![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জিএসপি সুবিধা বাতিল করার অনুরোধ জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পত্রিকায় খালেদা জিয়া নিবন্ধ লিখেছেন। এর চেয়ে দুঃখের আর লজ্জার কিছু হতে পারে না।
তবে শেখ হাসিনা আজ খালেদা জিয়ার বক্তব্যের প্রশংসা করে বলেন, ‘ড্রাফটটা চমত্কার হয়েছে। বোঝা যায় একটি টিম এই ড্রাফট করেছে...’। মাগরিবের নামাজের বিরতির আগে শেষ পর্যায়ে তিনি বলেন, ওয়াশিংটন টাইমস এ লেখা নিবন্ধ ও খালেদা জিয়ার আজকের বক্তৃতায় মিল রয়েছে।
শেখ হাসিনা যখন সংসদে ওই নিবন্ধ থেকে অংশবিশেষ পড়ে শোনাচ্ছিলেন তখন বিরোধীদলীয় নেতারা হইচই করতে থাকেন এবং নিবন্ধটি খালেদা জিয়ার নয় বলে দাবি করতে থাকেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘না বললে তো চলবে না। আর্টিকেলের ১২ জায়গায় আমার নাম লিখে, আমার বিরুদ্ধে কথা বলা হয়েছে। আমার বিরুদ্ধে বলেন কিন্তু দেশের মানুষের বিরুদ্ধে কেন? আপনি লিখতেই পারেন। আপনার ছেলেকে দিয়ে ২০০৪ সালে আমার ওপর গ্রেনেড হামলা করিয়েছিলেন’।
সংসদ নেতা আরো বলেন, ‘যখন বিএনপি ক্ষমতায় ছিল ইইউতে চিংড়ি রপ্তানি বন্ধ হয়েছিল জালিয়াতির জন্য। আমরা জিএসপি রক্ষা করি। ইউরোপে চুক্তি করি। নিজে যাই। অস্ত্র ছাড়া ইইউ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডিউটি ফি কোটা পাই। আমেরিকা ২০০৭ সাল থেকে নোটিশ দিচ্ছে। আমরা তো ঠেকিয়ে রেখেছি। আমরা শ্রমিকদের উন্নয়নে সার্বিক চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। বিএনপি আমলে গার্মেন্টস শ্রমিকের বেতন ছিল ১৫০০ থেকে ১৬০০টাকা। আমরা সরকারে আসার পর গার্মেন্টস শ্রমিকের বেতন ৮২ ভাগ বৃদ্ধি করেছি। সব সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারিদের বেতন বাড়িয়েছি। বিএনপি পাঁচ বছর ক্ষমতায় ছিল। যখন আমরা ক্ষমতায় আসি তখন মূল্যস্ফীতি ছিল ১১ ভাগ, চালের দাম ৩৮ থেকে ৪০ টাকা, ৩০ লক্ষ মেটন খাদ্য ঘাটতি। আমরা এসে ২৮ টাকায় চাল দিচ্ছি, আমরা খাদ্য উত্পাদন বৃদ্ধি করেছি। এই জিএসপি বন্ধ করার জন্য বিরোধিদলীয় নেতা ওয়াশিংটন টাইমস নামে একটি পত্রিকায় লিখেন, যার মালিক ইহুদি। খালেদা জিয়া ওই নিবন্ধে সব ধরনের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা বলেন। এটা দুঃখের কথা, লজ্জার কথা’।
২| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাঙ্গাল ভাইয়ের লেখা থেকে..
বেগম খালেদা জিয়ার ওয়াশিংটন টাইমসে যে আর্টিকেল লিখেছিলেন তাতে জিএসপি সুবিধা প্ত্যাহার করতে বলেন নাই। উনি নানান রকম স্যাংশন আরোপ করে সরকারকে চাপে ফেলতে বলেছেন। বলেছেন "ওয়েস্টার্ন পাওয়ারস শুড কন্সিডার সেংশন্স...দিস ইজ হাউ দাঁ ইউনাইটেড স্টেইটস ক্যান এনশিওর দ্যাট ইটস মিশন টু ডেমোক্রেটাইজ দাঁ কন্টীনিউস..."।
বিরোধী দলের কিছুটা চাপ ছিল কিন্তু তার চেয়ে বেশি ছিল সরকার(আওয়ামীলীগ ও বিএনপি) আর গার্মেন্টেস মালিকদের দুই দশকের পাপ। এখন শুধু বিরোধীদলের ঘাড়ে দোষ চাপিয়ে পার পাওয়া যাবে না। এটা মূল সমস্যা থেকে নজর ফেরানোর কায়দা। দয়া করে গার্মেন্ট শিল্পের মেজর রিফর্ম করতে সর্বদলীয় ঐক্যমত্য করে সিদ্ধান্ত নিন। ৪০লক্ষ শ্রমিকের পরিবার নিয়ে রাজনৈতিক বাহাসে সময় নষ্ট করার কোন মানে নাই।
---
তাই পরের কান্ধ বন্দু রাইখা শিকারের পলিসি ভুইলা, মিথ্যা অপবাদ দেওয়া বন্ধ কইরা, সত্য স্বীকার , নিজেদের ব্যর্থতা স্বীকার এবং উত্তরনের পথের চিন্তা করাই উত্তম। নয় কি?
৩| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
রাজীব বলেছেন: এই জিএসপি বন্ধ করার জন্য বিরোধিদলীয় নেতা ওয়াশিংটন টাইমস নামে একটি পত্রিকায় লিখেন, যার মালিক ইহুদি
ক্রিস্টিনা কি ইহুদী নাম???
৪| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৫৯
আহলান বলেছেন: আমরিকার প্রেসিডেন্ট কে? ওভামা না খালেদা জিয়া ?
৫| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৮
এম আর ইকবাল বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ!
খালেদার জিয়ার ক্ষমতা তাহলে প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও বেশী!!!!
কথাটা অন্য ভাবে নেই ।
খালেদার জিয়া সত্যিই এ জাতিয় বক্তব্য দিয়েছেন ?
ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশের ক্ষতি করতে আমাদের রাজনীতিবিদরা সব কিছু করতে পারে ।
৬| ২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫১
ঢাকাবাসী বলেছেন: খালেদার দক্ষতা আর আমেরিকার কাছে তার গ্রহনযোগ্যতা এত বেশী! বাকিরা তাহলে আছে কি করতে?
৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ ভোর ৪:২৭
এই আমি সেই আমি বলেছেন: খালেদার কথায় আমেরিকা জি এস পি সুবিধা বাদ দিয়েছে এটা ঠিক নয় বা এটা বলা যাবে না । কিন্তু আমেরিকা এটা বাদ দিয়েছে এবং খালেদা এটাই চেয়েছিলেন , এটা অস্বীকার করার সুযোগ নেই ।
এটা দেশের জন্য অমঙ্গল এবং খালেদা দেশের অমঙ্গল চেয়েছিলেন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: বাহ!

খালেদার জিয়ার ক্ষমতা তাহলে প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও বেশী!!!!
গুড গুড।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী শত শত সফর করে অটোগ্রাফ বুক ভরলেও বৈদিশক সম্পর্ক খালি ভারতের সাথেই উন্নত! হয়েছে??
সৌদিতে নিয়োগ বন্ধ ৩ বছরের উপর!!!
খালেদার করে যাওয়া চুক্তি, বৈদিশিক সম্পর্কটাও টিকিয়ে রাখতে পারল না এই সরকার????
এক আবুলরে বাঁচাতে পুরা দেশের নামে বদনাম করাল!!!
বিশ্ব ব্যাংকেরও গ্রামীন ব্যাংক ভাইবা কত বড় বড় মিথ্যা আর চাপার ফূলঝুড়ি!!!! সবশেষে ধরা খাইয়াও কি থামে? বলে নীচে পড়লে কি আমার গায়েতো রইদ লাগে নাই!!!!!!!
আবার বড় বড় চাপা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
চাপা শুনে লজ্জ্বা লজ্জ্বায় বলে পালাই পালাই
শুধু দলকানা আর অন্ধ বধির ছাড়া কেউই সরকারের পাশে নাই- ৪ নম্বর সতর্ক সংকেতও তো মনে হয়না হুশ ফিরছে!!!!!