![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিছিলের শ্লোগান
দিয়েছিতো রক্ত
আরো দেবো রক্ত
রক্তের বন্যায়
ভেসে যাবে অন্যায়
কিন্ত রক্তের বন্যায় কিভাবে অন্যায় ভাসবে,যদি রক্তই শরীরে না থাকে। কারন ছাত্রলীগ রক্তশুন্যতায় ভুগছে। আর এজন্যই এত অন্যায় হচ্ছে। তাই ছাত্রলীগকে রক্ত দিতে বিবেকবান মানুষের প্রতি আহবান জানাচ্ছি।
নিচের নিউজটা দেখুন।
মাত্র আড়াই ব্যাগ রক্ত দিয়ে রক্তদান কর্মসূচি পালন করল ইবি ছাত্রলীগ -
শীর্ষ নিউজ, ইবি: শোকাবহ আগস্টের স্মরণে রক্তদান কর্মসূচিতে মাত্র আড়াই ব্যাগ রক্ত দিয়ে এ কর্মসূিচ পালন করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ।
তবে শতাধিক নেতা কর্মী থাকা সত্ত্বেও মাত্র আড়াই ব্যাগ রক্ত দেয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুরো ক্যাম্পাসে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে হাস্যরসাত্মকে পরিণত হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রতক্ষ্যদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ বেলা সাড়ে ১১টায় শোকাবহ আগস্ট মাসের শেষ হিসেবে ইবি শাখা ছাত্রলীগ রক্তদান কর্মসুচি পালন করে। ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক অমিত কুমার দাসের পরিচালনায় অনুষদ ভবনের নিচে এ কর্মসূচি শুরু হয়।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আবদুল হাকিম সরকার। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. আফজাল হোসেন, রেজিস্ট্রার এস এম আব্দুল লতিফ।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ইবি ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী। কিন্তু মজার বিষয় হল ভিসি, প্রো-ভিসি, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারের উপস্থিতিতে ইবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম ১ব্যাগ রক্ত দেয়ার মধ্য দিয়ে রক্তদান কর্মসুিচ শুরু হয়। এরপর সাধারণ সম্পাদক অমিত কুমার ১ব্যাগ রক্ত দেয়। তারপর রানা নামের এক কর্মী অর্ধ ব্যাগ রক্ত সেচ্ছায় দেয়। মোটে আড়াই ব্যাগ রক্ত জমা হয়।
এরপর ইবি শাখা ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী ওইখানে উপস্থিত থাকলেও আর কাউকে রক্ত দিতে দেখা যায়নি। এমনকি সভাপতি ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতাকর্মীকে জোর করে রক্ত দিতে বললেও তারা দেয়নি বলেও জানা গেছে।
এমনকি আরো জানা গেছে, ইবি ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ইমদাদুল হকসহ অনেক নেতাকর্মীর শরীর সুস্থ ও রক্ত দেয়ার সামর্থ থাকা সত্ত্বেও তারা রক্ত দেয়নি।
এ নিয়ে ক্যাম্পাসে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঝে হাস্যরসাত্মকে পরিণত হয়েছে।
এব্যাপারে ইবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক অমিত কুমার দাস বলেন, আমার দেখা মতে ৩ব্যাগ রক্ত জমা হয়েছে। যারা রক্ত নিতে এসেছিল তারাই বলছে আপনারা আজকে আর রক্ত দিয়েন না। কারণ রক্ত নষ্ট হবে সুতরাং আগামী দিনে রক্ত লাগলে আমরা আপনাদের কাছে ফোন দিয়ে ডেকে নিব। তাই আর কেউ দেয়নি। সেচ্ছায় যদি কেই না দেয় তাহলে কি করার আছে।
http://www.sheershanewsbd.com/2015/08/31/94693
©somewhere in net ltd.