![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অললাইন থেকে সংগ্রাহক- আব্দুল গফুর রবিন
ফোনঃ ০১৯১৪৮৮৬৩৮৪
http://krishisongbad.com/archives/63
উন্নত পদ্ধতিতে মসুরের চাষ
দামে সস্তা এবং প্রচুর পরিমাণে আমিষের উপস্থিতির কারণে ডালকে গরীবের মাংস বলা হয়। বাংলাদেশে ডালের মধ্যে মসুর সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। বিভিন্ন কারণে দেশে দিন দিন মসুরের উৎপাদন হ্রাস পাচ্ছে। উৎপাদন হ্রাসের অন্যতম কারণগুলো হলো-পাতা ঝলসানো রোগের আক্রমণ, সময় মতো বপন ও যতœ না নেয়া। বাংলাদেশ পরিসংখান ব্যুরোর তথ্য অনুসারে ১৯৯৫ সালে যেখানে মসুরের উৎপাদন ছিল এক লাখ ৭০ হাজার মেট্রিক টন , ২০০৯-১০ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ৭২ হাজার মেট্রিক টনে। ফলে দেশের চাহিদা মেটাতে ২০১১ সালে এক হাজার ২৭২ কোটি টাকা ব্যয়ে এক লাখ ৫২ হাজার ২৩০ মেট্রিক টন মসুর ডাল আমদানি করতে হয়েছে। উন্নত পদ্ধতিতে মসুরের চাষ করে উৎপাদন বাড়িয়ে দেশের চাহিদা পূরণ পূর্বক কষ্টার্জিত বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা সম্ভব।
মসুরের জাত: মসুরের আধুনিক জাতগুলোর কোনোটিই পাতা ঝলসানো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন নয়। তবে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত বারিমসুর-৩, বারিমসুর-৪ বারিমসুর-৫, বারিমসুর-৬ ও বারি মসুর-৭ কৃষকের মাঠে ভাল ফলন দিতে সক্ষম।
জমি নির্বাচন: দোআঁশ মাটি মসুর চাষের জন্য উত্তম, তবে এটেল দোআঁশ মাটিতেও মসুর ভাল জন্মে। মনে রাখতে হবে কার্তিক মাসের মাঝামাঝি চাষ করার জন্য যে সব জমিতে উপযুক্ত জো আসে সে সমস্ত জমি মসুর চাষের জন্য নির্বাচন করা উচিত।
জমি তৈরি: উপযুক্ত জো অবস্থায় ৫ থেকে ৬ ইঞ্চি গভীরে ২ থেকে ৩টি চাষ দিয়ে মাটি ঝুরঝুরে করে মসুরের জন্য জমি তৈরি করতে হবে, যাতে মাটিতে অতিরিক্ত রস না থাকে।
সার প্রয়োগ: বিঘা প্রতি ৪ কেজি ইউরিয়া, ৫ কেজি মিউরেট অব পটাশ, ১৩ কেজি টিএসপি ও ৭ কেজি জিপসাম শেষ চাষের সময় মাটিতে প্রয়োগ করতে হবে।
বপনের সময়: কার্তিকের মাঝামাঝি থেকে শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত মসুর বপন করার উপযুক্ত সময়। তবে অনেক এলাকায় আমন ধান কাটার পর কৃষক অগ্রহায়ণ মাসের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত মসুর বপন করে থাকেন। বিলম্বে মসুর বপনের কারণে বিভিন্ন রোগের আক্রমণে মসুরের ফলন কম হয়।
বীজের পরিমাণ: জমিতে উপযুক্ত জো থাকলে বিঘা প্রতি ৫ কেজি বীজ ব্যবহার করাই যথেষ্ট।
বীজ শোধন: চারার গোড়া পচা রোগের আক্রমণ থেকে ফসলকে রক্ষার করার জন্য বীজ বপনের পূর্বে প্রতি কেজি বীজ ২.৫ গ্রাম প্রোভেক্স ২০০ দ্বারা শোধন করতে হবে।
সেচ ব্যবস্থাপনা: মসুর চাষে তেমন সেচের প্রয়োজন হয় না বললেই চলে।তবে বপনের সময় জমিতে পরিমিত রস না থাকলে জমিতে হালকা সেচ দিয়ে উপযুক্ত জো অবস্থায় এনে বীজ বপন করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়। এ ছাড়াও আমন ধান কাটার পর এটেল দোআঁশ মাটিতে নাবিতে মসুর বপন করলে গাছ বৃদ্ধির সময় মাটিতে রসের আভাব ঘটে। সে সময় জমিতে একটি হালকা সেচ দিলে ফলন বৃদ্ধি পায়। তবে খেয়াল রাখতে হবে যেন কোনো ক্রমেই জমিতে সেচের বা বৃষ্টির পানি জমে না থাকে। এতে গাছের শিকড় পচে গাছ হলুদ হয়ে যায় এবং পরে মারা যায়।
রোগ ব্যবস্থাপনা: মসুরের সবচেয়ে ক্ষতিকর রোগ হলো পাতা ঝলসানো রোগ। এরোগের আক্রমণে গাছের পাতা, ফুলও অপরিপক্ক ফল শুকিয়ে মরে যায়। এই রোগ দমনের জন্য প্রতিরোধক ব্যবস্থা হিসেবে বীজ বপনের ৬০ থেকে ৬৫ দিন বয়সে অর্থাৎ ফুল আসার সময়ে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম রোভরাল মিশিয়ে ১০ দিন অন্তর ২ থেকে ৩ বার স্প্রে করতে হবে। এ ছাড়া মসুরের চারা অবস্থায় ক্ষুদ্র পরিসরে চারার মড়ক দেখা দিলে প্রোভেক্স -২০০ ২ গ্রাম প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছের গোড়ায় ও মাটিতে ভালভাবে স্প্রে করলে এই রোগের প্রকোপ কমে যায়।
পোকামাকড় দমন: মসুরে তেমন পোকা-মাকড়ের আক্রমণ হয়না, তবে ফুল আসার সময় জাবপোকার আক্রমণ দেখা দিতে পারে। সে ক্ষেত্রে ম্যালাথিয়ন ৫৭ ইসি প্রতি লিটার পানিতে ২ মি.লি. হারে মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে।
ফসল সংগ্রহ ও সংরক্ষণ: মসুর গাছ পেকে শুকিয়ে ভালভাবে মাড়াই, ঝাড়াই ও পরিস্কার করে শুকিয়ে বায়ুরোধক পাত্রে বা পলিথিনের বস্তায় সংরক্ষণ করতে হবে। মাঝে মধ্যে পর্যবেক্ষণ করে দেখতে হবে যেন মসুর বীজ ব্রুকিড পোকায় আক্রান্ত না হয়।
ফলন: ভালভাবে যতœ নিলে বিঘা প্রতি ৩৬০ থেকে ৪০০ কেজি ফলন পাওয়া যায়।
————————————–
লেখকঃ
মহাব্যবস্থাপক (কৃষি), নর্থ বেঙ্গল সুগারমিলস্ লিঃ,
গোপালপুর, নাটোর
মোবাইল:০১৭২২৬৯৬৩৮৭
বাংলাদেশের কোন কোন জেলা / থানাতে করল্লা'র (Bitter Gourd) বানিজ্যিক আবাদ হয় ? জেলা বা থানা সংশ্লিষ্ট পাইকারী বাজার, যেখানে করল্লার বেচা-কেনা হয় তার নাম, ঠিকানা ইত্যাদি সম্পর্কেও তথ্য প্রয়োজন।
Narsingdhi belabo bazaar
https://www.youtube.com/watch?v=9tMZqApzX_8
প্তকৃষি পর্ব ৪২
কৃষক: সুরজিত দাস
মূল ফসল: মাছ
স্থান: মৌলভিবাজার
চাষীর অন্যান্য ফসল: গবাদিপশু, পোল্ট্রি শাকসব্জি।
ঠিকানা: সুরজিত দাস, জেটি রোড, উপজেলা: শ্রীমঙ্গল, জেলা: মৌলভিবাজার
১০ একর জমির উপর বিভিন্ন জাতের মাছের মিশ্র চাষ শুরু করেন শ্রীমঙ্গল উপজেলার জেটি রোডের মৎস্য চাষী সুরজিত দাস। তিনি মাছ উৎপাদনের পাশাপাশি গবাদিপশু, পোল্ট্রি শাকসব্জি চাষ করছেন।
তিনি বছরে ২০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৪০ লক্ষ টাকা অায় করেন। জেলা পর্যায়ে একাধিক বার শ্রেষ্ঠ মৎস্য চাষী মনোনিত হয়ে মাছ চাষে বাংলাদেশকে বিশ্বে চতুর্থ স্থানে অানায়নে অবদান রাখছেন।
https://www.youtube.com/watch?v=BSYyik1B1fA&spfreload=10
ঘরের ভেতর মাছ চাষে সাফল্য ৩০ গুণ বেশি উৎপাদন
https://www.youtube.com/watch?v=SvL-2G3yDd8
রঙ্গিন মাছের চাষ, কোটি টাকার হাত ছানি !!!
https://www.youtube.com/watch?v=en79YX9a4u0
Published on Sep 22, 2016
রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার কাঁসাদহ গ্রামে এলাকার কয়েক জন শিক্ষিত যুবক মিলে ৮৩ শতাংশ জমির উপর পরীক্ষামূলকভাবে গড়ে তুলেছেন বিষধর গোখরা সাপের খামার ‘রাজবাড়ী স্ন্যাক ফার্ম’। খামারে রয়েছে, খোয়া গোখরা, তেলে কালো গোখরা, কাল গোখরা অন্যতম। এছাড়া দাড়াজ ও পঙ্খীরাজ প্রজাতির সাপও আছে। খামারটিতে ৩৫টি গোখরা সাপের মধ্যে সম্প্রতি কয়েকটি ডিম দেয়ায় উদ্যোক্তারা বেজায় খুশি।
প্রতি শুক্রবার ও শনিবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দর্শনার্থীদের জন্য খামার উন্মুক্ত থাকে। সাপগুলোকে প্লাস্টিকের খাঁচার মধ্যে পালন করা হচ্ছে। খামারের ৩৫টি গোখরা সাপের বেশির ভাগই স্থানীয় বাসা-বাড়ি থেকে উদ্ধার করা। ইতোমধ্যেই খামারটি জেলা প্রশাসকসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা পরিদর্শন করেছে।
‘রাজবাড়ী স্ন্যাক ফার্ম’ এর উদ্যোক্তা ও মালিক মো. রবিউল ইসলাম রঞ্জু মল্লিক জানান, তার খামারের সাপগুলোকে সপ্তাহে ১ দিন করে ছোট মুরগীর বাচ্চা খাওয়ানো হয়। ৭ দিনে ২ বার গোসল করাতে হয়। ১ দিন সাপের খাঁচা ও ঘর পরিষ্কার করতে হয়। সাপ ধরতে ও পালন করতে লাঠি, টং, হাত মোজা, পায়ে বড় বুট ব্যবহার করা হয়।
তিনি আরও জানান, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় অনান্য দেশের তুলনায় আমাদের দেশে সাপের খামার করে বিষ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করা অনেক সহজ। এতে খরচও অনেক কম। সরকারের সহযোগিতা ও খামারের নিবন্ধন পেলে তারা এ সাপের খামারের বিষ সংগ্রহ করে দেশের ওষুধের চাহিদায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবে। পাশাপশি অর্জন করতে পাবে বৈদেশিক মুদ্রা।
খামারের আরেক অংশিদার প্রদীপ শীল জানান, তারা এলাকার ভাই ও বন্ধুদের নিয়ে এ সাপের খামারে কাজ করছে। খুব সতর্কতার সঙ্গে খামারে কাজ করতে হয়। এছাড়া পাশাপাশি তারা খামারে হাঁস-মুরগি, কবুতর, মাছসহ অন্যান্য উপার্জনের ক্ষেত্র তৈরি করবে। এ পর্যন্ত খামারের স্থাপনা নির্মাণসহ প্রায় ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেছেন তারা।
রাজবাড়ী সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান মো. নূরুজ্জামান জানান, খামারিরা সবাই আমাদের কলেজের ছাত্র। প্রকৃতিতে বিলুপ্ত প্রায় এই বিষাক্ত সাপ নিয়ে যে খামারটি গড়ে তুলেছে সেটি একটি ভাল উদ্যোগ।
ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি করে জৈব সার ও সাপের খামারের কিছু তথ্য পান তারা। পরে যোগাযোগ করেন ঝিনাইদহের জৈব সার খামারি হেলাল উদ্দিন এবং পটুয়াখালীর সাপের খামারি আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে। হেলাল উদ্দিনের পরামর্শ অনুযায়ী কৃষি বিজ্ঞানী এম গুল হোসেনের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করে গত বছরের প্রথম দিকে গড়ে তুলেন সাপের খামারটি।
এলাকাবাসী প্রথমে পাগল বলে আখ্যায়িত করলেও তারা এখন সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। ওই লাকায় এখন আর কেউ সাপ মারে না। কারও বাড়িতে সাপ ধরা পড়লে তাদের খবর দেয়। তারা সাপ উদ্ধার করে খামারে নিয়ে আসেন।
https://www.youtube.com/watch?v=ziLZeBkvb24
অাশি টি বেদানা গাছ নিয়ে বেদানা চাষ শুরু করেন রানীনগর উপজেলার শিয়ালা গ্রামের চাষী এ কে এম শফিকুল ইসলাম। তিনি বেদানা চাষের পাশাপাশি পেয়ারা, আম, লেবু চাষ করছেন। বেদানা চাষ করে এই উদ্যোগী পরিবারের এবং নিজের আর্থিক সচ্ছলতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি এ অঞ্চলে সফল বেদানা চাষীর খ্যাতি লাভ করেছেন।
https://www.youtube.com/watch?v=_v10_S8BeAI
Published on Sep 27, 2016
ইলিশ আমাদের জাতীয় মাছ হলেও মাছটি বাংলার খাল-বিলে, পুকুরে পাওয়া যায় না।কারণ মাছটি নোনাপানির, সমুদ্রে যাদের আবাস।কিন্তু এই কথায়ও আসছে পরিবর্তন।কিছু দিনের মধ্যেই ইলিশ মাছ পাওয়া যাবে পুকুরে বা বদ্ধ জলাশয়ে।যেখানে আপনি চাষ করতে পারবেন মাছের রাজা ইলিশ।আপনার বিশ্বাস না হলেও এমনটাই জানিয়েছেন পটুয়াখালী কলাপাড়া উপজেলার মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট।
কলাপাড়ায় পুকুরে ৫০০ জাটকা সংগ্রহ করে এ কার্যক্রম শুরু করেছে। প্রাথমিকভাবে পরীক্ষায় সফলতা পাওয়া গেছে। এর ফলে ভবিষ্যতে ইলিশ সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসবে। পাশাপাশি পুকুরে ইলিশ চাষ করে লাভবান হবেন মৎস্য চাষীরা।
উপজেলা মৎস গবেষণা ইনস্টিটিউট সূত্রে জানা গেছে, এপ্রিল ও মে মাসের দিকে রামনাবাদ নদী ও সাগর মোহনা থেকে ওই জাটকাগুলো সংগ্রহ করে আনা হয়েছে। পুকুরে এ মাছ চাষের উদ্দেশ্যে ছাড়া হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দা সুজন মৃধা বলেন,‘পুকুরে ইলিশ চাষ প্রথমে শুনে অবাক লাগলেও ভাবতে ভালো লাগছে যে নদী বা সাগর ছাড়াও আমরা পুকুর থেকে ইলিশ মাছ ধরে খেতে পারব।
https://www.youtube.com/watch?v=QlDwZQSk2EM
দেশের পুকুর-দীঘি, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়, নদী-নালা ও জলাশয়ে মাছের সাথে ঝিনুকে মুক্তা চাষ করে প্রতি একরে ৪০ লাখ টাকা অতিরিক্ত আয় করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ মাৎস্য গবেষণা ইন¯িটটিউটের (বিএফআরআই) বিজ্ঞানীরা। ইতোমধ্যে তারা ময়মনসিংহের ¯¦াদুপানি কেন্দ্রের পুকুরে ¯¦ল্পসময়ে মিঠাপানির ঝিনুক থেকে মুক্তা উৎপাদনে প্রাথমিক সফল্য অর্জন করেছেন। গবেষণাকালে কৃত্রিম উপায়ে ঝিনুকে পাঁচ মাসে দুই থেকে তিন মিলিমিটার আকারের মুক্তা উৎপাদন করা সম্ভব হয়েছে। এর আগে একই সাইজের মুক্তা উৎপাদন করতে সময় লেগেছিল দেড় থেকে দুই বছর। ¯¦ল্পসময়ে ঝিনুকে মুক্তা উৎপাদন প্রযুক্তি মাঠপর্যায়ে সম্প্রসারণের মাধ্যমে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত মুক্তা বিদেশে রফতানি করে প্রতি বছর ১৫০০ কোটি টাকা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। একই সাথে এতে ২০ থেকে ৩০ লাখ লোকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে।
আমাদের বঙ্গোপসাগর ছিল প্রাকৃতিক মুক্তার আবাসস্থল। বাংলাদেশের মহেশখালী ছিল ‘পিংক পার্ল’ বা গোলাপি মুক্তার জন্য জগদ্বিখ্যাত। বাংলাদেশে ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য পুকুর-দীঘি, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড়। এসব জলাশয় মুক্তা বহনকারী ঝিনুকে পরিপূর্ণ। দেশের প্রায় সর্বত্রই মুক্তা বহনকারী ঝিনুক পাওয়া যায়। তবে গুণগত উৎকর্ষস¤পন্ন গোলাপি মুক্তা বৃহত্তর ঢাকা, মু›সীগঞ্জ, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, কিশোরগঞ্জ, সিলেট, রাজশাহী, বগুড়া, ফরিদপুর, পাবনা, কুমিলল্লা ও চট্টগ্রামে বেশি পাওয়া যায়। প্রাচীনকাল থেকেই দেশের সর্বত্র কম-বেশি মিঠাপানির ঝিনুক থেকে মুক্তা সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলে আসছে।
জানা যায়, ১৯৬৪ সালে তৎকালীন ‘পূর্ব পাকিস্তান ক্ষুদ্র শিল্প সংস্থা’ মুক্তা আহরণ বিষয়ে প্রথম জরিপ করে। ওই জরিপের তথ্য অনুযায়ী দেশে মুক্তা সংগ্রহের কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৯৮। এসব কেন্দ্রে প্রতি বছর ১২ হাজার ৬২৯ তোলা মুক্তা সংগৃহীত হতো।
বিএফআরআই সূত্রে জানা গেছে, ১৯৭৪-৭৯ সালে চাঁদপুরের ¯¦াদুপানি মাৎস্য গবেষণা কেন্দ্রে একটি গবেষণা প্রকল্পের অধীনে প্রযুক্তির অভাবে প্রথম মুক্তা চাষে তেমন সফলতা পাওয়া যায়নি। ওই গবেষণায় ৬০০ ঝিনুকে বহিস্থ পদার্থ হিসেবে কাচের টুকরো প্রবেশ করিয়ে মুক্তা উৎপাদনে প্রচেষ্টা নেয়া হয়। এতে ৯০ শতাংশ ঝিনুক বেঁচে ছিল। গবেষণার প্রথম মাসেই ৩৬ শতাংশ ঝিনুক
https://www.youtube.com/watch?v=jPBCnWcxKuA
মাছকে কি খাবার খাওয়াতে হয়? মাছের কোন খাবার আছে নাকি? অথবা ডিজিটাল প্রযুক্তি ভিত্তিক মাছ চাষের কোন কৌশল আছে নাকি? এটাই জানতো না দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার মানুষজন।
২০০০ সালে পরিবারের অভাব অনটনের কারণে পড়াশোনা ছেড়ে দিয়ে বেকার জামিনুর মেসার্স লুবনা ট্রেডার্স নামে মাছের খাবারের প্রতিষ্টান খুলে বসেন। যাদের পুকুর আছে তাদের বাড়ীতে বাড়ীতে গিয়ে মাছ ও মাছের খাবারের সুফল সম্পর্কে জ্ঞান দিতে থাকেন। অনেকেই হেসে উড়িয়ে দিয়েছে তার কথা।
অদম্য জামিনুর মানুষকে জানাতে কোন লজ্জ্বা নেই তার। মাছকে স্বাস্থ্যবান করতে মাছের স্বতন্ত্র খাদ্যের প্রয়োজন আছে এটি স্বীকার করা শুরু হয় ধীরে ধীরে। এরপর ২০০০ সালে নিজেই বানিজ্যিক ভাবে মাছ চাষের প্রজেক্টে হাত দেন জামিনুর। দাদার কাছ থেকে নেয়া ১০ বিঘা পুকুরে বিভিন্ন প্রজাতির দেশী মাছের পোনা অবমুক্ত করেন। মাছ উৎপাদন করেই বদলে যেতে পারে ভাগ্যের চাকা এই বিশ্বাসের দোলাচলে নিজেকে সপে দেন জামিনুর।
সেই শুরু থেকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি জামিনুরকে। মাছের পোনা, খাবার, শ্রমিক মজুরী ইত্যাদি বাদ দিয়ে প্রথম বছরেই আয় হয় প্রায় দুই লক্ষ টাকা। সাহসী হয়ে উঠেন জামিনুর। যেখানেই হোক তার বড় পুকুর চাই। নবাবগঞ্জ উপজেলাসহ পার্শ্ববর্তী উত্তর জনপদের বিভিন্ন জেলায়, উপজেলার পরিত্যক্ত বড় পুকুর ও সরকারী জলমহল ১০-১৫ বছর মেয়াদে ইজারা নিয়ে ডিজিটাল প্রযুক্তিতে মাছ চাষের কোটি টাকার প্রকল্প হাতে নেন জামিনুর।
বর্তমানে তিনি ইজারা ও নিজেরসহ প্রায় ৭৫ একর জমিতে ছোট বড় শতাধিক পুকুরে মাছ চাষ করছেন। আয়ের টাকায় নিজস্ব ১০ একর জমি কিনে পুকুর খনন করেছেন। বাড়ী,গাড়ী করেছেন। কয়েকশত পরিবারকে করেছেন স্বাবলম্বী।
কর্মসংস্থান দিয়েছেন প্রায় দুইশত বেকার যুবকের। এখন তার ইচ্ছে একটাই দিনাজপুর জেলাকে লিচু কিংবা ধান উৎপাদনের জন্য সারাদেশে চেনে। এর সাথে মাছকে যুক্ত করতে চান তিনি। এ জন্য নিজেই বিভিন্ন উপজেলা গিয়ে বানিজ্যিক ভাবে মাছ চাষে বেকার উৎসাহী যুবকদের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকেন। জামিনুর বলেন, পুরোদেশে দিনাজপুরের লিচু ও ধানের কদর আছে। সেদিন আর বেশী দুরে নেই যেদিন এর সাথে যুক্ত হবে দিনাজপুরের ফরমালিন মুক্ত টেষ্টি দেশীয় মাছের নাম।
সম্প্রতি কুশদহ ইউনিয়নের পল্লী মোরলাই বিলে গিয়ে দেখা গেছে ৫০ একর এলাকা জুড়ে খন্ড খন্ড বিশাল বিশাল বিল। পাশে রয়েছে পোনা মাছ বিক্রি ও সংরক্ষণ করার অত্যাধুনিক হ্যাচারি। মাছের খাবারের জন্য শত শত বস্তা মাছের খাদ্য গোডাউনে মজুদ করে রাখা হয়েছে।
হ্যাচারীর সামনে মাছ ও পোনা কিনতে আসা অগনিত মানুষ। জাল নামানো হয়েছে পুকুরে। দিনাজপুর,নবাবগঞ্জ শহর, রংপুর থেকে পাইকারী মাছ ক্রেতা (বেপারি) এসেছেন। ৫০ জন মৎস্য শ্রমিক ভোর রাত থেকে জাল টানা শুরু করেছে। চলবে বিকেল বিকেল ৩টা পর্যন্ত। মাছদের লাফালাফি, জাল ছিঁড়ে বেরুতে চাইছেন যেন। রুই, কাতলা, মৃগেল, মনোসেক্স তেলাপিয়া, পাঙ্গাস, সিলভার, কই, বোয়াল, টেংড়া, পবদা মাছসহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছে ভরে আছে পুকুর।
সাথে সাথে ওখানেই পাইকারি দরে বিক্রি করা হচ্ছে মাছগুলো। খাঁচা ভর্তি করে রিকসা ভ্যানে, পিকআপে, অটোতে করে পাইকারী মাছ কিনে নিয়ে বাজার কিংবা আড়ৎ এর দিকে ছুটছে পাইকাররা।
এ বিষয়ে দিনাজপুর-৬ আসনের সংসদ সদস্য মো. শিবলী সাদিক জানান, জামিনুর এলাকার একজন সফল কর্মসংস্থান সৃষ্টিকারী মৎস চাষী। সে তার পুকুরে ১০-২০ কেজি পর্যন্ত ওজনের মাছ চাষ করে থাকে। যা আমাদের দিনাজপুর বাসীর সুনাম বয়ে আনছে।
নবাবগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম জানান, নবাবগঞ্জের সেরা মৎস্য চাষি জামিনুর ইসলাম। আমি নিয়মিত তাঁর কাছে যাই। বিভিন্ন কারেন্ট পরামর্শ দেই। হ্যাচারিতে কর্মরক শ্রমিক মিজানুর রহমান জানান, আমরা তার প্রকল্পে চাকরি করে জীবিকা নির্বাহ করছি। জামিনুর শুধু নিজের উন্নয়নই করেনি বরং এলাকার কয়েকশত বেকার যুবক/ব্যবসায়ী/ ব্যাপারী ও মৎস চাষীর আয়ের পথ ও কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছেন।
https://www.youtube.com/watch?v=9vLv5wdFsXc
ছোট ছোট গাছে ঝুলছে থোকা থোকা মাল্টা। একেকটি গাছে ১৫-২০টি থেকে ৪০টি পর্যন্ত। গাঢ় সবুজ রঙের মাল্টাগুলোর কোনো কোনোটিতে হলুদাভ ভাব এসেছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার জামতাড়া এলাকায় দুই বছর বয়সী এই মাল্টা বাগানের মালিক মতিউর রহমান।
প্রায় আট বছর আগে ১০ বিঘা জমি লিজ নিয়ে মতিউর বাণিজ্যিকভাবে পেয়ারা, আম, লেবু, কুল ও বেদানার চাষ শুরু করেন। কিছুদিন পর স্থানীয় একটি জাতের মাল্টার বেশ কিছু চারা রোপণ করেন। দেড় বছরের মাথায় সেগুলোতে ফল ধরে। কিন্তু ফলগুলো ছিল পানসে। মাল্টা চাষের কথা তখনই মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলেন মতিউর। অন্য ফলগুলোর আবাদ ভালোই চলতে থাকে।
বছর দুয়েক আগে স্থানীয় হর্টিকালচার সেন্টারের কর্মকর্তারা মতিউর রহমানকে বারি মাল্টা-১-এর কিছু চারা নিয়ে পরীক্ষামূলকভাবে রোপণ করার প্রস্তাব দেন। প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে ২০০ চারা এনে দুই বিঘা জমিতে রোপণ করেন তিনি। এরপর শুরু হয় সেগুলোর যত্ন। অপেক্ষায় থাকেন ফল পাওয়ার। অবশেষে তিন মাস আগে বাগানের তিন-চতুর্থাংশ গাছে ধরে কাঙ্ক্ষিত ফল। সবুজ সেই মাল্টায় জীবনে নতুন করে আলোর দিশা দেখতে পান মতিউর রহমান।
এই প্রতিবেদক সম্প্রতি মতিউরের মাল্টার বাগান দেখতে গিয়েছিলেন। গাছে গাছে ঝুলছে পরিপক্ব মাল্টা। ফল সবুজ হলেও ভীষণ রসাল ও মিষ্টি লাগল খেতে। মতিউর রহমান বলেন, বাগানটি কৃষি বিভাগের দ্বিতীয় শস্য বহুমুখীকরণ প্রকল্পের (এসসিডিপি) আওতায়। প্রথমবারের ফলন সুস্বাদু হওয়ায় দারুণ খুশি কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা। এ মাসের (সেপ্টেম্বর) শেষের দিকে বাগান থেকে মাল্টাগুলো তোলা হবে।
মতিউর রহমান বলেন, এসসিডিপির সাবেক প্রকল্প পরিচালক এবং বর্তমানে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান সম্প্রতি এই বাগান পরিদর্শন করে গেছেন। কৃষি বিভাগের স্থানীয় কর্মকর্তারা এবারের ফলনের সব মাল্টাই কিনে নিতে চেয়েছেন।
এসসিডিপি প্রকল্পের উদ্যান প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ জহুরুল ইসলাম বলেন, মাল্টা চাষের সম্ভাবনা যাচাই করার জন্য এই বাগানের মাল্টার নমুনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে পাঠানো হবে। উল্লেখ্য, এই কর্মকর্তার তদারকিতেই প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলকভাবে বরেন্দ্র অঞ্চলে বারি মাল্টা-১-এর চাষ শুরু হয়েছে।
গাছে ঝুলছে থোকা থোকা মাল্টাচাঁপাইনবাবগঞ্জ হর্টিকালচার সেন্টারের উপপরিচালক সাইফুর রহমান জানান, সড়কের পাশ দিয়ে দিয়ে যাওয়ার সময় মতিউর রহমানের এই মাল্টার বাগান অনেকেরই দৃষ্টি কাড়ে। বারি মাল্টা-১ চাষের সাফল্য দেখে অনেকেই এখন এই ফল চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। চারা সংগ্রহের জন্য কেউ কেউ হর্টিকালচার সেন্টারে আসছেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হামিদুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, শীতকালে লেবুজাতীয় দেশি ফল থাকে না বললেই চলে। সে ক্ষেত্রে বারি মাল্টা-১ লেবুজাতীয় ফলের উৎপাদনের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনবে বলে আশা করা যায়। এর বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা বারি মাল্টা-১ দারুণ সুস্বাদু একটি ফল।
মাল্টা চাষের পদ্ধতি: এসসিডিপি প্রকল্পের উদ্যান প্রশিক্ষণ কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম বলেন, সারা দিন রোদ পড়ে এবং বৃষ্টির পানি জমে না—এমন উঁচু বা মাঝারি উঁচু জমি মাল্টা চাষের জন্য নির্বাচন করতে হবে। নির্বাচিত জমিটি কয়েকবার চাষ ও মই দিয়ে সমান করে নিতে হবে। জমি থেকে আগাছা পরিষ্কার করে আশপাশে উঁচু গাছ থাকলে কেটে ফেলতে হবে। সমতল ভূমিতে বর্গাকার বা ষড়ভূজি পদ্ধতিতে চারা রোপণ করতে হবে। সাধারণত মধ্য বৈশাখ থেকে মধ্য ভাদ্র (মে-আগস্ট) মাসের মধ্যে মাল্টার চারা রোপণের উপযুক্ত সময়। তবে পানির সেচ নিশ্চিত করা গেলে চারা বছরের যেকোনো সময় লাগানো যেতে পারে।
চারা রোপণের জন্য গর্তের আকার ৭৫ সেন্টিমিটার বাই ৭৫ সেন্টিমিটার হবে। একটি চারা থেকে অন্যটির দূরত্ব হবে চার মিটার। তবে তিন মিটার দূরত্বেও চারা লাগানো যেতে পারে। গর্তের মধ্যে ১৫ কেজি গোবর বা কম্পোস্ট সার দিয়ে তিন থেকে পাঁচ কেজি ছাই, ২৫০ গ্রাম টিএসপি, ২৫০ গ্রাম এমওপি সার ও ২৫০ গ্রাম চুন ওপরের মাটির সঙ্গে মেশাতে হবে। গর্তগুলো ১৫-২০ দিন ভরাট করে রেখে তারপর চারা লাগাতে হবে।
Pat khori
https://web.facebook.com/photo.php?fbid=1191286190943952&set=p.1191286190943952&type=3&theater
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/990460/বাà¦à¦¶à§à¦°-à¦
ননà§à¦¯-সà¦à¦°à¦à§à¦·à¦£à¦¾à¦à¦¾à¦°
https://web.facebook.com/notes/319659774901471/সà§à¦¬à¦¾à¦à¦¾à¦¬à¦¿à¦ তাপমাতà§à¦°à¦¾à§ পà§à¦à§à¦¾à¦ পà§à¦¸à§à¦ সà¦à¦°à¦à§à¦·à¦£à¦/554869094713870/
আমাদের দেশের প্রধান মসল্যা জাতীয় ফসলের মধ্যে পেঁয়াজ অনত্যম। খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ এবং আমাদের প্রতিদিনের রান্নার কাজে পেঁয়াজের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। মাঠ থেকে সংগ্রহ করা পেঁয়াজ সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে, রোগ-জীবাণুর আক্রমণ এবং এর মধ্যস্থিত এনজাইমের কারণে দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। এ জন্য গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে পেঁয়াজ সংরক্ষণ একটি বড় সমস্যা। আমাদের দেশে পেঁয়াজের সংরক্ষণকালীন অপচয় প্রায় শতকরা ৬৬ ভাগ এবং কিছু কিছু এক্সোটিক কাল্টিভারের ক্ষেত্রে এই অপচয়ের হার আরও বেশি। পেঁয়াজের এই সংরক্ষণকালীন অপচয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব যদি মাঠ থেকে সংগ্রহের পর পরই এটি প্রক্রিয়াজাতকরণ করা হয়। পেঁয়াজ শুকিয়ে সংরক্ষণ একটি প্রাচীন ও বহুল প্রচলিত ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে অন্যতম। কিন্তু শুকিয়ে পেঁয়াজ সংরক্ষণ করলে এর রং ও ঝাঁঝের জন্য দায়ী উদ্বায়ী তৈল ও রাসায়ানিক উপকরণ হ্রাস পায়। পেস্ট আকারে পেঁয়াজের সংরক্ষণ ব্যবস্থায় এর স্বাদ ও গন্ধ অটুট থাকে, অপচয় বহুলাংশে কমে যায় এবং ব্যবহার করাও সহজ হয়। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় পেঁয়াজের পেস্ট প্রস্তুত ও সংরক্ষণের জন্য ভালমানের পেঁয়াজের কন্দ (bulb) নিতে হবে। কন্দগুলো ধুয়ে টুকরো টুকরো করে কেটে গ্রাইন্ডার/ব্লেন্ডার মেশিনে দিয়ে পেস্ট তৈরি করতে হবে। অতঃপর কক্ষতাপমাত্রায় একটি ঢাকনা দিয়ে ১ঘন্টা ঢেকে রেখে দিতে হবে যাতে এনজাইমের বিক্রিয়ার দ্বারা উৎপাদিত স্বাদ ও গন্ধ সম্পূর্ণরূপে পেঁয়াজের পেস্টের সাথে মিশে যেতে পারে। এরপর এই পেস্টের সাথে সাধারণ খাবার লবণ ৮% এবং ২গ্রাম সাইট্রিক এসিড/কেজি হারে মিশাতে হবে যাতে পেঁয়াজের পেস্টের pH এর মান ৪ হয়। অতঃপর পেঁয়াজের পেস্টকে ১০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ১০ মিনিটকাল ফুটিয়ে ১০০০ পিপিএম পটাশিয়াম মেটাবাই সালফাইট (কেএমএস) মিশিয়ে সাথে সাথে জীবাণুমুক্ত কাঁচের বোতলে ঢালতে হবে। এরপর বোতলের মুখে ভালভাবে ছিপি লাগিয়ে সাধারণ তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে। এভাবে সংরক্ষিত পেঁয়অজের পেস্ট ৬মাস পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যাবে। পেঁয়অজের পেস্টের সাথে লবণের ভাগ বেশি থাকে বলে রান্নার সময় অতিরিক্ত লবণ সাবধানতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।
তথ্য সূত্রঃ বারি কৃষি প্রযুক্তি হাত বই শস্য সংগ্রহোত্তর প্রযুক্তি।
https://web.facebook.com/HybridCoconut/
এ জাতের গাছে মাত্র ৩ বছর বয়সে নারকেল ধরে। নিলে ১৮ মসের গাছে ফুল আসতে দেখা যায়, কিন্তু, ৩০ মাসের পূর্বে ফল রাখা হয় না। প্রতি গাছে বছরে ২৫০-৩০০টি ঝুনা নরকেল আর ডাব পাড়লে ফলন ২৫% বেড়ে যায়। প্রতিটি নারকেলে প্রায় ৫০০ মিলি পানি থাকে এবং শাঁস থেকে ৬৫% তেল পাওয়া যায়। এ জাতের গাছ অনায়াসে ৫০-৬০ বছর পর্যন্ত ফলন দিতে পারে। ১ম ছবিটি নার্সারিতে চারা, ২য় ছবি রোপনের ২ পর, ৩য় ছবি রোপনের ১০ মাস পর, ৪র্থ ছবিটি রোপনের ১৮ মাস পর ফুলসহ এবং বাকি গাছে নারকেল ধরার দৃশ্য।
আমাদের কাছে এ চারা পাওয়া যাবে। প্রতিটি বড় চারার মূল্য ২,০০০/- টাকা। চারা পেতে ফোন করুন - ০১৭২০০২৭৩৮৯।
https://www.facebook.com/groups/1132075236867370/
http://www.prothom-alo.com/economy/article/990988/দà§à¦¶à§à¦-à¦
রà§à¦à¦¿à¦¡à§à¦°-বাণিà¦à§à¦¯à¦¿à¦-à¦à¦¾à¦·
অর্কিড চাষে প্রতি বিঘায় বছরে সাড়ে চার লাখ টাকা মুনাফা
দেশেই অর্কিডের বাণিজ্যিক চাষ
http://agrilife24.com/index.php/2016-04-11-09-40-05/726-2016-08-02-07-13-53
আম লিচুর পাশাপাশি পেয়ারা উৎপাদনে সারা বছর মিলবে ঋণ
http://axon-group.net/
♦ Convenience-one stop provider of integrated solutions
♦ Assurance-delivering quality product and services and
♦ Network-leveraging our global network
As a global enterprise, our corporate values set the foundation of our business methodologies and guide us towards our vision of – firm and long lasting partnerships, innovative solutions, quality products, and a commitment to delivering excellent services.
By continuing to widen our network and support our sector in specific expertise, we at AXON aim to strengthen our value proposition further by providing a greater range of integrated business solutions across the industries and markets we are focused on.
We welcome you to visit our website and please feel free to contact us for any products or services that may interest you.
AXON Ltd Mission and Vision Statements:
Mission: Partnering global network to generate progress and prosperity
Vision: Leads a globally integrated solution together with our partners for the future.
COLD STORAGE, IQF, ICE GENRATORS AND CHILLING UNITS
http://axon-group.net/?page_id=89
বীরগঞ্জে বর্ষা মৌসুমে বিষমুক্ত টমেটো চাষ
বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) সংবাদদাতা বীরগঞ্জে বর্ষা মৌসুমে কীটনাশক ছাড়া পরীক্ষামূলক টমেটো চাষ কৃষকদের মাঝে নতুন আশা জাগিয়েছে। বর্ষা মৌসুমে টমেটো চাষে কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে বলে কৃষি বিভাগ মনে করছে।
সুনামগঞ্জ শহরের বাসিন্দা মোজাম্মেল হক ১৯৮৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিষয়ে মাস্টার্স ডিগ্রি নিয়ে বীরগঞ্জ পৌর শহরের রাইস মিল ভাড়া নিয়ে ধান-চালের ব্যবসা শুরু করেন। ব্যবসার পাশাপাশি মিল সংলগ্ন প্রায় ৩ একর জমিতে পরীক্ষামূলকভাবে বর্ষা মৌসুমে টমেটো চাষ করে সফল হন। তার সফলতা উপজেলার সাধারণ কৃষকের মাঝে আশা জাগিয়েছে। প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে কৃষকরা তার টমেটো ক্ষেত পরিদর্শন করে যান।
তিনি থাইল্যান্ডের সিপি লিমিটেডের জৈব সার দিয়ে জমি টমেটো চাষের উপযোগী করেন। স্থানীয় বাজার থেকে উন্নত জাতের ১২ মাসি বীজ সংগ্রহ করে বপন করা হয়। এর ৬ দিনের মাথায় বীজ অঙ্কুরোদ্গম হয়। ১৮ দিন পর চারা ১৬ ইঞ্চি পরপর প্রতি বেডে ২ শত চারা রোপণ করা হয়। ৩ একর জমিতে ১১০টি বেড রয়েছে। গাছগুলো অতি বৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য বেডগুলোতে শেড দেয়া হয়েছে। বিকল্প সেচের ব্যবস্থাও রয়েছে। বেডের মাঝে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখা হয়। জমিতে কোনো রকম কীটনাশক ব্যবহার করা হয়নি। ৩ একর জমিতে প্রায় ১২ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। প্রতিটি গাছে ৪-৫ কেজি টমেটো পাওয়া যাবে।
প্রতি কেজির দাম ৫০ টাকা হলে ৫০ লাখ টাকা আয় হবে। এতে খরচ বাদ দিয়ে প্রায় ৩৮ লাখ টাকা লাভ হবে। এ টমেটো রাজধানী ঢাকায় বিক্রি হচ্ছে। তার এ সাফল্যের সংবাদ শুনে ১৩ জুলাই কৃষি অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুকুল চন্দ্র রায় টমেটো ক্ষেত পরিদর্শন করেন।
উদ্যোক্তা চাষি মোজাম্মেল হক জানান, তার কৃষি বিষয়ে তেমন কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না। খেয়াল বশে এ উদ্যোগ। ইতোমধ্যে ৪-৫ টন ফলন পাওয়া গেছে। তার সফলতা আগামী বর্ষা মৌসুমে টমেটো চাষে অনেককে সাহস জোগাবে। উপজেলা কৃষি অফিসার নিখিল চন্দ্র বিশ্বাস জানান, এটি একটি সাহসী পদক্ষেপ। বর্ষা মৌসুমে টমেটো চাষের সফলতা পেতে হলে উপযোগী আবহাওয়া, নিবিড় পরিচর্যা ও পরিশ্রম প্রয়োজন। উপজেলা কৃষি বিভাগ পরীক্ষামূলকভাবে ৩ বছর ধরে টমেটো চাষ করে আসছে। প্রথম বছরে সফল না হলেও পরের দু'বছর ব্যাপক সফলতা এসেছিল। বর্ষা মৌসুমে টমেটো চাষে কৃষকদের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।
Rural Sun Power LtdLiked
September 11 at 12:40am
যারা খোলা পানি যেমন নদী, খাল বা পুকুর হতে সেচ দিয়ে পিয়াজ এর চারা,ফুল কপি, বাধা কপি, মরিচ, বেগুন, টমেটো, ফুল, ইত্যাদি চাষ করেন তাদের জন্য আমাদের এই ডিসি পাম্পটি যা মাত্র ১০০ ওয়াটের সোলার প্যনেল থেকে সারাদিন ৫/৭ হাজার লিটার পানি তুলবে যা দিয়ে আপনি দিব্যি মাঝারি ধরনের একটি ক্ষেত এর সেচ কার্য সম্পাদন করতে পারবেন।দিন শেষ আাবার সহজেই খুলে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারবেন। পাম্পটি জাপানের তৈরি এর জীবন কাল ধরা হয়েছে কমপক্ষে ১০ বছর তবে আমরা পাম্পটির ওয়ারেন্টি দিচ্ছি ২ বছর । সোলার প্যানেলের ওয়ারেন্টি ২০ বছর।
৫০ ওয়াটের দুইটি প্যানেলসহ পাম্পের প্যাকেজ মূল্য ধরা হয়েছে ১০,০০০ টাকা। ফোন ০১৭১৩-৫৬৭৬২৮।
https://web.facebook.com/photo.php?fbid=1804060573158823&set=gm.547916218742491&type=3&theater
মাংসের গরুর এক বিস্ময়কর জাত বেলজিয়ান ব্লু।
উন্নত বিশ্বে গরুর ওই জাতটির পরিচিতি থাকলেও আমাদের দেশের মানুষের একেবারেই অজানা। প্রায় ৭০ বছর ধরে ইউরোপ আমেরিকার দেশগুলোতে মাংসের চাহিদা পূরণে ভূমিকা রেখে আসছে গরুর ওই জাত।
এই বিশাল গরুর থরে থরে মাংসপেশী। আর বেলজিয়ামের নিজস্ব জাত এটি। এর পিঠে কুঁজ নেই। একদম সমান। শক্তিশালী পা রয়েছে বিশালদেহী গরুটির। ২০ থেকে ৩০ মণ বা ৮’শ থেকে ১২’শ কেজি ওজনের গরুকে কুস্তিগীরও মনে হতে পারে। কিন্তু একেবারে শান্ত এই গরুটির নাম ‘বেলজিয়ান ব্লু’। যেগুলো জন্ম নেয় ৭০ কেজি ওজন নিয়ে। তারপর থেকে প্রতিদিন বাড়তে থাকে প্রায় এক কেজি করে।
বেলজিয়ামের আভোলেগমের খামারি গের্থ বলেন, ‘‘বেলজিয়ান ব্লু বা ব্ল্যাক নামেও পরিচত এই মাংসের গরু দু’বছরের মাথায় ওজন হয় কমপক্ষে ৬০০ কেজি। যথেষ্ট শক্তিশালী এই গরু। তিন বছরের মাথায় এর ওজন গিয়ে দাঁড়ায় ৭৫০ কেজি। ওজন বেড়ে পৌঁছায় ১০০০ কেজি বা ২৫ মণ থেকে ১২০০ কেজি বা ৩০ মণ পর্যন্ত। গরুটির নাম আসলে গরুর গায়ের রঙের ওপর নির্ভর করে। ওয়াইট ব্লু কাউ হচ্ছে যে গরুতে সাদা রঙের আধিক্য বেশি। ব্লু ব্ল্যাক হলে নীল রঙের আধিক্য বেশি।”
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৫০ সালে বেলজিয়ামের আদি একটি জাতকে উন্নত করা হয় বেলজিয়ান ব্লু হিসেবে। ১৯৭৮ সাল থেকে এটি ছড়িয়ে যায় ইউরোপ আমেরিকায়। প্রাকৃতিকভাবেই মাংসের জন্য বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে জাতটির।
বেলজিয়ামের সিড লাইনস এর ডেইলি টেকনিক্যাল সাপোর্ট রবিন ফ্র্যানজন বলেন, ‘‘আপাততদৃষ্টিতে মনে হতে পারে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা গরু এগুলো। এ ব্যাপারে আপনাকে পুরোপুরি নিশ্চিত করছি, এন্টিবায়োটিকের নামগন্ধও ব্যবহার করা হয় না এই গরুগুলোতে। এই গরুগুলোর বৈশিষ্ট্যই এমন। মিয়োস্ট্যাটিন জিনের মিউটেশনের জন্য এমনটি হয়। সিমেন নির্বাচন করাটাও গুরুত্বপূর্ণ।”
“এটি বেলজিয়ামের প্রায় দুশো বছরের পুরনো একটি জাতেরই উন্নত সংস্করণ। ১৯৫০ সালের কৃত্রিম প্রজনন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর হ্যাটসেট এই বেলজিয়ান আদি একটি জাত থেকে ক্রস ব্রিডিং এর মাধ্যমে জাতটি উন্নয়ন করেন। ১৯৭৮ সালে এই জাতটি প্রথম বেলজিয়ামের পৃথিবীর কোনো দেশ হিসেবে আমেরিকায় পরিচিত করা হয়। তারপর থেকে বেলজিয়ান ব্লু জাতটিকে আর নতুন করে চিনিয়ে দিতে হয় না।’’
কোরবানীকে সামনে রেখে বাংলাদেশে গরু ও ছাগলের যোগান প্রস্তুত থাকলেও আমাদের দেশী গরুর মাংসের পরিমাণ ৫ থেকে ৯ মণের মধ্যে। আমাদের গবাদি পশু পালনে বেলজিয়ান ব্লু জাতটি যুক্ত করা যেতে পারে।
https://web.facebook.com/JAGO-AGRO-970392436379559/
JAGO AGRO added 5 new photos.
September 3 at 3:14am •
আমাদের জাগো এগ্রো সাথে এড হতে যাচ্ছে মাল্টি কালার গোলাপ ফুল। এই গোলাপ ফুল এর বীজ আপনাদের মধ্যে যার প্রয়োজন। তারা আমাদের ইনবক্স করে রাখতে পারেন আপনার চাহিদা
ধন্যবাদ
আমাদের সাথে ফোনে যোগাযোগ করতে পারেন
Cell - 01678709338
https://web.facebook.com/thaibanglaagrotech/?ref=py_c
হাইড্রপনিক সম্পরকে বিস্তারিত জানাবে অাশা করছি।
Like • Reply • June 27 at 10:35pm
Thai Bangla Agro Tech training er jonno agrohi jara tara call korte paren 01534849741
https://web.facebook.com/alamin.juel.1/posts/1111856202212144
মূল্যবান "জিরা চাষ" হতে পারে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ -আমদানী নির্ভরতা কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় সম্ভব - - -
বাংলা নাম জিরা। ইংরেজীতে Cumin (কিউমিন) এবং এর বৈজ্ঞানিক নাম Cuminum cyminum (কিউমিনাম সাইমিনাম)। বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মসলা । রান্না করা খাবার সুস্বাদু করতে এর জুড়ি নেই। শিল্প ও চিকিৎসাশাস্ত্রে,ওষুধে সুগন্ধী আনতে ব্যবহৃত উচ্চ গুণসম্পন্ন একটি কাঁচামাল এই জিরা ।পৃথিবীতে জিরা উৎপাদন, ব্যবহার এবং রপ্তানিতে শীর্ষস্থানীয় দেশ ভারত । দেশটির প্রধান জিরা উৎপাদন কারী রাজ্য গুজরাট ও রাজস্থান(৯৫%)। পশ্চিম বঙ্গেও সামান্য জিরা উৎপাদন হয়ে থাকে। জিরা উৎপাদনকারী অন্য দেশসমূহ হচ্ছে নেপাল ,মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া, মালেশিয়া, পাকিস্তান,ইরান,তুরস্ক,মিশর ও সিরিয়া ।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে অন্যতম লাভজনক এই মশলা জিরা উৎপাদন শুরু হয়েছে। ময়মনসিংহের নান্দাইল,ফরিদপুর,নড়াইল, নওগাঁ,ভোলার মনপুরা উপজেলার চর যতিন, রহমানপুর, সাকুচিয়া, চর গোয়ালিয়া ও চরফৈজউদ্দিন গ্রামে বিস্তীর্ণ ফসলের খেতে জিরার বাণিজ্যিক চাষ শুরু হয়েছে।
নাতিশীতোষ্ণ এবং শুষ্ক আবহাওয়া জিরা চাষের জন্যে আদর্শ। সুনিষ্কাশিত উর্বর,গভীর এবং দো-আঁশ/বেলে দোঁ আশ মাটি জিরা চাষের জন্যে উত্তম,- শক্ত মাটি এবং হালকা বালুযুক্ত মাটি জিরা চাষাবাদের অনুপোপযোগী ।
জিরার বীজ বপনের উপযুক্ত সময় মধ্য অক্টোবর থেকে মধ্য নভেম্বর বা কার্তিক- অগ্রায়ণ মাসের মাঝামাঝি সময়ে । এর বীজ খুব ছোট আকারের বিধায় বপনের সময় খুব সতর্ক থাকতে হয়, যাতে সব জায়গায় বীজ সমভাবে পড়ে। বীজ বপনের এক মাস আগেই হেক্টরপ্রতি ১০ থেকে ১৫ টন জৈব সার ব্যবহার করতে হয় জমিতে। আর বৃষ্টি হওয়ার পরে ২০ কেজি নাইট্রোজেন এবং ২০ কেজি ফসফরাস সার ব্যবহার করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। জিরা চাষের জন্য মাঠে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা প্রয়োজন। বীজ বপনের অল্প দিনের মধ্যেই জমিতে হালকা সেচ দিতে হয়, তবে লক্ষ রাখতে হবে, পানিতে যাতে চারা উপড়ে না যায়। সাধারণতঃ বীজ বপনের ৯ থেকে ১২ দিনের মধ্যে জিরার অঙ্কুরোদ্গম হয়। মাটির আর্দ্রতার ওপর নির্ভর করে ১০ থেকে ১৫ দিন পর পর সেচ দিতে হয়। তবে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে জমিতে পানি জমে না থাকে। জিরা গাছ সাধারণত ৯০ থেকে ১৩০ দিনের মধ্যেই পরিপক্ব হয়। গাছ কেটে অথবা মূলসহ উৎপাটন করে দিন দুয়েকের মধ্যে শস্য আলাদা করে রোদে শুকাতে হয়।
নতুন যে কোন কৃষি উৎপাদনে উদ্যোগী হওয়াই একপ্রকার কৃষি গবেষনাও বটে। বীজ,ভূমি/জমি তথা মাটির উপযুক্ততা যাচাই এবং ফসলটি উৎপাদনের প্রাথমিক জ্ঞান থাকাটা জরুরী। অভিজ্ঞতায় সফলতা সময়ের ব্যাপার মাত্র। জিরা চাষ শুরু করতেও অগ্রপথিকদের সাহায্য/ পরামর্শ গ্রহন করা যেতে পারে।এরা হলেনঃ
১. নওগাঁ জেলা পত্মীতলা সদরের বাবু অশোক চক্রবর্তী। ( ফোন নাম্বার পাওয়া যায়নি )।
২. ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার রসুলপুর গ্রামের জনাব আবুল কালাম আজাদ মিলন মিয়া। ( ফোন নাম্বার পাওয়া যায়নি )।
৩.এবং অত্যন্ত সফল জিরা চাষী,পরামর্শক , ট্রেইনার ও নিজ উৎপাদিত বীজ বাজারজাতকারক ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী থানার ডিক্রিরচর ইউনিয়নের জনাব হারুন-অর-রশিদ (সেল ফোনঃ০১৮২২৫১৬৮৯১।) সারা বাংলাদেশে যারা জিরা চাষ করতে উদ্যোগী হবেন,তাদেরকে জিরার বীজ নির্বাচন/সংগ্রহ এবং চাষ পদ্ধতি হাতে কলমে শিক্ষা ও বিস্তারিত জেনে নিতে পারবেন এর কাছ থেকেই।
ব্যক্তি উদ্যোগে জিরা চাষে ঐতিহাসিক সাফল্য অর্জনে দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রফতানি করে ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে, কৃষি অর্থনীতি আরও একটু সমৃদ্ধকরন, অংশ নিতে অসূবিধে বা আপত্তি না থাকলে নেমে পরুন মাঠে। তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে শুরু করে দিন জিরা চাষ। আল্লাহ্র রহমতে সফলতা আসবেই।
( কৃতজ্ঞতা স্বীকার----ডঃ শ্রাবন্তী পি. রয়, Research Scientist at DuPont Pioneer Hi-Bred International )
( সগ্রিহিত ও সংকলিত )
* নতুন তথ্য, কৃষি প্রযুক্তি, নতুন জাতের ফসল, নিত্য নতুন সম্ভবনার স্বপ্ন দেখায়। আর উদ্যমী কৃষক এর হাত ধরেই এগিয়ে যাক আমাদের বাংলাদেশ----- চাষা আলামীন জুয়েল *
http://www.bhorerkagoj.net/print-edition/2016/07/25/99266.php
মৎস্য মেলা শেষ হচ্ছে আজ : দর্শনার্থীদের নজর কেড়েছে মিনি আরএএস প্রযুক্তি
সোমবার, ২৫ জুলাই ২০১৬
এস এম হৃদয় রহমান : জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে গত ২১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া পাঁচ দিনব্যাপী মৎস্য মেলা শেষ হচ্ছে আজ। মেলায় দর্শনার্থীরা পরিচিত হয়েছেন মাছ চাষের নতুন নতুন সব প্রযুক্তির সঙ্গে। মৎস্য অধিদপ্তর আয়োজিত এ মেলায় অধিদপ্তরের নিজস্ব স্টলসহ মোট ৩২টি স্টল রয়েছে। এর মধ্যে মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্টল (১, ২ ও ৩), বেসরকারি প্রতিষ্ঠান জ্যাক ইন্টারন্যাশনালের মিনি আর এ এস প্রযুক্তির স্টলটি (১৩ নম্বর) নজর কেড়েছে দর্শনার্থীদের। রাজধানীর খামারবাড়ীতে কৃষিবিদ কমপ্লেক্স প্রাঙ্গণের এ মেলা থেকে তরতাজা মাছও কিনছেন দর্শনার্থীরা।
মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের স্টলে অ্যাকুরিয়ামে মাছ দেখছিলেন ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেন সবুজ। তিনি বলেন, আমার অনেক দিনের শখ মাছ চাষ করার। তাই দেখছি কিভাবে কোন মাছ চাষ করতে হয়। তবে আমার কাছে ভালো লেগেছে উন্নত জাতের হাইব্রিড মাগুর চাষ পদ্ধতিটি।
জমি স্বল্পতার কারণে অনেক সময় মাছ চাষের মানসিকতা থাকা সত্ত্বেও তা করে উঠতে পারেন না অনেক চাষি। সেই চাষিদের কথা মাথায় রেখে দেশের মাটিতে মিনি রি-সার্কুলেশন অ্যাকুয়াকালচার সিস্টেম (মিনি আর এ এস) প্রযুক্তি এনেছে জ্যাক ইন্টারন্যাশনাল নামে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। এ প্রযুক্তিতে অল্প জায়গায় শিং, দেশি মাগুর, হাইব্রিড মাগুর, কোরাল/ভেঁটকি, গোলসা মাছ চাষ সম্ভব।
মেলায় ঘুরতে আসা দর্শনার্থী শফিউর রহমান বলেন, মেলাটি বেশ সাজানো গোছানো। এবারই প্রথম মেলায় এসেছি। দেশি বিদেশি অনেক প্রজাতির মাছের তথ্য পাচ্ছি, মাছ চাষের অনেক প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে পারছি। তবে এই প্রযুক্তিটি আমার ভালো লেগেছে। অল্প জমিতেও যে অধিক মাছ চাষ সম্ভব তা এখানে না আসলে জানতে পারতাম না।
মিনি আর এ এস প্রযুক্তি নিয়ে জ্যাক ইন্টারন্যাশনালের সিও জাহাঙ্গীর আলী বলেন, বিশ্বের আধুনিকতম মাছ চাষ প্রযুক্তি ‘মিনি আর এ এস’। এ পদ্ধতিতে অত্যন্ত কম পরিসরে স্থাপিত ঘরের ভেতর সামান্য বিদ্যুৎ ও পানি খরচে, পুকুরে সনাতন পদ্ধতির মাছ চাষের চেয়ে অনেক গুণ বেশি পরিমাণে মাছ উৎপাদন সম্ভব। বাংলাদেশের মতো ঘনবসতিপূর্ণ এবং সীমিত জমির দেশের জন্য এটি অত্যন্ত উপযোগী ও প্রয়োজনীয় একটি প্রযুক্তি।
প্রচলিত পদ্ধতিতে মাছ চাষের জন্য প্রচুর জমি ও পানি প্রয়োজন। জমির ক্রমবর্ধমান স্বল্পতা ও উচ্চমূল্য, পানি স্বল্পতা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, উপযুক্ত প্রযুক্তির অভাব মাছ চাষ সম্প্রসারণে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা। মিনি আর এ এস প্রযুক্তি এসব সমস্যা সমাধানে সক্ষম। তিনি বলেন, ময়মনসিংহের বিসিকে চলতি বছরের জুন মাসের ২০ তারিখে এই প্রযুক্তির একটি প্রকল্পে প্রথম মাছ ছাড়া হয়েছে। আশা করছি, কানাডা ও থাইল্যান্ডের মতো বাংলাদেশেও এ প্রযুক্তিতে সফলতা আসবে।
মিনি আর এ এস প্রযুক্তির সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরতে গিয়ে তিনি জানান, প্রতি ঘনমিটার পানিতে ২০-৬০ কেজি মাছ উৎপাদন সম্ভব; যেখানে পুকুরে হয় ১-২ কেজি, পুকুরের তুলনায় ভগ্নাংশের পরিমাণ জমির প্রয়োজন। উদাহারণস্বরূপ বছরে ১০ টন শিং/ মাগুর মাছ উৎপাদনের জন্য অন্তত ১০ বিঘা পুকুর প্রয়োজন। এ প্রযুক্তিতে মাত্র ৬-৭ কাঠা জমিতে স্থাপিত ঘরেই সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যায়। সমপরিমাণ পুকুরের তুলনায় ১০ থেকে ৩০ গুণ বেশি উৎপাদন সম্ভব। বছরে ১০ টন শিং/মাগুর মাছ উৎপাদনের জন্য ১১৫ ফুট উচ্চতা ও ৩৬ ফুট প্রশস্ত জায়গার প্রয়োজন হয়। কিন্তু এই প্রযুক্তিতে স্বল্প খরচে ইট ও টিন দিয়ে নির্মিত ঘরেই (৮৯ ঢ ফুট ঢ ৩৬ ফুট ঢ ১৩ ফুট) উৎপাদন সম্ভব। পুকুরে ১০ টন শিং মাছ উৎপাদনের জন্য প্রায় ১০ বিঘা জমি দরকার যার উৎপাদন ১ থেকে ২ কেজি প্রতি ঘনমিটারে। অন্যদিকে এ প্রযুক্তিতে ১০ টন শিং মাছ উৎপাদনের জন্য মাত্র ৭ কাঠা জমিই যথেষ্ট- যার উৎপাদন প্রতি ঘনমিটারে ২০ থেকে ৬০ কেজি।
মিনি আর এ এস প্রকল্পে যেসব সরঞ্জামের প্রয়োজন তার মধ্যে রয়েছে ইস্পাতের তৈরি গোলাকার ট্যাংক, মেকানিক্যাল ফিল্টার, বায়ো ফিল্টার, পাম্প ও সাবমারসিবল পাম্প, পাইপ ও ভাল্ব, বৈদ্যুতিক প্যানেল, আপদকালীন জেনারেটর ও অ্যারেটর।
বসতবাড়ী ও বাণীজ্যিক ভিত্তিতে মিষ্টি আঙর
বিবরণ
বসতবাড়ীতে ও বাণীজ্যিক ভিত্তিতে মিষ্টি আঙ্গুর চাষ করুন। আথিক ভাবে লাভোবান হোন।
বসতবাড়ীতে ও বাণীজ্যিক ভিত্তিতে মিষ্টি আঙ্গুর চাষ করুন। আথিক ভাবে লাভোবান হোন। বাংলাদেশের ৯৯% ভাগ লোক জানেনা বাংলাদেশের মাটিতে অল্প সময়ে মিষ্টি আঙ্গুরের ভাল ফলন হয়। একটি আম বাগানের চাইতে ৩ গুন বেশী আথিক লাভবান হওয়া যায় আঙ্গুর বাগান করে। আম বাগানে ঝড় বা বাতাশে গাছ থেকে আম ঝড়ে পড়ে কিন্তু আঙ্গুর ঝড় বাতাশে গাছ থেকে ঝড়ে পড়ে না। আফ সিজনে আঙ্গুরটি বাজারে নামে বিধায় প্রতি কেজি পাইকাড়ি মূল্য ৳ ৩০০ - ৩৫০ টাকা দাম পাওয়া যায়, যা ১ কেজি আমে কখনই এই দাম পাওয়া যায় না। ১৮ বছর গবেষনায় বাংলাদেশে ২৩৬ টি জাতের সন্ধান পেয়েছি তার সবগুলোই ভীষন টক। তাই বিদেশ থেকে উন্নত মিষ্টি আঙ্গুরের জাত সংগ্রহ করে বাংলাদেশের মাটিতে কম সময়ে সফল ভাবে উৎপাদন করতে সক্ষম হই। বসতবাড়ীতে ও বাণীজ্যিক ভিত্তিতে এই মিষ্টি আঙ্গুরের বাগান করুন ৷ সহজ শতে আঙ্গুর বাগান করে দেই। জমি এবং বিনিয়োগ আপনার, বাগান তৈরী কলাকৌশল ও গাছের চারা আমাদের। আমাদের নিকট থেকে ক্রয়কৃত গাছের উৎপাদিত আঙ্গুর পাকার পরও মিষ্টি না হল, ক্রয়কৃত মূল্যের ৩ গুন টাকা ক্রেতাকে ফেরত দিতে বাধ্য থাকব। (এশিয়া এগ্রো বাংলাদেশ) আপনাকে শতভাগ মিষ্টি আঙ্গুরের চারা ও আধুনিক বাগান তৈরী করে দিব সহজ শতে। ১টি গাছ ৭০-১০০বছর বাচে। চারা রোপনের ২ থেকে৩ বছরের মাথায় ফল দেওয়া শুরু করে তা ১০০বছর পযন্ত ফল দেয়। জুন-জুলাই মাসে বাজারে যখন আঙ্গুর শেষ হয়ে যায় তখন ১ টি জাত বাজারে নামে ফলে দাম ভাল পাওয়া যায়। ২য় জাত নামে ইন্ডিয়ান জাত বাজারে নামার ১মাস আগে অকটোবর মাসে তখন বাজারে ভাল মূল্য পাওয়া যায়। আরও ৪-১৬ জাত অবমুত্ত করা হবে আগামী২ বছরের মধ্যে। চারার ষ্টক ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই যোগাযোগ করুন। প্রতিটি মিষ্টি জাতের আঙ্গুর চারার খুচরা মূল্য১ হতে ৪৯টির জন্য প্রতিটির মূল্য ৳ ৫০০ টাকা, ১ হতে ২০০টির জন্য প্রতিটির মূল্য ৳ ৩৫০ টাকা, ১ হতে ৪০০টির অধিক চারার প্রতিটির মূল্য ৳ ২৫০ টাকা। আঙ্গুর বাগান করার জায়গাটি হতে হবে বণ্যা মুক্ত ঊচু জায়গা।
Fakrul
Asia Agro Ltd
skype name:fakhrul.alam91
01676912287
[email protected] , Need investment? Come up with your Business Ideas and Proposal. Want to invest in few suitable projects as partnership basis. ( Range upto Tk 10 Lacs for a single project). Inbox me for an appointment and meeting.
( No need to comment here)
https://www.facebook.com/media/set/?set=a.190222781180566.1073741847.156096364593208&type=1
আমি আমার একটি পুকুরে দেশি মাগুর মাছের চাষ শুরু করেছি প্রায় ৬/৭ মাস আগে। বর্তমানে মাছগুলো প্রায় বিক্রিপোযুক্ত। প্রতিটি মাছ গড়ে ১৩০গ্রাম ওজনের হবে। মোট মাছ প্রায় ২০০০ কেজি হবে। গ্রুপে কেউ কি আছে যিনি পাইকারী মাছের ব্যবসার সাথে জড়িত বা এটার খোঁজ রাখেন? আমার মেইল: [email protected]
https://www.facebook.com/BDAgroMarket
Agricultural Service
BD agro market is the first and only market of this type in Bangladesh. You can buy & order us online:www.bdagromarket.com or call: 01737-629423
Alamgir Mohan Uttara tay amar Export office asay my company name is ====> Bari Trade International====> Exports & Imports all kind of seafood & vegetable, fruits etc. my cell- 01911151382
সৈয়দপুরে উৎপাদিত হচ্ছে বিকল্প সবজি সয়া বড়ি। কয়েকটি কারখানায় বছরে প্রায় ৩ কোটি টাকার এ সবজি উৎপাদিত হচ্ছে। সরবরাহ করা হচ্ছে বিভিন্ন বাজারে। কম দাম, রাসায়নিক পদার্থমুক্ত ও সুস্বাদু হওয়ায় এর চাহিদা বাড়ছে। রসনাবিলাসী ও বিত্তশালীদের কাছেও এর কদর শুরু হয়েছে। জানা গেছে, ভারতে সয়া বড়ির ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। চাহিদা রয়েছে উত্তরাঞ্চলেও। এ কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের ব্যবসায়ীরা এ বড়ি আমদানি করে সারা দেশে বাজারজাত করতেন। পরে চাহিদা বাড়তে থাকায় তারা দেশে উৎপাদন করার কথা ভাবেন। ২০১১ সালে এ শহরের আহমেদ ফুড প্রডাক্টস শুরু করে সয়া বড়ি উৎপাদন। এতে আমদানির চেয়ে ব্যয় অনেক কম। লাভজনক হওয়ায় এখন পাঁচটি ফ্যাক্টরিতে চলছে এ বড়ি উৎপাদন।
উৎপাদকরা জানান, ধীরে ধীরে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের কাছে সয়ার গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে। সবজির দর ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার এর চাহিদা বেড়ে যায়। ভাই ভাই ফুড প্রডাক্টসের ম্যানেজার রাজন জানান, সয়া তৈরির উপকরণ হিসেবে ডিওসি বা সয়াবিন বীজ ভাঙা, সামান্য সুজি, পরিমাণমতো এ্যামোনিয়া ও পানির মিশ্রণ দিয়ে এ বড়ি তৈরি করা হয়। তাই এ সবজি শতভাগ নির্ভেজাল। পাশাপাশি মাংসের মতো সুস্বাদু ও কম দামে মেলায় এর কদর বাড়ছে। খাজা ফুড প্রডাক্টসের স্বত্বাধিকারী হাজী হায়দার আলী জানান, শীতকালে প্রচুর সবজি সরবরাহ হওয়ার সয়া বড়ির চাহিদা কম থাকে। বাকি সময় উত্তরাঞ্চল ছাড়াও ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, বরিশাল, খুলনা, কুমিল্লা, কুষ্টিয়া, রাজবাড়ী, ফরিদপুর, যশোরসহ বিভিন্ন জেলা-উপজেলার বাজারে সয়া বড়ির চাহিদা বেড়ে যায়। বছরে ৪০ হাজার কেজি সয়া সবজি সরবরাহ হয়। এর দাম প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারতীয় নিউট্রিশনাল রিসার্চ ল্যাব সূত্রে জানা যায়, ২৩ ভাগ মাংস, ১৩ ভাগ ডিম, ১১ ভাগ গম, ৪ ভাগ দুধ ও পুষ্টির মতো উপাদান রয়েছে এতে। পুষ্টি উপাদানগুলোর মধ্যে ৪৪০ কিলোক্যালরি এনার্জি, ৫৩-৫৬ গ্রাম প্রোটিন, ফ্যাটলেজ ১ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫৪০ গ্রাম, আয়রন ২১৪ গ্রাম ও কার্বোহাইড্রেড ৩৫-৩৭ গ্রাম রয়েছে। সৈয়দপুর ১০০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডা. ওয়াসিম বারী জয় জানান, সুস্থতার জন্য দৈনন্দিন যে খাদ্য দরকার তা আমরা বিভিন্ন কারণে গ্রহণ করতে পারি না। কম দাম ও প্রাকৃতিক গুণ সমৃদ্ধ সয়া বড়ি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সুরক্ষায় বিশেষ অবদান রাখছে। তবে বিএসটিআইকে এর মান যাচাই করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।
গরুমোটা তাজা করন সর্ম্পকে জানতে চাইলে দেখুন
http://www.youtube.com/watch?v=vPFU_4rbKEc
http://www.youtube.com/watch?v=M6huv2e3EvA
খাঁচায় মাছের চাষের উপর একটি তথ্যচিত্র
http://www.youtube.com/watch?v=R-XwlXVToWc
মেলামাইন বোর্ডের ফার্নিচার তৈরী করাও হতে পারে একটি লাভজনক ব্যবসা
http://www.youtube.com/watch?v=iHlYpn4jW1A
১২ মাসের কাঠাল গাছ কে কেন্দ্র কে করে ফুড প্রসেসিং বা জুস প্লান্ট । সাথে গরু-ছাগল পালন ও লাকড়ি , কাঠ ব্যবসা করা যেতে পারে।কাঠাল এমন একটি ফল যার কোন কিছুই ফেলনা নয়।
এতে উচ্চ মাত্রার প্রটিন থাকায় এর হেলথ ভ্যালু অনেক বেশী।স্মেল টা চেঞ্জ করে একে জনপ্রিয় করতে হবে।
আম্রপলী আম এর বাগানও একটি লাভ জনক ব্যবসা।
ডিলার চাপাতা বিপণন@ঢাকা
Posted by Sylhet Tea (Business ad)11 Nov 6:58 am, MymensinghFavoriteShare this ad
ঢাকা থেকে এবং বিভাগের সব জেলায়..ডিলার প্রয়োজন.
বাজারের সেরা চা-পাতা ব্র্যান্ড "সিলেট টি" (বি এস টি আই অনুমদিত) এর জন্য সারা বাংলাদেশ এ ডিলার প্রয়োজন। আগ্রহী ডিলারগন কে অনুরধ করা যাচ্ছে নিম্ন লিখিত নাম্বারে যোগাযোগ করার জন্য । দয়াকরে কেউ ইমেইল করবেন না । শুধু মাত্র নিম্নলিখিত নাম্বারে কল করে বিস্তারিত জানতে পারবেন ।
যোগাযোগঃ 01914479230
Price:
Tk. 1,580
Category:
Garden Tools & Machinery
Location:
Narayanganj, Dhaka Division
• 01779793391
• 01622782585
Send email
(All New Micro Technology in Bangladesh) Energy Saving DC 35vA6 Water Pump প্রোডাক্ট
এর
দারা আপ্নি বিদ্দুত শাস্র য় কর্তে পার বেন ৮০% । কৃ
ষি খেতে , পল ট্রি ফার্মে, গাড়ি পরিস্কার ,
পানি নিশ্কাশনে & যেকোন জরুরি কাজে বেবহার
করা যাই।
এটা চালাতে ১২ -২৪ ভল্ট লেপ টপ এর চার্যার বেবহার
করা যাই। সোলার অ বেবহার করা যাই।
প্রতি ঘন্টা 1200
থেকে 1800 লিটার পানি নিশ্কাশন করা যাই।
লোড্সেডিং এর ঝামেলা এরাতে পার বেন । ষহজে বহন
জগ্গ ।
Note: 1" pipe for Deep Water Sucktion.
Ultra DC Solar Pump
• For sale
• 8 Nov 6:20 pm
• Eco Tec.BD
• (Business)
• Narayanganj
Price:
Tk. 880
Category:
Garden Tools & Machinery
Location:
Narayanganj, Dhaka Division
• 01779793391
• 01622782585
Send email
Soler Panel er Jonno khub vlo maner ebng .40 feet e 1.5 inch pipe die Pani tula Jai. proti munite e 60 litter pani tula jai . Plz Jogajog er jonno onurodh kora holo . Kurier Joge Desher je kono jagate pathano hobe.
Price:
Tk. 290
Category:
Weight Loss
Location:
Kawranbazar, Dhaka
• 01711526173
Send email
পেটের ফ্যাট, মানেই ভেরী ব্যাড। পেটে ফ্যাট জমেগেছে, আহ্লাদে টামী বেড়ে টোল হয়েগেছে, হায়! সৌন্দর্য্য ও শান্তি, দুটোরই সর্বনাশ করে ছেড়েছে। টামী উন্নত হয়ে গেছে মানেই আপনি বেশ বিপাকে, মার্জত কাপড়েও আর তেমনটা দেখাচ্ছে না। আপনি হয়তো লক্ষ্য করবেন, এসময় লোকজন আপনার দিকে তাকানোর রেইট বাড়িয়ে দিয়েছে, তবে চেহারাটা মটেই দেখছে না, দৃষ্টিটা সরাসরি নিক্ষেপ করছে আপনার ঐ আহ্লাদী টামীটাতে। আর, আপনার টামী একবার আহ্লাদ পেয়েছে তো সেড়েছে, আপনি ভালো খাবেন দাবেন, অবিরত ফুসে উঠবে ওই ওটা। নিন্দুকেরা বলে, টামীওয়ালা মানেই অকামের গোস্বামী, কাজের কথা শুনেই গোসল, শুরু করেও গোসল, গোসলই কাজ আর কাজই গোসল। হাইজিন ব্রান্ড টামী বেল্ট। একবিংশ শতাব্দীর নারীপুরুষের অধিকাংশই বেশ স্বাস্থ্যসচেতন, টামীবেল্ট কী, বডি শেইপ-আপ রাখতে টামীবেল্টের ভূমিকা কতটা গুরুত্বপূর্ণ, মোটেই তা আর বুঝিয়ে বলার দরকার হয় না। ন্যাচারাল এই হাইজিন ব্রান্ড টামী বেল্ট কাজ করেও ন্যাচারালী। ডায়েট বা অপারেশন করা ছাড়াই পেটের ফ্যাট কয়েক ইঞ্চি কমিয়ে ফেলতে টামীবেল্টই যথার্থ। আপনি ব্যস্ত মানুষ, ব্যস্ত থাকুন, সাথে ব্যস্ত রাখুন আপনার টামীবেল্টটিও, শ্রেফ বেধে রাখুন কোমড়ে, ঘন্টাখানেক প্রতিদিন, ব্যাস। হাইজিন ব্রান্ডের টামীবেল্ট দিনে দিনে বহুল জনপ্রিয় হয়ে উঠবার যথেষ্ট কারণ রয়েছে। প্রথমত, সহজ ব্যবহার্য্য বেল্টটির দাম মাত্র ২৯০/-, তাই সর্বস্তরেই সজজলভ্য। দ্বিতীয়ত, কাজ করে অবিরত ও অব্যার্থ, ঠিক যেমন নিরবে কাজ করছে আপনার প্যান্টের বেল্ট (লক্ষ্য করুন, প্যান্টের বেল্টের অবস্থানে কিন্তু ফ্যাট জমতে পারে নি)। আপনার পেটের ফ্যাট ডিসেন্ট্রালাইজড হয়ে গেলেই বডিতে চলে আসবে নান্দনিকতা, চৌকশতাপুর্ণ মার্জিতি। তারপরও মনে রাখা দরকার, ব্যায়ামের কোনই বিকল্প নেই। পেটের ফ্যাট যেন সহজসাধ্য ব্যায়ামে যেতেই চায় না, তবে পেট থেকে একবার সরিয়ে দেয়া গেলে তার ক্ষয় করা যাবে সহজেই, সাধারণ ব্যায়ামেই। হাইজিন ব্রান্ড এই বেল্ট পাচ্ছেন ঢাকার অভিজাত দোকানে, চলে গেছে বাহিরের আনেক দেশেও। গ্যাবার্ডিন কটন কাপড়ের এই হাইজিন ব্রান্ডের টামীবেল্ট বানানো হয়েছে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল পদ্ধতিতে, শক্তপোক্তভাবে। ছোটবড় করুন, কোমড়ে বেধে রেখে কাজ করুন, হাটুন কিংবা জীম করুন, হাইজিন টামীবেল্ট সর্বদাই সর্বোচ্চ কম্ফোর্টেবল। ব্যবহার করে কার্যকারিতা দেখে আপনিও বলে উঠবেন, ‘হাইজিন টামীবেল্ট এবং স্বাস্থ্যসচেতন মানুষ, নিশ্চই ওরা পরষ্পরের আজীবন সুবন্ধু।‘
৳230
শ্রেণী:কেয়ারটেকার সার্ভিস
অবস্থান:যাত্রাবাড়ি, ঢাকা
AT-M Ad
অভিযোগ জানানবিজ্ঞাপন প্রচারবিজ্ঞাপন এডিটবিজ্ঞাপন ডিলিট
BLUE HEAVEN SEAFOOD কে ফোন করুন
01868353590
Abdul Kader
I'm from chapai nawabgonj. I'm a mango producer. I've many kind of mango. It is khirsapat, himsagar, Langra, fazli, Asina, dudhkor, guthi, etc. My mango is 100% formalin & chemical free. I will start sell after June 1st week. If you are want to buy chemical & formalin free mango, please contact with me. My cell no: 01718627406.
সিয়াম আহমেদ > উদ্যোক্তা হও - Be Entrepreneur
আমি চাঁপাইয়ে থাকি,চাঁপাইনবাবগঞ্জ। আপনারা যারা চাঁপাইনবাবগঞ্জ সম্পর্কে জানেন,তারা নিশ্চয় আমের ব্যাপারেই জানেন। চাঁপাইএর আমের মত আম আর কোথাও পাওয়া যায় না। আজ আমি আম ব্যাবসার কিছু লাভ+ক্ষতির দিক দেখাব।
আমরা চাঁপাইনবাবগঞ্জবাসী আম কিনি পাইকারি দরে ২০০০- ২৫৫০/- বা একটু বেশি দামে। যেগুলো দামি সেই গুলো অনেক চাহীদাসম্পন্ন।
আমাদের আম ঢাকায় কুরিয়ার করতে খরচ হয় কেজি প্রতি ১২-১৪ টাকা। প্রতি মণ আমে পরে আনুমানিক ৫০০ টাকা।
আর নিজ্বস্ব গাড়ি থাকলে সেটা আলাদা কথা। আবার এখান থেকে ঢাকাগামী অনেক বাস যায়,হয়তো তাদের হাতে ৩০০টাকা করে ধরিয়ে দিলেও হয়,কিন্তু তারা বেশি আম নিবে না। এই ধরেন ৩-৪ মণের বেশি নিবে না। যাই হোক একটা পরিবহন খরচ ধরে নেয়াটাই ভাল।
তাই আমের ব্যবসা অল্প পুঁজি দিয়ে আপনারা যে কেউই শুরু করতে পারেন
আপনার খরচ যদি হয় মণ প্রতি ৩০০০, আপনার প্রতি কেজি আমের দাম পরবে ৭৫টাকা।
আর আপনি যদি সেটা ঢাকায় বিক্রি করেন ৩৫০০ টাকা মণে,প্রতি কেজি আম বিক্রি হবে ৭৮ টাকা করে। প্রতি মণে ৫০০ টাকা লাভ।
এখন, সেটা ঢাকায় কিভাবে বিক্রি করবেন সেটা আমার পক্ষে বলা সম্ভব না, এই ব্যাপারে আমার ধারনা কম। কিন্তু,খুচরা দোকানে যেখানে আম বিক্রি করে ১০০ টাকার উপরে,সেখানে আপনি ৮০টাকা কেজি করে দিচ্ছেন,তাও আবার সবথেকে ভাল আম গ্যারান্টি।
অল্প পুজি দিয়ে কিভাবে শুরু করবেন???
ধরেন আপনি ২ মণ আম ৬০০০টাকায় কিনলেন(পরিবহণ খরচ সহ)। আজ কিনলে কাল আপনি মাল পাবেন। তারপর,সেই মাল বিক্রি করে আবার মাল কিনলেন।
এই ভাবে ডেইলি অল্প অল্প করে কিনলে আপনার লোকসান খাওয়ার ভয়ও থাকবে না,আবার ডেইলি ১০০০ টাকা লাভ। যদি আম বিক্রি করে ভাল অংকের লাভ দেখেন তাহলে আপনি আম কিনা চালিয়ে গেলেন
এখন লোকসানের কথায় আসি। আসলে চাঁপাইয়ের মানুষ আমে ফরমালিন মেশায় না। যারা মেশায় তারা এক মাত্র ঢাকায় গিয়ে মেশায়,আম কে কয়েকদিন টাটকা রাখার জন্য। তাই যদি আপনি মাল নেন আর হরতাল অবরোধের কারনে মাল আটকিয়ে যায়,তাহলে ২ দিন পরে আম পচা শুরু করবে। এই একটা ই সমস্যা। তা ছাড়া আর প্রব্লেম নাই।আমি সব খোলামেলা ই বললাম।
তাই যারা অল্প পুঁজি দিয়ে টুকটাক ব্যবসা করতে চান তারা আমের ব্যবসা করতে পারেন।
আল্লাহর রহমতে ভালই হবে। সামনেই আসছে আমের দিন। যারা ব্যবসা করতে চান, বা আগ্রহী তারা কমেন্টস করতে পারেন।
ধন্যবাদ
Sheikh Muhammad Abdullah > চাকরি খুঁজব না চাকরি দেব
এই প্রজেক্টে আমার সাথে কাজ করতে আগ্রহী কেউ আছেন ? আমি এই টেকনোলজিতে একজন এক্সপার্ট। পুরো প্রক্রিয়া আমার জানা আছে। ছোট পরিসরে শুরু করেছি। এখন বড় করে শুরু করতে চায়। পার্টনার হতে চাইলে যোগাযোগ করেন।
আমার এই ধরণের আরও উদ্যোগ আছে, এখানে( ProteinFight )দেখতে পারেন। আশা করি ভাল লাগবে।
যোগাযোগঃ 018 74 22 97 06
[email protected]
[email protected]
https://free.facebook.com/groups/117153591698089?view=permalink&id=910659359014171&p=20&refid=18
ঝিনুক শিল্প আমাদের দেশে আগামীর একটি অপার সম্ভাবনাময় শিল্প হয়ে উঠতে পারে। ঝিনুক থেকে স্বল্প সময়ে অধিকতর মুনাফা অর্জন সম্ভব না হলেও দীর্ঘমেয়াদে এটির উচ্চতা অন্য সবকিছুকে ছাড়িয়ে যেতে পারে। ঝিনুককে আমরা বিভিন্নভাবে কাজে লাগাতে পারি।
মুক্তা
মুক্তা একটি মূল্যবান সম্পদ। ঝিনুকজাতীয় প্রাণীর খোলসের ভেতর শক্ত ও গোল অনিয়মিত মসৃণ, চকচকে এবং বিভিন্ন রঙের নিসৃত পদার্থই মুক্তা। প্রাণিবিজ্ঞানের পরিভাষায় মোলাস্কা পর্বের (অখ- দেহ ম্যান্টল দ্বারা আবৃত) কয়েকটি প্রাণীর দেহ নিঃস্রত পদার্থ জমাট বেঁধে যে পদার্থ সৃষ্টি হয় তাই ‘মুক্তা’ নামে পরিচিত। আর এ সৃজন কর্মটি সম্পন্ন হয় ঝিনুকের দেহ অভ্যন্তরে। সে জন্য মুক্তার চাষ দেশের জন্য বয়ে আনতে পারে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা। সেই সঙ্গে সৃষ্টি করতে পারে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ। মুক্তা চাষকে সেমিকালচার বলে। আমাদের দেশে বেশ কয়েক বছর থেকে মুক্তার চাষ শুরু হলেও চিনে প্রায় ১ হাজার ৪০০ বছর আগে থেকে এর চাষ হয়ে আসছে। মুক্তা চাষের েেত্র বর্তমানে জাপানের অবস্থান শীর্ষে। এ ছাড়া ফিলিপাইন, ফ্রান্স, ইতালি, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, স্পেন প্রভৃতি দেশও মুক্তা উৎপাদনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে। তবে এ দেশের মুক্তাবাহী ঝিনুক থেকে সংগৃহীত মুক্তা বিশ্ববাজারে উৎকৃষ্ট মানসম্পন্ন বলে স্বীকৃত। সারা বিশ্বে অসংখ্য প্রজাতির ঝিনুক দেখতে পাওয়া যায়। তার মধ্যে পিস্কটাডা মাটেনসি, পিস্কটাডা ম্যাক্সিমা, পিস্কটাডা মার্গারিটিপেরা,টোরিয়া, টোরিয়া ভালগারিস, লেমিলিডেন্স, সারজিনলি, ইউনিট, প্লেকুরাপ্লানসেটা ইত্যাদি প্রজাতির ঝিনুক থেকে উন্নতমানের মুক্তা পাওয়া যায়। বাংলাদেশে পাঁচ ধরনের ঝিনুকে মুক্তা হয়। দেশের প্রায় প্রতিটি জেলার খাল-বিল, পুকুর-ডোবা, দীঘি এবং ¯্রােতহীন নদীনালায় মুক্তা বহনকারী ঝিনুক পাওয়া যায়। এর মধ্যে বৃহত্তর ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, রাজশাহী, বগুড়া, পাবনা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর ও চট্টগ্রামে উন্নতমানের গোলাপি মুক্তা পাওয়া যায়। আমাদের দেশে দুই ধরনের মুক্তা যথাÑ ‘গোলাপি’ ও ‘চুর’ মুক্তার মধ্যে গোলাপি মুক্তাই উন্নতমানের এবং এর কদর বেশি। অমূল্য রতœ হিসেবে বিশ্বব্যাপী রয়েছে এর খ্যাতি।
আর চুর মুক্তা আয়ুর্বেদীয় ওষুধ তৈরিতে ব্যবহার হয়ে থাকে। মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে রয়েছে এ মুক্তার জনপ্রিয়তা। বাংলাদেশের আবহাওয়া, মাটি ও পানি ঝিনুকে মুক্তা জন্মানোর জন্য যথেষ্ট অনুকূল হওয়া সত্ত্বেও প্রয়োজনীয় উদ্যোগের অভাবে মুক্তা উৎপাদনের জন্য ঝিনুক চাষ তেমন ব্যাপকতা লাভ করেনি। অথচ বর্তমানে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের মুক্তার যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। ফলে এখন দেশের বিভিন্ন স্থানে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মুক্তার চাষ শুরু হয়েছে। প্রকৃতিগতভাবে ঝিনুকে মুক্তার চাষ করতে হলে মিঠাপানির ভালো প্রজাতির ‘লেমিলিডেন্স মারজিনালিস’ নামক লম্বাটে ফোলা বা একটু মোটা ধরনের ঝিনুক সবচেয়ে ভালো। তবে মিঠাপানির ঝিনুকেই নয়, সামুদ্রিক ঝিনুকেও মুক্তা চাষ করা যেতে পারে। অফশোর শিপিং কোম্পানি নামে একটি সংস্থার তত্ত্বাবধানে ১৯৭৬ সালে দুই জাপানি বিশেষজ্ঞ কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলায় জরিপ চালিয়ে অভিমত ব্যক্ত করেন এটি মুক্তা আহরণের জন্য একটি সম্পদ ভা-ার, পরিকল্পিত উপায়ে এ ভা-ার থেকে মুক্তা আহরণ করতে পারলে অর্থনৈতিক েেত্র এটি বিরাট অবদান রাখবে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি প্রণোদিত উপায়ে ঝিনুকে মুক্তার চাষ করা হয় তাহলে দেশে প্রতি বছর এক টন পর্যন্ত গোলাপি মুক্তা উৎপাদন করা সম্ভব, যার বাজারদর প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা। তা ছাড়া শুধু কুতুবদিয়া থেকে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত সমুদ্রসৈকত এলাকায় বৈজ্ঞানিক উপায়ে চাষের মাধ্যমে প্রতি বছর ২০ কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব বলেও বিশেষজ্ঞদের এক পরিসংখ্যানে জানা যায়।
ঝিনুকের মধ্যে মুক্তা সাধারণত দুভাবে হয়ে থাকে। একটি প্রাকৃতিকভাবেই অর্থাৎ ঝিনুক চলাফেরা বা খাদ্য গ্রহণের সময় হঠাৎ বহিস্থ কোনো পদার্থ ঝিনুকের মধ্যে ঢুকে মাংসপি-ে আটকে যায় এবং সেটি আর বেরোতে পারে না তখন সেখানে এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান ওই বহিস্থ পদার্থের ওপর জমতে জমতে মুক্তার সৃষ্টি হয়। আর কৃত্রিম বা চাষ করা মুক্তা বলতে বহিস্থ পদার্থটি ঝিনুকের দেহে মাংসপি-ে ইচ্ছাকৃতভাবে ঢুকিয়ে নিজের ইচ্ছামতো বসিয়ে দেওয়া হয় এবং ওই স্থানে ঝিনুক ব্যথা অনুভব করে। ওই ব্যথা নিরাময়ের জন্য এক ধরনের রাসায়নিক উপাদান ছড়ায় এবং এই উপাদান জমতে জমতে মুক্তার জন্ম হয়, যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় নেইকার বলা হয়। নেইকার অবস্থানের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রঙেরও পরিবর্তন হয় এমন স্বচ্ছ স্ফটিক ষড়ভুজ অ্যারোগোনাইটের কণিকা (ক্যালসিয়াম কার্বনেটের একটি রূপ)। বিশ্বে মুক্তার বাজারও ব্যাপক। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মুক্তা রপ্তানি করে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। মুক্তা চাষ করতে হলে প্রশিণ গ্রহণ আবশ্যক। কেননা ঝিনুকের ভেতর বহিস্থ পদার্থের যথাযথ প্রবেশের ওপরই মুক্তা চাষের সফলতা নির্ভর করে।
Shahidul Islam Chowdhury > উদ্যোক্তা হতে চাই যারা (বিজনেস আইডিয়া,অভিজ্ঞতা)
পাম তেল তৈরী কিভাবে করবেনঃ
যারা পামওয়েল এর গাছ লাগিয়েছেন কিন্তু পাম বীজ থেকে তেল তৈরী করতে পারছেন না। বা যারা হতাশ হয়ে গাছ কেটে ফেলছেন তাদের জন্য বলছিঃ
আপনার পাম পাকার পরে ছড়া থেকে একটি পাম বীজ উঠিয়ে হাতে ডলা দিন দেখুন তেল তেলে ভাব আছে কিনা? যদি আপনার পাম পেকে যায় তবে আপনি অনায়াসে সহজ উপায়ে তেল তৈরী করতে পারবেন। পাম পাকলে নীচের দিকে তালের মতো হলুদাভ কমলা রঙ্গের হয় হাতে নিয়ে একটু চাপ দিলে তেলে হাত ভরে যায় এবং উপরের দিকে কিছুটা কালচে আভা থাকে। পাম পেকে গেলে আপনি ধারালো দা অথবা খেজুর গাছ কাটার স্যানদাও জাতীয় মুখপাতলা দাও দিয়ে ফল গুলো গাছে থেকে সংগ্রহ করুন। প্রতিটি কান্দি থেকে ফল গুলোকে পৃথক করে পরিস্কার করুন। একটি বড় পাতিলে পাম ফলগুলো ঢেলে তাতে কিছু পানি দিন যাতে ফল গুলো সিদ্ধ হয়। তার পর ঠান্ডা হলে ফল গুলো থেকে আশ ছাড়িয়ে নিন অথবা টেকি জাতীয় কোন কিছু দিয়ে হালকা ভাবে আশগুলো কুটে পৃথক করে ফেলুন ঐ আশ থেকে যে কমলা রংয়ের গাদ বের হয় সেটা সেকে নিয়ে আগুনে জাল দিলে তেল হবে। 2য় অংশ যেটা শুপারির মত সাদা শক্ত অংশ থাকে সুপারি কাটা যন্ত্র দিয়ে কেটে লারিকেলের ফলার মত চিকন চিকন করুন কিছুটা রোদে দিয়ে শুকিয়ে নিয়ে নারিকেলের তেল যেই মেশিনে তৈরী করা হয় সেই মেশিনে ভাঙ্গিয়ে 2য় তেল তৈরী করুন। আমরা বাজারে যে সয়াবিন তেল রান্নার জন্য কিনে আনি সেই তেল অপেক্ষা আপনার তৈরী তেল শতগুলে বিশুদ্ধ ও ভিটামিন যুক্ত। আসুন আমরা পাম অয়েল গাছ কেটে না ফেলে এভাবে নিজেরাই একটু কষ্ট করে রান্নার বিশুদ্ধ তেল তৈরী করে নেই। পাঠক বন্ধু এই পোষ্ট টি আপনি শেয়ার করুন অন্যর উপকার হবে। আমাদের দেশে অনেকে পাম গাছ লাগিয়ে তেল না করতে পেরে গাছ কেটে ফেলছে। এতে জাতীয় অথর্ের অপচয় হচ্ছে। আপনার একটু শেয়ার করলে আমরা বঁচাতে পারব আমাদের দেশের হাজার জনের পাম গাছ যা থেকে সে অনায়াসে শতভাগ বিশুদ্ধ তেল তৈরী করতে পারবে। বেশী পালয়েল বীজ পেলে তেল শোধনাগার তৈরী করা হবে। তার আগে জানতে হবে আমাদের দেশে বিক্ষিপ্ত ভাবে লাগানো কত সংখ্যক পাম গাছ আছে। যদি আশানুরুপ হয় বা সরাসরি কৃষক তথ্যদিয়ে সহায়তা করে তবে দ্রুত সম্ভব পাম তেল প্রসেসিংক কেন্দ্র স্থাপন করা হবে। বন্ধুগন আপনার একটি শেয়ার বাচাতে পারে আমাদের নিরুসাহিত কৃষকের পাম গাছ কেটে ফেলার ক্ষতির হাত থেকে। রাক্ষা পেতে পারে দরিদ্র কৃষক অর্থিক ভাবে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করতে পারেনঃ +8801552408203
https://free.facebook.com/profile.php?fc=f&showPageSuggestions&id=1608978242689632&ref=hl&_rdr
Company Overview
নতুনের সম্ভাবনা নিয়ে নতুন কিছু করার লক্ষ্যে নিয়ে আপনি কি কোন উদ্যোগ গ্রহণ করতে চাচ্ছেন বা আপনি কি নতুন কোন ব্যাবসা নিয়ে ভাবছেন???
আপনি কি উদ্যোমি উদ্যেক্তা হতে চাচ্ছেন??
যা আপনার বিশাল সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের অর্থনৈতিকে আরও এগিয়ে নিতে চান???
নিজেকে একজন সকল উদ্যোক্তা ও হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছেন??
######################
আপনার ছোট ছোট উদ্যোগকে আরও নতুন নতুন কিছু করার আবিস্কার নিয়ে আপনি স্বপ্ন দেখেছেন আপনার এই স্বপ্ন কে বাস্তবে রূপদান করতে আমরা আপনার সহায়ক হিসেবে কাজ করছি।
কিন্তু আপনি কিভাবে শুরু করতে চাচ্ছেন বা কিভাবে এর যোগান আপনি পাবেন। আপনার সকল উদ্যোগের সকল বিষয়গুলো কিভাবে পাবেন।
এ নিয়ে মোটেও চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। আমরা আছি আপনার পাশে। আপনার বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠান যা আপনার সকল ব্যাবসায়িক সমস্যা সমাধান করে। আমরা বিশ্বাসের সাথে আপনাদের সঙ্গে আস্তা অর্জন করতে চায়। অর্থ আপনার আর আপনার শিল্পায়ন করার দায়িত্বটা আমাদের। শিল্প স্থাপন থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত সব কিছুর দায়িত্ব আমরা করে থাকি। আপনার যে কোন ব্যাবসায়িক চাহিদা আমরা পরামর্শ দিয়ে থাকি।
আমাদের সার্ভিসসমূহঃ
১। আমরা আপনার ব্যাবসা শুরু করতে যাবতীয় প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টগুলো করে দেয়। যেমন- ট্রেড লাইসেন্স, ট্রেড মাক, জয়েন্ট স্টক সহ সকল সাটির্ফিকেটের কাজ করে দেয়।
২।ব্যাবসা করতে গিয়ে ফাইনান্স প্রয়োজন। আমরা যে কোন অর্থ প্রতিষ্ঠান থেকে ফাইনান্সের ব্যাবস্থা করে থাকি।
৩। আপনার শিল্পস্থাপনের জন্য মেশিন ও যন্ত্রাংশ প্রয়োজন। আমাদের নিজস্ব ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ দ্বারা বিদেশ থেকে মেশিন আমদানি করে থাকি। যা সফলতার সাথে বেশ কয়েক বছর ধরে করে যাচ্ছি।
৪। আপনার পোডাক্ট ডেভলপমেন্টের যাবতীয় কাজ করে থাকি। যেমন- প্যাকেজিং, সিলিন্ডার, মোড়কিকরণ, প্রিন্টিং
৫। পোডাক্টের মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিং, প্রমোশনের কাজ করে দেয়। যা আপনার পোডাক্টের পরিচয় মার্কেটে আনতে পারে। তার দায়িত্ব আমাদের।
৬।আপনার কোম্পানির প্রচার এবং পন্যের প্রচার ও প্রসারের লক্ষ্যে আমরা বিজ্ঞাপন নির্মান করে থাকি।
৭। আপনার কোম্পানি বিশ্ব বাজারে পরিচিত করে দেওয়ার জন্য আমরা ওয়েব সাইট নির্মান এবং আন্তর্জাতিক বাজার ধরে দেয়ার ব্যবস্থা করে থাকি।
Kaji Jakir > উদ্যোক্তা হতে চাই যারা (বিজনেস আইডিয়া,অভিজ্ঞতা)
কেউ কি আছেন যিনি পড়াশোনা পাশাপাশি মান সম্পন্ন আসবাব পত্র বাজার করতে চান ।তবে kaji.Jakir @yahoo.comসিবি পাঠান।
01911497649 /01712895472 ,
Solar pump
$200 — Dhaka, Bangladesh
দৃষ্টি আকষর্ণ করছি,--যারা কৃষক বা কৃষি কাজের যারা সেচ কাজে ডিজেল ইন্জিন ব্যবহার করেন,সেচ খরচের ভয়ে কৃষি কাজ ছেড়ে দেওয়ার উপক্রম ,অথবা কৃষি কাজে ক্রমাগত লোকসান গুনছেন তাদের জন্য সুখবর আমরা অপেক্ষাকৃত সল্প খরচে সৌর পাম্প স্থাপন করে দিচ্ছি যা ব্যবহার করলে কোন বিদ্যুত বা তেল খরচ নাই।। এছাড়াও সবজি ক্ষেত,বাগান,ডেইরি ফার্ম,মাছের খামার,ইটভাটা সহ যে সকল ক্ষেত্রে নিরবিচ্ছন্ন পানি দরকার সেখানেই আমাদের এই পাম্পগুলো ব্যবহার করতে পারবেন
Corporate office : Road no -7 ,House no-1064, Mirpur DOHS
Factory:15/6 aNANDA NAGAR MIRPUR 1
MOB:01713-5676258,01717-250697
START YOUR OWN RECYCLING & OIL BUSINESS!!
TURN WASTE PLASTIC INTO FUEL!!!
This is where you can buy a desktop unit
www.blest.co.jp
UNITED KINGDOM
London
www.cynarplc.com
Swindon
www.recyclingtechnologies.co.uk
Scotland
www.zerowastescotland.org.uk
IRELAND
www.cynarplc.com
SPAIN
www.cynarplc.com
CANADA
www.kleanindustries.com
UNITED STATES
www.cleanenergyprojects.com
www.plastic2oil.com
www.waste-management-world.com
INDIA
www.pyrolysisplant.com
www.nanopureinc.in
SOUTH AFRICA
www.fueltech.co.za
TAIWAN
www.wasterecycleplant.com
CHINA
www.huayinenergy.com
www.pyrolysisoil.net
www.wastetireoil.com
peanut chocholates..... heart emoticon heart emoticon
full packet(35 pc)
>> U can alternate ur dessert item with this at birthday/get together party
>> we believe in quality,and ur trust defines the same---- kiki emoticon
>> U must want to have it again guranteed.. smile emoticon
" Gift it to the one u love & share ur happiness...... smile emoticon
(it can be ur mom,sis,bro,or son,daughter as well as gf,bf,fnd........ heart emoticon heart emoticon "
if you want to buy, plz inbox me.......
>
cntct: 01674352007
Tk 1,800,000
Negotiable
বাজারে নিয়ে আসতে পারেন নতুন পণ্য Cup Water System Plant
ছোট বোতল নিয়ে বাজারে যখন তুমুল প্রতিযোগিতা, তখন এ পণ্যটি একচেটিয়া ব্যবসার সুযোগ এনে দিতে পারে। ২৫০ মিলিলিটারের প্রতি কাপ পানি বিক্রি করতে পারবেন ৫/৬ টাকায়।
Cup Filling sealing and Raping Machine with Water Treatment Plant for Cup Water
200 ml/ 250 ml
New idea for Bangladesh market, very smart and fashionable product
we provide you
Cup Filling sealing and Raping Machine
Water Treatment Plant for Cup
Total Approximate Costing for the Plan to be: Around Eighteen Lac
We Also Provide
-Central Water Treatment Plant on reserve Tank
-RO, UF & UV Water Purifier
-DM/ DI Plant
-20 Liter Jar Plant
-All Kinds of Hot & Cold Water Dispenser
-Packaging for Jar & Small Bottle (Plants)
- Industrial Plant (Water Purifying)
- Water Heater Geyser
আপনার চাহিদা ও প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা প্লান্ট স্থাপন করে থাকি।
I do not want to be contacted by telemarketers.
Business ad
Condition:
New
Save ad as Favorite
Report this ad
Contact
017XXXXXXXXClick to show phone number
Call poster at
• 01716563563
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:১১
রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: কৃষিসংবাদ কে ধন্যবাদ , আমি আপনাদের ওয়েবে আ্টিকেল লিখতে চাই , কার সাথে যোগাযোগ করবো?
২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
কৃষিসংবাদ বলেছেন: আমার মেইলে লিখুন। আমি পোষ্ট করে দেব। মেইল আইডিঃ [email protected]
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১০
রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: thanks
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
কৃষিসংবাদ বলেছেন: অনেক চমৎকার লেগেছে লেখাটি। শুভ কামনা নিরন্তর। কৃষি বিষয়ে আরো তথ্যের জন্য ভিজিট করতে পারেন http://www.krishisongbad.com