নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সব সময়ই আশায় থাকি এমন বৃষ্টির যা ধুয়ে মুছে দিবে জীবনের সব গ্লানি জীবনটা হয়ে উঠবে ফুলের মত সুন্দর।
বিসমিল্লাহ ওয়াস সালাতু আলা রাসুলিল্লাহ।
আত্মপক্ষঃ
আমার এই লেখা ব্লগের এক দুর্বৃত্তের ইসলাম ও ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা) সম্পর্কে ধারাবাহিক কটূক্তি ও মিথ্যাচারের জবাবে লিখিত। প্রতিনিয়তই এই চাড়ালের জঘন্য ভাষার আক্রমণ বিশ্বাসী হৃদয়গুলোকে ক্ষত-বিক্ষত করেছে। এক বুক ব্যথা নিয়েই আজ প্রতিবাদের কলম তুলে নিতে হচ্ছে। তবুও আমি জানি আমার এই শিরোনাম এবং শব্দ প্রয়োগ ব্লগের অনেক সুশীলের মধ্যে প্রচণ্ড রুচিবোধ জাগিয়ে তুলবে। যদিও এরাই এতদিন ঐ গালিবাজ লোকটির প্রপাগান্ডায় পিঠ চাপড়ে দিয়েছে অথবা "ভ্যাজাল বাধাইলেন" জাতীয় মিষ্টি ভাষায় তিরস্কারের অভিনয় করেছে।
এতদিনের নিকৃষ্ট গালাগালি ব্লগ মডারেটরের ঘুম ভাঙাতে পারেনি। কিন্তু আজ হঠাৎ করে তারও ঘুম ভেঙে যেতে পারে। তাই প্রথমেই আমাকে আত্মপক্ষ সমর্থনে কিছু ডকুমেন্ট উপস্থাপন করতে হলো।
স্ক্রিনশট যখন কথা বলেঃ
এখানে কাকে শুয়োর বলে গালমন্দ করা হলো? আমাদের প্রিয়নবী মুহাম্মাদ (সা)কে নয় কি? আমাদের দৃষ্টিতে যেহেতু তিনি এর উপযুক্ত নন। অতএব গালিবাজকেই গালিটা ফিরিয়ে দেয়া কি খুব অন্যায়?
চোখে ভুল দেখছি না তো? আল্লাহ, আপনার নিকট ক্ষমা চাই। অসভ্যের মুখে সভ্যতার বয়ান আসলে বড়ই বেমানান।
ছোটলোক কি আর বংশের পরিচয় গোপন রাখতে পারে? আচরণেই প্রকাশ পেয়ে যায়।
ইনি ব্লগে ব্যক্তি আক্রমণেও কম যান না। নিজের পোস্টে যা বলেন তাতো বলেনই। সনেট কবি ফরিদ আহমদ চৌধুরীর মত নিরীহ ব্লগারের পোস্টে যেয়ে কিভাবে ব্যক্তি আক্রমণ করছে দেখুন-
এ পর্যন্ত নমুনা হিসেবে যা পেশ করা হলো তা এই অতি উচ্চশিক্ষিত গালিবাজের সীমাহীন বিদ্বেষ আর আত্মম্ভরিতার প্রমাণ হিসেবে সামান্য। আর ব্লগ যেহেতু উন্মুক্ত। বিষয়টা কারো অজানা বলেও মনে করছিনা। তবু আমার সাফাই হিসেবে এ স্ক্রিনশটগুলো তুলে দিতে হলো। কারণ ব্লগের মডারেটর এসবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিয়ে উল্টো যারা প্রতিবাদী কমেন্ট করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
গালিবাজ কিন্তু একজন বিশিষ্ট শুকরপ্রেমী!
আমার হাসি পায় এই গালিবাজ সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানব মুহাম্মাদ (সা)কে শুয়োর বলে গালি দেয়। আবার নিকৃষ্ট এই জন্তুটাকে উৎকৃষ্ট প্রমাণের জন্যেও প্রচেষ্টা চালায়। এমনকি মুহাম্মাদ (সা) কেন এত উত্তম প্রাণীকে হারাম করলেন এ নিয়েও গালমন্দ করতে ছাড়েনা!
ওহে উচ্চ শিক্ষিত, বিবেক থাকলে বুঝতে শুকর নিকৃষ্ট বলেই এটা গালি হিসেবেও নিকৃষ্ট।
এবার আসি মূলকথায়ঃ
উক্ত লেখক নিজেকে জ্ঞানের সর্বোচ্চ চূড়ায় কল্পনা করেন। বিপরীতে আমাদেরকে অন্ধ বিশ্বাসী এবং মূর্খই ভাবেন। তার দাবী, তিনি কুরআন-হাদীসের সব পৃষ্ঠা উল্টিয়ে এরপর ইসলাম ত্যাগ করেছেন। এখন বাংলাদেশতো দূরের কথা সারা পৃথিবীর কোন মুসলিম তার লেখায় কোন ভুল বা মিথ্যা প্রমাণ করতে পারবেনা। তার মুখেই শুনুন-
"চ্যালেন্জ আমি আগেই দিয়া রাখছি। শুধু বাংলাদেশের মুফতী মৌলানা না, দুনিয়ার কোনো মুসলমান দলিল দিয়া প্রমান করতে পারে বা দেখাইতে পারে আমার পোস্টে ভুল আছে, আমি ইসলাম নিয়া লেখা বন্ধ কইরা দুই রাকাত নফল জায়গায় পড়ুম এবং তওবা করুম।
আমি যেই জিনিস নিয়া পড়ালেখা কইরা একবার বলি যে এইটা আমি শিওর, তখন সূর্য উল্টা দিকে উঠতে পারে, কিন্তু আমি ভুল প্রমানিত হমু না। এইটা একেবারে লিখে রাখেন।"
সুবহানাল্লাহ! কতটা আত্মবিশ্বাস। সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠতে পারে কিন্তু উনি ভুল প্রমাণিত হবেন না!
আমি মূর্খপ্রায় একজন মানুষ আল্লাহর সাহায্য চেয়ে এ বিষয়ে লিখতে বসলাম। তবে এক পোস্টে তো ওনার হাজারটা অভিযোগের জবাব দিতে পারবোনা। তাই সুনির্দিষ্টভাবে এই পোস্টে দু'টি বিষয়ের ময়নাতদন্ত করতে চাই। এবং সম্ভব হলে এ নিয়ে সিরিয়াল পোস্ট দিতে চাই। তার আগে মূল্যবান তিনটি কথা না বললেই নয়।
১। দাবী বা অভিযোগ আর প্রমাণ কখনোই এক জিনিস নয়ঃ
মানব সভ্যতার শুরু থেকে চলে আসা একটি সার্বজনীন মূলনীতি হচ্ছে, শুধু দাবী বা অভিযোগের মাধ্যমে কোন কিছু প্রমাণিত হয়না। যে দাবী করবে, তাকে এর স্বপক্ষে প্রমাণ হাজির করতে হবে। অন্যথায় তার দাবী প্রত্যাখ্যাত হবে। পৃথিবীর আদালতসমূহ এর আলোকেই পরিচালিত হয়। কাউকে চুরির মামলায় আসামি করা হলেই সে চোর হয়ে যায়না। হলওয়েলের অন্ধকূপ হত্যার কাহিনী আমরা কমবেশি সবাই জানি।
শুরু থেকেই ইসলামের বিরুদ্ধে শত্রুরা বিভিন্ন প্রচারণা চালাচ্ছে। সেই সাথে ওরিয়েন্টালিস্ট এবং নব্য ইসলামত্যাগীরাও যুক্ত হয়েছে। তারা অসংখ্য বই পুস্তক প্রকাশ করেছে। ইন্টারনেটে ইসলামের বিরুদ্ধে অসংখ্য লেখা ছড়িয়ে দিচ্ছে। এখন কেউ যদি সেখান থেকে একটা অভিযোগ টুকে এনে সেটাকেই চিরসত্য বলে প্রচার করে সেটা কি ফেসবুক আর ইউটিউবের খবর বিশ্বাস করার মতই বোকামি নয়?
আর আলোচ্য লেখক যে মিথ্যা প্রচারণাকেও ইন্টারনেটে পাওয়ার ভিত্তিতে সত্য হিসেবে প্রচার করেন তার প্রমাণ দেখুন- ওনার পোস্ট বাল্যবিবাহ-৪: কিছু ভ্রান্ত ধারনা আর আসল তথ্য এর একটি স্ক্রিনশটে।
এই হলো ইউটিউবের আসল লিংক
Men Can Eat Their Wives' - Says a New Fatwa এটা দিয়ে উনি দেখালেন যে বর্বর সৌদীর গ্রান্ড মুফতি পুরুষের জন্য স্ত্রীর মাংস খাওয়া জায়েজ ফতোয়া দিয়েছেন। অথচ সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা ও অপপ্রচার। রাজনৈতিক কারণে ইরান ও তার মিত্ররা নিয়মিতভাবে এ ধরণের সংবাদ প্রচার করে। ক'দিন আগে তো বর্তমান সৌদি যুবরাজ মুহাম্মাদ বিন সালমান মারা গেছে, গোপনে দাফনও করা হয়ে গেছে- এরকম সংবাদও ঐসব মিডিয়া প্রচার করেছে।
এবার দেখুন সৌদিভিত্তিক নিউজ মিডিয়া Al Arabiya কি বলছে এ ব্যাপারে-Saudi Grand Mufti DENIES fatwa allowing men to eat wives
না জানি কত জায়গায় এভাবে উড়ো তথ্যের ভিত্তিতে উনি ইসলামকে গালাগালি করেছেন। আর ভেবে নিয়েছেন সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উঠতে পারে কিন্তু আমি ভুল প্রমাণিত হমুনা!
২। অন্তত ইসলাম আমাদেরকে ধারণা করতে নিষেধ করতে করেছেঃ
আলোচ্য লেখকের কাছে ইসলাম শুধুই খুনী, ডাকাত আর জঙ্গির ধর্ম। তবুও এই ইসলাম আমাদের মতো মূর্খদেরকে শিখিয়েছে যে, স্বাভাবিকভাবেই মানুষের প্রতি সুধারণা পোষণ করতে হবে। সুস্পষ্ট প্রমাণ ছাড়া নিছক ধারণার ভিত্তিতে কারো ব্যাপারে কোন মন্তব্য করা যাবেনা। এমনকি হাদীসে ধরণাকে সবচেয়ে বড় মিথ্যা কথা বলে অভিহিত করা হয়েছে। ইতিহাসের বর্ণনার মধ্যে প্রচুর ফাঁকা জায়গা থাকে। এ ফাঁকা জায়গাগুলো নিজের কুধারণার ভিত্তিতে পুরণ করে সেটাকে অমোঘ সত্য বলে প্রচার করে পূর্ববর্তীদের গালাগালি করার কুশিক্ষা অন্তত ইসলাম আমাদেরকে দেয়নি। জানিনা অতি উচ্চ শিক্ষিত এই ব্লগারের পিয়ার রিভিউ জার্নাল স্ট্যান্ডার্ডের বিদ্যা তাকে এই শিক্ষা দিয়েছে কিনা। রাতের অন্ধকারে কাউকে রাস্তায় দৌড়াতে দেখলেই কি তাকে চোর বলে অভিযুক্ত করা যাবে? সভ্য পৃথিবীর আইনই বা কি বলে এ ব্যাপারে?
৩। অন্তর যখন বিষাক্ত, চোখে যখন বিদ্বেষের কালো চশমা, সত্য আবিষ্কার তখন অসম্ভবঃ
কারো অন্তর যখন ঘৃণা আর বিদ্বেষে বিষাক্ত হয়ে যায় তখন তার নিকট সাদা বস্তুও কালো হয়ে যায়। এ অবস্থায় সত্য-মিথ্যা যাচাইয়ের হিতাহিত জ্ঞান থাকেনা। শত্রুতাই মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়। এ অবস্থায়ই মানুষ শুরু করে মিথ্যাচার আর জালিয়াতি। দেখা যাবে কোন এক প্রাচীন ইসলামিক স্কলারের বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে মুহাম্মাদ (সা) সম্পর্কে অভিযোগ তোলা হচ্ছে। অথচ উক্ত লেখক তার বইতে মূলত আলোচ্য অভিযোগটি খণ্ডন করেছেন। উদাহরণ পরে আসবে। বলি হে মহাজ্ঞানী গালিবাজ, খণ্ডনকৃত অভিযোগের বই থেকে শুধু অভিযোগটি মহাসত্য বলে প্রচার করার মাধ্যমে সেকেন্ডারি সোর্স লুফে নেওয়া আর প্রাইমারি সোর্সকে এড়িয়ে যাওয়া কোন ধরণের নৈতিকতার পর্যায়ে পড়ে?
যাক কথা অনেক হলো। এবার আলোচ্য লেখকের অসংখ্য অভিযোগ থেকে বাছাই করে দু'টি অভিযোগের ময়নাতদন্ত করা যাক।
অভিযোগ-১
মহানবী (সা) জনৈক জাবের থেকে শুনে কুরআন নকল করেছেনঃ
আলোচ্য লেখক তার এই একেশ্বরবাদের নান্নামুন্না ঈশ্বর: আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগা ফটিকচাঁন ঈশ্বর নিজের নামটাই ঠিক করতে পারে না! পোস্টে দাবী করেন যে, মুহাম্মাদ (সা) মক্কার জনৈক খ্রিস্টান দাস জাবেরের থেকে অনেক কিছু শুনে কুরআনের নামে চালিয়ে দিয়েছেন। এর মধ্যে নাকি এরিস্টটলের প্রাণিবিদ্যা বইয়ে উল্লেখ করা থিওরিও রয়েছে! তিনি রেফারেন্স হিসেবে প্রথমে তাফসীরে ইবনে কাসীর ও সীরাতে ইবনে হিশামের নাম উল্লেখ করলেও পরে তিনি বলেছেন ইবনে ইসহাকের সীরাত গ্রন্থে আছে। সে আলোকে উক্ত বই থেকে স্ক্রিনশটও দিয়েছেন।
অভিযোগের পর্যালোচনা ও জবাবঃ
লেখক যে বর্ণনাটি রেফারেন্স হিসেবে এনেছেন তা ইবনে ইসহাকের সীরাত ছাড়াও তাফসীরে ইবনে কাসীর, তাবারী এবং আরো অসংখ্য কিতাবেই পাওয়া যায়। কিন্তু ঐ যে আগেই বলেছিলাম, অন্তর বিষাক্ত হলে সব কিছুই কালো দৃশ্যমান হয়। আম দিয়ে গাব বোঝানো শুরু করে। সেই সাথে কুধারণা আর মিথ্যাচারের মিশেলে এক রূপকথা তৈরী করে।
কি আছে রেফেরেন্সের চিহ্নিত অংশে?
আমি ইবনে ইসহাকের বইয়ের উল্লেখিত পৃষ্ঠার চিহ্নিত অংশের সরল বঙ্গানুবাদ করলাম। সবাই পড়ে দেখুন।
আমার নিকট যে বর্ণনা পৌঁছেছে সে অনুসারে, রাসূল (সা) প্রায়শই মারওয়া পাহাড়ে অবস্থিত জাবের নামীয় এক খ্রিস্টান যুবকের ঘরে বসতেন। সে ছিলো বা'ল হাদরামির দাস। আর তখন তারা (মক্কার অবিশ্বাসীরা) বলতে লাগল, "মুহাম্মাদ যা বলে তার অধিকাংশই হাদরামির দাস খ্রিস্টান জাবের তাকে শিখিয়ে দেয়।" ওদের এসব কথাবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ নাযিল করেন, আমি ভালো করেই জানি যে ওরা বলে, "একজন মানুষ তাকে শিক্ষা দেয়"। অথচ ওরা যাকে উদ্দেশ্য করে (জাবের) তার ভাষা হচ্ছে অনারবি, আর এই কুরআন হচ্ছে সুস্পষ্ট আরবি ভাষার। (সূরা নাহল, আয়াত ১০৫)
এখানে কোথায় আছে জাবের থেকে টুকলিফাইয়ের কথা? এরিস্টটলের সিমেন থিউরি জাবের থেকে শেখার কথা কোথায়? বস্তুত এর নাম জালিয়াতি। ইবনে ইসহাকের ঘাড়ে মক্কার কাফিরদের মিথ্যা অভিযোগের বোঝা চাপিয়ে দেয়া হলো। যে অভিযোগের না আছে কোন সাক্ষী, না আছে কোন প্রমাণ।
এই বর্ণনা কেন আসলো?
মক্কার কাফের সম্প্রদায় ইসলাম প্রচারে বাধা সৃষ্টি করেছে, অপবাদ দিয়েছে, নির্যাতন করেছে এগুলো ঐতিহাসিক সত্য। তারা মুহাম্মাদ (সা)কে পাগল, জাদুকর, কবি, গণক কত কিছুই না বলেছে। এই কুরআন যে আল্লাহর বাণী নয় এটা প্রমাণ করতে তারা নানা সময় নানা কথা বলেছে। যদিও মক্কা বিজয়ের পর এরা মোটামুটি সবাই ইসলাম গ্রহণ করে নিয়েছিল এবং কুরআনকেও আল্লাহর বাণী হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছিল। যাহোক এরাই মুহাম্মাদ (সা)কে প্রায়ই খ্রিস্টান জাবেরের কাছে যাওয়া আসা করতে দেখে ছড়িয়ে দিলো যে, মুহাম্মাদ এই জাবের থেকেই শিখে নিয়ে কুরআন রচনা করে। আল্লাহ তখন কাফিরদের মিথ্যাচারের জবাবে সূরা নাহলের ১০৫ নং আয়াত নাযিল করলেন। যেখানে বলা হলো জাবির একজন অনারবী, যে সামান্যই আরবি জানে। অন্যদিকে মুহাম্মাদ (সা)ও আরবি ব্যতীত অন্য ভাষা বোঝেন না। আর কুরআন হচ্ছে সবচেয়ে বিশুদ্ধ এবং সুস্পষ্ট আরবি ভাষায় রচিত। তাহলে কিভাবে একজন ভিন্নভাষী দাস তাঁকে কুরআনের মত বিশুদ্ধ আরবি গ্রন্থ রচনা করতে শিক্ষা দিবে?
মূলত যত কিতাবে এই ঘটনা বর্ণিত হয়েছে সব কিতাবেই কাফিরদের অভিযোগ খণ্ডনে কুরআনের নাযিলকৃত আয়াতের প্রেক্ষাপট বর্ণনা করতে এই ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে। অতএব এসব বর্ণনায় মূলত কাফিরদের মিথ্যা অভিযোগ খণ্ডন করা হয়েছে। এমনকি ইবনে কাসীর তার বর্ণনায় প্রথমেই এটাকে মিথ্যাচার বলে আখ্যায়িত করেছেন-
এটা Darussalam প্রকাশিত তাফসিরে ইবনে কাসিরের ইংরেজি অনুবাদ (১৬ঃ ১০৫)। এই লিংকে গিয়ে ৫২৭ নং পৃষ্ঠা দেখতে পারেন। Click This Link
তবে ওহে মহাজ্ঞানী! "ইবনে ইসহাক তাবেয়ী, তার জীবনী জানতে এই খানে ক্লিক করুন, অমুকের জীবনী জানতে ওইখানে ক্লিক করুন" ইত্যাদি অপ্রয়োজনীয় রেফারেন্স তো বহুত দিলেন। কিন্তু আপনার অভিযোগের স্বপক্ষে সরাসরি প্রাথমিক উৎসের তথ্য কই?
ইবনে ইসহাকের নিজের বিশ্বাস কি ছিলো?
ঘরের মালিকইতো ঘরের খবর সবচেয়ে বেশি অবগত থাকেন। আসুন দেখি এই ঘটনার বর্ণনাকারী ইবনে ইসহাক নিজে কি বিশ্বাস করতেন। তিনি কি কুরআনকে আল্লাহর বাণী মনে করতেন নাকি জাবের আর নওফেলের সহযোগিতায় রচিত মনে করতেন। তিনি যে একজন খাটি মুসলিম স্কলার ছিলেন এতে তো কোন সন্দেহ নেই। তথাপি রেফারেন্সটি পুনরায় যাচাই করা যাক। আমাদের পণ্ডিত লেখকের প্রদত্ত স্ক্রিনশটেই লাল কালিতে চিহ্নিত অংশটুকু দেখুন। Then Allah revealed অর্থাৎ অতঃপর আল্লাহ নাযিল করলেন ......। তারমানে ইবনে ইসহাক বিশ্বাস করেন যে কুরআন আল্লাহই নাযিল করেন। তাহলে আপনি কিভাবে ইবনে ইসহাকের বরাত দিয়ে জাবের কাহিনী প্রচার করেন? আর সিমেন কাহিনীই বা পেলেন কোথায়? কুধারণার যোগ্যতায়?
ইবনে ইসহাক তার সীরাতে ওহী কিভাবে আসতো, জিব্রাইল (আ) কি আকৃতিতে আসতেন, এমনকি রাসূল (সা) এর আকাশ ভ্রমণ বা মিরাজের ঘটনাও ভক্তি ও বিশ্বাসের সাথে বর্ণনা করেছেন। সেসব বিশ্বাস না করা গেলেও তিনি কাফেরদের একটা মিথ্যা অভিযোগ উদ্দ্বৃত করেছেন তার খণ্ডনে অবতীর্ণ আয়াতের শানে নুযুল বুঝাতে। অমনি এ যুগের ইসলাম বিদ্বেষী সেয়ানা স্কলারদের নিকট তা অকাট্য সত্যে পরিণত হলো।
আমি আশ্চর্য হই এই ধরণের জোচ্চুরীর রেফারেন্স ব্যবহার করে ইসলামের নবীকে অকথ্য ভাষায় গালাগালি করে। আবার চ্যালেঞ্জ করে বিশ্বের একজন মুসলিমও নাকি উনার কোন ভুল ধরতে পারবেনা। আসলে ভুল ধরবে কিভাবে? উনিতো ভুল করছেন না। স্রেফ মিথ্যাচার করছেন।
অভিযোগ-২
ওমর (রা) নবী কন্যা ফাতিমা (রা)কে নির্মমভাবে আঘাত করেন এমনকি শহীদ করেনঃ
আলোচ্য পণ্ডিত লেখক তার ইসলামিক নারী স্বাধীনতা: স্ত্রীর অসম্মতিতে যৌনমিলন ও প্রহার এবং তার শর্তযুক্ত মর্যাদা-৩ পোস্টে এ নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা করেছেন। তিনি রেফেরেন্স হিসেবে যে ওয়েবসাইটটি দিয়েছেন তা হচ্ছে Click This Link
তার অভিযোগের সার কথা হচ্ছে রাসূল (সা) এর ওফাতের পর আবু বকর (রা) জোর জবরদস্তি করে ক্ষমতা দখল করেন। মূলত গদীরে খুমে রাসুল (সা) তার জামাতা আলী (রা) কে উত্তরাধিকারী মনোনীত করে গিয়েছিলেন। তাই আহলে বাইত ও কিছু মুমিনেরা আবু বকর (রা)র হাতে বায়াত না করে ফাতেমা (রা) এর ঘরে আশ্রয় গ্রহণ করেন। এ অবস্থায় ওমর (রা) এর নেতৃত্বে একদল সাহাবী ফাতেমার গৃহে আক্রমণের উদ্দেশ্যে বের হন। প্রথমে ফাতেমা (রা) হুমকি ধমকি দেয়া হয়। অতঃপর ওমর (রা) গৃহের দরজায় আগুন ধরিয়ে দেন। এমনকি ওমর (রা) দরজা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে হযরত ফাতিমার পেটে লাথি মারেন। তিনি তখন অন্তঃসত্বা ছিলেন। এতে তার গর্ভস্থিত সন্তান মারা যায় যার নাম ছিলো মুহসিন। এ আঘাতের ফলেই ফাতিমা (রা) মারা যান।
আমার প্রাথমিক মন্তব্যঃ
আল্লাহর রাসূল (সা)কে অসংখ্যবার শুয়োর বলে গালি দিলেও এইখানে এসে গালিবাজ হঠাৎ করেই আলী (রা) ও আহলে বাইতের প্রেমিক বনে গেছেন দেখা যাচ্ছে!
অভিযোগের পর্যালোচনাঃ
অভিযোগটি একান্তই শিয়া সম্প্রদায়ের নিজস্ব অভিযোগ যা তারা বিশ্বাস করে এবং প্রচার করে বেড়ায়। শিয়ারা ইসলামের মূলধারা থেকে বিচ্যুত একটি সম্প্রদায়। সাহাবা বিদ্বেষ তাদের মতবাদের মূলভিত্তি। কিন্তু আলোচ্য লেখক কেন এটাকেই সত্য ধরে নিয়ে তাদের প্রচারণায় যোগ দিলেন? অবশ্য তার সাথে শিয়াদের একটা বিষয়ের মিল রয়েছে। আর তা হচ্ছে বিষাক্ত অন্তর। এজন্যই ইমাম ইবনে তাইমিয়াহ বলেছিলেন যে, ইহুদীদের যদি জিজ্ঞেস করা হয় তোমাদের ধর্মের শ্রেষ্ঠ মানুষ কারা? তারা বলবে, মুসা (আ) এর সাথীরা। খ্রিস্টানদের কে একই প্রশ্ন করলে তারা বলবে যীশুর হাওয়ারীগণ। অথচ শিয়াদের নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত মানুষগুলো হচ্ছে মুহাম্মাদ (সা) এর সাহাবীগণ।
যা হোক শিয়ারা এর স্বপক্ষে অনেক বই থেকে রেফারেন্স দিয়ে থাকে। যদিও সনদের বিচার বিশ্লেষণ ছাড়া কিতাবে উল্লেখ আছে এর ভিত্তিতে সত্য-মিথ্যা রায় দেওয়ার নীতি ইসলামে কোন কালেই ছিলোনা। আর মনগড়া হাদীস তৈরি, অভিযোগ খণ্ডনের বই থেকে অভিযোগ অংশ উদ্বৃত করে রেফারেন্স জালিয়াতি ইত্যাদি দক্ষতাও শিয়াদের বেশ পুরনো। আর শিয়াদের নিজস্ব মানদণ্ড আছে। শিয়ারা সুন্নী রচিয়তাদের কোন কিতাবই বিশ্বাস করেনা। একমাত্র নিজেদের পক্ষে কিছু পেলে ভিন্ন কথা।
তাহলে লেখক যে শিয়াদের অভিযোগকে সত্য ধরে নিয়ে গালাগালি শুরু করে দিলেন তিনি কি আর সব ক্ষেত্রেও শিয়াদের মানদণ্ড মেনে নিবেন? তাহলে কিন্তু বুখারি, মুসলিম, তিরমিযি, আবু দাউদ, নাসাঈ ইত্যাদির রেফারেন্স উদ্ধৃত করে ইসলামের চৌদ্দ গুষ্ঠি উদ্ধারের সুযোগ থাকবেনা। নাকি ঘৃণা ছড়ানোর উদ্দেশ্যে যেখানে যাহা পাইবেন তাহাই কুড়াইয়া লইবেন। সত্য মিথ্যার ধার কে ধারে? আর তিন হাত মাটি খুড়ে মিথ্যাচার বের করার যোগ্যতাই বা কয়জন রাখে? ততদিনে বিশ্ব মুসলিমের প্রতি ওপেন চ্যালেঞ্জে আপনি স্বঘোষিত বিজয়ী!
অভিযোগের জবাবঃ
উপরোক্ত ঘটনা সম্পূর্ণই বানোয়াট এবং শিয়াদের আবিষ্কৃত মিথ্যাচার।
এখন এই মিথ্যাচার প্রমাণের সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য পদ্ধতি হচ্ছে রেফেরেন্সে প্রদত্ত প্রত্যেকটি বর্ণনাকে হাদীস শাস্ত্রের আলোকে বিচার-বিশ্লেষণ করা। এটা যেমন সময় সাপেক্ষ তেমন সাধারণ ব্লগারদের বোঝার পক্ষেও কষ্টসাধ্য। আর এ বিষয়ে ইংরেজি ভাষায় অনলাইনে তেমন কিছু পাওয়া যাচ্ছেনা। যদি কেউ আরবি বুঝেন তিনি ক্লিক করে দেখতে পারেন- كذبة رافضية في شأن عمر بن الخطاب مع فاطمة رضي الله عنهما
অতএব এই মিথ্যাচার বুঝতে আমাদের এখন দ্বিতীয় পদ্ধতির আশ্রয় নিতে হবে। তা হচ্ছে পাল্টা প্রশ্ন পদ্ধতি।
কিছু প্রশ্নঃ
১। আলী (রা) তৎকালীন সময়ের একজন শ্রেষ্ঠ বীর ছিলেন এতে শিয়া সুন্নী কারোই দ্বিমত নেই। সেই সাথে ফাতিমা (রা)এর ঘরে আশ্রয় নেয়া যুবাইর (রা)ও একজন খ্যাতনামা বীর ছিলেন। বাইয়াত না করা আরো অনেকে নাকি সেখানে ছিলো। এতগুলো পুরুষ মানুষ শাড়ি-চুড়ি পরে নীরবে ঘরে বসে রইলেন। আর ওমরের সাথে বোঝাপড়া করতে পাঠালেন একজন পর্দানশীন গর্ভবতী নারীকে? ওমরের সাথে মাত্র দশজন লোক। তারা ঘরের দরজায় আগুন দিলেন। ওমর ভিতরে ঢুকে ফাতিমার পেটে লাথি মারলেন। পেটের বাচ্চার গর্ভপাত হয়ে গেল।
আল্লাহর সিংহ আলী (রা)র কি প্যারালাইসিস হয়েছিলো যে ঘরে বসে নিজের স্ত্রী-সন্তানের এ দুর্দশা চেয়ে চেয়ে দেখলেন? যুবাইর এবং অন্যান্য পুরুষেরাই বা কি করলো?
গোটা আরব জাতির ইতিহাসে এর পূর্বে বা পরে এমন কোন নজির পাওয়া যাবেনা যে স্বামীর উপস্থিতিতে বাইরের লোক এসে স্ত্রীকে লাথি মেরেছে শেষ পর্যন্ত মৃত্যু ঘটিয়েছে। আর স্বামী কিছুই করেনি।
২। অকালে গর্ভপাত হওয়া একটা বাচ্চার (যার জন্মই হয়নি) আবার নাম থাকে? সে ছেলে না মেয়ে এটাও জানা যায়? কি জানি হতেও পারে। কিন্তু শিয়ারা যে নাম দাবি করে সে নামে একটা বাচ্চাতো নবীজির (সা) জীবদ্দশায়ই ফাতিমার গর্ভে জন্মেছিল? এবং তিনি নিজেই নাম রেখেছিলেন। মুসনাদে আহমাদের ৭৬৯ নং হাদীস এটি।
৩। একাধিক হাদীস থেকে জানা যায় রাসূল (সা) মৃত্যুর পূর্বে বলে গেছেন যে তাঁর মৃত্যুর পরে সর্বপ্রথম তাঁর সাথে মিলিত হবেন (অর্থাৎ মৃত্যুবরণ করবেন) ফাতিমা (রা)। আলোচ্য ঘটনা সত্য হলে নবী (সা) এ কথা ভুল প্রমাণিত হয়ে যায়। কারণ ফাতিমার পূর্বেইতো তাঁর গর্ভের সন্তান রাসূল এর নাতি মারা গেলো?
ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত বুখারি শরীফ ৬ষ্ঠ খণ্ড।
৪। যেই ওমর ফাতিমাকে আঘাত করলেন এমনকি হত্যা করলেন। ক'দিন বাদে তাঁর কাছেই আলি তাঁর ও ফাতেমার মেয়ে উম্মে কুলসুমকে বিয়ে দিলেন? এ ঘটনা আবার শিয়ার অস্বীকারের চেষ্টা করে। দেখুন শিয়াদের বই থেকেই উমারের সাথে উম্মে কুলসুমের বিবাহের প্রমাণ। Click This Link
এরকম অসংখ্য প্রশ্ন রয়েছে আলোচ্য ঘটনা সত্য হলে যার কোন সদুত্তর খুঁজে পাওয়া যায়না।
শিয়া অনেক স্কলারও আলোচ্য অভিযোগকে মিথ্যাচার বলে আখ্যায়িত করেছেনঃ
সুন্নীরা চিরকালই ওমর (রা) এর বিরুদ্ধে প্রচারিত শিয়াদের অভিযোগকে অস্বীকার করে আসছে। এমনকি অনেক শিয়া স্কলারও এ কথা স্বীকার করে নিয়েছেন যে এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন। এমনই একজন শিয়া স্কলার হলেন আয়াতুল্লাহ ফাদলাল্লাহ। এ ব্যাপারে তাঁর বক্তব্য ইউটিউবে পাওয়া যেত। এখন পাওয়া যাচ্ছেনা। তবে একটি শিয়া ওয়েবসাইটের লিংক দিচ্ছি যেখানে গেলে এর সত্যতা পাবেন। Click This Link
কেউ আরো জানতে চাইলে The UnBroken Rib মুভিটিও দেখে নিতে পারেন। The UnBroken Rib: OFFICIAL Trailer HD
আলী (রা) এর নিজের মুখে আবু বকর ও ওমর (রা) এর প্রশংসাঃ
আদতে আলী (রা) এর সাথে আবু বকর ও ওমর (রা) কোন শত্রুতাই ছিলোনা। তারা পরস্পর পরস্পরকে ভালোবাসতেন এবং শ্রদ্ধা করতেন। শিয়াদের মত বিষাক্ত অন্তরের অধিকারীরাই তাদের বিরুদ্ধে এ জাতীয় জঘন্য মিথ্যা রটনা করেছে। আর তারাই এবং তাদের মত নীচু মানসিকতার লোকেরাই এগুলো প্রচার করে মনের খেদ মেটায়।
এখানে বুখারি শরীফ থেকে দু'টি হাদিস তুলে দিচ্ছি যার একটির বর্ণনাকারী স্বয়ং আলী (রা) এর ছেলে মুহাম্মাদ বিন হানাফিয়্যাহ। অপরটির বর্ণনাকারী আলীর চাচাত ভাই আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রা)
দুটি ছবিই ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত বুখারি শরিফের ৬ষ্ঠ খণ্ড থেকে নেয়া।
শেষ কথাঃ
লেখতে লেখতে পোস্ট অনেক বড়ই হয়ে গেলো। আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞান দ্বারা আলোচ্য লেখকের দু'টি অভিযোগের জবাব দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশাকরি যারা উক্ত লেখকের লেখা পড়ে সামান্য সময়ের জন্য হলেও থমকে গিয়েছেন নিরপেক্ষভাবে পর্যালোচনা করার সুযোগ পাবেন। মূলত এতকথার প্রয়োজনও পড়েনা। মানুষ ভালো হলে তার অন্তরটাও ভালো হয়। আর অন্তর ভালো হলে সুধারণা করতে পারে। সর্বজন শ্রদ্ধ্বেয় মহামানবদের বিরুদ্ধে উমাচরণের মত মুখে যা আসে তাই বলেনা। গালাগালি, অপবাদ আর জোচ্চুরী তো অনেক পরের বিষয়।
আলোচ্য লেখকের প্রত্যেকটি কুৎসা এবং অভিযোগের জবাব দেয়া সম্ভব। কিন্তু যার ভাষার ছিরি এত সুন্দর। আর অভিযোগও যার অসীম, জবাব দিয়ে তার কুৎসার ভাঙ্গা রেকর্ড বাজানো কতটা থামানো যাবে তা বলা মুশকিল। আপাতত দেখি তার চ্যালেঞ্জের বিষয়ে তিনি নিজে এবং পাঠকেরা কি বলেন।
সবাইকে শুধু পোস্টে আলোচিত বিষয়ের ওপর মন্তব্য করার অনুরোধ রইল।
ওয়ালহামদু লিল্লাহি রব্বিল আলামিন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: সম্পূর্ণ পড়েছেন তো? লেখাটা অনেক বড় হয়ে গেছে। তাই আফসোস হচ্ছে অনেকেই হয়ত লেখা বড় দেখে এড়িয়ে যাবে। আপনাকেও ধন্যবাদ সনেট কবি।
২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬
ভীতু সিংহ বলেছেন: নাস্তিকদের Just Ignore করুন। তাদের মিথ্যা প্রচারনার জবাব দিতে আমরা বাধ্য নই। গত ১৪০০ বছরে এরকম অনেক পন্ডিত আসসে-গেসে। ইসলামের কিছুই করতে পারেনি তারা। আশা করি ভবিষ্যতেও পারবে না।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। তবুও আশংকা ছিলো কিছু সহজ সরল মানুষ দ্বিধায় পড়ে যেতে পারে। তাই সামান্য একটু প্রয়াস।
৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০০
সনেট কবি বলেছেন: নজর বুলিয়ে গেছি। প্রিয়তে রাখলাম, আরো অনেক বার পড়ার জন্য।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০১
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
সনেট কবি বলেছেন: ভীতু সিংহ ভীতুর মতই কথা বলেছে। জবাব না দিলে অনেকেই মনে করবে তাদের কথাই ঠিক।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আসলে ভীতু সিংহও মন্দ বলেননি। ধন্যবাদ।
৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ট্যাবলয়েড পত্রিকায় ঐ নায়িকাকে সাহসী বলা হয় যে নাকি সবার সামনে ল্যাংটা হইতে পারে ! তাহার টপলেস ছবিতে পত্রিকার কাটতি বাড়ে !
সামুও কি ব্লগের কাটতি বাড়াইতে এই পাঁঠার বিচি ব্লগে ঝুলাইতেছে ? নচেৎ ক্রমাগত ধর্ম ও ধর্মীয় ব্যাক্তিত্বের অবমাননা, ব্যাক্তিগত আক্রমণ সত্ত্বেও তাহার বিচি কেন ব্লগ হইতে নামিতেছে না ?
খোঁয়াড়ে থাকার যোগ্য বরাহশাবকেরা ব্লগে আসিয়া ল্যাদাইলে ব্লগের মান কোন পর্যায়ে যাইবে সামু কি উহা ভাবিয়া দেখিতেছে না ?
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: ভাই, কৌতুক সবই কৌতুক। বিশেষ করে কাল্পনিক ভালোবাসার কমেন্টটি আমার ব্লগ লাইফের দেখা সেরা কৌতুক।
৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১০
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: পরিবেশের খাদ্য শৃঙ্খলা রক্ষার জন্য কিছু শুকুর, কুকুর থাকার দরকার। পাগলা কুত্তার জন্য ইনজেকসনের ব্যবস্থা করতে হবে....
লেখক, ব্লগে মধ্যম ডানপন্থীদের সংখ্যা বেশী। তারা ঝামেলা এড়িয়ে চলে বলে দৃষ্টিগোচর হয় না। তথচ হাতে গোনা দু-চারজন(উদা ও তার ছুঁচো গ্রুপ) নানা মাল্টি নিকে যুক্তির নামে নিজস্ব উক্তি দিয়ে বেড়াচ্ছ। এটা লজ্জাজনক, মডুরা তাদের পরোক্ষ সাপোর্ট দিচ্ছে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: চলেন সিটি কর্পোরেশনের সারমেয় নিধন অধিদপ্তরে যোগাযোগ করি!
কাল্পনিক ভালোবাসার কমেন্টটা দেখেছেন? সো সাবধানে কথা বলুন। ব্যবস্থা আপনার বিরুদ্ধেও নেওয়া হতে পারে!
যাহোক মণ্ডল ভাই, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১১
লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: আসিফ মহিউদ্দিন নিজের যোগ্যতায় এদেশে কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধির চাইতে বেশি কিছু হতে পারতো না। চটি ব্লগিং করে এখন জার্মানিতে আছে। সবই ভিসা পাবার ধান্দা।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: খবরদার একথা বলিবেন না। উনি দশ বছর ধরে ইউরোপে আছেন। পেশায় প্রকৌশলী! ভাষায় বস্তিওয়ালী!
ধন্যবাদ।
৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:২৫
সনেট কবি বলেছেন: টারজান০০০০৭, পাঠকের প্রতিক্রিয়া ও লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস ভাল বলেছেন।
৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
কাউয়ার জাত বলেছেন:
এরকম একটি পোস্ট অনেকদিন পর্যন্ত মনে মনে আকাঙ্ক্ষা করে আসছি। এই ইসলাম বিদ্বেষী লোকটি কুয়ার ব্যাঙের পরিমাণ জ্ঞান নিয়ে ধরাকে সারা জ্ঞান করে আসছিলো।
দেখুন কথায় কথায় শুয়োর গালি দেওয়া এই গালিবাজ আমার পোস্টে যেয়ে বিরাট ভদ্দরনোক সেজেছিলো-
১০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৩৯
নতুন নকিব বলেছেন:
ভদ্রলোকের নিকৃষ্টতর রুচিবোধ, ইসলাম ধর্মীয় বিষয়াদিতে উগ্র অশালীন এবং চরম অাপত্তিকর বক্তব্য দেখে বহুবার নির্বাক হয়েছি। বিশেষ করে অাল্লাহর রাসূল সল্লাল্লাহু অালাইহি অসাল্লাম সম্পর্কে তার চরম বেঅাদবিপূর্ন উক্তি সমূহ দেখে বুঝতে মোটেই কষ্ট হয় না তিনি কতটা বিদ্বেষ এবং ঘৃনা অন্তরে পোষন করেন। ধারনা হয়, পেইড এজেন্ট তিনি। তিনি যে দাবি করেন, ছোটবেলায় তিনি অালকুরঅানের হিফজ করেছিলেন, মুসলিম পিতা মাতার সন্তান তিনি, ইসলাম জেনে বুঝে যাচাই করে তিনি তার বর্তমান (ইসলাম বিদ্বেষী) অবস্থানে উপনীত হয়েছেন- সবটাই ডাহা মিথ্যা, মানুষের কাছে তার উদ্ভট কথাবার্তা গ্রহনযোগ্য করে তোলার এটাও অারেকটি ফাঁদ মাত্র।
পোস্ট ভাল হয়েছে। অাদ্যোপান্ত পড়েছি। +++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ নকিব ভাই। লিখতে চাচ্ছি অনেকদিন যাবত। কিন্তু টাইপিং ভালো পারিনা। লিখলাম শেষ পর্যন্ত আল্লাহর মেহেরবাণীতে। সম্পূর্ণ পড়েছেন দেখে খুশী হয়েছি। ধন্যবাদ। জাযাকাল্লাহ।
১১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫০
করুণাধারা বলেছেন: যুক্তি দিয়ে দীর্ঘ পোষ্ট লিখেছেন,+++++
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমি পোস্ট দেই কালেভদ্রে। কিন্তু আপনার লাইক কখনো মিস হয়না। আন্তরিক ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫২
তানভির জুমার বলেছেন: উক্ত ব্লগারের একটা হাদিসের রেফারেন্সকে আমি মিথ্যা প্রমান করেছিলাম। তখন সে বলে প্রকাশণী ভিন্ন হলে নাকি হাদিসের অর্থও ভিন্ন হয়ে যায়। তারপর আর বুঝতে বাকি রইলো না সে কত বড় আবাল।
আমাদের বাংলার বেশীর ভাগ নাস্তিকদের জার্মানী জাওয়ার ধান্দা থাকে এরা প্রচন্ড নোংরা ভাষায় কথা বলে। ইসলাম সম্পর্কের এদের জ্ঞান খুবই নিম্ন মানের এবং নাই বললেই চলে। এদের বেশীর ভাগ কথার রেফারেন্সই মিথ্যা হয়. যাদের ইসলাম সম্পর্কে একটু জ্ঞান আছে এরা সবাই বুঝতে পারে এইগুলো মিথ্যা। আমার কাছে মনে হয় এরা একধরনের সাইকো এদের পরিবারিক বন্ধন খুবই দুর্ভল। ব্যক্তি জীবনে এরা ভয়ংকর মাত্রায় আনহ্যাপী।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: একটা বিষয় সত্য। উনি সংসার ভাঙ্গা পাবলিক। মানসিক অশান্তিতে ভুগে থাকতে পারেন। আচরণেও সেফাতুল্লাহ সেফুদার মত অশালীনতা লক্ষ্যণীয়। যাহোক উনি সুস্থ হোন। এটাই কামনা করি।
মন্তব্যে আসায় আপনাকে ধন্যবাদ।
১৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: @কাল্পনিক ভালোবাসার কমেন্টটা দেখেছেন? সো সাবধানে কথা বলুন। ব্যবস্থা আপনার বিরুদ্ধেও নেওয়া হতে পারে!
কাভাকে বলে আর কি হবে। তাকে দুকূল রক্ষা করে চলতে হয়।
আর পরের কথাগুলো আমার জন্য নহে। মানে; ব্যান, ব্লক আমার কাছে পপকর্ন...
@ কাউয়ার জাতবলেছেন:এরকম একটি পোস্ট অনেকদিন পর্যন্ত মনে মনে আকাঙ্ক্ষা করে আসছি। এই ইসলাম বিদ্বেষী লোকটি কুয়ার ব্যাঙের পরিমাণ জ্ঞান নিয়ে ধরাকে সারা জ্ঞান করে আসছিলো।
.. সহমত। আমিও এমন চাচ্ছিলাম।
@"চ্যালেন্জ আমি আগেই দিয়া রাখছি। শুধু বাংলাদেশের মুফতী মৌলানা না, দুনিয়ার কোনো মুসলমান দলিল দিয়া প্রমান করতে পারে বা দেখাইতেপারে আমার পোস্টে ভুল আছে....(উদা)
..অন্তর যখন বিষাক্ত, চোখে যখন বিদ্বেষের কালো চশমা, সত্য আবিষ্কার তখন অসম্ভব।লেখকের সাথে.. সহমত।[উনাকে বোঝানোর ক্ষমতা আসলেই কারো নেই(আল্লাহ্ ছাড়া)]
@সনেট কবিসহ আমরা সবাই
পুরাতন ব্লগাররা জানে, কোন বিশেষঅজ্ঞ বাঁশ খেয়ে ব্লগ থেকে বিতাড়িত হয়েছিল। ও, হ্যাঁ! মানষিক প্রতিবন্ধীদের তো লজ্জা, শরম বোধ নেই। তাই তো আবারো আবল তাবল বকা শুরু করেছে। ওকে যে পাবনাতে সিট বুকিং দিতে বলেছিলাম, সেকি ভুলে গেছে???
পুনশ্চঃ
উদার এসব পোস্টে মন্তব্য না করাই ভালো। সে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে বিদ্যেষ ছড়াচ্ছে। তাকে এড়িয়ে চলাই বুদ্ধিমানের কাজ।
আবর্জনা মুক্ত, সুস্থ ব্লগিং চলুক...
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৬
আশাবাদী অধম বলেছেন: পুনরায় মন্তব্য আসার জন্য অনেক ধন্যবাদ। আপনি আমার পছন্দের একজন ব্লগার।
১৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
ওমেরা বলেছেন: ভাল লিখেছেন ধন্যবাদ।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে জাযা দান করুন।
আপনার দীর্ঘ জীবন কামনা করছি।
আর সেই তথাকথিত পন্ডিত কে আল্লাহ পাক সহীহ বুঝ দান করুন।আমিন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: আল্লাহ আপনাকেও কবুল করুন। আন্তরিক ধন্যবাদ।
১৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: বন্ধুত্ব তখনই গাঢ় হয় যখন কেউ কাউকে চেনে না ।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনিতো আচ্ছা ব্লগার! পোস্ট থাকে ঢাকায়। আপনার কমেন্ট থাকে আগরতলায়! নাকি অতি তাৎপর্যপূর্ণ কথা বললেন যা বুঝার যোগ্যতা আমার নাই?
১৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২
মাইনুল ইসলাম আলিফ বলেছেন: অনেক সময় নিয়ে পুরো লেখাই পড়েছি। প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম।
ভাল থাকবেন।
প্লিজ আপনি ব্লগে কন্টিনিউ করেন ।আমরা আছি আপনার সাথে ।ধর্ম নিয়ে কটুক্তি কারীদের আর ছাড় দেয়া হবেনা।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: পুনরায় আসার জন্য ধন্যবাদ।
১৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
ঋতো আহমেদ বলেছেন: যে কোনো ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি ও কটুক্তি বা অবমাননাকর বক্তব্য কোনোটাই ভালো নয়। সুস্থ ব্লগিং এ এগুলো কাম্য নয়। আশা করি প্রিয় ব্লগাররা এগুলো এড়িয়ে সুন্দর মননশীল রুচিসম্পন্ন ও ক্রিয়েটিভ পোস্ট দেবেন।
আশাবাদী অধম,, ছদ্মনামের নিক থেকে নয় আপনার আসল নামের নিক খুলে সুস্থ সুন্দর ব্লগিং করুন। কটুক্তি ও অবমাননাকারী কে যেমন কেউ পছন্দ করে না তেমনি ছদ্মনামের বা মিথ্যের আড়ালে লুকিয়ে থাকাও ইসলাম ধর্ম সম্মত নয় বলে জানি।
ভালো থাকবেন।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ভাই, সত্য বলার বিপদ অনেক। তাই আসল নামে আসার সাহস হয়না। তবে ছদ্ম নিকেও সমস্যা আছে সেটা মানি। কিন্তু নতুন একটা ব্লগ খুলে সেফ হওয়ার ঝামেলা কত তা নিশ্চয়ই জানা আছে আপনার। যাহোক ভালো থাকুন।
১৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
এভো বলেছেন: আমরা এই লিখার বিষয়ে উদাসী স্বপ্নের প্রতিক্রীয়া দেখতে চাই । তার আইডি যদি ব্যান করা হয় তাহোলে , তার বক্তব্য জানার সুযোগ থাকবে না ।
জঘন্য ভাষায় গালাগালা করে থাকেন এমন একজন , যিনি এই লেখাতে মন্তব্য করেছেন , তার আইডি টি এখনো বহাল তবিয়তে আছে , তার নাম হোল টারজন০০০০০৭ ।
যদি সমু কর্তৃপক্ষ ব্লগার উদাসী স্বপ্নের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেন , তাহলে টারজন০০০০৭ ব্যপারে বিবেচনা করা উচিৎ ।
ধন্যবাদ
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার অভিযোগের জবাব আশাকরি টারজান নিজেই দিবেন।
আপনার লেখার ভাষা এ আর ১৫ নামক এক ব্লগারের সাথে মিলে যায়। জানিনা কাকতালীয় নাকি অন্য কিছু। ভালো থাকুন।
২০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০
মাহিরাহি বলেছেন: এই বদমাশটারে আমি ১০ বছরের আগে থেকে চিনি।
কিছু নির্লজ্জ ব্লগার এর পিঠ চাপড়াতেও লজ্জা বোধ করে না।
এর নিক ব্যান করা হোক।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: কেন সে নাকি ব্লগে অতীতে নাস্তিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ করে ইসলামকে ডিফেন্ড করত? নিজেই দেখি বলে বেড়ায়। আপনি আবার কি শুনাইলেন?
২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২
মাহিরাহি বলেছেন: ওকে জুতা পেটা করে ব্লগ থেকে বের করে দেয়া উচিত, যদিও জুতার মর্যাদা হানি ঘটবে।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনি কি বলেন। ব্লগের মডু বলে, উনার ধৈর্য আগের তুলনায় বাড়ছে?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৮
লায়নহার্ট বলেছেন: {আপনাকে ধন্যবাদ দেবার ভাষা আমার নাই, আল্লাহ আপনাকে এর পুরষ্কার দিবেন}
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আল্লাহ কবুল করুন। ধন্যবাদ।
২৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২
টারজান০০০০৭ বলেছেন: @এভো ! আমি ২০৫৮ টি মন্তব্য করিয়াছি ! খুঁজিয়া দেখুনতো , ধর্ম , ধর্মীয় ব্যাক্তিত্ব ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অবমাননাকারী ব্যাতিত আমি কাহাকেও আক্রমণ করিয়াছি কিনা ?
উদাসী স্বপ্নদোষের মতন কোন ধর্ম, ধর্মীয় ব্যাক্তিত্ব বা স্পর্শকাতর বিষয়ে আমি কখনো কোন অবমাননা করি নাই !
আমার ভাষা ভালো মানুষের সাথে খুব ভালো , খারাপ মানুষের সাথে খুব খারাপ ! কারণ কবি বলিয়াছেন, "In a war of words, vulger language is a weapon !!!"
২৪| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬
কানিজ রিনা বলেছেন: আসলে কি জানেন এই লোকটা নাকি
প্রকৌশলী সে প্রকৌশলী হয়েছে জঘন্য
ভাষার অপব্যবহার আয়ত্ব করে।
তার ভারী অহংকার সে প্রকৌশলী।
মিলিয়ন মিলিয়ন টাকা উপার্জন করে।
দেখুন সে এইসব ইসলাম বিদ্বেশী লেখায়
যারা খুশি তারা তাকে টাকা দেয়। যেমন
মুফাসসিল নামক একজন বদমাইস টাকার
বিনিময়ে এরকম ইসলামের অপপ্রচারে লিপ্ত।
এরা ইহুদী ও মালায়নের চাকর তাদের
খুশি রাখে নিজেরাও টাকার বিনিময়ে
খুশি থাকে।
আসল কথা হোল কত কত মহারথী মিলাতে
পারেনা একমন এক রতি। চৌদ্দ পনেরশ বছর
ধরে কত নাস্তিকের কত কত মহা জাগরন
সবই আবর্জনায় বিলুপ্ত সয়ং আল্লাহ্ কোরআন
ও মোহাঃ সাঃ হেফাজতের দায়ীত্বে আছেন।
এবং পৃথিবী যতদিন টিকবে ততোদিন আল্লাহ
মোহাঃ সাঃ কোরআন হেফাজত করবেন।
তাই বিশ্বাসীরা কখনও ধৈর্য হাড়া হওয়া ঠিকনা। পৃথিবীতে যতদিন একজন বিশ্বাসী
মুসলিম বেঁচে থাকবেন ততোদিন পৃথিবী
টিকে থাকবে।
উত্তর মেরু হতে দক্ষিন মেরু। পূর্ব হতে পশ্চিম
পর্যন্ত পৃথিবীর একটি কোনাও বাদ নাই যেখানে মোহাঃ সাঃ নাম উচ্চারন হয়না।
বিশ্বাসী মুসলিমদের হৃদস্পন্দন মোহাঃ সাঃ।
পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ একজন আইন প্রনেতা হযরত
মোহাঃ সাঃ। যার সৃষ্টির ভবিষ্যৎ বানী প্রতিটি
ধর্মে উল্লেখিত।
আমি এই শুকর কুকুর খোর লোকটাকে
বলেছিলাম বিজ্ঞানী ডাঃ শমসের আলির
কোরআন ভিত্তিক বিজ্ঞান জ্ঞানের আলচনার
বই পড়ুন। এইলোক অত্যান্ত হাস্যকর ভাবে
বিজ্ঞানী ডাঃ শমসের আলিকে নিয়ে উপহাস
করে মিথ্যাচার করল। এবার বুঝুন কতটা
জঘন্য সেচ্ছাচারী অসংলগ্ন ভাষাবিদ।
তার অহংকার তিনি প্রকৌশলী, আরে মুর্খ
জানেনা কত কত প্রকৌশলী ঘোড়ার ঘাস
কাটে।
আসলে সব মানুষের মস্তিস্ক সমান ভাবে সৃষ্টি
না। উৎকৃষ্ট আর নিকৃষ্ট মস্তিস্ক সৃষ্টি হচ্ছে হবে।
যাদের জ্ঞান পরিধি কম তার অল্পেতে বেশী
বুঝার ভান করে নিকৃষ্টতা দিয়ে পৃথিবীতে
বাহবা জাহেরী করে। যেমন নমরুদ ফেরাউন
এরম অসংখ্য নিকৃষ্ট জ্ঞানপাপীরা দুনিয়ায়
মানুষের কাছে ঘৃনিত হয়েই থাকে।
আপনার অসাধারন উপস্থাপনায় অশেষ কৃতজ্ঞ
অনেক অনেক শুভ কামনা।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৬
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ৷যাদের এই পোস্টে এসে হামলে পড়ার কথা তারাইতো আসছে না!
২৫| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
ঢাকার লোক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার এ লেখার জন্য .
আমি বেশ কিছুদিন হতেই অবাক হচ্ছিলাম ভেবে ব্লগে এরকম জঘন্য মন্তব্য কিভাবে প্রকাশ হয় ? মত প্রকাশের স্বাধীনতা অর্থ কোনো ধর্ম সম্বন্ধে কুৎসিত কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করা মোটেও নয় . ভবিষ্যতে সামু কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে আরো দায়িত্বশীল হবে আশা করি .
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪২
আশাবাদী অধম বলেছেন: কেউ বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এর দশভাগের একভাগ অশ্লীল মন্তব্য করলেও নির্ঘাত ব্যান হতো। আশ্চর্য পৃথিবী! মডারেটর যদি এই গালিবাজকে সতর্কও করত তাহলেও দুঃখ থাকতনা। সে উল্টো কমেন্টকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দেয়।
২৬| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: মাশাআল্লাহ! খুব উত্তম জবাব! এমন লেখা আরও চাই আপনার কাছ থেকে। আল্লাহ আপনার হাতকে আরও শক্তিশালী করুন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ আপনাকেও কবুল করুন।
২৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৫
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনাকে স্যালুট। যার ধর্ম তার কাছে শ্রেষ্ঠ। প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মানুষের এহেন অবমাননাকর বা কুরুচিপূর্ণ কথায় আহত হওয়াটা স্বাভাবিক। আমি নিজে ধর্ম সম্পর্কে কম বুঝি। কিন্তু কেউ অবমাননা করলে গায়ে লাগে। খুব ছোটো থেকে যে কারনে সলমান রুশদিকে অপছন্দ করে আসছি । ইন্ধন দেওয়ার জন্য কিছু মানুষ চিরকাল থাকবে। এজন্য আমাদেরকে ন্যায়সঙ্গত ভাবে প্রতিবাদ করতে হবে। আপনার পোস্টটিকে একারনে পরিপূর্ণ বলে মনে হয়েছে। মডুদের কাছে আবেদন ব্লগের সুস্থ পরিবেশ বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে।
যেহেতু আপনি শ্রদ্ধেয় ফরিদভায়ের প্রসঙ্গ টানলেন। সত্যিই ওনার মত ঠান্ডা মাথার বিচক্ষণ মানুষ ব্লগে খুব কম আছে। কিন্তু কোনও একটি দুঃখজনক ঘটনায় মাননীয় মডুরা ওনাকে জেনারেল করে দিয়েছেন। ব্যক্তিগত ভাবে আমি ওনার সনেটের একজন অনুরাগী
।ওনার জন্য আমিও বিষাদে আছি।
শুভেচ্ছা নিয়েন।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন এই কামনা।
২৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:০৭
মাহিরাহি বলেছেন:
ইসলামকে ডিফেন্ড করার নমুনা
২০০৯ সালে আমার পোস্টে করা এর মন্তব্য
http://www.somewhereinblog.net/blog/mahirahiblog/28851229
২৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১১
মাহিরাহি বলেছেন:
৩০| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:১২
মাহিরাহি বলেছেন: দু:খিত খুব বেশি মন্তব্যের জন্য, ছবি ভাল আসছে না।
৩০. ৩০ শে এপ্রিল, ২০০৯ রাত ১:৩৫
০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আস্তিক নাস্তি বালছাল!
অতকিছু বুঝি না।আ মি বুঝি মাদ্রাসার সকল পুলাপান যখন দেখে যৌবন নস্ট কইরা এমুন বিদ্যা শিখলো যেইটার জন্য তাগো হুজুর ঠিকা শুরু কইরা তাগো পর্যন্ত সবার কাছে ভিক্ষা চাইতে হয় নামাজের হাদিয়া নিয়া ক্যাচাল করতে হয়, তখন জঙ্গী হওন ছাড়া উপায় থাকে না। নিজের নিজে পালন না কইরা মাইনষের দুষ খুজে বইলাই দুনিয়া তে মুসল মানরা হইছে সবচেয়ে বড় আকাইম্মা আর সন্ত্রাসী গোষ্ঠী যারা নিজের ভাইয়ের রক্ত নিজেরাই ঝরায়। দুনিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশী সন্ত্রাসী দেশ মনে হয় পাকিস্তান। খোদায় বাচাইছে, এহেন হারামীদের হাত থেকে আমাদের কে ছিন্ন করে!
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: বুঝা শেষ। তখন ডাব আছিলো। এখন পাকিয়া ঝুনা নারিকেল হইছে। ধন্যবাদ তার এ বিষয়টি উম্মোচন করার জন্য। এ লোকের জন্য মিথ্যাচার ডালভাত।
পুনরায় আসার জন্য ধন্যবাদ।
৩১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৯
পারেছ বিশ্বাস২২২২৭৪ বলেছেন: কার কথা বিশ্বাস করব ধর্মকারী ব্লগে লেখা পড়লেতো অন্য চিন্তা ভাবনা মাথায় আসে উম্মে হানীর কথা মনে হয় মেরাজের কথা মনে হয়।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: এই পোস্ট সংশ্লিষ্ট কোন প্রশ্ন থাকলে করুন।
আর ধর্মকারী ব্লগের লেখা পড়তে যাওয়াটা মানসিক অসুস্থতার পরিচয় বহন করে। বিদ্যা অর্জনের অনেক অনেক জায়গা থাকতে টয়লেটে যেয়ে বিদ্যা অর্জনের চিন্তা করা বোকামী।
৩২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৩৬
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: অনেক দিন ধরে নিয়মিত ব্লগে আসিনা। আসলেও সামান্য ঢু মেরে চলে যাই। আপনার পোষ্ট পড়ে মনে হচ্ছে হেতায় চিক্কুর বাক্কুর দিয়া অনেকের শান্তিকামী মনে বিষবাষ্প ঢুকিয়ে দিছে।
পরিস্কার ভাষায় বলতে চাই, এই সমস্ত ছোট খাটো নাস্তিক মোকাবেলায় "সত্যের ছায়া" একাই যথেষ্ট। আপনাকে মেহনতের জন্য ধন্যবাদ।।
এখন থেকে ব্লগে নিয়মিত হবো।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি ব্লগে নিয়মিত হলে ভালোই হয়।
৩৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:০৫
এ আর ১৫ বলেছেন: বাবু এখন কেন কাবু ??? নিজেদের খাদে নিজেরা যখন পড়েছেন এখন ঠেলা সামলান !!
শুনুন মশাই কোরানের উপর যখন হাদিস , মিসকাত শরিফ ইত্যাদিকে গুরুত্ব দিবেন তখন ঐ সমস্ত গ্রন্থ এক সময়ে বুমেরাং হয়ে গায়ে এসে পড়বে , ঠিক যেমনটি উদাসী স্বপ্নের মত ব্লগার করেছে । একটা পয়েন্ট আপনাদের সাথে উদাসী স্বপ্নের মিল সেটা হোল ইসলাম ধর্মের মূল ভিত্তি হোল হাদিস মিসকাত শরিফ এবং কোরানের গুরুত্ব ওগুলোর পড়ে ( নাউযুবিল্লাহ ) ।
তার মানি আপনারা হোলেন আল্লাহ মানি , কোরান মানিনা কিন্তু হাদিস মানি নীতিতে বিশ্বাষী এবং উদাসী স্বপ্ন হোল ইসলাম মানি হাদিস ।
উদাহরন ---
বাল্য বিবাহ প্রসংগে উদাসী স্বপ্ন দাবি করেন রসুল (সা: ) ৬ বৎসর বয়সি বিবি আয়েশা ( রা: ) কে বিবাহ করেছিলেন এবং এর পক্ষে বিবি আয়েশা (রা: ) বর্ণীত হাদিস ব্যবহার করেছেন , এর উত্তরে আমি দাবি করেছি বিবাহের সময়ে বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স ১৪ এর উপরে ছিল এবং এর পক্ষে প্রমাণ হিসাবে অনন্ত ৮ সূত্র এবং কোরানের আয়াত রেফারেন্স করেছি , তবুও তিনি সেটা মানতে নারাজ ।
ঠিক একই ভাবে সনেট কবি বিশ্বাষ করেন বিবি আয়েশা (রা : ) বিয়ের বয়স ছিল ৬ । এই বিয়ের বয়সের ব্যপারে সনেট কবি এবং উদাসী বাবাজী একমত অতচ অন্তত ৮ সুত্র বলে বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স ১৪ উপরে ছিল ।
এই বিষয় নিয়ে আমাড় সাথে উদাসী স্বপ্নের তর্ক হয়েছিল , কৈ সেখানে তো তিনি কোন খারাপ মন্তব্য করেন নি কারন তার দাবিকে আমি তাৎখনিক ভাবে নাকচ করেছি বলেছি নবী জী (সা: ) কোন বাল্য বিবাহ করেন নি সুতরাং বাল্য বিবাহ ইসলাম সম্মত নহে । এই বিষয়ে সনেট কবি মেনে নিলেন , বিবি আয়েশা (রা: ) বয়স ৬ ছিল এবং এর পক্ষে উনি ওনার মত করে ইনিয়ে বিনিয়ে সেটাকে জাস্টিফাই করার চেস্টা করলেন এবং সাথে সাথে উদাসী স্বপ্নের গালাগালির শিকার হলেন ।
তাহোলে এর জন্য দায়ি কে ? ৬ বৎসর বয়সে বিয়ে হয়েছিল এই হাদিসটি নাকি উদাসী স্বপ্ন ? যদি উদাসী স্বপ্নকে ব্যান করা হয় বা আপনারা ঘাতক পাঠিয়ে তাকে হ্ত্যা করেন , তাহোলে কি সমস্যার সমাধান হবে । যত দিন ঐ হাদিসটি লালন করবেন তত দিন নতুন নতুন উদাসী স্বপ্নের পয়দা হবে ।
কোরান থেকে হাদিসকে বেশি গুরুত্ব দিলে সেটা যে এক দিন বুমেরাং হয়ে আসে সেটার প্রমাণ তো আবার পেলেন ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২০
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনি আসলেন আবার ঘর পোড়ার মধ্যে আলু পোড়া খেতে।
আপনার মন্তব্য পোস্টের বিষয়বস্তুর সাথে প্রাসঙ্গিক নয়। তবুও সংক্ষেপে উত্তর দিচ্ছি-
১। আমরা কোরআনের ওপর হাদীসের প্রাধান্য দেই; অথবা কোরআন মানি না কিন্তু হাদীস মানি নীতিতে বিশ্বাসী, এটা স্রেফ আপনার অপবাদ। এর বেশি কিছু বলার নেই।
২। আমরা কাবু হলাম কই? এই গালিবাজের সীমাহীন মিথ্যাচারের জবাব দিলাম। আমিতো অপেক্ষা করছি যে সে মোকাবেলা করতে আসুক। উল্টো সেই তো লুকিয়ে পোস্ট দেখে চলে যাচ্ছে, ব্যস্ততার বাহানা দেখাচ্ছে। জবাব দিতে আসছে না।
৩। উদাসী স্বপ্নদের সাথে আমদের মিল খুঁজে লাভ নেই। নাস্তিকদের সাথে আপনাদেরই বরং মিল বেশি। এজন্য আমি অনেক আগে থেকে বলি, কুরআনিস্টরা জাতে নাস্তিক, তালে কুরআন অনলি। আমার একেবারে পরিচিতের মধ্যে এক কুরআনিস্টকে চিনি যে আখিরাতেই বিশ্বাস করেনা। কুরআনে নাকি আখেরাতের কথা নাই। চাইলে ওই লোকের নাম ধাম মোবাইল নম্বর সব দিয়ে দিতে পারি। আপনাদের পালের আরেক গুরু হানিফঢাকা মক্কাকে অস্বীকার করে আসলে ইসলামের চতুর্থ ভিত্তি হজ্জকে অস্বীকারের চেষ্টা চালিয়েছিল। এখন কেউ একজন এসে যদি বলে, কুরআনে রমজানে রোযা রাখতে বলা হইছে। কিন্তু বর্তমানে প্রচলিত রমজান আসলে পারসিয়ানদের মাধ্যমে হিজরি ক্যালেন্ডারে পরিবর্তনের মাধ্যমে চালু হয়েছে। তার একথা কুরআন দিয়ে খণ্ডনের কোন সুযোগ নেই। অতএব রোযাও শেষ। আপনি নিজেও মুশরিকরা জান্নাতে যাবে এই থিওরির প্রচারক।
সুতরাং আমাদের ইসলাম আর আপনাদের ইসলাম আলাদা। আপনাদের ইসলামের চেয়ে নাস্তিকতা বরং ভালো। কারণ ওতে মোনাফেকি নেই। কথা শেষ।
৪। আপনাদের মতবাদ অনুসরণ করলেই যদি সব কন্ট্রাডিকশন থেকে বের হয়ে এসে অকাট্য জবাবের অধিকারী হওয়া যেত, তাহলে আপনাদের গুরু হানিফঢাকা আমার মত ভঙ্গুর হাদীসে বিশ্বাসী একজন নগন্য মুসলিমের সামনে টিকতে না পেরে ব্লগ থেকে পালিয়ে গেল কেন?
৩৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
এ আর ১৫ বলেছেন: এখানে এভো সাহেব টারজান০০০০৭ এর প্রসংগ এনেছেন এবং তার উত্তরে তিনি বলেছেন --
@এভো ! আমি ২০৫৮ টি মন্তব্য করিয়াছি ! খুঁজিয়া দেখুনতো , ধর্ম , ধর্মীয় ব্যাক্তিত্ব ও ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অবমাননাকারী ব্যাতিত আমি কাহাকেও আক্রমণ করিয়াছি কিনা ?
আমি কোন দিন, কোন ধর্মকে অবমাননা করিনি এবং আল্লাহ নবী রসুলের (সা: ) পক্ষে বলেছি এবং জংগিবাদী ইসলামের বিপক্ষে বলেছি । তিনি আমার ব্লগে এবং অন্য ব্লগে আমাকে গালাগালি করেছেন । নতুন , আনোয়ার হোসেন খুবই মার্জিত ব্লগার তাদের লেখা অনেক সময় জংগিবাদের বিরুদ্ধে যায় , তার গালাগালি থেকে তারা রেহাই পান নি । জংগিবাদ , তালেবানি মতবাদ , জামাতী মতবাদের বিরুদ্ধে কিছু লিখলেই তিনি তাকে নাস্তিক বানিয়ে ফেলেন এবং অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করেন ।
আমি কাট মোল্লাবাদের বিরুদ্ধে কথা বলেছি কিন্তু কোন দিন নবী রসুল (সা: ) এবং আল্লাহ বিরুধী কোন কথা বলিনি কিন্তু ওনার খিস্তি কেউরের হাত থেকে রেহাই পাই নি ।
আমার প্রশ্ন এখানে যদি উদাসী স্বপ্নেকে ব্যান করা হয় তাহোলে টারজন০০০০৭ কে কেন নহে ?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
আশাবাদী অধম বলেছেন: এভো কি আপনারই মাল্টি? ভাষাগত বেশ মিল দেখে জাস্ট জানতে চাচ্ছি।
টারজানের বিষয়ে আপনি যদি কিছু স্ক্রিনশট তুলে পৃথক পোস্ট দেন তাহলে খুশি হব।
ধন্যবাদ।
৩৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:১৯
কাউয়ার জাত বলেছেন:
লেখক কি আশা করছেন যে উদাসী স্বপ্ন আপনার পোস্টে এসে পাল্টা বক্তব্য পেশ করবে অথবা ভুল স্বীকার করবে? আপনার আশার গুড়ে বালি। আপনার এই পোস্ট প্রকাশিত হওয়ার পর থেকেই উনি ভীষণ রকম ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
আপাতত ওনার এমুখো হওয়ার সম্ভাবনা কম। নতুন করে ফেসবুক আইডি খুলে ল্যাদানোর চিন্তা-ভাবনা করে থাকতে পারেন! অন্যান্য সুশীল, কুশীল, প্রগতিশীলরাও দেখছি ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন!
চিন্তার বিষয়।
৩৬| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪
আশাবাদী অধম বলেছেন:
কাউয়ার জাত,
অসত্যের দাপট ক্ষণস্থায়ী। কিন্তু সত্যের দাপট চিরস্থায়ী।
কত চ্যালেঞ্জ, কত বাহাদুরি! সূর্য উল্টিয়ে ফেলে। আর এখন লুকিয়ে লুকিয়ে পোস্ট পড়ে যায়। জবাব দিতে আর আসেনা।
নেন আমিও একখান স্ক্রিনশট দিলাম
ধন্যবাদ।
৩৭| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪২
আবু ছােলহ বলেছেন:
উদাসীকে (তার লেখাজোখার মাধ্যমে) চিনি বহু দিন। তিনি সীমা লঙ্ঘন করে চলেছেন তাও দেখেছি বহু দিন ধরে। অব্যহতভাবে এই ব্লগে ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর কারনে, কর্তৃপক্ষ তাকে থামিয়ে দিবেন, এমনটা ভেবেছিলাম আরও আগে। মূলত: তার মত অতি বেশি বোঝা কিছু লোকের ইসলাম ধর্মের প্রতি অসম্ভব রকমের উগ্র বিদ্বেষ এই ব্লগে আসার আগ্রহকে পর্যন্ত দমিয়ে দিত।
অর্থের লোভ, খ্যাতির লোভ ইত্যাদি কারনে কিছু লোক হয়তো ইসলাম ধর্মের পেছনে লেগে যায়।
এত দিনে একটি ভাল কাজ করেছেন। অন্তর থেকে শুভকামনা জানাচ্ছি।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
অটঃ
"এত দিনে একটি ভাল কাজ করেছেন।"
এর আগে কি খারাপ কাজ করতাম?
৩৮| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৪
সাাজ্জাাদ বলেছেন: নির্দিষ্টভাবে উনাকে নিয়ে এরকম একটি পোস্টের খুব দরকার ছিল।
জনপ্রিয়তা পাওয়ার সবচেয়ে সহজ ও শর্টকাট রাস্তা হল ইসলাম বিদ্বেষ।
জবাব দেয়ার দায়িত্ব আমাদের নইত এদের উপেক্ষা করাই শ্রেয়।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০
আশাবাদী অধম বলেছেন: সাজ্জাদ, আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার লেখাগুলো আমি পড়ি এবং ভালো লাগে। যদিও ব্লগে লগইন করা হয় কালেভদ্রে।
৩৯| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
আবু ছােলহ বলেছেন:
দুঃখিত! বলা উচিত ছিল, এত দিনে অাপনি একটি ভাল কাজ করতে পেরেছেন, যা অামরা পারিনি। অার এরকম ভাল কাজ যিনি এখন করে দেখালেন, তিনি অাগে-পরেও ভাল কাজেরই যে কাজী, সে কথা অালাদা করে বলার সম্ভবতঃ অপেক্ষা রাখে না।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আসলে আমি নামেও অধম কাজেও অধম। আপনার সাথে সামান্য রসিকতা করলাম এই আর কি। ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা যদি কোন আল্লাহর বান্দাহর উপকারে আসে তবেই আমি খুশি। পুনরায় মন্তব্যে আসায় শুকরিয়া। আল্লাহ সবাইকে কবুল করুন।
৪০| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭
রাকু হাসান বলেছেন: উনার পোস্টা পড়ে আমি একটি ঘুরের মধ্যে ছিলাম । আপনার দেখানো ,তথ্য প্রমাণ অসাধারণ । আমার যতটুক বুঝতে পারি ,আক্রমণ ছিল এবং ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত । অথচ........দুঃখজনক । শুভকামনা এমন একটা লেখার অপেক্ষায় ছিলাম ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: কিছু সহজ সরল আল্লাহর বান্দাহ দ্বিধায় পড়ে যেতে পারেন সে আশঙ্কা থেকেই এটা লিখতে শুরু করি। আপনার মন্তব্য ভালো লাগলো। আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন।
৪১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৮
আবু ছােলহ বলেছেন:
এই পোস্টে অাল্লাহ ও অাখিরাতে বিশ্বাসী অারও অনেকের মূল্যবান মতামত অাশা করেছিলাম।
জানি না, বন্ধুত্ব নষ্ট হওয়ার ভয়েই এই নিরবতা কি না। কিন্তু প্রকৃত বন্ধুত্বের অাশা কার প্রতি থাকা উচিত? অাল্লাহ ও রাসূল বিদ্বেষীদের সাথে? না কি অাল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সাথে?
অাল্লাহ পাক সকলের কল্যান করুন। যাকে নিয়ে এই পোস্ট সেই উদাসী স্বপ্নেরও।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: ব্লগে অনিয়মিত হওয়াও সম্ভবত একটি কারণ। দুর্বলতাও বটে। তবে মতামতের চেয়েও সবাই মনযোগ দিয়ে পড়ুক এটাই আমার আন্তরিক চাওয়া। আল্লাহ সত্যকে আলাদা একটা শক্তি দিয়েছেন। সত্যের একটা কাঠির সামনেও মিথ্যার বিশাল স্তম্ভ লুটপুটি খায়। আল্লাহ ভালো রাখুন।
৪২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
এ আর ১৫ বলেছেন: আপনার ভাষার সাথে নৈশ প্রহরি , নরাধম , মহসিন৩১ সহ বেশ কয়েক জনের ভাষার মিল আছে -- এনারা কি আপনার মাল্টি নিক ? আমার চেহারার সাথে যদি আপনার চেহারা মিলে যায় তাহোলে আমরা দুজনে ই এক ব্যক্তি ।
উদাসী স্বপ্ন কখনো নিজ মুল আর্টিকেলে অকথ্য ভাষায় কাউকে গালাগালি করে না এবং যথেষ্ঠ রেফারেন্স দিয়ে শক্তিশালি লেখা পেশ করে, তবে তার সমস্যা মন্তব্য করার সময় তিনি গালাগালি করে বসেন টারজন ০০০০৭ এর মত, যেটা এভো সাহেব হাইলাইট করেছেন এবং আমি একমত এভো সাহেবের সাথে ।
একটা জিনিস ভুল করেছেন আপনি , আমি কোরান অনলি গ্রুপের নই -- আল্লাহ মানি কোরান মানি এবং কোরান সম্মত হাদিস মানি গ্রুপের মানুষ , আপনার মত আল্লাহ মানি কোরান মানি না কিন্তু হাদিস মানি গ্রুপের সদস্য নহি ।
সুরা হিজরের ৯৫ আয়াতে বলা হয়েছে --- আল্লাহ নিজে বিদ্রুপকারিকে শাস্তি দিবেন এবং সুরা মোজাম্মেলের এর আয়াত ১০ এবং সুরা নিসার আয়াত ১৪০ -- স্পষ্ঠ নির্দেশ আছে বিদ্রুপকারিকে এড়িয়ে চলার জন্য । আপনি এবং আপনারা সবাই মিলে এই সব কোরানের উপদেশ অমান্য করে একজন বিদ্রুপ কারিকে হাইলাইট করছেন , তাকে এড়িয়ে গেলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যেত এবং ঐ লোক তার উৎসাহ হারিয়ে ফেলতো । তার মানি আপনারা কোরান মানেন নি মেনেছেন হাদিস ।
হানিফ ঢাকার সাথে আপনার কোন দিন কি হয়েছে সেটা নিয়ে আপনার মাটিতে পা পড়ে না কিন্তু আপনার মত লোকেরা যখন দাবি করে -- মুর্তি পুজা করা হারাম , সেই কারনে রাস্তার পাশে ভাস্কর্য থাকলে পুজা না করা হোলেও সেটা হবে হারাম ও শেরেকি করা ---
এর উত্তরে যখন বলা হয় .. তাই নাকি সুর্য পুজা করা যদি হারাম হয় তাহোলে দিনের বেলা সুর্যালোকে আসলে শেরেকি করা হবে সুর্যকে পুজা না করা হলেও , গরু পুজা যেহেতু হারাম তাই গরু পোষা, মাংস খাওয়া দুধ খাওয়া হারাম ও শেরেকি--- তখন তো আপনার মত কাটমোল্লা গুলো ঠুলি এটে থাকে এবং টারজন০০০০৭কে পাঠান গালাগালি করার জন্য ।
আমি উদাসী স্বপ্নদের চেয়ে আপনাদের ভ্রান্ত দলিল গুলোকে গালাগালি খাওয়ার জন্য দায়ি করি , যত দিন ঐ সমস্ত দলিল লালন করবেন তত দিন উদাসী স্বপ্ন অভিজিৎ রায়রা জন্ম নিবে ।
আপনার মত মানুষ সনেট কবিদের মত মানুষকে রেফারেন্স দিয়ে প্রমাণ দেওয়ার পর ও বিশ্বাষ করেন বিবি আয়েশা (রা: ) বিয়ের সময় বয়স ছিল ৬ অতচ কয়েক শত বৎসর আগে প্রমাণ হয়েছিল তার বয়স ১৪ উপরে ছিল বিয়ের সময় । তাহোলে গালাগালি করা জন্য কে দায়ি আপনাদের ভ্রান্ত দলিল ? নাকি উদাসীরা ???
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: শিয়া একটা মতবাদ, সুন্নী একটা মতবাদ, মুতাযিলা একটা মতবাদ অনুরূপভাবে কুরআন অনলিও একটা মতবাদ। এদের প্রত্যেকটির মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন উপদল আছে। যেমন শিয়া ইসমাইলি, শিয়া যায়দী। কুরআন অনলিদের মধ্যেও কেউ সামগ্রিক ভাবে হাদীস অস্বীকার করে। আবার কেউ স্বার্থের পক্ষে গেলে হাদীস মানে। বলে, হাদীস কুরআন সম্মত হলে মানি। আমাদের দৃষ্টিতে এরা সবই কুরআন অনলি।
এ কারণে আমি যে আপনাকে কুরআন অনলি বলছি। বুঝে শুনেই বলছি। ভুল করছি না। আর আপনি যেহেতু অস্বীকার করছেন; তাই আপনাকে চ্যালেঞ্জ করলাম আপনি যে গ্রুপ বা মতবাদের হওয়ার দাবী করছেন এটা কোন মতবাদই না। এবং এটা একটা মতবাদ হওয়ার যোগ্যতাও রাখেনা।
এই মুহূর্তে আপনার করণীয় হচ্ছে আপনি যে নিজেকে "আল্লাহ মানি কোরান মানি এবং কোরান সম্মত হাদিস মানি" গ্রুপের মানুষ দাবী করলেন; এই গ্রুপের ডিটেইলস তথ্য পাওয়া যাবে এমন কোন নির্ভরযোগ্য সাইটের লিংক দিবেন। এমনকি wikipedia হলেও আপত্তি নেই। যাতে নিম্নোক্ত তথ্যগুলো অবশ্যই রেফারেন্সসহ থাকবে-
১। এই মতবাদ কবে, কোথায় প্রতিষ্ঠিত হলো?
২। এই গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা কে?
৩। বিখ্যাত মুসলিম স্কলারদের মধ্যে কারা কারা এই মতবাদে বিশ্বাসী ছিলেন।
৪। সারা বিশ্বে বর্তমানে এই গ্রুপের অনুসারী কতজন আছে?
৫। এই মতবাদের মৌলিক বিশ্বাস ও নীতি কি কি?
৬। এই মতবাদের মৌলিক বই কোনগুলো?
৭। হাদীস গ্রহণ ও বর্জনের মূল নীতিমালা কি কি?
এর পরে আপনার সাথে পরবর্তী আলাপ হবে।
এর বাইরে অন্য কোন কমেন্ট করলে বিরক্তিকর চিহ্নিত করে কমেন্ট মুছে দেয়া হবে। ভালো থাকুন।
৪৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০১
এ আর ১৫ বলেছেন: আহারে আশাবাদি অধম !!!!
কমেন্ট মুছে দিয়ে নিজের দৈনতা প্রকাশ করলেন । আপানরা যেইকা উদাসীরাও হেইক্কা !!! আপনাদের বিশ্বাষের ভ্রান্তির কারনে মুসলমানদের গালাগালি খেতে হয় ।
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২২
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমার এই পোস্ট নির্দিষ্ট একটা বিষয়বস্তুর ওপর। আমি পোস্টের শেষে অনুরোধ করেছি শুধু আলোচ্য বিষয়ের ওপর কমেন্ট করতে।
আপনি তা করেন নি। যে কমেন্ট করেছেন তাতে আমাদেরকে কুরআন না মানার অপবাদ দিয়েছেন। তারপরেও আমি জবাব দিয়েছি। পরবর্তী কমেন্টেও একই অপবাদ দিলেন। নিজেকেও কুরআন অনলির বাইরে একটা গ্রুপের দাবী করলেন।
এখন আমার পাল্টা চ্যালেঞ্জ চলছে আপনার প্রতি যে, আপনার দাবীকৃত গ্রুপের ডিটেইলস তথ্য পাওয়া যাবে এমন ওয়েব লিংক দিবেন। এরপরে আপনার সাথে অন্য আলাপ হবে। উত্তরে আপনি এরকম কিছু দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। বললেন যে আমি নাকি ত্যানা প্যাচাচ্ছি। অথচ প্রশ্নগুলোর বিস্তারিত উত্তর আপনাকে দিতে বলিনি। লিংক চেয়েছি।
এটা আমার চ্যালেঞ্জ। অতএব এটা পূরণ করুন। অথবা স্বীকার করুন যে এরকম কোন গ্রুপের অস্তিত্ব এখনো স্বীকৃত নয়। এরপরে আপনার যতকথা আছে বলুন। অন্যথায় আমি কমেন্ট মুছে দেব এবং এটা আগে থেকেই বলা। দুঃখিত। আমি টু দ্যা পয়েন্ট আলোচনা করতে পছন্দ করি। এর আগে পারেছ বিশ্বাস২২২২৭৪ এর অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নেরও আমি উত্তর দেইনি।
৪৪| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
এ আর ১৫ বলেছেন: আমি আপনারে যথাযত উত্তর দিয়েছি এবং আল্লাহ মানি কোরান মানি না কিন্তু হাদিস মানি গ্রুপ কি জিনিস সেটা আপনাকে উদাহরন দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছি এবং এ ও বলেছি এই গ্রুপের নাম নতুন রাখা হয়েছে জনৈক ব্লগার কর্তৃক । এই গ্রুপের ঠিকুজি সন্ধান করা কি এই পোষ্টের বিষয় বস্তু ? যদি এটা বিষয় বস্তু না হয় তাহোলে এত ত্যানা পেচানো প্রশ্ন করেছেন কেন ?
আমার এই পোস্ট নির্দিষ্ট একটা বিষয়বস্তুর ওপর। আমি পোস্টের শেষে অনুরোধ করেছি শুধু আলোচ্য বিষয়ের ওপর কমেন্ট করতে।
আলোচ্য বিষয়ে সব চেয়ে বেশি হাইলাইট করে উত্তর দেওয়া হয়েছে বিদ্রুপকারির বিষয়ে । উদাসী স্বপ্ন যদি বিদ্রুপ করে থাকে তাহোলে কোরানের আলোকে কিভাবে সেটাকে মোকাবেলা করতে হয় সেটা হাইলাইট করেছি, আমার কমেন্টের ৯৫% সময়ে । আল্লাহ মানি কোরান মানিনা কিন্তু হাদিস মানি এই প্রসংগ এসেছে পার্স বিষয় হিসাবে ।
কি কারনে এবং কোন সব দলিলকে ভিত্তি করে বিদ্রুপকারিরা বিদ্রুপ করে থাকে সেটা উল্লেখ করা হয়েছে কিন্তু আপনি তার যথাযত জবাব না দিয়ে ডিলিট করেছেন । আপনি উদাসীকে একিউজ করেছেন বিদ্রুপ করার জন্য , তাহোলে কি , কি কারনে এবং কাকে ভিত্তি করে বিদ্রুপকারিরা আক্রমণ করে সে বিষয়টা অটোমেটিকাললি চলে আসে না ?
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: ফালতু প্যাচাল বন্ধ করুন। বারবার বলছেন, আমার এই পোস্ট কুরআন বিরোধী। এটা লিখে আমি আসলে কুরআনকে অমান্য করছি। এত বড় কুরআন বিশেষজ্ঞ কবে হলেন? আপনার অপব্যাখ্যা মেনে নিলেও আমি আমার এ পোস্টে কি ঐ গালিবাজকে মারতে ধরতে বলেছি? না মিথ্যাচারের জবাব দিয়েছি?
পারলে ওপরে রাকু হাসানের মন্তব্য দেখুন। মূলত মুসলিমরা যাতে এসব মিথ্যাচারের দ্বারা প্রভাবিত না হয় এবং সংশয়ে না পড়ে যায় সেজন্য এই পোস্ট দেয়া। এখানে আমরা ওনার বিদ্রূপের বিচার করতে বসিনি। বিদ্রূপের বিচারও চাইনি। ব্লগের নীতিমালা একটি ভিন্ন আইন। এই আইন ভাঙলে তার জন্য ব্লগ কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নীতে পারে।
৪৫| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৫
আবু ছােলহ বলেছেন:
জাস্ট ইগনোর হিম। হি ইজ অনলি ফর মিনিংলেস ক্যাচাল।
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:০২
আশাবাদী অধম বলেছেন: উদাসী স্বপ্নই ওনারে পাগল আখ্যা দিয়েছিলো।
৪৬| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯
এ আর ১৫ বলেছেন: আহারে অধম আহারে !!! শেষ পর্যন্ত ডিলিট করে বুঝি নিজেরে রক্ষা করবি !!! আহারে অধম আহারে !!
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২
আশাবাদী অধম বলেছেন: সুস্থ হোন এই কামনা করি।
৪৭| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৮
সনেট কবি বলেছেন: এবার বুঝলাম। এরা প্রচন্ড শুকরপ্রেমী, ইসলাম শুকর বিরোধী। এজন্য এরা প্রচন্ড ইসলাম বিরোধী । (৩৭ নং কমেন্ট ভুল হওয়ায় মুছে দিন।)
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩১
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৪৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সামু বিনোদনের জন্য এইসব (উদাসী স্বপ্ন) নিকধারী প্যাঁচালবাজদের বিরুদ্ধে একশন নেয় না। বলা যায়, এরা (আরো দুএকজন আছে) পালিত অপদার্থ।
এঁদের গণহারে ইগনোর করা উচিত। পাগল-ছাগলদের মতো এদের প্যাক প্যাঁক ও অর্থহীন।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান আপনার পাঠ ও মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। সেই গালিবাজ তো এখন ব্লগেই আসছে না।
৪৯| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩৩
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: ইসলামবিদ্বেষীদের অস্ত্র হল গালিগালাজ। দেখুন না ভাই, একমাস হলো ব্লগিং শুরু করেছি। কিন্তু আমার কুরবানী বিষয়ক পোস্টে কিভাবে আমাকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে। আসলে তারা চায় কেউ ইসলাম নিয়ে কথাই না বলুক।
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫১
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। এই উগ্র নাস্তিকটার গালাগালিতে আমার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিলো। আশাকরি আল্লাহ আমাকে সফল করেছেন। আমার এই পোস্টের পরে সে ব্যস্ততার অজুহাত দেখিয়ে ব্লগ ছেড়ে উধাও হয়েছে।
আপনার কুরবানী বিষয়ক পোস্ট আমি এখনই পড়ে দেখার ইচ্ছা করছি।
জাযাকাল্লাহ।
৫০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২
প্রামানিক বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ
০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য শুকরিয়া। জাযাকাল্লাহ।
৫১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: আল্লাহু সবাইকে সঠিক বুঝ দান করুন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৩
আশাবাদী অধম বলেছেন: আমীন। ব্লগে আসার জন্য ধন্যবাদ।
৫২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
hayet777 বলেছেন: spechless ভাইয়া...ওই বদমাশ লোকটার নৈতিক,পারিবারিক এবং প্রাতিষঠানিক শিক্ষাগত যোগ্যতা অসমপূর্ন মনে হচেছ।আন্নধা, মূর্খ এবং অবশ্যই অহংকারে বুদ হয়ে থাকা এক অগ্রহনযোগ্য লোক, যে যানে না তার জানার লিমিট টা কোথায়...scoundrel একটা।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১১
আশাবাদী অধম বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম। পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ব্লগে আপনার পদচারণা সুন্দর হোক এই কামনা।
৫৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইচু, খিচ মাইরা গেলেন দেখি! কেমনে কি!
০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৬
আশাবাদী অধম বলেছেন: ছুঁচো মেরে হাত গন্ধ করার চেয়ে খিচ মাইরা যাওয়াই কি ভালা না? কি বলেন?
৫৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৭
ফেইরি টেলার বলেছেন: মুহাম্মদ (স ) বিদ্বেষপূর্ণ কথা বলা কিংবা যেকোন অনর্থক কাজ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন । আবার যারা বিদ্বেষপূর্ণ কথা বলে তাদেরকে একটু কম গুরুত্ব দেবার পরামর্শ দিয়েছেন ।
০৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:৪৯
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৫| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৪
ফেইরি টেলার বলেছেন: " তাদেরকে একটু কম গুরুত্ব দেবার " বলতে তাদের সেই নির্দিষ্ট আলোচনাকে, ব্যক্তিকে না ।
০২ রা মে, ২০১৯ রাত ৯:৫৮
আশাবাদী অধম বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৬| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ১১:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
কেমন আছেন? দীর্ঘ দিন আপনার অনুপস্থিতি...। ব্লগে এলে দয়া করে যদি যোগাযোগ করেন। আগাম কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা জানবেন। আল্লাহ পাক আপনাকে এবং আপনার পরিবারবর্গকে ভালো রাখুন।
০২ রা মে, ২০১৯ রাত ১০:০০
আশাবাদী অধম বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ ভালো। স্মরণে রাখার জন্য ধন্যবাদ।
৫৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ধিক্কার জানাই সেই উদাসীকে।
©somewhere in net ltd.
১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
সনেট কবি বলেছেন: খুব চমৎকার লিখেছেন। আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন।
আল-ওয়াহহাব