![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘোলা জল আর ঝরা পাতা মূল্যহীন। ঘোলা হওয়ার আগে বা ঝরে পড়ার আগেই কিছু একটা করা উচিত।
আমি সোনা মিয়া। আপনারা তো আমাকে চিনেনই। না চিনলেও সমস্যা নাই। নিচে আমার ছবি দিতেছি, দেখলেই চিনতে পারবেন। ছবিতে দেখে নিন।
আমার বাংলা নাম সোনা বা স্বর্ণ, ইংরেজী নাম Gold, ল্যাটিন নাম Aurum। আমাকে রসায়নবিদরা সংক্ষেপে ডাকে Au নামে। আমার পারমানবিক নাম্বার ৭৯। পর্যায় সারণীতে আমার অবস্থান গ্রুপ-১১, ব্লক-ডি, পিরিয়ড-৬ এ। আমাকে সবচেয়ে বেশি চিনে এবং ভালোবাসে মেয়েরা। তারা যে আমাকে নিয়ে কত কি করে, কোথায় কোথায় পরে!! তা দেখুন এই ছবিতে। আমি সত্যিই বড় ভাগ্যবান। এসব নিয়ে অন্য ধাতুরা আমার সাথে রীতিমতো ঈর্ষা করে। পুরুষরো ভালোবেসে তার প্রেমিকাকেও উপহার হিসেবে আমাকে দিয়ে দেয়। এই ছবিতে দেখুন এই ভারতীয় মহাপুরুষ তার পত্নীকে কি পরিমান সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিয়েছে। দেখুন দেখুনঃ
আমাকে জমা করে অনেকে নিজেকে খুব ধনী বলে জাহির করে আবার অনেকে বিপদেও পড়ে। আমাকে নিয়ে ধনীদের সাধ-আহলাদ দেখুন এই ছবিতে।
আমার জন্য যে কত লোকের জীবন গেছে তা ভাবলে খুব কষ্ট হয়।
বিশ্বের সব দেশেই আমি সমাদৃত। সব দেশেই আমার প্রবেশাধিকার আছে শুধুমাত্র বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশ নামক একটি ক্ষুদ্র দেশে এবং ভারত নামক বৃহত দেশে আমাকে নিয়ন্ত্রিতভাবে ঢোকানো হয় । নিয়ন্ত্রনের বাইরে আমি ঢুকলেই হয়ে যাই অবৈধ
। যদি আমি বৈধ-অবৈধ এই খেলাটা বুঝি না। এই নিয়ন্ত্রণের বাইরে আমি ঢুকলে তারা কয় চোরা চালান। দেশের ভিতরে কেউ সোনার বার নিয়ে চলাচল করলে আর তাকে যদি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ধরতে পারে তাকেও চোরাচালানকারী হিসেবে জেলে হান্দায়া দেয়। আমাকে সব জায়গাতে, সবসময় বৈধ করার জন্য কোন আন্দোলন আজ পর্যন্ত কেউ করেনি। অথচ আমি তাদের সকলের ঝি(মেয়ে)-বউদের গলায়, কানে, নাকে, হাতে, কোমরে, নাভিতে, পায়ে ঝুলে আছি।
আমি কোথায় থাকি: এই যে একটা ছবি দিলাম, দেখেন একজনে আমাকে খনি থেকে তুলতেছে। এইটাই আমার আদি বাস-স্থান। যতদুর জানি মধ্যপ্রাচ্যে এবং আফ্রিকায় সোনার খনি আছে। লোকমুখে শুনেছি ভারতেও নাকি সোনার খনি আছে। বাংলাদেশেও দুইটা সোনার খনি আছে। সেখানে কেজি কেজি সোনার বার পাওয়া যায়। একটা হলো জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ও আরেকটি হলো শাহ আমানত-খিয়ানত বিমানবন্দর। এই দুই বন্দরের ডাষ্টবিনেও সোনা পাওয়ার ইতিহাস আছে। বাংলাদেশের মানুষ আমার সাথে যেমন ভালো ব্যবহার করে, তেমনি খারাপ ব্যবহারও করে থাকে। মাঝে মাঝে আমাকে তারা বিমানের টয়লেটে একা ফেলে রেখে চলে যায়। মানুষ গালি হিসেবে আমাকে ব্যবহার করে। লোকমুখে শুনেছি বাংলাদেশের কোন এক রাজনীতিবিদ একবার আমাকে কেটে লাল করে দেওয়ার উপমা দিয়েছিলেন। সেবার আমি কিছুটা ভীত এবং লজ্জিত হয়েছিলাম।
কেন বলা হয় চোরা চালান এবং কেন করা হয় চোরাচালানীঃ- বাংলাদেশে সোনা ঢুকানোর একটা নিয়ম আছে। যে কেউ চাইলেই বিদেশ / অন্য দেশ থেকে সর্বোচ্চ ১০০গ্রাম ওজনের সোনার গয়না বিনা শুল্কে, বিনা ঘোষনায় দেশে নিয়ে প্রবেশ করতে পারে। দেখুন গয়নার ছবি, বেছে নিন আপনারটা।
তবে শর্ত হলো একটি নির্দিষ্ট আইটেম ১২ সংখ্যার বেশী হতে পারবে না। যেমন গলার চেন / চেইন = ১২টির অধিক হইবে না, আংটি বা কানের দুলও এই ১২টির অধিক হইবে না। এখন কথা হলো অধিক হইলে কি হইবে? অধিক হইলে কাষ্টমসে কাস্টমস/শুল্ক/ট্যাক্স দিতে হইবে ২৭০০০ টাকা। যা পূর্বে ছিল ১৩৫০ টাকা মাত্র। এই ট্যাক্স না দিলেই তা অবৈধ বলে গণ্য হইবে এবং বিনিময়ে আপনার সোনা বাজেয়াপ্ত হবে এবং আপনি যাবেন জেলে।
এই আইটেম দেশে আনতে হলে ওই একই প্রকারে ট্যাক্স আরোপযোগ্য তবে এই ক্ষেত্রে প্রথম ১০০ গ্রাম হলেও ট্যাক্স দিতে হবে। বিশ্ববাজার থেকে ১০০ গ্রাম স্বর্ণ কিনে ট্যাক্স দিয়ে দেশে প্রবেশ করিয়ে পরিবহন করে মোকামে নিয়ে কারিগর বা মেশিন দিয়ে গয়না বানিয়ে শোরুমে বিক্রি করতে পর্যন্ত যা দাম দাঁড়ায় তাতে আর লাভ থাকে না বা নামমাত্র লাভ থাকে। তাই এই শুল্ক বাঁচানোর জন্যই করা হয় চোরা চালান। এসব ট্যাক্স দিয়ে বর্তমানে বাংলাদেশে সোনার ভরি (২২ ক্যারেট) ৪১,৭২৫ টাকা আর বিশ্ববাজারে ৩১,০০০ এর কিছুটা বেশী।
আমি ভিটামিন সি সিংগাপুর থেকে সোনার গয়না চোরা বা বৈধ চালানটা যতদুর দেখেছি তা এই ভাবেঃ- এখানে একটি বাংলাদেশী শপ আছে (মালিকরে বাড়ি কুমিল্লায়) যেটাতে অন্যান্য শপের চেয়ে (যেমন মোস্তফা, হানিফা বা লিটল ইন্ডিয়ার বিভিন্ন শপ) কম দামে সোনার গয়না পাওয়া যায়। অন্যান্য শপে ক্রয়মুল্যের উপর ৭% ট্যাক্স দিতে হয় (সিংগাপুরে টয়লেট করা ছাড়া আর সবকিছুতেই নগদ ৭% ট্যাক্স দিতে হয়), মেকিং চার্জ দিতে হয়, কিন্তু এই বাংগালী ব্যবসায়ীর দোকানে তা দিতে হয় না। কারণ তিনি সোনা বিক্রির কোন রশিদ-ই প্রিন্ট করেন না (বাংগালীর মাথা বলে কথা), প্রিন্ট করলে অনলাইন ইআরপি-সিস্টেমের কারণে গর্ভঃ জেনে যাবে যে তিনি এই পরিমান সোনা এই দামে বিক্রি করেছেন, তার এত পরিমান ট্যাক্স হয়েছে। তো যা বলছিলাম, এই দোকান থেকে ক্ষুদ্র উদ্যোগী বা ব্যাবসায়ীরা সোনা কিনে থাকেন। তারা আগে একজন প্রবাসী শ্রমিক ঠিক করেন যে দেশে যাবে। (সারাদিনে সিংগাপুর থেকে ৬টি ফ্লাইট যায় বাংলাদেশে, তাই ক্যারিয়ারের অভাব হয় না) তার সাথে কন্টাক্ট করেন যে এই শ্রমিক সিংগাপুর চ্যাঙ্গি এয়ারপোর্ট থেকে বাংলাদেশ জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর পার করে দিবেন। একজন মানুষ ১০০ গ্রাম ক্যারি করতে পারে এই সুবিধায়। বিনিময়ে ক্যারিয়ারকে ৫০ ডলার থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত পরবিহন বাবদ দেয়া হবে (যাকে যত দিয়ে ম্যানেজ করা যায়)। সেই ক্যারিয়ার এয়ারপোর্ট এর গ্রীন চ্যানেল পার করে, একেবারে এয়ারপোর্টের বাইরে অপেক্ষারত ক্ষৃদ্র ব্যবসায়ীর এজেন্টের হাতে তুলে দিবে। এজেন্ট এটা নিয়ে রাতেই রওনা দিবে মার্কেটে বা তার এলাকায়। পরদিন বিক্রি করে দেবে আগে থেকে ঠিক করা কোন বড় জুয়েলারী শপে। বড় জুয়েলারী শপের ওনাররা প্রবাসে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর কাছে আগেই অর্ডার দিবে এই এই মডেল, যেটার ওজন এত গ্রামের বেশী হইবে না। একজন ব্যবসায়ী আছেন যিনি একজন লোক রেখে দিয়েছেন এয়ারপোর্টে সে বিমানের ফ্লাইট, রিজেন্টের ফ্লাইট আর টাইগারের ফ্লাইটের যাত্রীদের এয়ারপোর্টে বুক করে ১০০ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কার দিয়ে দেন বিনিময়ে ১০০ ডলার হাতে দেন। তিনি প্রতিদিন ১ কেজির উপরে স্বর্ণ দেশে পাঠান।
লাভঃ আজকের রেট সেই দোকানে ৪৯ সিং ডলার / গ্রাম। তাহলে ১০০ গ্রামের দাম ৪,৯০০.০০ সিং ডলার। ক্যারি খরচ ১০০ ডলার। তাহলে মোট খরচ বাংলাদেশী টাকায় ৫,০০০*৫৫.৪০ = ২,৭৭,০০০.০০ টাকা (৫৪.৪০ টাকা সিং ডলারের বিনিময় মূল্য আজকে অগ্রণী ব্যাংক সিংগাপুর শাখায়)। ১০০ গ্রাম = ৮.৫৭৬ ভরি। এক ভরির দাম (জুয়েলারীতে বিক্রয়মুল্য) ৩৬,৫০০.০০ টাকা। তাহলে ৮.৫৭৬ ভরিতে বিক্রি = ৩৬,৫০০.০০ গুন ৮.৫৭৬ টাকা = ৩,১৩,০৩৬.০০। নীট লাভ = ৩,১৩,০৩৬.০০ - ২,৭৭,০০০.০০ = ৩৬,০৩৬.০০ টাকা
আচ্ছা, যদি এই ১০০ গ্রাম স্বর্ণ বাংলাদেশের প্রচলিত ২২ ক্যারেটের দামে বিক্রি করা হয় তাহলে ১০০ গ্রামে কত টাকা লাভ হয়?? লাভ হয় ৮০,৮৩৩.০০ টাকা। এক চালানে। তাহলে কেন মানুষ সোনা চোরাচালানী করবে না? ভাবছেন সোনা কেনার জন্য এত ডলার কোথায় পায়? সেটা লিখলে আরেটা পোষ্ট হয়ে যাবে। শুধু জেনে রাখুন হুন্ডি ব্যবসায়ীর কাছ থেকে নেয় বা সোনা কারবারী নিজেই হুন্ডি ব্যবসায়ী বা বন্ধুদের কাছ থেকে ধার করে পরে দেশে টাকা দিয়ে দেয়, ফোরম্যান বা সুপারভাইজার জাতীয় প্রাণীরা তার অধীনস্তদের কাছ থেকে চাপ দিয়ে ডলার নেয় কম দামে (ডলার না দিলে ফোরম্যান/সুপারভাইজার ওয়ার্কারকে ওভারটাইম ডিউটি দেয় না)।
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
ভিটামিন সি বলেছেন: ভাবীরে কন রশি দিয়া খাটের পায়ার সাথে মাথা বাইন্ধ্যা দিতে। তাইলে আর ঘুরাইতো না।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৯
তপ্ত সীসা বলেছেন: ও সুনা সুনা গো
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
ভিটামিন সি বলেছেন: সীসা আবার সোনা হইল কেমতে? মনডায় কয় সীসাডা কাইট্যা সোনা লাগায়া দেই।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪
তপ্ত সীসা বলেছেন: সাবধান ভায়া, তাইলে কইলাম সকল ছিদ্রের নিরাপত্তার দ্বায়িত্ব আপনের। আর প্রস্তাবকারী হিসেবে আপনের দিকেই আগে নজর থাকবো।
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭
ভিটামিন সি বলেছেন: ইতা কিতা কন? আমি কোন ছিদ্রের নিরাপত্তা দিতারুম না। আমি সরকারে গেলেও ঘরে গিয়ে ছিদ্রের নিরাপত্তা দেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। কইছি না পোষ্ট ১৮+ না। আপনি ইরাম কেরে?
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২১
প্রামানিক বলেছেন: যেই দুখে আমি বায়তুল মোকাররামের আমিন জুয়েলার্সের ধারে কাছেও যাই না হেই পোষ্ট দিয়া মাথাডা ঘুরাইয়া দিলেন।
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
ভিটামিন সি বলেছেন: তাই নাকি প্রামানিক দা? সেই দুঃখের গল্পটা কবে শুনবো?? আমার রুমমেট একজন ক্ষুদ্র স্বর্ণ ব্যবসায়ী। তার অনুরোধে মাঝে মাঝে তার সাথে স্বর্ণ কিনতে বা ক্যারিয়ারকে এয়ারপোর্টে দিতে যেতে হয়। তাই অভিজ্ঞতাটা শেয়ার কলাম আরকি।
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: আমি সিংগাপুর থেইকা ট্যাক্স+ভ্যাট দিয়া (জিএসটি রিফান্ড নেই নাই, কারন জানতাম না ) সোনা আনসিলাম, ভরিতে প্রায় ৪৩,০০০/= খরচা গেছে! পুরা ধরা...আগে কুমিল্লার মালিকের কথা জানা থাকলে কামে দিত...ভাইজান, ঐ মালিকের দোকানের একটু ডিটেইল দেন না!
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৫৭
ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা, ডিটেইলস তো নিলেন। এইবার ডিলিট কইরা দিলাম। কারো ব্যাক্তিগত বা ব্যাবসায়িক তথ্য বাজারে ছেড়ে দেয়াটা অরুচিকর। আবার যদি আসেন, তাহলে আমার সাথে যোগাযোগ কইরেন, আপনারে নিয়া দিমু নে ঐ দোকানে।
৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০
সুমন কর বলেছেন: বেশ লিখেছেন।।
বাংলাদেশেও দুইটা সোনার খনি আছে। সেখানে কেজি কেজি সোনার বার পাওয়া যায়। একটা হলো জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ও আরেকটি হলো শাহ আমানত-খিয়ানত বিমানবন্দর।
মজা পাইলাম।
৩য় প্লাস।
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৭:৫৮
ভিটামিন সি বলেছেন: জা করেই তো লিখার চেষ্টা করি। কিন্তু পারি কই। ধন্যবাদ আপনাকে। এমন মজা করে লিখি তারপরেও পোষ্ট নির্বাচিত হয় না। কা.ভা দায়িত্ব নেবার আগে আমার পোস্ট নির্বাচিত হতো।
৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সোনা সোনা সোনা
লোকে বলে সোনা
সোনা নয় তত খাটি... আর কমু না!
আপনি বিশাল সোনাকাহিনী লেইখা পোষ্ট পুরআি সোনাময় কইরে ফেলচেন
তাইলেতো সিন্ডকেট কইরা সিঙ্গাপুরে খালি আওন আর যাওন, যাওন আর আওন... ব্যবসাতো খারাপ না্!
ফাও তালে বান্ধুবীরাও ইসমার্ট ভাবব আর বেশি বেশী খাতির লাগাইব
আপনার সোনাময় পোষ্টে সোনামাখা পিলাচ লন
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:০৪
ভিটামিন সি বলেছেন: পরের লাইন আর কইতে অইব না। হেইডা আমরা সবাই জানি যে মাডি এহন ছাইড়া দে মা কাইন্দা বাঁচি অবস্থায় আছে। দাদা, আপনার চিন্তা-ধারা আমার কিন্তুক ব্যাফুক ভাল্লাগছে। তয় গার্লফ্রেন্ডগন কি এহন আর সোনাতে খুশি?? তারা তো এহন সাদাগুলা চায়। আপনে শুরু কইরা দেইন্না কেরে? আমি তো আছি আপনারে এয়ারপোর্টে আগাইয়া দেওনের লাইগ্যা।
৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ওই বেটি দুইটা কে ভাই? কল্লাটা ফালাইয়া খালি সোনাগুলা কেজি দরে বেচা যায়না?
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১
ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা আপনি তো মানুষ ভালা না। আপ্নি দুরে যাইন। সোনা নামক হলুদ ধাতুর লাইগ্যা দুইডা মানুষ মাইরালবার চাইন। আপ্নেরে সাকা দৌড়ানি দেওন লাগব।
৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৬
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: যাইবামনা। কি করবাইন? মাইরালাইবাইন নাকি গাইরালবাইন?
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১০
ভিটামিন সি বলেছেন: ইয়াল্লা কিতা কইন যে!!! মাইরালতাম কেরে আর গাইরালতাম কেরে?? আপ্নেরে খালি একটা দৗড়ানি দিবাম আর কি। আপ্নে কিতা কইন? দিতাম দৌড়ানি?
১০| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৪৫
রক্ত পলাশী বলেছেন: সোনা মিয়া হয়েছে লাল মিয়া আর লাল মিয়া হচ্ছে সোনা মিয়া ,মিয়াটা ঠিকই আছে, খালি সোনাটা লাল হয়ে গেছে । - সাকাচৌ
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১১
ভিটামিন সি বলেছেন: জ্বী দাদা। সোনাকে নিয়ে এতবড় রসিকতা মনে হয় আর কেউ করে নাই কোন দিন। এই রসিকতাও সুক্ষ্মভাবে এই পোষ্টে তোলে দিয়েছি।
১১| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৬
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন:
বাংলাদেশে সোনা মিঞার খনি আছে!!!!!
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১২
ভিটামিন সি বলেছেন: আছে মানে!!! কি যে কইন না আপা! দুই দুইটা জলজ্যান্ত খনি আছে বাংলাদেশে। সেই খনিতে খালি সোনার বার উৎপাদন হয় খনির শ্রমিকদের প্রত্যক্ষ তত্বাবধানে।
১২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বাংলাদেশেও দুইটা সোনার খনি আছে। সেখানে কেজি কেজি সোনার বার পাওয়া যায়। একটা হলো জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ও আরেকটি হলো শাহ আমানত-খিয়ানত বিমানবন্দর।
হাহাহাহাহাহা , আপনার রসবোধ চমৎকার !
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৮:১৩
ভিটামিন সি বলেছেন: না দাদা,পারি কই? গুগলের ছবি দিয়া একটু ঘোটাইলাম আর কি।
১৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৪২
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
সোনাময় পোস্ট।+++
তবে খনি হিসেবে জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ও আরেকটি হলো শাহ আমানত বিমান বন্দরের নামটা দিলে পোস্টে মান বাড়ত।
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫
ভিটামিন সি বলেছেন: দাদা, এই দুই আর্ন্তজাতিক খনির নাম তো দিছি। আপনার চোখে পড়লো না কেন? এটা নিশ্চয়ই বিরোধী দলের ষড়যন্ত্র। আবার পড়ুন। নাম পেয়ে যাবেন।
১৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: এত সোনার ছবি দিয়েছেন যে, ডাকাত হতে ইচ্ছে করছে (এত সোনা কেনার মত পয়সা অামার নেই)। ডাকাতি করা সোনা দিয়ে ঘর বান্দাতে মন চায়!
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৫
ভিটামিন সি বলেছেন: ডাকাত হইলে কিন্তু খপর আছে। আজকের প্রথম আলুতে দেখলাম ৬ জনরে গতকাল পিডায়া মাইরালচে। সাবধান ওই পথে যায়েন না। ভালোবেসে সউকে স্বর্ণলতা দিয়ে ফুল বানিয়ে নিয়ে উপহার দিন। জাতের মেয়ে হলে এতেই খুশী হবে (পরীক্ষীত)। ডাকাত হতে হবে না।
১৫| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
বিসকুট পাগলা বলেছেন: ভাই আর হাসতে পারুমনা। বলছিলাম কি যে দু একটা সোনার বিসকুট পাওয়া যাবে?
২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: দিছি তো উপরে। নিয়া যান যে কয়ডা লাগে। কয়ডা নিলেন কয়া যাইয়েন।
১৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
অগ্নি সারথি বলেছেন: বাংলাদেশেও দুইটা সোনার খনি আছে। সেখানে কেজি কেজি সোনার বার পাওয়া যায়। একটা হলো জিয়া আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর ও আরেকটি হলো শাহ আমানত-খিয়ানত বিমানবন্দর।
কি হিসাব দিলেন ভাই। মাতা দেহি চুলকায়।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
ভিটামিন সি বলেছেন: কেরে, মাতা চুলকায়তো কেরে? গত এক সপ্তাহের প্রথম আলো পড়েন। দেখেন প্রতিদিনই এককেজির উপরে সোনা উত্তোলন হইতাছে এই দুই খনি থিইক্কা। আজকেও উত্তোলনের খবর পাইলাম।
১৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
গোধুলী রঙ বলেছেন: বিয়ার সময় বড়ই আকাল ছিলো। প্রতি ভরি ২২ ক্যারেট সোনার গহনা ৫৫ হাজার টাকায় ম্যানেজ করেছিলাম, ৩ ভরির বেশি হেডমে কুলাই নাই। এর পর আজতক বউরে একভরি ক্যান এক আনিও সোনার গহনা কিনি দেই নাই। বউ আমার বড়ই লক্ষী, হেই আমার মাথা ঘুরানিটা থামাই রাখছে। তবে সোনা পাচারের এই ফিরিস্তি হুইনা অক্ষন আমার ঘিলু পাকানো শুরু করছে।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৪
ভিটামিন সি বলেছেন: সোনা কুক্ষিগত করার জন্য আপনার মাথা আবার ঘুরানো শুরু করুক এই কামনা করি। এমুন বউ ভালা পাই, যার সোনার প্রতি লোভ নাই । নিজের বউ বা অন্যর বউ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
দাদা, সোনার দাম কিন্তু আবার বেড়ে গিয়েছে কিছুটা।
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬
আবিষ্কার বলেছেন: ভিটামিন সি ভাই এই ব্যাপারে কি আপনার সাথে ব্যাক্তিগতভালো একটু কথা বলা যাবে ? আমার মেইল এড্রেস নিচে দিলাম
[email protected]
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫০
ফেরেশতা বলছি বলেছেন: েইখা মাথা ঘুরাইতাছে -_-