![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি রিজভান হাসান। ডাক নাম আকাশ আর ব্লগ নিক আকাশ_পাগলা নিয়ে চলছি বেশ কিছু বছর। আমার স্থায়ী ঠিকানা হল http://wings.rizvanhasan.com । আমন্ত্রণ রইল। সারাটাদিন অনেক কারণে বাধ্য হয়ে আর্টিফিশিয়াল সুশীল ভড়ং ধরে রাখতে হয়। ব্লগে আসি তাই হাঁফ ছাড়তে। এভাবেই তাই ব্লগটা এখন নেশা। দরকার হলে উচিৎ কথা বলে আজীবনের জন্য ব্যন হয়ে যাবো, কিন্তু কখনও সুশীল ভাব নিতে চাই না। বাস্তবে যেই দোষে মানুষকে বলি, "সবারই নৈতিক ব্যাপারগুলো খেয়াল রাখা উচিত।" ব্লগে এসে সেই ব্যক্তিকে সেই দোষেই বলতে চাই, "আইজকা তোরে খাইছি। তুই কত বড় হ্যাডম আইজকা দেখুম!" এমনটা ভাবার কারণ নাই যে, মনিটরের ভিতরেই শুধু গলাবাজী করি। সবখানেই আমি প্রতিবাদী চরিত্রগুলোর প্রতিনিধিত্ব করতে চাই। কিন্তু আমরা আসলে স্বপ্নে না সমাজে বাস করি, তাই সবখানে আর পেরে উঠি না। আমার শাস্তি যে অনেকের কষ্ট। কিন্তু যখনই সুযোগ পাই ফুঁসে উঠি, ফুঁসে উঠতে চাই। একদিন ঠিক দাঁড়িয়ে যাবো সবার মাথার উপর, তখন আর কেউ আটকাতে পারবে না। (আমার অনুমতি ছাড়া আমার কোন পোস্ট বা পোস্টের অংশবিশেষ অন্য কোথাও ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ)
(১ম সেকেন্ড-১৫তম সেকেন্ড) একটা ছেলে ঘুম থেকে উঠল। পাশে দেখা যাবে একটা ডিজিটাল ঘড়ি। এলার্ম বাজতেছে। কালো ঘড়িতে লাল ফন্টে সময় দেখাচ্ছে। ঘড়িতে ৮ টা বাজে।
ছেলেটা চটজলদি রেডি হয়ে নিল। ব্রাশ করতে বাথরুমে ঢুকল। বের হতে হতে পাউরুটি টোস্ট হল।বাথরুমের ভেতর থেকে ড্রেস পাল্টিয়েই বের হয়েছে। মুখে কোনভাবে ঢুকিয়ে হাতে পানির বোতল নিয়ে ভোঁ দৌঁড়। বাসার সামনে যেয়ে দৌঁরেড় মাঝেই নিজের কপালটা চাপড়ে আবার বাসায় ফেরত আসল,এবার ফেলে যাওয়া কলেজের ব্যাগটা নিয়ে আবার দৌঁড়। বাসার সামনের রাস্তাতেই বাসটা দাঁড়িয়ে আছে। ও উঠল আর ছেঁড়ে দিল। কোন সিট খালি নেই, শুধু পেছনের একটা বাদে। ও চারিদিকে তাকিয়ে ওখানে ধপাস করে বসল। নিচের দিকে তাকিয়ে ঘুমে ঢুলুঢুলু অবস্থায় বসে রইল।
ছেলেটা ক্লাস করতেছে। ফিলোসফি ক্লাস। স্যার কী যেন বোঝাচ্ছেন। পেছনের বোর্ডে মার্কার দিয়ে কিছু লেখালেখি আছে। টাইম এন্ড টাইড ওয়েইট ফর নান। টু বি এ পারফেকশনিস্ট অনলি ইউজ দ্যা টাইম পারফেক্টলি। ওনলি ওয়ান মিনিট ডিলেয় ক্যান চেঞ্জ ইউর লাইফ।
(১৬তম সেকেন্ড -২১ সেকেন্ড ) সেই আগের দৃশ্যগুলোরই কিছু স্টিল পিকচার পর পর বেশ কয়েকবার দেখানো হবে। বুঝানো হবে, একই জিনিস একই রুটিন ঘটছে ত ঘটছেই। তবে, স্যারের পেছনের বোর্ডের লেখা পরিবর্তন হবে। একবার কিছু সমীকরণ, একবার বলবিদ্যা। মানে বুঝা যাবে, সময়ের ফ্লো টা এগিয়ে চলছে।
(২২তম সেকেন্ড থেকে – ৪৫তম সেকেন্ড) ছেলেটা ঘুম থেকে বিরক্ত চোখে উঠল। পাশে সেই ঘড়িটাই। সেখানে ৮ টা ১ বাজে। ছেলেটা চিৎকার করবে, ধ্যাৎ।
ছেলেটা তাড়াহুড়া করে ব্রাশ করে, খেয়ে দেয়ে দিবে দৌড়। কিন্তু বাসার সামনের রাস্তায় সে যেতে যেতে তার সামনে দিয়ে বাস চলে যাবে। কারণ সে ১ টা মিনিট লেইট।
ছেলেটা সাথে সাথে গ্যারেজে দৌড় দিয়ে সাইকেল বের করবে। প্রাণপণে বাসের সাথে পাল্লা দেয়ার জন্য জোরে জোরে আর শর্টকাট দিয়ে কলেজের পথে যেতে থাকবে।
যেহেতু সে শর্টকাট দিয়ে যাচ্ছে আর এই রাস্তা দিয়ে সব সময় যায় না, তাই চারিদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে যাচ্ছে। উপরের একটা ব্যালকনীতে হঠাৎ একটা মেয়ে তার চোখে পড়ল। মেয়েটা দাঁড়িয়ে আছে ওখানে। ছেলেটা ঘ্যাস করে সাইকেল থামাল আর হাঁ করে উপরের দিকে তাকিয়ে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে রইল।
এমন সময় একটা গাড়ি দেখা যাবে। যেটা খুব দ্রুত বেগে এই রাস্তা দিয়েই আসছে।
(৪৬তম ও ৪৭তম সেকেন্ড)স্ক্রিন অন্ধকার। কোন একটা সংঘর্ষের আওয়াজ শোনা যাবে।
(৪৮তম - ৫১তম সেকেন্ড )স্ক্রিনে আবার যখন আলো আসবে, দেখা যাবে ছেলেটা মাটিতে শুয়ে আছে। মেয়েটা দৌড়ে নিচে নামছে।
(৫২তম ও ৫৩ তম সেকেন্ড) দুই সেকেন্ডের ফ্লাশব্যাকে দেখানো হবে, ছেলেটা মেয়েটার দিকে তাকিয়ে ছিল। মেয়েটার চোখে হঠাৎ করে ভয়ের ছাপ দেখে ও লাফ দিয়ে সরে যায়। আর সেই মুহূর্তে গাড়িটা সামনে দিয়ে হুঁশ করে বেড়িয়ে যায়। কিন্তু হঠাৎ পেছনের দিকে লাফ দেয়ায় ছেলেটা নিচে পরে যায়।
(৫৪তম - ৫৯তম সেকেন্ড) এতক্ষণে যখন মেয়েটা দৌড়ে নিচে নেমে এসেছে, দেখা গেল ছেলেটার কিছু হয় নি। সে হাত পা ঝেড়ে উঠে দাঁড়ালো। মেয়েটা তার সামনে এসে স্থির দাঁড়িয়ে গেল। ছেলেটা একটা বোকা হাসি দিয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকল।
শুটিং এর পরে অবশেষে পুরো মুভিটাকে ১৫% ফাস্টার করে দেয়া হবে। এতে পরিচালক,প্রযোজক,কাহিনীকার ও চিত্রনাট্য পরিকল্পনাকারী, অভিনেতাদের নাম, কৃতজ্ঞতা দেখানোর সময় পাওয়া গেল। এতে যদি আরও দুটো সেকেন্ড বেশি লাগে, না হয় লাগল !! এক পেজেই ত সব দেখানো যাবে মনে হচ্ছে।
- - - - - - - - - -
আরেকটা আছে মাথায়। প্লাটফর্ম অবশ্যই বিদেশী।
(১ম – ১৭তম সেকেন্ড)এখানে শুরুতে একটা ছেলেকে এমন ভাবে ফোকাস করা হবে যে সেই হিরো। মানে হিরোইক ভাব সাব থাকবে আর কি! অফিসে কাজ করছিল এমন সময় তার সেলফোনে একটা কল আসল। সেলফোন থেকে শোনা গেল, “আপনার ও নেগেটিভ ব্লাড ইজ মাস্ট এন্ড আর্জেন্ট। দুজন গুরুতর রোগী নিয়ে আমাদের একটা হেলিকপ্টার বিশ কিলো সামনের একটা রুট দিয়ে যাবে। আপনি ঠিক সতের মিনিটে ওখানে পৌঁছাতে পারলে আপনাকে নিয়ে যেতে পারব। কপ্টারে রোগী আছে তাই লেট করা যাবে না।”
(১৭তম - ১৯তম সেকেন্ড) কোন একটা মানসিক হাসপাতালের পোশাক পড়া একটা মেয়ে ছাদের কিনারায় বিপজ্জনক ভাবে দাঁড়িয়ে আছে। এক হাতে সেলফোন, কানে দিয়ে আছে।পিছনে কিছু নার্স, একটু দূরে।
(২০তম ও ২১তম সেকেন্ড) একটা ফ্রক পড়া বাচ্চা মেয়ে হাসপাতালের বেডে শুয়ে আছে। চোখ বন্ধ। পাশে দুজন ডাক্তার দাঁড়িয়ে আছে।
(২২তম ও ২৩তম সেকেন্ড) একটা খালি গলি। একটা ছেলে সাইকেলে হাতে ধরে পাশে দাঁড়িয়ে আছে। দৃষ্টি উপরের ব্যালকনির দিকে একটা মেয়ের প্রতি(প্রথম মুভি থেকে)। হঠাৎ হিরোর গাড়ি হুঁশ করে ছেলেটার সামনে দিয়ে বেড়িয়ে যাবে।
(২৪তম – ২৬তম সেকেন্ড) হাসপাতালের ছাদে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটা আরও এক পা আগালো। পিছনের একটা নার্স প্রায় আর্তচিৎকার করে উঠল। মেয়েটার হাতে সেলফোন। বলতেছে, “আমি গান শোনাবো।তুমি আসবে না?”
(২৭তম ও ২৮তম সেকেন্ড)দেখা যাবে হিরো বিশাল জামে পড়ে গেছে। ও গাড়ি রেখেই রাস্তায় দৌঁড়ানো শুরু করল।
(২৯তম সেকেন্ড - ৩৫তম সেকেন্ড) হিরো দৌঁড়াচ্ছে। একটা ছোট্ট গ্যাস স্টেশনের সামনে একটা মটর বাইক দেখতে পেল। ও উপরের দিকে তাকিয়ে সৃষ্টিকর্তাকে ধন্যবাদ দিল। আর কিছু না ভেবে মটর বাইকে উঠে পড়ে। পিছনে একটা লোক চিৎকার দেয়। মটর বাইকের মালিক সে। হিরো রিপ্লাই দেয়, “আই’ল গিভ ইট ব্যাক উইদ মানি।”
(৩৬তম –৪০তম সেকেন্ড) হিরো অবশেষে পৌঁছাল। দৃশ্যটা হবে এরকম যে, হিরো একটা মাঠের মাঝে পৌঁছেছে। মটর বাইকটা থেকে নামল। এরপর একটা কাটসিন (ইউটিউব থেকে নেয়া), সেখানে দেখানো হবে একটা হেলিকপ্টার মাটি থেকে আকাশে উঠল। উড়ে গেল। মানে, হিরো ওই হেলিকপ্টারে উঠতে পেরেছে। মটরবাইক টা মাঠে পড়ে রইল।
(৪১তম – ৫৬তম সেকেন্ড) সেই হাসপাতালের ছাদে থাকা মেয়েটা সেলফোনে কথা বলছে।ও পাশতথেকেও একটা ছেলের কণ্ঠ শোনা যাচ্ছে।
>আই ওয়েইটেড অন মাই লাইফ। ইউ নেভার কেইম।
-প্লিজ বিশ্বাস কর, আমি রাস্তাতেই আছি। ৫টা মিনিট সময় দাও। আমার মটর বাইকটা চুরি গেছে। আমি ট্যাক্সি খুঁজছি, পাচ্ছি না।
>আমি জানি তুমি অনেক দূরে। তুমি মিথ্যেবাদী।
-আজকে সত্যি বলছি। প্লিজ আই নিড অনলি ৫ মিনিটস। মটর বাইকটা থাকলে আমি এতক্ষণে পৌঁছে যেতাম। আমি দৌঁড়াচ্ছি, ট্যাক্সি খুঁজছি।
>সরি।
(৫৭তম ও ৫৮তম সেকেন্ড) ২০তম ও ২১তম সেকেন্ডে যেই ফ্রক পড়া বাচ্চা মেয়েটাকে দেখানো হয়েছিল, এবার, আবার ওকে ফোকাস করা হবে। একটা বেডে শুয়ে রক্ত নিচ্ছে। পাশের বেডে হিরো, যে এত কষ্ট করল এটুকুর জন্য। হিরো উপরের দিকে তাকিয়ে আছে। বাচ্চা মেয়েটা অজ্ঞান, হিরোর মুখে হালকা হাসি।
(৫৯তম – ৬০তম সেকেন্ড) মানসিক হাসপাতালের সামনের রাস্তাটায় হাসপাতালের পোশাক পড়া সেই মেয়েটা শুয়ে আছে। চারপাশে রক্ত। শি হ্যাজ কমিটেড সুইসাইড। ছাদের উপরেই রেলিং ঘেঁষে সেলফোনটা রয়ে গেছে। উপর থেকে দেখানো হচ্ছে নিচের রাস্তাটা।
শুটিং এর পরে অবশেষে পুরো মুভিটাকে ৫% ফাস্টার করে দেয়া হবে। এতে পরিচালক,প্রযোজক,কাহিনীকার ও চিত্রনাট্য, পরিকল্পনাকারী, অভিনেতাদের নাম, কৃতজ্ঞতা দেখানোর সময় পাওয়া গেল। এতে যদি আরও দুটো সেকেন্ড বেশি লাগে, না হয় লাগল !! এক পেজেই ত সব দেখানো যাবে মনে হচ্ছে।
[পুরো ব্যাপারটা হল, মানে বুঝা যেন যায়, যে সিনেমার হিরো তার হিরোইক কাজ দিয়ে একটা মেয়েকে বাঁচাতে যেয়ে যেসব স্টান্ট করে; সেটা ফলো করার কিছু নাই। এতে আরেক জায়গায় আরেকজন ভিলেইন হয়ে গেলো।]
** Click This Link এইখান থেকে অণুপ্রাণিত।
সারাদিন ভেবে এই দুটা বের করলাম।
© আকাশ_পাগলা
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
২| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৮:০৭
নতুন রাজা বলেছেন: তুলনামূলক ভাবে দ্বিতীয়টা ভালো মনে হচ্ছে...
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৮:১১
আজম বলেছেন: হুম......অনেক মজার।
ভালোই হইছে...
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যানক্স ভাই।
৪| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৮:৪১
সামিউর বলেছেন: ২য়টা অসাধারণ হবে । ১ম টাও খারাপ না। কবে শুরু করবা?
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: বানাইছিলাম ত ব্লগার রাজীব এর জন্য। আমার পোস্টে উনার পোস্টের লিংক দেয়া আছে। উনার যদি ভাল লাগে, তাহলে ত উনিই বানাবেন। আর, যদি উনার ভাল না লাগে, তাহলে ভাবতেসি আমিই বানাবো। সম্ভব হলে এই মাসের মধ্যেই কিছু একটা শুরু করে দিব। কারণ, কালকে থেকে সেমিস্টার শেষ।
ঢাকায় আছেন? তাইলে হেল্পাইতে পারেন, যদি ফ্রি থাকেন।
৫| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৮:৪৩
পরিবেশবাদী ঈগলপাখি বলেছেন: টাইম নিয়ে চিন্তা করবেন না ( ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি ), কিছুদিন আগে আমার ও একই হাল হয়েছিলো , একমিনিটের একটা ছবি বানাতে গিয়ে ( প্র্যকটিশ ফিল্ম , ট্রেনিং এর জন্য ) একমিনিটের ঠেলায় ছবিটা ভালো হয় নাই, আর যারা এক মিনিট ওভার করে ১ মিনিট ২০/২৫ সেকেন্ড করেছে ওদের গল্প ভালো হয়েছে ।বিষয় ছিলো street vendor (nepal)
আপনার বোঝার জন্য লিঙ্ক দিয়ে দিলাম
১।আমাদের গ্রুপ এর ছবি (পাক্কা ১ মিনিট )
২. অন্য গ্রুপ এর ছবি (১ মিনিটের বেশি , কিন্তু গল্প টা সম্পুর্ন হয়েছে )
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যানক্স।
বানাইছিলাম, ব্লগার রাজীব নন্দীর জন্য। উনার ত এসাইনমেন্টই ছিল যে, এটা ১ মিনিটে শেষ করতে হবে। এখন যদি টাইম বাড়িয়ে দেই, তাহলে কেমন হল !!
আপনার ত এই লাইনে অভিজ্ঞতা আছে। একটু বুদ্ধি টুদ্ধি দিয়ে হেল্প কইরেন। ঢাকায় থাকেন?
আমার লেখার ভুল ত্রুটি একটু বের করে দিলে খুশি হব, যেহেতু আপনি আগে বানিয়েছেন।
৬| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৮:৫২
চতুষ্কোণ বলেছেন: ২ নংটা বেশী ভালো লাগলো
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৭| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৮:৫৫
মাহ্মুদুর রহমান নাহিদ বলেছেন: ২য়টা অসাধারণ হবে ।
এর পর আইডিয়া লাগলে আগে ভাগে জানাবেন।
কতো আইডিয়া ই তো মাথায় আসে, আবার ভুলে যাই।
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যানক্স।
আসলে, কত আইডিয়া থাকে। শেষমেষ গুছিয়ে উঠতে পারি না।
৮| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৯:০৫
আহমাদ-২০০৫ বলেছেন: ভাল হইছে
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:২৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ৯:১৫
সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: আমার কাছে প্রথমটাই ভালো লেগেছে, রোমান্টিকতা আর চক্রের মিশ্রন।
নাম হতে পারে : দ্যা সার্কেল এন্ড এ /উইথ লিটল ডেবিয়েশন
দ্বিতীয়টায়: একটা গড়তে গিয়ে আরেকটা ধ্বংস করা হয়েছে।
নাম হতে পারে : সৃষ্টি এবং ধ্বংস বা দ্যা আদার সাইড অব ক্রিয়েশন/ডেসট্রয়
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:৩৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আরে আপনার নাম দুটো ত দারুণ হইছে। বিশেষ করে প্রথমটা। আমি এখনও নাম ঠিক করি নি। কিন্তু মনে দুটা নাম ধরসে।
১ম টাঃ লেইট = ব্যাড!! সেইজ হু ?
২য় টাঃ ডিপ লুক অন এ হিরোইক স্টোরি
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১০| ০১ লা মে, ২০১০ রাত ১১:১১
নিঃসঙ্গ যোদ্ধা বলেছেন: দুটা আইডিয়াই ভালো। গুড লাক ...
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:৪৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ১:২২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মাথায় ঢুক্তেছে না...আবার পড়তে হবে.....
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৯:৪৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: পড়া শেষে জানাইয়েন।
ভাল থাকবেন।
১২| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ২:০১
নিশাচর নাইম বলেছেন: ২য়টা অসাধারণ হবে
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৩| ০২ রা মে, ২০১০ সকাল ৭:৪২
অলস ছেলে বলেছেন: বাপরে, কত্ত কঠিন কাজ এই চিন্তা করা। পড়তে গিয়েই তো কান দিয়ে ধোঁয়া্ বেরোবার যোগাড় হলো আমার। প্রথমটা ভালো লাগছে কেন জানি। কিন্তু পরেরটা পাবলিক খাবে, রুমান্টিকতা এট্টু বেশি, আর পরিণতি শকিং তাই, যদিও সিনেমাতে এভাবে সব ঘটে, তারপরও সবাই চেয়ে যায় তাই।
০২ রা মে, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সিনেমাতে কিন্তু আমরা দেখি হিরো নিজের প্রয়োজনে অনেক কিছু অনৈতিক কাজ করছে আর আমরা সেটা নিয়ে ভাবি না একবারও।
ধরেন, হিরোকে অন্যায় ভাবে জেলে ঢুকানো হল। অথবা ইংলিশ হিরো কোন একটা রাজার দুর্গ আক্রমণ করবে। সেখানে জেলের প্রহরী বা দুর্গের গার্ডকে হিরো সাইলেন্ট কিল করে। আর এসব সিন ২ সেকেন্ড হয়।
কখনই মাথায় থাকে না যে, যেই প্রহরীকে মারল, সে ত ভিলেই না। সে ত গার্ড বা পুলিশ। তার ফ্যামিলি থাকবে, পোলাপান থাকবে। স্বপ্ন থাকবে।
২য় টাতে হালকাভাবে এমন একটা ডিফারেন্ট এঙ্গেল তৈরিক করতে চেয়েছি।
----
এটা লেখা কঠিন গল্পের চেয়ে। কারণ, মাথায় ছিল আমি এমন জিনিস শুটিং করতে পারব কী না! বা কারও পক্ষে এই ব্যাপারটা অভিনয় করা সম্ভব কী না। আর, মিনিট শেষের টেনশন ত ছিলই।
--
পড়ার জন্য থ্যানক্স বস।
১৪| ০২ রা মে, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮
সিষ্টেম ইন্জিনিয়ার বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১ম টাঃ লেইট = ব্যাড!! সেইজ হু ?
আপনার এই নামটাও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।
ভালো থাকবেন।
০২ রা মে, ২০১০ বিকাল ৫:০২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন, ধন্যবাদ।
১৫| ০২ রা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬
সামিউর বলেছেন: আমি অলটাইম ফ্রি ভাইয়া.....। ক্লাস এখোনো শুরু হয় নাই। আর আমি ঢাকাতেই থাকি।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৩:১৭
আকাশ_পাগলা বলেছেন: তাইলে ত হইলই।
১৬| ০২ রা মে, ২০১০ রাত ৯:১৬
বড় বিলাই বলেছেন: ২টাই ভালো।
আর বিলেটেড হ্যাপি বাড্ডে।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৩:১৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বস/আফা।
১৭| ০৩ রা মে, ২০১০ রাত ১:২৮
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: অনেক মজার।৮কে ৯ করা হল
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৩:১৮
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
৮ কে ৯ করার জন্য কৃতজ্ঞতা।
১৮| ০৩ রা মে, ২০১০ রাত ২:২৪
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: দুটোই তো ভাল লাগল! এ ব্যাপারে তেমন একটা পড়াশোনা নাই, না হলে বানানোর একটা প্ল্যান করা যেত। আমারে ডাইকো দরকার হইলে।
০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৩:১৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আমারও এ ব্যাপারে পড়াশোনা নাই।
কিন্তু শখ করতে ত দোষ নাই।
আরও ইজি কইরা লিখুম। মাথায় আরও কিছু নিয়া ঘুরতেসি।
১৯| ০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৩:২৬
গুরুভাই বলেছেন: ইদানিং শুকনাও টানতাছেন মনে লৈতাছে
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:২৯
আকাশ_পাগলা বলেছেন: মাত্র ত ১৫ টাকা। খাইলাম না হয় মাঝে মধ্যে, সমস্যাটা কী?
আপনার টা ত আর মাইরা খাই না।
আপনারটা আপনি খান, আমারটা আমিই খাই।
২০| ০৩ রা মে, ২০১০ রাত ৩:৫৩
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: কিসের ভিত্রে কি!
০৩ রা মে, ২০১০ বিকাল ৩:৩১
আকাশ_পাগলা বলেছেন: হ সেটাই।
এক্সাম শেষ হল।
এখন আমি ফ্রি।
২১| ১২ ই মে, ২০১০ রাত ৯:৩৬
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: আপনার কমেন্টের জবাব। অনেক কিছু লিখতে গিয়ে দেরি হয়ে গিয়েছিল।
************************ আপনাকে পেয়ে আমি খুশিতে বাক বাকুম। আমি কিন্তু অনেক নাম আপনার পোস্ট থেকেই পেয়েছি। আমিও এনিম এর পাগল যখন থেকে মুভি ডাউনলোড করা শিখেছি সেদিন থেকে আমার এনিমেশন নেয়া শুরু। আগে তো টিভি তে হুট হাট মাঝে মাঝে দেখতে পেতাম। এখন নিজের ইচ্ছে মত দেখতে পারি
এখানে সব এলো মেলো করে দেয়া। তেমন সাজানোর সময় পাইনি। আপনার র্যাঙ্কিং ও ঠিক আছে।
ভাইয়া সবাইকে যখন দেখান। এখন থেকে ভাল কিছু দেখলে আমাকেও জানাবেন
আমি যেগুলো দেখেছি সব গুলোই এখানে আছে। আমি নতুন বলে এখনও অনেক কিছুই দেখা হয়নি
সার্ফস দেখিনি। নাম যখন পেলাম এটাও দেখে ফেলব
ওয়ালটয উইদ বাশির এর নাম আমি আগেই পাইছি। কিন্তু আমি কোথাও খুঁজে পাইনি ডাউনলোড করার জন্য। স্টেজভু তে পেয়েছিলাম একটা লিঙ্ক কিন্তু কাজ করে না।
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১২:০২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাঙ্কস। আমি পরে আসছিলাম।
আমি স্টেজভু থেকেই ওয়ালটজ উইথ বাশির দেখছিলাম। ফ্রেঞ্চ ভাষা কিন্তু ইংরেজি সাবটাইটেল। তবে, সমস্যা হবে না। ধীরস্থির কথাবার্তা।
জাপানীজ এনিমেশন মুভি গুলার একটা প্রবলেম দেখবেন কমন। কেন যেন ওরা ফ্যান্টাসীকে একটা রিয়েলিটি ভাব দেয়ার চেষ্টা করে। দ্যা গার্ল হু লেপ্ট থ্রু টাইমে দেখেন। শেষটার শুরুটা মজা না।
পনিয়ো দেখেন। প্রথম অর্ধেক অসাধারণ সুন্দর। কিন্তু শেষ অর্ধেক বেশি সিম্পল।
বা বেশিরভাগ জাপানীজ মুভি দেখবেন ফ্যান্টাসী গুলার মাঝে রহস্য ধরে না রেখে সেটাকে রিয়েলিটিতে এনে ফেলে। এইটা মাঝে মাঝে খুব বোর লাগে।
একটা সিম্পল শট ওরা খুব ফ্যান্টাসী স্টাইলে দেখায় আবার পনিয়োতে ফ্যান্টাসীগুলা বেশি সিম্পল দেখায়। যেমন, সউসকের মা পনিয়োকে গোল্ডফিশ হতে মানুষ হয়ে যেতে দেখল। কিন্তু অবাক হল না মোটেও। কেমনটা লাগে !! এটুকুর আগ পর্যন্ত এত্ দারুণ ছিল যে আশা অনেক বাড়িয়ে দিয়েছে।
তবে, ওদের কাহিনীতে টুইস্ট গুলি দারুণ আসে। আর রিয়েলিটি বেইজড মুভিগুলা ত লা জওয়াব। মিলেনিয়াম একট্রেস ত যেকোন হলিউড রোমান্টিককে হার মানাবে।
২২| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১২:০৮
সৌম্য বলেছেন: ২টাই কঠিন!
১৩ ই মে, ২০১০ রাত ১২:৫৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: সিম্পলি থ্যানক্স।
২৩| ১৩ ই মে, ২০১০ রাত ২:৩৪
বাবুনি সুপ্তি বলেছেন: হুম ঠিক। কিন্তু এত জীবন্ত লাগে। সামান্য কাজও দেখে মনে করে দেয় সত্যি কেউ। পনিও তে ভাঙ্গা বেড়ার ফাক গলে পিচ্চি ছেলেটা যাচ্ছে। স্টুডিও গিবলির কাজ গুলোর ভক্ত হয়ে গেছি আমি ।
১৩ ই মে, ২০১০ ভোর ৬:২৪
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আসলেই।
জাপানের বেশির ভাগ ভাল মুভিই ওদের তৈরি করা।
২৪| ১৪ ই মে, ২০১০ রাত ১:১৮
নকীবুল বারী বলেছেন: বানাই ফালান....
১৫ ই মে, ২০১০ রাত ১২:০৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: জ্বী, ধান্দায় আছি।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
২৫| ১৮ ই মে, ২০১০ সকাল ১১:২৩
বোহেমিয়ান কথকতা বলেছেন: জোশ! চলুক!!!!
একটা শর্টফিল্ম দেখছিলাম না sign দেখছিলা? জটিল লাগছিল ৮/১০ মিন ছিল মনে হয়
স্টার মুভিজ এ স্পিলবার্গের প্রযোজনায় একটা কম্পিটিশন ছিলো ডিরেক্টর নির্বাচনের ১ মিনিটের মুভি বানানো!
কী সুন্দর গল্প বলা!!
২০ শে মে, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যানক্স।
২৬| ২২ শে মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩২
কাঙাল মামা বলেছেন: মামা ভালো আছো? অনেকদিন তোমার খোজ নেই না। আমারও ব্লগে আসা হয় না। হঠাত তোমার, প্রিয়তমেষু - এদের কথা মনে পড়লো
২২ শে মে, ২০১০ রাত ১১:২২
আকাশ_পাগলা বলেছেন: এই ত বস, কোন রকম আছি।
আমিও খুব কম কম আসি।
ডেইলি হয়ত আসি, কিন্তু ৫-৬ মিনিটের বেশি থাকতে পারি না।
আপনার অবস্থা কী??
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: আহা, বসরে দেখিনা কত দিন !!
২৭| ২৬ শে মে, ২০১০ রাত ১১:১৬
সাইফুল্যাহ কামরুল বলেছেন: Click This Link
২৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:০০
আকাশ_পাগলা বলেছেন: যা চাইছি তাই পাইনি।
এনি ওয়ে, থ্যানক্স।
২৮| ২৯ শে মে, ২০১০ ভোর ৪:৩৬
সাগর রহমান বলেছেন: সুন্দর গল্প বস্। বানানো পর লিংক দিতে ভুলবেন না কিন্তু।।
৩০ শে মে, ২০১০ রাত ৯:২৩
আকাশ_পাগলা বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৯| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৯:৪৭
নীল কষ্ট বলেছেন: সিনেমা ব্যাপরটা বোঝা হয় কম।
প্রথমটা ভালোই
০৭ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১০:৪৬
আকাশ_পাগলা বলেছেন: থ্যাঙ্কস।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা মে, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৯
তাশমিয়া বলেছেন: ২য় টা বেশি জোস।