![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মোবাইলে সাঈদীর আদি রসাত্মক সংলাপ, মিথ্যে প্রমাণে ১ লাখ ডলার পুরস্কার!
বাংলানিউজ ॥ মোবাইল ফোনে জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর আদি রসাত্মক সংলাপ নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে দেশ-বিদেশে।
সম্প্রতি এমন কয়েকটি অডিও ক্লিপ ইন্টারনেটে ছেড়েছে বাংলা লিকস্ নামে ইন্টারনেটভিত্তিক এক সংগঠন। শুক্রবার রাতে অনলাইন ডেইলি বাংলানিউজের কাছেও এমন বেশ কয়েকটি অডিও ক্লিপ পাঠিয়েছে তারা। জামায়াতের পক্ষ থেকে এসব ক্লিপকে নকল বলে উড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করা হলেও প্রকাশিত সব ক্লিপকে আসল দাবি করে প্রকাশকারীরা বলছে, এমন আরও ক্লিপ আছে তাদের হাতে। শীঘ্রই সেগুলো প্রকাশ করা হবে। এমনকি প্রকাশিত ক্লিপ কেউ ভুয়া প্রমাণ করতে পারলে তাকে এক লাখ মার্কিন ডলার পুরস্কার দেয়ারও ওপেন চালেঞ্জ ছঁড়েছে বাংলা লিকস্।
এসব টেপে একাধিক নারীর সঙ্গে সাঈদীর অশ্লীল, আদি রসাত্মক ও কুরুচিপূর্ণ সংলাপ রয়েছে। যদিও এসব বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জামায়াতের শীর্ষ নেতারা বলছেন, এমন অডিও টেপ কেউ বের করলে তা হবে অপপ্রচার। জামায়াত নেতাদের অনেকেই এসব অডিও শোনেননি।
শিবিরের একাধিক কেন্দ্রীয় নেতা দাবি করছেন, আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে একজন ব্লগার এটা নেটে ছেড়েছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে শিবিরের কেন্দ্রীয় কমিটির একজন নেতা বাংলানিউজকে বলেন, ‘বিতর্কিত স্কাইপি সংলাপের পর সাঈদীকে একজন খারাপ মানুষ হিসেবে তুলে ধরতে এ অডিও টেপ বানানো হয়েছে।
এমনকি কে বা কারা এমন অডিও ক্লিপস বাজারে ছাড়ছে তা চিহ্নিত করা গেছে বলেও দাবি তুলছে জামায়াত-শিবির। এ অডিও ক্লিপসটি ব্লগার অমি রহমান পিয়াল সাঈদীর সেক্সটেপ বলে বাজারে ছেড়েছেন বলে অভিযোগ তুলছেন তাঁরা। কিন্তু এ অভিযোগ অস্বীকার করে অমি রহমান পিয়াল বাংলানিউজকে বলেন, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যাচার। ফেসবুকে আমার ছবি দিয়ে সেখানে বাড়তি টেক্সট জুড়ে দেয়া হয়েছে।
বিস্ময় প্রকাশ করে পিয়াল বলেন, ‘আমি নাকি সাঈদীর অডিও টেপ সফটওয়্যারের মাধ্যমে তৈরি করে বাজারে ছেড়েছি। প্রতিক্রিয়াশীলগোষ্ঠী এ রকম একটা ঘৃণ্য ও মিথ্যে অভিযোগের মাধ্যমে আমার ও আমার পরিবারকে চরম নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলে দিচ্ছে।
সাঈদীর পক্ষে সামাজিক যোগাযোগের সাইটে অন্যতম প্রচারকারী সরওয়ার ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, কম্পিউটারে ভয়েস চেঞ্জারের মাধ্যমে সাঈদীর কণ্ঠস্বর নকল করা হয়েছে। কম্পিউটারে ভয়েস অপশনে নয়েজ কমানো, ইকো সংযোজনা, ব্যাকগ্রাউন্ড সংযোজন, কথার গতি কমানো-বাড়ানো করে বিভিন্ন সফটওয়্যারের মাধ্যমে সাঈদীর কণ্ঠস্বরের মতো করা হয়েছে।
তবে এমন যুক্তির সঙ্গে দ্বিমত রয়েছে আইটি বিশেষজ্ঞদের
সফটওয়্যার নির্মাতা ও কম্পিউটার প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির কণ্ঠস্বর আরেকজনের মতো করার কোন প্রযুক্তি বিশ্বে এখনও নেই। ভয়েস চেঞ্জার অপশনের মাধ্যমে পিচ কমিয়ে বা বাড়িয়ে কোন কণ্ঠকে মেয়েলি বা পুরুষালি ও হিজড়াদের মতো করা যায়। এটা ব্যবহার করা হয় কারও কণ্ঠ যেন শনাক্ত করা না যায়। কিন্তু নির্দিষ্ট একজনের কণ্ঠ তা করা সম্ভব নয়। এমন যদি করা যেত তাহলে বিশ্বের খ্যাতনামা অভিনেতা গায়কদের কণ্ঠস্বর বিকৃত করে অনেক কিছুই করা হতো।
বিশেষজ্ঞদের মত, ডিকটেটিং ও ভয়েস রিকগানাইজিং সফটওয়্যার, ভয়েস ইমিটেটর, মিমিকরি এবং স্পিচ এডিটিংয়ের মাধ্যমে কণ্ঠস্বর পরিবর্তন করা গেলেও একজনের কণ্ঠ আরেকজনের মতো করা যায় না। এর নজির বিশ্বের এখনও নেই।
বাংলা লিকসের চ্যালেঞ্জ ॥ এ অডিও ক্লিপ যাঁরা নকল মনে করছেন তাঁদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে বাংলা লিকস ।
সংগঠনটির দাবি, এ কণ্ঠস্বর যে সাঈদীর তার পর্যাপ্ত প্রমাণ রয়েছে। যদি কেউ এসব ক্লিপ মিথ্যা প্রমাণ করতে পারে তাহলে তাকে এক লাখ ইউএস ডলার পুরস্কার দেয়া হবে । বাংলা লিকস্্ দাবি করে, যারা শুনবেন সবাই যেন ক্রমানুসারে সব প্রকাশনা শোনেন।
এ টিমে কাজ করা এক সদস্য বাংলানিউজকে বলেন, এ ক্লিপ যাঁরা অবিশ্বাস করছেন, তারা ২-১টি শুনেই মন্তব্যে বসে যান যে, আমরা কোন ফেরেশতার নাম নিয়ে বদনাম রটাচ্ছি।
তাদের দাবি এগুলো নাকি ফেক, কণ্ঠ নকল করে বানানো। যদি তাই হয় তাহলে অবিশ্বাসকারীদের অনুরোধ করব, যে কোন বিখ্যাত একজনের সঙ্গে অন্য যে কারও কথোপকথনের একটি উদাহরণ প্রকাশ করুন। আমরা অধীর আগ্রহে আপনার প্রকাশনাটি গ্রহণ করব।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বাংলা লিকস টিমে বিশ্বের ৮টি দেশ থেকে সর্বমোট ২৪ সদস্য কাজ করছে। শীঘ্রই তারা সাঈদীর সংলাপ দাবি করে আরও কয়েকটি অডিও ক্লিপ ইন্টারনেটে ছাড়বে।
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
সকাল>সন্ধা বলেছেন: কথোপকথনের লিং দেন .....
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
আহমেদ রশীদ বলেছেন: ভাই মো: আহসান আপনার ধন কি সাঈদীর মত সাড়ে সাত ইঞ্চি।
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
টিনটিন-টুনটুন বলেছেন: বাল পোষ্ট
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭
আহমেদ রশীদ বলেছেন: আরে মরছি সবই দেখি ছাগু।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩
আশার রাজ্যে নিরাশার মেঘ বলেছেন: সাঈদী এমন ধরা খেয়েছে যে তার সাথীরা এটা কিভাবে সামাল দিবে বুঝতে পারছে না। সাঈদীর মুখোস খুলে গেসে। তবুও ছাগর দল সাঈদীর নাম জপবে, আল্লাহর নাম না নিয়ে।
৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৮
দেশে ভালোবাসা নাই বলেছেন:
৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪
মহাজাগতিক মুসাফির বলেছেন:
সাইদী সাহেবের এখানে অপরাধ কি ? তিনি পুরুষ। তার সম্পর্ক স্বাভাবিকভাবেই একজন নারীর সাথে থাকবে।
পৃথিবীতে সেলিব্রেটিদের নিয়ে অনেকে ব্যবসা করে। উনাকে নিয়ে যদি কেউ ব্যবসা করে তাহলে তাতের দোষের কি আছে।
৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০০
এমদাদুল কদির বলেছেন: আমি বিশেষজ্ঞ নই তবে ক্লিপটা শুনে যা বুঝেছি তাতে মনে হচ্ছে সাঈদী সাহেবের কন্ঠস্বর আসল কিছু কিছু জায়গায়। মহিলাদের আমি চিনিনা তাই তাদের কন্ঠস্বর সম্পর্কে আমার তথা কারওই কোন ধারনা আছে বলে মনে হয়না।
সাঈদী সাহেব তার আলোচনায় প্রাসঙ্গিক ভাবে অনেক কথাই বলেছেন। যেমন এক মাহফিলে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক বোঝাতে তিনি বলেছেন চট্টগ্রামের ছেলে আর বরিশালের মেয়ের মধ্যে বিবাহ হয়েছে। একজন লইট্টাফিস খুব পচন্দ করে আর একজন লইট্টাফিসের গন্ধও শুকতে পারেনা।
রুচীর যখন এরকম বেমিল তখন তাদের মধ্যে নিত্য ঝগড়া হওয়ার কথা ছিল কিন্তু আল্লাহ তাদের মধ্যে মহব্বৎ পয়দা করে দিয়েছেন।
একানে লইট্টা ফিসের কথা আছে। এই লইট্টা ফিস শব্দটা যদি কৌশলে ফোনালাপের সংক্ষিপ্ত কথার সাথে জুড়ে দেয় তাহলে কেমন হয়?
মেয়েঃ দাদু লইট্টা ফিস রান্না করেছি।
মেয়েঃ দাদু লইট্টা ফিস রান্না করেছি।
সাঈদী সাহেবঃ লইট্টা ফিস?
আমেরিকা থেকে মঙ্গল গ্রহে পাথ ফাইন্ডর পাঠানো হয়েছিল। পাথ ফাইন্ডারে করে যে ছোট্ট রোবট পাঠানো হয়েছিল তার নাম ছিল সোজার্নার। সাঈদী সাহেব তার এক আলোচনায় এই যন্ত্র বা মেশিনের কথা বলেছিলেন। এর দৈর্ঘ্যর কথা সম্ভবত বলেছিলেন সাড়ে সাত ইঞ্জি আর চাকার ব্যাসের কথা সম্ভবত বলেছিলেন দেড় ইঞ্চি।
এবার আসুন একটু মিলিয়ে দেখিঃ
নাতনি কতটুকু?
সাঈদী সাহেবঃ সাড়ে সাত ইঞ্চি। ব্যাস দেড় ইঞ্চি।
প্রিয় পাঠক কি বুঝলেন?
একটা বহুল প্রচারিত হাদীসঃ (ভাবার্থ) দুই চোয়ালের এবং দুই পায়ের মাঝে যে বস্তু দুটি রয়েছে তার গ্যারান্টি যে দিতে পারবে আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের গ্যারান্টি দিচ্ছেন।
এবার একটু মিলিয়ে দেখুনঃ কোথাও থেকে তোমার শব্দটা আর দুই পায়ের মাঝে শব্দটাকে একত্রে করলে কি দাড়ায়?
তোমার দুই পায়ের মাঝে।
প্রিয় পাঠক এথেকেই বা আমরা কি বুঝলাম?
আমার মনেহচ্ছে সাঈদী সাহেবের বিষয়ে বামেরা বিশাল বড় প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। অনলাইনে তার ওয়াজ গুলোকেও এভাবে ওরা বিক্রিত করবে বলে মনে হচ্ছে। যাতে মানুষ আর আসল নকলের মধ্যে পার্থক্য করতে না পেরে তার ওয়াজ শুনাই ছেড়ে দেয়। অথবা শুনলেও বিভ্রান্ত হয়।
তাই এখনই শতর্ক না হলে এবং তার সকল কর্মকান্ডের রেকর্ড স্বরুপ নির্দিষ্ট ওয়েব সাইট ও আর্কাইভ না করলে তারমত গুণিজনের মূল্যবান কথা একদিন দুনিয়া থেকে হারিয়ে যাবে।
বাতিল শক্তি যখন কোন ভাবেই মুমিনের মোকাবেলা করতে পারেনা তখন তারা চরিত্র হননের সোজা রাস্তা বেছে নেয়।
মা আয়েশা (রাঃ) এর চরিত্র হনন করে রাসূল (সাঃ)কে পর্যন্ত বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আল্লাহ তা'আলা রব্বুল আলামীন মা আয়েশা (রাঃ) এর চরিত্রের সার্টিফিকেট দিয়েছিলেন। তাই বলে সাঈদী সাহেবের চরীত্রের সার্টিফিকেট তো আর আল্লাহ তায়া'লা রব্বুল আলামিন দুনিয়ার মানুষের কাছে পাঠাবেন না। তাই সাঈদী সাহেবের চরীত্রের মাধুর্যতা দুনিয়াবাসী তার ভক্ত অনুরক্তদেরই প্রমাণ করতে হবে....?
১০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
শয়ন কুমার বলেছেন: প্রথমে সফটওয়ার সফটওয়ার বলে চেচামেচি করা শিবিরের বর্তমান নিরাবতাই আস্তে আস্তে প্রমান করে দিচ্ছে যে এইডা সত্যি ।
সাধারণ বাঙ্গালি হিসেবে সত্যি টাই জানতে চাই । সফটওয়ারের মাধ্যমে খালেদার সঙ্গে হাসিনার একটা কাল্পনিক কথোপকথনের একটি উদাহরণ প্রকাশ হইলেই তো সাইদীর এটা থেমে যাবে ।কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন এখনও কেন ওরা সফটওয়ার দ্বারা প্রকাশ করতে পারতাছে না..............................!!!!!!!.. শিবিরের এই নিরবতা কেন ??????কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন এখনও শিবির প্রকাশ করতে পারতাছে না ।মানে এটা সফটওয়ারের নয় ।সত্যি ।
১১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
শয়ন কুমার বলেছেন: @এমদাদুল কদির , কিন্তু সাইদীর উচ্চারিত শব্দ সংগ্রহ করে ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ন দৈর্ঘ্য একটা কাল্পনিক কথোপকথন কি আদৌ বানানো সম্ভব ??
আর সাইদীর সাথে বেরিষ্টার রাজ্জাকের কথোপকথন কি বানানো বলবেন ??
১২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১
শয়ন কুমার বলেছেন: @এমদাদুল কদির , কিন্তু সাইদীর বিভিন্ন সময়ে উচ্চারিত শব্দ সংগ্রহ করে ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ন দীর্ঘ্য একটা কাল্পনিক কথোপকথনের কাহিনী কি আদৌ বানানো সম্ভব ??হাস্যকর যুক্তি দিলেন ভাই ।
আর সাইদীর সাথে বেরিষ্টার রাজ্জাকের কথোপকথন কি বানানো বলবেন ??
১৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৬
শয়ন কুমার বলেছেন: @এমদাদুল কদির , সাইদীর বিভিন্ন সময়ে উচ্চারিত শব্দ সংগ্রহ করে ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ন দীর্ঘ্য একটা কাল্পনিক কথোপকথনের কাহিনী কি আদৌ বানানো সম্ভব ??হাস্যকর যুক্তি দিলেন ভাই ।
আর সাইদীর সাথে বেরিষ্টার রাজ্জাকের কথোপকথন কি বানানো বলবেন ?? নাকি এটা হ্যাকিং ??নাকি বলবেন রাজ্জাকেরও উচ্চারিত শব্দ সংগ্রহ করে ধারাবাহিকভাবে সম্পূর্ন দীর্ঘ্য একটা কাল্পনিক কথোপকথনের কাহিনী বানানো যায়। আপনাদের প্রতি অনুরোধ জানাই আপনেরাও আপনাদের কথিত সিসটেমে তাড়াতাড়ি হাসিনার সাথে খালেদার মধ্যেকার একটি কাল্পনিক কথোপকথন প্রকাশ করুন ।
১৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
এমদাদুল কদির বলেছেন: @শয়ন কুমার, কথপোকথনগুলো যে নিশ্চিত করেই সাঈদী সাহেবের, তার কোনো প্রমান আছে? নেই। কে রেকর্ড করলো টেলিফোনের কথা? নিশ্চয় সরকার বা গোয়েন্দা সংস্থা। তো, সরকারের কাছে এ টেপগুলো আগে থেকে থাকলে এতদিন প্রকাশ করেনি কেনো? শয়তানের রূপটি আরো আগেই জনগন দেখতে পেতো! আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে শেখ হাসিনার পুলিশ আটক করে ২০১০ সালের ২৯ জুন। ঘটনার কাল নিশ্চয়ই তারও আগেকার। নাকি জেলখানায় থাকা কালের? সেটাও হতে পারে, যদি সরকার আয়োজন করে থাকে! পরিস্কার করে বললে, সময়কাল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের পর থেকে ২০১০ সালের ২৮ শে জুনের আগে। এ সময়ে সাঈদী সাহেব ছিলেন মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন ও হাসিনা সরকারের নজরবন্দী। সরকারের ভীষণ চাপ ছিলো, মাহফিল করা যাবে না। এমনকি উনার প্রোগ্রামে ১৪৪ ধারা জারী করতো। তাছাড়া পিছনে আওয়ামীলীগ লেগে আছে, এটা উনি পরিস্কার করেই জানতেন। উনার ফোন বাগিং হতো, একজন সাবেক এমপি হিসাবে এটা নিশ্চয়ই উনার অজানা নয়। এ অবস্থায়, ফোনে এ জাতীয় সেক্স আলাপ করে নিজের সর্বনাশের রাস্তা উনি তৈরী করবেন? অন্তত আমি বিশ্বাস করি না। ধন্যবাদ।
১৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১২
এমদাদুল কদির বলেছেন: @শয়ন কুমার, কথপোকথনগুলো যে নিশ্চিত করেই সাঈদী সাহেবের, তার কোনো প্রমান আছে? নেই। কে রেকর্ড করলো টেলিফোনের কথা? নিশ্চয় সরকার বা গোয়েন্দা সংস্থা। তো, সরকারের কাছে এ টেপগুলো আগে থেকে থাকলে এতদিন প্রকাশ করেনি কেনো? শয়তানের রূপটি আরো আগেই জনগন দেখতে পেতো! আল্লামা দেলাওয়ার হোসেন সাঈদীকে শেখ হাসিনার পুলিশ আটক করে ২০১০ সালের ২৯ জুন। ঘটনার কাল নিশ্চয়ই তারও আগেকার। নাকি জেলখানায় থাকা কালের? সেটাও হতে পারে, যদি সরকার আয়োজন করে থাকে! পরিস্কার করে বললে, সময়কাল ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের পর থেকে ২০১০ সালের ২৮ শে জুনের আগে। এ সময়ে সাঈদী সাহেব ছিলেন মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন ও হাসিনা সরকারের নজরবন্দী। সরকারের ভীষণ চাপ ছিলো, মাহফিল করা যাবে না। এমনকি উনার প্রোগ্রামে ১৪৪ ধারা জারী করতো। তাছাড়া পিছনে আওয়ামীলীগ লেগে আছে, এটা উনি পরিস্কার করেই জানতেন। উনার ফোন বাগিং হতো, একজন সাবেক এমপি হিসাবে এটা নিশ্চয়ই উনার অজানা নয়। এ অবস্থায়, ফোনে এ জাতীয় সেক্স আলাপ করে নিজের সর্বনাশের রাস্তা উনি তৈরী করবেন? অন্তত আমি বিশ্বাস করি না। ধন্যবাদ।
১৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩০
শয়ন কুমার বলেছেন: কাদির ভাই, যারা প্রকাশ করছে তারা সরকারী লোক । সরকারী লোকজন এই হ্যাকিং এর কাজ করলে তো অনেক আগেই প্রকাশ করতো ।একারনে আড়িপাতা এসব হ্যাকারেরা অবশ্যই সরকারী কোন লোক নয় । মূলত হ্যাক করেছে ১টি পক্ষ, যারা মূলত গ্রামীন ফোনেই কর্মরত , কিন্তু এরা নিজে এসব প্রকাশ করার সাহস পায় নি, যা এতদিন নিজেদের কাছে গোপন রেখেছিল ।পরবর্তিতে আরেকটি পক্ষ যেটা বাংলা লিকস ওদের পরিচয় গোপন রাখার শর্তে ওদের কাছ থেকে এটা নিয়ে নেয় এবং নিজেরা প্রকাশ করে ।
১৭| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৩
শয়ন কুমার বলেছেন: কাদির ভাই,যারা প্রকাশ করছে তারা অবশ্যই সরকারী কোন লোক নয় ।আগের মন্তব্যের ১ম বাক্যের শেষে "নয়" শব্দটি টাইপিং এ মিস করেছি ।
১৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
শয়ন কুমার বলেছেন: @এমদাদুল কদির , প্রথমে সফটওয়ার সফটওয়ার বলে চেচামেচি করা শিবিরের বর্তমান নিরাবতাই আস্তে আস্তে প্রমান করে দিচ্ছে যে এইডা সত্যি ।
সাধারণ বাঙ্গালি হিসেবে সত্যি টাই জানতে চাই । সফটওয়ারের মাধ্যমে খালেদার সঙ্গে হাসিনার একটা কাল্পনিক কথোপকথনের একটি উদাহরণ প্রকাশ হইলেই তো সাইদীর এটা থেমে যাবে ।কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন এখনও কেন ওরা সফটওয়ার দ্বারা প্রকাশ করতে পারতাছে না..............................!!!!!!!.. শিবিরের এই নিরবতা কেন ??????কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন এখনও শিবির প্রকাশ করতে পারতাছে না ।মানে এটা সফটওয়ারের নয় ।সত্যি ।
১৯| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯
শয়ন কুমার বলেছেন: @এমদাদুল কদির , এবার আপনার তৃতীয় যুক্তি হবে, কোন প্রতিভাবান ব্যাক্তি সাঈদীর কন্ঠ নকল করতে পারে তারে দিয়া একাম করাইছে ।এধরনের যুক্তি ধোপে টিকবে না ।কেননা ক্লিপগুলোতে সাইদী ছাড়াও একাধিক বিখ্যাত ব্যক্তির কথোপকথন বিদ্যমান ।যেমনঃ জামাতে বেরিষ্টার রাজ্জাকের কন্ঠ ।
এখন ক্লিপ তৈরি করতে যেহেতু একাধিক বিখ্যাত ব্যক্তির কন্ঠ ব্যবহৃত হয়েছে সেকারনে নকল করতে পারে এরকম একের অধিক কন্ঠ নকলকারী ব্যাক্তি পাওয়া আসলে কি আসলে বাস্তব ??
২০| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৮
শয়ন কুমার বলেছেন: নওগাঁর সেই ব্যক্তির সাথে ইউকেবিডিনিউজ এর কথপোকথন:
সাঈদীর সাহেবের সাথে নওগাঁর এক অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যের কথপোকথনের অডিও ফাঁস হয়ে যায়। তাঁর নাম হলো মোঃ তৌহিদ হোসেন, পিতাঃ মোঃ ইসমাইল হোসেন, মাতাঃ মোছাঃ আমেনা, জন্মঃ ২৫ জানুয়ারি ১৯৬৯। কথপোকথনের তারিখ : ২৯/০৩/২০০৯। এই ব্যাক্তির সাথে ইউকেবিডিনিউজ এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাঈদীর সাথে কথা বলার বিষয়ে স্বীকার করেন। মোঃ তৌহিদ হোসেন এর সাথে কথপোকথনের স্বীকারোক্তিমূলক রেকর্ডকৃত বক্তব্য ইউকেবিডিনিউজ এর কাছে রয়েছ।
কিভাবে ফাঁস হলো ফোনালাপ এর অডিও ক্লিপ :
ইউকেবিডিনিউজ এর বিশ্লেষণে ধারণা করা হচ্ছে এসব ফোনালাপ মোবাইল কোম্পানী থেকেই ফাঁস করা হয়েছে। বাংলা লিকস এর ফেসবুক পেজে দেওয়া তথ্যমতে সাঈদীর সাথে ২০০৯ সালের ২৯ মার্চে নওগাঁর তৌহিদ ও ঢাকা উত্তরার রেদওয়ানুর রহমানের এর মোবাইল নম্বর গ্রামীণ ফোনের এবং তাদের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে যা মোবাইল সীম রেজিষ্ট্রেশন ফরমে সহজেই পাওয়া যায়।
২১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
এমদাদুল কদির বলেছেন: @শয়ন কুমার ভাই, হাস্যকর যুক্তি দিলেন ভাই । সব কিছু (সরকার + প্রশাসন + সময়) অনুকুলে ....?!.কিন্তু এতদিন কেন এরা নিজে এসব প্রকাশ করার সাহস পায় নি..."পরিচয় গোপন রাখার শর্তে "?!. তবে সকল কথার শেষ কথা, আ’লেমুল গায়েবই একমাত্র সঠিক বিষয়টা জানেন। প্রত্যেকটা মানুষই ভুলভ্রান্তির অধীন। কেবল সাঈদী সাহেব নন, আমি, আপনি, হাসিনা, খালেদা, গোয়েন্দা সকলেই আহকামুল হাকিমীনের বিচারের সম্মুখীন হবো।ধন্যবাদ।
২২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
শফীক রহমান বলেছেন: শয়ন কুমার বলেছেন: প্রথমে সফটওয়ার সফটওয়ার বলে চেচামেচি করা শিবিরের বর্তমান নিরাবতাই আস্তে আস্তে প্রমান করে দিচ্ছে যে এইডা সত্যি ।
সাধারণ বাঙ্গালি হিসেবে সত্যি টাই জানতে চাই । সফটওয়ারের মাধ্যমে খালেদার সঙ্গে হাসিনার একটা কাল্পনিক কথোপকথনের একটি উদাহরণ প্রকাশ হইলেই তো সাইদীর এটা থেমে যাবে ।কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন এখনও কেন ওরা সফটওয়ার দ্বারা প্রকাশ করতে পারতাছে না..............................!!!!!!!.. শিবিরের এই নিরবতা কেন ??????কিন্তু সেধরনের কোন কথোপকথন এখনও শিবির প্রকাশ করতে পারতাছে না । মানে এটা সফটওয়ারের নয় । সত্যি ।
২৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
শয়ন কুমার বলেছেন: @এমদাদুল কদির , নওগাঁর সেই ব্যক্তির সাথে ইউকেবিডিনিউজ এর কথপোকথন:
সাঈদীর সাহেবের সাথে নওগাঁর এক অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যের কথপোকথনের অডিও ফাঁস হয়ে যায়। তাঁর নাম হলো মোঃ তৌহিদ হোসেন, পিতাঃ মোঃ ইসমাইল হোসেন, মাতাঃ মোছাঃ আমেনা, জন্মঃ ২৫ জানুয়ারি ১৯৬৯। কথপোকথনের তারিখ : ২৯/০৩/২০০৯। এই ব্যাক্তির সাথে ইউকেবিডিনিউজ এর পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হলে তিনি সাঈদীর সাথে কথা বলার বিষয়ে স্বীকার করেন। মোঃ তৌহিদ হোসেন এর সাথে কথপোকথনের স্বীকারোক্তিমূলক রেকর্ডকৃত বক্তব্য ইউকেবিডিনিউজ এর কাছে রয়েছ।
কিভাবে ফাঁস হলো ফোনালাপ এর অডিও ক্লিপ :
ইউকেবিডিনিউজ এর বিশ্লেষণে ধারণা করা হচ্ছে এসব ফোনালাপ মোবাইল কোম্পানী থেকেই ফাঁস করা হয়েছে। বাংলা লিকস এর ফেসবুক পেজে দেওয়া তথ্যমতে সাঈদীর সাথে ২০০৯ সালের ২৯ মার্চে নওগাঁর তৌহিদ ও ঢাকা উত্তরার রেদওয়ানুর রহমানের এর মোবাইল নম্বর গ্রামীণ ফোনের এবং তাদের বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে যা মোবাইল সীম রেজিষ্ট্রেশন ফরমে সহজেই পাওয়া যায়।
২৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৩
এমদাদুল কদির বলেছেন: @শয়ন কুমার ভাই,কথাগুলো বিশ্বাস করানোর জন্য প্রথমেই কতগুলো ভক্ত অনুরক্তের ফোন ও দোয়া, কথিত স্ত্রীর সাথে বাদানুবাদ জুড়ে দিয়ে হিপনোটাইজড করা হয়েছে। এটা সুপরিকল্পিত ও সুগঠিত।
তাছাড়া উনার যে বয়স ৭৩ বছর, তাতে এসব ফোনসেক্স আলাপ থেকে ইনি কি অর্জন করবেন? সাঈদী সাহেব হার্টের রোগী। যে কোনো সময় পরপারে চলে যেতে পারেন। এই বয়সে তার ফোন সেক্স! কল্পনা করা যায় না। উনিও মানুষ। উনারও যৌনজীবন ছিলো এবং আছে। তাই বলে কথপোকথনের মত হতে পারে না। কাজেই ক্লিপগুলো সত্য হওয়ার সম্ভাবনা শূন্যের কোঠায়। তবে প্রযোজনাটি নিখুত, আশেপাশের শব্দ, নাতির কথা, পান খাওয়া ইত্যকার পরিবেশনা সুপরিকল্পিত। তবে অসামঞ্জস্যতাও আছে। যেমন ৭ নম্বর ক্লিপটিতে মেয়েটি বলছে, “আপনার আসার কথা ছিলো না?” তার মানে ঘটনার রাতে কথিত সাঈদীও চিটাগাঙ্গে। তো, যার এত ফোন সেক্স উঠে সে ঘটনাস্থলে গেলো না কেনো? অন্যদিকে লোকটির কথায় বোঝা যাচ্ছে, সে তার নিজের বাড়িতে, মানে ঢাকায়! তার মানে “আপনার আসার কথা ছিলো না” এটি কি মিলোনো যায়? মেলে না। কাহিনীকার একটু ঘাপলা করে ফেলেছেন। যারা তাফসীর করতে বা ওয়াজ করতে বিভিন্নস্থানে যান, তারা সাধারনত একা থাকেন না, তাদের সাথে লোকজন থাকে। সে কারনে বিভিন্নস্থানে গিয়ে সেক্স করে আসার কাহিনী, এমন ঘটনা অবাস্তব।
একটা যায়গায় এশার নামায পরার কথা বলা হয়েছে, সাথে সাথে আবার কথিত সাইদীর দ্বারা ব্যভিচারের কথা বলা হচ্ছে। নামাজের সাথে ব্যভিচার আসতে পারে না। এখন পর্যন্ত শোনা যায়নি, কেউ নামাযের সাথে ব্যভিচারের কথা বলছে। এটা অবাস্তব। মহান আল্লাহ পবিত্র কোরআনের সূরা আনকাবুতে বলেন, “নিশ্চয় নামায অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা কর।” অথচ এখানে নামাযের সাথে অশ্লীলতাকে খুব সুকৌশলে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। এটা কোনো সাঈদী বা মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়, তা কেবল শয়তানই পারে। আর সে শয়তান হচ্ছে সরকার + ইউকেবিডিনিউজ।
ধন্যবাদ।
২৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০১
রাগ ইমন বলেছেন: উপরে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন যে "সাঈদীর মত মানুষের পক্ষে" এই সব করা সম্ভব না। সাঈদী কি ফেরেস্তা? এমন কি ইবলিশ এর মত আল্লাহর প্রিয় ফেরেস্তার পক্ষে শয়তান হওয়া সম্ভব - এইটা কি মুসলমান হিসেবে বিশ্বাস করেন না? সাঈদী তো তাও মানুষ। মানুষের পক্ষে কি করা সম্ভব আর কি করা সম্ভব না - এইটা নিয়ে যদি দ্বিধা দ্বন্দ্ব থাকে তাহলে নিচের দুইটা ভিডিও দেখুন।
প্রথম ভিডিওতে দেখানো হচ্ছে পাকিস্তানের এক মুসলমান যুবক যে কিনা গোরস্থানে কবরে পানি দেওয়ার কাজ করতো, সে আর তার বন্ধু মিলে ন্যুনতম ৪৮ জন মৃত নারীর লাশের সঙ্গে সেক্স করেছে। সংখ্যাটা আরো বেশিও হতে পারে- এইটা সেই যুবক স্বীকারও করেছে। যুবকের বয়স ২৭-২৮, বিকলাঙ্গ নয় বা এমন বিভৎস নয় যে কোন জীবীত নারীর সাথে সেক্স করা তার জন্য অসম্ভব ছিলো। বিয়েও করতে পারত। কত ভিন্ন কিছুই সে তো করতে পারত এই অচিন্তনীয় নোংরামিটা না করে। কিন্তু দেখেন, সে করেছে। অন্তত ৪৮ জন নারীর লাশের সাথে সে সেক্স করেছে। মৃত হলেও ধর্ষণ-ই বলতে হবে।
অথচ তার পরিচিত লোকজন নিশ্চিত করেছে যে এই যুবক নিয়মিত নামায পড়তো। একবার ধরা পড়ার পরে তওবাও করে। কিন্তু কয়েক মাস বন্ধ থাকার পরে আবারও শুরু করে মুর্দা ধর্ষণ ।
প্রথম বার ধরা পড়ার সময় এক মৃত নারীর লাশ এর সাথে সেক্স করতে গিয়ে তারা নাকি দেখে মুর্দার চোখ ঠিকরে আলো বের হচ্ছে। এরপরে তারা ভয় পেয়ে যায়। তার বন্ধু এই ঘটনার পরে (হয়ত ভয়ে) মরেও যায়। এত কিছুর পরেও এই যুবক আবারও একই নোংরামি করে। সব শেষে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে।
দ্বিতীয় ভিডিওতে সে দরুদ শরীফ পড়ে তার মুসলমানিত্বের প্রমাণ দিচ্ছে। নামায পড়ার কথা বলছে, তওবা করার কথা বলছে। এইটাও স্বীকার করেছে যে সে জান্নাত এবং দোযখে বিশ্বাস করে।
এই থেকে কি প্রমাণ হয়? মানুষ অনেক বিচিত্র প্রানী। মনের ভিতর আল্লাহ, বেহেস্ত, দোযখের বিশ্বাসও অনেক সময় তাকে মুর্দা ধর্ষণের মতন অবিশ্বাস্য কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে না। খেয়াল করেন,
১। এই গুলা ইসলামের দোষ না , মানুষের দোষ
২। এই যুবক এর কথা বার্তা থেকেই বুঝা যায় সে পাগল না। সে বুঝে আশে পাশে কি ঘটছে, কি তার করা উচিত, আর উচিত না। জেনে শুনে বুঝেই সে নারীর মৃতদেহের সাথে সেক্স করেছে। এই ক্ষেত্রে তার ধর্ম বিশ্বাস তাকে আটকে রাখতে পারে নাই।
৩। সেক্স করার অন্য আরো অনেক উপায় তার সামনে খোলা ছিল (বিয়ে, পতিতা কিংবা মিউচুয়াল) কিন্তু তারপরেও সে মৃতদেহের সাথেই করেছে।
ঘটনাটা মনের উপর প্রচন্ড চাপ ফেলে। এই রকম কিছুর লিংক দিতে চাইনি কিন্তু মানুষের প্রতি, তথাকথিত ধর্মীয় নেতাদের প্রতি যাদের অন্ধ বিশ্বাস আছে, তাদের অন্ধত্ব ঘোচানোটা প্রতিটা সচেতন মানুষের দায়িত্ব। মুমিন মুসলমান হওয়ার জন্য আল্লাহ আর আল্লাহর রাসূল এর শিক্ষাই যথেষ্ট। নিজে কুরান পড়েন, বুঝেন, ফলো করেন। সাঈদীর মত ভন্ড লোকের ভক্তি করে নিজের ঈমান আমল নষ্ট করিয়েন না।
আল্লাহ তার বান্দাকে সরাসরি তার সাথেই যোগাযোগ করতে বলেছেন,(নামায রোযা আমলের মাধ্যমে) মাঝখানে সাঈদীর মত কোন ভায়া মিডিয়া , তদবির করার লোক ধরতে বলেন নাই। যারা এই সব করে বেহেস্ত পাইতে চায়, তাদের ঈমান ঠিক নাই। আপনারা যারা ইসলাম পালন করতে চান, আশা করি তারা এইটা বুঝবেন।
প্রথম ভিডিও
২য় ভিডিও
২৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
রাগ ইমন বলেছেন: ৪৮ জন্য নারীর মৃতদেহ ধর্ষণের ঘটনাটি টিভি চ্যানেলে বহুল প্রচারিত খবর। ভিডিও দেখতে না পেলে অনলাইনে সার্চ দেন। প্রচুর নিউজ পেপার, ও চ্যানেল দেখে খবরের সত্যতা নিশ্চিত করতে পারবেন। এই ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন বাংলা ব্লগেও তখন খবর বেরিয়েছিলো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৯
আহসান২০২০ বলেছেন: বাংলা লিকস ও ইন্টারেনেট ভিত্তিক সংগঠন, তেলচুরাও পাখি, পিপড়ারও ধোন (পুরুষাঙ্গ), আর আহমেদ রশীদের ব্লগ।