![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সনজিত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে বক্ষব্যধি হাসপাতলে ভর্তি। তেজগাঁও কলেজের ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্টের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র সে। বুকে বিশাল আকৃতির একটা টিউমার হয়েছে। সাইজ এতটাই বড় যে ডাক্তারও আগে এমনটি কখনো দেখেন নি বলে জানা গেছে। এমনকি হৃদপিন্ডও মূল জায়াগা থেকে কিছুটা সরে গেছে।
দু:খের কথাই একটাই, দেশটা ডিজিটাল হচ্ছে। অথচ হাসপাতালের এক্সরে মেশিনটা এখনো নাকি সনাতন বা এনালগই রয়ে গেছে। হাসপাতাল থেকে অসুস্থ রোগীকে ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে বারবার টেস্ট করানো নিশ্চয়ই আনন্দের ব্যাপার হতে পারে না।
এক মাস চারদিন ধরে সে বক্ষব্যধী হাসপাতালে ভর্তি।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: এদেশে অহেতুক উদ্ধোধন আর লোক দেখানো ভিত্তিপ্রস্তর স্হাপনে যে টাকা খরচ হয় তা দিয়ে দেশের সব হাসপাতালগুলোতে ডিজিটাল এক্সরে মেশিন বসানো সম্ভব।