![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমানে ভারতের অর্থনীতি সম্পুর্ন ভেঙ্গে পড়ছে।সামাল দিতে পারছে না ভারত সরকার।ঘরে ঘরে অভাব।দুবেলা ঠিক মত খাবার জুটছে না অনেক ঘরেই।ভিক্ষার থালা নিয়ে ঘুরছে বিভিন্ন দেশে মোদী সরকার।চরম দুরাবস্থার মধ্যে আছে ভারতের জনগন।
এ পর্যন্ত পড়েই যারা অতি মাত্রায় ভারত প্রেমী,তার কি বোর্ড ঠাপানোর প্রস্তুতি নিচ্ছেন। বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত দিয়ে প্রমান করার চেষ্টা করবেন ভারত অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী বিশ্বের প্রথম সারির দেশ। অনেকে আবার গাজাখুরি গল্প মনে করে আমাকে পাগল মনে করছেন। একটু রাখেন।
নিচের লাইন কয়টা পড়ুন। সময় থাকলে নিচের লিঙ্কে একটু গুতিয়ে আসুন।
ট্রানজিট ফি নির্ধারণে ভারতের আপত্তি
মানবিক বিবেচনায় বাংলাদেশের নৌপথ ব্যবহার করে ভারতকে ৩৫ হাজার মেট্রিক টন পণ্য ত্রিপুরা রাজ্যে নেয়ার অনুমতি দিয়েছিল সরকার। ইতোমধ্যেই এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ২৫ হাজার মেট্রিক টন পণ্য আশুগঞ্জ বন্দর ব্যবহার করে ত্রিপুরাতে পাঠানো হয়েছে। বাকি ১০ হাজার মেট্রিক টন পণ্য ত্রিপুরায় নেয়ার পর নতুন করে কোনো পণ্য নেয়ার ক্ষেত্রে ভারত বাংলাদেশকে ট্রানজিট ফি দেবে কি না। তা নিয়ে সরকার অনেকটাই দ্বিধাদ্বন্দ্বে।
এখন আপনি বলুন মানবিক বিবেচনা কাদের করা হয়,যারা ফকির মিসকিনদের না ধনীদের?
ভারত যদি প্রমান করতে চায় ,তারা ফকির মিসকিন নয়, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী বিশ্বের প্রথম সারির দেশ, তাহলে যেন আমাদের কাছে মানবিক বিবেচনা ভিক্ষা না করে ন্যায্য ট্রানজিট ফি দেয়। আর যদি তারা মনে করে ৭১ এ আমাদের অসহায় শরনার্থিদের আশ্রয়ের বদলা হিসাবে ট্রানজিট ফি দেবে না,তাহলে তারা যেন স্বীকার করে নেয় ,ভারত বর্তমানে খুব অসহায় রাষ্ট্র। অবশ্য বাংলাদেশের মাথাওয়ালারা কোনোভাবেই তাদের কাছ থেকে ট্রানজিট আদায় করতে বাধ্য করতে পারবে না,কারন তারা তাদের পুচ্ছ উধলা করে রাখছেন,যেভাবে খুশী সেভাবে মারা খাওয়ার জন্য।তাই তিস্তার পানি আমাদের ন্যায্য অধিকার,তার বেলাতেই জোর গলায় কোনো কথা বলতে পারে না।
এবার আসুন ভারত কেনো জংলি রাষ্ট্র?
এবার এই নিচের লাইন কয়টা পড়ুন। সময় থাকলে নিচের লিঙ্কে একটু গুতিয়ে আসুন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্ট থেকে টাকা চুরি
ভল্ট থেকে টাকা নিয়ে বেরিয়ে যাওয়া ওই ব্যক্তি স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার কর্মকর্তা দীপক চন্দ্র দাশ। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটাতে তিনি সময় নেন মাত্র ৪৬ সেকেন্ড। রোববার বিকেল ৫টা ৭ মিনিট ১৮ সেকেন্ড থেকে ৫টা ৮ মিনিট ৪ সেকেন্ডের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার টাকা নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিসের ভল্টে আসা দীপক ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের ৫ লাখ টাকার একটি বান্ডিল হাতিয়ে নেন। তিনি চুপিসারে তা বাইরে রেখে আবার ভেতরে ঢোকেন। টাকা চুরির বিষয়টি প্রথমে তিনি অস্বীকার করলেও ভিডিও ফুটেজ দেখানোর পর স্বীকার করেন এবং চুরি করে নেওয়া ৫ লাখ টাকা ফেরত দেন। তবে এমন ঘটনা ধরার পরও পুলিশে সোপর্দ না করে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক শুভঙ্কর সাহার মধ্যস্থতায় দীপক চন্দ্র দাশকে ছেড়ে দেওয়া হয় বলে জানা গেছে।
এখন দেখুন,আমরা কত মানবিক।বন্ধু রাষ্ট্রের ব্যাংকের কর্মকর্তার মান-সন্মানের দিকে তাকিয়ে আমরা ছেড়ে দিয়েছি।
আর তারা আমাদের সামান্য ৩০-৫০ হাজার টাকার গরুর জন্য কিভাবে প্রায়দিন মারে।
আমিনুলের সঙ্গীরা গতকাল বিজিবি ও পুলিশকে জানান, আট-নয়জন গরু ব্যবসায়ীর সঙ্গে রোববার রাতে ভারত থেকে গরু নিয়ে বাংলাদেশে আসছিলেন আমিনুল। ধরলা নদী পার হওয়ার সময় ভারতের অংশে আমিনুলকে ধরে ফেলে পশ্চিমবঙ্গের কোচবিচার জেলার ১২৪ গিতালদহ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা। তারা তাঁকে পানিতেই পেটাতে থাকে। এ সময় আমিনুলের সঙ্গীরা দ্রুত পালিয়ে আসেন।
বিজিবি, পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, রোববার রাতে বিএসএফের সদস্যরা আমিনুলকে মেরে নদীতে লাশ ফেলে দেয়। পরদিন সোমবার রাতে মোগলহাট বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা তা জানতে পারেন। এরপর খোঁজাখুঁজির একপর্যায়ে কলাখাওয়া ঘাট এলাকা থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
বাংলাদেশিকে পিটিয়ে মারল বিএসএফ
গরু তো আমরা চুরি করে আনছি না।আমরা ওদের খামারীদের টাকা দিয়েই কিনে আনছি।হয়তো বিএসএফ এর সাথে টাকায় বনিবনা হয় নাই। (বেশীর ভাগ ঘটনায় টাকার জন্যই বিএসএফ মেরে ফেলে। কেউ বিশ্বাস না করলে ওই এলাকার লোকদের থেকে জেনে নিবেন)তাই আমাদের ওরা কখনো গুলি করে ,কখনো পিটিয়ে মারে।
যেখানে ৫ লাখ টাকা মাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করে ধরা খাওয়ার পরও ,ওই ব্যাটার নাকটা পর্যন্ত ফাটাই নাই,আর ওরা ৩০-৫০ হাজার টাকার জন্য নিষ্ঠুর ভাবে মারে!!!!!!!
তাই বলতে বাধ্য হচ্ছি ,ভারত একটা জংলি রাষ্ট্র।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: এরকম ভারতীয় অনেক চোর আসে,কিন্তু আমরা ইচ্ছা করেই ধরি না। এটাই দুঃখ। ওই ব্যাটা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভল্টে হাত দিছে,তাই যা একটু তোলপাড়।
ঈদ মোবারক।
২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
সত্যান্বেসী বলেছেন: তাই নাকি ব্রাদার ভারত জংলি রাষ্ট্র | আর বাংলাদেশ খুব সভ্য দেশ | তাই না ? আসুন বাংলাদেশের সভ্যতাটাকে একটু পরখ করি | বেশি নয় এমন ঘটনা বলব যা সবার জানা |
নিরীহ নির্দোষ বাংলাদেশী ব্লগারদের নিষ্ঠুরভাবে গলা কেটে কুপিয়ে খুন করেও যেখানে খুনিরা পার পেয়ে যায় , সেই সভ্য দেশের নাম বাংলাদেশ | অভিজিত রায়, অনন্তবিজয় দশ, ওয়াশিকুর রহমান বাবু , নিলয় নীল আরো কত নাম ..
৭১ এর রাজাকারদের ফাসির জন্য আন্দোলনরত ব্লগারদের মধ্যে একজন ছিল রাজীব হায়দার (থাবা বাবা ) | তাকে কুপিয়ে খুন করার পর তার খুনি ধরা পরে না | এত সভ্য দেশ হলো বাংলাদেশ |
পাহাড়ি চাকমা ইত্যাদি উপজাতিদের এবং বৌদ্ধদের ওপর অত্যাচারে শীর্ষস্থানীয় হলো বাংলাদেশ | এতটাই সভ্য |
শুধু বিএসফ ঘুষ নেই আর বিজিবি ঘুষ নেই না , তাই না সোনা | সব শেয়ালের এক রা ..। প্রবাদটা ভুলে যেও না |
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য আমার পোষ্ট লেখাটা সার্থক হলো। তবে আপনি যে হেডিং দেখেই মন্তব্য করেছেন,তা আমি নিশ্চিত। ভালো করে পোষ্টটা পড়ুন। প্রোফাইলে দেখলাম আপনি কলকাতার উকিল ।
আপনি যেই ঘটনার কথা উল্লেখ করেছেন,এরকম হাজারো ঘটনা আমি বলতে পারি।বিশেষ করে এই সরকারের আমলে বিনা বিচারে হত্যা,গুম,বিচারহীনতা মাত্রারিক্ত। এরকম অনেক ঘটনা ভারতেও হয়।
কিন্তু ভারত আমাদের সাথে যা করতেছে,তা কি সভ্যতার পর্যায় পরে?আমি এইগুলোর ব্যপারে বলছি।আভ্যন্তরীন বিষয়ে নয়।
দেখুন বাংলাদেশের গ্রামবাসী কত সভ্য।আপনাদের বিএসএফ বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর করার পরেও তাদের গায়ে হাত না তুলে বিজিবির হাতে তুলে দেয়। পরে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে ফেরত দেয়।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২১
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: বাংলাদেশের ভেতরে ঢুকে হামলা ও ভাঙচুর করায় কুমিল্লা সীমান্ত থেকে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফের দুই সদস্যকে অস্ত্রসহ আটক করে বিজিবির হাতে তুলে দিয়েছে গ্রামবাসী।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আর বিএসএফ সেই গ্রামবাসীদের কখনো গুলি করে কাটাতারের বেড়ায় ঝুলিয়ে রাখেন,কখনো পিটিয়ে মেরে নদীতে ভাসিয়ে দেন।আবার পতাকা বৈঠকে সাড়া দেন না
ভারত কখনো ফকিন্নির মতো মানবিক বিবেচনায় ন্যায্য ট্রানজিট ফি দেয় না।আবার কখনো মধ্যযুগীয় ডাকাইতের মত জোড় করে আমাদের ন্যায্য পানির হিস্যা দেয় না।
আসলে ভারতীয়রা যে কি,তা তারা নিজেরাও জানে না।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০
সত্যান্বেসী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন দেশের ভেতরে গুমখুন নষ্টামি ইত্যাদি তো হয়ই | এবিষয়ে দুই দেশ সমান জংলি | কিন্তু আপনি যে বললেন ন্যায্য পানির হিস্যা দেয় না ভারত | সেই পানি কি পদ্মার পানি ? যদি তাই হয় , তাহলে বলুন পদ্মার পানির উপর আপনাদের হিস্যাটি কোন আইনবলে নির্ধারিত আছে ? যেহেতু বিষয়টি আন্তর্জাতিক , সেহেতু আন্তর্জাতিক আদালতে ভারতের বিরুদ্ধে পদ্মার পানি নিয়ে কেস করছেন না কেন ? সিভিল কেস হবে |
এসব না করে বোকা বোকা ভারতবাসিদেরকে জংলি বলে গাল দেয়াটা কি উচিত ? আর বি এস এফ বাংলাদেশের বর্ডার টপকে তার ভিতরে ঢুকলো , গ্রামে অত্যাচার করলো আর বিজিবি টেরটি পেল না : এ কথা কি বিশ্বাসযোগ্য ? এক হাতে কি তালি বাজে দাদা ?
আর এই কথা যদি সত্যি হয় তাহলে তো ভাববার কথা | বিজিবি কেমন সিকুরিটি গার্ড আপনাদের ? এরা দেশের রক্ষা করবে না দেশ এদেরকে রক্ষা করবে ?
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: তাহলে আপনি স্বীকার করলেন,ভারত জংলী রাষ্ট্র।আমাদের আভ্যন্তরিন বিষয়ে আপনার নাক না গলালে চলবে।
আর তিস্তার পানির কথা বলছি,সেটা বুঝতে পারেসভ্য নাই?আদালত দেখাইয়েন না।আপনাদের মমতাদি কতবার আশ্বাস দিয়াও চুক্তি করল না,এটাও জানেন না।সভ্য দেশ হলে হয় চুক্তি করুন,আর না হয় বলে দিন,পানি দিব না।
আমাদের সীমান্তে ঢুকে আমাদের গায়ে হাত তুলেন,তাতেও আমাদের দোষ?নিজের হাত দিয়া নিজের পাছায় আঘাত করলেও কিন্তু তালির মত শব্দ হয়।আগে সভ্য হন।
আর আপনি যদি ফকিরনির পোলা না হন, তাহলে কালকেই কোলকাতার রাস্তায় মিছি ল করবেন,বাংলা দেশ থেকে ট্রানজিট ফি ভিক্ষা মাফ চাই না।
৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৯
এই আমি সেই আমি বলেছেন: ভারত জংলি রাস্ট্র আমাদের চেস্টা করা উচিত পাকিস্তানের মত হওয়া ।
এ সরকার কাপড় ঊদোম করে রাখছে , আর কেউ কেউ ইন্ডিয়া গিয়ে পানির কথা ভুলে যায় কিন্তু কাপড় ঊদোম করতে ভুলে না ।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: ভাদা-ভাকু-পাদা হওয়া ভালো না।বাংলাদেশের দালাল হোন।৭১এর অপরাধে যতদিন বাংলাদেশ থাকবে,মানুষ পাকিস্তানকে ঘ্রনা করে যাবে,আপনাদের মত লোকদেখানো দেশপ্রেমিক না বললেও।তবে আপনি আমার পোষ্টের সাথে একমত না হলে অথবা যুক্তির সাথে উত্তর না দিলে ভাদা-ভাকু হিসাবে ভেবো নেবো।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৪
রোষানল বলেছেন: সত্যান্বেসী কৈয়াচেন : অভিজিত রায়, অনন্তবিজয় দশ, ওয়াশিকুর রহমান বাবু , নিলয় নীল আরো কত নাম ..
আপনার প্রতি--
ব্লগারের সংজ্ঞা কি ? ধর্ম নিন্দা করা ? জদি তাই হয় তবে অভিজিত রায় অনন্তবিজয় দশ সত্যিই একজন ব্লগার
তার পর ওয়াশিকুর রহমান বাবু কে নিয়ে পত্রিকায় খবর ছাপা হয়েছিল ওয়াশিকুর রহমান বাবু ফেসবুকে অনেকদিন থেকেই ইসলাম ধর্মের ব্যাপারে আবল তাবল লিখতেছিল গাজা খোরদের মত। দেখতেও আসলে তেমনি লাগে। আর আপ্নারা তাকে ব্লগার খেতাব দিয়ে দিলেন। ফেসবুকে লাখে লাখে ইয়ুজার আছে জারা কিনা প্রতিদিন অগুনিত লেখা পোস্ট করে । ভাইবা কয়েন তাহলে সবাই কি ব্লগার??নাকি বলবেন ইসলাম ধর্মের কুৎসা রচনা করে যারা পোস্ট করবে শুধু তারাই ব্লগার ।
বাকি থাকলো নিল বাবু ইতিমধ্যেই তাদের চুয়ানির আড্ডার ছবি ফেসবুক সহ সোশ্যাল প্যাড়ায় একে বারে লেজে গোবরে হয়ে গেছে। এখন গঙ্গা জল ঢালবেন কোথায় ???
এখানে লেখক বাংলাদেশের সাথে ভারতের অর্থনৈতিক একটা করুন দশা যুক্তি অ প্রমান সহ তুলে ধরেছেন। আর আপনি এর জবাব না দিয়ে মুখে কাঁঠাল পাতা চিবুতে চিবুতে চুয়ানির ক্লাবে ঢুকে গেলেন। শেষে একটায় কথা শুধু দাদা তুমায় পেরনাম...
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আমরা যে ইন্ডিয়ান ব্যাংকার চোরটারে ফেলানীর মত না ঝুলাইয়া কত বড় মহত্বের কাজ করলাম,এইটা স্বীকার করে না।
৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
সত্যান্বেসী বলেছেন: ভাই রোষানল তোমার রোষানলে গোটা ব্লগকে জ্বালিও না | ধর্মকে নিন্দা করা আর প্রশংসা করা দুটি ব্যক্তিগত মতামতের ব্যাপার | আমি ইসলামের প্রশংসা বা নিন্দা দুটিই করতে পারি | এর নাম হলো বাক স্বাধীনতা যা যে কোনো সভ্য গণতান্ত্রিক দেশের প্রধান শর্ত | এই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ হলো জঙ্গলের কানুনের প্রকৃষ্ট প্রমান | বাংলাদেশের ব্লগাররা ধর্মের ব্যাপারে তাদের স্বাধীন মতামত দিয়েছিলেন | তোমার দেশের সরকারের উচিত ছিল তাদের খুনিদের ফাঁসি দেয়া | এটা করলে বাংলাদেশের সভ্যতাটা বুঝা যেত | কিন্তু সেই সরকার তা না করে চরম বর্বরতার পরিচয় দিয়েছে | বাংলাদেশের মানুষজন এই হত্যাকে স্বাগত জানিয়ে নিজেদের মধ্যযুগীয় বর্বর মানসিকতার পরিচয় দিয়েছে | যে দেশে বাক স্বাধীনতা নাই সে কি রকম সভ্য দেশ ? সে কি আদৌ গণতান্ত্রিক দেশ ?
আর ভারত| এস দেখি ভারতের বাক স্বাধীনতাটা দেখা যাক | ভারতে একটা আইনের ধারা ছিল : তথ্যপ্রযুক্তি আইনে ৬৬ ক ধারা | এই ধারার অপব্যবহার করে একদল লোক বাক স্বাধীনতা খর্ব করার চেষ্টা করছিল | ফেসবুকে স্বাধীন মতামত দিতে গিয়ে বহু লোককে এই ধারায় জেলের ঘানি টানতে হয়েছিল | ভারতবাসীরাই সুপ্রিমকোর্টে এই ধারা বাতিলের আবেদন করে আর সুপ্রিমকোর্ট তা বাতিল করে | বাক স্বাধীনতার জয় হয় | অম্বকেশ মহাপাত্র এখন প্রায় মুক্ত |
বাংলাদেশে তো শুনছি একটা নতুন আইন আসছে | তার বলে ব্লগে ধর্মের বিরুদ্ধে স্বাধীন মত দিলেই (পড় নিন্দা করলে) তাকে জেল খাটতে হবে | এক তো ব্লগারদের হত্যার বিচার নেই উপর থেকে আরো বাক স্বাধীনতা খর্ব করার আইন আনা হচ্ছে | এতেই বোঝা যাচ্ছে বাংলাদেশ কতটা সভ্য |
আর অর্থনৈতিক দিক থেকে দুদেশের বিচার না করাই ভালো | ভারতের জায়গায় পৌছুতে বাংলাদেশের সাত জন্ম লেগে যাবে |
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৮
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: ওরে দাদা সত্যান্বেসী,আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়া,অন্য মন্তব্যকারীর বিষয় নিয়া কথা বলেন কেন? আমি কয়েকবার বলছি, আভ্যন্তরীন বিষয় নিয়া কথা না বলে,আমার লেখার উত্তর দিন।খামাখা ত্যানা প্যাচান ক্যান? যেহেতু আপনি ভারতীয় হিসাবে মন্তব্য করছেন, তাই আপনারই দায়িত্ব ভারতের মান-সন্মান রাখা। আমাদের সাথে আপনাদের আর আপনাদের সাথে আমাদের আচরনে কে বেশী সভ্য, সোজা এটা নিয়া কথা বলবেন,যদি ভারতের মান-সন্মান রাখতে চান। না হলে বলব, ভ তে ভারত ,তুই জংলি।
ভারতীয়রা যে ব্লগিং জানে না,আপনাকে দিয়া বুঝলাম।
অর্থনৈতিক দিক যদি আপনাদের ভালো হয়, তাহলে আগেও বলছি, কোলকাতার রাস্তায় মিছিল করবেন,বাংলাদেশ থেকে ভিক্ষা হিসাবে ট্রানজিট ফি মাফ চাই না।
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৯
সত্যান্বেসী বলেছেন: ওরে কাংলাদেশের কাঙালি আমি ভারতের মান সম্মান প্রতিষ্ঠা করেছি এই পোস্টে :ভারত জংলি রাষ্ট্র না বাংলাদেশ জংলি ?
আর তোদের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারেই তো কথা বলার আছে রে কাঙালি | তদের দেশটাই তো জংলি , তা বুঝতে গেলে তর দেশের ভেতরকার খবর আর ভারতের ভেতরকার খবরের তুলনা করলেই তো বোঝা যাবে | তাই তোর "অভ্যন্তরীণ ব্যাপারগুলোকে" বিশ্লেষণ করছি ।
হিম্মত থাকে তো ওই পোস্টে যা আর মন্তব্য কর |
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: ব্যবহারে শুধু বংশ নয়,দেশেরও পরিচয়। আপনার এই কমেন্ট দেখে যে কেউ বলবে, অসভ্য বংশ ও জংলি রাষ্ট্রে আপনার জন্ম।আমাকে তুই করে বলার অধিকার আপনাকে কে দিছে? আপনি ভারতের মান সম্মান প্রতিষ্ঠা নয়,নষ্ট করছেন। নিজেকে পরিচয় দেন হাইকোর্টের উকিল। ভারতের হাইকোর্টের উকিল যে এরকম অসভ্য আমার ধারনা ছিলো না। আপনার পোষ্টে যেয়ে কমেন্ট করতে রুচিতে বাধে। যেইদিন আমার পোষ্টের যুক্তিগুলো খন্ডন করতে পারবেন,সেদিন আপনার পোষ্টে যাবো।
আবারো বলছি অর্থনৈতিক দিক যদি আপনাদের ভালো হয়, কোলকাতার রাস্তায় মিছিল করবেন,বাংলাদেশ থেকে ভিক্ষা হিসাবে ট্রানজিট ফি মাফ চাই না। এরপর আমাদের কাঙালি বলবেন। যারা সামান্য ট্রানজিট ফি মাফ করার জন্য হাতে পায়ে ধরে, তাদের আর যাই হোক, অন্যকে কাঙালি বলা মানায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যেখানে ৫ লাখ টাকা আমাদের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে টাকা চুরি করে ধরা খাওয়ার পরও ,ওই ব্যাটার নাকটা পর্যন্ত ফাটাই নাই,আর ওরা অবৈধ ৩০-৫০ হাজার টাকার জন্য নিষ্ঠুর ভাবে মারে!!!!!!!
তাই বলতে বাধ্য হচ্ছি ,ভারত একটা জংলি রাষ্ট্র।
মানবিক বিবেচনা কাদের করা হয়,যারা ফকির মিসকিনদের না ধনীদের? - অবশ্যই ফকির মিসকিনদের!
তবে ভারতীয চোরটাকে ফৌজদারী মামলা না দিয়ে ছেড়ে দেয়া ঠিক হয় নি!
ঈদ মোবারক