নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সময়ই আশায় থাকি এমন বৃষ্টির যা ধুয়ে মুছে দিবে জীবনের সব গ্লানি জীবনটা হয়ে উঠবে ফুলের মত সুন্দর।
সম্প্রতি ব্লগার বিবেক ও সত্য "যারা ইসলাম ত্যাগ করল" শিরোনামে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তার সে পোস্ট এবং কমেন্টের ধারাবাহিকতায় তার উদ্দেশ্যে উত্থাপিত আমার কিছু প্রশ্ন এগুলো। বিষয়বস্তু দীর্ঘ হওয়ায় এবং আগ্রহী পাঠকদের উপকারে আসবে এ আকাঙ্ক্ষায় পৃথক পোস্ট আকারে প্রকাশ করলাম। মূল লেখাটি এখানে- যারা ইসলাম ত্যগ করল
১। আপনি খ্রিস্টান মিশনারিদের ব্যাপারে বললেন, "দেশের গুটি কয়েক জেলায় কজন খ্রিষ্টান মিশনারীর লোকের কতটুকু কি করলে তার সত্যতা অনুসন্ধানের দাবি রাখে।"
অন্যদিকে ইসলামী প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে এবারো "সীতা কার বাপ" জাতীয় কথারই পুনরাবৃত্তি করলেন! অথচ আমি প্রথম মন্তব্যেই পরিষ্কার করে দিয়েছি যে এরা মিশনারি কাজ করে না।
এবার আপনি আমার প্রশ্নের উত্তর দিন-
ক। প্রমাণ করুন যে জুমার নামাজ, তাফসির, তাবলিগের ওয়াজ, ওয়াজ মাহফিল, শত শত ইসলামি বই ইত্যাদি অমুসলিমদের মুসলিম বানানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
খ। ধরেই নিলাম এসব ইসলাম প্রচারের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা আপনার সমালোচনার বিষয়বস্তু হবে কেন? তারা যা সত্য মনে করছে তা অন্যদের মাঝে প্রচার করছে। আপনার কথা অনুযায়ী "যার যে ধর্ম বা আদর্শ ভাল লাগবে সে তা গ্রহণ করবে"। তারা কি মানুষকে জোর করছে?
আপনিও কি ব্লগে ইসলামের বিরুদ্ধে একই কাজ করছেন না?
২। আমার মন্তব্যের এ অংশটুকু আপনার জন্য ছোট একটা পরীক্ষা।
আপনি লিখেছেন-
"শুধু ধর্ম শিক্ষার জন্য মুসলমানদের মধ্যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, অন্য কোন ধর্মে শুধু ধর্মের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই।"
আপনি যেহেতু পুরোপুরি অস্বীকার করলেন। তাই আমি মনে করছি আপনার দাবী খণ্ডনে একটি দৃষ্টান্ত পেশ করাই যথেষ্ট হবে।
জনাব কি কখনো "রামকৃষ্ণ মিশনে"র নাম শুনেছেন?
প্রশ্নঃ
এবার আপনার "বিবেক ও সত্য" নাম এবং এতদিনের সত্যের ব্রতকে সার্থক প্রমাণ করতে কষ্ট করে একটু স্বীকার করবেন কি যে আপনার উপরোক্ত দাবীটি মিথ্যা?
৩। মুসলিমরা তাদের বিশ্বাসে নিজেদের ধর্মকে চূড়ান্ত সত্য মনে করে। তারা এও বিশ্বাস করে যে শয়তান মানুষের চিরস্থায়ী শত্রু। সে মানুষকে ধোকা দিয়ে অন্যায় পথে পরিচালিত করে। অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিও যেখানে মুহূর্তের দুর্বলতায় শয়তানের ফাঁদে পড়ে যায়। সেখানে একজন মুসলিম পিতা কেন তার সন্তানকে ছোটবেলায়ই সতর্ক করবে না?
আপনিও নিশ্চয়ই আপনার সন্তানকে ছোটবেলায় একবারের জন্য হলেও একথা পুশ করতে ভুলবেন না যে সব ধর্মই মানুষের বানানো?
৪। আপনার লেখা থেকে ধারণা হয় যে সারা বিশ্বে মুসলিমরা কাড়ি কাড়ি টাকা ঢেলে এবং নৈতিক অনৈতিক যাবতীয় কৌশল অবলম্বন করে মানুষকে ইসলাম গ্রহণ করাচ্ছে। অর্থাৎ ইসলাম গ্রহণকারীর সংখ্যা বেশি হওয়ার পেছনে ইসলামের শ্রেষ্ঠত্বের তুলনায় মুসলিমদের অপকৌশলের ভূমিকাই বেশি।
আবার মানুষ যাতে ইসলাম ত্যাগ না করতে পারে সে জন্য সর্বদা মুসলিমরা হত্যার ভয় দেখাচ্ছে। অর্থাৎ ইসলাম ত্যাগকারীর সংখ্যা কম হওয়ার পেছনেও মুসলিমদের অপকৌশলের ভূমিকাই বেশি।
এবার আপনার উপরোক্ত অনুসিদ্ধান্তটি একটু যাচাই করে নেয়া যাক-
ক। ইসলাম মূলত প্রাচ্যমুখী একটি ধর্ম। আবার পৃথিবীর অধিকাংশ মুসলিম দেশই গরীব। একমাত্র মধ্যপ্রাচ্যের তেল সমৃদ্ধ কয়েকটি দেশ ব্যতিক্রম। তাও ইউরোপের জার্মানি বা ইতালির একার যে সম্পদ রয়েছে গোটা আরব উপদ্বীপের সে সম্পদ নেই। অথচ বাস্তবে দেখা যাচ্ছে বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলের তুলনায় পশ্চিমা বিশ্বের লোকজনই ইসলামের দিকে বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। তারা কি মুসলিমদের টাকার মুখাপেক্ষী? নাকি মুসলিম দেশে নাগরিকত্বের?
অন্যদিকে-
ইসলাম ত্যাগকারীদের সামনে হাতছানি দেয় ইউরোপ-আমেরিকার নাগরিকত্ব, নাইট খেতাব (সালমান রুশদী), আরো কত রকমের সুযোগ সুবিধা এমনকি নোবেল পুরস্কার (মালালা, আমার জানামতে তসলিমাও প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছিলেন)।
খ। প্রাচ্যে অমুসলিম পরিবার থেকে ইসলামে প্রবেশ করা মানে পরিবার থেকে বিতাড়িত হওয়া। আশ্রয় পাবে কোথায়? আরব বিশ্ব তো সাধারণত নাগরিকত্বই দেয় না।
অন্যদিকে-
ইদানিং বাংলাদেশের নাস্তিক ব্লগাররাও ইসলামের বিরুদ্ধে দু'কলম লিখে নিজের নিরাপত্তার অযুহাত তৈরি করে জার্মানি বা আমেরিকায় রাজনৈতিক আশ্রয় পাওয়ার কৌশল শিখে ফেলেছে।
গ। সারা বিশ্বেই এখন মুসলিম পরিচয় বাড়তি জুলুম, বৈষম্য এবং দুর্ভোগের কারণ। সন্ত্রাসী তকমা স্থায়ীভাবে গায়ে লেগে গেছে। যে জন্যে শাহরূখ খানের মত নামেমাত্র মুসলিম বিশ্বজোড়া খ্যাতির অধিকারী হয়েও আমেরিকার ইমিগ্রাশনে বিড়ম্বনা থেকে বাঁচতে পারেন নি। চীনে উইঘুররা, মিয়ানমারে রোহিঙ্গারা চরম অমানবিকতার শিকার। বিশ্ব বিবেকও এক্ষেত্রে সৎ মায়ের প্রতিভূ। আর ভারতে তো মুসলিমদের জীবনের চেয়ে গরুর জীবনের মূল্য বেশি।
এরকম মুহূর্তে ইসলাম গ্রহণ করা কোন আয়েশের ব্যাপারতো নয়। বরং জেনেশুনে পার্থিব বিভিন্ন লাঞ্ছনা-গঞ্জনাকে সাদরে গ্রহণ করা। তবুও তো খোদ আমেরিকাতেই প্রতি বছর হাজারো মানুষ ইসলাম গ্রহণ করছে।
আমার প্রশ্নঃ বর্তমান পৃথিবীতে আর কোন ধর্ম বা আদর্শের লোকেরা এ ধরণের বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন?
৫। আপনি বললেন,
"যিনি ইসলাম ত্যগ করেন তার চরিত্র হরনে আপনার মরিয়া হয়ে উঠেন। চরিত্র অনুসন্ধান করলে অনেক বড় বড় মুফতির জীবন থেকেও অনেক কুৎসিত বিষয় বের হয়ে আসবে। সুতরাং তালিকা থেকে দু’তিন জনের জীবন কর্ম থেকে কিছু প্রশ্ন উথ্থাপনের মানে নেই।"
ক। আমরা কার চরিত্র হননে/হরণে মরিয়া হলাম? তসলিমা বা রুশদির? দুঃখিত, আপনার "চরিত্র হনন" শব্দের মর্মই জানা নেই। কেউ যদি হিট পাওয়ার আশায় নিজের খালার সাথে কুকর্মের ভিডিও ইউটিউবে আপলোড করে। আর এ কারণে আমি যদি তাকে বেহায়া বলি তবে কি আমি তার চরিত্র হনন করলাম?
খ। হ্যা, অনেক মুফতির জীবন থেকে অনেক কুৎসিত বিষয় বের করে আনা যাবে। কিন্তু তার জন্য চরিত্র হননের প্রয়োজন পড়বে। কেননা তারা "ক" বই লিখে প্রচার করে বেড়াবে না যে আমি একবার অমুক মেয়েকে..........।
গ। আমি তো তালিকার সবাইকে জানি না। যে দু চারজন সম্পর্কে জানি তাদের নিয়েই তো আমি বলব। দেখা যাচ্ছে আমার জানার গণ্ডির মধ্যে আপনার কথিত সাহসী মানুষদের প্রায় সবই ইতর শ্রেণির। হালের আরেক ইসলামত্যাগী ছাগল মুফাসসিল ইসলাম। মানুষের টাকা মেরে খেয়ে, বিভিন্ন রকম ভণ্ডামী করে এখন ইসলামের নবীর চরিত্র হননে মেতে উঠেছে। এদের দেখেই তো বাকীদের চরিত্র সম্পর্কে আমি সিদ্ধান্তে আসব। কি বলেন?
৬। এবার আসি আপনার সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রশ্নে।
ক। ইসলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম নয়। কারণ ইসলাম সবার শেষে পৃথিবীতে এসেছে। (অবশ্য এটা মুহাম্মাদ সা এর আবির্ভাব থেকে হিসাব। মূলত কিতাবী সব ধর্মই ইসলামেরই পূর্ববর্তী সংস্করণ)। খ্রিস্ট ধর্ম রোমের রাস্ট্রীয় ধর্মের মর্যাদায় অভিষিক্ত হয়ে সারা ইউরোপ ছড়িয়ে পড়েছে। তখনও মুহাম্মাদ (সা) এর জন্মই হয় নি।
খ। আপনি এত এত প্রচারের গল্প শোনালেন। কিন্তু ইসলামই যে পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি অপপ্রচার এবং অপবাদের শিকার এ সত্যটাকে বেমালুম চেপে গেলেন!
আর ইসলামের বিরুদ্ধে চলমান ঘৃণ্য অপপ্রচারের আপনিও একজন হোতা। যে কিনা সব ধর্মকেই মানুষের বানানো মনে করে। কিন্তু ব্লগে একটানা বর্ণবাদী মানসিকতায় শুধু ইসলামের বিরুদ্ধেই লিখে যায়।
আপনি সত্য প্রকাশিত হলে সেটা মেনে নেয়াকে নিজের বিজয় মনে করেন। তাই আবারও আপনার "বিবেক ও সত্য" নামের ওপর আস্থা রেখে প্রশ্ন করছি-
আপনার নিজের ব্লগে ইসলামের বিরুদ্ধে লেখা পোস্টগুলোর সংখ্যা বিবেচনা করে স্বীকার করে নিবেন কি যে ইসলামই পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশী বুদ্ধিবৃত্তিক বিরোধিতার শিকার হওয়া ধর্ম?
গ। ইসলাম নিয়ে আমাদের আশার জায়গাটা এখানেই। জঙ্গীবাদ, আভ্যন্তরীণ সমস্যা, অপপ্রচার, সাম্রাজ্যবাদীদের হামলা কোনটাই ইসলামকে দাবিয়ে রাখতে পারছেনা। অন্য সব ধর্মের তুলনায় ইসলাম ক্রমবর্ধমান। এমনকি আশা করা যায় ২০৭০ সাল নাগাদ ইসলামই হবে বিশ্বের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্ম।
৭। এত কিছুর পরও সর্বশেষ বলতে চাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ধর্মত্যাগ কোনটাই ধর্মের সত্যতার মানদণ্ড নয়। হাদীসেই আছে যে মহাপ্রলয় দিবসের পূর্বের সময়টাতে মুমিন একজনও অবশিষ্ট থাকবে না। তাই বলে ইসলামও তখন মিথ্যা প্রমাণিত হয়ে যাবে না। ইসলাম সত্য দীন আল্লাহ প্রদত্ত দলীলের বলে। আল্লাহরই হাতে সর্বময় ক্ষমতা।
*আমার প্রশ্নগুলো ধারাবাহিকতা রক্ষা করে উত্তর দিলে খুশি হব।
* লিংক না দিয়ে সরাসরি উত্তর প্রদানের অনুরোধ রইল।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:১৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কমেন্ট ভিত্তিক পোস্ট তো। পাঠকদের কতটুকু আকর্ষণ করতে পারবে জানি না। উভয় লেখা একসাথে মিলিয়ে পড়ার অনুরোধ রইল।
২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:২৪
শূণ্য পুরাণ বলেছেন: তারা ষড়যন্ত্র করে অাল্লাহ কৌশল করেন,নিশ্চয় অাল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলকারী।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া।
৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
আপনার প্রশ্নের সোজা উত্তর পাওয়ার সম্ভাবনা কম মনে হচ্ছে!
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬
কাছের-মানুষ বলেছেন:
সাধুবাদ জানাই সুন্দর পোষ্ট । তবে এই মুখি তাদের পাবেন বলে মনে হয় নাহ !
সমস্যা হচ্ছে তারা সব প্রশ্নের মালা নিয়ে ব্লগেই আসেন , কিন্তু আফসোস যেভাবে প্রশ্ন নিয়ে তারা চিন্তা করেন , উত্তর নিয়েও যদি এভাবে চিন্তা করত তাহলে নিজেরাই এর উত্তর পেয়ে যেত ।
ব্লগে মাঝখানে প্রায় এই ধরনের পোষ্ট হত সৃষ্টি কর্তাকে কে সৃষ্টি করল, তার অবস্থান কোথায় ।
সৃষ্টি কর্তাকে কে সৃষ্টি করল তার উপর উত্তর দিয়ে ' নাস্তিকেরাই কি অন্ধ বিশ্বাসী নয় ! ' নামে একটা পোষ্ট লেখছিলাম বাকি উত্তরগুলো পরে দেবার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু তাদের সেখানে পাই নাই !
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
আশাবাদী অধম বলেছেন: সাথে থাকার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ!
৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
সেলিম৮৩ বলেছেন: 'সত্য এবং বিবেককে' নিয়ে একটা পোষ্ট দিবো বলে ভাবছিলাম। ছোটখােটা একটা পোষ্ট দিয়েও ছিলাম।
কিন্তু অাপনার পোষ্ট পড়ার পর অার কিছু লেখার প্রয়োজন অাছে বলে মনে করছিনা।
ধণ্যবাদ অাপনাকে।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: সত্য প্রতিষ্ঠিত হবেই ইনশাআল্লাহ! আন্তরিক ধন্যবাদ!
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৮
মাহিরাহি বলেছেন: Lists of missionaries
This list is incomplete; you can help by expanding it.
American missionaries
Gerónimo Boscana, Christian (Roman Catholic Franciscan) missionary
Anton Docher, Christian (Roman Catholic) missionary
Eusebio Kino, Christian (Roman Catholic Jesuit) missionary
Antonio de Olivares, Christian (Roman Catholic Franciscan) missionary
Mary H. Fulton, female medical missionary to China, founder of Hackett Medical College for Women (夏葛女子醫學院) in Guangzhou, China [80][81][82][83][84]
Robert E. Longacre, Christian linguist missionary to Mexico
Dada Maheshvarananda, Ananda Marga yoga missionary
Lottie Moon Baptist missionary to China, died of malnutrition
Arthur Lewis Piper, medical missionary to the Belgian Congo
Dada Pranakrsnananda, Ananda Marga yoga missionary
John Stewart (missionary) Christian (Methodist) missionary
Fred Prosper Manget, medical missionary to China, founder of Houzhou General Hospital, Houzhou, China, also a doctor with the Flying Tigers and U.S. Army in Kunming, China, during World War II[83][84][85]
Isabel Crawford, Christian (baptist) missionary[86]
British Christian missionaries
John Wesley
Robert Morrison (missionary), Bible translator to China
William Milne (missionary), Bible translator to China
Benjamin Hobson, medical missionary to China, set up a highly successful Wai Ai Clinic (惠愛醫館( [87][88] in Guangzhou, China.[83][84]
Sam Pollard Bible translator to China
John Hobbis Harris with wife Alice used photography to expose colonial abuses
See also
List of Protestant missionaries in China
List of Protestant missionaries in India
List of Roman Catholic Missionaries
List of Roman Catholic missionaries in China
List of Roman Catholic missionaries in India
List of Eastern Orthodox Missionaries
List of missionaries to Hawaii
List of missionaries to the South Pacific
List of Slovenian missionaries
List of Russian Orthodox missionaries
List of Protestant Missionaries to Southeast Asia
List of Eastern Orthodox missionaries
List of SVD missions
List of Roman Catholic missions in Africa
Christian missionaries in New Zealand
Christian missionaries in Oceania
Timeline of Christian missions
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০২
মাহিরাহি বলেছেন: [link|https://en.wikipedia.org/wiki/Missionary#Christian_missions|https://en.wikipedia.org/wiki/Missionary#Christian_missions
শুধুমাত্র List of Roman Catholic missions in Africa এ গিয়ে অবাক হলাম।
Augustinians of the Assumption
Carmelites
Catholic Medical Mission Board
Catholic Missions of Africa Kenya
Catholic Near East Welfare Association
Catholic Relief Services
Catholic World Missions
Columban Missions
Cross International Catholic Outreach
Franciscan Missions
Hospitaler Bros. St. John of God Missions
International Catholic Migration Commission
Jesuits
Mary’s Meals
Mercy Corps
Missionaries of Africa
Missionaries of the Poor
Missionary Oblates
Missionary Sisters of Mary Immaculate
Missionary Sisters of Our Lady of Africa
Missionary Society of St. Paul
Missionhurst
Paris Evangelical Missionary Society, PEMS or, in French, Société des Missions Evangéliques de Paris
Pontifical Mission Societies
Salesian of Don Bosco Missions
Sudan Relief Fund
৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫
মাহিরাহি বলেছেন: https://en.wikipedia.org/wiki/List_of_Christian_missionaries
৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
মাহিরাহি বলেছেন: Certain issues have brought criticism to missionary activity. This has included concerns that missionaries have a perceived lack of respect for other cultures.[77] Potential destruction of social structure among the converts has also been a concern. The Akha people of South East Asia are an example of those who believe that missionaries are only converting others for personal gain. The Akha people have complained the missionaries are more worried about building a church than building a clinic in a village that is very unhealthy. Many traditional values of the Akha have been lost as a result of these conversions
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: পাশে থাকার জন্য আন্তরিক দু'আ এবং ধন্যবাদ!
১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১:৪৪
বিবেক ও সত্য বলেছেন: আপনার প্রশ্ন:
ক। প্রমাণ করুন যে জুমার নামাজ, তাফসির, তাবলিগের ওয়াজ, ওয়াজ মাহফিল, শত শত ইসলামি বই ইত্যাদি অমুসলিমদের মুসলিম বানানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।
আমার উত্তর:
আপনি আমার কথার ভূল অর্থ গ্রহণ করেছেন। ইসলাম ধর্ম প্রচার ও প্রসারের ক্ষেত্রে যত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় তার শত ভাগের একভাগও অন্য ধর্মের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে না।প্রচার ও প্রসার এর কর্মসূচী শুধু মাত্র ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের মাঝে করাকে বোঝায় না।
ধরুন আওয়ামিলিগ যদি তাদের দলীয় আদর্শের ব্যপক প্রচার,প্রসার ও প্রতিষ্ঠা লাভ করাতে চায়, তাহলে যে সকল কর্মসূচী গ্রহণ করবে তার সকল কর্মসূচীকেই দলীয় আদর্শের প্রচার-প্রসারের কর্মসূচী বলা হবে।তাদের এ ধরনের কর্মসূচী যথার্থ তখনই হবে যখন তারা নিজ দলের কর্মীদের মধ্যে সর্বপ্রথম সবচেয়ে ভাল করে প্রচার করবে এবং শিখন-প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা করবে। তারা নিজ দলের কর্মীদের ভাল করে প্রশিক্ষন না দিয়ে আগেই তার বিরোধী দল তথা জামাত-বি, এন,পি ইত্যাদির অনুসারীদের মাঝে আগেই প্রচারে লেগে যাবে না।
সুতরাং ইসলাম প্রচারের ক্ষেত্রে যেমন মুসলমান নিজেদের মধ্যে লক্ষ কোটি প্রশিক্ষনের ব্যবস্থা রয়েছে ঠিক তেমনি ভিন্ন ধর্মের লোকদেরকে কনভার্ট করাতেও আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
আপনার প্রশ্ন:
খ। ধরেই নিলাম এসব ইসলাম প্রচারের কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে। এটা আপনার সমালোচনার বিষয়বস্তু হবে কেন? তারা যা সত্য মনে করছে তা অন্যদের মাঝে প্রচার করছে। আপনার কথা অনুযায়ী "যার যে ধর্ম বা আদর্শ ভাল লাগবে সে তা গ্রহণ করবে"। তারা কি মানুষকে জোর করছে?
আপনিও কি ব্লগে একই কাজ করছেন না?
আমার জবাব:
আপনি আমার লেখার কোন অংশে পেলেন যে আমি এ প্রচারকে সমালোচনা করেছি? আমার লেখার যে অংশে এ প্রচার সংক্রান্ত কথাটি বলেছি তা আবার এখানে তুলে ধরছি, আপনি আবার পড়ে দেখুন কথাটির সারাংশ কি দাড়ায়।
[ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য যত হাজার হাজার বই, পুস্তক, সাময়িকি প্রকাশ করা হয়, হাজার হাজার ওয়াজ নসিহত প্রচার করা হয়, শত শত প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা শত শত কোটি টাকা ইসলাম প্রচারে ব্যয় করছে, আবার ধর্মের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে (বিভিন্ন ধরনের মাদ্রাসা)- তার অর্ধেকও যদি অন্য আদর্শ ও ধর্মাবলম্বীরা করত তাতেই যতজন মানুষ অন্য আদর্শ থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে থাকে তার চেয়ে বেশি ভিন্ন আদর্শ গ্রহণ করতো। তাছাড়া কেউ ইসলাম ছেড়ে অন্য আদর্শ গ্রহণ করলে তাকে বিভিন্নভাবে হেনস্তা করা হয় এবং এমনকি হত্যার হুমকিও দেয়া হয়।]
আপনার প্রশ্ন:
২। আমার মন্তব্যের এ অংশটুকু আপনার জন্য ছোট একটা পরীক্ষা।
আপনি লিখেছেন-
"শুধু ধর্ম শিক্ষার জন্য মুসলমানদের মধ্যেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে, অন্য কোন ধর্মে শুধু ধর্মের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই।"
আপনি যেহেতু পুরোপুরি অস্বীকার করলেন। তাই আমি মনে করছি আপনার দাবী খণ্ডনে একটি দৃষ্টান্ত পেশ করাই যথেষ্ট হবে।
জনাব কি কখনো "রামকৃষ্ণ মিশনে"র নাম শুনেছেন?
আপনার প্রশ্নঃ
এবার আপনার "বিবেক ও সত্য" নাম এবং এতদিনের সত্যের ব্রতকে সার্থক প্রমাণ করতে কষ্ট করে একটু স্বীকার করবেন কি যে আপনার উপরোক্ত দাবীটি মিথ্যা?
আমার জবাব:
আপনি এখানেও আমার কথার ভূল অর্থ গ্রহণ করেছেন।"রামকৃষ্ণ মিশনে" কোন স্কুল-কলেজ বা বিশ্ব-বিদ্যালয়ের নাম নয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বলতে সাধারণত বিদ্যালয় বোঝায়। আপনি হয়ত বলবেন "রামকৃষ্ণ মিশনেও শিক্ষা-দীক্ষা দেয়া হয়।"রামকৃষ্ণ মিশনে"র মত হাজার হাজার ইসলামীক প্রতিষ্ঠানও রয়েছে যারা ইসলামেরও বিভিন্ন দিক নিয়ে শিক্ষা-দীক্ষা দিয়ে থাকেন, তাই বলে সেগুলোকে বিদ্যালয় বলা হয় না। আমার দাবী ছিল যে শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের শিক্ষা প্রচার-প্রসারের নিমিত্তে মুসলমানদের মাঝেই আলাদা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আছে যা অন্য কোন ধর্মের মাঝে নেই।
আপনার প্রশ্নঃ
৩। মুসলিমরা তাদের বিশ্বাসে নিজেদের ধর্মকে চূড়ান্ত সত্য মনে করে। তারা এও বিশ্বাস করে যে শয়তান মানুষের চিরস্থায়ী শত্রু। সে মানুষকে ধোকা দিয়ে অন্যায় পথে পরিচালিত করে। অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিও যেখানে মুহূর্তের দুর্বলতায় শয়তানের ফাঁদে পড়ে যায়। সেখানে একজন মুসলিম পিতা কেন তার সন্তানকে ছোটবেলায়ই সতর্ক করবে না?
আপনিও নিশ্চয়ই আপনার সন্তানকে ছোটবেলায় একবারের জন্য হলেও একথা পুশ করতে ভুলবেন না যে সব ধর্মই মানুষের বানানো
আমার জবাব:
আমার লেখার কোথায়ও কোন আদর্শের প্রচার করা খারাপ কাজ বা অনুচীত তা বলিনি। প্রশ্নের আগে বক্তব্য ভাল করে বোঝা বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমি শুধু তুলনা করতে চেয়েছি যে ইসলাম প্রচার-প্রসারের জন্য যত অর্থ ব্যয় করা হয়, যত পদক্ষেপ ও কর্মসূচী গ্রহণ করা হয় তা অন্য ধর্মের প্রচারনার তুলনায় ৯৯ গুন বেশি।এতটুকু কেন এর চেয়ে অর্ধেকও যদি অন্য যে কোন ধর্ম বা আদর্শের ক্ষেত্রে করা হয় তাহলে সে ধর্ম বা আদর্শের প্রসারও হবে অনেক বর্তমানের চেয়ে অনেক বেশি।
আপনার প্রশ্ন:
[আপনার এ প্রশ্নটি অনেক বড়, যার সার কথা হল ভিন্ন ধর্মের লোকেরা ইসলাম গ্রহণ করে ইসলামের আদর্শে মুগ্ধ হয়ে আর মুসলমানেরা অমুসলিম হয় আত্মস্বার্থে]
আমার জবাব:
আজ যদি শিয়া ও সুন্নি বা জামায়াতে ইসলামী ও তাবলীগের মধ্যে বিতর্কো করতে দেয়া হয় এ বিষেয়ে যে কার দলে লোক বেশি আসে বা কম আসে, তা কেন? তাহলে দেখবেন প্রত্যেকেই তার নিজ পক্ষে বহু পয়েন্ট সংগ্রহ করে নিয়ে আসবে- আর এমন বিতর্ক শেষ হবার নয়।সুতরাং কার দলে কত লোক গেল বা বের হল সেটা বিতর্কের কোন মৌলিক বিষয় নয়, এমন বিষয়ে বহু কথা বলা যায়। বুদ্ধিমান লোকেরা মৌলিক ও দ্ব্যর্থহীণ বিষয় নিয়ে কথা বলে থাকে। আর আমার যে পোষ্টের সমালোচনা আপনি করেছেন সে পোষ্টের বিষয়বস্তু এক কথায় বললে নিম্নরুপ হয়-
’মুসলমানেরা মিথ্যা দাবী করে যে কেউ ইসলাম ত্যগ করে অন্য ধর্ম গ্রহণ করে না, অথচ বাস্তবে অন্য ধর্ম ত্যগ করে যেমন কিছু মানুষ মুসলমান হয় তেমনি মুসলমানেরাও অন্য ধর্ম গ্রহণ করে থাকে।’
অপনার যুক্তি সম্পর্কে শুধু এতটুকু বলবো যে ধর্ম ত্যগ করলে পরিবার কখনও গ্রহণ করে না সে যে ধর্মেরই হোক না কেন। তবে মুসলমান থেকে কেউ অমুসলিম হলে শুধু মাত্র উক্ত মুসলিমের পরিবারই তাকে ত্যগ করে না বরং তাকে পুরো মুসলিম জাতি ’মুরতাদকে হত্যা করে’ ফতোয়া দিয়ে হত্যা করতে চায়।
আপনার প্রশ্ন ও আমার জবাব:
আপনার পঞ্চম প্রশ্নটি চরিত্র হনন নিয়ে।চরিত্র হনন বলতে বুঝিয়েছি যে কারো ইমেজকে খাটো করা। আর কারো ইমেজকে খাটো করতে গেলে মানুষ সত্য ও মিথ্য উভয়টি মিলিয়েই বলে থাকে।মনে করুন বি, এন, পি যখন আওয়ামিলিগের সমালোচনা করে থাকে তখন নিশ্চয়ই বি, এন, পি যা বলে তার ১০০% মিথ্যা নয়, একইভাবে আওয়ামিলিগের সমালোচনা বি, এন, পি সম্পর্কে যা হয় তার ১০০% মিথ্যা নয়। এখানে সত্য-মিথ্যার মিশ্রন থাকে।
এরপর আপনি কিছু বক্তব্যে বোঝাতে চেয়েছেন যে খ্রিষ্টান ধর্ম আগে আসায় তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ না হলে মুসলমানেরাই সংখ্যাগরিষ্ঠ হত। তবে এতদিনে মুসলমানেরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে ব্যর্থ হলেও এবার 2070 সালের মধ্যে মুসলমানেরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে যাবে।
এ কথা বলার পর যখন দেখলেন কথাটিই হয়ত পুরোপুরি খাপ খায় না, তাই পরিশেষে নিজের কথার বিপরীতে গিয়ে সত্য স্বীকার করলেন এভাবে ‘এত কিছুর পরও সর্বশেষ বলতে চাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ধর্মত্যাগ কোনটাই ধর্মের সত্যতার মানদণ্ড নয়।’
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম।
১।
ক। আপনার দাবী, আপনি মাদরাসায় পড়েছেন। আশাকরি দাওয়াহ এবং তালীম-তারবিয়াতের মধ্যকার পার্থক্য আপনি সেখানে জেনেছেন। তদুপরি আমি বিষয়টি ধরে নিয়েই আপনাকে পরবর্তী প্রশ্নটি করেছি। তাই এ সংক্রান্ত আলোচনা আর বাড়ানোর ইচ্ছা নেই।
খ। আপনি লিখেছেন-
"আপনি আমার লেখার কোন অংশে পেলেন যে আমি এ প্রচারকে সমালোচনা করেছি?"
আপনার লেখার ভাষাই কি প্রচ্ছন্ন ভাবে সমালোচনার ইঙ্গিত দিচ্ছেনা?
তবে আমার নিকট আরো প্রমাণ রয়েছে-
"শ্রেষ্ঠত্বের নামে আপনাকে এটা-সেটা বুঝিয়ে মুসলমান বানাবে, এরপর যখন আপনি বুঝবেন যে এসব ফাকা বুলি এবং সে কারনে আপনি পরিত্যগ করতে চাইবেন এবার তারা আপনাকে কোপানোর হুমকি দিয়ে দলে রাখার চেষ্টা করবে।"
জি এটা আপনার ইসলাম ত্যাগ সংক্রান্ত পোস্টের প্রথম প্রতিউত্তর থেকে চয়নকৃত। আশাকরি উত্তর পেয়েছেন।
২। আপনি বলেছেন-
"রামকৃষ্ণ মিশন" কোন স্কুল-কলেজ বা বিশ্ব-বিদ্যালয়ের নাম নয়।"
এবারো অসংখ্য উদাহরণ দিতে পারতাম। একটিতে সীমাবদ্ধ থাকছি। রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিশ্ববিদ্যালয়
এটা রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট। চাইলে একবার ভিজিট করে আসতে পারেন।
এবার কি তাহলে আপনার মিথ্যাটি স্বীকার করে নিবেন?
৩। আমার এ প্রশ্নটি ছিল আপনার নিম্নোক্ত মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে-
"তাছাড়া মুসলমান সন্তান যাতে ইসলাম ত্যগ না করে সে জন্য শিশুকাল থেকেই শেখানো হয় তোমাদেরকে অমুক অমুক বিষয়ে বিশ্বাস রাখেতে হবে নইলে কিন্তু ঈমান যাবে। আর ঈমান গেলে জাহান্নাম। এভাবে ভয় দেখানো হয়।
যা সত্য ও শ্রেষ্ঠ তা তো ব্যক্তি নিজ বিশ্লেষনে স্বতই গ্রহণ করার কথা, বিশ্বাস করতে এভাবে ভয় দেখানোর কথা নয়।"
শুধু এতটুকু বলব, আমার প্রশ্নের উত্তর পাইনি।
৩ক। আপনি বলেছেন-
"ইসলাম প্রচার-প্রসারের জন্য যত অর্থ ব্যয় করা হয়, যত পদক্ষেপ ও কর্মসূচী গ্রহণ করা হয় তা অন্য ধর্মের প্রচারনার তুলনায় ৯৯ গুন বেশি।"
মনগড়া কথা এবং অতিরঞ্জিত কথা কি প্রকারান্তরে মিথ্যারই শামিল নয়?
হায়! যারা ক্ষুদ্র স্বার্থে শুধু তর্কে বিজয়ী হতে এ ধরণের প্রমাণবিহীন কথা বলে। তারা কিভাবে স্রষ্টা এবং ধর্মের চিরন্তন বিষয়ে সত্য কথা বলবে?
৪। আপনি বলেছেন-
"সুতরাং কার দলে কত লোক গেল বা বের হল সেটা বিতর্কের কোন মৌলিক বিষয় নয়, এমন বিষয়ে বহু কথা বলা যায়। বুদ্ধিমান লোকেরা মৌলিক ও দ্ব্যর্থহীণ বিষয় নিয়ে কথা বলে থাকে।"
জি আমিও ৭নং পয়েন্টে একই কথা বলায় আপনি বললেন আমি নাকি যুক্তি খাপ খাওয়াতে না পেরে এ ধরণের কথার অবতারণা করেছি। এ সংক্রান্ত বাকী কথা শেষে বলব ইনশাআল্লাহ।
৪ক। আপনি উত্তর দেন নি যে বর্তমান পৃথিবীতে মুসলিমদের ন্যায় বৈষম্য এবং অমানবিকতার শিকার অন্য কোন ধর্মের লোকেরা হচ্ছে কি না।
৫। নতুন কিছু বলার নেই।
৬। এখানে আপনি আমার গুরুত্বপূর্ণ একটি (বোল্ড চিহ্নিত) প্রশ্ন এড়িয়ে গেলেন। আমার উত্তরটা জানা খুব প্রয়োজন ছিল। এবারে আপনি নতুন করে জানালেন, অন্যান্য ধর্মের তুলনায় ইসলামের প্রচার ৯৯ গুণ।
দয়া করে একটু হিসাব দিবেন কি অন্যান্য ধর্মের তুলনায় ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার কত গুণ?
বিশেষ করে আপনার ব্লগকে কেন্দ্র বিন্দুতে রেখে এভাবে-
ব্লগার- ''বিবেক ও সত্য''
মোট পোস্ট করেছেন: ৫৭টি
ইসলামের বিরুদ্ধে: ?
অন্যান্য ধর্মের বিরুদ্ধে: ?
গ। আপনি লিখেছেন-
"তবে এতদিনে মুসলমানেরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হতে ব্যর্থ হলেও এবার 2070 সালের মধ্যে মুসলমানেরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে যাবে।"
আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি এটা আমার মনগড়া তথ্য নয়। বিশ্বাস না হলে এই লিংকে যেয়ে যাচাই করে আসুন Click This Link
৭। আপনি লিখেছেন-
"তাই পরিশেষে নিজের কথার বিপরীতে গিয়ে সত্য স্বীকার করলেন এভাবে ‘এত কিছুর পরও সর্বশেষ বলতে চাই সংখ্যাগরিষ্ঠতা বা ধর্মত্যাগ কোনটাই ধর্মের সত্যতার মানদণ্ড নয়।’"
একটু বুঝিয়ে বলবেন কি আমি কিভাবে নিজের কথার বিপরীতে গেলাম? আপনার পোস্টে আমার প্রথম মন্তব্যেই আমি স্বীকার করে নিয়েছি ইসলাম ত্যাগের ঘটনা ইসলামের শুরু থেকেই ঘটছে। কোথাও এ দাবীও করিনি যে সংখ্যাগরিষ্ঠতার কারণেই ইসলাম সত্য ধর্ম। আমার মূল দাবীটা হচ্ছে, ইসলামত্যাগ সাধারণ ঘটনা নয় বরং ব্যতিক্রম। আর এত সমালোচনা, বিরোধিতা, হামলা, নির্যাতন সত্ত্বেও ইসলামই বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ক্রমবর্ধমান ধর্ম।
সুতরাং, যারা ইসলামের শত্রুতায় সর্বশক্তি ব্যয় করছে তারা এ বিষয়টি জানুক এবং নিজেরা নিজেদের আঙ্গুল কামড়াক।
১১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:১৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
উত্তর কিন্তু দিয়েছেন উনি। তবে বরাবরের মতই বক্রভাবে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: রক্তিম ভাই, মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আমি কিন্তু সোজা ভাবেই আলোচনা চালিয়ে যেতে চাচ্ছি।
১২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:৫০
বাবাজান বলেছেন: বেবেক ও শত্ত্ব ছদ্মনামের লোকটি একটা ভুদাই মার্কা মাতাল, সমস্যা সৃষ্টি করে এড়িয়ে যায়..! কোনো কমেন্টের উত্তর তো দেয়না বরং নিজের নতুন কমেন্ট শুরু করে,.. আমি মনে করি এর মাথায় মারাত্মক সমস্যা আছে, একে দূষিত বায়ুর মতো পরিত্যাগ করা উচিৎ....
১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:১৩
বাবাজান বলেছেন: বেবেক ও শত্ত্বের মহাবানী
"আপনি আমার কথার ভূল অর্থ গ্রহণ করেছেন।"
যখনি কেও ঠিক বুঝে তখনি সে এই মহাবানী ছাড়ে.. "আপনি আমার কথার ভূল অর্থ গ্রহণ করেছেন।"
ইংশাআল্লহ অচিরেই ও বেকুব ও শত্ত্বের চামরা লাল করা পোস্ট নিয়ে উপস্থিত হবো...;
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: বাবাজান, ইসলামের জন্য কিছু করতে হলে গরম মাথা দিয়ে হবে না। অবশ্য আমিও মাথা গরম পাবলিক। আর লেখার ভাষা আকর্ষণীয় না হলে সবাই সমালোচনা করবে। আপনার জন্য অন্তর থেকে শুভকামনা রইল। লিখে যান।
১৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:১৩
মুশশাররাফ হোসেন সৈকত বলেছেন: যেকোনো "ইসলামকে সমালোচনা করা" ব্লগ লেখাতে দেখা যায় বাবাজান নিকের ব্যক্তিটি এসে হাজির হয়ে নাম বিকৃতি ও গালির মাধ্যমে তার বংশের পরিচয় রেখে যায়। তার আচরনের জন্য তাকে কিছু করা উচিত। বাস্তব জগতে এরকম কেউ এসে এরকম আচরন করা শুরু করলে শেষটা হয় ঘুষি ও লাথির অনবরতাক্রমন (flurry) এর মধ্য দিয়ে।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০
আশাবাদী অধম বলেছেন: জনাব, আমি হযরত ওসমানের শহীদ হওয়া বিষয়ে ব্লগার হাসান কালবৈশাখির ভুল ইতিহাস চর্চার প্রতিবাদ করলে আপনি বলেছিলেন, এ ইতিহাস কাঁটাবন ও অন্যান্য স্থানে বিক্রিত ইসলামী বইতে পাওয়া যায়। দয়া করে এরকম একটি বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে আপনার কথার যথার্থতা প্রমাণ করবেন কি?
১৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭
বাবাজান বলেছেন: হুম্ বুজতে পারলুম, দুই নিকে এক লোক.... হাঁ হাঁ হাঁ
ঐ শুন্ তুই কি করবি..? তুইনা খুব ভত্র..!!
মশা-রেপ হেঁসেন সেক্স সত
তুর নামটি এমন হওয়া উচিৎ. কারন তুই বেবেক ও শস্ত নিকে " ইসলামকে সমালোচনা করা " ব্লগ লিখে থাকিস, তাহলে 'মুশাররাফ হোসেন নাম' তথা ইছলামের লোকদের নাম অর্থাৎ মুছলিমদের নাম কেনো ব্যবহার করিস...?
আর 'বিবেক ও সত্য' নিক নাম দিয়ে বিবেক বুদ্ধি থেকে আবিস্কৃত সত্য কেনো, এই ব্লগে লিখিসনা...??
বিবেক ও সত্য নাম দিয়ে, তাতে তা না লিখে প্রত্যেকটা লেখায় " ইসলামকে সমালোচনা করা " বিষয়ক ব্লগ লিখা হয় কেনো..?
তাহলে এটাই কি তুর সেই বিবেক ও সত্যের কাজ..? ও বংশের পরিচয়.. যে নামের সাথে কাজের মিল নেই...? তাহলে বাবাজান যে বিষয়টা মানুষকে বুঝিয়ে দিতে চান, অর্থাৎ সত্যের মুখোশউন্মচন করতে চান তাই হচ্ছেঃ
"বিবেক ও সত্য" ছদ্মনামের লোকটি একটা মাতাল বংশের লোক, কারন সে, নাম ব্যবহার করে একটা,কাজ করে আরেকটা অর্থাৎ মিথ্যেবাদী ধুকাবাজ
আর সেই বিষয়টাই বাবাজান প্রকাশ করে দিয়েছেন, বিভিন্ন ভাবে ও অভিন্ন ভঙ্গীতে ও ভাষায়,,
তো বাবাজান আর এমন করবেনা, যদিঃ
'বিবেক ও সত্য' নিকের ব্লগে, সত্যি সত্যি, এই লোকটির বিবেক দিয়ে আবিস্কৃত, 'সত্য' বা জিবন বিধান, বা যে লেখায় শুধু শান্তি থাকবে বিতর্ক থাকবেনা, সবাই সমান ভাবে নিরপেক্ষ ভাবে আনন্দ পাবে,,(আবার নিরপেক্ষতার নামে পক্ষপাতীত্ত্ব করা যাবেনা) এমন লেখা থাকে আর যাতে " ইসলামকে সমালোচনা করা " বিষয়ক লেখা মুক্ত থাকবে তবেই বাবাজান আর করবেনা "এর মুখুশউন্মচন" যদি এই নিকের ব্যক্তিটির মাতলামি ছুটে যায় এবং সমাজ উন্নয়ন মূলক সমাজ সেবা মূলক, ইসলামকে সমালোচনা করা বাদে নিজের বিবেক বুদ্ধি থেকে গবেশনা মূলক কোনো লেখা লিখে তবেই এই নামের যথার্থতা প্রকাশ পাবে..আর তা না হলে.., 'বেকুব ও শত্ত্ব' 'বেবেক ও অসত্য' ইত্যাদী নাম ব্যবহৃত হবে ।
আর এসব 'ইসলামকে সমালোচনা করা'বিষয়ক আলোচনা যা 'বিবেক ও সত্য' ব্লগে করা হয় তা যদি প্রকাশ্যে বাস্তব জগতে এরকম কেউ এসে এরকম আচরন করা শুরু করলে শেষটা হয় দূর্বৃত্ত্বদের চাপাতির কোপে মস্তক কর্তন ও পশুর মৃত্যুর ন্যায় ফুটপাতে পড়ে মরে থাকার মতন অভিশপ্ত (death) শুরু এর মধ্য দিয়ে। তাদের হয়ে থাকে.. ব্লগের ইছলাম পালনকারীদের বিবেক সত্য নামে ধুকা দিয়ে থাকে ও অধিকাংশ ব্লগার ও পাঠকদের কুমল অনুভূতিতে আঘাৎ দিয়ে থাকে, যা সম্পূর্ণ নিতীমালা বিরোধী, এই বিবেক ও সত্য নিকটিকে কিছু করা উচিৎ যদি নাম অনুযায়ী কাজ না করে..
(আসলে বাবাজান এতক্ষন যা বললো তা কথার জবাব মাত্র) অথচ এখানে কেউ কাউকে চিনেনা ও জানেনা, কারন ব্লগ কমিউনিটি, সবার আইপি ঠিকানা গোপন রাখে।আস্তিক নাস্তিক সবাই স্বাধীন ভাবে কথা বলতে পারে...
.......... ধন্যবাদ কমিউনিটি.......!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: দু'জন একই ব্যক্তি কিনা জানা নেই।
১৬| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৫
আঃ রাজ্জাক হাং বলেছেন: পড়ে খুব ভালো লেগেছে।
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১০
আশাবাদী অধম বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৫৯
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: এইখানে বিবেক ও সত্য নামের ব্লগার এসে অনেক কাপ-ঝাপ করবেন। অনেক মোটা মোটা যুক্তি দেবেন। ইসলাম ফাতরা ধর্ম, কল্লা কাটার ধর্ম- সেটার পেছনে খুবই সুন্দর যুক্তি দেবেন আশা করি।
আসলে কথা কি, দুর্জনের ছলের অভাব হয়না। আস্তিকদের চাইতে এখন দেখা যায় নাস্তিকরাই বেশি পন্ডিত।