![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতকাল আমার এক বন্ধুর অফিসে গিয়েছিলাম।বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রিয়েল এষ্টেটের অফিস।আমার বন্ধু ওই অফিসে ভালো পোষ্টেই চাকরী করে।কাজ সারার পর বন্ধুটি মিষ্টি-সন্দেশ অফার করলো।আমি জিজ্ঞাসা করলাম কিসের মিষ্টি।বন্ধুটি কাষ্ঠ হাসি দিয়েজানালো, এগুলো খেয়েই বেচে আছে।এগুলো পুজার প্রাসাদ।আমি অত্যন্ত অবাক হলাম।তারপর যা বললো তাতে পিলে চমকে গেলো।
তাদের বেতন গতকাল পর্যন্ত হয়নি।বউ-বাচ্চা নিয়ে ছুটিতে বেড়াতে যাওয়ার প্রোগ্রাম ক্যানসেল করলো আমার সামনেই।
তাদের মালিককে এ বছর কোটি কোটি টাকা চান্দা দিতে হয়েছে এবারের পুজায়।এমনকি তাদের প্রকল্প এলাকায় দুটো অনেক বড় পুজার মন্ডপ সম্পুর্ন নিজের টাকায় বানিয়ে দিতে হয়েছে।বিনিময়ে পেয়েছে পুজার প্রাসাদ।এগুলো খেয়েই তাদের খুশী থাকতে হয়েছে। শুধু তাদের প্রতিষ্ঠানে নয়।এরকম অনেক ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের কোটি কোটি টাকা দাদাদের খুশি করতে এবং ব্যাবসা ঠিক রাখতে চান্দা দিতে বাধ্য করা হয়েছে।একটু খোজ করলেই পেয়ে যাবেন।আমি যেই প্রতিষ্ঠানের কথা বলছি,অনেকেই হয়ত বুঝে ফেলেছেন।চাইলে এর সত্যতা জানতে পারবেন।বাংলাদেশে অনেক বড়লোক হিন্দু আছে,কিন্তু তারা এত বোকা এবং উদার নয় যে,নিজেদের টাকা দিয়ে পুজার মণ্ডপ বানাবে।
এই লেখা পড়ে অনেকেই আমাকে সাম্প্রদায়িক বলে চিহ্নিত করতে পারেন।কিন্তু আমার উদ্দেশ্য হলো,বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ন ও সবেচেয়ে বেশী পুজার মণ্ডপ হয়েছে।আগামীবার এর থেকে আরো বেশী জাঁকজমকপূর্ন ও আরো বেশী পুজার মন্ডপ হোক,তাতে কারো কোনো সমস্যা নাই,কিন্তু তা যেন হিন্দু ভাইদের টাকায় হোক।
হিন্দু ভাইদের জন্য পুজার শুভেচ্ছা রইলো
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: শুধু তাই না,মন্ডপ বানানোর জন্য,সরকারী অনুদানও পাচ্ছে তারা।একটি মন্ডপ বানানোর জন্য কত টাকা লাগে,আর টাকা কোথা থেকে আসছে,সেটা প্রকাশ করলেই চান্দাবাজীর ব্যপারটা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।
২| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
দূর্বার শাওন বলেছেন: লেখাটি বার বার পড়ছি আর ভাবছি, তারা মাত্র ২% হয়েও কত্ত ক্ষমতাবান। তাদের কাছেআমরা ৯৫% অঅসহায়। এরপরেও তাদের দালাল মিডিয়াগুলি বলবে তারা নির্যাতিত
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: আসল ব্যাপার হলো দালাল মিডিয়াগুলোও চাপে আছে।টিভি খুললেই পুজার অনুষ্ঠান। অথচ মহররম বলতে কিছু আছে,তা তারা ভুলেই গেছে।
৩| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১০
চলন বিল বলেছেন: দুঃখজনক খুবই দুঃখজনক,
চাঁদাবাজি বন্ধ হোক
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: এখন পুজার চাঁদাবাজি বন্ধ না করলে,ভবিষ্যতে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি প্রাতিষ্ঠানিক রুপ পাবে।
৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: যদি এরকম চাদাঁবাজি চলে তাহলে এটা বন্ধ করা উচিত ।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
আমি আবুলের বাপ বলেছেন: সত্য-মিথ্যা যাচাই করার সবার সুযোগ আছে।আগেও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো চাদা দিতো।তবে তা নিজেদের প্রোডাক্ট বিক্রির স্বার্থে।আর এখন দেয় বাধ্য হয়ে।
৫| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৫
দূর্বার শাওন বলেছেন: পরের বছর থেকে দেখবেন তারা ৫০,০০০ হাজার মন্ডপ করবে।সব মুসলমানদের টাকায়,এমম হতেও পারে তারা নির্দেশ দিবে প্রকাশ্যে চাঁদা দিতে হবে।প্রকাশ্যে বলবে না দিলে হুমকী দিবে।সরকার ও মিডিয় াএই সব ব্যাপার চেপে যাচ্ছে। প্রমাণ হচ্ছে একতাবদ্ধভাবে হিন্দুদের বিরুদ্বে একতাহীনতার অভাবে মুসলমানেরা ৯৫% হয়েও হিন্দুদের হাতে নির্যাতিত হচ্ছে
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৪
দূর্বার শাওন বলেছেন: এর থেকে প্রমাণ হচ্ছে হিন্দুরা বাংলাদেশে অধিক ক্ষমতাবান।হিন্দুদের চাঁদাবাজি নিরবে চলছে, না দিলে প্রশাসন দিয়ে হয়রাণি।আসল, কথা হিন্দুরা মুসলমানদের টাকায় পূজা মন্ডপ বানাবে জোর দেখিয়ে।আবার,নিজেরা নিজেদের মূর্তি ভেংগে মুসলমানদের নাম দেয়।মুসলমানদের জিম্মি করে চাঁদাবাজিকরবে।আবার,চাপাবাজি করবে তাতারানাকি নির্যাতিত ও সংখ্যালঘু।সত্য কথা হল বাংলাদেশে মুসলমানেরাই সসং্খ্যালঘু ও হিন্দুদের হাতে চরম নির্যাতিত ।তারা মুসলমানদের নির্যাতণ করছে কৌশলে