নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ আশা ছাড়া আর কীইবা করতে পারি

আশাবাদী অধম

সব সময়ই আশায় থাকি এমন বৃষ্টির যা ধুয়ে মুছে দিবে জীবনের সব গ্লানি জীবনটা হয়ে উঠবে ফুলের মত সুন্দর।

আশাবাদী অধম › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাদিয়ানী উপদ্রব ও এক অশ্লীলভাষী নবীর উম্মাতের সর্বব্যাপী অভিযোগ

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

সম্প্রতি চিকুনগুনিয়ার উপদ্রবে নাগরিক সমাজ অতিষ্ঠ। এর মধ্যে ব্লগে শুরু হয়েছে আরেক উপদ্রব। ব্লগার নাঈমুর রহমান আকাশ তার আহমদী ওরফে কাদিয়ানী মতবাদ প্রচারে বেশ কিছু পোস্ট লিখেছেন। তার লেখা প্রথম পৃষ্ঠায় না যাওয়াতে অধিকাংশ ব্লগারের নিকট তা অজ্ঞাতই ছিল। এছাড়া তিনি অনেক পোস্টেই কমেন্ট করেন। সেসব কমেন্টেও কখনো কখনো তার মতবাদের বিজ্ঞাপন থাকে।

গত সোমবারে জ্বিন জাতি সম্পর্কিত একটি পোস্টের কমেন্টে তিনি আহমদিয়া- অআহমদিয়া বিশ্বাসে পার্থক্য দেখানোর চেষ্টা করলে কয়েকজন ব্লগারের বিরোধিতার সম্মুখীন হন। এদের মধ্যে সত্যের ছায়া, কাউয়ার জাত, নতুন নকিব এবং রাশেদুল ইসলাম লাবলু উল্লেখযোগ্য।


এরপর গতকাল সকাল থেকে হঠাৎ করে দেখা যায় ব্লগার নাঈমুর রহমান আকাশ বিভিন্ন পোস্টে ঘুরে ঘুরে তার ব্লগের লিংক দিচ্ছেন এবং মোশাররফ হোসেন সৈকত নামক এক ব্লগার সম্পর্কে অভিযোগ করছেন। লিংকে গিয়ে দেখা যায় উক্ত ব্লগার তার পোস্টের কমেন্টে অশ্লীল একটি বাক্য অসংখ্যবার রিপিট করে রেখেছেন।


এ ক্ষেত্রে আমি সকল ধর্মীয় মানসিকতার ব্লগারদের আহবান জানাব- এই কাজটি কখনো করবেন না। এই মন্দ কাজের কোন ইতিবাচক ফলাফল নেই। এটা প্রতিপক্ষের জন্য অস্ত্র হিসেবে কাজ করে। যেমন ব্লগার নাঈমুর রহমান আকাশ এই গালাগালিকে তার ব্লগ প্রচারের হাতিয়ার হিসেবে গ্রহণ করেছেন। পুরো ব্লগে তার লেখার লিংক ছড়িয়েছেন। সবাইকে তার ব্লগ চিনিয়েছেন। পাশাপাশি এক মোশাররফ হোসেন সৈকতকে প্যারামিটার বানিয়ে গোটা মুসলিম জাতিকে হেয় প্রতিপন্ন করার প্রয়াস পেয়েছেন। গালিবাজরা কখনো সঠিক মুসলিম হতে পারে না, অতএব আহমদিয়ারাই সঠিক এ দাবী করার সুযোগ পেয়েছেন।
তিনিতো ঘোষণাই দিয়েছেন নতুন করে কেউ তার বিরুদ্ধে কিছু বলতে গেলেই তিনি এই গালাগালি দেখিয়ে তাকে পরাস্ত করে দিবেন।

অতএব এই ভ্রান্ত লোকের হাতে এ অস্ত্র তো মি. সৈকতই তুলে দিলেন।


যাহোক গতকাল থেকে দেখতে পাচ্ছি এই গালাগালির লিংকটা মি. নাঈমুর রহমান আকাশ তার নিকের সাথে স্থায়ী করে নিয়েছেন। যেখানেই যাচ্ছেন সাথে করে নিয়ে যাচ্ছেন। সবাইকে দেখাচ্ছেন। বিষয়টি সঠিক পথের অনুসারী মুসলিমদের জন্য বিব্রতকর। তাই আমি বিষয়টি নিয়ে সামান্য আলোকপাত করা জরুরি মনে করছি।


অভিযোগকারী নাঈমুর রহমান কি ধোয়া তুলসী পাতা?

যেভাবে নাঈমুর রহমান আকাশ ব্লগে অভিযোগ ছড়িয়েছেন তাতে যে কারও মনে হওয়া স্বাভাবিক যে উনি মনে হয় একজন ভদ্রভাষী নিরীহ ব্লগার। যিনি অন্যায় আক্রমণের শিকার হয়ে প্রতিকারের আশায় ব্লগে ব্লগে অভিযোগ জানিয়েছেন।
কিন্তু আমার অনুসন্ধানে যা পেলাম সেটাকে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসা বলা যায়! মি. নাঈমুর রহমান আকাশের এসব অভিযোগ তোলার অধিকার আদৌ আছে কিনা সে প্রশ্নও তৈরি হয়।

দেখা যায়, মোশাররফ হোসেন সৈকত গালি দেয়ার পূর্বে তিনিই প্রথম গালাগালির সূচনা করেন জ্বিন বিষয়ক পোস্টে-

এখানে বিরোধীদের হেফাজতি সাব্যস্ত করে কুকুরের সাথে তুলনা করেছেন তিনি। লুঙ্গি রেখে পালানো এবং অন্যান্য বিদ্রূপ তো আছেই!

পাঠক, সময় এবং তারিখসহ খেয়াল করুন। গালিটা আরবি ভাষায় দেয়া আছে। বাংলা অনুবাদ করলে দাড়ায়- "আমি মানুষের সাথে কথা বলতে পছন্দ করি। কোন শুয়োর, গাধা, কুত্তা কিংবা কাউয়ার জাতের সাথে নয়!"
আমার পর্যবেক্ষণে দেখা যাচ্ছে এসব কমেন্ট মোশাররফ হোসেন সৈকত গালি দেয়ার পূর্বেই করা হয়েছে।

আরো একটি দেখুন-

তুই-তোকারি এবং গর্দভ শব্দের ব্যবহার লক্ষ্যণীয়।

আমার প্রশ্ন: যিনি এক সৈকতকে ব্যবহার করে গোটা সত্যপন্থীদের থামিয়ে দিতে চান। সারা ব্লগে এত অভিযোগ, এত হাউকাউ, তার নিজের নৈতিক অবস্থান কতটুকু শক্ত?
নাকি মনে করেছেন এগুলো কারো চোখে পড়বেনা? অথবা আরবিতে গালি দিলে অমৃত বাংলায় দেয়া খারাপ? অথবা উনি গালি দিলে লীলাখেলা আর অন্যেরা দিলে ক্যারেক্টার ঢিলা?



কোন সে মহান নবীর এই গালিবাজ উম্মাত?

এখানে এসে কেঁচো খুড়তে গিয়ে সাপ বেরিয়ে পড়ল। মি. নাঈমুর রহমান আকাশের নবী, কলেরার রোগী মীর্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীর জীবনী অনুসন্ধান করে জানতে পারলাম উনি ছিলেন গালাগালির রাজা। সে হিসেবে মি. আকাশ গালাগালিতে এখনো ছাত্র মাত্র!
তো পাঠকের খেদমতে মীর্জা দাজ্জাল মাওউদ ওরফে মসীহ মাওউদ কাদিয়ানীর গালাগালির কিছু নমুনা তার লিখিত বই থেকে উদ্বৃত করে হাদিয়া হিসেবে পেশ করছি।

১. আমার এসব কিতাবকে প্রতিটি মুসলমান মহব্বতের দৃস্টিতে দেখে, কিন্ত জারজ আর বেশ্যার সন্তান রা এটাকে মানে না। (মীর্যার লিখিত আয়নায়ে কামালতে ইসলাম ৫৭৪)
মীর্যার এই বক্তব্য বুঝা যাচ্ছে আমরা যারা তাকে নবী বলে মানিনা আমরা সকলে জারজ সন্তান।

২. আমার বিরোধীরা জংগলের শুকুর হয়ে গেছে আর তাদের স্ত্রীরা কুকুরীর চেয়ে নিকৃস্ট। (মীর্যার রচিত নাজমুল হুদা-১৫ পৃষ্টা)

৩. যারা আমাকে আমার বিজয়ের স্বীকৃতি দেবেনা, তাদের হারামজাদা হওয়ার ইচ্ছা আছে। (আনওয়ারুল ইসলাম ৩০ পৃষ্ঠা)

৪. পৃথিবীতে শুকর হতে অপবিত্র আর কিছু নেই, কিন্তু ঐ সকল আলেম যারা আমার বিরোধিতা করে তারা শুকর হতেও অপবিত্র। (গোলাম আহমদ কাদিয়ানী রচিত আঞ্জামে আথম, ২১ পৃষ্ঠা)

এই হল প্রতিশ্রুত ঈসা, মাহদী ও উম্মাতি নবির মুখের ভাষা! তাহলে সেই নবীর ওপর ঈমান আনয়নকারীগণের মুখের ভাষা কেমন হবে তা বুঝতে কি আর গবেষণা লাগে?


সর্বশেষ ব্লগার নাঈমুর রহমান আকাশের প্রতি অনুরোধ

আমাদের দুর্ভাগ্য যে বিশ্বের প্রায় সব মুসলিম দেশ আপনাদেরকে অমুসলিম ঘোষণা করেছে আমরা পারিনি।
তাই ব্লগে অবাধে সরল মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার সুযোগ পাচ্ছেন। কিন্তু দেখা যাচ্ছে আপনি যে গালির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মুখে ফেনা তুলছেন সে গালাগালির লাইনে আপনারাই বেশি কামেল। আপনাদের নবি যে পরিমাণ গালি দিতো সে তুলনায় মোশাররফ হোসেন সৈকত কিছুই না। সুতরাং ইমোশনাল ধান্দাবাজি বন্ধ করুন।


আর হ্যা। আপনাদের হাজারটা প্যাঁচানো দলীলের প্রয়োজন নেই। ঈসা (আ) মৃত এর পক্ষে কুরআনের ত্রিশ আয়াত দেখানোর প্রয়োজন নেই। মীর্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী যতগুলো দাবী করেছে তার মধ্যে সবচেয়ে ছোট দাবী হচ্ছে ইমাম মাহদী হওয়ার দাবী।
আমি বড়গুলোর দিকে যাব না। এই ছোট দাবীর বিষয়েই আমি চ্যালেঞ্জ করলাম, গোলাম আহমদ কাদিয়ানী মাহদী হওয়ার দাবীতে ডাহা মিথ্যাবাদী। একমাত্র কুরআন এবং সহীহ হাদীস হবে দলীল। সাহস থাকলে আমার এই ব্লগে এসে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করুন।
তারপরে উভয়ের অবসর সাপেক্ষে সবার বোধগম্য ভাষায় বিতর্ক হবে ইনশাআল্লাহ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০৪

সুপ্ত আগ্নেয়গিরি বলেছেন: সত্য জানতে চাই, মানতে চাই। তাই + দিলাম। আর হ্যাঁ, এই মুহুর্তে দরকার ছিল আপনার পোস্ট টি।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১২

আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ। আল্লাহ সবাইকে সঠিক পথে পরিচালিত করুন।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৫

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় আশাবাদি অধম,
অভিনন্দন অন্তহীন। দারুন কাজ করেছেন।

'নাঈমুর রহমান আকাশ' দারুন চরিত্র। মিথ্যাবাদিতা তার চরিত্রের সাথে লেপ্টে আছে। অবশ্য এইসব ছোকড়া ছেলেদের দোষ দিয়ে লাভ নেই। এগুলো ব্রেইন ওয়াশড। 'জাত মিথ্যেবাদি' বলে একটা কথা আছে। উত্তরাধিকার সূত্রে হয়তো এই গুনটি সে প্রাপ্ত হয়েছে তার নষ্ট গুরুদের থেকে।

আমি নতুন বিচারক এর সেই জ্বীন বিষয়ক পোস্টে সামুকে নিরুপদ্রুত করার লক্ষ্যে 'নাঈমুর রহমান আকাশ' কে নিবৃত্ত হওয়ার বিষয়ে বলেছিলাম। বলেছিলাম 'তার সামু ছেড়ে যাওয়াটা আমাদের জন্য কষ্টের কারন হবে'! অতি বুদ্ধির আগ্নিমান্দ্যে অজীর্নাক্রান্ত হতবুদ্ধির এই বালক এটাকেই 'হত্যার হুমকি' বলে চালিয়ে দেয়ার কসরত শুরু করে বসে! বিরাট তোলপার চালানোর চেষ্টা করে সে। অন্ধকারে ঢিল ছোঁড়ার মত করে মিথ্যাচারে মেতে ওঠে। কয়েকজনের পোস্টে গিয়ে ব্যাপক কান্নাকাটির আসর বসায়। লিঙ্ক বিলিয়ে বিলিয়ে নাকের পানি চোখের পানি একাকার করে ফেলে অল্প সময়েই!

কিন্তু ধারনা করি, তার অদৃষ্ট মন্দ। এ ঘটনা আমার দৃষ্টিগোচর হলে পরবর্তী কমেন্টে 'গাধার পানি ঘোলা করে পান করা' ইত্যাদি উপমা উদাহরন দিয়ে বেচারাকে শান্তনা বানী শোনাতে হয়েছিল।

সর্বশেষ, কিছুক্ষন পূর্বে এসে দেখি, সেই জ্বীন বিষয়ক আস্ত পোস্টখানাই গায়েব!

তবে বিশ্বাস করুন, এগুলোও সময়ের পরিবর্তনে সামু থেকে দেখবেন গায়েব হয়ে গেল বলে।

এদের লেখাজোখা দেখলে আশ্চর্য না হয়ে পারা যায় না। তার 'কতিপয় আহমদীয়া-বিরোধী শয়তানের নোংরা পরিকল্পনা ও আমার জবাব' পোস্টে ব্লগারদের গালিগালাজ করা, তাদের বিরুদ্ধে অশালীন কথাবার্তা বলার পাশাপাশি সে সামু ব্লগের বিরুদ্ধে বিষোদগারে মেতে উঠেছে দেখলাম। সে বলেছে- সামুর নীতি নিয়ে আমার প্রশ্ন আছে। এরা ব্যবসার খাতিরে যখন যেটার চল বেশী থাকে সেটা চালায়। একসময়ে মুক্তমনা লোকজন ব্লগে বেশী ছিলেন, জামাতী পলিটিকাল হুজুরদের ভাত ছিলো না। আর আজ সরকার এসব কট্টরপন্থীদের সাথে নরম আচরণ করছে তো এখানেও তারা আস্কারা পেয়ে গেছে। সামু কোনও আহমদী দেখলেই প্রথম পাতায় তার পোস্ট প্রকাশিত হতে দেয়না। কারণ ব্যবসায় টান পড়বে যে!

ইচ্ছে করলে পোস্টটি দেখে আসতে পারেন নিচের লিঙ্ক থেকে-

কতিপয় আহমদীয়া-বিরোধী শয়তানের নোংরা পরিকল্পনা ও আমার জবাব

প্রশ্ন হচ্ছে, সামুর নীতিতে যদি তোমার এতই আপত্তি, বাবাজি তাহলে তুমি এখানে ঘুরঘুর করছ কেন? ভাগাড় মাগাড় কোন কিছু খুঁজে পাচ্ছ না, যাদুমনি? সামু যেহেতু এতই খারাপ নীতিহীন একটি জায়গা, তাহলে ঐসব গর্ত টর্ত খুঁজে তাতে গিয়ে পরে থাকলেই তো হয়!

ভাল থাকুন অহর্নিশ।

১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
যদি কিছু মনে না করেন, আপনার প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে কমেন্ট আরেকটু সংক্ষিপ্ত করার চেষ্টা করুন। বিশাল কমেন্ট সাধারণত পাঠকরা এড়িয়ে যান।

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আন্তরিকতায় অভিভূত! জ্বি, কমেন্ট অবশ্যই সংক্ষিপ্ত হওয়া দরকার। ক্ষেত্র বিশেষে পেরে উঠি না। অনেক ধন্যবাদ।

পরামর্শ সাদরে গৃহীত হল। চেষ্টা থাকবে।

ভাল থাকুন।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
লেখক বলেছেন,
যদি কিছু মনে না করেন, আপনার প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে কমেন্ট আরেকটু সংক্ষিপ্ত করার চেষ্টা করুন। বিশাল কমেন্ট সাধারণত পাঠকরা এড়িয়ে যান।

দুঃখিত, আপনার এই পর্যবেক্ষনটি সঠিক নয়। ব্লগ মানেই আলোচনা এবং সমালোচনায় স্থান। ভালো ব্লগাররা কখনই বিশাল মন্তব্যকে এড়িয়ে যান না, যুক্তি সংগত যে কোন মন্তব্যকেই ব্লগাররা আনন্দ সহকারে গ্রহন করে। তবে যারা খুব সীমিত তথ্যকে পুঁজি করে আলোচনায় অংশ গ্রহন করে, তারা সাধারনত এই ধরনের মন্তব্য এড়িয়ে চলে।

৫| ১৩ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩০

ইউনিয়ন বলেছেন: দুনিয়াতে ফেতনাবাজদের দৌরাত্ব মাঝে বাড়ে আবার মাঝে কমে, এব্যাপারে দায়িত্বশীলদের সচেতন হতে হবে।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:০২

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: সামুতে ইদানিং ফেতনাবাজদের দৌরাত্ব বেড়ে গিয়াছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.