![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান দুনিয়ায় এক ব্যতিক্রমধর্মী প্রোগ্রাম তাবলীগী ভাইদের টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা। তাবলীগ জামাত কর্তৃক আয়োজিত হলেও এটা ধীরে ধীরে আপামর জনতার ধর্মীয় আবেগের সাথে জড়িয়ে গেছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তাবলীগের কর্মীরা জড় হয়ে থাকে এখানে।
ফি বছর অনুষ্ঠিত এ প্রোগ্রামের মূল উদ্দেশ্য কি? শুধুই ওয়াজ-নসিহত নাকি আরো কিছু। এখানে বিভিন্ন দেশের তাবলীগের মুরুব্বি ও আলেম ওলামা বয়ান করেন। বয়ানে দ্বীন, আখেরাত ও মুসলিমদের দায়িত্ত্ব নিয়ে বিশেষ গুরুত্ত্ব সহকারে বয়ান করা হয়। তবে শুধু বয়ানের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে জামাত আকারে দেশ ও বিদেশে দাওয়াত ও তাবলীগের কাজের জন্য জামাত পাঠানো হয়। এটাই মূল উদ্দেশ্য।
শুধু নসিহত শোনার মধ্যেই কাজ শেষ না করে প্রাক্টিকালি ইসলাম প্রচারের জন্য নিজের জান-মাল-সময় কোরবানী করে আল্লাহর রাস্তায় (দ্বীন প্রচারের রাস্তায়) সময় দিতে বের হওয়াই এই কাজ ও এজতেমার মূল প্রেরনা। তাই এই উদ্দেশ্য-কে সামনে রেখেই আবর্তিত হয় সকল বয়ান। শুধু কথা নয়, কাজেও অংশগ্রহন দাবি করে তারা। এজন্য-ই তাবলীগী প্রোগ্রামের এত সফলতা।
ইজতেমার শেষ দিনে একটা মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। মোনাজাত শুধু একটা মোনাজাত মাত্রই। এই মোনাজাত এজতেমার কামিয়াবীর জন্য করা হয়। তবে শুধুই মোনাজাতকে কেন্দ্র করে এই জমায়েতে অংশ গ্রহন করা ঠিক নয়। আখেরী মোনাজাত এর একটা রমরমা অবস্থা হয়, যা আরো সিম্পল করা যায়।
এই এজতেমায় বহু বছর ধরে যৌতুক বিহীন বিয়ে পড়ানো হত, যা বিশেষ আনন্দ ও দ্বীনী উদ্দীপনা সৃষ্টি করত। বর্তমানে এই অনুষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
বর্তমানে তাবলীগের একাংশের (দিল্লী নেযামুদ্দিনের) আমীর মাওলানা সাআদ নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে, ভারতের দেওবন্দ মাদ্রাসা হতে তার বিরুদ্ধে নোটিশ জারি করেছে। এই মাওলানার বিভিন্ন কথা ও ধর্মীয় ব্যাখ্যা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের প্রায় সকল হক্ক্বানী ওলামায়ে কেরাম এনাকে বর্জনের ডাক দিয়েছেন।
তবে, তাবলীগ জামাত কোন ব্যক্তি-কেন্দ্রিক ও ব্যক্তি-নির্ভর দল নয়। আশা করা যায়, সকল সংকট কাটিয়ে উঠে হক্বানী ওলামাদের তত্ত্বাবধানে বিশ্ব ইজতেমা সফল হবে ও এ কার্যক্রম এগিয়ে যাবে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
আবু সায়েদ বলেছেন: ইনশাল্লাহ
২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
র ম পারভেজ বলেছেন: তাবলিগী ভাইদের কাফেলা জেরুজালেমের পথে-ঘাটে কবে দেখতে পাবো ভাই?
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
আবু সায়েদ বলেছেন: দোয়া করুন।
৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: নতুন বছরের অনেক শুভেচ্ছা ---
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
আবু সায়েদ বলেছেন: শুভেচ্ছা
৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
হাসান৬৭৬ বলেছেন: র ম পারভেজ ভাই, তাবলীগ শুধু জেরুজালেমে নয়, ইজরাইলেও মেহনত করে যাচ্ছে।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
আবু সায়েদ বলেছেন: সঠিক
৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: শুনছিলাম আপনাদের কাকরাইল মসজিদে নাকি যুদ্ধ চলছিল। তা যুদ্ধবিরতি হয়েছে না সন্ধিচুক্তি?
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
আবু সায়েদ বলেছেন: এসব চলবে, থামবে।
৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৮
হাফিজ হুসাইন বলেছেন: আল্লাহ তাআলা সফল করুন। আমীন।
৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:০১
রায়হান চৌঃ বলেছেন: এ ধরনের কার্যক্রমের জন্য কুরআর হাদিস এর মতে কোন দলিল দিতে পারবেন ?
শুধু মাত্র জানার জন্য, তর্কে জড়ানোর কোন রকম ইচ্ছে আমার নেই
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭
আবু সায়েদ বলেছেন: কি ধরনের কার্যক্রমের কথা বলছেন?
দাওয়াত ও তাবলীগের ক্ষেত্রে একত্রে সমাবেশ করে দ্বীন প্রচার নবী ও তার সাহাবিরা করেছেন। নবীজীর সাফা পাহাড়ের পাদদেশের সমাবেশ, বিদায় হজ্বের সমাবেশ ছাড়াও আরো সমাবেশ করেছেন। সাহাবিরা ও তাবেয়ীরা অনেক সমাবেশ করেছেন, মসজিদেও করেছেন, মসজিদের বাইরেও, এমন কি বাজারেও করেছেন। দ্বীন প্রচারের জন্য একত্রিত হওয়া দোষের কিছু নয়,
৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:২৪
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: দেওবন্দ কর্তৃক নোটিশে সাড়া দিয়ে মাওলানা সাদ সাহেব তার বক্তব্য চূড়ান্ত রুজু করেছেন। তাই এখন আর কোনো জটঝামেলা নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:২২
আল আমিন ২০১৬ বলেছেন: খুব ইচ্ছে আছে এ বছর থাকার