![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গত কয়েক মাসে আমাদের গ্রাম ও পাশের দু'একটি গ্রাম মিলিয়ে কমপক্ষে ছয় কিশোরী প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়েছে। যাদের প্রত্যেকেরই বয়স ১৪ থেকে ১৬ বছর। নবম থেকে একাদশ শ্রেণীর ছাত্রী। এবং প্রত্যেকেই ছাত্রী হিসেবেও প্রথম সাড়ির।
শুধু এখানেই নয়। সারা দেশেই এমন ঘটনা অহরহ ঘটছে। অপরিনত মস্তিষ্কের এই সিদ্ধান্তের ফলে তাদের সবার জীবনই ভয়াবহ পরিনতির সম্মুখিন হওয়ার মুখে। এই বয়সে এমন সিদ্ধান্ত কোন মতেই ভেবে চিন্তে নেয়া নয়। পুরোপুরি আবেগ ও মোহের বসে নেয়া। যাদের সামনের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ সম্পর্কে কোন ধারনাই নেই।
একদিকে এরা যেমন নিজেদের জীবন অনিশ্চয়তার মধ্যে ঠেলে দেয় অন্য দিয়ে পরিবারের জন্য বয়ে আনে নরক যন্ত্রনা। মানসিক কষ্টের পাশাপাশি পরিবারকে ভোগ করতে হয় দুর্বিষহ সামাজিক বিড়ম্বনা। নষ্ট হয় এককেটি সম্ভাবনা। একটি পরিবার।
এদের মধ্যে অনেকেই আবার পারিবারিক চাপে বাড়ি ফিরতে বাধ্য হয। (কখনও জোর খাটিয়ে কিংবা গ্রাম্য শালিস বসিয়ে অথবা মামলা করে।) ক্ষেত্র বিশেষে সেটা ২/৫ দিন থেকে এক মাসের মধ্যে।
যারা এই ধাপটা পার হয়ে টিকে যায় তারা সাময়িক ভাবে ঘর বাধতে পারলেও সেটা স্থায়ী হয় না। অপরিনত মনের উপর জীবনযাপনের কঠিন বা্স্তবতা আর আর্থিক দৈন্যতার কারনে সেই মোহও কাটে এক সময়। ফলাফল একই।
খোজ নিয়ে দেখা গেছে প্রায় প্রত্যেকটি ঘটনার পিছনেই মেয়ের বাড়ির/পাশের বাড়ির ভাবী কিংবা চাচী স্থানীয় কোন নারীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতা রয়েছে। পারিবারিক চাপের ফলে যতটা ভীতি কাজ করে তাদের মাধ্যে তার উপশম করে এই নারীদের সহযোগিতা।
সহযোগতিার দুএকটি্ ধরন এরকম:
> মেয়ের পরিবার থেকে মোবাইল ব্যবহারের উপর কড়াকড়ি থাকলে এদের মোবাইলে চলে প্রেম।
> আত্মীয়তা কিংবা অন্য কোন অজুহাতে প্রেমিক এদের বাড়িতে আসে সেখানেই দেখা করে মেয়ে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:২০
এন ইউ এমিল বলেছেন: