![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকার একটি পরিচিত চেইন রেস্টুরেন্টে বউ-বাচ্চাদের নিয়ে খেতে গিয়েছি। আমাদের টেবিলের পাশে দু-তিনটি টেবিল একসাথে করে ১৩-১৪ বছর বয়স্ক দশ-বারোজন স্টুডেন্টদের একটি গ্রুপও বসেছে। পুরো গ্রুপে বোধ হয় দু-তিনটি মেয়ে ছিলো। আমরা বসতে না বসতেই অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম ছেলেমেয়েগুলো নিঃসংকোচে একে অপরকে জড়িয়ে ধরে চুমু খাচ্ছে। ওদের কোন লজ্জার চিহ্ন নেই, এদিকে আমরাই যেন লজ্জায় মরে যাচ্ছিলাম। দ্রুত খাওয়া শেষ করে আমরা উঠে পড়লাম, মনটা বিষন্নতায় ছেয়ে গেলো।
ছোটবেলায় টেলিভিশন দেখার সুযোগ আব্বা খুব কমই দিয়েছেন। বাবা-মা'র সাথে একসাথে বসে টিভি দেখেছি এমনটা মনে করতেও কষ্ট হচ্ছে। তবে এটা মনে আছে, সেসময় যদি এমন কোন দৃশ্য আসত যখন কোন মেয়ে ওড়না ছাড়া টিভি পর্দায় এসেছে, তাহলে আব্বার ভয়ে আমরা কুঁকড়ে যেতাম আর কোন মতে উঠে চলে আসতে পারলেই যেন বাঁচতাম। শেষ পর্যন্ত আব্বা ঘর থেকে টিভিই বিদায় করে দিলেন।
আমরা যারা বর্তমান প্রজন্মের ইমিডিয়েট আগের প্রজন্ম, তারা প্রায় সকলেই এমন সময় কাটিয়েছি। কোন কোন স্কুলে মেয়েদের সাথে পড়েছি বটে, তবে বন্ধুত্বের নামে মেয়েদের সাথে কোথাও গিয়েছি বা একসাথে বসেছি এমনটা আমাদের অধিকাংশের সুদূর কল্পনাতেও ছিলো না। কেজি থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত পুরো ছাত্র বয়সে আমাদের অসংখ্য বন্ধুদের মধ্যে দুই কি তিন জনের হয়ত কোন মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিলো, তবে একজনেরও এখনকার মত বন্ধুত্বের সম্পর্ক ছিলো না তা নিশ্চিত। আমরা বন্ধুরা তা যে ধর্মের অনুসারীই ছিলামনা কেনো, সকল বাবা মা-ই এমন সুনির্দিষ্ট শাসনে আমাদের বড় করেছেন, আল্লাহ তাদের উপর রহম করুন যেরূপ রহম তাঁরা আমাদের উপর করেছেন।
সময় বয়ে গেছে দ্রুত। বিগত প্রজন্মের আমরা আজ বাবা-মা'র আসনে। আজ হতভাগা এই আমরা চেয়ে চেয়ে দেখছি আমাদের সন্তানেরা সাথে বসে শুধু টিভি নয়, অশ্লীল হিন্দি নাচ দেখে চলেছে। এসব দেখে তারা লজ্জা পায়না বরং আমরা লজ্জায় উঠে পড়ি কিংবা দেখেও না দেখার ভান করে ব্যাপারটাকে সহজ করে নেই। এয়ারটেল, গ্রামীন বা বাংলালিংকের সুদৃশ্য বিজ্ঞাপনগুলোতে আমরা দেখছি ছেলে আর মেয়ে বন্ধুরা কেমন হেসে হেসে গলা জড়িয়ে ধরে ঘুরে বেড়াচ্ছে বা মজা করছে। আমরা নিশ্চিত হয়েছি, এটাই বর্তমান যুগের বন্ধুত্ব। তবে অনেক কষ্ট নিয়ে আমরা দেখছি, আমাদের সন্তানেরা আজ শুধু মেয়েদের সাথে বন্ধুত্বের নামে ফ্রি মিক্সিংই শুরু করেনি, বরং রাতের পর রাত মোবাইলে অজানা সব আলাপে ব্যস্ত থাকছে। আমরা? আবার সেই দেখেও না দেখার ভান করছি আর ভাবছি, যুগের হাওয়া, বাচ্চা তো আর যুগের বাইরে যেতে পারেনা। পেপারে, খবরে দেখছি ছোট ছোট কিশোর কিশোরীর দল পর্নগ্রাফীতে আসক্ত হচ্ছে। আমরা ভাবছি, আমার সন্তানটা নিশ্চয়ই এতোটা খারাপ হবেনা।
এক সময় আমরা অবাক হয়ে দেখছি, আমাদের বাচ্চারা আজ আমাদের বন্ধন থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। যুগের হিসাব করে যে কাজগুলোতে আমরা প্রথমেই বাধা দেইনি, আজ সেগুলোতে জড়িয়ে তারা বাবা-মাকে এখনই বোঝা ভাবতে শুরু করেছে। অনেকে জড়িয়ে পড়ছে ড্রাগসের নেশায়, কেউ নারীর নেশায় কেউবা পুরুষের নেশায়। আজ এই ধ্বংস হয়ে যাওয়া সমাজ ব্যবস্থায় আমাদের বৃদ্ধ বাবা-মা'রা এখনও আমাদের সাথেই আছেন। তবে আমরা যখন বার্ধক্যে উপনীত হবো, তখন আমাদের অধিকাংশের অসহায় সময়টা হয়ত বৃদ্ধাশ্রমের বন্দীশালায় জুড়ে যাবে।
পৃথিবীর ইতিহাস এখন সত্যিই ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এত দ্রুত আর কখনও যুগের সাথে সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন হয়নি। আমরা যেমন দেখছি আমাদের সন্তানদের বেলায়, তা থেকে আমাদের নিজেদের কৈশোর ছিলো অনেক পরিচ্ছন্ন, আবার আমাদের বাবাদের কৈশোর ছিলো আমাদের চেয়েও নিয়ন্ত্রিত আর পরিশুদ্ধ। আমাদের দাদা থেকে নিয়ে আজ যদি আমাদের সন্তানদের কৈশোরের সময়টা নিয়ে ভাবি তাহলে দেখতে পাবো মাত্র শ খানিক বছরের মধ্যে পৃথিবীর প্রতিটি কমিউনিটির সমাজ ব্যবস্থা অবিশ্বাস্যভাবে পরিবর্তিত হয়ে গেছে। এক সময় যা ছিলো ভীষণ অন্যায় আর অনৈতিকতা, আজ তা স্মার্টনেস হিসাবে পরিচিত হয়ে গেছে। এখন চলছে ২০১২, এবং আজ যদি আমরা ১৯১২ সালের সাথে নিজেদের সমাজ এবং মানসিকতাকে মেলাতে যাই তাহলে অবাস্তব মনে হবে। কিন্তু যদি ১৯১২ সালের সাথে ১৮১২ সালকে মেলাতে যাই, তাহলে সেটা ততটা উদ্বেগজনক হবেনা।
মনে পড়ছে ইসলামের ইতিহাসের সন্তানদের লালন পালনের সৌন্দর্যগুলো। আবু বাকর রাঃ যখন খলিফা, তখন তাঁর সন্তান আবদুর রাহমান বিন আবু বাকরকে এমনভাবে লালন পালন করেছেন যে, অধিকাংশ মানুষ তাকে চিনতোই না। উমার বিন খাত্তাব রাঃ যখন খলিফা হিসাবে মৃত্যু শয্যায়, তখন তাঁর পুত্র আব্দুল্লাহ বিন উমারের নাম উল্লেখ করে তিনি বলে যান "তাকে তোমরা পরবর্তি খলিফা কে হবে সে মত দেবার জন্য রাখতে পারো, কিন্তু সে খলিফা হতে পারবেনা"। বিখ্যাত তাবেয়ী উমার বিন আব্দুল আজীজ (যিনি পরবর্তিতে খলিফা হয়ে উমার রাঃ এর মতই ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন) যখন কিশোর, তখন তাঁর বাবা আবদুল আজীজ ছিলেন সিরিয়ার মতো বিরাট প্রদেশের গভর্ণর। তিনি ছেলেকে মদীনায় পাঠিয়ে দেন শিক্ষা গ্রহণের জন্য এবং শিক্ষককে বলে দেন, "আল্লাহর শপথ, যদি গভর্ণরের সন্তান হিসাবে তার প্রতি কোন পক্ষপাত আপনি করেন, তাহলে আল্লাহর কাছে আপনাকে আমি দায়ী করব"। এই উমার বিন আব্দুল আজীজ একবার মসজিদে সালাতে প্রথম রাকাত মিস করেন। তাঁর শিক্ষক তাঁকে জিজ্ঞেস করেন, "কেন তুমি প্রথম রাকাত পাওনি"? তিনি জবাব দিয়েছিলেন, "আমার চুল আঁচড়াতে দেরী হয়ে গিয়েছিলো"। শিক্ষক তখন বললেন, "যেই চুল তোমার কাছে সালাতের চেয়ে বেশী গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে, সে চুল আমি আজই কেটে দেবো"। বালক উমারের বাবা তার কাটা চুলের এ ঘটনা শুনে বলেছিলেন, "আল্লাহ তার শিক্ষককে উত্তম বিনিময় দিন"।
যুগের সাথে তাল মেলাতে গিয়ে যে সন্তানদের আমরা ভয়াবহ অনৈতিকতার দিকে ঠেলে দিয়েছি, সেই আমাদের মনে রাখতে হবে যে, যদি এমন কোন কাজের জন্য আমাদের সন্তান পরকালে আগুনের অধিবাসী হয় যা তার বাবা-মা শৈশবে শিক্ষা দেননি, তাহলে সে সন্তানেরাই আল্লাহর কাছে বলবে, "হে আল্লাহ, আজ আমাদের বাবা-মা'কে আমাদের পায়ের তলায় এনে দিন, আমরা আজ তাদের পিষে মারব, আর তাদেরকে আপনি দ্বিগুন শাস্তি দিন"।
আপনি নিশ্চিত থাকুন তা ঘটবেই, কেননা আল্লাহ তাই বলেছেন।
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:০২
আবু উযাইর বলেছেন: সত্যিই ভাই, আমাদের অজান্তেই হয়তো একটি ক্রান্তিকাল পার করছি এবং সামনে হয়তো আরো খারাপ সময় অপেক্ষা করছে।
আল্লাহ আমাদের আশ্রয় দিন।
২| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:০২
রোকন রাইয়ান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ধন্যবাদ, আজকালকার বাবামেয়েদের আরো দৃষ্টি দেয়া দরকার ছেলে মেয়েদের প্রতি।
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:১১
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ, সহমত আপনার সাথে।
৩| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:০৪
রেটস_অয়ন বলেছেন: জাটী এই অবস্থার জন্য আমরা এই টিন এজদের দোষ দিতে পারি না। কারন এই সমাজ ব্যবস্থাই আমাদের আরো ফ্রী হতে বলে। প্রতিদিনের টিভি, রেডিও তে বলা হয় যার গার্ল ফ্রেন্ড বা বয় ফ্রেন্ড নেই সে স্মার্ট নয়।
এ অবস্থা থেকে উত্তরনের কন উপায় কি আপনার কাছে আছে?????
থাকলে যানান। অবশ্যি পাশে থাকব
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:১৭
আবু উযাইর বলেছেন: আমি ভাই লেখার ভেতরেই ছোট্ট করে আলোচনা করেছি ইসলামী প্রজন্মের কথা। আমাদের নতুন প্রজন্ম আজ এমনভাবে বেড়ে উঠছে, যারা ইসলামী শিক্ষায় বিকলাঙ্গ হয়েই বড় হচ্ছে।
ইসলামের সত্যিকার শিক্ষা যদি ছোটবেলা থেকে বাচ্চাদের দেয়া যায়, তাহলে অবশ্যই তা হবে উত্তরণের পথ।
৪| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:০৬
ইন হেল বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা।
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:১৭
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:০৮
digitalpagla বলেছেন: Great presentation.
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:১৮
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ।
৬| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:১৫
ভুদাই আমি বলেছেন: +++++++++
লিখে প্রতিবাদ ছাড়া আমাদের কি কিছুই করার নাই???
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:২০
আবু উযাইর বলেছেন: অবশ্যই আছে আর সেজন্যই আমি লিখেছি।
আপনার সন্তানকে সত্যিকার ইসলাম শিক্ষা দিন, অবশ্যই তা হবে শ্রেষ্ঠ ঢাল।
৭| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:২২
ইন্সিত বলেছেন: ভুদাই আমি বলেছেন: +++++++++
লিখে প্রতিবাদ ছাড়া আমাদের কি কিছুই করার নাই???
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৩৭
আবু উযাইর বলেছেন: অবশ্যই আছে আর সেজন্যই আমি লিখেছি।
আপনার সন্তানকে সত্যিকার ইসলাম শিক্ষা দিন, অবশ্যই তা হবে শ্রেষ্ঠ ঢাল।
৮| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:২৫
নিশাচর নাইম বলেছেন: কি বলব ভাই আমার এক কাজিন যাকে ছোট থেকে খাওয়া-দাওয়া খাওয়াতে টিভির হিন্দি গানের চ্যানেল ছেড়ে খাওয়াত।দেখতে দেখতে এমন অবস্থা হয়েছে তার স্পষ্ট বলা প্রথম বাক্য ছিল "শিলা"...অশ্লীল আধা-ন্যাংটা এইসব গান তারকাছে ভবিষ্যতে কারো সামনে দেখতে কোন লজ্জা হবে না কারণ তার মা-বাবাই ছোট থেকে এইসব দেখিয়ে আসছেন।ওর বোনগুলোও এইসব গান এখন বাবা-মা এর সাথে একসাথে বসে দেখে...অশ্লীলতা মানেই পুরো উলঙ্গ দেহ দেখানোকে বুঝায় না সেটা তার বুঝবে কবে আল্লাহ্ই ভাল জানেন।
ভাই মাঝে মাঝে খুবেই চিন্তায় পড়ে যাই এখনোতো বিয়ে-শাদী করিনি কিন্তু বিয়েশাদী করলে বাচ্ছা-কাচ্ছা মানুষ করবো কিভাবে??
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৩৬
আবু উযাইর বলেছেন: আপনার জন্য দুটি পরামর্শ।
১। বিয়ে করার বেলায়ঃ রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন, বিয়ে করার সময় চারটি জিনিষ তোমরা খেয়াল রাখতে পারো। সৌন্দর্য, বংশ মর্যাদা, ধন-সম্পদ এবং তাকওয়া (বা আল্লাহ ভীতি)। তোমরা অবশ্যই তাকওয়াকে প্রাধান্য দেবে, নইলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্থ হবে"। (সহীহ মুসলিম)
২। বাচ্চা কাচ্চা মানুষ করার শ্রেষ্ঠ পথ হলো তাকে সত্যিকার ইসলাম শিক্ষা দেয়া এবং তাতে আপনি এবং বাচ্চা দুজনেই সেফ।
৯| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:২৯
দাস্তান বলেছেন: amader mullobodh hariye jacche dindin
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৩৭
আবু উযাইর বলেছেন: যথার্থ বলেছেন।
১০| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৩২
~মাইনাচ~ বলেছেন: চমৎকার ভাবে বর্তমান অবস্থার কথা তোলে ধরেছেন সুন্দর বক্তব্যের মাধ্যমে।
আমাদের অনেক অনেক সচেতন হওয়া দরকার
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৩৮
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ এবং সহমত।
১১| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৩৮
রাফা বলেছেন: খুব ভালো লিখেছেন।পরিবার থেকেই প্রথম শিক্ষা জিবন শুরু হয় প্রতিটি শিশুর।আমরা বড়রা এই দ্বায়ীত্ববোধ এরিয়ে যাই বলেই আজকের এই অধঃপতন।আমরা যদি প্রকৃত অর্থেই চাই যে আমাদের সন্তানরা সুশিক্ষীত হোয়ে গড়ে উঠুক তাহোলে পরিবার থেকেই শুরু করতে হবে তাদেরকে আদর্শ শিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রথম েবং প্রধান অধ্যায়।
ধন্যবাদ
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১:৪২
আবু উযাইর বলেছেন: সহমত। আজ আমরাও ইসলামী শিক্ষা থেকে দূরে সরে এসেছি বলেও আমাদের এ এড়িয়ে চলা। এর সাথে আমাদের এটুকু মনে রাখা উচিৎ হবে যে, আমাদের বাবা-মা কটুকু কেয়ারিং ছিলেন আমাদের প্রতি।
১২| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ২:১০
মাজহার অপু বলেছেন: একটা গানের লাইন মনে পরল, এই দেশে প্রকাশশে চুমু খাওয়া অপরাধ , ঘুষ খাওয়া অপরাধ নয়.।
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ২:২৭
আবু উযাইর বলেছেন: গানের লাইনটি সুন্দর কিন্তু কথাটি মিথ্যা।
আপনার বয়স কত আমি জানিনা, এ যুগের হলে আপনিও জেনে রাখুন, যখন আপনি বাবা-মা হবেন তখন বাস্তবতাটা আরো বেশী উপলব্ধি করতে পারবেন এবং হয়ত এখনকার চেয়ে আরো করুনভাবে।
যদি আপনি আমার মতো মিডল জেনারেশনের হয়ে থাকেন, তাহলে ভাই হিসাবে আপনার প্রতি পরামর্শ- সন্তানের প্রতি খেয়াল রেখে তাকে ইসলাম শেখাবেন, নাহলে নিশ্চিত পস্তাতে হবে।
১৩| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ২:২৪
নীলসমুদ্র বলেছেন: সত্যিই চমৎকার লিখেছেন।
মুখে বলি আমরা মুসলমান কিন্তু কাজে-কর্মে ইসলামের ছোয়া লাগাতে আমাদের লজ্জা হয়। কথায় কথায় ইসলামকে তুনাধুনাও করে ফেলি মাঝে মাঝে। এজন্যই হয়ত আজ আমাদের এই অবস্থা। কোন ধর্মেই অশালীন কর্মকান্ডকে সমর্থন করা হয় না তারপরও আমরা স্মার্টনেসের নামে পশ্চিমা বিশ্বের যে দেশগুলো যারা আমাদের পারিবারিক, সামাজিক অবস্থা দেখে হিংসা করে তাদেরকে অনুসরন করায় ব্যস্ত!!!
আল্লাহ আমাদেরকে এ অবস্থা থেকে দ্রুত পরিত্রান পাওয়ার তৌফিক দিন।
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ২:৩০
আবু উযাইর বলেছেন: মা-শাআল্লাহ, ভালো বলেছেন।
আল্লাহর কাছে আপনার চাওয়ার সাথে-'আমিন'।
১৪| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ৩:০১
রিফাত হোসেন বলেছেন: +++
তবে ব্যাপারগুলি নিজের কাছে । নিজে ভাল থাকার চেষ্টা করলে অনেক কিছুই সম্ভব কিন্তু বর্তমানে নিজে থেকে নয়ই পর নির্ভশীলতা বাড়ছে ।
২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:৪৬
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ।
তবে সন্তানদের আমরা উপযুক্ত শিক্ষা আর শাসন না করে যদি 'ব্যাপারটা নিজের কাছে বলে রেখে দেই' তা কখনও সঠিক হবার নয়।
১৫| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ৩:০৬
একলা বগ বলেছেন: আর ১০ বছর পরে কি হবে ভাবতেই ভয় লাগে। সামনে অনেক খারাপ সময় আসতেছে।
২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:৪৭
আবু উযাইর বলেছেন: সত্যিই তাই।
১৬| ২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:০৭
ময়ূখ বলেছেন: টেনশন নিয়েন না ভাই...পর্ন দেখসিলাম গ্রেড সেভেন এ...গার্লফ্রেন্ড হইসিল ইয়ার টুয়েলভে...বয়স আমার এখন আটাশ...বেপথে যাই নাই...লাইনেই আছি...আমার বাপ-মা কঠিন ইসলামি শিক্ষা দিসিল কিন্তু বয়সের টান কয়জন এড়াইতে পারে বলেন ? তাই দেখসিলাম...পরে দেখা বাদ ও দিয়ে দিসি...যাদের কথা বল্লেন তারা ও বাদ দিবে আমি নিশ্চিত...আমাদের বাপ-দাদা আর আমাদের তফাত হইলো আমরা অনেক সহজে কনটেন্ট এক্সেস পাই, তারা পাইতোনা...কিন্তু উনারা ও পর্ন কনটেন্ট পরসেন/দেখসেন...আমার বাপের ফ্রেন্ড নিজেই বলসিল আমারে...আমার/আপনার ছেলে-মেয়ে ও দেখবে শিওর থাকেন...জাস্ট মেইক শিওর, ভালো মানুষ হবার শিক্ষা টা যেন তারা পায় আপনার কাছ থেকে...তাহলেই দেখবেন ম্যাচুরিটি আসার পরে তারা আর ঐ দিকে যাবে না...আর যাই হাক, পর্ন দেখে কেউ কখনো খারাপ মানুষ হয় নাই...অন্য কারনে হইসে...
২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৮:২১
আবু উযাইর বলেছেন: ভালো বলেছেন তবে ভিন্নমত।
পর্নোগ্রাফির প্রতি মানুষের আকর্ষণ শুধু আমাদের দুই-তিন প্রজন্ম পুরাতন নয়, বরং তা সম্ভবতঃ মানব সৃষ্টির শুরু থেকেই আছে। সমস্যা হলো এর এক্সেস নিয়েই। গত দেড় দুই দশক ধরে যেভাবে এটি বিস্তার লাভ করেছে তা ইতিহাসে আর কখনও হয়নি। শুধু পর্নোগ্রাফিই সমস্যা নয়, বরং ফ্রি মিক্সিং এর ভয়াবহ বিপর্যয়ের শুরু আমাদের প্রজন্মের পর থেকেই এবং এটাই ক্যান্সারের রূপ নিতে যাচ্ছে।
বিগত প্রজন্মের কেউ লুকিয়ে পর্নোগ্রাফিতে আসক্ত হয়ে পড়লেও তাদের বাবা-মা কিংবা শিক্ষকগণ যদি তা জানতে পারতেন তাহলে নিশ্চিতভাবেই এমন শাসন তাদের করেছেন যে তারা আর অপথে পা বাড়ানোর সাহস করেনি। অথচ আজ কি হচ্ছে? আশা করি দেখেছেন যে, কোন ছাত্রকে পর্নোগ্রাফী ছড়িয়ে দেবার অপরাধে স্কুল থেকে বের করে দেবার সিদ্ধান্ত নেয়াতে অভিভাবকের চাপে পড়ে সে শিক্ষকের চাকরী চলে যাবার দশা হয়েছে।
আমাদের সময়ে আমরা বাবা-মা'দের রক্তচক্ষুকেও সম্মান করে চলেছি, অথচ আজ দেখছি বাবা-মায়ের সামান্য বারণ তাদের চোখে 'বোরিং'।
আপনি সৌভাগ্যবান, আল্লাহর করুণায় আপনি নিজেকে কনট্রোল্ড অবস্থায় পেয়েছেন, তবে এটা সবার বেলায় ঘটবেনা।
১৭| ২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৮:২৪
মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: ভালোলাগা পোস্ট
২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:০৪
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৮:২৭
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: কি বলবো কিছু বলার নাই !তবে মনে হয় বিদেশী গনমাধ্যম খুব দ্রুত আমাদেরকে নগ্ন থেকে নগ্নতর দিকে নিয়ে যাচ্ছে !
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৪৭
আবু উযাইর বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। তবে এখন শুধু বিদেশী গনমাধ্যম নয়, দেশীগুলোও একই অবস্থার দিকে এগুচ্ছে।
১৯| ২৭ শে মে, ২০১২ সকাল ৮:৩১
ময়ূখ বলেছেন: লেখক...আপনি আমার কমেন্টের মানে ধরতে পারেন নাই...হয়তো আমিই বুঝায় বলতে পারি নাই...এনিওয়ে, থ্যাংকস আপনার রিপ্লাই এর জন্য...
২০| ২৭ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:১২
ঠানডুমিঞা বলেছেন: ইসলামি শিক্ষা বলতে কি বুজবো????
লোকজন ইসলামি শিক্ষা বলতে বুজে ছাগু শিক্ষা (এরা একটু বেশি আধুনিক ইসলামি)।
আর এক group আছে তাবলিগি শিক্ষা (এরা একটু বেশি গোরা ইসলামি)।
আল্লাহর আয়াত যারা পরে দেখেনা তাদের কাছে ইসলামি শিক্ষা বলে কিছু বুজাতে যাওয়া অর্থহিন।
আশাকরি আমাকে একটু খুলে বলবেন... কিভাবে ইসলামি শিক্ষা নিতে পারব.. আমার নিজেরি দরকার...
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৫
আবু উযাইর বলেছেন: ইসলামী শিক্ষার নামে আমাদের দেশে সত্যিই যা চলছে, তা থেকে ইসলাম অনেক দূরে বলেই আমি মনে করি।
ছোটবেলায় হুজুরেরা আমাদেরকে পিটিয়ে পিটিয়ে নামাজের নিয়ত শিখিয়েছেন- "নাওয়াইতুআন উসাল্লিয়া লিল্লাহি ----------" তবে এক সময় যখন দেখলাম নামাজে এরকম নিয়ত বলে কিছু নেই তখন সত্যি বিস্মিত হয়েছি। ভেবেছি ব্রেনের কি মূল্যবান অংশইনা তখন অপচয় করেছি এসব অপ্রয়োজনীয় জিনিস ইসলামের নামে মাথায় ভর্তি করে।
আজ দেশে আপনি লক্ষ লক্ষ হাফেজের দেখা পাবেন যারা নিমেষেই আপনাকে কুরআনের এমাথা থেকে অমাথা পর্যন্ত শুনিয়ে দিতে পারবে কিন্তু একটি আয়াতের অর্থও তারা আপনাকে বলতে পারবেনা, এই কি আমাদের কুরআনিক গাইড? কুরআনকে কি আল্লাহ এরকম পঙ্গু করে রাখার জন্য পাঠিয়েছেন?
আবার দেখলাম এক শ্রেণীর লোক কোন শশ্রুমন্ডিত মানুষকে পীরতন্ত্রের নামে পূজা করে চলেছে যার বিপরীতে সরাসরি কুরআনে আয়াত আছে, তখনও আশ্চর্য হয়েছি।
একদল লোককে দেখেছি সুযোগ মত আল্লাহর আইন বাস্তবায়ন করার কথা বলে মাঠে নেমে পড়েছে আবার তারাই ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট ভোগ করতে গিয়ে আল্লাহর আইনের মায়া ত্যাগ করে চোখ বুঁজে ঘুরে বেড়িয়েছে।
হাজারো দলে আর উপদলে বিভক্ত আমাদের এই মুসলিম সমাজ। সবাই দাবী করছে তারা কুরআনের সাথে আছে তবে ইনশাআল্লাহ আমি শতভাগ নিশ্চিত, আপনি যদি নিজে কুরআন স্টাডি করা শুরু করেন, তাহলেই দেখতে পাবেন কেমন করে তারা কুরআনকে টুইস্ট করে চলেছে।
আমার পরামর্শ, আপনি নিজে স্টাডি শুরু করুন। কুরআনের অর্থ পড়ুন, বুঝতে কষ্ট হলে আবার পড়ুন, এবারও না বুঝলে পরবর্তি আয়াতে চলে যান এবং কিছুদিন পর আবার পড়ুন। ইনশাআল্লাহ আপনি আশ্চর্য হয়ে লক্ষ্য করবেন কি রহস্যময় সৌন্দর্য আপনি এতদিন মিস করেছেন।
এর সাথে আপনি নিজে হাদীস পড়া শুরু করুন। সবচেয়ে বিশুদ্ধ হাদীস গ্রন্থ সহীহ বুখারী দিয়ে আপনি শুরু করুন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনে আপনি ঝরঝরে অনুবাদের বুখারী পাবেন। আপনি পড়ে দেখুন কি ছিলো রাসুলের ট্রান্সপারেন্ট জীবন আর কি ছিলো তার ভাষা আর ব্যবহার। এরপর আপনি এদেশের একজন হুজুরের বক্তব্য বা ওয়াজ শুনুন। আমি নিশ্চিত, আপনি আকাশ থেকে মাটিতে পড়ে ভাববেন, কি চলছে এগুলো ইসলামের নামে?
২১| ২৭ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:১৪
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: সুন্দর একটা লেখা
অসংখ্যা পিলাচ
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৬
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২| ২৭ শে মে, ২০১২ দুপুর ১:২৩
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: গতবার যখন দেশে গিয়েছিলাম, তখন গ্রামে গিয়েছিলাম বেড়াতে। মাঠে গেলাম খেলবো বলে। তেমন কাউকে পেলামনা। যারা জুনিয়র তাদেরকেও না, তাদের বেশ কয়েক জনকে দেখলাম রাস্তার পাশে বসে দুই তিন করে কি যে দেখছে, ঠিক আড্ডাও না। এভাবে বেশ কয়েক জন করে করে এখাসে সেখানে বসে আড্ডা? দিচ্ছে। পরে এক বন্ধুর কাছে জানতে পারলাম। বলে, এখন কাউকে পাবিনা খেলতে। সবাই ব্যস্থ মোবাইল নিয়ে। সিম নেই মোবাইলে, কিন্তু হাতে মোবাইল। তাও শস্তা চাইনা মোবাইল। কয়েক জন মিলে কিনে, পরে দোকানে গিয়ে পর্ন ভরে এনে এখানে সেখানে বসে বসে দেখে। এক্ষেত্রে মেয়েরাও পিছিয়ে নেই। ঘরের কোণে বসে বসে দুই তিন বান্ধবী মিলে এসব দেখায় ব্যস্থ। (বিশেষ সুত্রে পাওয়া সাক্ষাত খবর) শুনে আমি তাজ্জব
এ হচ্ছে অবস্থা । আমাদের সচেতন হতে হবে অনেক অনেক। বাবা মাকে দেখতে হবে ছেলে/মেয়েদের হাতে মোবাইলটা ঠিক কি কাজে ব্যবহার হচ্ছে। ছেলে মেয়েরা কে কোথায় যাচ্ছে। কার সাথে মিশতেছে, আড্ডায় তাদের বিষয়টা কি সেটাও জানা দরকার আমার মনে হয়।
সব চেয়ে যেটা প্রয়োজন সেটা হচ্ছে সুশিক্ষা
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৮
আবু উযাইর বলেছেন: ঠিক বলেছেন। ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি, ভার্সিটি লেভেলে ভর্তি না হওয়া পর্যন্ত সন্তানদের হাতে মোবাইল দেয়া যাবেনা।
২৩| ২৭ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৩৬
মোঃ ফখরুল ইসলাম বলেছেন: অসাধারন লিখছেন। বাবা মা কে এই দায়িত্ব নিতে হবে, ছোটবেলা থেকেই সুশিক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে, অন্যথায় এই আগ্রাসন বন্ধ হবে না। আল্লার আমাদের সবাই কে হেদায়েত দান করুক।
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
আবু উযাইর বলেছেন: ঠিক বলেছেন এবং দোয়ার সাথে 'আমিন'।
২৪| ২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭
আতিয়ার রহমান বলেছেন: awesome
২৭ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:১৯
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ২৭ শে মে, ২০১২ রাত ৮:১৬
নিক টা আমার বলেছেন: ভাই.....পড়ালেখা ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া লেখা করেছি সেই ছোটবেলা থেকে, যেখানে বেশীর ভাগেই থাকে খুব বড় লোকের সন্তান। আর এরা কত সহজে এইসব কুকর্মে জড়িয়ে পড়ে তা খুব কাছে থেকেই দেখেছি। আশ্চর্যজনক!!
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২৮
আবু উযাইর বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই।
তবে বাংলা মিডিয়ামও এখন আর পিছিয়ে নেই মনে হয়। আজকের পেপারে দেখেছেন কিনা, খোদ মফস্বলে পর্যন্ত এখন কৈশোরের অবৈধ যৌন সম্পর্ক আর এর ভিডিও গোপনে নেটে ছেড়ে দেয়া, শেষমেশ মেয়েটির আত্মহত্যা----------আল্লাহু আকবার। মেয়েটি তো চলেই গেছে, এবার তার বাবা-মা'র বাকী বেঁচে থাকা জীবনের সময়গুলোর কথা ভেবে দেখুন।
২৬| ২৮ শে মে, ২০১২ রাত ২:০২
ঠানডুমিঞা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ.... আপনার কথা মত কুরআন পড়া আবার শুরু করছি... তবে এবার অর্থ সহ....
২৮ শে মে, ২০১২ রাত ২:১৩
আবু উযাইর বলেছেন: আল্লাহ আপনাকে (সাথে এ অধমকেও) জান্নাতের জন্য নির্বাচিত করুন ।
আপনার যে কোন প্রয়োজনে জানাবেন। এখানে জানালেই চলবে। আল্লাহ যতটুকু তৌফিক আমাকে দেন ততটা হেল্প করার চেষ্টা আমি করব ইনশাআল্লাহ।
২৭| ২৮ শে মে, ২০১২ ভোর ৫:৩৩
সচেতন বলেছেন: আমার আগের মন্তব্যটি মুছে দিয়েন ভাই। বিষয়টি অবশ্যই যথেষ্ট চিন্তার তবে এটার জন্য সম্ভবত আমরা বড়রাই দায়ী। আমরাই কোন না কোন ভাবে বিষয়টিকে প্রশ্রয় দিয়ে এসেছি। এই প্রতিবেদনটি কি দেখেছেন?
[yt=http://www.youtube.com/watch?v=jUxXQB8PW7s]
সন্তান লালন পালন নিয়ে আমরা অনেকেই একটু আধটু আলোচনা করি ফেসবুকের একটা গ্রুপে। আমরা চেষ্টা করছি সঠিক পথে আসার। ফেসবুক গ্রুপ।
২৮ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:৫৯
আবু উযাইর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আগের মন্তব্য মুছে দিয়েছি।
প্রতিবেদনটি দেখেছি। দুঃখজনক সত্যি। স্মার্ট হবার যে অসুস্থ প্রতিযোগিতায় আমাদের সন্তানেরা নেমেছে, এর বেশীরভাগ দায়টা আমাদেরই।
আমার ফেসবুক আইডি নেই বলে আপনাদের প্রসংশনীয় এ গ্রুপটিতে যুক্ত হতে পারলাম না। আল্লাহ আপনাদের সাথে থাকুন।
২৮| ১১ ই জুন, ২০১২ বিকাল ৩:৫৫
নিশাত শাহরিয়ার বলেছেন: আপনার চিন্তা ধারাকে প্লাস।
এই সব প্রবলেম কেনো হচ্ছে?
কারন আমরা পরিবার থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। এখনকার পরিবারে মা-বাবা সবাই ব্যস্ত । েছলেমেয়েরা কি করছে তার খবর কয় জনই রাখছে?
দ্বিতীয় কথা , আমরা ধর্ম শিক্ষা থেকে দূরে সরে যাচ্ছি। আমাদের মনে রাখতে হবে যে কোন ধর্ম ই মানুষকে খারাপ হতে শেখায় না।
সুন্দর লিখেছেন। পোস্ট প্রিয়তে
১৩ ই জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৫
আবু উযাইর বলেছেন: ভাই, যথার্থ বলেছেন। পরিবার থেকে দূরে সরে যাওয়া আর ধর্ম শিক্ষার অভাব এ সমাজ আর নতুন প্রজন্মকে ভয়াবহতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।
২৯| ১৬ ই জুন, ২০১২ রাত ২:২০
জাহিদ হাসান বলেছেন: আমার কি হবে ............
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে মে, ২০১২ রাত ১২:৫৩
বাঁদর+তুমি=বাঁদরামী বলেছেন: চমৎকার একটা লেখা। প্রবল ভাবে নাড়া দিয়ে গেল। এই তো গত পরশু এক ফ্রেন্ড অসহায়ের মত হেল্প চাইলো ক্লাস ৭ পড়ুয়া ভাইটিকে নিয়ে ।ভাইটির মোবাইলে পর্ন ক্লিপ দেখে বন্ধুটা এতটাই কষ্ট হয়েছে যে কি করবে এখনো বুঝতে পারছেনা।