নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাঙ্গনের শব্দে খুজিঁ ধ্রুপদী সুর----

আহমেদ চঞ্চল

বর্তমান ঠিকানা:মিরপুর,ঢাকা।একটি বহুজাতিক কোম্পানিতে সেলস ম্যানেজার হিসাবে কর্মরত আছি। লেখালেখি করাই আমার প্রধান কাজ। আপাতত কবিতা ও গল্প ই বেশি লিখছি।

আহমেদ চঞ্চল › বিস্তারিত পোস্টঃ

রকমারী ভালবাসা,ভালবাসার বিশুদ্ধতা এবং প্রেম --------

১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৫

আজকালের প্রেম যতটা না হৃদয় ঘটিত তার চেয়ে বেশী অন্যকিছু ঘটিত। এই অন্য কিছুর ব্যাখা দিতে গিয়ে আমাকে একটি বাস্তব উদাহরণ তুলে দিতে হচ্ছে । ঢাকার ছেলে আসিফ বিগত এক বছর ধরে ভালবাসে মফস্বল শহর থেকে পড়তে আসা নাহার কে । তারা দুজনই ঢাকার একটি প্রাইভেট ভার্সিটি তে লেখাপড়া করে ।আর্থিক, সামাজিক নিরাপত্তার জন্যই মূলত নাহার আসিফের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছে। এছাড়া আসিফ কে তার কাছে বেশী সুবিধার ছেলে বলে মনে হয় না । আসিফ ছেলেটা প্রচন্ড অলস ও খাম খেয়ালী যা নাহারের অপছন্দ। অপরদিকে শুধু মাত্র ক্যাজুয়াল সেক্স করার জন্যই আসিফ নাহারের সাথে সম্পর্ক টা ধরে রেখেছে। ভালোবাসার যে প্রধাণ উপকরণ হৃদয়ের টান তা কিন্তু এদের দুজনের মধ্য অনুপস্হিত তারপরেও সম্পর্ক এগিয়ে যাচ্ছে নিরবধি নদীর মত। এটাই হচ্ছে এ যুগের ভালোবাসার নমুনা । কোন একটা প্রবন্ধে পড়িছিলাম ভালোবাসার ক্ষেত্রে সাত ও যা সাতাশি-ও টা । তাহলে কি সব বয়সেই প্রেমে পড়া যায় ? এ প্রশ্নের উত্তর আসলে কিছুটা দীর্ঘ। একদা বিবাহিত নারীর পরপুরুষের প্রেমে পড়া খুব নিন্দিত একটা বিষয় ছিল। অথচ রাধা কৃষ্ণের প্রেম কাহিনী বরাবরই শ্রদ্ধামিশ্রিত। মনোভাবটা এই যে, দেবতার যা মানায় সাধারণ মানুষের তা চলে না । রবীন্দ্রনাথ তার ঘরে বাইরে উপন্যাসে দেখালেন বিমলা ভালোবেসে ফেল্লেন স্বামী নিখিলেশের বন্ধু সন্দীপ কে । সেই সময় ছি: ছি: পড়ে গিয়েছিল চারিদিকে।ঘরে বাইরে উপন্যাসের গায়ে অনেক টা নিষিদ্ধের লেবেল-ও পড়ে গেল । কারো কারো কাছে ভালোবাসা বলবার জিনিস নয়, অনুভবের। যদি তাই হয় তবে কি এই অনুভব দেশ,কাল,পাত্র ভেদে ভিন্ন ভিন্ন ? হতেও পারে । তবে অতীত কাল থেকেই দেখা গেছে দূরন্ত শক্তিমাণ ভালোবাসা সব সময়-ই ধর্ম,বর্ণ, গোত্র কে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে জয় লাভ করেছে।সুধী মহলে একটি কথা প্রায়-ই শোনা যায় , শুদ্ধ ভালোবাসার আরেক নাম নাকি আত্বত্যাগ। এই আত্বত্যাগ উভয়ের মাঝেই থাকতে হবে। পুরুষের আত্বত্যাগ নিয়ে বিভিন্ন সিনেমা, নাটক নির্মিত হয়েছে সে তুলনায় মেয়েদের আত্বত্যাগের গল্প একটু কম-ই শোনা যায়। তবে ভালোবাসায় মেয়েদের চরম আত্বত্যাগের একটি কাহিনী আমার জানা আছে , আপাতত তাই বয়ান করি । একদা গ্রীস দেশে ঈশানা নামের এক অষ্টাদশী সুন্দরী বাস করিতো। এই অপূর্ব রুপবতী-কে যে কেউ দেখিলেই প্রেমে পড়িয়া যেত । ঈশানার-ও ছিল উদার হৃদয় , কাউকেই ফেরাতে চাইতো না , সবার সাথেই প্রেমের অভিনয় চালাইয়া যাইতো।তার প্রেমিককূলের মধ্য এলেক এবং পাভেল ছিল অন্যতম। তারা দুজন-ই ছিল যথেস্ট বুদ্ধিমান ও তেজদীপ্ত সুপুরুষ।একবার পাভেল ঈশানার কাছে অভিযোগ দিল এলেক সবজায়গায় বলে বেড়াচ্ছে সে নাকি তোমাকে ভালবাসে । এ কথা শুনে তো ঈশানা চরম ভাবে রেগে গেল সে পাভেল কে এই বলে প্রবোধ দিল যে এলেক তার পেছনে সারা দিন ঘুর ঘুর করে আসলে সে ঐ নচ্ছার কে দু'চোখে দেখতে পারে না । এদিকে তলায় তলায় সে এলেকের সাথেও ডেটিং করে যেতে লাগলো। এলেক কে শোনালো বিপরীত কথা- পাভেল তাকে ডিষ্টার্ব করে । এক পর্যায়ে এলেক ও পাভেল দুজনেই গ্রীস দেশের রাজার কাছে একে অপরের বিরুদ্ধে বিচার দিলেন। সেই যুগে গ্রীসে যদি কোন নারীকে দুইজন পুরুষ সঙ্গী হিসাবে দাবী করতো তবে দুজনের মাঝে মল্ল যুদ্ধ হয়ে যে কোন একজন বেচে থাকতো এবং সেই পুরুষটিই অভিষ্ট নারীর সঙ্গ লাভ করতো ।রাজ্যের নিয়ম মতে রাজা বাজনা বাজিয়ে এদের দুজনের মল্ল যুদ্ধের ঘোষণা দিলেন । খোলা ময়দানে জন সম্মুখে ঈশানার সামনে ঐ মল্ল যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হবে। যে বেচে থেকে জয়লাভ করবে সে-ই পাবে সুন্দরী ঈশানাকে। আগেই বলেছি এলেক ও পাভেল দুজনেই খুব বুদ্ধিমান ছিল, তারা যুদ্ধের আগের রাতে গোপনে এক বৈঠকে মিলিত হলো। সেই বৈঠকে পাভেল একটা প্রস্তাব দিল - আমরা দুজন-ই তো শক্তিশালী, এই রাজ্যের সম্পদ। আমরা যে কেউ মারা যাওয়া মানেই এই রাজ্যের চরম ক্ষতি। পাশের রাজ্যের সাথে যুদ্ধে তখন আমরা দুর্বল হয়ে পড়বো। তারচেয়ে আমরা একটা বুদ্ধি করি ---মল্লযুদ্ধের এক পর্যায়ে আমরা দুজনেই মিথ্যা করে মরে পড়ে থাকবো । ঈশানা যার দিকে আগে ছুটে যাবে বুঝতে হবে তাকেই সে সত্যিকারের ভালবাসে ।সেই ঈশানা কে পাবে ।বুদ্ধি টা এলেকের ভীষণ পছন্দ হলো। তারা দুজন হাত মিলিয়ে যে যার বাসায় চলে গেল ।পরদিন যথারীতি শুরু হলো মল্ল যুদ্ধ, মাঠভর্তি দর্শক, চরম যুদ্ধ চলছে। এক সময় খেই হারিয়ে দুজনেই মরার ভান করে পড়ে রইলো। দুজনেই আধবোজা চোখে চেয়ে রয়েছে ঈশানার দিকে, কার দিকে সে আগে দৌড়ে যায়। কিন্তু এ কি ? ঈশানা পাশের এক অল্পবয়সী ছেলের হাত ধরে বলছে --'দেখলে কৌশলে এদের দুজনকেই কেমন করে মেরে দিলাম।আর কোন বাধাঁ নেই। চল এখন আমরা দুজন পালাই, দুরে গিয়ে ঘর বাধবো "। এই হলো মেয়েদের সাধারণ ধর্ম । ইদানিং কালে ভালোবাসার আরেকটি নেতিবাচক রুপ বিশেষ ভাবে পরিলক্ষীত হচ্ছে। সেটা হলো অসমবয়সী পরকীয়া প্রেম। আজকাল উচ্চবিত্ত থেকে মধ্য বিত্ত এমন কি নিম্ন বিত্ত পরিবারেও সর্বনাশা পরকীয়া প্রেমের প্রকট বেড়েছে মহামারী আকারে। অনেকেই আবার এই পরকীয়া প্রেমকেই সত্যিকারের কূলীন প্রেম বলে জাহির করে থাকেন। অতি রসিক জনেরা তো শ্লোক-ও তৈরী করেছেন-"মোবাইল কিনলে নকিয়া, প্রেম করলে পরকীয়া " ।তাদের পক্ষে আরেকটি বড় যুক্তি হচ্ছে-ইতিহাসের বিখ্যাত ও শ্রেষ্ঠ প্রেম কাহিনীর অধিকাংশই ছিল পরকীয়া প্রেম। এথানেই বড় একটা ফাক রয়ে গেছে । বই পুস্তকের প্রচলিত পরকীয়া ভালোবাসা আর আজকের দুনিয়ার পরকীয়া অসম প্রেমের মধ্য রয়েছে বিস্তর ব্যবধান। বিভিন্ন উপন্যাসে আমরা যে পরকীয়া প্রেম পড়ে থাকি বা নাটক মুভিতে দেখে থাকি তাতে ঐ নিষিদ্ধ প্রেমকে এমন একটি আকর্ষণের মোড়কে মুড়ে রাখা হয় যাতে করে ঐ বিশেষ প্রেম হয় অমৃত স্বাদ যুক্ত।ঐ বিশেষ স্বাদযুক্ত ফলের রসের অতলে দম বন্ধ হয়ে মারা পড়ে নীতি, নৈতিকতা, সুস্হ মানসিকতা । প্রেম যদি সুখের লাগিয়াই হয়ে থাকে তবে এই ধরনের তথাকথিত প্রেমে অসুখের রাজত্বই বেশী।রসিক,ভাব নির্ভর অনেক জ্ঞানী-গুনি হয়তো এই সকল প্রেমের স্তব গান গাইবেন নানান সুরে। এ ব্যাপারে আমার কথা হচ্ছে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেওয়াটাই কি বুদ্ধিমানের কাজ নয় ?এ উপমহাদেশে শুধু নয় সমগ্র পৃথিবীতে অসম-পরকীয়া প্রেমের শেষ পরিণতি অনেক ভয়াবহ।আমরা যদি আমাদের আশেপাশের ঐ সকল প্রেমিক যুগলের পূর্ণ জীবনের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করি তাহলে দেখতে পাবো তাদের জীবনে দু:খ কষ্টের পরিমাণই অনেক বেশী। শুধু তাই নয় তাদের এ প্রেম চরিতার্থ করতে গিয়ে তাদের কে বহু অপকর্ম ও অপরাধ সংঘটন করতে হয়েছে। এমন কি নরহত্যার মত ভয়াবহ অপরাধও তার মধ্য একটি । প্রায়ই পত্র পত্রিকা খুল্লে দেখা যায় পরকীয়া প্রেমের বলী হতে হলো অমুক কে । আসলে স্বাভাবিকতা সবসময়ের জন্যই সুন্দর। অস্বাভাবিক , অসম প্রেমের মাদকতা যতই থাকনা কেন এর ফল অত্যান্ত ভয়াবহ। এ প্রসংগে ইংল্যান্ডের রাজা অষ্টম এডওয়ার্ডের প্রেম ও বিবাহ পরবর্তী জীবন উজ্জল দৃষ্টান্ত হতে পারে। তাদের শেষ জীবন কাটে অত্যান্ত দারিদ্রতা ও দু:খ কষ্টের মধ্য দিয়ে। সুচিত্রা ভট্রাচার্য়ের একটি উপন্যাসে (নামটা মনে নেই) পড়েছিলাম ,বিশ্ববরেণ্য একজন ষাটোর্ধ অধ্যাপক হঠাৎ করেই তার মেয়েবয়সী এক ছাত্রীর প্রেমে পড়ে গেলেন । আফিনের চেয়েও বেশী নেশাতুর সে প্রেম । এক সময় অধ্যাপক সাহেব তার দীর্ঘ ৩০ বছরের সংসার ভেংগে নতুন সংসার গড়লেন। কিন্তু বছর না যেতেই সব কিছু তিতা হয়ে গেল। উভয়ের জীবনে নেমে এল দুর্বিসহ যাতনা । যে ভালবাসা পুরনো সংসার, পুরনো সম্পর্ক ভাংগার মত ভয়াবহ কাজে উদ্যত হয় সে সর্বনাশী প্রেমের শেষ পরিণতি কখনোই শুভ হয় না । তাই প্রকৃত প্রেমে স্বাভাবিকতা তথা শালীণতার প্রয়োজনীয়তা অনেক খানি। আবার সেলিব্রেটিদের জীবনে এরকম অসম প্রেম প্রায়শই আসে। আমরা অনেকে সেটাকে সাপোর্ট-ও করি। কিন্তু এর আড়ালে কতটা কষ্ট যে লুকিয়ে থাকে সে শুধু ভুক্ত ভোগীরাই অনুভব করতে পারে । হুমায়ন আহমেদ আমার অত্যান্ত প্রিয় একজন লেখক। প্রিয় মানুষ বলেই উনার প্রতি আমার অপরিসীম ভালোবাসা ও আগ্রহ। আমার এক কাজিন হুমায়ন আহমেদ কন্যা শিলার স্কুল জীবনের খুব কাছের বান্ধবী । সেই সূত্রে , আমার কিছু সত্য-মিথ্যা কানে আসে। শুনতে পাই তাদের পিতা-কন্যা (হুমায়ন আহমেদ এবং শিলা )-র বর্তমান সম্পর্ক-ঘৃর্ণার কথা। আমি নিশ্চিত হুমায়ন আহমেদ অসুস্থ দেহে দিন বা রাতের অনেক মুহুর্ত তার অতি প্রিয় মুখ গুলোকে কিভাবে মিস করে কষ্ট পাচ্ছেন। পৃথিবীর সব বিলাসীতা আর আভিজাত্য দিয়েও এ অভাব পূরণ হবার নয় খুব জোড় মুখে অস্বীকার করা যেতে পারে বা যুক্তির মার প্যাচে সাময়িক অগ্রাহ্য করা যেতে পারে । যাহোক, আমি ব্যাক্তিগত ভাবে আমার প্রিয় লেখকের সর্বদা শুভকামনা করি । সবার মাঝে শুভ ভালোবাসা উদিত হোক । জয় হোক ভালোবাসার ।



আমার লেখাটা এখানেই শেষ হয়ে যেত। এতটুকুই কাগজে লিখে ব্লগে টাইপ করার প্রতিক্ষায় ছিলাম। এর মধ্য জীবনে এক বিশাল অভিজ্ঞতা অর্জন হলো। সেটা বর্ণনা করতে গেলে আগে বিপ্লব (ছদ্ম নাম) ভাইয়ের কথা বলে নেয়া দরকার। বিপ্লব ভাইয়ের সাথে আমার পরিচয় আই,সি,এম,এ-তে পড়তে গিয়ে। বিপ্লব ভাই যেমন মেধাবী তেমন সুদর্শন ছিলেন।এডভান্স একাউন্টিং এর দুর্দান্ত ছাত্র ছিলেন । আমরা লাইব্রেরীতে তার পাশে বসার চেষ্টা করতাম সবসময়। তো এই বিপ্লব ভাই সবসময় ষ্টুডেন্ট লাইফে প্রেমকে খুব খারাপ চোখে দেখতেন।নিজে তো প্রেম করতেনই না অন্য কাউকে করতেও দিতেন না ।উনার কথা ছিল এটা অপ্রয়োজনীয় জিনিস যা জীবনে অনেক জটিলতার সৃষ্টি করে ।জেনেশুনে জীবনে জটিলতা আনবার দরকার কি ? যাহোক বর্ণাঢ্য ছাত্র জীবন শেষ করে , কোয়ালিফাইড কষ্ট একাউন্টেন্ট হয়ে বিপ্লব ভাই সুদূর নিউজিল্যান্ডে একটি বিশ্ববিখ্যাত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানীর চাকুরী নিয়ে উড়াল দিলেন। তা প্রায় ৯ বছর হয়ে গেল। এর মধ্য উনি কয়েকবার দেশেও এসে ঘুর গেছেন। বিয়ে করেছেন, একটি ছেলে আছে, শুনেছি ভাবী দেশেই থাকেন। গত কয়েকদিন আগে বিপ্লব ভায়ের এক নিকট জনের কাছে ভয়াবহ ইতিহাসটা শুনলাম। যার সারমর্ম এরকম- আমাদের মহান বিপ্লব ভাই ফেসবুকের মাধ্যমে এক ভারতীয় ষোড়শীর প্রেমে পড়ে উম্মাদের মত দিন কাটাচ্ছেন ভারতে। আগের চাকুরীটাও ছেড়ে দিয়েছেন । মেয়েটার পক্ষে বিয়ে বা কোন সম্পর্ক করা সম্ভব না জেনে বিপ্লব ভাই আরো বেশী উতলা হয়ে গিয়েছেন। এখন তিনি ঐ মেয়ের নিজ শহর বারোদা-তেই কোন রকম দিনাতিপাত করছেন এবং বাকী জীবন নাকি ওখানেই কাটিয়ে দেবেন, দেশে ফিরবেন না। এমন কি দেশে কারোর সাথে কোন যোগাযোগ-ও নেই ।



ঘটনাটি শুনে বিশ্বাস হয়নি তবে পরে জানলাম বিষয়টি সত্য। বহু আগে কবি নজরুলের একটি কবিতা পড়েছিলাম ঐ সময় তার মর্মাথ বুঝিনি। আজ বুঝতে পারছি --------



"প্রেমের ফাদঁপাতা ভুবনে কখন কে ধরা পড়ে কে জানে ?

সকল গরব নিমিষে টুটে যায়, সলিল বয়ে যায় নয়নে "



আমার এক সাহিত্যপ্রেমী বন্ধু প্রায়-ই আমাকে প্রশ্ন করে -আচ্ছা বলতো নজরূল এখানে সরাসরি 'চোখের জল' বা 'লোনা জল' ব্যবহার না করে "সলিল " শব্দ টা ব্যবহার করলো কেন ? তোর কি মনে হয় শুধু ছন্দ মেলানোর জন্য? আমি রহস্যময় মুখ নিয়ে জিজ্ঞাসা করি কেন তোর কি মনে হয় ? ও এক গাল হেসে উত্তর দেয় --আসল মারপ্যাচটা তো এখানেই । সলিল ব্যবহার করার অর্থ ঐটা আসল চোখের জল নয়, মেকি জল , অভিনয় প্রসূত আর কী !!!! আমি দ্বিগুণ রহস্য নিয়ে একদৃষ্টে ওর দিকে তাকিয়ে থাকি !!!!

মন্তব্য ৫৫ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৫৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১০:৩৪

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
অনেক কিছু ভাবার আছে আপনার লেখায়।
ভালো লেগেছে লেখা।

শুভকামনা........

১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪৩

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ১:৪৩

চাটিকিয়াং রুমান বলেছেন: ভালো একটা লেখা পড়লাম।

+++++

১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৪২

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আপনার কমেন্টে আমি ভীষণ ভাবে পুলকিত।।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:৫১

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
মন্তব্যের জবাব দেয়া উচিৎ ।
জবাব না পেলে ভালো লাগেনা।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩২

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: জ্বি। অবশ্যই এখন থেকে নিয়মিত মন্তব্যের জবাব দেবার চেষ্টা করবো ।

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৬

নষ্ট কবি বলেছেন: প্রেম কি সেটা যে জানে- যে জানেন- সবাই প্রেমে পড়ে

কেউ অর্থের প্রেমে কেউ স্বার্থের প্রেমে

সবাই প্রেমে মশগুল


চালিয়ে যান লেখালেখি

১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:১৭

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: অপূর্ব একখান কমেন্ট করছেন।।।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৬

রাজামশাই বলেছেন: বিপ্লবের দুই গালে জুতা মারো তালে তালে।

১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৩৮

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: হা হা হা ।।।।।।।।।।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০২

হুপফূলফরইভার বলেছেন: এটাকি বাস্তব ঘটনা প্রেক্ষিত? সত্যই দুঃখজনক ক্রান্তিতে যাচ্ছি আমারা নিত্যদিন!

২০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩৩

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: সত্যই দুঃখজনক ক্রান্তিতে যাচ্ছি আমারা নিত্যদিন!
------------------
কি সুন্দর একটি বাক্য লিখেছেন, ভাই ।এত প্রান্জল শব্দ চয়ন কিভাবে যে করেন !!!!

শুভ কামনা ।।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০

আবদুর রহমান (রোমাস) বলেছেন: অনেক ভাল লিখেছেন......

২০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৩১

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আপনার ভাললাগায় আমি পুলকিত। আপনার লেখা গুলিও আমাকে মুগ্ধ করে ।।।

৮| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:১৭

মেহবুবা বলেছেন: এ সব বিপ্লবেরা সমাজকে পরিবারকে থোড়াই কেয়ার করে । নিজেরাও মরে সাথের পাঁচজনকে মারে ।
মানুষকে মানুষের মত আচরন করতে জানতে হয়, ভারসাম্যহীন নয় ।

আপনি কি "পার্থিব" উপন্যাসের কথা বলতে চেয়েছেন ?
এক সময় পার্থিব পড়ে বিরক্ত হতাম কাহিনী বিন্যাসে । পরবর্তীতে হুমায়ুন আহমেদ এর ঘটনায় মনে হল সাহিত্যিকরা সত্যটাই লেখেন নিমর্ম সত্য ।

২০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৭

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: মানুষকে মানুষের মত আচরন করতে জানতে হয়, ভারসাম্যহীন নয় ।
--- সহমত আপনার সাথে।।

"পার্থিব" কি সুচিত্রা ভট্রাচার্য়ের লেখা ? যদি হয় তাহলে উপন্যাসটির নাম খুবসম্ভবত: "পার্থিব" -ই হবে ।

আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ।

৯| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:০৬

শত রুপা বলেছেন:
ভাবালো আপনার লেখা।

২০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৮

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: ভেবে ভেবে কেটে যাক সারাবেলা ।।শুভ কামনা ।

১০| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২১

একরামুল হক শামীম বলেছেন: পড়লাম লেখাটা।

১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:২৯

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: শামীম ভাই, পাঠের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন ।

১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৩৬

আরিয়ানা বলেছেন: চমৎকার বলেছেন!

২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০১

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ।

১৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৩০

সাগর রহমান বলেছেন: খুব ভাল লেখা হয়েছে চঞ্চল ভাই । লিংক দেবার জন্য ধন্যবাদ।

জীবন কি বিচিত্র, না?

২১ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৫

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ।আসলেই এই জীবন টা খুব বেশী রহস্যময়।।।।।।

১৪| ২২ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:৪৪

রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: কি দরকার প্রেমে পরার?? টাইম নষ্ট। কাজের সময় নষ্ট। চিন্তা করার সময় নষ্ট, চিন্তা করার বুদ্ধি লোপ পায়। স্বাভাবিক জীবন বাধাগ্রস্থ করে। আর নাটক সিনেমা তে প্রেম খুজো, খুজে বের কর, ওটা ঠিক প্রেম না, আবার খুজো, খুজতেই থাকো, জিন্দেগী পার কর প্রেম প্রেম খুজাখুজি নিয়ে। আর মানুষ ও এগুলা দেখে ইমোশনাল হয়। অস্বাভাবিক চিন্তা করতে থাকে।
আমি চার মাস প্রেম করে বিয়ে করে দশ বছর হল সংসার করছি। ইন্টার পাশ করেই বিয়ে করে ফেলেছি। এখন মনে পড়ে ঐ সময় মানে প্রেম করার সময় সারাদিন গুজগুজ করে গল্প করতাম আর সারারাত ফোনে কথা বলতাম। এই কারনে ভর্তি পরীক্ষায় কোথাও চান্স পাইনি। পরে প্রাইভেট মেডিকেলে পড়লাম। কিন্তু যেহেতু প্রেমের পর্ব শেষ তাই ভার্সিটিতে, সরকারী মেডিকেলে যাদের সাথে কমপিট করে চান্স পাইনি তাদের থেকে অনেক ভাল অবস্থানে পৌছে গেছি। আর ভার্সিটি , মেডিকেল লাইফে প্রেম করতে গিয়ে অনেক মেধাবী পিছিয়ে পড়েছে।
হা হা হা এখন কেউ ভাববেন না আমি প্রেমের বিপক্ষে। তা না। তবে প্রেম টাইম নষ্ট করে এটা খাটি সত্য কথা।

১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আপনার জীবন থেকে যেটা বোঝা যায় তা হচ্ছে প্রেমের পর্বটা তাড়া তাড়ি শেষ করাই শ্রেয়।তাতে সময় ক্ষেপন কম হয়। তবে আপনি যে বিয়ের পরেও ডাক্তারী পড়া শেষ করেছেন এজন্য আপনাকে বিশেষ ভাবে ধন্যবাদ দিতেই হয়।

মূল্যবান কমেন্টের জন্য আপনাকে অভিবাদন । মঙ্গলে থাকুন ।।

১৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২৬

রূপকথার রাজকন্যা বলেছেন: @আহমেদ চঞ্চল আপনি ঠিক ই ধরেছেন। প্রেম জাতীয় ইনট্যানজিবল ম্যাটার এর পিছনে বেশি না দৌড়ান ই ভাল। প্রেমের পিছনে দৌড়িয়ে সময় নষ্ট করলে ডাক্তারী পড়া শেষ করতে পারতাম না, আর ক্যারিয়ার ও করতে পারতাম না।
তবে বিয়ের [পর বুঝলাম নিজের আইডেনটিটি কতটা জরূরী। তাই লেখাপড়া যেভাবেই হোক শেষ করেছি।
আপনাকেও ধন্যবাদ কমেন্টের উত্তরের জন্য।

১৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মে ঘ দূ ত বলেছেন: ভালো লাগলো লেখাটা।

১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০০

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ, মেঘদূত।। আপনার ঘরে গিয়েছিলাম এবং মেঘের চিঠি পড়লাম। অনেক ভালো লেগেছে।

১৯| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৪৩

আবু সালেহ বলেছেন: সত্যি লেখার মাঝে ভাবনার অনেক বিষয় আছে....
ভালো লাগলো আপনার লিখা....

সবার শূভ বুদ্ধির উদয় হোক.....................

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৯

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য অভিবাদন ।।

২০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: পোস্ট ভালা পাইছি...... ধন্যবাদ...... সুন্দর লেখার জন্য।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৮

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।।।

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫৮

খালি ব্যান খাই বলেছেন: হুম বালা লাগচে............

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:০৮

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: ভাই,,, আপনের বালা লাগায় মুই আনন্দে আকাশে ভাসতে আছি ।।।

২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:০৫

শিপু ভাই বলেছেন: ভাল লাগল আপনার চিন্তাধারা।
লেখায়+++++++++

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৪

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ।।

২৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১৬

আশকারি রহমান বলেছেন: ++++++++++++++

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৪

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: ধন্যবাদ।।

২৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ২:৩১

নিশাচর ভবঘুরে বলেছেন: ভালো লেগেছে +++++++++++++++++++++

২৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৬

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ।।মঙ্গলে থাকুন।

২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৭:১৮

নীলাঞ্জনানীলা বলেছেন: "তবে ভালোবাসায় মেয়েদের চরম আত্বত্যাগের একটি কাহিনী আমার জানা আছে , আপাতত তাই বয়ান করি । একদা গ্রীস দেশে ঈশানা নামের এক অষ্টাদশী সুন্দরী বাস করিতো। এই অপূর্ব রুপবতী-কে যে কেউ দেখিলেই প্রেমে পড়িয়া যেত । ঈশানার-ও ছিল উদার হৃদয় , কাউকেই ফেরাতে চাইতো না , সবার সাথেই প্রেমের অভিনয় চালাইয়া যাইতো।তার প্রেমিককূলের মধ্য এলেক এবং পাভেল ছিল অন্যতম। তারা দুজন-ই ছিল যথেস্ট বুদ্ধিমান ও তেজদীপ্ত সুপুরুষ।একবার পাভেল ঈশানার কাছে অভিযোগ দিল এলেক সবজায়গায় বলে বেড়াচ্ছে সে নাকি তোমাকে ভালবাসে । এ কথা শুনে তো ঈশানা চরম ভাবে রেগে গেল সে পাভেল কে এই বলে প্রবোধ দিল যে এলেক তার পেছনে সারা দিন ঘুর ঘুর করে আসলে সে ঐ নচ্ছার কে দু'চোখে দেখতে পারে না । এদিকে তলায় তলায় সে এলেকের সাথেও ডেটিং করে যেতে লাগলো। এলেক কে শোনালো বিপরীত কথা- পাভেল তাকে ডিষ্টার্ব করে । এক পর্যায়ে এলেক ও পাভেল দুজনেই গ্রীস দেশের রাজার কাছে একে অপরের বিরুদ্ধে বিচার দিলেন। সেই যুগে গ্রীসে যদি কোন নারীকে দুইজন পুরুষ সঙ্গী হিসাবে দাবী করতো তবে দুজনের মাঝে মল্ল যুদ্ধ হয়ে যে কোন একজন বেচে থাকতো এবং সেই পুরুষটিই অভিষ্ট নারীর সঙ্গ লাভ করতো ।রাজ্যের নিয়ম মতে রাজা বাজনা বাজিয়ে এদের দুজনের মল্ল যুদ্ধের ঘোষণা দিলেন । খোলা ময়দানে জন সম্মুখে ঈশানার সামনে ঐ মল্ল যুদ্ধ অনুষ্ঠিত হবে। যে বেচে থেকে জয়লাভ করবে সে-ই পাবে সুন্দরী ঈশানাকে। আগেই বলেছি এলেক ও পাভেল দুজনেই খুব বুদ্ধিমান ছিল, তারা যুদ্ধের আগের রাতে গোপনে এক বৈঠকে মিলিত হলো। সেই বৈঠকে পাভেল একটা প্রস্তাব দিল - আমরা দুজন-ই তো শক্তিশালী, এই রাজ্যের সম্পদ। আমরা যে কেউ মারা যাওয়া মানেই এই রাজ্যের চরম ক্ষতি। পাশের রাজ্যের সাথে যুদ্ধে তখন আমরা দুর্বল হয়ে পড়বো। তারচেয়ে আমরা একটা বুদ্ধি করি ---মল্লযুদ্ধের এক পর্যায়ে আমরা দুজনেই মিথ্যা করে মরে পড়ে থাকবো । ঈশানা যার দিকে আগে ছুটে যাবে বুঝতে হবে তাকেই সে সত্যিকারের ভালবাসে ।সেই ঈশানা কে পাবে ।বুদ্ধি টা এলেকের ভীষণ পছন্দ হলো। তারা দুজন হাত মিলিয়ে যে যার বাসায় চলে গেল ।পরদিন যথারীতি শুরু হলো মল্ল যুদ্ধ, মাঠভর্তি দর্শক, চরম যুদ্ধ চলছে। এক সময় খেই হারিয়ে দুজনেই মরার ভান করে পড়ে রইলো। দুজনেই আধবোজা চোখে চেয়ে রয়েছে ঈশানার দিকে, কার দিকে সে আগে দৌড়ে যায়। কিন্তু এ কি ? ঈশানা পাশের এক অল্পবয়সী ছেলের হাত ধরে বলছে --'দেখলে কৌশলে এদের দুজনকেই কেমন করে মেরে দিলাম।আর কোন বাধাঁ নেই। চল এখন আমরা দুজন পালাই, দুরে গিয়ে ঘর বাধবো "। এই হলো মেয়েদের সাধারণ ধর্ম ।"-------------------------

মেনে নিতে পারলাম না কিছুতেই----

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ১০:২৭

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: এই হলো মেয়েদের সাধারণ ধর্ম ।। (লক্ষ্য করুন"সাধারণ ধর্ম" কথাটা বলা হয়েছে। সব মেয়েদের যে এই একই ধর্ম -তা কিন্তু নয়। )

এখন-ও কি মানতে কষ্ট হচ্ছে? কষ্ট হলেও বাস্তবতা কিন্তু এরকম-ই ।

পাঠের জন্য ধন্যবাদ। মঙ্গলে থাকুন।।

২৭| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৫

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
দারুন একটা লেখা পড়লাম...

তাই বলে ভারতে গিয়া পরে থাকতে হবে...

হায়রে পাগল মানুষ...!!!

২৮| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৫

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: ভাইরে,,,
মানুষ টা মোটেও পাগল ছিলনা।। দুর্দান্ত মেধাবী এবং বাস্তববাদী একজন সুদর্শন যুবক ছিল বিপ্লব ভাই । কোথ্থেকে যে কি হয়ে গেল ---।

২৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০১

সানিয়া রহমান বলেছেন: মেয়েদের সম্পর্কে আপনার নুণ্যতম ধারণা নেই

৩০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:০৫

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য আপনাকে অভিবাদন। শুভ কামনা রইলো ।

৩১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৯

লিন্কল্ন বলেছেন: ভালো একটা লেখা পড়লাম।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১০

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আপনাকে প্রাণের গহীন থেকে অভিবাদন ।।।

৩২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৯

আমিই আজাদ বলেছেন:
ক্লান্তিকর দিনে একখানা সুপাঠ্য মনকে পুলকিত করল।

বিপ্লব ভাইয়ের জন্য দুঃখ হচ্ছে।
সংসার ভাঙ্গা ভালবাসা আমাদের কাম্য নয়।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১৩

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: লেখক বলেছেন: ক্লান্তিকর দিনে একখানা সুপাঠ্য মনকে পুলকিত করল।
--------------

একখানা সুপাঠ্য আপনাদের সামনে তুলে দিতে পেরেছি জেনে নিজেকে অনেক ধন্য মনে করছি।।

আপনাকে পাঠের জন্য ধন্যবাদ সাথে শুভকামনা ।

৩৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০০

রোকসানা লেইস বলেছেন: আহমেদ চঞ্চল স্বার্থপর কিন্তু মেয়ে এবং ছেলে উভয়ে কিন্তু সমাজ খাটো করে রাখছে মেয়েকে। মেয়েদের মেনে নিতে হবে। মেয়েরা কিছু চাইলে, করলে তা হয় বাড়াবড়ি।
প্রেম, ভাবাবেগ, অনুভুতি নারী, পুরুষ উভয়ের সমান। ন্যাচারেল বিষয় কিন্তু নিয়ম এই গতি বদলে দিচ্ছে মানুষের।
একটা মানুষ কি চায় তা কী কখনও ভাবা হয় না কি একটা মানুষ কি দায়িত্ব পালন করল তা মানুষের জীবন? বিষয়টা ভাবার অনুরোধ রইল।

অনেকদিন আমার লেখায় আপনাকে দেখিনা।
শুভকামনা

৩৪| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:৫১

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: আমার সৌভাগ্য যে ,, আপনার কমেন্টে আমার ব্লগ ধন্য হয়েছে।।।

আপনার কমেন্টের সাথে অনেকটাই সহমত আমি।।

আপনার ভাবনা,লেখা সবসময়-ই আমাকে বিশেষ ভাবে আকৃষ্ট করে। ভীষণ ভাল লাগে আপনার লেখা।।এর মধ্য আপনার কয়েকটি গ্রন্হ-ও পড়ার সৌভাগ্য আমার হয়েছে। আপনার শব্দ চয়ন , বাক্যের বুননী , যুক্তির সবলতা সবকিছু প্রশংসা যোগ্য। নি:স্বন্দেহে আপনি একজন উচ্চমানের সব্যসাচী লেখিকা।।।

বেশ কিছু দিন আপনার ব্লগে যাওয়া হয়নি ; অকশ্যই নিজেকে বঞ্চিত করেছি কিছুটা সুপাঠ্য চর্চা থেকে। তবে এখন থেকে নিয়মিত আপনার ব্লগে যাবো ,, আশাকরি।।

ভালো থাকবেন ।।।

৩৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১২

মেঠোপথ বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো । অনেক কিছু জানলাম, বুঝলাম.

২৭ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৩

আহমেদ চঞ্চল বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ। মঙ্গলে থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.