নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সময়ই আশায় থাকি এমন বৃষ্টির যা ধুয়ে মুছে দিবে জীবনের সব গ্লানি জীবনটা হয়ে উঠবে ফুলের মত সুন্দর।
ব্লগে এক কাদিয়ানী অনুসারীর আবির্ভাব ঘটেছে। বিশ্ব মুসলিমকে তাদের লন্ডনমুখী কেবলার দিকে দাওয়াত দিয়ে হাবিয়া জান্নাতে পৌঁছে দিতে সে গায়ে পড়ে লিঙ্ক বিলাচ্ছে। সুখে থাকতে ভূতে কিলাইলে যা হয় আর কি!
লক্ষ্য করার বিষয়, প্রত্যেক দলের অনুসারীদের মধ্যে দলনেতার চরিত্র সংক্রমিত হয়। এ লোকটিও তার গুরুর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য তথা মিথ্যাবাদিতা ও নির্লজ্জতা ভালোভাবেই আত্মস্থ করেছে। এ জাতীয় "সালসা বিক্রেতা" ব্লগারদের মনে আকাঙ্ক্ষাই থাকে তাদের বিরুদ্ধে কিছু একটা লেখা হোক যাতে তারা প্রচার পেতে পারে। আমারও তাই খায়েশ হল লোকটা এতই যখন কান্নাকাটি করছে, একটু আলোচনায় আসার পথ তৈরী করে দেই, পাছে না আবার তার পেটে লাথি পড়ে!
গোলাম আহমাদ কাদিয়ানী নিজেকে আসলে কি দাবী করেছিল এটা একটা রহস্যাবৃত বিষয়। তবে কথা হচ্ছে তার দাবীতে সে নবীই হোক অথবা ছায়ানবী অথবা মাহদী অথবা ঈসা; ইতিহাস বলে, এ ধরণের দাবী সে একাই করেনি। মুহাম্মাদ (সা) এর জীবদ্দশায়ই মিথ্যা নবুওয়াতের দাবীদার মুসায়লামার আবির্ভাব ঘটেছিল। মহানবী (সা) এর মৃত্যুর পরে তো নবী দাবীকারী লোকদের পৌষ মাস শুরু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু চূড়ান্তভাবে তাদের পরিণতি কি হয়েছিল তা কারও অজানা নয়। বাকী রইল মাহদী ও ঈসা হওয়ার দাবী।
মাহদী আগমনের ভিত্তি কি?
মুসলিমরা বিশ্বাস করে কিয়ামতের পূর্বে তাঁদের মধ্যে একজন নেতার আবির্ভাব ঘটবে। যিনি বিশ্বজয় করবেন এবং সুশাসনে সারা পৃথিবী ভরিয়ে দিবেন। তাঁর উপাধী হবে "মাহদী"। যেহেতু কুরআনে এ সম্পর্কে কিছু বলা হয়নি। সুতরাং মাহদী আগমনের ভিত্তি হচ্ছে হাদীস। অতএব, 'মাহদী একজন আগমন করবেন' এই জ্ঞানের উৎস যে হাদীস, যার ভিত্তিতে গোলাম আহমাদ মুসলিমদেরকে তার বায়আত ও আনু্গত্যের দাবী করলেন, সেই হাদীসইতো বলে দিচ্ছ্, মাহদীর নাম কি হবে, পিতার নাম কি হবে, কোন বংশে আসবেন, কোথায় আবির্ভূত হবেন, কত বছর শাসক হিসেবে পৃথিবীময় রাজত্ব করবেন। এসবের একটাও কি ব্রিটিশরাজত্বের প্রভুভক্ত এক কেরানি গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর সাথে মিলে? উত্তরটা পাঠকদের গবেষণার জন্য রেখে দিলাম।
পৃথিবীতে এ পর্যন্ত মাহদী দাবীকারীর সংখ্যা সম্ভবত হাজারেরও বেশি। তাদের অনেকের নামধামও হাদীসের সাথে মিলে যায়। মাহদী দাবী করে মক্কায় কাবা ঘর দখলে নেয়ার ঘটনাও ঘটেছে। তারাই যেখানে মিথ্যাবাদী সাব্যস্ত হয়েছে সেখানে পাকিস্তানী "কাদিয়ানী" কোন ছার!
প্রতিশ্রুত মাসীহঃ
এখানেও একই কথা প্রযোজ্য। মাসীহের আগমন যদি প্রতিশ্রুতই হয় তবে সে প্রতিশ্রুতি কোথায় যার মাধ্যমে আমরা বিষয়টি জানলাম?
উত্তরঃ কুরআনের (৪৩ঃ৬১) নং আয়াত এবং হাদীস।
উপরোক্ত আয়াত এবং হাদীস থেকে জানা যায়, একজন আসবেন, তিনি স্বয়ং ঈসা (আ)। এখন প্রতিশ্রুত একজন আসবেন এটা যদি মানতেই হয়, তবে তিনি স্বয়ং ঈসা (আ) এটাও মানতে হবে। একই বাক্যের অর্ধেক মানা আর বাকী অর্ধেক অস্বীকার করে নিজের নাম প্রচার করা কোন ধরণের সততার মধ্যে পড়ে?
নবীদের নবুওয়াত দেন আল্লাহ আর কাদিয়ানীকে নবুওয়াত দিয়েছে ব্রিটিশরাঃ
কাদিয়ানীদের বিষয় সুস্পষ্ট কথা হচ্ছে, ভারতবর্ষে নিজেদের রাজত্ব দীর্ঘায়িত করার আকাঙ্ক্ষায় ব্রিটিশরা মুসলিমদের জিহাদী স্পৃহা নষ্ট করতে ও তাদেরকে বিভিন্নভাগে ভাগ করতে এই কাদিয়ানী এবং এর মত আরও কিছু দালাল সৃষ্টি করেছিল। মুসলিমদের শ্রেণী অনুযায়ী এই দালালদের ভিন্ন ভিন্ন প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করা হয়েছিল।
উদাহরণ স্বরূপ-
* সাধারণ শিক্ষিতদের পেছনে ব্যবহার করা হয়েছিল আলীগড় কেন্দ্রিক সৈয়দ আহমদ খানকে।
* রক্ষণশীল মুসলিমদের পেছনে ব্যবহার করা হয়েছিল আহমাদ রেযা খান বেরেলভীকে।
* অশিক্ষিত সাধারণ মুসলিমদের বিভ্রান্ত করতে লাগানো হয়েছিল নবুওয়াত সহকারে মীর্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীকে।
বিশ্বাস এবং কার্যপদ্ধতি আলাদা হলেও এদের প্রত্যেকেরই গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ডা ছিল রাজভক্তির মহিমা গাওয়া এবং ব্রিটিশ-বিরোধী যে কোন আন্দোলন-সংগ্রামের বিরোধিতা করা। তাইতো দেখা যায়, সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভী (বালাকোটের শহীদ) যখন জিহাদ শুরু করলেন এবং সীমান্তে পৃথক ইসলামী রাষ্ট্র গঠন করলেন তখন তার বিরুদ্ধে "ওয়াহাবী" ফতোয়া নিয়ে এগিয়ে আসলেন এক শ্রেণীর তথাকথিত সুন্নী আলেম। ওই প্রথম উপমহাদেশে "ওয়াহাবী" শব্দের ব্যবহার যা এখনো আমাদের সমাজে সুন্নি-ওহাবী দ্বন্দ্ব হিসেবে প্রচলিত। মিথ্যা অভিযোগ হলেও মুসলিমদের একাংশকে ঠিকই সাইয়েদ আহমাদ ব্রেলভীর বিরুদ্ধে উস্কে দিতে সক্ষম হলো তারা। যার ফলে বালাকোটের ট্রাজেডি রচিত হল।
গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীর লেখা যা কাদিয়ানীরা এখনো প্রচার করে তার মধ্যেই ভূরি ভূরি প্রমাণ রয়েছে যে এই লোকের আসল উদ্দেশ্যই ছিল ব্রিটিশদের দালালী করা এবং বিরোধী আন্দোলনকে হারাম ফতোয়া দেয়া।
সিয়ালকোটের পাঞ্জাব প্রেস হইতে মুদ্রিত শাহাদাতুল কোরানের ষষ্ঠ মুদ্রণে ‘সরকারের লক্ষ্য করার যোগ্য’ শীর্ষক পরিশিষ্ট রহিয়াছে। তাহাতে মির্জা সাহেব লিখিয়াছেন, “অতএব আমার ধর্ম- যাহা আমি বরাবর প্রকাশ করি এইযে, ইসলামের দুইটি অংশ রহিয়াছে। প্রথমত আল্লাহ তায়ালার আনুগত্য স্বীকার করা। দ্বিতীয় সেই রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা যাহা শান্তি স্থাপন করিয়াছে, অত্যাচারীদের হাত হইতে উদ্ধার করিয়া নিজের আশ্রয়ে আমাদিগকে গ্রহণ করিয়াছে। আর তাহা হইতেছে বৃটিশ সরকার।” (৩য় পৃষ্ঠা)।
“এবং আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি যে, আমার মুরীদের সংখ্যা যত বৃদ্ধি পাইবে জেহাদের বিধান সমর্থনকারীদের সংখ্যা ততই হ্রাস পাইবে। কারণ আমাকে মসীহ এবং মাহদী হিসাবে মানিয়া লওয়াই জেহাদের বিধানকে অস্বীকার করা।” (১৭ পৃষ্ঠা)।
কাদিয়ানী খলিফার ঘোষণা-
“আহমদিয়া আন্দোলনের সহিত বৃটিশ সরকারের যে সম্পর্ক রহিয়াছে তাহা অন্যান্য জামায়াতের তুলনায় সম্পূর্ণ আলাদা। আমাদের অবস্থান এমন যে, সরকার এবং আমাদের স্বার্থ এক হইয়া গিয়াছে। বৃটিশ সরকারের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জন্য অগ্রসর হওয়ার সুযোগ উপস্থিত হয়। খোদা না করুন- ইহার যদি কোন অনিষ্ট হয় তবে আমরাও সেই আঘাত হইতে রক্ষা পাইব না।” –আলফজল পত্রিকা, ২৭শে জুলাই, ১৯১৮
"ইংরেজ সরকারের করুণা- দৃষ্টি লাভের পর তাহারা সৈন্য বিভাগ, পুলিশ, আদালত এবং অন্যান্য সরকারী অফিস সমূহে নিজেদের লোকজনকে ভর্তি করাইতে লাগিল। কাদিয়ানীরা মুসলমান সাজিয়া মুসলমানদের জন্য নির্দিষ্ট চাকুরীর কোটা হইতে বড় একটা অংশ অপহরণ করিতে লাগিল। অপরদিকে সরকারপক্ষ হইতে মুসলমান সমাজকে সান্ত্বনা দেওয়া হইল যে, এই দেখ- এত বড় বড় চাকুরী তোমাদিগকে দেওয়া হইল। প্রকৃতপক্ষে মুসলমানদের জন্য নির্দিষ্ট চাকুরীর বিরাট একটি অংশ কাদিয়ানীদিগকে দেওয়া হইতেছিল। এই সুযোগে কাদিয়ানীরা মুসলমানদের প্রতিদ্বন্দ্বী সাজিয়া নিজেদের মুসলমান বিরোধী সংগঠন মজবুত করিতে লাগিল। সরকারী কন্ট্রাক্ট, ব্যবসায়-বাণিজ্য এবং জমিসংক্রান্ত ব্যাপারেও এইনীত অনুসৃত হইল।"
(উপরোক্ত চার অনুচ্ছেদ "কাদিয়ানি সমস্যা" বই থেকে সংগৃহীত)
কাদিয়ানীদের সাথে ব্রিটিশদের এই দহরম-মহরম এখনো বিদ্যমান যে কারণে পাকিস্তান থেকে বিতাড়িত হয়ে এরা আজ লন্ডনে শিকড় গেড়েছে।
যাহোক আমার কথা হচ্ছে একজন একটা কিছু দাবী করল এবং এর পক্ষে কিছু চন্দ্রগ্রহণ-সূর্যগ্রহণ, মুবাহালা জাতীয় দলীল পেশ করল, এতেই যদি তাকে মানা জরুরী হয়ে যায় তবে এ জাতীয় দাবীদারের তো আমাদের দেশেই অভাব নেই।আমরা কেন দেশি মাল রেখে আমাদের ওপর গণহত্যা চালানো পাকিদের প্রোডাক্ট গ্রহণ করব? (আমাদের চুশীল, বাম এবং শাহবাগীরা আবার পাকিস্তানের এই প্রোডাক্টের খুব ভক্ত কিনা!) আমাদের দেওয়ানবাগী কি কাদিয়ানীর তুলনায় কোন অংশে কম?
আসুন বাবা দেওয়ানবাগীর দাবীকৃত কিছু শান-মান দেখি এবং কাদিয়ানির সাথে তুলনা করি-
১। বাবা দেওয়ানবাগীর দাবীমতে তিনি হচ্ছেন রাসূল (সা) এর জামাতা আর কাদিয়ানী?
২। বাবা দেওয়ানবাগীকে ২০০৭ সাল থেকে চাঁদে দেখা যাচ্ছে (২০১৩ সালে যারা সাঈদীকে দেখেছে, তারা মূলত দেওয়ানবাগীকেই সাঈদী ভেবেছে)। কাদিয়ানীকে কি চাঁদে দেখা যায়?
নাহ, আর লিখতে ইচ্ছে করছেনা এই পেটমোটা শয়তানকে দেখলে বমি আসে।
আল্লাহ আপনি এসব ঈমান হরণকারী প্রত্যেক ভণ্ড থেকে আমাদের হেফাজত করুন। আমীন।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমি মওদূদীর সমর্থক নই। সাঈদীকে চাঁদে দেখা নিয়ে করা আমার মন্তব্য দেখেই তা বুঝা উচিত ছিল।
তদুপরি মওদূদীর নামও নাহয় এ লিস্টে তুলে দিলাম।
তবে বাস্তবতা হচ্ছে এতে না আপনার মনের জ্বালা মিটবে, আর না ভণ্ড কাদিয়ানী পবিত্র হয়ে যাবে।
২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:১৪
মুহাম্মাদ সালাহ উদ্দিন বাবু। বলেছেন: ভাললাগছে ভাই।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০০
আশাবাদী অধম বলেছেন: পাঠ করার জন্য ধন্যবাদ।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:১০
বাবা বিড়াল বলেছেন: কাদিয়ানিদের মুসলিম শব্দের ব্যবহার দেখলে গা জ্বলে যায়। কালেমাকে এরা নিজেদের হীন স্বার্থে ব্যবহার করে।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:০২
আশাবাদী অধম বলেছেন: ও বাবা বিড়াল ভাই, কই গেলেন? আপনার গা জ্বলা দেখে মেহমান চলে এসেছে তো!
৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৪
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: যাদের গা জ্বলছে তাদের জন্যই আসলাম আমি। মিথ্যাবাদীর দল আর কত মিথ্যা বলবেন আপনারা?
আপনাদের সাহস দেখানো স্বাভাবিক, পাকিস্তান আমাদের অমুসলিম ঘোষণা করেছে, মধ্যপ্রাচ্যে আমাদের বিরুদ্ধে অত্যাচার, সব মানলাম। আপনি নিজে যে পোস্ট লিখেছেন আপনি মুসলমান সার্টিফিকেট কার কাছ থেকে পেয়েছেন?
আপনারা যে এতো কথা বলছেন আহমদীয়া সম্পর্কে কে কতটা জানেন? পরিচিত কোনও আহমদী আছে? কাদিয়ানী বলা ছাড়া তো আর কোনও জ্ঞান নেই, জীবনে অর্থসহ কুরআন কয়জন পড়েছেন আপনারা?
নিজেরা মুসলমান হন আগে, আমরা সত্যের অনুসারী সুতরাং সত্য প্রচার করবো, আপনারা যদি পারেন লোকদের আপনাদের মিথ্যার জালে আটকে রাখতে রাখুন। আর কত নির্লজ্জের মতো মিথ্যা ছড়াবেন? আর কত নিজের ধর্মের প্রকৃত শিক্ষা অস্বীকার করবেন? আর কত সত্য থেকে পালিয়ে বেড়াবেন? আপনারাই আসল শত্রু মানুষের, আল্লাহর ধর্মের।
আপনাদের কহর পড়া অন্তরের কালিতে ব্লগ ছড়িয়ে মজা পাচ্ছেন তো?
লানাতুল্লাহে আলাল কাযীবিন।
আপনাদের বিচারের ভার আল্লাহর কাছে
"আলাইসাল্লাহু বি আহকামিল হাকীমিন"
৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:৫৮
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: একবার বলবেন আহমদী ভারতের চর, একবার বলবেন পাকিস্তানি, একবার বলবেন বৃটিশ, একবার বলবেন ইহুদি। আমরা কি আগে নিজেরা ঠিক করুন। তারপর লাগতে আসুন। সবগুলো আধা মুসলমান, আবার আহমদীদের কাদিয়ানী নামে ডেকে বাহাদুরী, মাশাল্লাহ।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
আশাবাদী অধম বলেছেন: ব্রিটিশ চর আর ইহুদি চর হওয়ার মধ্যে বিশেষ পার্থক্য নেই। অমুসলিমরা সবাই আসলে ইসলামের বিরুদ্ধে একজোট।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:০৯
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: হ্যাঁ, এখন আহমদীয়া জামাতের প্রধান কেন্দ্র লন্ডনে। তা কি প্রমাণ করে? লন্ডনে প্রথম মসজিদ তো আহমদীরাই প্রতিষ্ঠা করেছিল, তখন আপনার সৌদিয়া রাজপুত্র সেখানে অতিথি হয়ে যান। ইসলাম কি বৈশ্বিক ধর্ম না শুধু মুসলিম দেশগুলোর কপিরাইট?
আপনি কোন ধরনের মুসলমান বলেন তো ভাই, আপনার ইসলাম জ্ঞান নিয়ে আমার সন্দেহ হচ্ছে। অস্ত্রের জিহাদের এতো শখ আপনার? আইএসে যাওয়ার জন্য তাগাদা করতেন বোধহয়, জঙ্গিদের প্রাণের সংশয় না থাকলে। আহমদী কলমের জিহাদ আপনার অস্ত্রের জিহাদের চেয়ে অধিক শক্তিশালী, যেজন্য আপনি আমার ব্লগ ভয় পাচ্ছেন।
সাহস থাকলে যে পুস্তক থেকে দুলাইন বলে আহমদীদের ব্রিটিশ চর বললেন তার পুরো পাতা দিবেন। কুরআনের অংশবিশেষকে অপব্যাখ্যা করে আইএস চলে, এমনই কিছু আয়াতের টুকরো দিয়ে মুসলমানদের ইহুদী চর (নাউযুবিল্লাহ) ঘোষণা করা যেত। আপনার দলে যেসব কম জানা লোক আছে তারা পারলে আমার এই পোস্ট চ্যালেঞ্জ করুন
http://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/AnAhmadi/30186729
যত কম জানবেন তত লাফাবেন এটাই আপনার ও প্রকৃত মুসলমানদের পার্থক্য।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:২১
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: যে ইমাম মাহদী ও মসীহ মাউদ (আ) এর মৃত্যু নিয়ে সংশয় করলেন তার জন্য। তিনি (আ) আশি বছর বেঁচেছিলেন। রাসূলুল্লাহ (সা) এর ভবিষ্যতবাণীকৃত মাহদী ছিলেন তিনি। নবুওয়াতের রাস্তা বন্ধ নয় এটাই আমাদের দাবি, তার মানে এই না যে সবাই নবী হবে, কারণ এই পোস্ট লেখা অশিক্ষিতের মতো লোকজন কখনো প্রকৃত আল্লাহর খোঁজ পায়না। আল্লাহ অন্তর্যামী, সুতরাং অন্তরে নোংরা নিয়ে আপনি আল্লাহর বাণীর আশা করতে পারেননা।
তার মানে এই না যে নতুন শরিয়ত আসবে। কুরআনের সংশোধন হবে। রাসূলুল্লাহ (সা) এর উম্মাহ থেকে কিছু ব্যক্তি নবী হবেন যাঁরা কুরআনের শিক্ষার বিকাশের সহায়ক হবেন। আপনারা কেউ কখনো ভালোকরে কুরআন পড়েছেন? ওয়াজীদের ওয়াজের বকবকানি নয় ,প্রকৃত কুরআন নিজে পড়েছেন? পড়লে কেউ প্রশ্ন করতেন না আমার জামাত নিয়ে, নিজেই মসজিদে গিয়ে হাজির হতেন।
পোস্টটি যিনি দিয়েছেন তাকে ধন্যবাদ, আপনার সাহস আছে কারণ নিজের ভয় ও অজ্ঞতা প্রকাশ করে দিলেন। অশিক্ষিত অন্ধ প্রজাতির মানুষ আপনি।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: কাদিয়ানীরে ছবিতেই ভণ্ডের মত লাগে। সে তুলনায় আমগো দেশী দেওয়ানবাগীর চেহারা নুরানী।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৪২
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আমাকে চোখে পড়ার জন্য। এটাই দোয়া করছিলাম, আলহামদুলিল্লাহ।
এখন সত্যসন্ধানী লোকজন সজাগ হবে। সাজানো শুরু করুন মিথ্যার ঝুলি আপনাদের। আমাদের বিরুদ্ধে তো ওই একটাই অস্ত্র। সাধারণ লোকের চোখ বেঁধে না রাখলে আপনারা টিকবেন কীভাবে? সবার জন্য দাওয়াত রইল আহমদীয়া ও আহমদীদের সম্পর্কে খোঁজ চালানোর। আমরা কিছু লুকাই না, আমাদের ওয়েবসাইটে আমাদের বেশিরভাগ বই পাওয়া যায়, বাকিগুলো আপনারা কষ্ট করলে নিজেরাই সংগ্রহ করতে পারেন। পৌত্তলিক ধর্মের মতো ইসলামের অনুসরণ না করে সত্যিকারের ইসলামের পথে চলুন। আল্লাহ আছেন, আমরা সবাই তাঁর কাছেই ফিরে যাব, তার আগে সবাই সত্য খোঁজ করার কোনও পথ বাদ রাখবেন কেন?
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১০
আশাবাদী অধম বলেছেন: টু দ্যা পয়েন্ট আমার বক্তব্যের জবাব দিলে আলোচনার সুযোগ ছিল। কিন্তু তা না করে সোজাপথে আমাদের গালাগালি দিলেন, লানাত দিলেন, আখিরাতের জবাবদিহির ভয় দেখালেন।
আপনি কি করে নিশ্চিত হলেন যে আপনি আখিরাতে মুক্তি পেয়ে গেছেন? পাঞ্জাবের ঐ মিথ্যুকটার অনুসরণের জন্য আপনাদের বিচার হবেনা এ বিষয়ে কি আল্লাহর সাথে কন্ট্রাক্ট হয়ে গেছে আপনাদের?
৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:০৩
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ফিতনা ফ্যাসাদের যুগ আরও কত কি ঘটবো, আমি দোয়া করি আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুক এইসব ভন্ড প্রতারকদের মিথ্যাচার যারা ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান কম রাখে তাদের উচিত সঠিক ও শুদ্ধ জ্ঞান অর্জন করা।
আল্লাহ তায়ালা সবাইকে হেদায়াত নশিব করুক আমীন
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আসলেই মুসলিমদের সতর্কতা অবলম্বন এবং ইসলামের মৌলিক জ্ঞান অর্জনে সচেষ্ট হওয়া উচিত। ধন্যবাদ।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আশাবাদি অধম,
ধন্যবাদ। তবে, এইগুলানরে বেশি পাত্তা দিয়ে কথা বললেও বিপদ। মুসলমানদের হাতে ব্যাপক মার খাওয়ার পরে বদরের যুদ্ধের শেষে কাফের নেতারা কইছিল- 'মর্যাদায় আমাদের পায় কে? আমরা ফেরেশতার সাথে যুদ্ধ করেছি!'
তো, এদের অবস্থাও তথৈবচ। এই ছাগলগুলারে যতই কানমলা দেন এগুলোর কিছু যায় আসে না। আপনি জানেন, এদের প্রত্যেকে ধর্মত্যাগের বিনিময়ে কত কত নগদ পায়? পরিমান শুনলেও মাথা নষ্ট হয়ে যাবে! গাড়ী বাড়ি থেকে শুরু করে কী চাই, সব সবই দেয়া হয়। লন্ডনী প্রভূদের অঢেল দয়ার সাগরে ডুবে এদের রঙিন জীবন আরও ঝলমলে হয়ে ওঠে, বৈকি! মিথ্যে ধ্বংস হোক!!!!!!!!!!!!!!!!
হ্যা, তবে আমাদের সাধারন মুসলমানদের সতর্ক করার জন্য লেখালেখির প্রয়োজন অনস্বীকার্য। অনেক ধন্যবাদ অনেক বিষয়ে কাদিয়ানী মুসায়লামা আর তার অকাট উম্মতদের মুখোশ উম্মোচন করে দেয়ায়।
গত কিছু দিন যাবত এই গজব সামুতে নাজিল হয়েছে। আল্লাহ মাফ করুন। এদের দেখলেই বুঝা যায়, এগুলো ভন্ড নবীর অন্ধ উম্মত, মুরতাদের ঘরের মুরতাদ, ধর্মত্যাগীর বাচ্চা ধর্মত্যাগী। বৃটিশ প্রভূ কর্তৃক প্রদত্ত নবুয়তের অধিকারী জাত শয়তানের অরিজিনাল দল। অন্য একজনের একটি পোস্টে দু'টারে এলোমেলো ছাগলের বাচ্চার মত লাফিয়ে লাফিয়ে ওদের ওয়েবসাইটের লিঙ্ক বিতরনের কসরত করতে দেখে আমি একটি মন্তব্য করেছিলাম। আমার সেই মন্তব্যটি পরে দিচ্ছি। তার আগে ইউনিয়ন ভাইর কোন একটি মন্তব্যের পরে তাকে সম্মোধন করে কিছু কথা বলেছিলাম। সেই কথাগুলো কপি পেস্ট করছি-
ইউনিয়ন,
আপনি কি ঐ হুক্কাখোড় জানোয়ারটার কথা বলেছেন যার ঠোঁট দু'টো বিড়ি তামাক আর বেশুমার হুক্কার আগুনে দুনিয়াতেই কৃষ্ণ বর্ন ধারন করেছিল!! ঐটারেই মোরাক্কাবায় নেসবতে বায়ান্নাসে বসে পেরেশানিতে দেখেছেন?
পা না ধোয়া অজু গোসলহীন যে ইতরটারে দেখলেই ভন্ড সাধু বাবার প্রতিচ্ছবি চোখের সামনে ভেসে ওঠে!!!
উপমহাদেশের অবৈধ দখলদার প্রশাসক 'বৃটিশ আব্বাদের বিরুদ্ধে কোন মুসলমানের জিহাদ হারাম' বলে বেড়ানো সাদা চামড়ার শয়তানগুলোর অন্ন উচ্ছিষ্টখোড় সেই তুখোড় ধোঁকাবাজ জানোয়ারটার কথা বলেছেন নাকি!!!
পায়খানা ভেঙ্গে পড়ে গভীর গু -এর নর্দমার ভেতরে ডুবে মল মূত্র খেয়ে যে বদমাশের দুনিয়া থেকে চলে যাওয়া প্রত্যক্ষ করেছিল বিশ্ববাসী- সেই ইতরটারে বুঝাতে চেয়েছেন!!!!!
এই ছাগলগুলোর জন্য আফসোস হয়!!! এরা অর্থের মোহে দ্বীন ধর্ম ছেড়ে নিকৃষ্ট পথভ্রষ্ট একটা নচ্ছারের জালে পা দিয়েছে!!! ছি:!!!!!!!!!! এদের মানব জনম মিথ্যে!!!!!!!!!!!!!!!! ছি:!!!!!!!!!!!! এরা ধরার নিকৃষ্টতম মুনাফিক মুরতাদ!!!!!!!!!!!!!
ইউনিয়ন,
আল্লাহর কসম করে বলছি! আল্লাহর কসম করে বলছি!! আল্লাহর কসম করে বলছি!!!
ছাগলের এই বাচ্চাগুলোর সাথে কথা বলতে আমাদের রুচিতে বাধে।
ইউনিয়ন,
ওদের গু খেয়ে মরা গুরুর দু'একখান লেখা আমি পড়েছি। ওয়াক! পড়লেই বমি আসে!! আমার খালি মূত্র আসে!!! সে.....................ই মূ.......................ত্র!!! পড়লেই পেটের ভেতর মোচর দিয়ে ওঠে!!! ঘেন্নায় পিত্তি জ্বলে ওঠে!!! কি সব পাগলের প্রলাপ বকেছে হারামজাদার বাচ্চা হারামখোড়!!! মূর্খ অকাট ভোদাইদের জন্য এগুলোই নাকি অহি!!! জাহান্নামের এই কীটগুলোর জন্য শুধু দোআ করা ছাড়া আর কিছুই করার নেই।
আল্লাহর ওদের এবং আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন। আমীন।
এর পূর্বে একই পোস্টে সামু কর্তৃপক্ষকে উদ্দেশ্য করে আমার আরেকটি মন্তব্য-
'সূর্য আলোর আধার' এই কথাটা বিশ্বাস করতে যেমন কোন অজ্ঞেরও দলিল প্রমানের প্রয়োজন হয় না; অমুসলিম কাদিয়ানিরাও যে জাতি ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে পৃথিবীর প্রত্যেকটি সচেতন মানুষের দৃষ্টিতে 'অবিশ্বাসী' -দিবালোকের ন্যায় পরিস্কার এবং প্রমানিত এই সত্যটি নতুন করে আবার প্রমানের জন্য নতুন কোন কাহিনী, দলিল, প্যাচাল, তর্ক, প্রমান, খেলা, চ্যালেঞ্জ, কথা, রং, যুক্তি, তামাশা অথবা যদি থেকে থাকে এই রকম অন্য কোন কিছু্র প্রশ্নই আর আসে না। আসতে পারে না। আসার প্রয়োজন নেই। তারপরেও মিথ্যেবাদীরা লজ্জাহীন। লেজকাটা শেয়ালের মত। তারা থেমে নেই। তাই আজকের এই লেখার অবতারনা। মিথ্যেবাদীটা পায়খানায় পরেছিল শেষ সময়ে। নিজের গু নিজে খেয়েছিল। পেট ভরে খেয়েছে। খেতে খেতে ফুটবল সাইজ পেট! সে কি খাওয়া! শেষে পেট ফুলে মরে গেছে। তবু শরমহীনদের শরম হয় না। ছি:।
শত বার, হাজার বার, লক্ষ বার এই মিথ্যাবাদী ভন্ড নবী দাবিদার গোলাম আহমদ কাদিয়ানী এবং তার চ্যালা চামুন্ডারা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মুসলমানদের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে এবং আল্লাহর অসীম রহমতে মুসলমানগন জয়ী হয়েছেন প্রতিবার। আর মিথ্যে নবী আহমদ কাদিয়ানী এবং তার অনুসারী এই মুরতাদগন প্রত্যেকটি জায়গায় প্রতি বার মুসলমানদের প্রতিটি মোকাবেলায় শোচনীয়ভাবে, চূড়ান্ত এবং চরমতমরুপে পরাজিত হয়েছেন। এই ভন্ড নবী গোলাম আহমদ কাদিয়ানী এবং তার অনুসারীদের বাংলার মাটি ও মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছেন। এই দেশের এই সমাজের কোথাও এদের ঠাঁই না হওয়ায় এখন সামু ব্লগকে ওরা ওদের আশ্রয় কেন্দ্র বানাতে চাচ্ছে।
সম্মানিত সামু কর্তৃপক্ষকে,
আমরা সামুর সম্মানিত কর্তৃপক্ষকে সবিনয়ে অনুরোধ জানাচ্ছি, নিজেদের তথাকথিত আহমদিয়া মুসলমান পরিচয় দানকারী বিশ্বব্যাপী অসংখ্য রাস্ট্রে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ এবং কাফের ঘোষিত, ধোঁকাবাজ মুনাফিকদের এই বাতিল মতবাদ প্রচারে শীর্ষ বাংলা ব্লগ সামু -কে তাদের প্রচারক্ষেত্র বানানোর যে ভয়াবহ কুমতলবে তারা কোমর বেঁধে নেমেছেন, অঙ্কুরেই এই বিষাক্ত ফনা তোলা সাপের ছোবল থামিয়ে না দিলে এর দংশন ব্লগবাসীকে ক্ষত বিক্ষত করে ছাড়বে হয়তো।
বিনীতভাবে আমরা আরও বলতে চাই,
মতের পার্থক্য থাকা সত্বেও এই ব্লগবাসী আমরা একে অপরের প্রতি মানবিক দায়বদ্ধতায় আবদ্ধ। আমাদের পরস্পরের একে অপরের প্রতি রয়েছে গভীর শ্রদ্ধাবোধ। ধর্মীয় সীমানা পেরিয়ে আমাদের একের সাথে অন্যের হৃদয় এখানে মিলিত। কিন্তু আন্তর্জাতিকভাবে 'অবিশ্বাসী' তথা 'কাফের' ঘোষিত বর্নচোরা আহমাদিয়ারা কপট। তাদের সর্বধ্বংসী অত্যাচার অনাচার অযাচার এখানে ব্যাপকতা লাভের পূর্বেই বিনীত অনুরোধ করব, প্রয়োজনে ব্লগের রুলস সংশোধন করে হলেও এই চক্রান্তকারীদের অবাধ বিচরন ক্ষেত্র বানাবার দুরভিসন্ধি থেকে প্রিয় প্রাঙ্গন সামুকে রক্ষায় দ্রুত যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
আল্লাহ পাক আহমদিয়া ধর্মত্যাগীদের সুমতি দান করুন। তারা বিভ্রান্তি ছেড়ে ইসলামে ফিরে আসুন। সকলের দুনিয়া আখেরাতের কল্যান নসীব করুন।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:২০
আশাবাদী অধম বলেছেন: নতুন নকিব ভাই আপনাকে ধন্যবাদ।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২১
এ আর ১৫ বলেছেন: একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন ----
১) রাসূলুল্লাহ (সা) এর ভবিষ্যতবাণীকৃত মাহদী ছিলেন তিনি।
----- তাই নাকি ??? আমরা তো শুনলাম মওদুদী , ওহাবী , সালাফি এনারা সবাই মাহদী !!!!!
২) নবুওয়াতের রাস্তা বন্ধ নয় এটাই আমাদের দাবি, তার মানে এই না যে সবাই নবী হবে,
------ কোরানে তো বোলেছে রসুল (সা) শেষ নবী , কার্দিয়ানী সাহেব কি করে নবুয়াতের দাবি করেন ? তাহোলে মওদুদী ওহাবী সালাফি দেওবন্দি হেফাজতিরা কি কারনে নয় ? কোরানে হাদিসে বলা হয়েছে যুগে যুগে কিছু যুগ সংস্কারক আসবে কোন নবী বা ছায়া নবী নহে , কিন্তু লাস্ট ১৪০০ বৎসরে আমরা কোন যুগ সংস্কারককে দেখতে পাইনি পেয়েছি কিছু ফেতনা বাজকে যেমন --- কার্দিয়ানি , মওদুদী, ওহাবী ইত্যাদি .
সিদ্ধান্ত :::::::::: কার্দিয়ানি , মওদুদী ,ওহাবী , সালাফি , দেওয়ানিবাগি এনারা সবাই একই জিনিস তবে এদের মধ্য কার্দিয়ানিদের সবচেয়ে শান্তি প্রিয় , তাদের বিরুদ্ধে কোন রকমের সন্ত্রাস, খুন , মানবতা বিরুধী অপরাধ ইত্যাদির কোন অভিযোগ পাওয়া যাবে না , তারা শান্তি প্রিয় প্রক্রিয়ায় কলম যুদ্ধের মাধ্যমে নিজেদের কে ধরে রেখেছে ।
এই গ্রুপের মধ্যে সবচেয়ে হিংস্র মানবতা বিরুধী ফেতনা হোল মওদুদি ফিতনা , এই মওদুদী ১৯৫০ সালে ৫০ হাজার কার্দিয়ানি হত্যার মদত দিয়েছিল এবং যার কারনে আদালত তাকে মৃর্তু দন্ড দিয়েছিল , পরে সৌদী বাদশাহে আশির্বাদে রেহাই পান । ১৯৭১ সালে মওদুদীর অনুসারীর সহযোগিতায় ৩০ লক্ষ মানুষ শহিদ হয়ে ছিল বাংলাদেশে ।
কে মুসলিম কে অমুসলিম সেটা বিচারের দায়িত্ব আল্লাহ তালা, কোন সরকার বা মানুষ নহে ।
যে কারনে অনেকে কার্দিয়ানিদের অমুসলিম দাবি করে , সে কারনে মওদুদী সেলাফি, ওহাবি, তালেবান , আই এস আই এদের কেন অমুসলিম দাবি করা হয় না ?
ইসলাম ধর্মের যে ক্ষতি মওদুদী ফেতনা, ওহাবী ফেতনা করেছে সেই তুলনার কার্দিয়ানি ফিতনার বিরুদ্ধে কোন গুরুতর অভিযোগ আনা যাবে না , ইতিহাস বলে তারা মার খেয়েছে জীবন দিয়েছে অত্যাচারিত হয়ে দেশান্তর হয়েছে কিন্তু তারা ঐ সমস্ত অপকর্ম করে নি ?
তাই ইসলাম ধর্মের জন্য মওদুদী ফিতনা ওহাবী ফিতনা যত খানি ভয়ংকর কার্দিয়ানিরা ততখানি নহে তবে এই সমস্ত ফিতনা গ্রহন যোগ্য নহে ।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩০
আশাবাদী অধম বলেছেন: নিজে লেখেন এবড়া-ছেবড়া। আবার দেখি অন্যের বানান ভুলও ধরেন।
আরে মিয়া "ইসলাম ধর্মের জন্য মওদুদী ফিতনা ওহাবী ফিতনা যত খানি ভয়ংকর কার্দিয়ানিরা ততখানি নহে" এ কথাটাকি আপনি নতুন বলেন? এটাতো আমরা বিশিষ্ট ইসলামী স্কলার আল্লামা শাহরিয়ার কবির, আল্লামা নুরুল কবির ইত্যাকার লোকদের মুখে অনেক আগে থেকেই শুনে আসছি।
১২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৪
ইউনিয়ন বলেছেন: একজন আহমদী মুসলিম-
তোর গুরুর সাথে কালকে আমার মোরাক্কাবায় নেসবতে বায়ান্নাসে বসে বসে কথা হয়েছে। তার আত্মা খুবই পেরেশানিতে আছে। আমি তার সামনে বসে কিছুক্ষণ তাসরিফ এনেছি। সে তার অতীত কর্ম কান্ডের জন্য খুবই লজ্জিত এনং অনুতপ্ত। কিন্তু মৃত্যুর পর তওবা কবুল হয়না বিধায় কিছু অবস্হার উন্নতি হচ্ছে না। আমি তার আত্মাকে খোদার উপর ভরসা করে ছেড়ে এসেছি। সে অশান্তি আছে এটা তার মন দু:খ হলেও তার এখন বড় কষ্ট হচ্ছে, তার কারণে বহু মানুষ বিপদগামী হচ্ছে।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার তো দেখি তরীকায় ব্যাপক তারাক্কি হয়েছে। এবার মোরাক্কাবায় নেসবতে বায়ান্নাসে থেকে তেপ্পান্নাস, চুয়ান্নাসে অগ্রসর হউন!!
১৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
ইউনিয়ন বলেছেন: একজন আহমদী মুসলিম- কাদিয়ানী যদি একজন সত্যিকারের নবী, মসীহ, আর মাহদী হয়, আমি তাহলে একজন সত্যিকারের দাজ্জাল।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
আশাবাদী অধম বলেছেন: হায় হায়! তবে আমগো দেওয়ানবাগী কি?
১৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: ইসা (আ) ইহুদি জাতির মসীহ হয়ে এসেছিলেন, ইহুদি জাতি তাঁর (আ) শূলে চড়িয়ে মৃত্যু দেয়ার চেষ্টা করে। আল্লাহ তাঁকে (আ) সম্মানের সাথে নিজের দিকে তুলে নেন। এখন আল্লাহর দিক কোনটা তা বুঝতে পারার লোক কয়জন? রাসূলুল্লাহ (সা), সৃষ্টির সেরা, খাতামান্নাবিয়্যিন (খেয়াল করুন, কুরআনের কোথাও খতমের নবুওয়াতের কথা নেই, বলা আছে খাতামান্নাবিয়্যিন, আমি কৌতুহল তৈরির জন্য বললাম) তিনি আছেন পৃথিবীর বুকে সমাহিত, আর ইসরায়েলি নবী (আ) এর স্থান দিল সাধারণ মুসলমান আসমানে? মাশাল্লাহ। তিনি ইসা (আ) আবার নেমে এসে শেষ যামানায় রাসূলুল্লাহ (সা) এর ধর্মের সংশোধন করবেন, তাও তরবারি দিয়ে? যেখানে ইসলাম শান্তির ধর্ম? এইখানে আমাদের আর সাধারণ সত্যিকারের মুসলমানদের পার্থক্য ভাইয়া।
কে যেন প্রশ্ন করলেন নবুওয়াতের সিলসিলাহ নিয়ে, আলোচনা অনেক লম্বা হয়ে যাবে। বিস্তারিত আপনি এখানে পাবেন http://www.alislam.org
আল্লাহ হেদায়াতের মালিক, মিথ্যাবাদীর শাস্তিদাতা। যদি আহমদীয়া এতো সহজে কামিয়াব হতো তবে আর ইমাম মাহদী (আ) এর মাহাত্ম্য থাকতো না, যে কেউ তখন নবী ও মাহদী হবার দাবি করতে পারত।
দেড়শর বেশি বছর অতিবাহিত হয়েছে, এখনো আমরা বিশ্বে তাওহীদের ও একত্ববাদের বাণী প্রচার করি। এখনো আমরা শান্তির কথা বলি। এখনো আমরা বাড়ছি আলহামদুলিল্লাহ।
আর এতকিছুর পরেও আমাদের প্রচার আর সব মুসলমানদের পথে আনার জন্য অব্যাহত আছে। জানার আগ্রহী কাউকে আমাদের মসজিদ থেকে ফেরানো হয়না।
১৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৫
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: তবে আমি ব্যক্তিগত কারণে ব্লগ থেকে অবসর নিচ্ছি, কম জানা লোকজন, বিশেষ করে উচ্চশিক্ষিতের দাবীদার কম জানা লোকজনের জ্ঞান ফেরানো যায়না। কারণ জ্ঞানের অহমিকা ও অজ্ঞানতার লজ্জা সবাইকে আটকে দেয় সত্য অনুসন্ধান করতে।
এইযে শয়তানগুলো, পুরোনো নোংরা কমেন্ট কপি পেস্ট করা বেয়াদব ইতর শ্রেণীর লোকগুলো, এদের অন্তর কহরময়,
আল্লাহ এসব পৌত্তলিক লোকের জন্য বলেছেন,
"খাতামাল্লাহু আলা ক্বুলুবিহিম ওয়ালা সাময়িহিম ওয়ালা আবসারিহিম গিশাওয়াতুন ওয়ালাহুম আযাবুন আযীম " আল্লাহ আমাদের সবার হাফিজ, নাসির ও হাদী হোন।
আল্লাহ হাফিজ।
১৬| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ব্রিটিশদের কাছে হোগা বন্ধক রাইখা, মুসলমানদের পিঠে ছুরি মারার লাইগা ব্রিটিশ কিছু ঘেটুপুত্র তৈরী করছিলো, এরাই হইলো কাদিয়ানী।মুঘলদের সময় হইলে হোগার ভিতরে কামান ভইরা লন্ডনে পাঠাইতো , এহন প্লেনে কইরা যায়।গোলাম ব্রিটিশ কাদিয়ানীরে নবী বা মাহ্দী মানার চেয়ে নাস্তিক হওয়াও ভালো।আর পেটমোটা শুওর বস্তাবাবা, বা ছাগুদের গডফাদারের কথা কইলে তো মহাভারত আর রামায়নও ফেইল মারবো। ইসলামরে এরা যতটা ক্ষতি করছে বা করতাসে নরাধম মোদী , লম্পট ট্রাম্প, কিংবা পাইলসওয়ালা নেতানিয়াহুও পারবো না।সব বাঁদরগুলান এহন মুসলমানরে রুটি পাইছে আর ভাগ করতাছে ! আফসোস মুসলমান নিজের পকেটের টাকা ঠিকই যত্নে রাখে , দেইখা রাখে যেন চুরি না হয় , কিন্তু এতো বড় রুটি (জামাত) দেইখা রাখতে পারে না ,বাঁদরগুলা ভাগাভাগি করে !
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: ভাইর কথাগুলো একটু আচাছা টাইপের! ধন্যবাদ।
১৭| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩১
শেয়াল বলেছেন: খেকজ
২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৩৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: শুধু খেকজ দিলে হবে? হুয়াক্কা হুয়া কে দিবে?
১৮| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪২
শেয়াল বলেছেন: হু হুক্কা হুয়া
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: এবার ঠিক আছে। পরিষ্কার?
১৯| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৪৪
গড়াই নদীর তীরে বলেছেন: ভালো লাগল।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ!
২০| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:৫৭
এ আর ১৫ বলেছেন:
আরে মিয়া "ইসলাম ধর্মের জন্য মওদুদী ফিতনা ওহাবী ফিতনা যত খানি ভয়ংকর কার্দিয়ানিরা ততখানি নহে" এ কথাটাকি আপনি নতুন বলেন? এটাতো আমরা বিশিষ্ট ইসলামী স্কলার আল্লামা শাহরিয়ার কবির, আল্লামা নুরুল কবির ইত্যাকার লোকদের মুখে অনেক আগে
থেকেই শুনে আসছি।---্-------------------
###########
মওদুদী ফেতনা ওহাবী ফেতনা এক জন মুসলমানকে রাজাকার তালেবান আই এস আইতে রুপান্তর করে কিন্তু কার্দিয়ানি ফিতনা সেটা করেনা """" তাহোলে আল্লামাহ কবিরেরা ভুল কি বল্লো??
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২২
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমি কখন বললাম যে তারা ভুল বলেছে? আমি শুধু রসুনের গোড়া দেখিয়ে দিতে চেয়েছি।
২১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
কাদিয়ানী ফাদিয়ানী ভন্ড নবীর অনুসারী এগুলোকে এই ব্লগ সুবিধা দিয়ে তাদের তথাকথিত ধর্মমত প্রচার কেন্দ্র হিসেবে একে ব্যবহার করতে দেয়া; আর উম্মুক্ত প্লাটফর্ম সামুর অস্তিত্ব বিপন্ন করে তোলার মধ্যে কোন পার্থক্য দেখি না। অবশ্য, এই কথাটি যদি সামুর সম্মানিত অভিভাবকবৃন্দ টিউমারের প্রাথমিক আলামতে আমলে নিতেন।
২২| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: ভালো লাগলো ভাই
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:২৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
২৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
আর দেওয়ানবাগ, রাজারবাগ, কুতুববাগ, সায়েদাবাদ এগুলো তো আছেই। এছাড়া ভান্ডারী, চন্দ্রপুরী, আটরশিসহ গ্রাম গঞ্জে যত্র তত্র গজিয়ে ওঠা ভন্ডদের ধর্ম ব্যবসার সকল আস্তানা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়ার জন্য প্রয়োজন কঠিন রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ। এদের কারনে মানুষ ঈমানহারা হচ্ছে। বিপথগামী হচ্ছে। ধর্মের ভুল ব্যাখ্যায় বিভ্রান্ত পথচ্যূত হচ্ছে হাজারো জন। পরিনামে নাটের গুরুরা পাচ্ছেন পার্থিব অঢেল বিত্ত বৈভব! অকল্পনীয় শান শওকত! অযাচিত অকল্পনীয় মান মর্যাদা!
ইসলামের সুমহান মর্যাদাকে উর্দ্ধে তুলে ধরার জন্য, সাধারন মানুষের আধ্যাত্মিক তরক্কির লক্ষ্যে, টিকে থাকবে কেবলমাত্র শিরক বিদআতমুক্ত নির্ভেজাল আল্লাহ প্রেমিক দুনিয়া বিমুখ রাসূলে মাকবুল সল্লা্ল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিটি সুন্নতের পরিপূর্ন পাবন্দিতে উজ্জ্বল নক্ষত্রদের আলোকিত দরবারগুলো।
আল্লাহ জাল্লা শানুহু আমাদের সুন্দর দেশটিকে হেফাজত করুন। এদেশের ধর্মপ্রান মানুষগুলোকে কুমন্ত্রনাদানকারী ইবলিস শয়তান এবং তার অনুসারী মানুষ শয়তানদের করাল গ্রাস থেকে তাদের ঈমান আমল নিয়ে বেঁচে থাকার এবং মৃত্যু বরন করার তাওফিক দান করুন। আমীন।
২৪| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
ইউনিয়ন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হায় হায়! তবে আমগো দেওয়ানবাগী কি? -
দেওয়ানবাগী শয়তানের চ্যালা এবং কাদিয়ানীবাদের নতুন সংস্করণ।
আপনারা জেনে খুশি হবেন যে, তার সাথে এ পর্যন্ত আমার দু-দ’বার মোরাক্কাবায় বসে এলমে তাসাউফ এর প্রকৃত সংজ্ঞা নির্ধারণ করা এবং তরিকতের গোপন রহস্যের তত্ত্ব নিজ শিষ্যদের কাছে কেন উন্মোচন করা হয়না এ নিয় বাহাস হয়েছিল। শেষে চ্যালাটা না পেরে নিজ থেকে লেজগুটিয়ে বিদায় নিয়েছে। বর্তমানে তার অসুস্থ্য থাকার কারণে নেট্ওয়ার্ক সংযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না।
আমার কথা যদি বিশ্বাস না হয় তাহলে ব্লগে হয়ত তার দু’একজন মুরিদান থাকতে পারে, তারা নিজ গর্জে জিঙ্গেস করে সত্যতা নিশ্চিত করে নিবেন।
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমাদের তো ভাই কহর পড়া অন্তর। তাই চোখ বুজলে শুধু অন্ধকারই দেখি!
২৫| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: ‘একজন আহমদি মুসলিম’ তো বাপু তোমরা আহমদী হলে কেমন করে? তোমাদের গুরুতো গোলাম আহমদ! জাষ্ট একজন গোলাম। তারমানে তোমরা ‘গোলামী মুলিম’ তাও আবার বৃটিশের গোলামী। গোলাম হয়ে মালিকের নামের মালিকানা দাবী করলা কোন কারনে? এতো সুস্পষ্ট ডাকাতি!
২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১২
আশাবাদী অধম বলেছেন: ফরিদ ভাই চমৎকার একটি পয়েন্ট তুলে ধরেছেন৷ আপনাকে ধন্যবাদ!
২৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪৪
পবন সরকার বলেছেন: যতটুকু জানি কাদিয়ানী ডায়রিয়া রোগে পায়খানার ভিতরেই মারা গেছে। কোন নবী রাসুলের ডায়রিয়া রোগ হয় শুনি নাই।
২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৪
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: আপনারা সবাই যে অশিক্ষিত আপনারা জানেন?
ভাই, আপনি যে অন্যধর্মের নন, এটা প্রমাণ করার ভালো উপায় পেয়েছেন। যদি সনাতন ধর্মাবলম্বী হতেন তবে পোস্টের টাইটেল হতো
"দেশী সনাতন ধর্ম থাকতে আরবের ইসলাম কেন"
আমি শুধু দাবী করছি আমার মতবাদ সত্য। এটা আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা। বাকি বিচারের ভার লোকের হাতে ছাড়ুন। মিথ্যাভরা পোস্ট দিয়ে, গালাগালি করে আপনি কি বোঝাচ্ছেন? কিছুদিন পরে বলবেন আল্লাহর মনোনীত নেতার প্রয়োজন কি, আমরাই নেতা বানাবো।
আমাদের নামটা আহমদী, কাদিয়ানী নয়। পারলে আমাদের সম্পর্কে ভালোমতো জেনে নিন। অনর্থক মিথ্যাচার ছেড়ে সত্যের রাস্তা ধরুন। হাবিয়ার জাহান্নামে কে যাবে সেটা আমলের ওপরে নির্ভর করছে। যদি ভাবেন হুজুরের ওয়াজ শুনে আপনি কিয়ামতের পুলসিরাতে পার পেয়ে যাবেন সে কথা আলাদা। যদি কারও অনুসন্ধানের ইচ্ছা থাকে মিথ্যা ছড়িয়ে বাধা দেবার আপনি কে?অনেক বড় জ্ঞানী, হাফেজে কুরআনের সাথে বাহাস করি আমরা। নিতান্ত অন্ধ না হলে সবাই ঈমান আনে। আর এলেন আপনি, যার না আছে ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান, না আছে আমাদের আদর্শ সম্পর্কে ধারণা। আমাদের সম্পর্কে সব তথ্য এখানে আছে। যার ইচ্ছা দেখতে পারেন।
www.alislam.org
www.ahmadiyyabangla.org
এটুকুই থাক, আর বেশী বলার নেই।
২৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১২
নতুন নকিব বলেছেন:
এই কাদিয়ানীও গুরুর পথে অবিচল থাকতে চায়!!!
হ্যায়ও হুক্কা টুক্কা খায় নি!!!
খিইচ্চা যেমনে লন্ডনী প্রভূদের দ্বীন প্রচারের কাজ করতাসে, টেমস এর অই পাড় থেইক্যা নতুন অহি নাজিল হইলেও হইবার পারে!!!
,
,
.
,
,
,
,
,
,
,
,
,
যত্তসব!!!
ইনিও কি মৃত্যুর প্রাক্কালে পায়খানায় উপুর হইয়া পইরা ডুব দেয়ার খাহেশ রাখেন!!!!
২৯| ২৮ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:০৪
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: Click This Link
৩০| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৪
রিফাত হোসেন বলেছেন: ব্লগে কোন পুলিশ বা রেব ব্লগার থাকলে এখনই এই আহমদী মুসলিম ব্লগার এর বিরুদ্ধৈ ব্যবস্থা নিন।
খুবই বিপদজনক, ইসলামের বিষয়গুলিকে নিয়ে যেভাবে ছেলে খেলায় লিপ্ত হয়েছে...। ইটিউব এর ভিডিও গুলিতে লাইক বাটন আর মন্তব্য ডিসএবল করে তাদের পরিচয় পরিষ্কার করেছে।
আমার তো মনে হচ্ছে্ এরা পাকিদের রেখে যাওয়া বংশ তথা বিহারী ক্যাম্পে যারা থাকে তাদের একটি সংঘ। সুকৌশলে বাংলাদেশের সাথে মিশে যাবার একটা প্রয়াস।
৩১| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪৪
ইউনিয়ন বলেছেন: কুত্তার লেজ বারো বছর চুঙ্গার ভিতর ভরে রাখলেও সোজা হয় না।
৩২| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ১০:৩৪
নতুন নকিব বলেছেন:
মুনাফিক নেতা আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই দুবৃত্তরাও জনসম্মুখে এমনি গলা ফাটিয়ে কালিমা পড়তো। মুসলিম দাবি করতে হলে ভন্ড অহির দাবিদার বাতিলদের প্রত্যাখ্যান করতে হবে আগে। এর বাইরে কিয়ামত তক কালিমা শাহাদাত পড়ে মুখে ফেনা তুললেও মুনাফিকের খাতা থেকে নাম কাটানো যাবে না।
ভন্ড ভন্ডই।
বাতিল বাতিলই।
নকল নকলই।
দালাল দালালই।
'আহমদি মুসলিম' 'বামপন্থী মুসলিম' 'ভ্যাজালযুক্ত মুসলিম' 'দালাল মুসলিম' 'ট্রেডিশনাল মুসলিম' 'কাদিয়ানী মুসলিম' 'খতমে নুবুয়্যত অস্বীকারকারী মুসলিম' 'ভ্যাজাইল্যা মুসলিম' ইত্যাকার যত প্রকার বিশেষায়িত বিশেষ শ্রেনির নামধারী মুসলিম থাকতে পারে; সবগুলোই আগাগোড়া ফেতনাবাজ ছাড়া আর কিছুই না। বিশ্বব্যাপী মুসলিমরা 'মুসলিম' নামেই পরিচিত। কুরআন হাদিসে 'মুসলিম' নামেই এই উম্মতকে সম্বোধন করা হয়েছে। অসংখ্য প্রমান পবিত্র কুরআন এবং হাদিসে বিদ্যমান।
খাতামুন্নাবিয়্যীন অস্বীকারকারী কাদিয়ানি মুনাফিকরা কিয়ামত পর্যন্ত এ জমিনে জিল্লতি লাঞ্চনা গঞ্জনা বঞ্চনার চিরস্থায়ী বেঁড়ি গলে জড়িয়েই থাকবে।
সূর্য পশ্চিম দিকে উদিত হতে পারে, সূঁচের ছিদ্র দিয়ে হাতি যেতে পারে, দুইয়ে নেয়া দুধ আবার বাঁটে ঢুকে যেতে পারে; কাদিয়ানী কাফেরদের 'কাফের' হওয়ার ব্যাপারে সন্দেহ সংশয় থাকতে পারে না। থাকার প্রশ্ন কখনও কোন মুমিন-মুসলিমের অন্তরে স্থান পেতে পারে না। স্থান পেলে তার ঈমান নষ্ট হবে।
৩৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৬
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: আমাদের নকিব ভাইয়ের জন্মের সময়ে পাছায় ছাপ্পা মারা ছিলো যে তিনি মুসলমান। ঈমান কাকে বলে তিনি খুবই ভালো জানেন। তিনি গালাগালি, মিথ্যাচার, নোংরা ভাষা ও গলাবাজীর জোরে জান্নাতে যাবেন, আর কিছুই লাগবে না। নামাজ না পড়লেও, কুরআনের অনুযায়ী আমল না করলেও, রাসূলুল্লাহ (সা) এর সুন্নতের পরোয়া না করলেও তিনিই সাচ্চা মুসলিম। তিনি জান্নাতে নিজের জায়গা পাকা করেছেন।
আপনারা সবাই নকিব ভাইয়ের মত হন।
৩৪| ০১ লা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১০:৫৮
একজন আহমদী মুসলিম বলেছেন: রিফাত হোসেন বলেছেন: ব্লগে কোন পুলিশ বা রেব ব্লগার থাকলে এখনই এই আহমদী মুসলিম ব্লগার এর বিরুদ্ধৈ ব্যবস্থা নিন।
খুবই বিপদজনক, ইসলামের বিষয়গুলিকে নিয়ে যেভাবে ছেলে খেলায় লিপ্ত হয়েছে...। ইটিউব এর ভিডিও গুলিতে লাইক বাটন আর মন্তব্য ডিসএবল করে তাদের পরিচয় পরিষ্কার করেছে।
আমার তো মনে হচ্ছে্ এরা পাকিদের রেখে যাওয়া বংশ তথা বিহারী ক্যাম্পে যারা থাকে তাদের একটি সংঘ। সুকৌশলে বাংলাদেশের সাথে মিশে যাবার একটা প্রয়াস।
হায়রে অশিক্ষিত! আপনার যদি জানা থাকতো আমরা কি!
অবশ্য জ্ঞানের অভাবই আপনাদের সাথে আমাদের পার্থক্যের কারণ। নইলে আর কিভাবে এই হাস্যকর কথা বলতেন, জানেনই তো না দেশের কিছু। আমরা যে আপনাদের চেয়েও এদেশের জন্য বেশী ত্যাগ করেছি এটা পুলিশ, আর্মি সবাই জানে। আমরা আপনাদের মতো ফাউল শুধু নামে ইসলামী সম্মেলন করিনা, সেটাতে যে রীতিমতো সভ্য সমাজের সবখান থেকে লোক আসেন! সেটা যে ইসলামের আলোচনা, আপনাদের মোল্লার বাজারী ওয়াজ নয়!
আপনাদের থেকে আমাদের সুরক্ষা দেবেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, কারণ আপনারা অশিক্ষিত উগ্রপন্থী, ইসলামের নামে কলঙ্ক, দেশের জন্য হুমকি। আর আমরা শিক্ষিত সমাজের সদস্য, দেশের অনুগত নাগরিক, শান্তিপ্রিয় মুসলমানের দল।
চোখ খুলুন, অধম থেকে উত্তম হোন।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:০২
এ আর ১৫ বলেছেন:
উদাহরণ স্বরূপ-
* সাধারণ শিক্ষিতদের পেছনে ব্যবহার করা হয়েছিল আলীগড় কেন্দ্রিক সৈয়দ আহমদ খানকে।
* রক্ষণশীল মুসলিমদের পেছনে ব্যবহার করা হয়েছিল আহমাদ রেযা খান বেরেলভীকে।
* অশিক্ষিত সাধারণ মুসলিমদের বিভ্রান্ত করতে লাগানো হয়েছিল নবুওয়াত সহকারে মীর্যা গোলাম আহমাদ কাদিয়ানীকে। ।-----------্-্-
আরেক জনের নাম যে কোরলেন না!!! যার নাম মওদুদী যিনি ও ব্রটিশদের খেদমত করেছিলেন, পাকিস্তান কে বলেছিল নাপাকিস্তান। তিনি তো বিরাট ব্রটিশ খাদেম ছিলেন। কার্দিয়ানিরা তো গণ হত্যা করেনি কিন্তু মওদুদীরা তা করে ছিল এবং তারা এখনো করছে। একবারে মওদুদীর নাম চেপে গেলেন কেন।