নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

--“সুহে থাকতে ভূতে কিলায়” মেন্টাল হসপিটাল--

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ"

E-mail : [email protected]

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটা বই প্রকাশ করবার চাই , আমি সিউর বাজার মাত করি হালাইবো আমার বই

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩

I want to publish my book in book fair, total pages 200 , Dear friends , Do you have good connection with publisher ? If you have please comments...একটু চাইখা দেহেন তো বই টা কেমুন হইচে-----



ভূমিকা (সংক্ষিপ্ত)



নিজেকে নিজে অসম্মান আর ঘৃনার আত্মঘাতি প্রবনতা থেকে বেরিয়ে আসতে এই বইটি বেশ ভাল ভূমিকা পালন করবে ।





ভূমিকা

“কে বোঝে তোমার অপার লীলে

আপনি আল্লাহ , ডাকো আল্লাহ বলে (লালন সাই)”

“ক্ষুদার্থ কে অন্ন দিলে বলে- তুমি মানুষ না ফেরেস্তা । অথচ যখন বলি- শুধু “সমাজতন্ত্রের সঠিক চর্চা” পারে তোমাদের সুখী করতে , তখন তারা গালি দেয়- তুমি কমিউনিষ্ট? তুমি একটা নাস্তিক !!”

উপরের দুটি উদ্ধৃতি ধর্ম এবং রাজনীতিকে এক সুতায় গাথার প্রয়াসে উল্লেখ করলাম ।

ধর্মের চূড়ান্ত লক্ষ্য- সব কিছু নিজ অস্তিত্ব জ্ঞান করা অর্থাৎ সব কিছুকে আপন করে নেবার মত মানোসিকতা অর্জন করা- সার্বোজনীন প্রেম ধর্মের জয় উতসব ।আর রাজনীতির চূড়ান্ত লক্ষ্য- এ উন্নত মানোসিকতার বাস্তব চর্চা । এ চর্চা একমাত্র সমাজতন্ত্রের সঠিক পথ ছাড়া অন্য কোন পথে সম্ভব নয়।

তাহলে দেখা যাচ্ছে ধর্ম ও রাজনীতি একি মুদ্রার(মানব সভ্যতার) এপিঠ ওপিঠ । একটি ছাড়া অপরটির অস্তিত্ব সব সময়ই নাজুক । আবার ধর্ম ও রাজনীতির পরষ্পর বিরোধী মতবাদ মানব সভ্যতা কে শুধু ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যায় ।তাই বিশ্বজনতার মানোসিক কাঠামোয় ধর্ম ও রাজনীতির সঠিক সমন্বয় ছাড়া এ ধ্বংস যাত্রা থেকে উত্তরনের বিকল্প আর কোন পথ নেই ।এ বিষয়টা আরো সহজ করে বলতে গেলে আমাদের বাস্তবতা কে পরিষ্কার বুঝতে হবে । বাস্তবতার দুটি অংশ- বিমূর্ত সুচেতনার জগত আর মুর্ত জগত ।আর যা সুচেতনা তাই ধর্ম। প্রেমের সৌরভ-শান্তি হয় যদি সুচেতনা তবে ফুল রূপে এর মুর্ত প্রকাশ ।ফুল ঝরে যায় অথচ চেতনা থেকে চেতনায় বয়ে চলে প্রেমের সৌরভ-শান্তি , চীর অমলিন । সুচেতনা হচ্ছে পিলার আর মুর্ত জগত হচ্ছে বিল্ডিং ।তাই সুচেতনা ছাড়া মুর্ত জগত সহজেই ধসে পরে । সুচেতনা হচ্ছে ভালোলাগা ভালোবাসা , যা জটিল পরিস্থিতিতেও প্রান সঞ্চার করে সুন্দর । সুচেতনা মানে নিজেতে গুটিয়ে থাকা না বরং নান্দনিক মূর্ত প্রকাশি এর স্বাভাবিক প্রবনতা ।আর মানুষের জন্য সুস্থ্য রাজনীতির চর্চা সুচেতনার চূড়ান্ত গন্তব্য । আশা করছি এ বইটি আমাদের সেই গন্তব্যের ঠিকানা পেতে সহায়ক শক্তি হিসেবে কাজ করবে।

দারিদ্রতা আর কিছু না

শিক্ষিত জনগনের দেশপ্রেমমূলক রাজনীতিতে উদাসিনতার ফল ।

গরীব দেশের “রাজনীতিবিদদের-মন” পুটি মাছের আর “শিক্ষিত জনগনের-মন” কাচকি মাছের । তো কি আর করা , ব্যবসায়ীরা আরামসে পুটি আর কাচকি মাছের ভাগা দিয়ে এদের বেচাকেনা করে আর দেশ যেই গরীব সে গরীবি থেকে যায়। কেবলমাত্র মৃত্যুকে বুড়া আঙ্গুল দেখানো বড় মনের মানুষি পারে এই বেচাকেনা বন্ধ করে দেশ কে উন্নত করতে ।

মানবজাতী একটাই পরিবার। সবাই আমার মা-বাবা ভাই-বোন সন্তানতুল্য। সার্বোজনীন পরিবার-চেতনা জনগনের মন-মগজে গেথে দিতে এগিয়ে আসেন এক মানুষ রতন । সে শুধু দিতেই আসে , নিতে না । তাই সে মাইন্ডও খায় না । সমুদ্রের মত উদার আর বিশাল সে ।

বস্তু ধন নয় , মনের ধনে ধনীই আসল ধনী । তাইতো দেখা যায় মনে যে দেশের মানুষ ধনী , সেই দেশও ধনী । রাস্ট্রের উন্নতিতে বড় মনের মানুষের অবদান বেশী থাকে ।উদারতা , নান্দনিকতা , যৌবনের সাবলীলতা , শিশু সুলোভ সরলতা , মাতৃ সুলোভ মমতা – এই গুন গুলো একজন মানুষ কে সবার কাছে প্রিয় করে তোলে ।তার সান্নিধ্য পেতে সবাই চাতক পাখির মত থাকে উদগ্রীব ।তার ব্যক্তিত্বের স্নিগ্ধ ছায়াতলে সবাই পায় আশ্রয় । তাই জনপ্রিয় মানুষ যা চায় তাই হয়ে যায় ।তার উন্নতি কেউ ঠেকিয়ে রাখতে পারেনা । এই বইটি আমাদের ব্যক্তিত্বের বিকাশ ঘটাতে এবং জনপ্রিয়তা অর্জনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছি ।

দীর্ঘ ১০ বছরের চেষ্টায় এই বইটি লিখিত । বিভিন্ন গ্রন্থ থেকে চয়নকৃত মর্মস্পর্সি কথা গুলো এখানে পাবেন । “মহান বিপ্লবী চে’র মৃত্যুঞ্জয় মানবতাবাদী রাজনৈতিক চেতনা + জগত ব্যাপি সত্য সাধক দের প্রেম ধর্মের নির্যাস + আদিবাসিদের সাম্যবাদ ভিত্তিক প্রকৃতির প্রতি শ্রদ্ধাশীল সরল জীবনের সজীবতা” এই ত্রিরত্নের সমন্বয়ে আমাদের মানোসিকতা গড়ে উঠুক, এটা এই বই এর উদ্দেশ্য। এই বই প্রভুর পথ – মানবতার দিকে এগিয়ে নিতে আমাদের শক্তি জোগেবে ।

রবিনের সেই রকম কবিতা-০ , মর্ম-শ্বাস , রবিনের সেই রকম কবিতা-১ , মর্ম-শ্বাস-২ , রবিনের সেই রকম কবিতা-২ , মানুষ আসলে সামাজিক প্রানী , রবিনের সেই রকম কবিতা-৩ , প্রেম ধর্ম , ঈশ্বর-পরম প্রকৃতি , কর্ম আচরন – এই দশ অধ্যায়ে বিভক্ত এই বইটি।গ্রন্থাকারদের থেকে অনুমতি নিতে পারলাম না আমার যোগাযোগের অসমর্থের কারনে । আশা করি তারা আমায় ক্ষমা করবেন । পরম প্রতিপালকের প্রেরনায় , গ্রন্থাকার দের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধ্যায় এই বই সম্পাদনা করলাম ।নিবেদক -

আব্দুল গফুর রবিন

মোবাইল – 01776467748 , ঢাকা , ২০০২-২০১২ খৃষ্টাব্দ ।





উৎসর্গ



বাবা স্বাধিন , তুমি থাকো আশীর্বাদে , তোমার থেকে ছড়িয়ে পরে আশীর্বাদ চারিদিকে ,

এমন বড় মন নিয়েই, থেকো সব সময় সহজ সরল হাসি খুশি ।

সারাদিন ঘন ঘন এই মন্ত্র পাঠ করবেঃ-

“হাসতে হাসতে ভালো লাগতে লাগতে…আমাতে আমি আশীর্বাদ”





---









সম্পাদনায় ও কম্পোজিশন ঃ আব্দুল গফুর (রবিন) / ই-মেইল ঃ [email protected] / ফেসবুক ঃ [email protected] , মোবাইল ফোন ঃ 0088 01776467748





রবিনের সেই রকম কবিতা-0



--পরম ! --

খেলে যাই হৃদয়ে আমার , সাবলীলে কি অবাধ শান্তি !

কি ফুর ফুরে ফ্রেশ … ক্যাতু কুতু হাসি !

*

--পরমেশ্বর--

না আমি এক না বহু

না আমি পূর্ন না শুন্য

না আমি অস্তিত্ব না অনস্তিত্ব

না আমি ভালোবাসা না ঘৃনা

না আমি ভাসোমান না গভীর

না আমি বিশাল না ক্ষুদ্র

না আমি লাভ না লোকশান

না আমি তাড়াহুরা না ধীর

না আমি আরাম না যন্ত্রনা

না আমি জীবন না মরন

না আমি ভদ্র না বেয়াদব

না আমি সাজানো না এলোমেলো

না আমি চিন্তা না কল্পনা

না আমি কাম না নিষ্কাম

না আমি পক্ষ না বিপক্ষ

না আমি মূর্ত না বিমূর্ত



এসব দ্বন্দের মাঝ দিয়ে বয়ে চলা-

আমিতো- হাসতে থাকা এক অনাবিল সহজ ।

*







--বন্ধুত্ব, স্বাধিনতা আর আনন্দ--



হাসতে হাসতে ভালো লাগতে লাগতে

বিশেষ কিছু আর না রবে…শুধু এক বন্ধু হবে

ইগোর (অহংকার) দেয়াল ধসে পরবে…মূর্তি বিমূর্ত হবে

আপনি থেকে তুইয়ে নামবে

পাখি আমার উড়ে যাবে…আনন্দে এক শীষ দিবে

*

--আমার “সে”--

সে আসলে- আমি চলে যাই, চিন্তার কিছু নাই, না চাইতেই সব পাই।

সে উড়লে- পাখা মেলে ভালোবাসার সব রঙ।

চলে গেলে- আমায় গিলে খায় যত্ত সব ঢং।

*

--মৃত্যুঞ্জয়--

পারলে কররে তুই বিন্দু ধারন

কামেতে নয় অধঃপতন

উর্দ্ধ গমন , শুন্যেতে উড়ন্ত রমন

আপনেতে আপনি আশ্রয় প্রভু নিরঞ্জন

অটলে তোর হবে না মরন

ললাটে আনন্দ কাঞ্চন…করবে বিচরন ।

*

--প্রার্থনা--



প্রার্থনা আমার চলে দিন রাত- মনের আয়নায়

সর্বশক্তিমান অসীম দয়াময়- আমারি উন্নত রূপের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধায়



*





--বিশ্বাস ভক্তি—

চামড়ায় ভুরু কুচকালে কোন ব্যাপার না

কিন্তু মনে ভুরু কুচকালে বিরাট ক্যাচাল ।

*





--আত্মমর্যাদা--

কতো না যতোনে গড়েছি তোরে

অন্ধ-আবেগে ভেঙ্গে পরিসনে আর ,

মিষ্টি অনুভূতির সুবাস ছড়িয়ে

নিজেকে তুলে ধরিস এবার।

*

--পবিত্র—

আমি-

“মজার মানুষ খুব সাধারন”

আমি-

“সরলে সতেজ , অটলে সহজ একজন”

*







--শান্তি--

শান্তির দেশলাই বাইরে নাই- ভেতরে

মনেতে ভালোবাসার ঘসা মারো- আপনেই আনন্দের জ্বলবে আলো

এতেই তোর হবে ভালো- সন্দেহ নাই কোন ।

*

--মহা-মায়া--

মা-বাবার কাছে তার সন্তান মায়ার ঈশ্বর

সন্তানের কাছেও তার মা-বাবা মায়ার ঈশ্বর।

প্রেমিকের কাছে তার প্রেমিকা মায়ার ঈশ্বর

প্রেমিকার কাছেও তার প্রেমিক মায়ার ঈশ্বর।

রিকশাওয়ালার কাছে তার যাত্রী মায়ার ঈশ্বর

যাত্রীর কাছেও তার রিকশাওয়ালা মায়ার ঈশ্বর।

বহুরূপে এক ঈশ্বর মায়ার বাধনে সব বুকে আগলে রেখেছেন ,

ধন্য তিনি , পরম ধন্য , যিনি এ মায়ার সুরে একাত্ম হয়ে গেয়ে চলেছেন ভালোবাসার সব গান

*

--প্রেম--

Love is Life is Smile

Hate is Death is Money



ভালোবাসাই জীবন আর জীবন তো হাসি

ঘৃনাই মৃত্যু আর মৃত্যু তো শুকনো টাকা ।

*

--কোমলে অটল--



অটল হিমালয়ের বিশালতায়-

শুভ্র সফেদ এক তুষার কনা-

উড়ে এসে বসলো আমার নাকের ডগায় ।



*

--আমি--



আমি ভাসোমান , আমি গভীর না

আমি গভীর নিয়ে ছড়িয়ে পরি- খোলা মেলা



আমি বিকেন্দ্রিক , ঢেউদের কেন্দ্র নিয়ে সমুদ্র আমি উড়ে বেড়াই- নির্ভীক ।







- I -

"I am floating , I am not deepness

I spread with deepness – which is Openness

I am decentralized , I am the ocean who fly with "the center of waves" beyond the death"......



*



-- ঈশ্বর দর্শন ! –



*ও নানী ! আপনার বাড়ি কই?



-আমার বাড়ি নাইরে বাবা

এই শরীরেই আমার বাড়ি

এইহানেই আমি থাকি

এইহানেই আমার বেহেস্তো

এইহানেই আমার মসজিদ – মন্দির

এইহানেই “গুরু” আমার আশ্রয় ।



*আপনার কেউ নাই?



-তুমরা সুবাঈ তো আমার ! আমি সুবাইয়ের মা

সুবাইরে পাইল্লা পুইশা মানুষ করাই আমার ধম্ম কম্ম রে বাবা,

(রিকশা ওয়ালা ও আমাকে বলছেন) ঃ-

কুন সহালে খাইছো , পেটে আছেনি !

আইয়ো , আইয়ো ।



*না গো নানি , ভাত খাইছি

আমগো লেইগা দোয়া করলেই হৈবো

নানি, অহন যাই ।



-যাওন নাই গো বাবা, ভালা থাইয়ো ।



*



--And fear--



Worry about life?

Life is nothing , a wink of eye

Laugh a way , the life



Why escaping from pain?

Pain is nothing , playground of naughty boys inside body

Being tired , they will sleep automatically



Why Jumping with the word?: Fear! Fear!!

There is nothing about fear

Fear is an innocent word stick on a paper .





--এবং ভয়--



জীবন নিয়ে উদ্বিগ্ন?

জীবন কিছুই না , একটা চোখের পলক

একে হাসতে হাসতে উড়িয়ে দাও



যন্ত্রনা থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছ কেন?

যন্ত্রনা কিছুই না , শরীরে পুংটা ছেলে পুলেদের খেলা ধুলা মাত্র

ক্লান্ত হয়ে এমনিতেই ওরা ঘুমিয়ে পরবে



ভয়! ভয়!! বলে এতো লাফাচ্ছো কেন?

ভয় বলে যে কিছুই নেই

ভয় , কাগজে লেপ্টে থাকা একটা নিরীহ শব্দ মাত্র



*





--স্বরূপ আস্বাদন--



স্বরূপে রবিনঃ সুন্দর

স্বরূপে রবিনঃ কোন ব্যাপার না

স্বরূপে রবিনঃ অটলে ভালোবাসা

স্বরূপে রবিনঃ ফুর ফুরে হাওয়া

স্বরূপে রবিনঃ হাসতে হাসতে আশীর্বাদ

স্বরূপে রবিনঃ মঙ্গল দৃষ্টি

স্বরূপে রবিনঃ সব ভালো লাগে

স্বরূপে রবিনঃ মাইন্ড করে না

স্বরূপে রবিনঃ ভাসমান

স্বরূপে রবিনঃ নিজেতে নির্ভর

স্বরূপে রবিনঃ ঈগলের ছন্দ

স্বরূপে রবিনঃ সিংহের হাসি

*

--গুরু--



মা কে আমার নিয়ে গেছে মরা ঈশ্বর

সে এখন এক জীবন্ত কংকাল

ঘুরে বেড়ায় অতৃপ্ত প্রেতের মতো এ গলি থেকে সে গলি

নিঃষিম অন্ধকার ।



বাবাকে এখনো কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে দ্বন্দ নামের বিষ

শুধু হাড়ে চামড়াটা এখনো লেপ্টে আছে

কার খাবার হওয়ার আশায় কে যানে ।



প্রেমিকা আমার মাথাটা কে চুলা বানিয়ে

আমারি মগজ রেধে দিব্বি খাচ্ছে !



ধনিদের উচ্ছিষ্ট এই কালো ফুটপাতো আমাকে আশ্রয় দিতে দু বার ভাবে

ধুলারাও নাক সিটকে নিজেদের ঝেড়ে নেয়



এখনো এই অবস্থাতেও আমাকে ছেড়ে যায়নি

চীর সঙ্গী , আমারো হৃদয়েঃ-

আমার অকৃত্তিম

নিবেদিতো আশির্বাদ

পরম মমতা

চরম আস্থা

একমাত্র আশ্রয়

গুরুর হৃদয় ।



*



--রিপু রাজ “কাম”—



শুন্যতাকে নিমিষে নিভিয়ে , দপ করে জ্বলে ওঠা , এ এক গরম শ্বাস

এ ভাবনাশুন্য-ভাষাশুন্য অস্থির এক পাগলা ঘোড়া

অচেনা, অমিল , অতিরঞ্জিত , অস্বাভাবিক আর বৈচিত্রের রঙ ছড়িয়ে এ ছুটে চলে ।

সবাই ভালোবাসে এর পিঠে চড়ে উড়ে বেড়াতে , কারন এর অনুভুতি তুলনাহীন

অনুভুতি এর স্বর্গীয়ো-ঘোর লাগা-দিকবিদিক শুন্য ।

তবে “কাম” লাগামটা হাতে থাকলে – তারুন্যের সজীবতায় জীবন সুন্দর

কিন্তু হাত থেকে ফসকে গেলেই ঘোড়ার লাথি খেতে হয় জীবনভর ।



এর ভালোলাগে দিতে , শুধু অকাতরে বিলাতে

এ ভালোবাসে শুধু সোন্দর্য দেখতে শুনতে আর চাখতে

অতীত ভবিষ্যত বলে কিছু জানে না , জানে শুধু রসে টই টুম্বর বর্তমানে বাচতে ।



কুতসিত পর্দা সরিয়ে , সোন্দর্য আস্বাদনে এ ওস্তাদ

সবাই যখন ভালো-মন্দের গবেষনায় ব্যস্ত , তখন এ আনন্দে মত্ত ।



মায়ার বিভ্রমে- এর ভালো লাগে ডুবে থাকতে , যুক্তির ধারে কাছে এ নাই

ঘেন্না শব্দটা এর ডিকশানারিতে নাই

তাইতো সবাই যা দেখে নাক শিটকায় , এ যে তাই চাখে পরম সুখে

কারন ড্যামকেয়ার নির্লজ্জ ভাবটা এর আপাদমস্তক ।



এ বিমূর্ত

অথচ এর সৌজন্যেই মূর্তি বুঝে পায় তার মূল্য

মূর্তির আকণ্ঠ রুপ পান করে এ থাকে জীবিত

লুকা ছাপা-গোপন বলতে এ রাখে না কোন গোপন , প্রকাশই এর ধর্ম ।

এ যৌবনের প্রান , যার সুবাস নিতে সবাই বাজি রাখে জান ।

এ হচ্ছে চুম্বক শক্তি , কাছে টানাই এর কর্ম

পুরাতন বলে এ মানে না কিছু , নতুনের নিত্য উদ্বোধনে এ উদভাসিত

এ ছাড়া মূর্তি অর্থহীন , জীবন্ত-মৃত ।

তাইতো সহজ সাবলীল মানুষ , কাম-প্রেম দুইরেই জানায় সমান স্বাগতম ।

সংবিধিবদ্ধ সতর্কিকরন বিজ্ঞপ্তীঃ-

“Polygamy is the mother of all crime or pain ,it is the ultimate weapon of devil to destroy you”

সমস্ত যন্ত্রনার উৎস ভূমি - ভালোবাসাহীন সেক্স- যাকে কিনা বলে “বহুগামী , বহুবিবাহ বা পতিতা বৃত্তি” , এটা হচ্ছে তোমাকে কিংবা সমাজকে ধ্বংস করতে শয়তানের সবচেয়ে বড় অস্ত্র

প্রেমগামী- এক সমুদ্র , পার্মানেন্ট প্রশান্তি

বহুগামী- নালা নর্দমা , এই গলি থেকে সেই গলি , যারে বলে দিশাহারা মাইঙ্কার চিপা

*

--ভালো--

আমি আলোর সমুদ্র

সবি আমার প্রতিফলিত তরঙ্গ

তাই যা দেখি তাই আমার ভালো লাগে

আমাকেই যে আমার কত্ত ভালো লাগে !

-----------



মর্ম শ্বাস



তোমার হৃদয় বাগানে প্রেমের গোলাপ ব্যাতিত , অন্য কিছুই বপন করো না ।

*

ঘৃনার মনোভাব কে তার থেকে “শক্তিশালী ভালোবাসা”র মনোভাব দিয়ে অবশ্যই ধ্বংশ করতে হবে ।

*

…আমার প্রার্থনাকে একটি অগ্নিতে পরিনত কর , যা তোমার সৌন্দর্য দর্শন হতে বাধা প্রদানকারী পর্দাগুলো (বিভ্রান্তি গুলো) পুরিয়ে ফেলবে এবং একটি আলোকে পরিনত কর যা আমাকে তোমার উপস্থিতির মহাসাগরের দিকে পরিচালিত করবে ।

*

তোমরা একি বৃক্ষের ফল এবং একই শাখার পত্রসমূহ ।

-বাহাউল্লাহ

---





প্রিয়তমাকে পাবে তখনি , যখন তুমিই প্রিয়তমা।

-জালালুদ্দিন রুমি



---

বাগানে যে ফুল ফোটে রঙ আর সুরভীর মিলনেই তার সার্থকথা। তেমনি আমাদের দুজনের মিলনেই আমাদের চরম মূল্যায়ন, আমাদের জীবনের পূর্নতা। একা আমি তো অসম্পূর্ন , একা তুমিও নেহায়ত মূল্যহীনা ।

-সারসার সালানী

*

তোমার পৃথিবী, তোমার হৃদয় ছেড়ে কোথায় যাব বল? আমি হচ্ছি ফুলের সুগন্ধ। ফুল ছেড়ে কোথায় আর যেতে পারি আমি। তুমি আমার ফুল আর প্রেম আমার হল সেই ফুলের সুরভী। ফুল ছেড়ে সেই সুরভী কি চলে যেতে পারে? –মোমিন

*

সময় বড় মনযোগ দিয়ে আমার জীবন কাহিনী শুনে যাচ্ছিল। আমিই কাহিনী বলতে বলতে ঘুমিয়ে পড়েছি। জীবন তো তাই, অসমাপ্ত কাহিনী। সময় চলছে চলবে। আর অসমাপ্ত কাহিনী নিয়ে এক একটি জীবন ঘুমিয়ে পড়ছে, শেষ হয়ে যাচ্ছে। সময় শুনছে এরকম কতো অসমাপ্ত কাহিনী, শুনবে আরো কত। --নাকব লাখনবী

*

হৃদয়ের কাছে বুদ্ধির বাস ভাল কথা। কিন্তু মাঝে মঝে হৃদয়ের ওপর থেকে বুদ্ধির শাসন তুলে দিতে হয়, হৃদয়কে স্বাধীন করে দিতে হয়, মুক্ত করে দিতে হয়। স্বাধীন মুক্ত হৃদয়ের র্ধর্ম’কে সব সময় বুদ্ধি দিয়ে বিচার করতে নেই । -- ইকবাল

*

এই যে এত সুন্দরীদের মুখ , এরা হল আমার পুজোর মালার এক একটি পুতি। একটার পর একটা মুখ দেখি আর আমার দৃস্টির আঙ্গুলি দিয়ে নীরবে পুজো সেরে চলি। -- সারসার সালানী

*

যাবার সময় হাওয়া বলে গিয়েছিল যে তোমার চুলের মদির গন্ধ সঙ্গে নিয়ে ফিরে আসবে। কিন্তু ফেরার সময় হাওয়ার সে কি গর্ব ভরা ভাব, সেকি মেজাজ হাওয়ার, আমার দিকে ফিরেও তাকাল না।– জলাল

*

মৃত্যু যতই নিষ্ঠুর হোক না কেন জীবনের চাইতে অনেক বেশী হৃদয়বান হবে ।--শাহীর লুধীয়ানবী

*

ওরা কারা যাদের পাপ করার পর প্রায়শ্চিত্ত করার জন্যও সময় জুটে যাছে? আমার তো জীবন এত স্বল্প লাগছে যে, এক আধ-টুকরো যে পাপ করবো, তারও সময় জুটছে না!-- আনন্দনারায়ন মুল্লা

*

মালি বদলে গেলে বাগান খালি হয়ে যায়না, শুন্য হয়ে যায় না বাগানের ফলস্মভার। কেন না বসন্ত আবারও আসবে তার ফুল সাজি নিয়ে, মালী আনেক বদলাবে কিন্ত বসন্তের আগমন তাতে কোন দিন রুদ্ধ হবে না । --দাগ

--উপরের উর্দু শের শায়েরী গুলো ব্লগার শের শায়েরী থেকে প্রাপ্ত

----





পরে আল্লাহ তার মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন । হ্যা , তিনি তার মত করেই মানুষ সৃষ্টি করলেন , সৃষ্টি করলেন পুরুষ ও স্ত্রীলোক করে ।

-তৌরাত শরীফ , পয়দায়েশ১:২৭

*

কিন্তু আমি প্রভু আর ওস্তাদ হয়েও যখন তোমাদের পা ধুয়ে দিলাম তখন তোমাদেরো একে অন্যের পা ধোয়ানো উচিত ।

আমি তোমাদের সত্যিই বলছি , আমি যাকে পাঠাই , যে তাকে গ্রহন করে সে আমাকেই গ্রহন করে । আর যে আমাকে গ্রহন করে , যিনি আমাকে পাঠিয়েছেন সে তাকেই গ্রহন করে ।

-ইঞ্জিল শরিফ , ইউহোন্না ১৩:১৪,২০

*

যে কেউ নিজের জীবন রক্ষা করতে চায় সে তার সত্যিকারের জীবন হারাবে , কিন্তু যে কেউ আমার (মানবতার) জন্য তার প্রান হারায় সে তার জীবনের শান্তি রক্ষা করবে ।

কি লাভ ? দুনিয়ার সব পেয়েও

যদি এসবের বিনিময়ে একজন তার জীবনের শান্তি হারায় ।

-ইঞ্জিল শরিফ মথি ১৬:২৫-২৬

*

সেই সময়ে উম্মতেরা ঈসার কাছে এসে বললেন , “ বেহেস্তি রাজ্যে সবচেয়ে বড় কে ?

তখন ঈসা একটা শিশুকে ডেকে তাদের মধ্যে দাড় করিয়ে বললেন , “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি, যদি তোমরা মন ফিরিয়ে শিশুর মত না হও তবে কোন মতেই বেহেস্তি রাজ্যে ঢুকতে পারবে না । যে কেউ এই শিশুর মত নিজেকে নম্র করে , সেই বেহেস্তি রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে বড় ।আর যে কেউ এর মত কোন শিশুকে আমার নামে গ্রহন করে সে আমাকেই গ্রহন করে ।

-ইঞ্জিল শরিফ মথি ১৮:১-৫

*

তোমাদের মধ্যে যে বড় হতে চায়, তাকে তোমাদের সেবাকারী হতে হবে । আর যে প্রথম হতে চায় তাকে তোমাদের গোলাম হতে হবে । মনে রেখ ইবনে আদম সেবা পেতে আসেননি বরং সেবা দিতে এসেছেন এবং অনেক লোকের মুক্তির মূল্য হিসেবে তাদের প্রানের পরিবর্তে নিজের প্রান দিতে এসেছেন।

-ইঞ্জিল শরিফ মথি ২০:২৭-২৮

*

“যখন আমার খিদে পেয়েছিল তখন আমাকে খেতে দাওনি , যখন মেহমান হয়েছিলাম তখন আশ্রয় দাওনি , যখন খালি গায়ে ছিলাম তখন কাপড় পরাও নি , যখন অসুস্থ হয়েছিলাম এবং জেলখানায় বন্দি ছিলাম তখন আমাকে দেখতে যাওনি” ।

তখন তারা তাকে বলবে , “প্রভু, কখন আপনার খিদে বা পিপাসা পেয়েছে দেখে কিংবা মেহমান হয়েছেন দেখে কিংবা খালি গায়ে দেখে কিংবা অসুস্থ বা জেলখানায় আছেন জেনে সাহায্য করিনি”?

জবাবে প্রভু তাদের বলবেন, “আমি তোমাদের সত্যিই বলছি , তোমরা যখন এই সামান্য লোকদের মধ্যে কোন একজনের জন্যে তা কর নি তখন তা আমার জন্যই কর নি”।

-ইঞ্জিল শরিফ মথি ২৫:৪২-৪৫

*

পরে তিনি (ঈসা) সেই রুটি টুকরা টুকরা করলেন এবং উম্মতদের দিয়ে বললেন, “এই নাও, খাও , এ আমার শরীর”।

-ইঞ্জিল শরিফ –মথি ২৬:২৬

*

অনেক ধর্মবিদেরা শত্রুকে ধংস করার কথা বলেছেন । কিন্তু ঈসা মসিহ ২০০০ বছর আগেই শত্রু কেও ভালোবেসে অহিংস ধর্ম প্রচার করে গেছেন । এ সম্পর্কিত আয়াত কি?

উত্তর- কিন্তু আমি তোমাদের বলছি তোমাদের শত্রুদেরো ভালোবাসো । যারা তোমাদের ওপর জুলুম করে তাদের জন্য মুনাজাত করো , যেনো লোকে দেখতে পায় সত্যি তোমরা বেহেস্তি পিতার সন্তান । তিনি তো ভাল-মন্দ সকলের ওপর তার সূর্য উঠান এবং সৎ ও অসৎ লোকদের উপরে বৃষ্টি দেন । - ইঞ্জিল শরিফ মথি ৫:৪৪-৪৬

*





মানুষ কে আল্লাহর সন্তান বলে , আসলে ঈসা মসিহ কি বলতে চেয়েছেন ?

উত্তর – এটা আসলে মানুষের সর্বোচ্চ সম্ভাবনার ইঙ্গিত । রুহানী অর্থে ঈসা মসিহ মানুষ কে আল্লাহর সন্তান বলেছেন । নিজের জীবন দিয়ে তিনি প্রমান করে গেছেন , মৃত্যুকে পর্যন্ত অসহায় করে তুলতে পারে মানুষ , যদি সে সর্বশক্তিমানের সাথে একাত্ম হয়ে উঠে , পরম প্রভুর মতো খাটি হয়ে উঠে ।সবকিছুকে নিজ অস্তিত্ব জ্ঞান করে - নিজ অস্তিত্বেরি কল্যানে আত্ম নিবেদনের পথ তিনি দেখিয়ে গেছেন ।এই পথের পথিক যিনি তিনিই আল্লাহর সন্তান ।

*

আমিই আসল আঙ্গুর গাছ (বহুতে একাত্ব “প্রকাশ্য প্রভু”) আর আমার পিতা (ঐক্যের মুল প্রান সঞ্চারকারী “অপ্রকাশ্য প্রভু”) মালী । আমার যেসব ডালে ফল (“প্রকাশ্য প্রভুতে” ভালোবাসার সেবায় প্রশান্তি ) ধরে না সেগুলো তিনি কেটে ফেলেন , আর যেসব ডালে ফল ধরে সেগুলো তিনি ছেটে পরিষ্কার করেন , যেন আরো অনেক ফল ধরতে পারে ।আঙ্গুর গাছে (প্রভুর একত্বে)যুক্ত না থাকলে যেমন ডাল নিজে নিজে ফল ধরাতে পারে না তেমনি আমার মধ্যে না থাকলে তোমরাও একা একা ফল ধরাতে পারো না । আমিই আঙ্গুর গাছ আর তোমরা ডালপালা । যদি কেউ আমার মধ্যে থাকে আর আমি তার মধ্যে থাকি তবে তার জীবনে অনেক ফল ধরে , কারন আমাকে ছাড়া তোমরা কিছুই করতে পারো না । যদি কেউ আমার মধ্যে না থাকে তবে কাটা ডালের মতোই তাকে বাইরে ফেলে দেয়া হয় আর তা শুকিয়ে যায় ।

-ঈশা মশিহ

*

--ভালোবাসা সম্বন্ধে--

ভালোবাসা সব সময় ধৈর্য ধরে

ভালোবাসা অহংকার করে না

ভালোবাসা নিজের সুবিধার চেষ্টা করে না

ভালোবাসা কারো খারাপ ব্যবহারের কথা মনে রাখে না

ভালোবাসা সব কিছুই সহ্য করে

ভালোবাসা সব কিছুতে আশা রাখে আর সব অবস্থায় স্থির থাকে

ভালোবাসা দয়া করে

ভালোবাসা রাগ করে না

ভালোবাসা গর্ব করে না

ভালোবাসা হিংসা করে না

ভালোবাসা খারাপ ব্যবহার করে না

ভালোবাসা খারাপ কিছু নিয়ে আনন্দ করে না বরং যা সত্য তাতে আনন্দ করে

ভালোবাসা সবাইকেই বিশ্বাস করতে আগ্রহী ।

-ইঞ্জিল শরিফ করিন্থীয় ১৩:৪-৭

*



---



আর যখন তোমার প্রতিপালক ফেরেস্তাদেরকে বললেন , “আমি পৃথিবীতে প্রতিনিধি (আমার স্বরুপ) সৃষ্টি করতে যাচ্ছি” , তারা বললো, “আপনি সেখানে এমন কাউকে সৃষ্টি করবেন যে অশান্তি ঘটাবে ও রক্তপাত করবে? আমরাই তো আপনার পবিত্র মহিমা ঘোষনা করি”। তিনি বললেন, “আমি যা জানি তোমরা তা জানোনা”।

-কোরান শরিফ ২:৩০

*

আমি যখন ফেরেস্তাদেরকে বললাম, “আদমকে(আমার স্বরুপকে) সিজদা করো” , তখন ইবলিশ ছাড়া সকলেই সিজদা করলো । সে অমান্য করলো ও অহংকার করলো । তাই সে (আমা্র) অবিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত হলো ।

-কোরান শরিফ ২:৩৪

*

হে প্রশান্ত আত্মা ! তুমি তোমার প্রতিপালকের কাছে ফিরে এসো , (নিজে) সন্তুষ্ট হও ও (তাকে) সন্তুষ্ট করো ।

-কোরান শরিফ ৮৯:২৭-২৮

*

স্মরন করো, আমি তোমাকে বলেছিলাম যে, তোমার প্রতিপালক মানুষকে ঘিরে রয়েছেন ।

-কোরান শরিফ ১৭:৬০

*

বলো “রুহ (প্রান) আমার প্রতিপালকের আজ্ঞাধীন”।

-কোরান শরিফ ১৭:৮৫

*

ওরা কি লক্ষ করে না আল্লাহ যা-কিছু সৃষ্টি করেছেন তার প্রত্যেকের ছায়া ডানে বা বামে পরে , তারা বিনয় অবনত হয়ে আল্লাহ (একাত্বতার মূল) কে সিজদা করে ? যা-কিছু আকাশে আছে আল্লাহকেই সিজদা করে , পৃথিবিতে যেসব জীবজন্তু আছে সেসব এবং ফেরেস্তারাও । ওরা অহংকার করে না । ওরা ভয় করে ওপরকার প্রতিপালক কে , তাদের কে যা আদেশ করা হয় ওরা তা-ই করে । - কোরান শরিফ ১৬:৪৮-৫০

*

(হে মুহাম্মদ) বলুন, আমি তোমাদের ক্ষতি করার ও ভালো পথে আনার মালিক নই (একমাত্র মালিক আল্লাহ) । - সুরা জ্বীন/২১

*

যে আল্লাহর সৃষ্টি জীব ও তার ভাই কে মমতা করেনা , আল্লাহও তাকে মমতা করেন না ।

-হযরত মুহাম্মাদ(স)

*

একমুহুর্ত আল্লাহর ধ্যান (মানবতার কল্যানে গভীর চিন্তা) এক বছরের ইবাদতের চেয়েও ভালো ।

-হযরত মুহাম্মদ (স)

---









Rise Above Hate

ঘৃনার উর্ধে জেগে উঠো

-জ়ন সিনা , রেস্লার

---



হাসি আমাদের জন্মগত অধিকার , তাই যা কিছুই হোক তুমি শুধু হেসে যাও ।সমস্যা থাকবেই , সমস্যা কোন ব্যাপার না , সমস্যা টা পাশে রেখে তুমি শুধু হাসো , দেখবে সমস্যা সময় মত সমাধান হয়ে গেছে ।

-হো তেই , লাফিং বুদ্ধা





---



কতটা পথ পেরোলে তবে পথিক বলা যায়

কতটা পথ পেরোলে পাখি জিরোবে তার ডানা

কতটা অপচয়ের পর মানুষ যায় চেনা

প্রশ্নগুলো সহজ, আর উত্তরও জানা ।



কত বছর পাহাড় বাঁচে ভেঙেগ যাবার আগে

কত বছর মানুষ বাঁচে পায়ে শিকল পড়ে

ক’বার তুমি অন্ধ সেজে থাকার অনুরাগে

বলবে তুমি দেখছিলেনা তেমন ভালো করে ।



কত হাজার বারের পর আকাশ দেখা যাবে

কতটা কান পাতলে পরে কান্না শোনা যাবে

কত হাজার মরলে তবে মানবে তুমি শেষে,

বড্ড বেশী মানুষ গেছে বানের জলে ভেসে ।

-Bob Dilan



---

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি হচ্ছে বিচ্ছিন্নতাবোধ ।

-ইন্টারনেট

---



তোমার যা কিছু স্বপ্ন এরি মধ্যে তা বাস্তবে । দেখার চেয়ে তোমাকে তা বেশি বিশ্বাস করতে হবে ।

What you dream is already your reality. You have to believe in it enough to see it .

By Liliana Alam



----

--পানি--

প্রান সঞ্চারী পানি হও , বন্ধু

দেখো পানির কোন আকার নেই , অথচ পানি সবার হয়ে যায় !

একটি গ্লাসে গেলে সে হয়ে যায়- এক গ্লাস পানি

একটি মরুভুমিতে গেলে হয়ে যায়- প্রমত্ত নদী

একজন ক্লান্ত তৃশ্নার্তের কাছে গেলে হয়ে যায়- প্রান !

-ব্রুসলী



মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.