![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিশেষ কিছু নেই
ভারতে গত ৩০ বছরে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মেয়ে ভ্রূণহত্যা করা হয়েছে। (হংকং, মে ২৫ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/রয়টার্স))
কানাডার টরেন্টোর 'সেন্টার ফর গ্লোবাল হেল্থ রিসার্চ' এর এক গবেষণায় এ তথ্য পাওয়া গেছে।
প্রতিষ্ঠানটির প্রধান গবেষক প্রফেসর প্রভাত বলেন, "মেয়ে ভ্রুণ হত্যা বাড়ছেই।" আর গত তিন দশকে এ সংখ্যা ১ কোটি ২০ লাখে পৌঁছেছে বলে ধারণা প্রকাশ করেন তিনি।
ধনী ও শিক্ষিত বাবা-মায়ের মধ্যেই গর্ভপাতের এ প্রবণতা বেশি।
প্রথম সন্তান মেয়ে হওয়ার পর দ্বিতীয় সন্তানটিও মেয়ে হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিলে সেক্ষেত্রে এ ধরনের ঘটনা বেশি ঘটছে।
প্রভাত বলেন, ভারতে ধনী-গরিব নির্বিশেষে ছেলে সন্তান নেওয়ার প্রতি ঝোঁক রয়েছে। তবে ছেলে সন্তান নিশ্চিত করতে ধনী ও শিক্ষিতদের মধ্যেই গর্ভপাতের হার বেশি।
আধুনিক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা এবং গর্ভপাতের ব্যয় মেটানোর সাধ্য থাকাই এর মূল কারণ।(প্রিয় পাঠক, সত্যিই কি এটাই মূল কারন। নাকি এখানে ধর্মীয় বা সামাজিক অবক্ষয় বা অন্য কোন মূল কারন রয়েছে?)
আরেকটি রিপোর্ট দেখুন: "ভারতে ২০১১ র আদমশুমারিতে দেখা গেছে সেদেশে ৭বছরের কম বয়সী কন্যাশিশুর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যহারে কমে গেছে। সামাজিক আন্দোলনকারীরা আশংকা প্রকাশ করেছেন গত এক দশকে ভারতে ৮০ লক্ষ ভ্রূণ হত্যার ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। দেশটিতে ছেলেদের অনুপাতে মেয়েদের সংখ্যা আশঙ্কাজনক হারে কমে যাওয়ায় গর্ভপাত আইন আরো কঠোর করার কথা বলছে দেশটির সরকার।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:৩১
ভীরু বলেছেন: তাহলে কি বলা যায়, ভারতীয়রা আরবীয় সভ্যতায় প্রভাবিত?
২| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:০৮
নভোচারী বলেছেন: তবে কী জাহেলিয়াতের যুগ আবার ফিরে আসছে ? যখন পিতা তার নিজ কন্যাকে হত্যা করত।
কুরআনের একটি আয়াত না বলে পারছি না। কেয়ামতের বর্ণনা দিতে গিয়ে কথাটি বলা হয়েছে।
যখন জীবন্ত প্রথিতা কন্যাকে জিজ্ঞেস করা হবে। কী অপরাধে তাকে হত্যা করা হয়েছিল ? সূরা তাকভীর (৮,৯)
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:৩৪
ভীরু বলেছেন: কিন্তু অধুনিক ভারতীয়রাতো প্রাচীন আরবীয় সভ্যতায় প্রভাবিত হ্ওয়ার কথা নয়। যাইহোক নতুন তথ্য পাওয়া গেল, ধন্যবাদ।
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ২:৩৫
শায়েরী বলেছেন: Voyaboho obostha
৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ৩:৫৪
দ্যা ফ্রীল্যান্সার বলেছেন: @রাহীম: যখন কূয়ার ভিতরে কন্যা শিশুকে পুতে ফেলা হচ্ছিল তখন তোমার আল্লাতালা কি বাল ফালাইতাছিল আরশে বইসা বইসা? নাকি আজরাইল পাঠাইয়া মেয়েটার মৃত্যু নিশ্চিত করতাছিল?
০৪ ঠা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:২৭
ভীরু বলেছেন: জনাব ফ্রীল্যান্সার,
দয়া করে বলবেন কি, ঐ মূহুর্তে আল্লাহর করনীয় কি হওয়া দরকার ছিল?
৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ ভোর ৪:৩৯
তাইয়িব বলেছেন: ফ্রী ল্যান্সার হলো মূলত মানবাকৃতিতে পশু।লা'নত তার উপরে।ধবংস হোক সে এবং তার সমস্ত সমগোত্রীয়রা।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪
ভীরু বলেছেন: ভাই তইয়িব, যে আল্লাহকে গালি দেয়, তার বিচারের ভার আল্লাহর হাতে ছেড়ে দিন।
ধন্যবাদ।
৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ ভোর ৫:৪৬
বাল্মীকি বলেছেন: তাইয়িব@ অভিশাপ দিচ্ছেন নাকি!!!! নতুন কিছু দেখা গেল
৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ ভোর ৬:১৮
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: এইটা শুধু ভারতেই না, চীনেও একই অবস্থা। দুনিয়ার সব মানুষই "ছেলে"তে আকৃষ্ট। সময় এবং সভ্যতার পরিক্রমায় মানুষের বোধশক্তি বাড়ছে তাই বিষয়টা বিশ্বব্যাপি অপ্রকাশিত আছে।
গণবিদ্যালয় শুরুর আগ পর্যন্ত ধর্মগুলা নৈতিকতার সোর্স ছিল, এবং এভাবেই সাধারন রুট লেভেলের মানুষদের শিক্ষিত এবং সভ্য করছিল।
ইদানিং ধর্মের পাশাপাশি নানান রকম এথিকাল কোড বের হইতেছে। শিক্ষা এবং শিক্ষার্থীর সংখ্যার সাথে আনুপাতিক হারে খারাপ ফলাফলও বাড়ছে।
যেহেতু উপমহাদেশীয় এবং সার্বিক ভাবে এশিয়ার দেশ ভারত স্বাভাবিকভাবেই "ন্যাচারালিস্ট" এই জাতিটা নানান রকম শিক্ষার মাঝে নৈতিকতা শিক্ষার অনুপুস্থিতে অতি দ্রুত বর্বরতায় ব্যাক করছে।
০৪ ঠা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:২৩
ভীরু বলেছেন: "এই জাতিটা নানান রকম শিক্ষার মাঝে নৈতিকতা শিক্ষার অনুপুস্থিতে অতি দ্রুত বর্বরতায় ব্যাক করছে।"
..........................................
ধন্যবাদ। বাস্তব সত্য বলেছেন।
৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ দুপুর ২:৪০
ভাবসাধক বলেছেন: ধর্মহীনতা সবচেয়ে বড় বর্বরতা ।
@ দ্যা ফ্রীল্যান্সার
আপনি কি মালাউন নাকি নাস্তিক ?
০৪ ঠা জুন, ২০১১ বিকাল ৫:৩১
ভীরু বলেছেন: @ ফ্রিল্যান্সার,
একই প্রশ্ন।...
সেই সাথে আপনার মতামত দিন, কন্যা সন্তানের প্রতি পিতা/মাতার নিরাসক্তির কারন কি?
৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৫০
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: ঈদ মোবারক
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা জুন, ২০১১ রাত ১:০০
রাহীম বলেছেন:
প্রাচীন আরবে জীবিত শিশু কন্যাকে কবর দেয়া হত। কেননা তখন কন্যা সন্তান জন্মকে কলঙ্কজনক বিষয় মনে করা হত।
এ প্রসঙ্গে আবু দাউদ শরিফে বর্ণিত, জনৈক সাহবি তাঁর ইসলাম গ্রহণপূর্ব ঘটনার বর্ণনায় বলেন-
“আমি আমার ছোট্ট মেয়েটি পুতে ফেলার জন্য একটি কূয়া খুঁড়ে তাকে দূর থেকে লোভ দেখিয়ে ডাকলাম আর সে কূয়াতে পড়ে গেলে আমি নিজ হাতে মাটি টেনে গর্ত বন্ধ করলাম অথচ তখনো সে আব্বা! আব্বা! চিৎকার করছিল।”
এ প্রসঙ্গে আল কোরআনের কঠোর উচ্চারণ-
“কোন অপরাধে তাদের হত্যা করা হয়েছিল ?”
তাই এ ধরনের মানবতা বিরোধী তৎপরতা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেন।
মহান আল্লাহর নির্দেশ -
“তোমরা তোমাদের সন্তানদের দারিদ্র্যের ভয়ে হত্যা করো না।”
অন্ধাকার যুগে দাস-দাসীকে পশু, গৃহস্থলী সামগ্রীর ন্যায় বিক্রি করা হতো এবং তাদের প্রতি নিমর্ম ব্যবহার করা হত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এদের মুক্ত করার ব্যবস্থা করেন এবং অপরাধের কাফ্ফারা হিসেবেও তিনি দাস ইসলাম পূর্বকালে নারীকে নরের অধীন ও ভোগের সামগ্রী মনে করা হত। কিন্তু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নারীকে স্ত্রীর মর্যাদায় মোহরানা ও উত্তরাধিকারের দাবীদার হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। প্রাচীন পন্থীরা মনে করত ‘নারী’ ওরা যেন মানুষ নয় কেবলই মেয়ে মানুষ। উটের দৌড়ের সময় উটের লেজের সাথে মেয়েদেরকে বেঁধে দেয়া হত আর নগ্ন দেহবল্লবীর বিভৎষতা ও আর্ত-চিৎকারে ঐ পিশাচেরা আনন্দ পেত। এহেন অবস্থার পরিবর্তন সাধনে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। কেননা মহান আল্লাহ বলেন-
“তারা তোমাদের ভূষণ তোমরা তাদের ভূষণ।
বিদায় হজ্জে প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-
“তোমরা নারী জাতির (অধিকারের) ব্যাপারে সতর্ক হও কেননা আল্লাহকে সাক্ষী রেখে তোমরা তাদেরকে গ্রহণ করেছ।”
প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন- “মায়ের পায়ের নীচে সন্তানের বেহেশত।”
আমরা আবার সেই বর্বরতার দিকেই অগ্রসর হচ্ছি । ধর্মহীনতা সবচেয়ে বড় বর্বরতা । ধন্যবাদ ।