নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালোবাসি বাংলাদেশ। ---বিদ্বেষ আমার রক্তে নেই, কিন্তু মেয়েরা সুন্দর পোশাক পড়বেনা, এটা আমি মানতেই পারি না।--- ভালোবাসি পৃথিবীর অনেক কিছু যা কিছু সুন্দর। ভালোবাসি ডানা মেলা মুক্ত বিহঙ্গ। ভালোবাসি ভাবতে। ভালোবাসি মন-প্রাণ খুলে হাসতে। ভালোবাসি নীল আকাশ আর বৃষ্টির রিম-ঝিম। ভালোবাসি সমুদ্রের গর্জন আর সভ্যতার নাগপাশে বন্দী মানবজীবন। ভালোবাসি উর্দ্ধমুখী নিঃসংগতা আর ভালোবাসি বেকার যুবক।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পলিটিক্যাল সায়েন্স, ৭ম ব্যাচের ২য় সেমিস্টার পরীক্ষা আগামিকাল শনিবার (৭ ডিসেম্বর) থেকে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। এখন এই পরীক্ষা নেয়া এত জরূরী হয়ে পড়েছে?!
এ প্রসংগে একটা বক্তব্য পাওয়া গেছে, হরতাল অবরোধ যাই থাকুক এক্সাম হবে, কিন্তু এরপরেও যদি কোন কারনে এক্সাম স্থগিত হয় তবে তা ডিপার্টমেন্টের নোটিশ বোর্ডে দিয়ে দেয়া হবে...
প্রশ্নটা হচ্ছে, সারা দেশ অচল হয়ে আছে, এমতাবস্থায় পরীক্ষা নেয়াটা কি এতই জরুরী ছিল? আর হরতাল, অবরোধের চেয়ে বড় কি কারন হলে পরীক্ষা স্থগিত করা হবে? আর যারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্টের নোটিশ বোর্ড পর্যন্ত যেতে হবে কেন, বিশ্ববিদ্যালয়য়ের ওয়েবসাইট কিজন্য আছে? যে নোটিশ বোর্ড পর্যন্ত পৌছাতে পারবে, সে পরীক্ষাও দিতে পারবে। হলের বাইরের শিক্ষার্থীরা কি অপরাধ করেছে? অদ্ভুত! অদ্ভুত!
একটা ডিপার্টমেন্টের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করেই কোন ভাবেই প্রমাণ করা যাবেনা হরতাল, অবরোধ প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। সবাই বুঝতে পারছে, আর সহজ কথা যদি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রশাসন বুঝতে না চায়, কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান করে, তবে আগামীর দুর্ভোগের জন্য তাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে। কেউ ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারে।
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৭
বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন:
ভাই আপনি যেভাবে বুঝেছেন ব্যাপারটা আসলে সেরকম না। যে হারে হরতাল হচ্ছে তাতে সেসন-জট লেগে যেতে পারে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিস্টেম নিশ্চই বুঝেন? কোর্স শেষ হয়ে গেছে তাই ভালোয় ভালোয় পরীক্ষাটা নিয়ে নিল, এটাই তাদের ইচ্ছা। এর সাথে হরতালের সমর্থন-অসমর্থনের কোন ব্যাপার নাই। আর স্যারদের ধারণা বেশিরভাগ ছাত্র-ছাত্রী হলেই থাকে। অনেকে পরীক্ষার সময় সাময়িকভাবে হলে থেকেও যায়।
আর শুধু ঐ এক ডিপার্টমেন্ট না, আমাদের সায়েন্স ফেকাল্টি জুড়ে গত দু-বছর যাবৎ ফাইনাল পরীক্ষা হরতাল-অবরোধের মধ্যেই দিয়েছি। সবাই অবস্থা মেনে নিয়েছে, খুব একটা উচ্চ-বাচ্চ কেউ করেনি। আচ্ছা আপনি কি ঢাবি'র ছাত্র??
যাইহোক, এভাবে জীবন হাতে নিয়ে পরীক্ষা দেয়া আমিও সমর্থন করি না। তবে আপনার লেখাটা ছাগু-বাদ্ধব না হলে খুশি হতাম।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৪
বেকার যুবক বলেছেন: এই লেখা থেকে যদি কারো বন্ধু বা বান্ধবীর পরিচয় পাওয়া যায়, সেটা একান্তই লেখকের অনিচ্ছাকৃত। আর গত দুবছরের হরতাল অবরোধের সাথে এখনকার হরতাল-অবরোধকে একত্রিত করা সম্ভবত সমিচীন/ সমীচীন হবেনা। আগের অবরোধ-হরতালের ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম এতটা ব্যাপক ছিলনা, এটা নিশ্চয়ই বিশ্বাস করবেন। অন্তত লাশের সারি এবং আহতের সংখ্যা সেটাই প্রমাণ করে।
না আমি ঢাবি'র ছাত্র নই।
৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
কালীদাস বলেছেন: সায়েন্স ফ্যাকাল্টিতে প্রায় আড়াই বছর হয় হরতাল/অবরোধের মাঝেও পরীক্ষা চলে, এইটা সরকারকে শোডাউনের জন্য না দ্রুত রেজাল্টের জন্য।
একটা ডিপার্টমেন্টের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত করেই কোন ভাবেই প্রমাণ করা যাবেনা হরতাল, অবরোধ প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। সবাই বুঝতে পারছে, আর সহজ কথা যদি বিশ্ববিদ্যালয়য়ের প্রশাসন বুঝতে না চায়, কিংবা বুঝেও না বোঝার ভান করে, তবে আগামীর দুর্ভোগের জন্য তাদেরকে প্রস্তুত থাকতে হবে। কেউ ক্ষিপ্ত হয়ে তাদেরকে শাস্তি দিতে পারে।
১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২৯
বেকার যুবক বলেছেন: এইটা সরকারকে শোডাউনের জন্য না দ্রুত রেজাল্টের জন্য। হতেও পারে।
আপনার হাসির জবাব নেই। তবে এত হাসির কিছু কি বলেছি?
দেশ অচল হয়ে আছে এটাকি সত্য নয়?
ব্যবসায়ীরা উদ্বিগ্ন হচ্ছে কেন? তাদের ব্যবসায়িক স্বার্থে আঘাত লাগছে বলেই তো। নয়তো কে মরলো কে বাঁচলো এটা নিয়ে তাদের মাথাব্যাথা হতোনা।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: স্হগিত হলো কিনা দেখার জন্য পরীক্ষার্থীকে নোটিশ দেখতে ভার্সিটিতে আসতে হবে!! কোন গর্দভ টিচার বা পরীক্ষক এসব ইডিয়ট ছাগল গাধা মার্কা পরিকল্পনা করে? ইমেইল.. টেক্সটিং (এসএমএস) এসবের নাম শোনে নাই এরা?