![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
Moslem uddin fought for Bangladesh in 1971. But now he is living hand to mouth. State did not give anything to him কষ্ট করে একবার ভিডিওটি দেখুন তাহলে বুঝবেন মুক্তিজুধাদের নম্র করা কোটা ভোগ করতেছে।
হায়রে আজকে প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধারা না খেয়ে অনাহারে ফুটপাথে দিন কাটাচ্ছে,অথচ দুর্নীতি করে দলীয় ক্ষমতার বলে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট ধারণকারীরা দেশের রাষ্ট্রীয় সুবিধা ভোগ করছে। খুবই কষ্ট হয় যখন দেখি নামধারী মুক্তিযুদ্ধারা মুক্তিযুদ্ধকে বিক্রি করে ইনকাম করতে চায়। কোটা পদ্ধতিতে আমার কোনো আপত্তি নেই যদি সততিকারের মুক্তিযুদ্ধাদের সেই সুবিধাটুকু দেয়া হতো।যারা বিভিন্ন সরকারের আমলে দলীয় ক্ষমতার বলে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট দখল করেছে তাদেরকে ধরে ধরে জেলে পাঠানো উচিত। তাদেরকে কোটা ভিত্তিতে জেলখানায় হাজত খাটানো উচিত।আমি চাই আমার দেশের প্রকৃত মুক্তিযুদ্ধারা তাদের প্রাপ্প সম্মানটুকু পাক।
২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০২
আহলান বলেছেন: মুুক্তি যুদ্ধ করলেই যে সে বিশাল ধনবান হবেন তা মনে করা ঠিক না। তিনি হ্যান্ড টু মাউথ ও খেতে পারেন, সমস্যা কি? তবে সবার দবিী সবাই যেনো তার প্রাপ্য সম্মানটা পায়
৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যারা বিভিন্ন সরকারের আমলে দলীয় ক্ষমতার বলে মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট দখল করেছে তাদেরকে ধরে ধরে জেলে পাঠানো উচিত। তাদেরকে কোটা ভিত্তিতে জেলখানায় হাজত খাটানো উচিত।
++
জেলখানায়ও কোটা আইডিয়া ক্রাপ নাহ
৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০৩
সেফানুয়েল বলেছেন: কোটা নিয়ে বিতর্ক ওঠে এক হিসেবে ভালোই হয়েছে। কারণ এর ফলে অনেক দুস্থ্য , অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের কথা উঠে আসছে। কোটা কমানো যেতে পারে এই দাবি যুক্তিসংগত । কিন্তু কোটা বাতিলের নামে আমরা কাদের অধিকার হরণ করতে যাচ্ছি? একজন দিন এনে দিন খাওয়া বৃদ্ধ অসহায় মানুষের! যে তার যৌবনে অন্যায় ভাবে অনেক সম্পত্তি অর্জনের অনেক সুযোগ থাকা সত্বেও দেশমাতৃকার ডাকে সাড়া দিয়ে নিজের জীবনকে তুচ্ছ করে দেশের প্রতি নিজেকে বিশ্বস্ত রেখেছে। আমার মনে হয় ১০% মুক্তিযোদ্ধাদের মোটামুটি অর্থসম্পত্তি আছে। কিন্তু বাকী ৯০% মুক্তিযোদ্ধাই বর্তমানে দরিদ্রসীমার নীচে বসবাস করেন। ১০% কে দিয়ে বাকী ৯০% বিচার করলে তো হবে না। আমার মনে একটা প্রশ্ন প্রায়ই আসে এত কোটা দিয়েও অনেক মুক্তিযোদ্ধারা কেন আজও দারিদ্র সীমার নীচে বসবাস করছে? তাহলে কি কোটার সুষম বন্টন হয়নি? আমি জামাল নামে একজন মুক্তিযোদ্ধার ছেলেকে চিনি। কয়েক বছর আগে তার বাবা মারা গেছেন। সে প্রায়ই ইউএনও অফিসে যায় কারণ তার বাবার জানাজার সময় ইউএনও সাহেব তাকে আস্বস্ত করেছেন যে তাকে পিয়ন পদে চাকুরী দেওয়া হবে। ইউএনও অফিসে ঘুরাঘুরি করতে করতে জামাল ক্লান্ত । কিন্ত আজও তার চাকুরী হয়নি। সে তার পুরানো পেশা দর্জিগিরিতে ফিরে যায়। তাহলে এরকম কোটা মুক্তিযোদ্ধাদের কি কাজে লাগে? এরকম জামালের মতো উদাহরণ আজকের বাংলাদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের আসল অবস্থা।
আমাদের অনেকেরই মানসিক একধরনের সমস্যা আছে তাদের কে সন্মান না করার । ঠিক আছে আপত্তি নাই কিন্তু তাদের কে অপমানিত করে এমন কিছু যেন না বলি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
পরাজিত মধ্যবিত্তের একজন বলেছেন: সরকারের দুর্নীতির কথা তুলে মুখে ফেনা তোলে আমাদের মধ্যবিত্ত সুশীল সমাজ। অথচ মধ্যবিত্ত এই সুশীলদের মানসিকতা আসলে ফকিরনির পুতদের মতোই। দরিদ্রদের মানসিকতা এদের থেকে হাজার গুণ উত্তম।
মধ্যবিত্তরাই বিসিএস কেরানী হয়ে ঘুষ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ নিতে মড়িয়া হয়ে উঠে। দরিদ্ররা নয়। মধ্যবিত্ত শিক্ষিতদের উচিত ছিল সমাজ পরিবর্তনে ভূমিকা রাখা। কিন্তু সার্টিফিকেট ধারী শিক্ষিত (মূলত অশিক্ষিত) চুদির ভাইরা সমাজ পরিবর্তন তো দূরের কথা, সমাজের সুবিধা নেওয়ার জন্য মড়িয়া হয়ে উঠেছে। আর যেসব মধ্যবিত্ত বিসিএসে আবেদন করেননি তাদের কেও এই আন্দোলনের পক্ষে এবং কেও বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। সব শালার মানসিকতা ফকিরনিরপুতদেরই মতো। সে জেনারেল কোটাই হোক আর অন্য কোটাই হোক। আমাদের মনে রাখতে হবে মধ্যবিত্ত এই আচুদা শ্রেণীই বিসিএস কেরানী হয়ে সমাজটাকে লাটে উঠিয়েছে। ফালতু যতসব।
মধ্যবিত্ত শ্রেণীর ফালতু মানসিকতা এবং তাদের ধর্মীয় মূল্যবোধ নিয়ে আমি একটি গদ্য রচনা করেছি। যারা পড়েননি পড়ার আহবান জানাই
Click This Link