![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনটা নিয়া খুব চিন্তিত?
জীবনটা নিয়া এত সেন্টিমেন্টাল হওয়ার কিছুই নাই
এটা একটা কাশফুলের মত হাওয়ায় ভাসতে ভাসতে একদিন উবে যাবে।
--পরম রুপ--
পরম কে আর খুজবে কত?
হাওয়াতে হারিকেন জ্বেলে মাথা ঠোকো?
মাটির পুতুলরে পরম জেনে পূজা করো?
আরে আমি পরম তুমি পরম
সৃষ্টির সেরা মানবরুপে পরম করছে বিচরন
প্রতিটা মানব সর্ব শ্রেষ্ঠ পরম কনা
অথচ মানব নিজের মুল্য নিজে বুঝলো না
কাওরে দিওনা ব্যাথা , সবাইরে দিয়ে যাও সেবা
কারন সেবক স্বয়ং পরম শক্তি
ভোগী সামান্য দুর্বল সৃষ্টি
--সর্বোক্ষন--
মুক্ত মনরে করো স্মরন
হাসো বিশালে অকারন
এই কথাটা মানিলে ও মন
হবে না আর তোমার মরন
--নেতৃত্ব—
মানুষের আবেগ বা চিন্তা স্রোত সে গায়ে মাখেনা
আপন মহিমায় সে যখন চলে তখন কে ধ্বংস হলো কিংবা উন্নত , এই সবের সে ধার ধারে না
স্বচ্ছ নির্মল , নির্জন নিস্তবদ্ধতার এক অফুরন্ত প্রান সে
সে যে প্রমত্ত পদ্মা , তার মহা স্রোতের কাছে সব স্রোত ম্লান
কেউ ফিরে পায় প্রান , কারো যায় জান ।
--জয় “ফাকা”--
একটি ফাকা ঘরে তুমি পাবে আশ্রয়
অথচ “পূর্ন ঘরে” তোমার ঠাই হবে না ।
একটি ফাকা জমিতে ফলাবে ফসল
অথচ “পূর্ন আগাছা” তোমার চিন্তার কারন ।
তাই ফাকা না হলে কিছুই হতো না
কেউই পেতো না তার আপন ঠিকানা ।
ফাকা যদি হতে পারো
পারো যদি শিশুর মতো শুন্যে বসে হাসতে
তাহলে তুমিই পারো সব চালাতে ।
সমস্ত বাদশার ঘাড়ে তোমার পা
সমগ্র তোমার
তোমার মনের বাহির প্রদেশে-
তুমিই বাঘ , হরিন , শিয়াল কিংবা দরদী মানুষ হয়ে করবে বিচরন ।
--গুরুত্ব--
দুনিয়াটা- “খোলস”
আর হৃদয়ের শান্তিটা- “তুমি”
“খোলস”কে গুরুত্ব দিলে , অচিরেই “শান্তি” হারাবে ।
“হৃদয়”কে গুরুত্ব দিলে
“খোলস” তোমার কাছেই একটু শান্তির জন্যে হাত পাতবে ।
--স্বাদ--
ভেতরের মজাদার মানুষটা মরে গেলে
বাহিরের মানুষটা হয়ে যায় তীতা
--সুখ আর দুখ--
শুধু নিজের কারনে হও যদি সুখী
কেউ আর পারবেনা করতে তোমায় দুখী
--“প্রেম” সে--
“প্রেম” সে কারো দিকে করেনা দৃষ্টি নিক্ষেপ , কারো দ্বারাও হয় না বিদ্ধ
“বিশালতা”র অখন্ড দৃষ্টি ধারন করে আছে “সব খন্ড”
কারন-
“তীর” কখনো বিদ্ধ করেনা আকাশ
“এক কলস পানি” পারেনা পূর্ন করতে সমুদ্র
থাকতে যদি পারো চুপ , আর
পারো যদি ছেড়ে দিতে সব তার ওপর
ভেঙে যাবে সব চিন্তার বাধন
উড়ে যাবে তুমি শান্তি অবাধ
যেন ফুর ফুরে হাওয়ায়…ভাসে সুরভী অগাধ !
--সমগ্র তোমার--
নিজেকে নিজে বিশ্বাস করলে সবাই তোমার ভরসায় বাচে
নিজেকে নিজে ভালোবাসলে সবাই তোমাতেই পায় আনন্দ
নিজেকে নিজে ভালোবাসলে সবাই তোমার প্রশংসায় মিষ্টি মুখ
--টিকে থাকা--
মানুষের বেশে জানোয়ার চিনতে যেই দেরী করেছ ওমনি মরেছো
সে কামড় বসানোর আগেই ভেঙে দাও তার বিষ দাত
তাকে বুঝিয়ে দাও সে তোমার কাছে সামান্য পিপড়া মাত্র
--ইচ্ছা ঘুড়ি--
মনের ইচ্ছার পেছনে থাকে “চেতনা”
“চেতনা” থাকে যদি “মজাদার ফাকায়”
তাহলে “মনের ইচ্ছা” তোমার কব্জায় ।
আর “চেতনা” যদি চাপা রাখো খন্ড জ্ঞানে
তাহলে হবে তুমি তোমার ইচ্ছার দাস ।
--মজা--
নিজেকে নিজে বিশ্বাসের লও মজা
মজা লও নিজেকে নিজে ভক্তির ।
নিজেকে নিজে সম্মানের লও মজা
মজা লও নিজেকে নিজে ভালোবাসা
নিজেকে নিজে করে যাও শুধু উপভোগ…
--কথা বলা--
যখন আমি কারো সাথে কথা বলি
তখন আমি আসলে আমার সাথেই কথা বলি
কারন আমার মাঝে নেই কোন তুমি
সবই যে আমার একান্ত আপন ।
--শরীর শুন্যে—
এক সময় আমি ভেলার শরীরে ভর করে চলতাম
ভেলাটা পচে গেলে পরে আমি থমকে গেলাম ।
তারপর ডিঙ্গি নৌকার শরীরে ভর দিয়ে চলা শুরু করলাম
হঠাত একদিন প্রচন্ড ঝরে আমার ডিঙ্গিটা ডুবে গেলে পরে আমি আবারো থমকে গেলাম ।
এরপর স্পীড বোটে ভর দিয়ে চলা শুরু করলাম
তাড়াহুড়া আর দ্রুত সব করতে গিয়ে নিজেকে নিজে কষ্ট দিতাম খুব…সারাদিন গো গো শব্দ!!
অন্যে ভর দিয়ে চলতে চলতে ত্যাক্ত বিরক্ত হয়ে সমস্ত শরীর ছুড়ে ফেললাম
তারপর থেকে আমি প্রমত্ত পদ্মা , যে কারো ওপর ভর দিয়ে চলেনা বরং সবাই তার ভরে চলে ।
--স্বর্গ--
মনেতে বসে তোমাকে যে দেখছে , তাকে তুমি দেখছো
এই “দেখা”টা যে দেখছে , তাকে তুমি ভাবছো
যে ভাবছে , তাকে তুমি বুঝছো
যাকে বুঝছো , তাকে অনুভব করছো
যে অনুভব করছে , তাকেই আবার দেখছো
দেখতে দেখতে চোখ বুজে আসে ক্লান্তিতে
দাও টেলিভিশনটা নিভিয়ে
দেখা দেখি চুকে যাক , ছেয়ে যাক সব আধারে , হয়ে যাক ফাকা
ফাকাতে মেলে ধরো আনন্দ পাখা !
--মজাদার ফাকা--
করো প্রভাব বিস্তার- বাহিরের ওপর , বাহির তোমার ওপর প্রভাব বিস্তারের আগেই
প্রভাব বিস্তারের সবচেয়ে বড় অস্ত্র- “নিজেতে ভরসা”
আর এই ভরসার বাস তোমারই মনের- “মজাদার ফাকায়”।
--মুহুর্তের বোধ--
শুধু তোমার অতীত সুখানুভুতিরে নিয়ে এসো- এই মুহুর্তে
আর সেই সুখানুভুতিরে করো- আরো গাড়ো
--মানোসিক যোগাযোগ--
তোমার মনটারে বাইরের সাথে মিশায়ো না
দুধে- বাহিরের “এক ফোটা টক” পরলেই নষ্ট হয়ে যাবে ।
তোমার মনটা তোমারই হৃদয়ের সাথে মিশায়ো- শান্তি পাবে।
--শুধু দিও--
নির্মল প্রকৃতির থেকে শুধু “আনন্দ” নিও
আর তা মানুষকে ফিরিয়ে দিও
মানুষের থেকে কিছু পাওয়ার চিন্তাও করোনা
এ চিন্তাই হবে যে তোমার দুঃখের কারন।
--এক মন-দুই জানালা--
মানুষের নাটাইয়ে টান টান উড়তে থাকা ঘুড়িটারে দেখে ঈর্ষার কিছু নেই
বরং ঈর্ষায় জ্বলে যেতে পারো সেই ঘুড়িকে দেখে- যে হয়ে গেছে বাকাট্টা লোট
কারো ইচ্ছার দাস সে নয়
নয় সে প্রানের মায়ায় চিন্তিত
ভেসে সে বেড়ায় যে দিকে ইচ্ছা…অপার আনন্দে আকাশে অবাধ !
তাই হয়ে যাক বাহিরের মন আমার টান টান ঘুড়ি… আর
ভেতরের মনটা- বাকাট্টা লোট !
--সফল জীবন--
সফল জীবনের প্রধান অস্ত্র- “প্রভাব বিস্তার”…আর
প্রভাব বিস্তারের প্রধান অস্ত্র- নিজেকে বিশ্বাস-শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা
--মরমী--
নিস্তবদ্ধতা, নির্জনতা থেকে আসে- আনন্দ অপার
--আত্মমর্যাদা--
সমগ্র হে প্রেম
কেন মানুষের কাছে নিজেকে করো ছোট !
যা কিনা এক মুষ্ঠি মাটি মাত্র
অচিরেই যাবে ফুরিয়ে
--প্রেম?--
প্রেম সে যে এক অনাবিল হৃদয়
প্রেমে সব সহজ , সব সুন্দর
প্রেমে দোষ গুন যায় হারিয়ে , থাকে শুধু আনন্দ
প্রেম ছাড়া কাম-এ পাবেনা “আনন্দ”- যথার্থ
দিয়ে যায় শুধু প্রেম , নেয় না কিছুই
তাই তো তার চেয়ে ধনী নেই কেহো।
--মানব চরিত--
টিকে থাকার এই মহাসংগ্রামে
লড়াইয়ের এই মহাময়দানে
মানুষও এক সাধারন সৈনিক , জয়ই তার লক্ষ্য
আর এই জয়কে বাগে আনতে মানুষের মত-
নির্দয় , নির্মম , নিষ্ঠুর , নৃশংস , বন্য , অদম্য ,
কামাসক্ত , ভোগাসক্ত , প্রতারক , স্বার্থপর আর নেই কেউ
তথাপি এতসব বদগুন থাকার পরও , এর ওপর নান্দনিকতার প্রলেপ , মানুষরে দান করেছে শ্রেষ্ঠত্ব।
যতো মায়া মমতা , ভদ্রতা , ধার্মিকতা , সামাজিকতা , পারিবারিক বন্ধন দেখো না কেন ,
সবই তার নিজের টিকে থাকার স্বার্থে , এখানে নিঃস্বার্থ বলে কিছু নেই।
কদাচিত আত্মত্যাগী মানবতাবাদী যাকে দেখা যায় , তিনি মানুষ নন স্বয়ং দেবতা।
--পুন্য--
মানবরূপ করিয়া ধারন
বাড়িতে আসিলো অথিতি নারায়ন।
আনন্দে নাচিয়া ওঠে আমার মন
পেলাম সুযোগ করিতে প্রভু আরাধন।
--মুক্তমন--
“মুক্ত মন” হচ্ছে পৃথিবীর সমান এক বিরাট পাখি
সবাইরে পিঠে নিয়ে , আপন আনন্দে যে উড়ে চলেছে বাধাহীন
--কাম দেব--
মরা বেগুন
পাথর পৃথিবীতে
চুম্বক ব্যাঙেরা
©somewhere in net ltd.