের গল্পের মাধ্যমে জীবনকে চমৎকার ভাবে তুলে ধরেছেন। 
শুভকামনা জানবেন।
 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ৮:৩১
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ অপ্রতীয়মান, 
অন্তহীন হতাশায়ও মানুষের মন একটুখানি আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে স্বপ্নকে খুঁজতে চেষ্টা করে। এভাবেই চলে মানুষের জীবন। 
২২| 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:১২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন:  চিত্রায়নে আপনি দুর্দান্তভাবে সফল ! 
 
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ৮:৩৩
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ অভি। অনেক দিন পর আপনাকে পেলাম আমার ব্লগে। আশা করি সব ব্যস্ততা কাটিয়ে আবার আগের মত নিয়মিত হবেন। নিয়মিত ব্লগারদের পদচারনা ছাড়া ব্লগটাকে পানসে লাগে।
২৩| 
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪  বিকাল ৩:৫৮
অদৃশ্য বলেছেন: বাহ্, দারুন... দারুন একটি গল্প পড়া হলো... আপনার ভাবনা চিন্তা ও তার প্রকাশের বিস্তার ঘটছে... ক্যামন একটা অনুভূতি নিয়ে যাচ্ছি...
টুম্পামনির জন্য
শুভকামনা...
 
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১০:৩৩
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার অনুভূতি জেনে নিশ্চিত হলাম। সাথে আপনাকে দেখে ভালো লাগল। 
আর এভাবেই দৃশ্যমান থাকবেন কিন্তু। 
২৪| 
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১০:৪৫
পড়শী বলেছেন: মন খারাপ করা গল্প। বিপরীত গল্প (সত্য) ও আছে। 
স্বামীর যথেষ্ট টাকা পয়সা না থাকায়, বউ ছেড়ে চলে গেছে। 
 
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: হাহাহা তাই নাকি! এমন ঘটনা সত্যি বেদনার।
শুভেচ্ছা জানবেন। 
২৫| 
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ৯:৫১
এক দুর্বাসা বলেছেন: অনেক সুন্দর গল্প ।আর আপনার বর্ণনাও মন ছুঁয়ে যায় ।তবে ,আশা রাখি বাস্তবের মিনুরা আরো প্র্যাক্টিক্যাল হবে। অন্ধ প্রেম আর নয়, এবার এগিয়ে যাওয়ার পালা ।শুভেচ্ছা রইলো।ভালো থাকুন নিরন্তর।
 
২০ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১০:২৬
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা দুর্বাসা, 
ওমন আশা তো আমারও যে মিনুরা আরো প্রাক্টিকেল হবে। অনেকে হয়ও, অনেকে আবার ভেঙে যায়। হাজার হোক মানুষ তো! 
২৬| 
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:৫১
যুবায়ের বলেছেন: বাস্তবতার আলোকে চমৎকার একটি গল্প্।
 
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১০:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পাঠ করে মনের অভিব্যক্তি জানাবার জন্য। আর দুঃখিত ল্যাপ্টপের সমস্যার জন্য আমার দেরিতে জবাব দেবার জন্য। সুন্দর থাকুন।
২৭| 
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ২:২৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন: 
কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন কালো বর্ণ বলে তার বোনকে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ করেনি। উঠতে বসতে শ্বাশুড়ি তাকে খোটা শোনাতো ,'' 
এটাই আমাদের প্রচলিত সমাজের স্বরূপ ! 
ভালোলাগা জানবেন । ++ 
কেমন আছেন টুম্পা ? 
 
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১২:৫৪
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ স্বপ্নচারী,
অনেকদিন পর আপনাকে দেখলাম। আমি তো ভালোই আছি। আপনার খবর নিয়মিত জানাবেন। শুভেচ্ছা রইল। 
২৮| 
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ১:২০
টুম্পা সাড়া বলেছেন: +++
 
২৭ শে অক্টোবর, ২০১৪  দুপুর ২:১২
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ মিতা।
২৯| 
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪  বিকাল ৫:২৩
লেখোয়াড় বলেছেন: 
গল্পটা আরো কঠিন হওয়া উচিত ছিল।
যেমন সহজ কিন্তু সহজ নয়।
 
২৮ শে অক্টোবর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:১৬
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা লেখোয়াড়,
অনেকদিন পর এলেন এই গরীবের ব্লগ বাড়ি। কোথায় যে বসতে দেই ভাবছি।
আপনার অনুভূতি জেনে ভালো লাগল। গল্পটা লেখার সময় অনেক ভেবেছি। প্রথমে মিনুকে দিয়ে সুইসাইড করিয়েছিলাম। পরে সেটা মুছে আবার তাকে বাঁচিয়ে তুলেছি। যদিও সেটা ক্ষতবিক্ষত। এটা এ জন্য যে মিনুরা যেন জীবনের দুর্ঘটনায় হেরে না যায়। তারা যেন নতুন কোন গল্পের জন্ম দিতে পারে তাই। সত্যি কনফিউজড ছিলাম জীবনের টানাপোড়েনগুলোর কথা ভেবে। 
৩০| 
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:১৪
ডি মুন বলেছেন: গল্প বেশ ভালো লেগেছে। মধ্যবিত্ত সংসারের সাংসারিক জটিলতার চিত্র সুন্দরভাবে এঁকেছেন। +++++ 
ভালো থাকা হোক।  
 
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ৯:৫৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ডি মুন আন্তরিক মন্তব্যের জন্য।
৩১| 
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
জাফরুল মবীন ভাইয়ের মন্তব্যের সাথে একমত। সহজ কথা সহজ করে বলা এত সহজ নয়। সেটা আপনি শতভাগ সফল। 
শুভেচ্ছা। 
 
০১ লা নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:২২
টুম্পা মনি বলেছেন: কান্ডারী অনেকদিন আপনাকে ব্লগে না দেখে দুশ্চিন্তা হচ্ছিল। আজকে দেখে দুশ্চিন্তা মুক্ত হলাম। এখন থেকে নিয়মিত থাকবেন। কেমন। অনেক অনেক শুভকামনা।
৩২| 
৩১ শে অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
একলা ফড়িং বলেছেন: এতো কঠিন গল্প 
 এমন কেন হয়?? 
গল্পে ভালো লাগা। 
 
০১ লা নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা একলা ফড়িং,
এভাবে প্রতিনিয়ত আমাদের সমাজে আত্মার মৃত্যু ঘটে। মানুষ দেহের মৃত্যু দেখে। কিন্তু আত্মার মৃত্যু দেখে না। 
৩৩| 
০৯ ই নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:৪৮
রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: মন খারাপের গল্প.।।
লেখনী সুন্দর, কিন্তু এমন গল্প পড়লে খারাপ লাগে,যদিও এখানে গল্প কিন্তু কারো না কারো জীবনের সাথে আমাদের লিখা গল্পগুলো মিলে যায়, গল্প গুলো কারো না কারো জীবনেরই তো প্রতিচ্ছবি,তাই বিষন্ন করে দেয় এরকম গল্প,আর তাতেই গল্পকারের সার্থকতা।
 
১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১:৩৬
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা রঙ তুলি ক্যানভাস,
আজকাল গল্পের প্লট হিসেবে জীবন ঘনিষ্ঠ গল্পগুলোই বেছে নিতে ইচ্ছে করে। জীবনের সূক্ষ্ম অনুভূতিগুলোকে পাঠ করে কলমের কালিতে আঁকা সত্যি খুব কঠিন কাজ। হয়ত এতে সফল হই না, তবুও চেষ্টা চালিয়ে যাই।
শুভরাত্রি। 
৩৪| 
২২ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ১২:৫৪
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: অসাধারন একটা ছবি দেখছি যেন..............শুভকামনা............
 
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৫৫
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ বন্ধু। এভাবেই বন্ধু হয়ে সাথে থাকুন।
৩৫| 
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:২০
পার্থ তালুকদার বলেছেন: আহারে -----  দঃখজনক পরিণতি ।
ভাল লিখেছেন।
 
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৫৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ পড়ে অনুভূতি জানানোর জন্য
৩৬| 
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪  রাত ৯:২২
পার্থ তালুকদার বলেছেন: দুঃখজনক ।
 
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৬:৫৮
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম 
আবারো ধন্যবাদ
৩৭| 
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:২০
আলম দীপ্র বলেছেন:  মধ্যবিত্তের আবেগ অনুভূতি যথেষ্ট মমতা দিয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন । 
সুন্দর গল্প । অনেকদিন পরে পড়লাম । 
ভালো থাকা হোক নিরন্তর ! 
 
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৪  রাত ১০:০৬
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ আলম। তুমিও ভালো থেকো।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই অক্টোবর, ২০১৪  রাত ১১:১৫
শুভ্র গাঙচিল বলেছেন: কষ্ট তো জীবনেরই একটা সত্য যা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবুও অই স্বপ্নই আমাদেরকে বাঁচিয়ে রাখে। বাস্তবতা নিয়ে সুন্দর একটা গল্প। অনেক ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম। ভালো থাকুন।