![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মতিউর রহমান !!
উনাকে চিনছেন তো ? ছোটবেলায় বীরশ্রেষ্ঠদের নামের তালিকা মুখস্থ করেছিলাম না??? সেখানে উনার নামটা আছে ! তেমন কিছু করেন নাই ! শুধু জীবনটা দিয়ে দেশের পতাকাটা নিয়ে এসেছিলেন ! সে আর এমন কাজ কি তাই না !!? পতাকাটা একটু ব্রাজিল , আর্জেন্টিনার পতাকার মত হলেও চলত !! এই লাল সবুজের নিরামিশ পতাকাটা আমাদের হাতে কি মানায়? ! এই নিরামিশ পতাকাটির জন্যই তার সস্তা জীবনটা দিয়েছিলেন ! কি আজিব কথা !! পাগলই বৈকি !!
মুক্তিযুদ্ধে যাওয়ার সময় তার স্ত্রীকে একটা চিঠি লিখেছিলেন পাগলটা । সেখানেও যত্ত সব পাগলামী কথা বার্তা !
সময় হলে চিঠিটা পড়বেন !
পড়া শেষ হলে বলবেন !
একসাথে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনার পতাকা লাগাবো বাড়ির ছাদে..... ! তারা অামার দেশের নাম নামটা পর্যন্ত না শুনুক! আমরা তো জানি !! কি বলেন?
প্রিয়তমা মিলি,
একটা চুম্বন তোমার পাওনা রয়ে গেলো...সকালে প্যারেডে যাবার আগে তোমাকে চুমু খেয়ে বের না হলে আমার দিন ভালো যায় না। আজ তোমাকে চুমু খাওয়া হয় নি। আজকের দিনটা কেমন যাবে জানি না... এই চিঠি যখন তুমি পড়ছো, আমি তখন তোমাদের কাছ থেকে অনেক দূরে। ঠিক কতোটা দূরে আমি জানি না।
মিলি, তোমার কি আমাদের বাসর রাতের কথা মনে আছে? কিছুই বুঝে উঠার আগে বিয়েটা হয়ে গেলো। বাসর রাতে তুমি ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে যখন কাঁদছিলে, আমি তখন তোমার হাতে একটা কাঠের বাক্স ধরিয়ে দিলাম। তুমি বাক্সটা খুললে... সাথে সাথে বাক্স থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে জোনাকী বের হয়ে সারা ঘরময় ছড়িয়ে গেলো। মনে হচ্ছিলো আমাদের ঘরটা একটা আকাশ... আর জোনাকীরা তারার ফুল ফুটিয়েছে! কান্না থামিয়ে তুমি অবাক হয়ে আমাকে জিজ্ঞেস করলে, "আপনি এতো পাগল কেনো!?" মিলি, আমি আসলেই পাগল... নইলে তোমাদের এভাবে রেখে যেতে পারতাম না।
মিলি, আমার জীবনের সবচেয়ে আনন্দময় দিন প্রিয় কন্যা মাহিনের জন্মের দিনটা। তুমি যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছিলে। বাইয়ে আকাশ ভাঙ্গা বৃষ্টি... আমি বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে কষ্টে পুড়ে যাচ্ছি। অনেকক্ষণ পরে প্রিয় কন্যার আরাধ্য কান্নার শব্দ... আমার হাতের মুঠোয় প্রিয় কন্যার হাত! এরপর আমাদের সংসারে এলো আরেকটি ছোট্ট পরী তুহিন.... মিলি, তুমি কি জানো... আমি যখন আমার প্রিয় কলিজার টুকরো দুই কন্যাকে এক সাথে দোলনায় দোল খেতে দেখি, আমার সমস্ত কষ্ট - সমস্ত যন্ত্রণা উবে যায়। তুমি কি কখনো খেয়াল করেছো, আমার কন্যাদের শরীরে আমার শরীরের সূক্ষ একটা ঘ্রাণ পাওয়া যায়? মিলি... আমাকে ক্ষমা করে দিও।
আমার কন্যারা যদি কখনো জিজ্ঞেস করে, "বাবা কেনো আমাদের ফেলে চলে গেছে?" তুমি তাঁদের বলবে, "তোমাদের বাবা তোমাদের অন্য এক মা'র টানে চলে গেছে... যে মা'কে তোমরা কখনো দেখো নি। সে মা'র নাম 'বাংলাদেশ'। মিলি... আমি দেশের ডাককে উপেক্ষা করতে পারি নি। আমি দেশের জন্যে জকে ছুটে না গেলে আমার মানব জন্মের নামে সত্যিই কলঙ্ক হবে। আমি তোমাদের যেমন ভালোবাসি, তেমনি ভালোবাসি আমাকে জন্ম দেওয়া দেশটাকে। যে দেশের প্রতিটা ধূলোকণা আমার চেনা। আমি জানি... সে দেশের নদীর স্রোত কেমন... একটি পুটি মাছের হৃৎপিন্ড কতটা লাল, ধানক্ষেতে বাতাস কিভাবে দোল খেয়ে যায়....!
এই দেশটাকে হানাদারের গিলে খাবে, এটা আমি কি করে মেনে নিই? আমার মায়ের আচল শত্রুরা ছিড়ে নেবে... এটা আমি সহ্য করি কিভাবে মিলি? আমি আবার ফিরবো মিলি... আমাদের স্বাধীনদেশের পতাকা বুক পকেটে নিয়ে ফিরবো। আমি, তুমি, মাহিন ও তুহিন... বিজয়ের দিনে স্বাধীন দেশের পতাকা উড়াবো সবাই। তোমাদের ছেড়ে যেতে বুকের বামপাশে প্রচন্ড ব্যথা হচ্ছে... আমার মানিব্যাগে আমাদের পরিবারের ছবিটা উজ্জ্বল আছে... বেশি কষ্ট হলে খুলে দেখবো বারবার।
ভালো থেকো মিলি... ফের দেখা হবে। আমার দুই নয়ণের মণিকে অনেক অনেক আদর।
ইতি,
মতিউর।
২০ আগস্ট, রোজ শুক্রবার, ১৯৭১
বলেছিলাম না, যত্তসব পাগলের প্রলাপ?? ! বিশ্বাস করলেন তো !!
লেখাটা শুধু তাদের জন্য .. যারা .!
থাক, হয়ত বুঝতে পেরেছেন !
......................................................
( ক্ষমা করো হে জাতির নায়কেরা ! ক্ষমা করো !! )
:‘( :‘(
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৪
আব্দুল্লাহ শুভ বলেছেন: ভাল বলেছেন ।
তবে তাদের কারনে আমার যতটা স্বাধীন, আমাদের কারণে তারা ততটা পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ !! দিনকে দিন সে পরাধীনতার মাত্রাটা বেড়েই চলছে । সে দিকে আমাদের তাকানোর অবকাশ কই বলেন????
২| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ৯:০৪
ভোরের সূর্য বলেছেন: ধন্যবাদ।ভাল লিখেছেন।
অনেকেই বলছেন এটা স্রেফ আনন্দ। আমাদের কে আনন্দ করতে দিন।তাহলে আমাকেও বলতে হয় যে ভারতীয় গুন্ডে ছবি তাহলে কি দোষ করলো। ওটা দেখে আমি আনন্দ পেয়েছি আমাকে আনন্দ করতে দিন।ভুলে যান ওখানে বাংলাদেশ কে নিয়ে কি বলা হয়েছে।
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালের প্রতি অনেক মানুষ সোচ্চার কিন্তু কি দোষ করলো।আনন্দ করতে দিন আমাদের কারণ আমরা ভারতীয় সিরিয়াল দেখে আনন্দ পাই।আমরা একটু আনন্দ করতে চাই।
আসুন না আনন্দ করতে করতে আমরা আমাদের দেশ কে বিলিয়ে দিই অন্যকে।টি ২০ বিশ্বকাপের কনসার্টে বাংলাদেশের শিল্পীদের অবহেলা করা হয়েছিল কিন্তু তাতে কি।আমরা এ আর রহমানের গানে আনন্দ পেয়েছি।
অপ্রিয় হলেও সত্যি যে এই খেলা উপলক্ষে যতটা ভিনদেশী পতাকা ওড়ানো হয় সারা বাংলাদেশে তার ১০ভাগের একভাগ পতাকা দেখা যায়না বিজয় কিংবা স্বাধীনতা দিবসে।
আমি চেতনার কথা বলবো না কিন্তু সচেতনতার কথা বলবো। বাংলাদেশে বিদেশী পতাকা ওড়ানোর ব্যাপারে স্পষ্ট আইন আছে।আমরা যেভাবে অন্য দেশের পতাকা কিনছি কিংবা বাসায় লাগাচ্ছি সেটা বাংলাদেশের পতাকা আইন অনুযায়ী সম্পূর্ণ নিষেধ।গত টি২০ বিশ্বকাপে ভারত পাকিস্তান খেলার সময় স্টেডিয়ামে এই পতাকা ওড়ানো নিয়ে বেশ সমালোচানাও হয়েছিল কিন্তু আমরা সাধারন মানুষ সেই একই ভুল এবং আইন বিরোধী কাজটি বার বার করছি। হয়তো ব্যাপারটা অনেকের কাছে ছোট মনে হবে কিন্তু আইন না মানাটা খুব ভাল জিনিস নয়।অনেকেই হয়তো আইনটি জানেন না কিন্তু জানা উচিৎ।
চেতনার কথা না হয় বাদই দিলাম কিন্তু এটা একটা আইডেন্টিটি বা পরিচয়।যখনই আমি একটা দেশের পতাকা ধারণ করবো তার মানে আমি সেই দেশের পরিচয় বহন করছি। যেমন বাংলাদেশের পাসপোর্টে সবুজ রং থাকে। এটা আর কিছুই না কিন্তু একটা পরিচয় আমি কোন দেশের নাগরিক কিংবা আমি কোন জাতি।ঠিক একইভাবে আমরা কোন দেশের পতাকা বহন করা মানে আমি সেই দেশের নাগরিক কিংবা সেই জাতী।আর পতাকা একটা দেশের পরিচয় বহন করে বলেই বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলন কিংবা খেলা গুলোতে সেই দেশের পতাকা ওড়ানো হয় এবং স্যালুট দিয়ে সম্মান জানানো হয়।
ধরুন বাংলাদেশ থেকে আলিম্পিকে খেলতে যায় প্রতি চার বছর পর পর।ওখানে আমাদের বাংলাদেশ টিমের অনেকেরই প্রিয় দলের খেলোড়াররা খেলছেন যেমন ধরুন ব্রাজিল ফুটবল খেলছে।এখন বাংলাদেশ টিমের কোন খেলোয়াড় যদি মার্চ পাস্টের সময় বাংলাদেশের পতাকা না নিয়ে ব্রাজিলের পতাকা ওড়ায় মানে তার প্রিয় দলের পতাকা তাহলে সেটা কেমন হবে? আপনার কথা অনুযায়ী এটা জাস্ট একটা মজা এক মাসের জন্য। তাহলে ব্রাজিলের পতাকা ওড়াতে সমস্যা কি তাইতো?কিন্তু কতটা দৃষ্টিকটু লাগবে ব্যাপারটা ভেবে দেখুন।
দেশের বাইরে বিভিন্ন দেশের বাংলাদেশের দুতাবাসগুলোতে বাংলাদেশের পতাকা ওড়ানো হয় কেন? এটা আমার জাতীয়তা এবং পরিচয়। পতাকা দেখেই কিন্তু বোঝা যায় এটা কোন দেশের হাইকমিশন কিংবা দূতাবাস হতে পারে। তা না হলে কিন্তু সব দেশের দূতাবাদগুলো প্রায় একই।অন্য দেশে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোতে ঐ দেশের পতাকা ওড়ালে কি যায় আসে?কারন আসলে সেটাতো বাংলাদেশের দূতাবাস তাইতো?যদি আপনার কথা মেনে নিই।
আর যেহেতু আমাদের দেশে পতাকা আইন আছে সেটা মানা উচিৎ আমাদের সবার। এটা একটা নাগরিক দায়িত্ব।
আপনি আনন্দ করবেনতো?ভাল কথা প্রিয় দেশের জার্সি পরুন।ফুটবল রাখুন সাথে কিন্তু পতাকার ব্যাপারটাই ভিন্ন।জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে যেমন চেতনা আনা যায় না মনে তেমনি অন্য দেশের পতাকা ওড়ালেই যে আমাদের দেশ বিক্রি হয়ে যাবে তাও না কিন্তু আমি ব্যাখ্যা করেছি পতাকার বিষয়টা। আর যেহেতু আইন আছে সেই আইনটা মানা উচিৎ। আর যদি এই আইনটা ভাল না হয় তাহলে সেই আইনটা বাতিলের জন্য দাবি জানানো উচিৎ কিন্তু আইন যতক্ষন পর্যন্ত আছে ততক্ষন পর্যন্ত সেটা মানা উচিৎ আমাদের।এটা একটা প্রাকটিস। আর তাছাড়া এই আইনটা মানলেতো আমাদের কোন ক্ষতি হচ্ছে না।
অন্য দেশের পতাকা বাংলাদেশে ওড়ানো নিয়ে আইনটি সবার সুবিধারতে নীচে দিয়ে দিলাম।
9. Use of Foreign Flags in Bangladesh.
I. ‘National Flags’ of foreign countries can be flown on the Chancery building (s) of Diplomatic Missions as well as on Consular Offices in Bangladesh, Heads of Diplomatic Mission may, in addition, fly their ‘National Flags’ on their official residence as well as on their cars.
II. Foreign dignitaries of the following categories can fly their personal standards or the National Flags of their respective countries, in case they have no personal standards, on the place of their residence and on their cars, on State visit to Bangladesh:
(a) Heads of States.
(b) Visiting Prime Ministers.
(c) Ministers of Foreign Governments.
III. In case, on occasions such as the National days a Foreign Mission in Bangladesh holds as social function in a place other than the Chancery or the residence of the Heads of the Mission, it may fly its National Flag there, provided that the ‘Bangladesh Flag’ is flown alongside and is accorded the place of honour.
Note-The privileges cited in Rules above will apply only in case of those countries which offer similar concessions to the People’s Republic of Bangladesh on reciprocal basis.
IV. Except as stated in the above Rules, the flag of a Foreign State shall not be flown on any car or building in Bangladesh without the specific permission of the Government of the People’s Republic of Bangladesh.
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
আব্দুল্লাহ শুভ বলেছেন: আমার ছোট লেখায় এত গুরত্বপূর্ন একটা কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ !
আসলে কি জানেন, জাতীয় চেতনা , জাতীয় উপলব্দি, দেশকে মা বলে ডাকা ,ইত্যাদি জোর করে কাউকে শেখানো যায় না । এটা হয় ইশ্বর প্রদত্ত না হয় উত্তরাধীকার সুত্রে , অথবা স্ব চিত্তে !
আজকে এমন এক বাংলাদেশে বাস করছি আমরা যেখানের বৃহৎ একটা অংশ তাদের সমালোচনা করার জন্যই হাতে মাউথপিছ নিয়ে বসে থাকে যারা দেশ নিয়ে সামান্য ইতিবাচক কথা বলে ! অার সেই বৃহৎ অংশটা যদি হয় সংখ্যাগরিষ্ঠ তাহলে তো জাতীয় মুল্যবোধটা স্ব প্রনোদিত হয়েই বিকিয়ে দিচ্ছি আমরা ! !!!
একটা ঘটনা শুনুন , সেদিন ক্যাম্পাসের প্রান্তিক গেটের সামনের বটগাছের নিচে বসে চা খাচ্ছি ! সামনেই ঢাকা- আরিচা মহাসরক ! সেটা দিয়ে হাজারো গাড়ি যাবে সেটাই সাধারণ ব্যাপার ! সেদিনও ব্যাপারটা সাধারণের মতই চলছিল। হঠাৎ সাইরেন বাজাতে বাজাতে এক পুলিশের গাড়ি আসতে দেথে চোখটা সে দিকেই গেল! কিন্তু সে গাড়ি দেখে যদি চোখ চড়কগাছে ওঠার উপক্রম ! কেন জানেন ? সে গাড়ির সামনে পতপত করে উড়ছে একটা ভিনদেশী পতাকা ! দেশটার নাম নাই বা বললাম ! (সে পুলিশ বাহিনী যে আমাদেরই ছিল সেটা বলে নেওয়া ভাল, যদিও সেখানে কোন লাল- সবুজ পতাকা ছিল না ) । সেটা দেখে একটা আফসোসের হাসি দেওয়া ছাড়া উপায় কি বলুন !!
ঐ যে একটা কথা আমার প্রায়ই বলি না, পাগলেরা যদি সমাজের সংখ্যাগরিষ্ঠ হত তাহলে সুস্থ মস্তিষ্কের লোকেরাই সামজে পাগল বলে আখ্যায়িত হত !
সময়টা মনে হয় আর দুরে নয়!
তবে সে রকম পাগল বলে আখ্যায়িত হতে যাদের গর্ব হবে তাদের দলেই থাকতে চাই !
৩| ১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫১
শাহ আজিজ বলেছেন: ওই আইনটা পাকিস্তানের , বাংলাদেশ কপি পেস্ট করেছে।
সার্বভৌমত্বের প্রতি আঘাত করে এমন বিষয় মানতে হবে। খেলাকে কেন্দ্র করে পতাকা নেয়া মোটেও অপরাধ নয় । আইন বদলাতে হবে ।
হটাত এই বার এতো দেশপ্রেমিক গজালো কোথা থেকে ? ওহ কুতুববাগির সন্মেলন পণ্ড হবার পথে ।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৬
আব্দুল্লাহ শুভ বলেছেন: এ লেখার মাধ্যমে আপনাকে কষ্ট দিয়ে থাকলে মাফ করবেন স্যার !
৪| ১১ ই জুন, ২০১৪ সকাল ৯:২১
তারা চাঁন বলেছেন: পতাকা আইন নিয়ে এতো মাতামাতির কি আছে বুঝলাম না। পতাকা আইন ভঙ্গ করলে কার কোন ক্ষতি তো হচ্ছেনা। তাহলে এতো চুলকানি কেন। এই দেশে আইন প্রণয়নকারীরা আইন ভাঙ্গে, আইনের রক্ষকরা আইন ভাঙ্গে, সরকার আইন ভাঙ্গে। জাতীয় সঙ্গীতের বিশ্ব রেকর্ড করতে গিয়া পুটকির তলে জাতীয় পতাকা দিয়ে বসে থাকব। এইসব নিয়ে দেশপ্রেমিকরা মুখে ইন্ডিয়ান ফেভিকল লাগিয়ে বসে থাকে। এইসব দেশপ্রেমিকরা খাবে বিদেশি, ব্যবহার করবে বিদেশি, দেখবে বিদেশি। এগুলাতে কোন সমস্যা নাই। যত সমস্যা পতাকা টাঙ্গালে।
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৮
আব্দুল্লাহ শুভ বলেছেন: মন্তব্যটা কেমন যেন দু-মুখো মনে হচ্ছে !
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:৫৭
পংবাড়ী বলেছেন: এঁদের কারণে আজ আমরা স্বাধীন