![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যাযাবর। আমার নিজের কোন ঠিকানা নেই। শুধু কিছু মানুষের মনবে নিজেকে দেখে বুঝি আমি হয়ত আছি। হয়ত আছে আমার অস্তিত্ব।
হাসপাতালে সব থেকে আলাদা এই রুমটা। সারি করে মোট দশটা বিছানা পাতা। প্রায় প্রতিদিনই একেকটা বিছানা খালি হচ্ছে। একেকজন মানুষ মরে গিয়ে শুন্য করে দিয়ে যাচ্ছে বিছানাগুলো। আবার কয়েক ঘন্টার মধ্যের সেই বিছানা দখল করে নিচ্ছে আরেকজন। সেও মরে যাচ্ছে। ভাগ্য ভালো হলে দু একজন কেবল বেঁচে উঠছে। এই ঘরটার নাম বাবলী রেখেছে মৃত্যুপুরী। প্রতিদিনই কোন না কোন আগুনে পুড়া মানুষ তার কাবাবের মত ঝলসানো শরীর নিয়ে ভর্তি হচ্ছে। বেশির ভাগই মারা যাচ্ছে।
এই রুমে বাবলি আছে আজ প্রায় এক সপ্তাহ হল। নিত্যদিন স্মৃতিতে যোগ হচ্ছে ভয়াবহ কোন স্মৃতি। তবুও দাঁতে দাঁত চিপে সব সহ্য করে যাচ্ছে। কিছু সময় থাকে মানুষকে অগ্নি পরীক্ষা দিতে হয়। এটিও সেই অগ্নি পরীক্ষার সময়। গত সপ্তাহে তার মা বেগম নুর জাহান আগুণে পুড়ে ঝলসে গেছে। ডাক্তার জানিয়েছে তার শরীরের সাইত্রিশ পারসেন্ট পুড়ে গেছে। এমন রোগীরা বেশির ভাগ সময় বাঁচে না। এ কথা শুনে সে আর তার বড় ভাই বাবলা খাম্বার মত খুঁটি গেড়ে দাঁড়িয়েছে তার মায়ের পাশে। যে যাই বলুক তারা তাদের কর্তব্য পালন করে যাবে। মায়ের সেবায় কোন কমতি রাখা চলবে না। মাকে সারিয়ে তুলতে হবে।
গত এক সপ্তাহ রাতে ঘুমায়নি বাবলি। দিনেও খুব একটা ঘুমানোর সুযোগ পায় না। গতকাল একটু চোখ বুজেছিল এমন সময় শোনে ডাক্তারের কন্ঠ,'' এই রোগীর ডায়াবেটিস আছে। সিস্টার জলদি ইনসুলিনের ব্যবস্থা করো।'' বাবলি লাফ দিয়ে উঠে বলেছে ,''না না আমার আম্মার ডায়েবেটিস কখনোই ছিল না। এখন হবে কেমন করে?''
ডাক্তার কন্ঠে বিরক্তি নিয়ে বলে,'' আপনার আম্মার ডায়াবেটিস আমি বানায় দেইনি মেডাম। এটা রিপোর্টে এসেছে।''
বাবলির সব ঘুমে উবে গেছে। সে বড় বড় চোখ করে তাকিয়ে দেখে রিপোর্টে কুঁড়ি উঠে আছে। সে আবার প্রতিবাদ করে ,''আমার আম্মার ব্লাড সুগার এত না ডাক্তার। এই রিপোর্ট ভুল।''
সে ফোন করে তার ভাই বাবলাকে ডাকে,'' বাবলা এসে আবার আম্মার ব্লাড সুগারটা চেক করে নিয়া আয়।'' বাবলা আবার যায় রিপোর্ট চেক করাতে।
বাবলা বাবলির বড় ভাই। বাবলা বয়স চল্লিশ আর বাবলির আটত্রিশ। প্রায় সম বয়সী হওয়াতে বাবলি তাকে নাম ধরেই ডাকে।
কিছুক্ষণ পর বাবলা রিপোর্ট নিয়ে আসে। এবার রিপোর্ট ঠিক এসেছে। তার আম্মার ডায়াবেটিস নেই। প্রথম রিপোর্ট ভুল ছিল। ওটা অন্য কারো রিপোর্টের সাথে গুলিয়ে গিয়েছিল।
হাসপাতালে রোজ এমন কোন না কোন ঘটনা ঘটেই চলেছে। তারপর রোগীকে ড্রেসিং করানোর মত ভয়াবহতা তো আছেই। সে আর তার ভাই বাবলা অনবরত ছুটোছুটির করে সমস্যাগুলোর সমাধান করছে।
ঘর সংসার ফেলে বাবলা বলা যায় হাসপাতালেই পড়ে আছে। তবুও রোজ তিনবার তাকে বাড়ি যেতে টিফিনবাটিতে করে খাবার জন্য। এর মধ্যে কয়েকবার তার স্ত্রী হনুফার সাথে তার ঝগড়া হয়ে গিয়েছে। সকাল দুপুর রুটি বানাতে পারলেও রাতে বানাতে বিরক্ত সে। গতকাল বাবলার মুখের উপর বলে দিয়েছে ,''দোকান থেইকা পাউরুটি কিন্না নিয়া যাও। আমার কোমড়ে ব্যাথা। রুটি বেলতে পারুম না।''
বাবলাও সমান তেজে বলেছে,''আমার মা মৃত্যু শয্যায় আর তুমি কয়টা রুটি বানায় দিতে পারবা না? তুমি মানুষ না। অমানুষ! ''
স্বামীর ধমক খেয়ে হনুফা ককিয়ে বলেছে,'' তোমার মায়ের ঘরে গেলে তার বিছানাতে পর্যন্ত আমার ছেলেটারে উঠতে পর্যন্ত দেয় না। সেইদিন পোলাটা দৌড়ায় উইঠা পড়ল বইলা তারে গাইল পারল ছুত আলা বুড়ি।''
বাবলা আর কথা বাড়ায় না। এখন ঝগড়ার করার সময় তার হাতে নেই। আর এগুলো তাদের বাড়ির নিত্যদিনকার ঘটনা। তার মা নূর জাহান বেগমের ছুঁচি বায়ু রোগ আছে। তিনি তার বিছানায় কারো উঠা পছন্দ করেন না। এমন কি নিজের ছেলে মেয়ে নাতীদেরও না। অথচ বাবলার ছেলে দুটো সুযোগ পেলেই লাফ দিয়ে যেয়ে দাদীর বিছানায় গিয়ে উঠে বসে। আর বৃদ্ধা চিল্লাপাল্লা শুরু করেন। এ নিয়ে হনুফাও মনে মনে ফুসতে ফুসতে থাকে। মাঝে মাঝে উত্তরও দিয়ে দেয় ,'' একটু বিছানায় উঠছে তো কি হইছে? ছোট মানুষ বোঝে বইলাই তো উঠে। যদি বুঝতো ওদের দাদী এমন তাইলে জীবনেও উঠতো না।''
আর ওমনি শ্বাশুড়ি বউয়ে মুখ কালাকালি,কথা বন্ধ দুদিন। তারপর আবার নিজেরাই কথা বলবে। তিন দিনের বেশি কারো সাথে কথা বন্ধ করে থাকা ঠিক না।
বাবলি আজ সাত বছর হয় মায়ের সাথে থাকে। স্বামী ভাগ্য তার হয়নি। বিয়ের দুবছরের মাথায় স্বামী রোড এক্সিডেন্টে মারা গেছে। তারপর তল্পিতল্পা গুটিয়ে চলে এসেছে বাবার বাড়ি। স্বামীর মায়ায় আর দ্বিতীয় বিয়ের দিকে পা বাড়ায়নি। এ নিয়েও নূর জাহান বেগমের চিন্তার কমতি নেই। মেয়েকে দ্বিতীয় বিয়ের জন্য পীড়া দিতে গিয়ে অহেতুক কথায় মেয়ের সাথেও বেঁধে যায় ঝগড়া। এভাবেই পারিবারিক খুনসুটিতে চলে তাদের সংসার।
বাবলার খাবার নিয়ে হাসপাতালে পৌছাতে পৌছাতে রাত দশটা বেজে যায়। বাবলি দুধের সাথে রুটি ভিজিয়ে মাকে খাওয়াতে গেলে তিনি ফিরিয়ে দিয়ে তীক্ষ্ণভাবে লক্ষ্য করেন মেয়ের হাতের দিকে ,''কিরে বাবলি হাত ঠিকমত ধুইছিস তো?
-জ্বী আম্মা ধুইছি।
-কয়বার ধুইছিস?
-আম্মা পাঁচ বার ধুইছি। দুইবার ডেটল আর স্যাভলন দিয়ে, তিন বার সাবান দিয়ে।
-সত্যি ধুইছিস? নাকি মিথ্যা বলিস আমার সাথে?
-আম্মা আপনার এত সন্দেহ করা স্বভাব বাদ দেন তো।
মেকি রাগ করার ভান করে বাবলি। তবে মনে মনে খুশিও হয়। তার মা বোধয় কিছুটা সুস্থ হয়েছে। এখন আবার আগের মত সন্দেহ করা শুরু করেছে। এই কদিন তো একদম লাশের মত প্রতিক্রিয়াহীন ছিল। আগে বাসায় খাওয়ার আগে সে পাঁচ বার হাত ধৌত করতো। বাবলি এতবার ধৌত করতে চাইতো না বলে সে তার হাতের রান্না করা খাবার খেতে চাইতো না। বাসায় এই স্বভাব নিয়ে বিরক্ত হলেও এখন বাবলি স্বস্তি বোধ করছে।
কিন্তু তার স্বস্তি বেশিক্ষণ টিকলো না। রাত বারোটার দিকে হঠাৎ তার মায়ের শ্বাস কষ্ট উঠেছে। এ সময় ডাক্তার বা নার্স কেউ নেই। বাবলিই দৌড়ে গিয়ে পাশের রুম অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে আসে। তার মায়ের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে এই বুঝি মারা যাবে! আর এত রাতে মারা গেলে লাশ নিয়ে কি করবে সে ভেবে অস্থির। বাবলাও সাথে নেই। আজ সারাদিন অনেক খেটেছে সে। রাতে মায়ের অবস্থা একটু ভালো দেখে বাসায় ঘুমাতে গেছে। আর আজ রাতেই এই অবস্থা!
হঠাৎ পাশের কেবিন থেকে কান্নার সুর ভেসে আসে। ওখানে কেউ একজন মারা গেছে। বাবলি দরজা ভিড়িয়ে দেয়। কান্নার শব্দ যেন এই রুমে না আসে। আসলে তার মা ভয় পেয়ে যাবে। তখন আবার শুরু হবে নতুন মসিবত। এমনিতেই রাতের হাসপাতালকে গোরস্থানের মত মনে হয় বাবলির কাছে। সাধারণ কাজগুলো করতে গেলেও কেমন যেন একটা ভয় চেপে ধরে।
সারা রাত এক ফোটা ঘুমাতে পারে না বাবলি। সকালে দিকে তার মায়ের অবস্থা একটু ভালো হলে চোখ লেগে আসে তার। চেয়ারের হেলান দিয়েই ঘুমিয়ে পড়ে সে। এমন সময় পাশের বেডে শুরু হয় আরেক মহিলার আহাজারি। তার ছেলে মারা গেছে। ওয়ার্ডবয় নার্সরা জলদি লাশ সরিয়ে নিয়ে ঐ বেডে আরেকজন পোড়া রোগীকে এনে শোয়ায়। বাবলি তার মায়ের দিকে তাকায়। বিঘোর ঘুমে মগ্ন তিনি। তাকে ঘুমের ওষুধ দেয়া হয়েছে।
ঘন্টা দুয়েক পর ঘুম থেকে উঠে নুর জাহান বেগম জিজ্ঞাসা করেন -''কিরে বাবলি পাশের বেডের ছেলেটা কই? আমি ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখলাম ও মারা গেছে। ওর মা কান্নাকাটি করতেছে।''
-কি বলেন আম্মা? ওতো সুস্থ হয়ে গেছে। ওর মা ওরে বাড়ি নিয়ে গেছে।
-আমারে মিথ্যা কথা কইস না বাবলি। নুর জাহানের কন্ঠে অবিশ্বাস।
- আমি মিথ্যা কথা বলি? আপনি নার্সদের জিজ্ঞাসা করেন।
নার্সরাও তাকে একই কথা বলল। ছেলেটা সুস্থ হয়ে গেছে। তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রোগীদের সাথে এমন অভিনয়ে তারা অভ্যস্থ।
প্রায় দুমাস অক্লান্ত খাটুনির পর মাকে সুস্থ অবস্থায় বাড়ি নিয়ে যায় বাবলা বাবলি। সন্তানের ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয় মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা। আবারো মান অভিমান হাসি খুশি, ক্ষনিকের দুঃখ খুনসুটিতে মেতে উঠে তাদের পরিবার। আর এভাবেই ভালোবাসা আর মায়ায় জড়িয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে ভালোবাসার বন্ধনগুলি। আর মানুষ হয়ে পড়ে খুনসুটির মায়া জালে আবদ্ধ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অনুপ্রেরণায় প্রাণিত হলুম,
শুভেচ্ছা গিয়াসলিটন।
২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
সকাল রয় বলেছেন:
ভালো লিখেছেন। তবে আরো এডিট করে নিলে আরো ভালো হবে। বানান গুলো ঠিক নেবেন। আরো লিখুন। আরো গল্প পড়তে চাই।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: আলোচনা, সমালোচনা সাথে অনুপ্রেরণার জন্য ধন্যবাদ,
সকালের উজ্জ্বল থাকুন। শুভকামনা।
৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
মামুন রশিদ বলেছেন: সন্তানের ভালোবাসার কাছে বারবার পরাজিত হোক মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা।
মা'কে নিয়ে লেখা সবকিছু ভালো লাগে ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৬
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালোবাসার মানুষগুলোকে সাথে পেলে মানুষ দুর্গমকেও জয় করে আসতে পারে। শুধু চাই একটু সহায়তা।
অসংখ্য ধন্যবাদ মামুন রশিদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৭
বলেছেন: গিয়াসলিটন বলেছেন: ''এভাবেই ভালোবাসা আর মায়ায় জড়িয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে ভালোবাসার বন্ধনগুলি। আর মানুষ হয়ে পড়ে খুনসুটির মায়া জালে আবদ্ধ। ''
চমৎকার লিখেছেন ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে কেন যেন আপনার নামটা পড়তে পারিনি। বক্স বক্স উঠে আছে।
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
//মামুন রশিদ বলেছেন: সন্তানের ভালোবাসার কাছে বারবার পরাজিত হোক মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা।
মা'কে নিয়ে লেখা সবকিছু ভালো লাগে ।//
একই মন্তব্য.... টুম্পা মনিকে অনেক শুভেচ্ছা
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৯
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম নকল করেছেন। শিক্ষা মন্ত্রী দেখলে রাগ করবে যে!
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১০
ডি মুন বলেছেন: গল্পটা হয়ত আরো বিস্তৃত হতে পারত।
মোটামুটি ভালো লেগেছে।
+++++
শুভকামনা নিরন্তর।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২১
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম হয়ত পারতো!
আপনার জন্যও শুভকামনা নিরন্তর।
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১২
জলমেঘ বলেছেন: ভালো লাগলো
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২২
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ জলমেঘ, সদা শুভ্র থাকুন।
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অনেক অনেক ভাললাগা ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৪
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ বন্ধু,
এভাবেই বন্ধু হয়ে সাথে থাকুন।
৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৯
পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: চমৎকার বিষয় নিয়ে লিখেছেন । ভালো লাগলো ভীষণ ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৬
টুম্পা মনি বলেছেন: অনুপ্রেরণাগুলো সাহস যোগাবে নিশ্চয়ই।
সুন্দর থাকুন।
১০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: অনেক দিন পর সুখী সমাপ্তি পেলাম ! (শুধু আপনার কথা না , ব্লগে যেই গল্প গুলো পড়ছি ইদানিং সব মিলিয়ে )
মৃত্যুপুরী ও হার মেনেছে ভালোবাসায়।
ভালো লাগলো !
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা অভি,
সুখের গল্প লিখতে পেরে আমারো ভালো লেগেছে। মানুষের অদম্য চেষ্টার জয় হোক।
১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৬
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: সন্তানের ভালোবাসার কাছে বারবার পরাজিত হোক মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা।
আমিও নকল করলাম । পারলে ঠেকান
ভাল লাগা রইল । ভাল থাকবেন ।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার ফেসবুক, মোবাইল বন্ধ করে দেওয়া হবে।
১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:১৯
মেজবাহ আল রিয়াদ বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ মেজবাহ অনুপ্রেরণা নিয়ে আমার ব্লগে মেজবান হয়ে আসার জন্য।
১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: আপনার লেখার হাত ভাল। এই গল্পটাও ভাল হয়েছে। তবে সাঁইত্রিশ ভাগ পোড়া রোগী সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরে গেছে- ফিনিশিংটা অবাস্তব হয়ে গেল।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫৫
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা আমি তুমি আমরা,
বার্ন ইউনিটে কখনো আমার প্লেসমেন্ট পড়েনি। তাই আসলে নিশ্চিত নই সাইত্রিশ ভাগ পুড়লে বেঁচে উঠা একেবারেই অসম্ভব কিনা। তবে আমার মনে হয়েছে সম্ভব। সে যাই হোক আশা করি জানেন যে মেডিকেল সাইন্সে বার্ন পেসেন্টের ক্ষত পরিমাপ করার আলাদা হিসেব আছে। ধন্যবাদ।
১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: অনেক কিছু জানাও হল, রোগীগুলো মূলতঃ পোড়ে কিভাবে??
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১০
টুম্পা মনি বলেছেন: কতভাবেই তো পুড়তে পারে। অনেকে রান্না ঘরে কাজ করার সময় এক্সিডেন্টালি পুড়তে পারেন। কপাল খারাপ হলে কত ভোগান্তিতেই তো মানুষ পড়ে। আবার সেই সব পরিস্থিতি থেকে উঠে আসে প্রিয়জনদের হাত ধরে।
১৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৩০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: মৃত্যুপুরীর গল্প খারাপ লাগলো । চমৎকার মায়ামাখা খুনসুটির আবহ ফুটে উঠেছে । +++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:০৯
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই,
মনটা খুব খারাপ। ব্লগে এসে দেখলাম একজন ব্লগার আমাদের চলে গেছেন! কি বলব বুঝতে পারছি না!
১৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৯
মকসুদ মনি বলেছেন: বেশ ভাল লাগলো। গল্পটি পড়ে আমার কর্মময় গত দুই বছরের চিত্রগুলো চোখের সামনে ভেসে উঠলো আবার।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১১
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন ভাই। আপনার অনুভূতি জেনে ভালো লাগলো।
১৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ৮ম ভালোলাগা @টুম্পা +
খুব মন খারাপ করে পড়ছিলাম গল্পটা । কিন্তু শেষে সুন্দর পরিসমাপ্তির জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ঘন্টা দুয়েক পর ঘুম থেকে উঠে নুর জাহান বেগম জিজ্ঞাসা করেন -''কিরে বাবলি পাশের বেডের ছেলেটা কই? আমি ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখলাম ও মারা গেছে। ওর মা কান্নাকাটি করতেছে।''
-কি বলেন আম্মা? ওতো সুস্থ হয়ে গেছে। ওর মা ওরে বাড়ি নিয়ে গেছে।
-আমারে মিথ্যা কথা কইস না বাবলি। নুর জাহানের কন্ঠে অবিশ্বাস।
- আমি মিথ্যা কথা বলি? আপনি নার্সদের জিজ্ঞাসা করেন।
নার্সরাও তাকে একই কথা বলল। ছেলেটা সুস্থ হয়ে গেছে। তাকে বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছে। রোগীদের সাথে এমন অভিনয়ে তারা অভ্যস্থ।
প্রায় দুমাস অক্লান্ত খাটুনির পর মাকে সুস্থ অবস্থায় বাড়ি নিয়ে যায় বাবলা বাবলি। সন্তানের ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয় মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা। আবারো মান অভিমান হাসি খুশি, ক্ষনিকের দুঃখ খুনসুটিতে মেতে উঠে তাদের পরিবার। আর এভাবেই ভালোবাসা আর মায়ায় জড়িয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে ভালোবাসার বন্ধনগুলি। আর মানুষ হয়ে পড়ে খুনসুটির মায়া জালে আবদ্ধ। ++++++++++++
ভালো থাকবেন খুব
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: জীবন এত কঠিন কেন অপুরন!!!!!! সত্যি আর ভালো লাগে না। আপনার পোষ্টটা পড়ে মন হুহু করে কেঁদে উঠল!
১৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
আবু শাকিল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।
ভাল লাগা রইল।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল,
সুন্দর থাকুন। কেমন।
১৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৯
সোহেল মাহমুদ বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: সন্তানের ভালোবাসার কাছে বারবার পরাজিত হোক মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা।
মা'কে নিয়ে লেখা সবকিছু ভালো লাগে ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৫
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল,
মায়েরা সন্তানদের আগলে রাখুক বুকের ভেতর। যেন অকালে ছেলেরা ছেড়ে যেতে না পারে।
২০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২০
পার্থ তালুকদার বলেছেন: ভাল লিখেছেন। ++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৬
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা জানুন।
২১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৩
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: হাসপাতালে খুব কাছের মানুষের সাথে যাদের সময় কাটানোর অভিজ্ঞতা আছে তারা প্রত্যেকেই এই গল্প পড়ে স্মৃতিকাতর হবেন। ভালো লিখেছেন, নিজেকে যেন হাসপাতালে দেখতে পাচ্ছিলাম।
শুভকামনা রইল।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৮
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম!!!
শুভেচ্ছা বোকা মানব।
২২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩১
তুষার কাব্য বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন ।ভাললাগা একরাশ।সকল মায়ের প্রতি ভালবাসা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৯
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তুষার কাব্য। শুভ্রতার শুভেচ্ছা রইল।
২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৬
জুন বলেছেন: মা কে হারিয়েছি সেই কিশোরী বয়সে। আজও মা নিয়ে লেখা মনকে আদ্র করে তোলে। অনেক কষ্টকর গল্পে অনেক ভালোলাগা টুম্পামনি ।
+
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২১
টুম্পা মনি বলেছেন: প্রিয় মানুষগুলোকে বুকের মাঝে আঁটকে রাখা গেলে খুব ভালো হত তাই না? পাঁজর ভেঙ্গে তারা কোন দিন ছেড়ে যেতে পারত না।
২৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪২
সুমন কর বলেছেন: বাস্তব জীবন সম্পর্কিত গল্পে ভাল লাগা। মনে হচ্ছে, অাপনার অভিজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ।
শুন্য>শূন্য
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৪
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম ধন্যবাদ,
ঠিক করে নেব।
২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৮
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: গল্পটার শুরু রুঢ় বাস্তবতা দিয়ে, শেষ হল জীবনের বিজয়ের গল্পে, ভালোলাগা নিয়েই ওঠা হল!
শুভেচ্ছা রইলো!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৫
টুম্পা মনি বলেছেন: তবুও কখনো কখনো জীবন হেরে যায়! আমাদের হারিয়ে দিয়ে প্রিয় মানুষগুলো চলে যায়।
২৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৬
নাসরিন চৌধুরী বলেছেন: গল্পটি পড়লাম --ভাল লেগেছে ।
ভালবাসা'র জয় হোক। কিছু বানান ছুটে গেছে, আরও কিছুটা সময় দিলে মনে হয় গল্পটি আরও পরিপাটি হত।
আমি কিন্তু গল্পের লোক না তবুও পাঠক হিসেবে যেটুকু মনে হল তাই বললাম।
ভাল থাকুন--কলম দিয়ে বের হয়ে আসুক আরও সুন্দর সুন্দর লেখা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৭
টুম্পা মনি বলেছেন: ধন্যবাদ আপু,
অনেকদিন পর ব্লগে বসলাম। একটা সংবাদ দেখে খুব মন খারাপ হয়ে গেলো! অন্য সময় আবার এটা নিয়ে কাজ করব ইনশাআল্লাহ্।
২৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: এমন শুভ পরিণতি সবখানে হোক, সন্তান এবং বাব-মার বন্ধন এমন প্রগাঢ় হোক।
শুভেচ্ছা।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৯
টুম্পা মনি বলেছেন: বন্ধনগুলো প্রগাঢ় হোক আর সেই সাথে অকালে কেউ ছেড়ে না যাক এই প্রার্থনা।
২৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১৮
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
ডাক্তারের গল্প ভাল্লাগছে। কবিতা, গল্প, ডাক্তারি। আর কি!
শুভকামনা।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০
টুম্পা মনি বলেছেন: হেহেহে থেংকু। দোয়া করবেন তিনটার মধ্যে যেন ব্যালেন্স রাখতে পারি।
২৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৫২
দীপংকর চন্দ বলেছেন: অনেক ভালো লাগা।
সন্তানের ভালোবাসার কাছে পরাজিত হয় মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা।
শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।
ভালো থাকবেন। সবসময়।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ দিপংকর। এভাবে শুভকামনা নিয়ে সব সময় সাথে থাকবেন আশা রাখছি।
৩০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মা কে নিয়ে লেখা যে কোন গল্প আমার দারুন লাগে। আপনি বেশ ভালোই লিখেছেন!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৪২
টুম্পা মনি বলেছেন: থিংকু ভালুবাসা ভাই
৩১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ ভোর ৫:১২
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: আবারো মান অভিমান হাসি খুশি, ক্ষনিকের দুঃখ খুনসুটিতে মেতে উঠে তাদের পরিবার। আর এভাবেই ভালোবাসা আর মায়ায় জড়িয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে ভালোবাসার বন্ধনগুলি। আর মানুষ হয়ে পড়ে খুনসুটির মায়া জালে আবদ্ধ
এই তো জীবন। লেখায় ++++++++
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২০
টুম্পা মনি বলেছেন: শুভেচ্ছা তনিমা,
এভাবেই ভালোবাসারা রং ছড়াক।
৩২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬
অদৃশ্য বলেছেন:
চমৎকার গল্প টুম্পামনি...
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও
শুভকামনা...
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৩
টুম্পা মনি বলেছেন: হুম আপনার জন্যও শুভেচ্ছা ।
না হয় একটু দেরিতেই জানালাম। তবুও আন্তরিকতা এতটুকু মলিন নয়। সব সময় মনে পড়ে আপনাদের কথা।
৩৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:২৫
আরজু পনি বলেছেন:
দারুন লাগলো পড়তে !
মনে হলো যেনো নিজের চোখে দেখা ঘটনা ।
ভালোবাসারা টিকে থাকুক ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল, টুম্পামনি ।।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ৩:২৯
টুম্পা মনি বলেছেন: আরে পুনিআপু যে। এক যুগ পর এলেন আমার ব্লগে। আমিও কামের চাপে পড়ে আরেক যুগ পর এন্সার দিতেসি। তবুও ব্লগটায় আসলে আর আপনাদের দেখলে কেমন যেন শান্তি পাই মনে।
আপনার জন্য এক রাশ শুভেচ্ছা।
৩৪| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: পড়ে অনেক ভাল লাগল।
ভালোবাসার মূল্যায়ন হতে পারে শুধু ভালোবাসা দিয়ে।
মাকে অনেক ভালোবাসি।
ভালো থাকবেন।
অসাধারণ গল্পের জন্য থ্যাংক ইউ।
০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ২:৩৬
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ রাজপুত্র। এভাবেই অনুপ্রেরণা নিয়ে সাথে থাকুন।
৩৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৮
ফাহিমুল ইসলাম বলেছেন: সন্তানের ভালোবাসার কাছে বারবার পরাজিত হোক মৃত্যুপুরীর ভয়াবহতা
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮
টুম্পা মনি বলেছেন: সত্যিই তাই। জয় হোক ভালোবাসার।
৩৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১:৫৬
শায়মা বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা টুম্পামনি।
০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:০০
টুম্পা মনি বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপুনি।
৩৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪
কোবির বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:১৩
টুম্পা মনি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ কবির।
৩৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৯:২৯
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: আগে পড়েছিলাম কিনা মনে নাই।
বড় করতে পারতেন। কিন্তু ভাল লাগল সব মিলিয়ে।
এগারতম প্লাস।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৭
টুম্পা মনি বলেছেন: অস্নগখ্য ধন্যবাদ প্রোফেসর ,
সুযোগ পেলে শেষের দিকে আরেকটু বাড়াতে চেষ্টা করব।
৩৯| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৯:০২
এহসান সাবির বলেছেন: বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল!!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৮:০৬
টুম্পা মনি বলেছেন: আপনার জন্যও আজকের নতুন চাঁদটার শুভেচ্ছা, এক রাশ বাগান বিলাসের শুভেচ্ছা।
৪০| ০৮ ই মে, ২০১৫ সকাল ১১:০৪
ঝি ঝি পোকার আসর বলেছেন: ভাল লিখেছেন
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৩৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: ''এভাবেই ভালোবাসা আর মায়ায় জড়িয়ে অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে ভালোবাসার বন্ধনগুলি। আর মানুষ হয়ে পড়ে খুনসুটির মায়া জালে আবদ্ধ। ''
চমৎকার লিখেছেন ।