নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অবুজের পেন্সিলের,, অল্প ভাঙ্গা গল্পগুলো

অাজব জাহাঙ্গীর

ক্ষুদ্র করো না হে প্রভু আমারহৃদয়ের পরিসর,যেন সম ঠাঁই পায়শত্রু-মিত্র-পর।

অাজব জাহাঙ্গীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার বক্ষে ঠিক কতজন পুরুষ স্পর্শ করেছে তা গুনে বলা দুস্কর

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

আমার বক্ষে ঠিক কতজন পুরুষ স্পর্শ করেছে তা গুনে বলা দুস্কর। তবে আমার সন্তান সম্ভবত তার মায়ের চোখের প্রতিটি জলের হিসেব রেখেছে। বাসে উঠতে-নামতে, মার্কেটে, ওভার ব্রিজে, ফুটপাতে এমনকি বোনের বিয়ের বড়যাত্রী বরনেও কিছু নাম না জানা হাত ছুয়ে গেছে আমায়। তারপরও ঠিক ঐ বাড়ির বউ হয়েই গিয়েছে আমার বোন। কি করার আছে ? কার লেখায় যেন পড়েছিলাম একদিন (শুভজিৎ হয়ত) – কোন এক রমণীর গায়ে হাত দেবার চেষ্টায় যখন এক যুবক অন্যদের মার খেয়ে অচেতন তখন সেই মহিলাকেই দেখা গেল পরম স্নেহে সেই যুবককে পানি খাওয়াতে। আমি এখনো জানি না ঠিক কি চায় তারা। শুধু জানি এ পাপের ভার যেদিন সইতে না পারবেন সেদিন মাথা গোঁজার জন্য একজন নারীর আঁচল ভীষণ জরুরী হয়ে পরবে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

আলপিন ম্যান বলেছেন: দুঃখজনক
লেখাটি হৃদয় ছুয়ে যায়।
একটা কথাই বলতে চাই----

" যে ব্যক্তি তার আশে পাশের নারিদের রানীর মত সম্মান করে, বুঝব সে কোন রানীর ঘরেই লালিত পালিত হয়েছে "

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

অাজব জাহাঙ্গীর বলেছেন: বলেছেন: এত সুন্দর কমেন্ট দেয়াতে আমি ধন্যবাদের ভায়া হারিয়ে ফেলেছি,,,,,,,অনেক ভালোবাসা রইলো তোমার জন্য ভালো থেকো ।

২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

Maruf Ahmed বলেছেন: খুব বেশি বুঝতে পারলাম না ।

৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: সবাই লক্ষ্য রাখবেন আপনার সন্তান কোনমতেই যেন ছাত্রলীগের পাল্লায় না পড়ে - তাহলেই হবে - আর কিছুর প্রয়োজন নেই।

৪| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:১৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: এ পাপের ভার যেদিন সইতে না পারবেন সেদিন মাথা গোঁজার জন্য একজন নারীর আঁচল ভীষণ জরুরী হয়ে পরবে।

চমৎকার বলেছেন। প্রথম লাইক +++++

৫| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৩১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন লিখছেন। কথা সত্যি

৬| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪০

জেন রসি বলেছেন: চমৎকার বলেছেন।

৭| ২৭ শে মে, ২০১৫ রাত ১১:০০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: প্রতিটা ঘটনাই সত্যি। তিতুমির কলেজ, বাংলা কলেজ বা ঢাকা কলেজের মাস্যলম্যানরা কারও কাছ থেকে এক টাকা বেশী নিলে সেই বাস ভাঙ্গার জন্য ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে থাকবে, কিন্তু মা-বোনের ইজ্জতে হাত দিলে আর তাদের দেখা পাবেন না।
ওরা চাইলে মেয়েদের জন্য অনেক সেফ করে তুলতে পারে এই রাস্তাগুলো। এমন না যে ওরা একই স্বভাবের, ওদের ম্যাক্সিমামই জানে না আসলে। অনেক সময় কাটিয়েছি এই কলেজ গুলোতে, তাই এদের সম্পর্কে জানি। তাদের খালি ধারণা দিতে হবে শহীদ মিনারে বসে আড্ডা দেবার চেয়ে, এই রাস্তায় মা বোনের ইজ্জত রক্ষার দায়িত্ব তোদের, এরা এগিয়ে আসবে বলেই আমার বিশ্বাস।
টানা এক মাস দুই চারটা কুকর্মে জড়িত কন্ডাক্টর, হেলপার ধইরা নলির উপর বাড়ি মারলে এরা নিজেরাই বাসে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.