নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রেশমাকে নিয়ে লেখা মিররের সাংবাদিক সাইমন গ্রেপ্তার

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১



দেশব্যাপী আলোচনায় ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের সাংবাদিক সাইমন রাইট। শুধু বাংলাদেশে নন, এবার তিনি গ্রেফতার হয়ে বিশ্বের কাছে আলোচিত হয়ে উঠেছেন।



রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে রেশমা উদ্ধারের ঘটনাকে মিথ্যা গুজব দাবি করা ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিররের সাংবাদিক সাইমন রাইটকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে রানা প্লাজার খবর প্রচারের কারণে নয়, ২০১০ সালের বিশ্বকাপের সময় এক সমর্থককে ইংল্যান্ড দলের ড্রেসিং রুমে প্রবেশ করিয়ে দেয়ার দায়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।



২৯ জুন শনিবার সাইমন রাইটকে গ্রেপ্তার করে ব্রিটিশ পুলিশ। এরপরের দিন রোববার মিররে বাংলাদেশে রানা প্লাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে ১৭ দিন পর উদ্ধার হওয়া রেশমার ঘটনাকে মিথ্যা অভিহীত করে সাইমন রাইটের প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।



মিররের সাংবাদিক সাইমন রাইটের বিরুদ্ধে ধারণা করা হয়, তিনি বিশ্বকাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা মানসম্মত নয়- এটা প্রমাণ করতে গিয়ে পাভলোস জোসেফ নামের এক ফুটবল ভক্তকে ইংল্যাল্ড ফুটবল দলের ড্রেসিং রুমে ঢুকতে দিয়েছেন।



আলজেরিয়ার সঙ্গে ম্যাচ শেষে ইংল্যান্ড দলের ড্রেসিং রুমে জোসেফকে প্রবেশ করিয়ে দেয়ার কারণে সাইমন রাইটের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়।



তবে রাইটকে কোন ধরনের মিথ্যা প্রতিবেদন প্রকাশ করা কিংবা তার সাংবাদিকতা পেশার সাথে সম্পর্কিত কোন কারণে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়নি।



সাউথ আফ্রিকার পুলিশ কমিশনার ভেকি সেলে বলেছিলেন, ‘ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরায় পাওয়া ড্রেসিংরুমের ফুটেজ থেকে বোঝা যাচ্ছিল যে বিষয়টি সাজানো।’



তিনি বলেন, "বিশ্বকাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে প্রশ্নের মুখে ফেলতেই একাজ হয়েছে বলে পুলিশ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে।"



মামলায় হেরে গেলে ২৮ জুন শুক্রবার রাইটকে কেপ টাউনে বিশ্বকাপের বিশেষ আদালতে হাজির করা হয়। তবে আদালত তাকে ২৯০ ফাউন্ড জরিমানার বিনিময়ে জামিন দেয়। রাইট বর্তমানে জামিনে আছেন।

এর আগে পুলিশ তার পাসপোর্ট জব্দ করে দেয়।



ভেকি সেলে বলেন, ‘ঘটনাটি সাজানো ছিল, পুলিশের এমন বিশ্বাস করার যৌক্তিক কারণ আছে। বেশ কয়েকজন ব্যক্তির যোগসাজশেই ঘটনাটি ঘটে।’তবে মিরর জোসেফ নামে ওই ফুটবল সমর্থকের সাথে রাইটের জড়িত থাকার কথা পুরাপুরি অস্বীকার করে।



রোববার মিররকে দেয়া এক সাক্ষতকারে জোসেফ বলেন, ‘ওই দিন যখন ম্যাচ শেষে নিরাপত্তা রক্ষীরা তাকে খোলোয়াড়দের যাওয়ার পথ দেখিয়ে দিচ্ছিলেন তিনি তখন টয়লেট খুঁজছিলেন।’



উল্লেখ্য, ৩০ জুন রাইটের অনুসন্ধানে মিররে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘রেশমা উদ্ধার অভিযানকে মনে হচ্ছে একটি মিথ্যা গুজব। রেশমার এক সহকর্মী মিরর নিউজের কাছে দাবি করেছেন, গত এপ্রিলে রানা প্লাজা ধসে পড়ার দিনই রেশমা তার সাথে বেরিয়ে এসেছিল।’ সূত্র: গার্ডিয়ান



মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৬

অপর্না হালদার বলেছেন: শয়তান চিরকালই শয়তানিই করবে । যে সকল সাংবাদিক টাকায় বিক্রি হয় তাদের পাগলের দ্বারা মাইর দেওয়া উচিত ।

যারা সৎপথে সাংবাদিকতা করেন তাদের প্রতি সব সময় শ্রদ্ধা আমার । কারন তারা একটি দেশের আয়নার মত কাজ করেন । সৎ সাংবাদিকদের প্রতি শ্রদ্ধা রইল ।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: খারাপ আর হলুদ সাংবাদিকতা সবখানেই আছে.....কিন্তু রাস্ট্রনিয়ে যারা কিচ্ছা কাহিনী রটায় নিশ্চয় তাদেরকে সাহস দেওয়া হয় সাথে ডলার

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

শাহীন ভূইঁয়া বলেছেন: লিংক দিন দাদা

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার বলেছেন: সব বেপার তো ঠিক আছে,বাট কিছু বেপার তো ক্লীয়ার ই হচ্ছেনা! যেমনঃমিররে তারা বলছে যে উদ্ধার হওয়ার সময় ভিডি ও ফুটেজ থেকে রেশমার নখের যে নমুনা তা কোনোদিন ১৭ দিনের হতে পারেনা,এ বেপার গুলোর যে ধোয়াশা আছে তা তো সরকার কিংবা আমাদের মিলিটারী কেউ ই ক্লীয়ার করছেনা! এরকম অনেক যুক্তি তো তারা দেখিয়েছে যেগুলোর খন্ডন তো দরকার! :| :| :| :| :|

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৭

প্রদীপ কুমার চক্রবত্তী বলেছেন: সাংবাদিক নামের কলঙ্ক....................................

৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: রক্তভীতু ভ্যাম্পায়ার
বলেছেন: সব বেপার
তো ঠিক আছে,বাট কিছু
বেপার তো ক্লীয়ার ই
হচ্ছেনা!
যেমনঃমিররে তারা বলছে যে উদ্ধার হওয়ার
সময় ভিডি ও ফুটেজ থেকে রেশমার নখের
যে নমুনা তা কোনোদিন ১৭ দিনের
হতে পারেনা,এ বেপার গুলোর
যে ধোয়াশা আছে তা তো সরকার
কিংবা আমাদের মিলিটারী কেউ ই ক্লীয়ার
করছেনা! এরকম অনেক
যুক্তি তো তারা দেখিয়েছে যেগুলোর খন্ডন
তো দরকার!

৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৯

বায়স বলেছেন: হাত -পা এর নখ "বাড়া বাড়ি" নিয়ে এতো বাড়াবাড়ি কেন হচ্ছে বুঝতে পারছি না । আমি নিজে প্রতি মাসে একবার নখ কাটি । আমার হাত পা এর নখ "বাড়াবাড়ি" অবস্থায় পৌঁছায় না । এরচেয়ে বরং সূর্যের আলো তিনি কী করে সহ্য করছিলেন - এটা কিছুটা যৌক্তিক প্রশ্ন । তবে তার আগে তিনি স্তিমিত আলো ঘন্টাখানেক চখে সইয়ে নিয়েছিলেন কী না - েটাও জানতে হবে ।

৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

বাংলার ছেলে আমি বলেছেন: আরে ভাই রাখেন... রেশমা ৪পিস বিস্কুট খাইয়া নতুন জামা পইড়া কেমনে কি করল? ঐদিন সাংবাদিকদের কেন ঐখানে ডাকা হয়েছিল? আমরা সবই বুঝি । মনে রাখবেন সত্য কোনদিনই চাপা পড়ে থাকবে না । একদিন এই রেশমা কাহিনীর সত্য জিনিসটাই সবাই জানবে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.