![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্যক্তিগত জীবনে আমি একজন ভড়ংবাজ মানুষ... সুতরাং আমার ভড়ংবাজিতে বিভ্রান্ত হবেন না...
দ্বিতীয় পর্বের লিঙ্ক - Click This Link
সীমান্তে হল ভোরঃ
এরপর রাতভর বাসে চলল খুনসুটি, আড্ডাবাজি আর গানের শেষের অক্ষর দিয়ে গান খেলা। সেই খেলা শেষ হল এডের জিঙ্গেল আর কবিতায় সুর বসিয়ে। বাসের যাত্রীরা যতই বিরক্ত হয় আমাদের উৎসাহ যেন ততই বৃদ্ধি পায় এক্সপোনেন্ট হারে। এভাবেই চলল প্রায় পুরোটা পথ। তবে হঠাৎ সবার কি হল কে জানি। সবাই খুব সিরিয়াস হয়ে জীবন, যৌবন, জীবিকা নিয়ে কথা বলা শুরু করল এবং সবাই ঠিক করল এতদিন যা করেছে করেছে কিন্তু এখন থেকে তারা সবাই শুদ্ধতম মানবে পরিণত হবে। সুতরাং সবাই যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের সাথে পাঠ করল শপথ বাক্য যার কিছু অংশ নিচে তুলে দিচ্ছিঃ
“আমরা করব কোড, আমরা করব কোড,
আমরা করব কোড একদিন।
ও মনের গভীরে আমরা জেনেছি,
আমরা করব কোড একদিন।
আর কপি নয়, আর পেস্ট নয়,
আর কপি নয় , পেস্ট নয়।
ও মনের গভীরে আমরা জেনেছি,
আমরা করব কোড একদিন।”
শেষ রাতের দিকে কখন যে ঘুমিয়ে গেছি টের পাইনি। যখন বাসের ঝাঁকুনিতে ঘুম ভাঙল তখন সারা রাতের ক্লান্তি, শীতের মাঝে এসি বাসের কাঁপুনি, ছেঁড়া ছেঁড়া ঘুম- সব মিলিয়ে ক্যারাব্যারা দশা। বাসের ঘোলাটে জানালায় কুয়াশার পাতলা পরত আলতো হাতে সরিয়ে দেখি পূবাকাশে সোনালি ছটা দেখা দিতে শুরু করেছে। আমরা পৌঁছে গেছি বাংলাদেশ সীমান্তে। তখন ভোর হতে আর কিছু বাকি...
মজার ব্যাপার হল- বাংলাদেশ সীমান্তের নাম “বুড়িমারী”। এই নাম শুনে আমাদের সবার একটাই প্রশ্ন- আহা বুড়িরা এমন কি দোষ করল যে তাদের ধরে বেঁধে মারতে হবে। আমাদের এই দুঃখ দূর হল যখন ভারত সীমান্তের নাম শুনলাম। উদ্ভট ব্যাপার হল ভারত সীমান্তের নাম “চ্যাংড়াবান্ধা”। হা হা হা। ওরা তো দেখি রীতিমত পিচকে ফাজিল চ্যাংড়াগুলোকে বেঁধে রাখে দেখছি। প্রহসন বোলে তো প্রহসন। এখানে বুড়ি- থুড়ি সবারই মাইঙ্কাচিপা দশা দেখে আমরা হেসে গড়িয়ে পড়লাম।
বেলা ৮টায় বর্ডার খোলে। সুতরাং হাত মুখ ধুয়ে আমরা রেডি হলাম বর্ডারের সব ফর্মালিটিজ শেষ করতে। এর মধ্যে ছেলেপুলে আবার মডেলিং আর ফটোসেশন শুরু করে দিয়েছে। এইসব ব্যাপারে দেখলাম মেয়েদের চেয়ে ছেলেদের আগ্রহই বেশি। কি যে জামানা পড়ল- কিছুই বুঝবার পারি না।
হঠাৎ দেখি দূরে লিসাকে ঘিরে মুনা, সাদিয়া কি যেন গোল পাকাচ্ছে আর সাঈদ মুখ শক্ত করে দাঁড়িয়ে আছে পাশে। বুঝলাম ডাল ম্যায় কালা ইয়া ফির পুরা ডাল হি কালা। সুতরাং গ্রেট প্রবলেম সল্ভারের মত আমি ফরয কার্যে নিয়োজিত হয়ে গেলাম। যেয়ে যা শুনলাম তাতে আমার দশা হল “আসমান সে টাপকা, খাঁজুর ম্যায় আটকা” কিসিমের। সারারাত বাসে বমি করে এখন লিসার একটাই কথা, “আমাকে বাসে উঠিয়ে দে, আমি যাব না”!!! কি সব কেলেঙ্কারিয়াস কথা বার্তা চিন্তা করুন তো। আর লিসার না যাওয়া মানে সাঈদেরও। এ তো দেখি রীতিমত হূমায়ুন আহমেদের “রূপালী দ্বীপের” আয়ান আর নীরা। আমরা যতই বুঝাই ততই লিসার কান্না বাড়ে। অতঃপর লিসার কান্না, বড়দার ঝাঁড়ি, আমাদের হাত- পা ধরা আর সাঈদের কঠিন দৃষ্টির মাঝ দিয়ে নাটকের সমাপ্তি। গুরুদেবের ভাষায়, “... হাস্যবাঁধায় অসম্পন্ন চেষ্টা অশ্রুধারায় সমাপ্ত হইল...” শেষমেষ লিসা আমাদের সাথে যেতে রাজি...
তারপর বর্ডারের বি, ডি, আর আর কাস্টমসের ঝক্কিঝামেলা পার করে যখন নো ম্যানস ল্যান্ডে প্রবেশ করলাম তখন হঠাৎ সবাই কেমন যেন চুপ হয়ে গেল। আমি অসংখ্যবার এ কাজটি করেছি এবং প্রতিবারই মনে হয় যেন পিছনে নিজের সবকিছু ফেলে এসেছি... শিঁকড় উপরানোর একটা অনুভূতি হতে থাকে। আমার মাথায় একটা গানই তখন ঘুরছে, “... দু’টি মানচিত্র এঁকে দু’টি দেশের মাঝে, বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ...” যাই হোক সব ঝামেলা শেষে বর্ডারের বড় কত্তাদের চা- মিষ্টির ব্যবস্থা করে তিস্তার সাথে পাল্লা দিয়ে আমরা পৌঁছে গেলাম সমরেশ, সুনীলের শিলিগুঁড়িতে। শেষবারের মত সবাই সবার নিজ নিজ মোবাইল অপারেটরের জোর মাপতে কল করে নিল বাসায়। তারপর ফোর হুইলারে চেপে দু’পাশের চা বাগানগুলোকে পিছনে ফেলে দুপুরের মাঝে পৌঁছে গেলাম ভারত- নেপাল বর্ডারে। সেখানে লাঞ্চ সের যখন সব ফরমালিটিজ পূরণ করে নেপালের সীমান্ত শহর কাকঁড়ভিটায় পৌঁছলাম তখন সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে পড়েছে...
হোটেলের দশা নাই বা বললাম। এজ ইউজুয়াল, আমাদের ট্যুর কন্ডাক্টর নাকি ভাল হোটেল পাননি। যাই হোক একটা রাত তাই আমরা আর কথা না বাড়িয়ে যার যার রুমে চলে গেলাম ফ্রেশ হতে।
হঠাৎ দেখি জামি খুব হন্তদন্ত ভঙ্গিতে এসে বলল, “নিউজপেপার হবে?” আমার ট্রাভেলিং এর পূর্ব অভিজ্ঞতা থেকেই পেপার সাথে এনেছিলাম। দিয়ে বললাম, “কেন বলতো?” ও গম্ভীর ভঙ্গিতে বলল, “কাহিনী আছে!” কিন্তু কাহিনীটা যে কি তা বলার প্রয়োজনবোধ না করেই হাঁটা দিল রুমের দিকে। কিছুক্ষণ পর রুবেল এসে হাজির এবং তারও একি কথা। তবে সে আরও যোগ করল যেন বান্না এসে পেপার চাইলে না দেওয়া হয়। অতঃপর নক নক। স্বয়ং বান্না হাজির। কাচুমাচু ভঙ্গিতে বলল, “পেপার আছে?” কাহিনীর মাজেজা বোঝা গেল তখনই। হোটেলের বেডরুম আর বাথরুমের মাঝে নাকি ট্রান্সপারেন্ট কাঁচের গ্লাস লাগানো!!! এই সুযোগে “বান্নো রানী” তার পাপারাৎজ্জি চালিয়েছেন সবার উপর। এখন সে নিজে গোসলে যাবে এবং সবাই রেডি ক্যামেরা হাতে। শুধুমাত্র ক্লিক করতে বাকি। ছেলেরা নাকি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ যে এই ছবি নেটে যাবেই যাবে। হে হে হে... বান্নার ক্যারিয়ার শেষে করেই তারা ক্ষান্ত দিবে। শেষমেষ কি হয়েছিল জানি না কিন্তু এতটুকু বলতে পারি যে সেই ছবিগুলো আমাদের মেয়েদের হাতে এসে পড়েনি এ ব্যাপারে নিশ্চিত থাকতে পারেন... (কেউ পাইলে আওয়াজ দিয়েন তো... হে হে হে...)
৪ টায় উঠতে হবে ভেবে সকাল সকাল ঘুমাতে যাব ভাবলেও ঘুমাতে ঘুমাতে সেই ১ টার মত বেজে গেল। সবাইকে ঘুম থেকে ডেকে দেওয়ার দায়িত্ব পড়ল আমার আর মুনার উপর। ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে যখন ঘুমাতে গেলাম চারিদিকে পিনপতন নীরবতা আর কাঁকরভিটার আকাশে তখন লক্ষ তারার মেলা...
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৭
যূঁথী বলেছেন: ঠিক করছি মহাভারত রচনা করব। তাই এত্ত স্লো। হা হা হা। আসলে তা না। লিখতে গিয়ে কেমন জানি নস্টালজিক হয়ে যাচ্ছি তাই এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে লেখাগুলো। ছোট বা তাড়াতাড়ি করতে গিয়েও পারছি না।
২| ২৩ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৫
বিপ্র বলেছেন: হুম...
৩| ২৩ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৭
ফ্রুলিংক্স বলেছেন: চলুক...
৪| ২৩ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:২২
আছহাবুল ইয়ামিন বলেছেন: তোমার লেখার হাত ত কঠ্ঠিন!
যাই হোক, পরীক্ষা নাই???
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৮
যূঁথী বলেছেন: ইয়ামিন ভাইয়া!!! আর বলেন না। পরীক্ষা আবার নাই, কম্পাইলার পরীক্ষা পরের টা। পাশ মনে হয় আর হবে না রে ভাইয়া। দোয়া কইরেন। আপনি আছেন কেমন বলেন তো?
৫| ২৩ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৭
কালপুরুষ বলেছেন: চমৎকার হচ্ছে তোমার ভ্রমণ কাহিনী। এটাকে শুধু ভ্রমণ কাহিনী বললে কম বলা হয় কারণ এতে আছে মিশ্র অনুভূতির এক চমৎকার মিশেল। রম্য স্বাদের ছোট ছোট খুনসুঁটি, ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ, হাসি-ঠাট্টা সবই আছে। ব্যক্তিগত সম্পর্কের নানা অভিজ্ঞতার সাথে আছে চমৎকার বর্ণনা। খুব ভাল লাগছে। চলুক দিদিভাই।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৯
যূঁথী বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা।
৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ১:২৭
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপুনি পরীক্ষা কেমন হইলো?
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০০
যূঁথী বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। নেক্সট ২৬ শে। দোয়া করিস।
৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ১:৪৪
তারার হাসি বলেছেন: আমি এই বর্ডার দিয়ে গিয়েছিলাম, বুড়ীর দোকানে গিয়েছেন ? এই রুটে দার্জিলিং যাওয়া সহজ ।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৭
যূঁথী বলেছেন: আবার জিগস। বুড়ীর দোকানেই সকালের নাস্তা করেছিলাম।
৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ১:৫৮
বহুরূপী মহাজন বলেছেন: এইটা পড়তে গিয়া আগের গুলি পইড়া ফালাইলাম। ডিইউ নাকি?.........সাথে বড় একটা হুশশশশশশশশ
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৭
যূঁথী বলেছেন: ধন্যবাদ। জি ঢাবি।
৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ৩:৪৩
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: হায়রে...বল্টু। তুই তো আমার দুঃখবোধ বাড়িয়ে দিবি রে।
এই সিরিজটা বন্ধ করে দে না আমার লক্ষী খালা...
বয়স চলে যাচ্ছে বা গেল। কিছুই করতে পারছি না...তোরা কি মজা করছিস! এই দুঃখ কদিন পরপরই উথলে উঠে। আজ আরেকবার উঠল। আমি কই পাব এমন মজা রে?
আর সীমান্ত পেরিয়েই শিকড়ছেড়া অনুভুতি হয়? ঢঙ করিস? আয় না একবার দেশ ছেড়ে দীর্ঘ সময়ের জন্য। যাস তো প্রতিবারই দুচারদিনের জন্য। সময় আসছে সামনে..আয় দীর্ঘদিনের জন্য...তারপর বুঝবি শিকড় ছেড়া অনুভুতি কাকে বলে...প্রতিরাতে স্বপ্নে দেখবি রাস্তার পাশের অন্ধ ফকিরটাকেও।
আমার দেশ...
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৫
যূঁথী বলেছেন: থাক দুঃখ করিস না। কি আর আছে এই জীবনে। জীবন হইল ভুয়া। দুঃখ কইরা কি আর হবে। আর তাছাড়া তোর তো আর বাকি আছে ৩ টা বছর। দেখতে দেখতে কেটে যাবে। নো চিন্তা, ডু ফুর্তি।
আর মুরগি রান্নার রেসিপি দিতে ভুলে গেসিলাম। চরি। বয়েস হইসে তো বাপ সব ভুইলা যাই। হে হে হে।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৮
যূঁথী বলেছেন: আমি কোথায় ভাবলাম ছবি দিব যাতে তোর দুঃখ আরেকটু বাড়ে কিন্তু আমি ছবি এটাচ করতে পারিনা। তাই দিতে পারলাম না।
১০| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৫:৫৮
বিবর্ণ বলেছেন: ভাল লাগছে..... তবে একটু ফাষ্ট হওয়া দরকার মনে করছি।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৬
যূঁথী বলেছেন: চেষ্টায় আছি।
১১| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৭
ফারহান দাউদ বলেছেন: হুম।
১২| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৮
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ঠিক করে রাখছিলাম বছরে একবার দেশে যাব। এখন আবার ঠিক করছি, না ছমাসে।
আমার ফুটফুটে বাচ্চারা আমার চোখের আড়ালে বড় হয়ে যাবে, আমি দেখব না, তা হতে পারে না। বিদেশে থাকার অভিশাপ এটি।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:০৯
যূঁথী বলেছেন: মনে হচ্ছে টাকার গাছ লাগিয়েছিস??? ছ'মাসে একবার!!! মাগো!!!
১৩| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:১০
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ছবি কেন এটাচ করতে পারিস না? সমস্যা কি?
টিউটোরিয়াল মিয়ারে ডাকুম নাকি?
এই মামুলি সমস্যা অবশ্য আমিই সলভ করতে পারি।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:১৯
যূঁথী বলেছেন: তাহলে সল্ভ করে দে না। আমি দুই একটা ফুটু এড করেদি তাহলে।
১৪| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:১১
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: নদীর জল শুকাইয়া যায়, রন্টির টাকা শেষ হয় না
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২০
যূঁথী বলেছেন: হা হা হা!!!
১৫| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:২১
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আরি মোর জ্বালা! ছবি যোগ করুন ট্যাবে ক্লিক করে ছবি আপলোড করবি, ব্যস..
নির্দিষ্ট জায়গায় বসাতে চাইলে আপলোড করে, জায়গা মত কারসর নিয়ে ইনসার্ট পিকচারে দিবি।
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৩
যূঁথী বলেছেন: করসিলাম হয় নায়। যাই হোক শোন তোর মুরগির ব্যাপারটা হল। বড় মুরগি ঝোল ঝোল করতে চাইলে একটু মশলা বেশি দিয়ে নরমালি করবি কিন্তু ভুনা করতে চাইলে একটা কাজ করতে পারিস। প্রথমে প্রেসার কুকারে বা যেখানেই সিদ্ধ করতে চাস তাতে একবারে তেল, পেঁইয়াজ (অল্প করে), যাবতীয় মশলা (স্বাভাবিকের চেয়ে একটু কম), লবণ, অল্প পানি দিয়ে মুরগিটা সিদ্ধ করে নিবি মানে কষিয়ে + সিদ্ধ করে নিবি প্রেসার কুকারে। দেন একটা ননস্টিকে তেল দিয়ে গরম করে তাতে গোটা গরম মশলা দিয়ে একটু টেলে নিবি। গরম মশলা থেকে গন্ধ বের হতে শুরু করলে বাকি পেঁইয়াজ দিয়ে ভাজতে থাকবি ব্রাউন হওয়া পর্যন্ত। দেন তাতে বাকি মশলা দিয়ে একটু কষিয়ে পানি দিয়ে দিবি। অল্প করে দিবি কেননা তোর মুরগি কিন্তু অলরেডি সিদ্ধ হয়ে আছে। এবার ঢেকে দিবি আর লবণ কম হলে তাও দিয়ে দিবি। আর কি ঝোল মাখা মাখা হয়ে আসলে বা তেল উপরে উঠলে নামিয়ে ফেলবি। মনে রাখবি মাংসে গরম মশলা গুড়া আর জিরা গুড়া নামানোর আগে দিবি যেন গন্ধটা থাকে। আর যদি বড় মুরগির গন্ধ ভাল না লাগে তাহলে নামানোর আগে এক চিমটি পাচঁ ফোড়ন গুড়া দিয়ে নেড়ে নামিইয়ে ফেলবি। ব্যস।
১৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৩৭
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: ভূনা আর নরমাল এর মাঝে পার্থক্য কি
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫০
যূঁথী বলেছেন: গাধা। নরম্যাল মানে ঝোল ঝোল। আর ভুনা মানে ঝোল ছাড়া, মাখা মাখা। এত্ত রেধে খাওয়ালাম তারপর ভাদাইম্যাদের মত প্রশ্ন করিস। উফ।
১৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৬
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আচ্ছা!! গালি দাও কেন খালা। আমি বাসার বাইরে থাকছি নাকি কোন কালে? বিদেশে আইসা তো এতদিন মাইনসের বাড়িত খাইছি। একবার ভাবি সীমান্ত পাড়ি দিয়া মেজপার বাসায় চইলা যাব!
আমি চাই ঝাল ঝাল কিন্তু ঘন ঝোলের মুরগি! ঔটা কি ভুনা স্টাইল নাকি নারমাল স্টাইল হবে?
আর নরমাল স্টাইলে তেলে পেয়াজের পরে সব মশলা দিয়ে দেব? নাকি আদা, রসুন পেষ্ট আগে পড়ে হবে?
২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৯
যূঁথী বলেছেন: ঝাল ঝাল কিন্তু ঘন ঝোলের মুরগি মানে হইল ভুনা টা। ঐ স্টাইলে রান্না করে দেখ খুবই মজা হবে।
মশলার ব্যাপারটা হইল গিয়া একমাত্র জিরা ব্যতীত আর সব কিছু একসাথেই দিতে পারিস কোন প্রব নাই। আদা, রসুন, হলুদ, মরিচ, ধনে পেস্ট একসাথেই দিতে পারিস নো প্রবস। তবে জিরা আর গরম মশলা গুড়া শেষে আর আস্ত গরমমশলা সব সময় তেলে দিয়ে একটু ভেজে নিবি যেন সুবাস ছাড়ে।
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০১
যূঁথী বলেছেন: আর ঝোল ঘন করার বুদ্ধি হল মশলা একটু বেশি + পেঁইয়াজ পেস্ট + কুচি বেশি করে দেওয়া।
১৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৬
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: উফ!! কি ছবি দিছিস!!!
পাগল হয়ে যাব।
মাইর খাবি তুই। কঠিন মাইর।
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৩
যূঁথী বলেছেন: হে হে হে!!!
১৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৮
রাশেদ বলেছেন: হুমম...
২০| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৯
রাশেদ বলেছেন: ফটুকগুলো সুন্দর।
২১| ২৪ শে মে, ২০০৮ ভোর ৬:৫৯
রাশেদ বলেছেন: এইগুলা ফ্লিকারে আছে না? তাইলে আপলোড করার আর দরকার ছিলো না। ডাইরেকট লিঙ্ক দিয়ে দিলেই হইতো।
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০২
যূঁথী বলেছেন: সবগুলান নাই তো। তাই। থ্যাঙ্কু । আমি এইসব বুঝি না কেমনে করতে হয়। শিখে নিলাম। তাও আমি ছবি লেখার মাঝে দিতে পারলাম না। আমি গাব একটা।
২২| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৬
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: অনেক থ্যাংকস।
আমি রান্নায় সর্বপ্রকার মশলা বেশী করে দিই। প্রথমবার তো সব একই পরিমানে দিয়ে দিছিলাম। এত্ত হলুদ দিছিলাম, যে খাবার পর হাত ধুয়ে কাজ হল না। ঝাড়া ২ দিন পর হাত আগের জায়গায় ফিরসে!!
জিরার ব্যাপারটা আমি জানতামই না। বাসা থেকে কোন পরামর্শ নিই নাই তো। বাসায় আম্মাকে বলি আমি তো ওস্তাদ এ ব্যাপারে। এমনিতেই আম্মার টেনশন চরমে, সবার ছোট ছেলে তো!!
মেজপা বলে দিছিলো কিকি কিনতে হবে। এর আগে আমি জানতামই না আদা আর রসুন পেষ্টযে রান্নায় লাগে।
তোমার জন্য ফেরদৌস দেয়া হোক!!
২৩| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৭
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আইসা গেছে টিউটোরিয়াল মিয়া!!! খ্যাক খ্যাক!!
২৪| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৭
রাশেদ বলেছেন: মামু ভুনা আর নরমাল রান্নার পার্থক্য জানে না!
তাইলে এই কয়দিন ভালো রান্না পারি কইয়া চেচাইলো ক্যা!
যূঁথীর রেসিপি দেইখা রান্না অর্ধেক ভুলে গেছি! ব্যাচেলরদের জন্য সোজা রেসিপি দাও ম্যাডাম! ঐ রেসিপি কেউ রান্তে পারবে না, মানে ব্যাচেলররা।
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৪
যূঁথী বলেছেন: তাইলে বিয়া কইরা ফেলেন ভাইয়া। হে হে হে।
২৫| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৯
রাশেদ বলেছেন: এডিট এ গিয়ে টুলবারে U এর ডানের আইকনে ক্লিক করে url দাও। তার আগে লেখার কোথায় দিবে সেইখানে একটা ক্লিক করে নিয়ো।
২৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:০৯
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: যেটা করি, সেটাতো মজাই হয়! খালি মুরগিতো একটু সমস্যা হয়। কিন্তু তাও খুব খারাপ তো হয় না। কিন্তু কোনটা ভুনা , কোনটা রেজালা কেমনে জানব?@ মাইয়ার বাপ
২৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৩
রাশেদ বলেছেন: হুমম...ভুনা মানে ঝোল কম। তোমারে রান্না থাইকা দশদিনের জন্য বহিস্কার করা দরকার এইটা না জানলে!
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৫
যূঁথী বলেছেন: তার আগে আমার বোনপোর জন্যে বউ আইনা দাও। ঐ দশদিন বউ রান্না করবে আর আমার বোনপো খাইব। হে হে হে।
২৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৫
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আইসে আমার বাবুর্চি। যে কিনা লেটুসপাতারে বাধাকপি মনে কইরা ভাইজা খায়, হে আইছে আমারে ভুনা শিখাইতে।
মান ইজ্জত সব গেলো!!!
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৭
যূঁথী বলেছেন: হা হা হা!!! আহারে বাচ্চা ছেলেটাকে আর বকিস না রন্টি।
২৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৬
রাশেদ বলেছেন: হা হা! মুরগি রান্নায় আমি স্পেশালিস্ট। এইটা পারি। আড়াই বছর মুরগিই তো খাইলাম।
৩০| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৭
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: বুঝছি...মুরগি মনে কইরা শিওর তুমি তার্কি রাইন্ধা খাও !!
৩১| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৮
রাশেদ বলেছেন: আর আপলোড করলে যেইখানে ক্লিক করে করছো, তার নিচে আপলোডকৃত ছবি আছে, ঐটাতে ক্লিক করে ফটুকে ক্লিক করলে লেখার মাঝে দেবার লিঙ্ক আসে।
তোমার তো এইসব জানার কথা! তুমিও কি বিটলামি কর নাকি!
২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২৮
যূঁথী বলেছেন: ইয়ে মানে না ভাইয়া। কি যে বলেন বিটলামি কেন করব। কিন্তু আগে তো জানতাম সব জানি কিন্তু করতে গিয়ে দেখি কিছুই কাজ করছে না। ইয়ে মানে কি যে হল বুঝতে পারলাম না।
৩২| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:১৯
রাশেদ বলেছেন: লেটুস আর বান্ধাকপির এক চেহারা! আমার কি দুশ!
মুরগি আসলেই ভালো রান্ধি।
এখন Nandos এর পেরি পেরি সস কিনে ঐটা দিয়ে মেরিনেড করে রাখি। আরো মজা হয় খাইতে।
৩৩| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২০
তামিম ইরফান বলেছেন: ড়াশু ভাই একবার পুটি মাছ মনে করে হাঙর মাছ নিয়া আসছিলো
৩৪| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২০
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আংকেলের মাথা গেছে...সবাইরে দোষারুপ করতাছে।আড়াই বছর তার্কি খাওয়ার ফল!!!
৩৫| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২২
তামিম ইরফান বলেছেন: দারুন লাগতেছে আপনার ভ্রমন কাহিনী.....।কিন্তু একটু তাড়াতাড়ি পোষ্ট দিলে হয়না?
৩৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২২
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আর না রে গুলাবী। হের যে আরও কত কান্ড!! মুরগি মনে কইরা যা খায় তা আসলে একটা মুরগির মত দেখতে একটা বড় পাখি নাম টার্কি!!! ওইটারে আবার সস মাখাইয়া খায়।
কী দোষ তার। বয়স হইছে তো। টার্কির মাংষ আবার মুরগির চেয়ে নরম। আংকেলের নরম দাতের জন্য সহায়ক।
৩৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২৬
যূঁথী বলেছেন: @রন্টি - হা হা হা!!! ওহ গড তোরা কি শুরু করলি বল তো। বাচ্চা ছেলেটা কে এমন করিস না আর রন্টি। শেষে দেখা যাবে এত্ত দিন আসলে যা খেয়েছে সবই উল্টা পালটা। হা হা হা।
@রাশেদ - ভাইয়া আমি আমার বোনপো কে বকে দিয়েছি। আপনি বস রান্নার সেটা আমরা আপনার বাধাকপি দেখেই বুঝেছি। হে হে হে।
@তামিম - ধন্যবাদ।
৩৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২৮
তামিম ইরফান বলেছেন: না না কি যে বলেন রন্টি ভাই ড়াশু আংকেল তো গত সপ্তাহেই নতুন একপাটি দাত লাগাইছে.....এখন নাকি লোহাও খাইতে পারে
৩৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:২৮
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: হিহি...আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে ক্যাবিজ না খেয়ে যে কস লেটুস খাবে!!! হিহি....
৪০| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩০
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: হে...হে... ইংল্যান্ডে দাতের চিকিৎসা শুনছি ভালই হয়। আমার দাদারেও ওখান থিকা দাত লাগাইয়া আনুম ভাবছি।
ও রাশু আংকেল, আপনার দাতের সার্ভিস কেমন?
৪১| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩০
তামিম ইরফান বলেছেন: ড়াশু ভাই বাচ্চা ছেলে!!!@যুথী আপু।
ড়াশু আংকেলের মেয়ের সাথে রন্টি ভাই আমার বিয়ের কথা চালাচ্ছে।
৪২| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩১
যূঁথী বলেছেন: @রন্টি ও রাশেদ - তোরা থাক। আমি ভাগলাম। আর খবরদার রন্টি বাচ্চা ছেলেটাকে আর পচাবি না। আর রাশেদ ভাই আমি একটাই সহজ রান্না জানি সেটা হল। স্মোক হিলসা। এইটা রান্তে আপনার কিছু করতে হবে না। শুধু চুলায় বসায়ে একটা লম্বা ঘুম দিয়ে উঠে যাবেন। ব্যস।
৪৩| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩১
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: তুই জানিস না তামিম, এদিকে যুথী খালার চোখে ধুলা দিয়ে রাশূ আংকেল নিজে আরেকটা বিয়ে করার জন্য খালাকে দিয়ে ঘটকালী করাচ্ছে।
মরার বয়সে বিয়া করার স্বাধ জাগছে!!
৪৪| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৫
দূরন্ত বলেছেন: সিরিজটা ভালো লাগছে। আমারও সার্ক টুরের কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। দেখি লেখা শুরু করবো। ইশ আপনার মতো লেখতে পারতাম যদি...
ছবিগুলো খুব সুন্দর। বিশেষ করে রেল লাইনের ছবিটা। ছবির ক্যাপশন দেয়া যায় না? কোথায় তোলা বুঝবো কিভাবে?
৪৫| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৪
তামিম ইরফান বলেছেন: ড়াশু আংকেলের মেয়েদের দেখশোনা করার জন্য একজন নতুন মা তো দরকার.....আগের সব বউ তো ভাগম ভাগ হইসে.....।তবে পাত্রী বয়স কিন্তু ৬০+ হয়া চাই
৪৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৬
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: কই পামু এমন? সবাই কি আইবুড়া হইয়া বইয়া আছে?
বেবাক কষ্ট কইরা ৪৮ বছরের একজনরে বার করলাম, তিনি বুইড়া ভাম বইলা ভাগলেন!!! রাশু ভাইরে কত কইরা কইলাম সবাই এরশাদ হইবার পারে না। কে শুনে কার কথা!!!
৪৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৩৮
দূরন্ত বলেছেন: হায় হায় রন্টি ভাইসাব তাইলে এই রান্না পারে?
৪৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৪০
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: দুরন্ত...আপনারও কি ৫০+ পাত্রী লাগবে নাকি?
৪৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৪২
রাশেদ বলেছেন: রন্টির রান্নার দৌড় বুঝা গেছে!
৫০| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৪৩
রাশেদ বলেছেন: পারে না কিছুই! খালি ভাব মারে যে ফ্রিজের রান্না খায় না!
৫১| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৫২
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: তুমি তো খাইতে পারবাই বড়চাচার বন্ধু, বুড়া জিহবায় মাংসই কি আর প্লাস্টিকই কি !! খ্যাক খ্যাক!!
৫২| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৭:৫৮
রাশেদ বলেছেন: সব জারিজুরি ফাঁস হইয়া গেছে! সন্ধ্যা হইলেই মনে হয় সব আত্মীয়গো ফুন দেয় মামু আর কয় আইজকে তোমার বাসায় কি খাইতে আস্তে পারি!
আর ব্লগে আইসা কয় এইটা এম্নে রানলাম!
৫৩| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০১
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: না। রাশূ আংকেলের সাথে আর লাগব না। যুথীই ঠিক বলছে।
আজকাল যেভাবে বুড়া মানুষদের হার্টএটাক, স্টোক হচ্ছে। কোনদিনটা রাশু আংকেলের হয়ে যায়, আল্লাহ না করুন?
না না, আংকেল তুমি অনেক ইয়াং তোমার বয়স মোটেও ৬৫ না। তোমার বয়স মাত্র ৪৮ , ঠিক আছে? খুশি তো এবার। একটু হাসো এবার প্লিজ। এই বয়সে ভূরু কুচকে থাকলে ডায়বেটিস বেড়ে যাবে তো!!!
৫৪| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৪
রাশেদ বলেছেন: ধরা খাইলে প্রলাপ বকা বুইড়া ভামদের কাজ! নো টেনশন মামু! তোমার প্রলাপ বকাতে কিছু মনে কর্তাছি না! তা রাতে যে একগাদা ঔষধ খাওয়া লাগে তা কি খাইছো! দেইখো নাইলে আবার সকালে ঘুম থাইকা উইঠা দেখবে নড়তে পারো না! আবার ৯৯৯ এ কল দেয়া লাগবে তখন!
৫৫| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৭
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: তুমি তো মামু একবার বাথ করতে যাইয়া উঠতে না পাইরা ৯৯৯ এ কল দিয়া বাচছিলা, শুনছিলাম...হিহি...
দরকার পড়লে এ দেশে পুলিশই ভরসা কি বল?
আচ্ছা, তুমি নাকি ওল্ডহোমে চলে যাবা? কেন? মেয়েরা বাড়ি থিকা বের করে দিছে? ওদের বিয়ে দিয়ে দাও না কেন?
৫৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৯
রাশেদ বলেছেন: নকল কর ক্যা মামু!
পুলিশ ভরসা নাকি তুমিই ভালো জানবা!
বয়স হইলে ওল্ডহোমে যাইতে পারি! তয় আরো ৩০-৪০ বছর পরের চিন্তা এইটা। তোমার মত এখনি এই চিন্তা করা দরকার পড়তাছে না!
৫৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:০৯
দূরন্ত বলেছেন: আমি এইসবের মধ্যে নাই
৫৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:১৪
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: মতিভ্রম!! আামদের পাড়ায় এক বুইড়া ভাম ছিল। তিনি ৯৮ বয়সে মরার ৫ বছর আগে থেকে মাথা খারাপের মত হইয়া গেছিলেন। একবার হইল কি। আমাদের পাড়ার এক পিচ্চি চেংরা যে কিনা মাত্র কেলাস ফাইভে পড়ে, হেরে ডাইকা জিগাইলেন..হেই তুমি তুমার দাত রাখ কই? পানিতে না সিরকায়?
এবার বোঝ!!! চিন্তা কইরো না। ওল্ডহোমে গেলে তুমার নতুন লাগানো পাটি দাতের ভাল সুব্যবস্থা হবে।
৫৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:১৪
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: গুডবয়@ দুরন্ত
৬০| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:১৫
দূরন্ত বলেছেন:
৬১| ২৪ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:১৬
রাশেদ বলেছেন: মামু নিজের কথা এত্ত সুন্দরভাবে তুইলা ধরার জন্য প্লাস দিলাম তোমারে।
আর ভুনা কি জিনিস সেইটা এতো বুইড়া বয়সেও না জানার জন্য সেইসাথে মাইনাস দিলাম!
৬২| ২৪ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৪
শাশ্বত শুভ্র বলেছেন: ভালো.....
ছবি গুলি আরও ভালো...
আপনি তো একের মধ্যে অনেক.....
৬৩| ২৪ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৭
শাশ্বত শুভ্র বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমারো সবসময় মনে হয়... ইস, যদি আমরাও পারতাম...........।
২৬ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:১০
যূঁথী বলেছেন: পারবেন পারবেন। চিন্তা নট।
৬৪| ২৪ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:০৭
ইরতেজা বলেছেন: খাইছে এত এত মন্তব্য। রন্টি চৌধুরী ভাই, রাশুর সাথে দেখি ভালোই আড্ডা জমছে। মজা লাগল। চলুক। সিরিজটা ভালোই জমছে। প্লাস।
৬৫| ২৪ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৩:১২
ইরতেজা বলেছেন: ছবিটা দারুন হয়েছে। এটা কার তোলা ছবি তোর নাকি রুশদী শামসের? অবস্য একজনকে পেছন থেকে বান্না বান্না মনে হচ্ছে।
৬৬| ২৪ শে মে, ২০০৮ বিকাল ৪:১৪
হাসানুল বলেছেন: খাইছে !!! ইরতেজা ভাইয়ের prediction তো সেই রকম
৬৭| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:০৭
(অ)গাণিতিক বলেছেন: ঐ তোমার ভ্রমন কাহিণী পড়ুম না!
দুঃখে মইরা যাইতেছি!
৬৮| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:৫৪
আছহাবুল ইয়ামিন বলেছেন: আছি ভালই। কালকেই তোমাকে আবিষ্কার করলাম ব্লগে। পরে একে একে পুরাতন লেখাগুলো দেখলাম। ভালই তো লেখ। আমাদের ডিপার্টমেন্টে এইরকম রত্ন আছে, ধারনাও ছিল না...
সামনে কম্পাইলার পরীক্ষা? তাহলে আর টেনসন কিসের??? পড়লে যা, না পড়লেও তাই। কেন, ইনকোর্স দিয়ে বুঝ নাই?
... কি, ভয় খাইলা নাকি? যাস্ট মজা করলাম। নিশ্চই ভাল হবে পরীক্ষা
বাকি পরীক্ষাগুলোও ভাল হোক - শুভকামনা রইল
৬৯| ২৪ শে মে, ২০০৮ রাত ৯:১১
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: নিদারুণ কষ্টে বুকটা ফেটে গেলো
হৃদয় চৌচির করে ফেলার দায়ে মাইনাস দিতে ইচ্ছা হচ্ছিল , কিন্তু অস্বীকার করতে পারিনা সত্যটাকে , ডুকরে কেঁদে উঠলাম , স্বীকার করে নিলাম , অন্যের ভালো লাগার অনুভূতিগুলোকে মূল্য দিলাম
অফ টপিক : এই পর্বের লেখাটা সবচেয়ে সুন্দর হয়েছে । কষ্টের কথাটা সত্যি
২৬ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:১১
যূঁথী বলেছেন: আহারে বেচারা।
৭০| ২৬ শে মে, ২০০৮ সকাল ৯:৫০
(অ)গাণিতিক বলেছেন: আর গল্প কৈ?
৭১| ২৬ শে মে, ২০০৮ রাত ৮:১০
মাহবুব সুমন বলেছেন: রয়ে সয়ে
৭২| ২৮ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:০৮
স্বাপ্নিক বলেছেন: "আমরা করব কোড ..."
জটিল
৭৩| ২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০০
শিশিরবিন্দু বলেছেন: হে হে বল্টু, চালিয়ে যা!
অফটপিকঃ প্রথম প্রথম মনে হচ্ছিল ভ্রমণ কাহিনী। একটু নিচের দিকে আসতেই দেখি সিদ্দিকা কবির'স রেসিপি!!
২৮ শে মে, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
যূঁথী বলেছেন: হা হা হা!! তোর সেন্স অফ হিউমারের তুলনা নাই রে ঢিলকা। লাভ ইউ।
৭৪| ২৯ শে মে, ২০০৮ রাত ১:০৬
দ্বিধা বলেছেন: ভ্রমনকাহিনী শেষে মুরগীর ঝোলে ঠেকসে...
২৯ শে মে, ২০০৮ সকাল ৮:৫৭
যূঁথী বলেছেন: তাই তো দেখছি। হে হে হে।
৭৫| ২৬ শে জুন, ২০০৮ রাত ১২:৪৯
পাগল কবি বলেছেন: আরেহ!! জরিনা?!?!?!
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে মে, ২০০৮ দুপুর ১:৫৭
অ্যামাটার বলেছেন: এত্ত স্লো ক্যান?
এক্কেবারে ঠ্যালাগাড়ি'র গতিতে ...
যাই হউক, মজা পাইসি, পেলাস...!!!