![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কাদের মোল্লাসহ যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগ চত্বরে প্রতিবাদীদের গণজোয়ারের ফলে কারাগারে আটক যুদ্ধাপরাধীদের হাঁকডাক থেমে গেছে। তাদের প্রতিদিনের খাবার নেওয়ার পরিমাণও আনুপাতিক হারে কমে গেছে। অসুস্থতাসহ তাদের বিভিন্ন রকমের শারীরিক সমস্যা দেখা দিয়েছে বলে জানান কারাগারের কেন্দ্রীয় হাসপাতালের চিকিৎসকরা। তারা এখন নিজেদের গুরুতর অসুস্থ বলে কারাগারের বাইরে যেতে আবেদন করছেন। প্রতিদিনই যুদ্ধাপরাধীর কেউ না কেউ কারা হাসপাতাল চিকিৎসকদের কাছে বাইরে যাওয়ার আবেদন জানাচ্ছেন।
কারাসূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া যত ঘনিয়ে আসছে, কারাগারে আটক যুদ্ধাপরাধীদের মধ্যে ততই অস্থিরতা বাড়ছে। তাছাড়া নিজেদের অসুস্থতার কথা বলে কারাগারের বাইরে হাসপাতালে যেতে উঠে পড়ে লেগেছেন তারা। ইতিমধ্যে নিজেদের অসুস্থতা দেখিয়ে কারাগারে আটক জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষনেতা মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান, মাওলানা সোবহান, মীর কাশেম আলী কারা কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করেছেন। কেউ কেউ এই পক্রিয়া সফল হতে না পেরে আইনজীবীর মাধ্যমে আদালতের শরণাপন্ন হয়েছেন। কারাগার হাসপাতালের নির্ধারিত ৪ চিকিৎসক এই জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের পৃথকভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষার করে জানতে পারেন, কারাগারে রেখেই তাদের কারা হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব।
এ বিষয়ে কারা হাসপাতাল চিকিৎসক রথীন্দ্রনাথ কুণ্ডু, সামশুদ্দিন আহমেদ, রফিক আহমেদ ও সেলিনা পারভীন পৃথকভাবে জানান, কারাগারে আটক জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের সেলে হাঁকডাক থেমে গেছে। সেলে পরিমিত খাবার সরবরাহ করা হলেও সকালে অধিকাংশ খাবার নষ্ট হচ্ছে। আগের মতো কারারক্ষীদের হুমকি-ধমকি বা চাকরি খেয়ে ফেলার মতো উক্তি করা বন্ধ হয়ে গেছে তাদের।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে আটক মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, আবদুস সোবহানসহ জামায়াত নেতারা তেমন অসুস্থ নয়, বার্ধক্যের কারণে এই ছোটখাটো সমস্যা থাকতেই পারে। এই সমস্যা ঝুঁকিমুক্ত বলে চিকিৎসকরা মন্তব্য করেন। এদিকে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির ও গাজীপুর জেলা কারাগারের জেলার মোস্তাফিজুর রহমান পৃথকভাবে জানান, কারাগারে জামায়াতনেতা মতিউর রহমান নিজামী, মীর কাশেম আলী, কাদের মোল্লা, কামারুজ্জামান, সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরী রয়েছেন। কাদের মোল্লাসহ সব যুদ্ধাপরাধীর ফাঁসির দাবিতে প্রতিবাদী গণজোয়ারের পর থেকে তাদের ক্ষমতার দম্ভে চিৎকার এবং হুমকি বন্ধ হয়ে গেছে। বিশেষ করে সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরীর কারারক্ষীদের প্রতিদিন চাকরি খেয়ে ফেলার মতো হুমকি বন্ধ হয়েছে। তিনি সেলে বসে নিজে থেকে বিড় বিড় করে কথা বলছেন। যা অন্য কেউ তার সেই কথার অর্থ বুঝতে পারছেন না বলে কারা কর্মকর্তা জানান। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মাহবুবুর রহমান জানান, কারাগারে আটক জামায়াতের শীর্ষনেতাদের জেলকোড মেনেই দেখা সাক্ষাৎ করানো হচ্ছে। বন্দি সাক্ষাতের ক্ষেত্রে নিয়ম আরও কঠোর করা হয়েছে।
২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭
শহীদুল্লাহ খান বলেছেন: ফাসির আগে কটা দিন জেলে থেকেই পচুক।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: রাজাকারের ফাঁসি চাই.....
ছাগু
; আর সাথে সাথে রিপোর্ট করুন")
ছাগু মুক্ত সামু চাই......
জয় বাংলা!!!!!! জয় বাংলা!!!!!!!
("যখন কেউ বলবে, আমিও রাজাকারের ফাসি চাই তবে...... তখন বুঝবেন সে /