![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
--মন্ত্র--
বিশালে হাসি
এমনি ভালোবাসি....
--চেতনার সৌরভ--
আশার সৌরভ ছড়াই বিশালে
প্রেম আমি সুন্দর ।
--হাফ গ্লাস পানি--
না আমি দেখি গ্লাস আর না দেখি ওর আধেক শুন্যতা
আমি তো দেখি পানি ঐ প্রানেশ্বর যার নাম!
--আনন্দ--
দিয়ে দেয় যে , ছেড়ে দেয় যে
সেই পেয়ে যায় আনন্দ
--অপার ধ্যান--
গভীর... থেকে... গভীর...তরো
দূর... থেকে... দূর...তরো
আনন্দ... শুধু... ফোটে
আনন্দ... ঝরে... পরে
ওরে... আর... ওরে
ধীর... লয়ে... নাচে
কেউনা... ধরে... থাকে
খেলে... আপন... মনে
এইতো ! হেসে ওঠে...
আবার... কেদে ডোবে
চিন্তা... রেখা নাই
সীমানা... কিছুই নাই
আধার... স্রোতে... মিশে
ওরে... আর ভাসে
*
--বদ্ধ কফিন--
মানুষের অন্তর…বদ্ধ কফিন
দরাম খুলে যায়…ভালোবাসার প্রবল বাতাসে
ফুরত উড়ে যায় পাখি… সুন্দর
--প্রেমানন্দ--
হাতটি আমি বাড়িয়ে আছি , আমার হাতটি ধরো
প্রেমের ওপরে কিছুই নাই , এই কথাটি মেনো
এই কথাটি না মানলে , নিজের হাতে নিজেই মারা পরো
হাতটি আমার বাড়িয়েই আছি , প্রেমানন্দ ধরো
--বন্ধুত্ব, স্বাধিনতা আর আনন্দ--
হাসতে হাসতে ভালো লাগতে লাগতে
বিশেষ কিছু আর না রবে…শুধু এক বন্ধু হবে
ইগোর (অহংকার) দেয়াল ধসে পরবে…মূর্তি বিমূর্ত হবে
আপনি থেকে তুইয়ে নামবে
পাখি আমার উড়ে যাবে…আনন্দে এক শীষ দিবে
--মহাপুরুষ—
মহাপুরুষ ? সে যে হিমালয়ের মতো বিশাল
এ জগত সংসার তো তার পাপেট শো’এর রঙ্গমঞ্চ মাত্র
মানুষগুলো তার কাছে ১ ইঞ্চি থেকে ১০ ইঞ্চি সাইজের খেলার পুতুল।
সব পাপেটই তার প্রিয়
তবে সেই পাপেটদের সে সব সময় কাছে রাখে , যারা তার সবচেয়ে প্রিয়
যখন মন চায় তখন এই পাপেট শো’এর পর্দা খুলে নাটক দেখে আর
শিশুর মত হেসে লুটো পুটি খায়
খুব সিরিয়াস , ইমোশনাল আর সেন্টিমেন্টাল পাপেট গুলো দেখলে তার খুব বেশী হাসি পায়।
স্বপনেও পাপেট শো দেখতে দেখতে একসময় ক্লান্ত হয়ে আসে বোধ
ঠিক তখন হারিয়ে যেতে ভালো লাগে মহাপুরুষের
বাহিরে পাপেট শো চলে বিরামহীন
হৃদয় রাজ্যে নাহি কারো প্রবেশাধিকার
হৃদয়ে তখন গহন নিরাবতায়
নিস্তদ্ধ অন্ধকার ।
--মজাদার আবেগ--
না ! নর্দমার আবেগের স্রোতে আমি নেই
নেই সমুদ্রের নোনা জলেও
কি চমৎকার এক আবেগের স্রোত এই আমি-
ফুরফুরে হাওয়ায় এক উম্মত্ত নদী
আমাকে আমার স্বাদ নিতে দাও
কি সুস্বাদু আমি ! কি সুস্নিগ্ধ !
নিজের স্বাদে নিজে আমি এতই উত্তাল
কত শত মানুষ-যন্ত্র আমাতে সাত্রে বেড়ায়
অথচ তাদের দেখেও দেখি না , শুনেও শুনি না , বুঝেও বুঝি না , নির্বাক এই আমি।
--নিশ্চিহ্ন আমি--
ক্লান্ত কামানের গোলা আমি, নিক্ষিপ্ত হলে
লুফে নেয় ঘুম দেবতা
নিজেকে নদীর বুকে ছেড়ে দিলে
কোলে তুলে নেয় শীতলক্ষা
নিজেকে কাশবনে হারিয়ে ফেললে
মাতাল হাওয়া হয়ে যায় শেষ ঠিকানা ।
--মুহুর্তবাদ—
কোন মন্তব্য নেই আমার
বলোনা আমায়, উপসংহারে আসতে কোন
কোরো না প্রশ্ন কবে হয়েছিল শুরু আর
কবেই বা হবে শেষ
অবান্তর সব প্রশ্ন আর বাচালতায় নষ্ট করলে মূল্যবান এ মুহুর্ত শুধু
বরং এসো, পরের মূহুর্তেই মরার আগে
এ মুহুর্তে প্রান ভরে বাচি।
--আপনি প্রদীপ--
প্রদীপ আপনার সৌরভে আপনি আলোকিত
আধার আর পোকা যত , সব তার দিকে ধাবিত
সে নয় কারো দিকে পতিত
বরঞ্চ তার দুয়ার সবার তরে অবারিত
--আমার অবস্থান--
না আমি ঘটনায় বিদ্ধ
না আমি দৃষ্টিতে আবদ্ধ
এইখানে আমি-
হাওয়ার চেয়ে হাল্কা
ফুলেল এই মাতাল সৌরভে…
--খৈয়ামের খেলা--
বলেনা খৈয়াম, প্রেমাবেগে হতে বিদ্ধ
বলেনা কামাবেগে হতে দগ্ধ
যুক্তির পাথরে চাপা পরে মরতেও বলেনা খৈয়াম
বরং বলে আপনার সৌরভে আপনি মাস্ত হতে
বলে খৈয়াম, শিশুর হাসিতে উদারে উজাড় হতে…
--উজার--
নিজের হাতে বানানো অভিমানের এই কারাগার
ভেঙে করো চুর মার
এসো , নাচো আর হারিয়ে যাও
--সর্বোক্ষন--
শিশুর মুক্ত মনরে করো স্মরন
হাসো বিশালে অকারন
এই কথাটা মানিলে ও মন
হবে না আর তোমার মরন ।
--মজার “আমি”--
নিজেকে আমার জোকার জোকার লাগে
আমাকেই আমার বেশ মজা লাগে
যাই করি তাই মজা লাগে
যাই খাই তাই মজা লাগে
যেখানেই যাই সেখানে মজা লাগে
ঘুমালে মজা লাগে , ব্যস্ততাও মজা লাগে
আরামে মজা লাগে , মজা লাগে ব্যারামেও
কথা বললে মজা লাগে , নির্জন নিরবতাও মজা লাগে
মজা লাগে হতে প্রেমের শিকার
ঘৃনার আক্রমনেও লাগে মজা
সহজে মজা লাগে , জটিলেও মজা লাগেনা যে তা নয়
মানুষকে দেখলেই আমার মজা লাগে
আর মজা লাগবেইবা না কেন?সবাই যে আমার নিজেরি “মজার আমি” ।
-০-
--অন্তর-বাহির--
বিচলিত যে বাহির দ্বারা
অচিরেই বাহিরের জালে পরবে সে আটকা।
বাহির প্রভাবিত যার ভেতর দ্বারা
অচিরেই বাহির তার মুঠোয় দিবে ধরা।
--শরীর আর মন--
এ শরীর , দুনিয়ার সর্বোচ্চ তীর্থস্থান সর্বশ্রেষ্ঠ আশ্রয়
আমার শরীর , আমার ভক্ত
যাই বলি তাকে ,করে সে বিনা বাক্যে
তাই তো প্রতিনিয়ত , ঢেলে চলে “মন”-
শুভ্র সফেদ আশীর্বাদের ফুল্লোধারা- আমার শরীরে।
--জয় হৃদয়--
খোলোসের গুরুত্ব হয় যদি ১%
কুসুমের গুরুত্ব ৯৯%
ঠিক তেমনি বাহিরের বাস্তবতার গুরুত্ব হয় যদি ১%
মুক্ত হৃদয়ে প্রশান্তির গুরুত্ব ৯৯%
--ছুটির মুডে--
আজ আমি কোথাও যাবো না
আজ শুধু এখানেই থাকবো- নিজের কাছে নিজে- নির্জন নিরিবিলি
আজ তাড়া নেই আমার , নেই ভীষন কোন ভাবনা
আজ শুধু নিজের মতো নিজে আয়েশ করে বাচা ।
--স্রষ্টা আর সৃষ্টি তত্ব—
মানুষের হৃদয়ে বাস করেন ঈশ্বর
ঈশ্বর হচ্ছেন- প্রেম বাগানের মালী
প্রেমের এই বাগান- সমস্ত সৃষ্টি জগৎ
প্রতিটা মানুষ এই বাগানের সর্বোচ্চ সৌন্দর্য- ফুটন্ত ফুল
মানুষের দোষ ত্রুটি হচ্ছে সেই ফুলের কাটা
আমরা কাটা সামলিয়ে শুধু সেই ফুলের সৌরভ নিবো আর মাতাল হবো ।
-জীবন মন্ত্র--
ভালোবাসি- কোন আশা না করে
খাই- প্রান ভরে
কাজটা করি- ভালোবেসে
ঘুমাই- আরামে
*
--বোধ—
অটল হৃদয়ে আমার-
ফুটে আছে- মোলায়েম এক “বিশালতার ঘ্রান”
--প্রার্থনা--
প্রার্থনা আমার চলে দিন রাত- মনের আয়নায়
সর্বশক্তিমান অসীম দয়াময়- আমারি উন্নত রূপের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধায়
--পবিত্র—
আমি-
“মজার মানুষ খুব সাধারন”
আমি-
“সরলে সতেজ , অটলে সহজ একজন”
--সমগ্রের অন্তর--
সবখানে সুন্দর
প্রানোছ্বোসে মগ্ন সুন্দর
--স্বয়ং পরম--
আমার হাস্যজ্জোল মুখ করে জ্বল জ্বল
স্বরনের মনি কোঠায় দ্বিধাহীন রাত্রিদিন
“প্রেমিক জোকার” আমারই এই শুভ্র সত্তাটারে পূজি- শর্তহীন বিরতিহীন
হৃদয়ে বয়ে চলে আনন্দধারা , বাধ ভাঙা জোয়ারে আত্মহারা
সে আমারে ঘুমাতে বললে- শিশু আমি জ্ঞান হারাই
সে আমারে দেখতে বললে- ঈগলের দৃষ্টি হয়ে যায় চোখ
সে আমারে ছুটতে বললে- হয়ে যাই চিতা
সে আমারে চলতে বললে- ডলফিন আমি উড়ে বেড়াই
সে আমারে দাড়াতে বললে- স্থির আমি অটল হিমালয়
সে আমারে বলতে বললে- তাকে শুধু বলতে দিয়ে আমি থাকি চুপ
সে আমারে দম নিতে বললে- ফুর ফুরে হাওয়ায় আমি দেদোল দুলি
--“সমগ্রের ভেতরে”--
মনে সে করেছিল - আমি নেই , যেমন মাছেরা জানেনা সমুদ্র কি অগাধ !
অথচ সে আমার ভেতরেই- “হাত পা ছুড়ে নাচলো , কাদলো, হাসলো , ছুটে বেড়ালো
তারপর ঘুমিয়ে পরলো”
তার সমস্ত কান্ডকারখানা আমার ভালোই লাগছিলো
গর্বে পত পত করে উড়ছিলো , আমার ঢেউ এর পতাকা
*
--বীর--
বেহায়া , ইতর শ্রেনী ছিলোনা সে
মৃত্যুর জন্যে , চলে যেতে সে ছিলো প্রস্তুত
তাই তো জীবন তাকে বারে বারে জানাতো – সেলাম
--ব্যক্তিত্ব--
ব্যক্তিত্বো হচ্ছে ডিমের মতোন
বাহিরে শক্ত খোলস
অথচ ভেতরটা নরম মজা
নিজের সাথে নিজের সম্পর্ক্ টা হতে হয় মজাদার নরম
বাহিরটা শক্ত নিরেট, যাতে কেউ আবেগের ঢিল ছুড়ে ফাটাতে না পারে ডিম
--লাভ লোকশান--
সমস্যা বাহির থেকে এসে বাহিরেই হারিয়ে যায়
আনন্দ ভেতর থেকে এসে নিজেতেই থেকে যায়
--সুখ আর দুখ--
শুধু নিজের কারনে হও যদি সুখী
কেউ আর পারবেনা করতে তোমায় দুখী
--ভক্ত--
দিন কে দিন যতই আমি নিজেই নিজের ভকতো হচ্ছি
ততই “সর্বশক্তিমান প্রেমানন্দের” কাছা কাছি এসে পরছি !
--খেলার ছন্দ--
যৌনতা শুধু কামনা তাড়িত হলে তা ধ্বংস ডেকে আনে
যৌনতা প্রেমের আবেশে মাতাল হলে- মাটিতে স্বর্গ নেমে আসে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩২
রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: ভালো হয়েছে?