![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।
তখন তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ি। তৃতীয় শ্রেনীতে পড়তে যে বয়স লাগে তার চেয়ে কিছুটা কম। যাই হোক যা নিয়ে কথা বলছিলাম।
তখন মানে সেই বয়সে আমার খুব গবেষনার বিষয় ছিল ফুটকা। কারণ ফুলাইলেই ইয়া বড় তরমুজের মতো হয়, আবার একটু খোঁচা লাগলেই ফুটে যায়। ফুটকার পিছনে বাঁশের বাশি বেধে দিলে তা একমনে শব্দ করে বেজে চলে। তাছাড়া ফুটকা বড় করে ফুলিয়ে তার পিছনে পাটকাঠি বেধে পুকুরে ভাসিয়ে দিলে ভটভট শব্দ করে জাহাজের মতো ছুটে চলে, এমন খেলা কে না খেলেছে?? তাছাড়া ফুটকার পেছনের রাবার দিয়ে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ভাজ করা কাগজ ছুড়ে মেরে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার মতো এমন সহজলভ্য অস্ত্র সেযুগে আর ছিলো কই?? ফুটকার ৩টা রাবার আর ৩টা মিডিয়াম পাটকাঠির টুকরা দিয়ে একে৪৭ রাইফেল বানানো ও ছিলো আমার ফুটকা ব্যবহারের আর একটি নমুনা। তো এতবিদ ব্যবহার প্রকৌশল দেখেই আমার ফুটকা নিয়ে পিএইচডি করার ইচ্ছা জাগে।
মনে হয় এসএমসি তখনো ফুটকা বানানো শুরু করে নাই। বাজারে রাজার ছবিসম্বলিত আর এ্যালুমিনিয়াম কালার এর ফুটকাই পাওয়া যেত। স্বাস্থ্যকর্মীরা তখন বাড়ি বাড়ি ঘুরে ফুটকা বিলি করত। তাদের দেখলেই তাদের পিছনে ঘ্যান ঘ্যান শুরু করতাম ফুটকার জন্য। অবশেষে তিনি বাধ্য হয়ে ২টা দিতেন আর আমি তাতেই খুশি; বলে দিতেন তিনি যে আমাকে এটা দিয়েছেন আমি যেন কাউকে না বলি। কিন্তু কেন যে এই ফুটকা হাতে দেখলেই বড়রা ফেলে দিতে বলত, বলত এতে শুকরের চর্বি লাগানো আছে, ধর্ম নষ্ট হয়ে যাবে -- তা আমার তৎকালীন মাথার প্রবেশ করত না।
আমার এক চাচাতো ভাই বিয়ে করল। ফ্যামিলির ছোট ছেলে হিসেবে আমিও বিয়েতে গেলাম। ভাবী বিশাল থুক্কু বিরাট সুন্দরী। আমার ভাবীকে খুব পছন্দ হলো। ভাবীও আমাকে পছন্দ করে। মনে মনে কখন যে ভাবীকে আমি ভালোবেসে ফেলেছি তা কইতারি না। তার কাছে না থাকলে আমার ভালোই লাগত না। সারাদিনই তার পিছনে ঘুর ঘুর করতাম। রাতেও মাঝে মাঝে ভাবী আমাকে ডেকে নিত, তার ঘরে বসে পড়ার জন্য। ভাই তো বাইরে থেকে আসে অনেক রাতে, তার একা একা ভালো লাগে না তাই। আমিও সেখানেই গিয়ে পড়ি। একদিন ভাবীকে বলেই ফেলি, "ভাবী তুমি খুব সুন্দর। বড় হইলে আমি তোরে বিয়া করুম।"
ভাবী কয়, "তুই বড় হইলে আমারে বিয়া করবি, তাইলে তুই আর বড়ই হইবি না"।
ভাবীর এহন ভালোবাসা বর্জিত কথায় আমি মনোক্ষুন্ন করিয়া আমার বই-পত্র নিয়া চলিয়া আসিতে উদ্যত হইলাম। বই গুছাইতে গিয়া টেবিল-ক্লতটাও বইয়ের সাথে উল্টাইয়া ফেলিয়াছি। ওমা, একি!!!! সেখানে দেখি ফুটকা আর ফুটকা। অনেক ফুটকা। ১০/১২ টা তো হবেই আরো বেশি হইতারে। আমি তো মহাখুশি। আরে এই জিনিসের লাইগা আমি কত নাকানি-চুবানি খাই, আর আমার পেয়ারের ভাবীর কাছে এই জিনিস জমা আছে!!! তাও আমারে দেয় না!!!
আমি ভাবীরে বলি, "ভাবী তুমিও আমার মতো ফুটকা পছন্দ করো, ফুটকা দিয়া খেলাও?"
ভাবী আমার মুখ চেপে ধরে বলে,"চুপ কর হারামজাদা। কথা কইস না। মাইনসে হুনব।
আমি কই, "মাইনসে হুনলেই কি? খেলা তো খেলাই"।
ভাবী কয় ঃ আমি ভাবছিলাম তুই ছোট মানুষ। তুই তো দেখি বড় হয়ে পাইক্কা গেছস।
আমিঃ তোমার সাথে আমার কোন রাগ নাই। আমারে ২টা ফুটকা দেও।
ভাবীঃ না দেওন যাইব না। এগুলা তোর ভায়ের।
আমিঃ একি, ভাইজান ও ফুটকা দিয়া খেলায়?? আমার মাথায় আকাশ ভাইঙ্গা পড়ে। ভাইজান বড় মানুষ ফুটকা নিয়া খেলায়? আমরা তো ছোট মানুষ, তাবলে ভাইজান ও আমাদের মতো খেলায়!! কিন্তু ভাইজানকে তো এটা ফুলায়া হাতে নিয়া ঘুরতে দেখি না।
শেষ পর্যন্ত ভাবী আমাকে ফুটকা দিলই না। আমিও রেগে মেগে চলে আসি। ২-৩ দিন পর আবার ভাবী এসে আমাকে নিয়ে যায় তার ঘরে বসে পড়ার জন্য। তখনি আমি সিদ্ধান্ত নিই ভাইজানরে ফুটকা ফুলায়া খেলতে দিমু না। একটা সুই নিয়ে যাই পরের দিন। আমি পড়তে বসেছি ভাবী গিয়েছে রান্না ঘরে ভাত রান্নার জন্য। আমি এই সুযোগে সবগুলি ফুটকা মাঝবরাবর কানা কইরা দিছি। এবার বোঝ মজা আমারে ফুটকা দিলা না। এবার যখন ফুলাইবা আর ফুলব না, বাতাস বাইর হইয়া যাইব। এরপর থেকে যখনি নতুন জিনিস দেখছি খালি সুই মাইরা দিছি।
আমার কাহিনী প্রায় শেষ। ফলাফলটা বলি। তাদের বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ভাবীর কোল জুরে ভাতিজির আগমন। এক অর্থে ভাতিজির আগমনের জন্য আমিই পরোক্ষভাবে দায়ী।
কেমুন মজা।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
ভিটামিন সি বলেছেন: নিজে কিছু কন। যা দিলেন তো আমার বক্তব্যই আমারে ফিরাইয়া।
২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
অন্ধকারের রাজপুত্র বলেছেন: টিট ফর ট্যাট !
পুরাই পাঙ্খা !
পিলাস লন !
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
ভিটামিন সি বলেছেন: নিলাম পিলাচ। ২টা ফুটকা আমারে দিলে কি এমন মহাভারত অশূদ্ধ হইতো। দিলানা, তাই দিলাম কোলে বাবু ধরায়া।
৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩০
যুবায়ের বলেছেন: সিদ্ধান্ত নিই ভাইজানরে ফুটকা ফুলায়া খেলতে দিমু না। একটা সুই নিয়ে যাই পরের দিন। আমি পড়তে বসেছি ভাবী গিয়েছে রান্না ঘরে ভাত রান্নার জন্য। আমি এই সুযোগে সবগুলি ফুটকা মাঝবরাবর কানা কইরা দিছি। এবার বোঝ মজা আমারে ফুটকা দিলা না। এবার যখন ফুলাইবা আর ফুলব না, বাতাস বাইর হইয়া যাইব। এরপর থেকে যখনি নতুন জিনিস দেখছি খালি সুই মাইরা দিছি।
আমার কাহিনী প্রায় শেষ। ফলাফলটা বলি। তাদের বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ভাবীর কোল জুরে ভাতিজির আগমন। এক অর্থে ভাতিজির আগমনের জন্য আমিই পরোক্ষভাবে দায়ী
আপ্নেতো বহুৎ ত্যদড় আছিলেন
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
ভিটামিন সি বলেছেন: ভালো হই নাই এখনো। আমার খালি ১ বাচ্চার আম্মা পছন্দ হয়। বিয়া করবার পারতাছি না।
৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: পুংটা পোলা!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৫
ভিটামিন সি বলেছেন: তাইলে ভালা হইয়া যান। বেশিদিন পুংটা থাকা ঠিক না। আপনি যে পুংটা এইটা আপনার বাড়িতে জানে?? না জানলে নাম্বার দেন আমি ফোন দিয়া জানাইয়া দেই।
৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
যুবায়ের বলেছেন: আম্রা রাজা মার্কা ফুটকা কিন্না টিউবওয়েলের নিচে বসাইয়া টিউবওয়েল চাপতাম!! পানি ভর্তি হয়ে একটা ফুটকা বিশাল তরমুজের সমান ওইতো!!!
হের পরে ফুটকাডা ফাইট্ট্যা বেবাকের গায়ে পানি লাগতো!!!
খুউব আনন্দ পাইতাম!!!
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
ভিটামিন সি বলেছেন: এই কামও করছি। কিন্তু এতে কইরা ফুটকা তাড়াতাড়ি শেষ হইয়া যায় মানে ফুইট্টা যায়। তাই এটি পরীক্ষামুলকভাবে বাতিল করে জাহাজ বানাইয়া পুকুরে ছাড়তাম।
৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন:
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: হাসছো কেন/? হাসির কি?
ক্লোজ আপ, ক্লোজ আপ
হাসছে সবাই।
৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
মোঃ আবদুর রহিম বলেছেন: আমিঃ একি, ভাইজান ও ফুটকা দিয়া খেলায়??
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: তাইতো সন্দেহ। ভাইজান ফুটকা দিয়া কি খেলায়? আমরা তো পুকুরে নিয়া খেলাই।
৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৮
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন:
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
ভিটামিন সি বলেছেন: হাসছো কেন/? হাসির কি?
ক্লোজ আপ, ক্লোজ আপ
হাসছে সবাই।
৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪০
নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: অই তোর পুরান পোষ্টের কমেন্ট দেখ ।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
ভিটামিন সি বলেছেন: ব্যবহারে ভদ্রতার পরিচয়।
আর তুই যদি আমার মুসলমানি কালের কুকর্মের সঙ্গী হস, তাইলে আর কোন কথা নাই।
১০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪২
এন ইউ এমিল বলেছেন: এমন তেদর ভাতিজা ঘরে ঘরে একটা কইরা থাকলে অবস্থা কি অইতো চিন্তা কইরা আমার মাতা গুরতাছে
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
ভিটামিন সি বলেছেন: মাথা ঘুরলে প্রেগনেন্সি টেষ্ট করান। কাম হইয়া গেলে তো হইতেও পারে। বিজ্ঞানের জগতে অসম্ভব বলে কিছু নাই।
১১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
চ।ন্দু বলেছেন: হুম, সব বুঝলাম। কিন্তু, 'আস ভাবী তুমি আর আমি ফুটকা খেলাখেলি।' -এটা কন নাই ক্যান তা বুঝলাম না।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৬
ভিটামিন সি বলেছেন: আরে কি যে কন? লইজ্জা লাগে না বুঝি আমার। আমি তো ছোট, আর ভাবীতো ফুটকা নিয়া খেলায় না। খেলে ভাইজান।
১২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৭
এন ইউ এমিল বলেছেন: ভাই আমার ঘরে এমন তেদর ভাতিজা নাই সো নো টেনশন,
একি, ভাইজান ও ফুটকা দিয়া খেলায়??
আমরা পুকুরে গিয়া ফুটকা খেলতাম আর ভাই খেলার পর পুকুরে ফালাইয়া দেয়,
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাতিজা না; চাচাতো ভাই। আমারও নাই। বাইচ্চ্যা গেছি। মজা হইছে দেখতাছি।
১৩| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
হাসান মুহিব বলেছেন: আমারে ২টা ফুটকা দেও।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
ভিটামিন সি বলেছেন: ফুটকার অনেক দাম। ১ ডলার করে এক এক টা।
১৪| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০২
জিনিয়া_ইসলাম বলেছেন: ছিহ্ !! (পোষ্ট কে না গালাগালীকে)
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
ভিটামিন সি বলেছেন: খারাপের সাথে খারাপ আচরন করতে হয়। ভালোর সাথে ভালো।
১৫| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৩
টেকনিসিয়ান বলেছেন: না দেওন যাইব না। এগুলা তোর ভায়ের।
আমিঃ একি, ভাইজান ও ফুটকা দিয়া খেলায়??
..............চরম মজা পাইলাম।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৫
ভিটামিন সি বলেছেন: বুঝিনা। ভাইজান এতো বড় তাও ফুটকা নিয়া খেলায় কেউ কিছু কয় না। আমি হাতে নিলেই মারতে আসে সবাই।
১৬| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৮
ধ্রুঊবতারা বলেছেন: ভাইজান, পুরানা দিনের কথা মনে করায়া দিলেন। আমারে বলা হইছিল জিনিসটাতে নাকি ব্যাঙের তেল মাখানো।
আমাদের এইখানে অবশ্য বেশ সহজলভ্য ছিল। একটেকা দিলে দোকানদার ৪ টা ফুটকা দিত। বিশেষ কায়দায় জিনিসটারে জাম্বুরা আকৃতি বানানো ছিল বিরাট মজার কাম।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৩
ভিটামিন সি বলেছেন: হুম ঠিকাছে আপনার কথা। জাম্বুরাও তো বানাইছি। এইডা বানাইয়া মাইয়াগো কাছে নিয়া গেলে ওরা খালি হাসে। কেন হাসে কইতারি না।
১৭| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
ডট কম ০০৯ বলেছেন: পড়িয়া মজা পাইলাম রে মজা পাইছি।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩০
ভিটামিন সি বলেছেন: মজা পাওয়ার জন্যই তো কাম ফালাইয়া কি-বোর্ড ভাঙতাছি।
১৮| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
পেন্সিল স্কেচ বলেছেন:
:#>
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৭
ভিটামিন সি বলেছেন: হাসতে নাকি জানে না কেউ কে বলেছে ভাই,
এই দেখ না পেন্সিলের মুখে হাসির বন্যা বয়ে যায়।
পেন্সিল হাসে ফোকলা দাঁতে
ভিটামিন সি হাসে তার সাথে সাথে
কাজল বিলে শাপলা হাসে, হাসে সবুজ ঘাস
তাই-না দেখে পেন্সিলের মাথায় পড়ল বিশাল বাজ।
১৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১১
বাবু বিসি বলেছেন: ডট কম ০০৯ বলেছেন: পড়িয়া মজা পাইলাম রে মজা পাইছি।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৯
ভিটামিন সি বলেছেন: চাঙকু বাবু পাইছে মজা
এবার দিমু তারে সাজা,
একা একাই নিল মজা
আমারে দিল না একটা গজা,
আন্ডা খামু তেলে ভাজা
চাইয়া দেখ কেমন সাজা।
২০| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯
মাতবার বলেছেন: আরে মিয়া আপনিতো :!> :#> লেংটা :!> :#> বয়সের কতা চড়ি হাফপ্যান্ট কালের কতা মুনেকরিয়ে দিলেন ।
১ টাকায় ৪টা
মোরা কিন্তু ফুটকারে বেলুন কইতাম
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১১
ভিটামিন সি বলেছেন: আমারও মনে পইড়া গেল। তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম। আগে ১ টাকায় ৪ দিত আর এখন ১৫ টাকায় ৩টার প্যাকেট। শালার বিয়া কইরাও শান্তি নাই। টাকা দিয়াই যদি বউয়ের সাথে থাকা লাগে, তাইলে বিয়া কইরা লাভ কি?
২১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
মোঃ ওমর শরীফ বলেছেন:
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১২
ভিটামিন সি বলেছেন: আপনার মাথা দিয়া তো জলীয়বাষ্প বাইর হইতাছে। তাড়াতাড়ি ফুটকা থুক্কু মোজা থুক্কু হেলমেট পরেন।
২২| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
গোবর গণেশ বলেছেন:
ছুডু বেলার কতা মনে হরায়া দিলাইন
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৫
ভিটামিন সি বলেছেন: জমিলা----, তাইন আইছুইন, এতো পরে। ডাচ-বাংলা ব্যাংকে একাউন্ট করিছি। গ্রামে বাপেও করছে। এখন মোবাইলেই টাকা পাঠাই, ১ দিনেই টাকা পাইয়া যায়। ঠকার দিন শেষ।
মমিশিংঙ্গা ভাই কিরুম আছুইন? ভালা আছুইন? ভাবী ভালা আছে তো? আমহেগর বাড়ির খবর-টবর কি কইন??
২৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫
কালা মনের ধলা মানুষ বলেছেন: অনেকদিন পর একটা লেখা পড়ে হাসতে হাসতে চেয়ার উলটে পড়ে যাবার অবস্থা হোল !!
দারুন লিখসেন। !!!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাই চেয়ার উল্টে পড়বেন না, পিলিজ লাগে। যদি পড়েন তাইলে ধরবে কেডায়? যদি আশে পাশে কোন সুন্দরী খালাতো, ফুফাতো, মামাতো বোন থাকে তাইলে কোন কথা নাই।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
যুবায়ের বলেছেন: আমার এক চাচাতো ভাই বিয়ে করল। ফ্যামিলির ছোট ছেলে হিসেবে আমিও বিয়েতে গেলাম। ভাবী বিশাল থুক্কু বিরাট সুন্দরী। আমার ভাবীকে খুব পছন্দ হলো। ভাবীও আমাকে পছন্দ করে। মনে মনে কখন যে ভাবীকে আমি ভালোবেসে ফেলেছি তা কইতারি না