![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঈশান বায়ূ অগ্নি নৈঋত ২০২২/০৯
আমাদের গোপাল ভাঁড়ের গপ্পো
.........................................
জরু কা গোলাম
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র একদিন রাজসভায় যাইতে যাইতে শুনলো থামের আড়ালে দুই মন্ত্রী ফিসফিস করতাছে, "বিচার আর কি অইবো? আমগো মহারাজ তো আবার স্ত্রী-র ভাউড়া।
রাজা কৃষ্ণচন্দ্র খুব "mind" খাইলো, এক্কেবারে তার “ego"-তে গিয়া লাগলো।
রাজায় মনে মনে “determined" হইলো, তুরন্ত একটা “census" করতে হইবো,
একা রাজা কৃষ্ণচন্দ্রই বৌয়ের পেয়াদা না আরও মাগীর মুরিদ আছে।
পরদিন সকালে হাটবারে ডেরা পিটাইয়া ঘোষণা করা হইল, “রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের ফরমান !, আগামীকল্য বিহানে রাজবাটির সম্মুখ প্রান্তরে দুই প্রস্ত সারি হইবে।
প্রথম সারিতে দন্ডায়মান হইবে স্ত্রৈণ্য পুরুষ। (যদি ডান্ডা থাকে আর কি)
দ্বিতীয় সারিতে উদয় হইবে সেই ব্যাটা ছাওয়াল, যে বিবিরে ডরায় না।"
নর-দিগের কর্কশ কোলাহলে প্রত্যুষেই মহারাজের সুখনিদ্রায় ব্যাঘাত হইলো।
অলিন্দে আসীন হইয়ারাজা দেখিল প্রথম সারি নর-লোকে লোকারণ্য।
দ্বিতীয় সারিতে শীর্ণকায় একজন মাত্র “he man"
রাজা আপ্লুত হইয়া সেই একমেবাদ্বিতীয়ম পুরুষকে সম্ভাষণ করিল,
“ওহে কৃশকায়, অযুত মর্দার “স্বপ্ন সারথী” নিকটে আইস,
কহ, কিভাবে তদীয় স্ত্রীকে বশে আনিয়াছ ?”
ডান্ডাধারী কৃশকায়ঃ বশে আর আনবাম কি ? বউ আমারে কইলো, যেইহানে ভীড় ভাট্টা বেশি অইহানে খাড়াইবা না, বউয়ের কথা না হুনলে ডান্ডা অবশ হইয়া যায়, মন বেহুশ হইয়া পড়ে।
তাই খাড়াইছি তফাতে”
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ধন্যবাদ।
নতুন বোতলে পুরনো মদ।
এই ভাষার নীরিক্ষা বন্ধুদের পেজে চালিয়ে বেশ প্রশংসা পাচ্ছি।
বিশেষ করে ঢাকাইয়া এডাল্ট গুলা লিখে।
এখানে প্রকাশ করার সাহস পাই না।
২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৪১
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ঘসা মাজা ভালোই করেছেন।
সোনায় সোহাগা যেমন!
ভালো লাগলো।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫
আলাপচারী প্রহর বলেছেন: ধন্যবাদ।
লক্ষ করেছি আপনি ব্লগে একনিষ্ঠ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: হাহাহাহা। পুরোনো কৈতুক, কিন্তু নিজের ভাষার আধুলি মাখাইয়া মাধুলি করিয়া পরিবেশনাইছেন। মজাপাইয়াছিখুবই।