নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কাপুরুষ

এম. জাকারিয়া

একজন সাধারণ নাগরিক

এম. জাকারিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিশপ্ত "ইহুদী" জাতি নিয়ে কিছু কথা!

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ২:১২

এক অভিশপ্ত জাতির নাম হচ্ছে ইহুদী। এই জাতির অভিশপ্ত হওয়ার কারণ তারা নবী-রাসূলদের সাথে বেয়াদবি করতো, এমনকি অনেক নবীকে শহীদ পর্যন্ত করতো। (নাউযুবিল্লাহ) ইহুদীরা নিজেদের হযরত মুসা আলাইহিস সালাম এবং হযরত উজাইর আলাইহিস সালামের উম্মত বলে দাবি করে। তবে ইহুদীদের একটা বড় খাসলত বা স্বভাব হচ্ছে এরা সমস্যায় পড়লে আল্লাহকে গালি দেয়া শুরু করে। কিছুদিন আগে ইসরাইলে দাবানল লাগলে ইহুদীরা সৃষ্টিকর্তাকে গালাগালি শুরু করে দেয়। ইহুদীরা খুব বেহায়া জাতি হয়। বেহায়াপনায় ইহুদীরা অন্য বাতিল ধর্মগুলো থেকেও অনেক জঘণ্য। পুরো নগ্ন হয়ে গোসল করা ইহুদীদের খুব প্রিয় কাজ। পর্নোগ্রাফির আবিষ্কারকও হচ্ছে এ ইহুদীরা।
ইহুদীদের চেহারা উজ্জলতা বা আকর্ষণহীন ও গুপ্ত শয়তানের মত হয়ে থাকে। নারী-পুরুষ উভয়েরও চেহারার মধ্যে প্রাণহীনতা উল্লেখযোগ্য। বিশেষ করে প্রত্যেক ধর্মের শিশুদের মধ্যে নিষ্পাপ ভাব থাকে। কিন্তু ইহুদীদের ছোট শিশুরা এর ব্যতিক্রম। তাদের চেহারার মধ্যে ছোট অবস্থায় কেমন যেন অন্যরকম একটা ভাব থাকে, চেহারা হয় প্রাণহীন ও গুপ্ত শয়তানের মত। ইহুদীরা খুব ভীতু প্রকৃতির হয়। এরা এতটাই ভীতু যে সেনবাহিনীর সৈনিক পদে এরা খ্রিস্টানদের নিয়োগ দেয়।
লানতের কাণে ইহুদীরা পরগাছা টাইপের এক জাতি। এরা অপরের নির্ভরশীলতা ছাড়া বাচতে পারে না। ইহুদীরা কখন সামনা-সামনি আসে না। বর্তমানে এরা খ্রিস্টানদের উপর নির্ভরশীল। খ্রিস্টানরা হচ্ছে ঘোড়ার মত এবং ইহুদীরা হচ্ছে তার চালক। অনেক ইহুদী নিজেকে খ্রিস্টান পরিচয় দিয়ে থাকে। যেমন ই্উরোপ-আমেরিকায় অনেক ইহুদীর দুটি পাসপোর্ট থাকে, একটা খ্রিস্টান পরিচয়ে অন্যটা ইহুদী পরিচয়ে।
ইহুদী জাতি লানতগ্রস্ত হওয়ায় তাদের জন্মাহার সব সময় ঋণাত্মক। তাদের জনসংখ্যা দ্রুত কমে যাচ্ছে। তারা একেক যায়গায় একেক রকম বলে থাকে। কিন্তু প্রকৃত হিসেব সারা বিশ্বে এদের সংখ্যা এক থেকে দেড় কোটির মত হবে কিনা সন্দেহ। অধিকাংশ ইহুদী পুরুষ নপুংসক ও ধ্বজভঙ্গ হয়ে থাকে।
ইহুদীরা খুব হিংসুটে জাতি। নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালামের বংশ থেকে আসেন। কিন্তু ইহুদীর বলত, তিনি কেন হযরত ইসহাক আলাইহিস সালাম গোত্র থেকে আসেনি এজন্য তারা নবীজির বিরোধীতা করবে। (নাউযুবিল্লাহ)
অনেকে বলে থাকে ইহুদীদের মধ্য থেকে অনেক বিজ্ঞানী এসেছে। এটা পুরো ভুল। মুসলমানদের সমস্ত জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার কিতাবগুলো সংরক্ষিত ছিলো স্পেনে। খ্রিস্টানরা যখন স্পেন দখল করলো তখন তারা ঐ লাইব্রেরীগুলোও হস্তগত করে। কিন্তু সমস্যা ছিলো খ্রিস্টানরা আরবী ভাষা জানত না, কিন্তু ইহুদীরা জানতো। তাই খ্রিস্টানরা ইহুদীদের কাছে ঐ বইগুলো নিয়ে যায়। কিন্তু ইহুদীরা কূটবুদ্ধির সাহায্যে বইগুলো লুকিযে ফেলে। পরবর্তীকালে মুসলমাদের জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চার ঐ বইগুলো অনুবাদ করে ইহুদীরা ছড়ায়, আর এতেই সবাই বলে ইহুদীরা খুব জ্ঞানী জাতি।
হাদীস শরীফ অনুসারে ইহুদীরা ৭১ দলে বিভক্ত। সাধারন ইহুদী ধার্মীক বলতে কোর্ট-হ্যাট পরিহিত দাড়িওয়ালা হাদেরী ইহুদীদেরকেই দেখানো হয়। হাদেরী ইহুদীরা ধর্মকর্ম ছাড়া কিছু বোঝে না। হাদেরীরা অন্য ইহুদীদের দ্বারা নিপীড়ত হয়ে থাকে। ইহুদীদের উপসনালয়ের নাম সিনাগগ এবং তাদের ধর্মীয় নেতাকে বলা হয় রেবাই।
বায়তুল মুকাদ্দাস বা জেরুজালেমে ইহুদীদের একটা দেয়াল আছে। তার নাম ওয়েস্টার্ন ওয়াল বা ওয়েইলিং। ঐ দেয়ালে ইহুদীরা মাথা ঠুকে বিভিন্ন প্রার্থনা করে। যেমন কয়েক বছর আগে ইসরাইলে ভয়াবহ দাবানল লাগলে ঐ দেয়ালে মাথা ঠুকে তারা সৃষ্টিকর্তার’র কাছে আগুন নেভানোর জন্য কান্নাকাটি করেছিলো।
শেষ যামানায় যখন হযরত ঈসা আলাইহিস সালাম আসবেন, তখন তিনি ইহুদীদের হত্যা করবেন। ইহুদীরা মিথ্যা দাবি করে থাকে এ সময় নাকি ‘জারকাদ’ নামক এক বৃক্ষ তাদের লুকিয়ে রাখবে(এটা পুরো মিথ্যা কথা)। এজন্য কোটি কোটি জারকাদ বৃক্ষ লাগিয়ে বিশাল বনভূমি তৈরী করে রেখেছে ইসরাইল ।
ইহুদীরা চলে সহানুভূতি বেচে। এক হলোকাস্ট বেচে এখনো তারা খেয়ে যাচ্ছে। তবে খ্রিস্টানরা ইহুদীদের খুব ভয় পায়। কারণ ইহুদী জাতি যেখানে-সেখানে প্যাচ লাগায়। কূটজাতি ইহুদীদের নিয়ে প্রচুর কৌতুক প্রচলিত আছে । সবার শেষে ইহুদীদের নিয়ে একটা কৌতুক দিয়ে লেখা শেষ করলাম:
একদিন এক ট্রেনের কামরায় সফর করছিলো
এক ইংরেজ বুড়ি
এক জার্মান
এক রাশিয়ান
এক আমেরিকান ছুঁড়ি
এক ইহুদী পোলাপান
ইহুদী, রাশিয়ান আর জার্মান পরষ্পরকে আড়চোখে দেখছিল আর ভাবছিল এই লেডি দুটো না থাকলে আজ গাল দিয়ে ভুত ভাগানো যেত।
হঠাত ট্রেনটা একটা টানেলের মধ্যে ঢুকে গেল, সব অন্ধকার। সেই অন্ধকারের মধ্যে প্রথমে শোনা গেল চকাস করে চুমুর আওয়াজ। তার পরেই ফটাস ফটাস করে দুই চড়ের শব্দ।
ট্রেন যখন আবার আলোয় এল তখন দেখা গেল সবাই যেমন ছিল তেমন বসে আছে। এবার প্রত্যেকের মনের চিন্তাগুলো হল
ইংরেজ বুড়িঃ- হারামি দুটো চান্স পেয়েই শুরু করে দিয়েছে। দুটোর কোনটা কে জানে। চড় দুটো তেমন জোর হয়নি, গালে দাগ পড়ে গেলে ভালো হত।
আমেরিকান ছুঁড়িঃ- দুটোর কোনটা তা তো বোঝাই গেল না। সালা আমি থাকতে কিনা ঐ বুড়িকে চুমু দেয়! মাত্র দুটো চড়ে কি হবে, জুতোপেটা করা উচিত ছিল।
জার্মানঃ- নির্ঘাত সালা রাশিয়ানটার কাজ। ব্যাটা একটা চড় খেয়ে বেঁচে গেল। আরেকটা মনয় ভুল করেই আমার গালে পড়েছে।
রাশিয়ানঃ- সালা হিটলারের বাচ্চার শখ কতো? নিজে তো চড় খেলিই, মাঝ থেকে আমার গালেও একটা পড়ে গেল।
ইহুদী পিচকাঃ- নিজেই নিজের কবজিতে চুম্মা দিলাম, আর দুটোকে চড়ও দিলাম। লেডি দুটো না থাকলে আজ বেকুব দুটোয় কুকুর বিড়ালের লড়াই লাগিয়ে মজা দেখতাম! খুব বেঁচে গেলি। এই হলো ইহুদি।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.