![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৃহস্পতিবার জামায়াত-শিবির হরতালের নামে ৪৮ ঘণ্টার হত্যা, অগ্নিসংযোগ, জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি আর জনজীবনের চরম দুর্ভোগের এই দফার কিস্তি শেষ হলো। আন্তর্জাতিক মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতের একেকজন একাত্তরের ঘাতকের রায় ঘোষিত হয় আর তারপরই রুটিন মেনে জামায়াত-শিবির সারা দেশে এই তা-ব সৃষ্টি করে । গত কিছুদিন ধরে জামায়াত-শিবিরের সশস্ত্র তা-বে একটি নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে আর তা হচ্ছে-তাদের ডাকা হরতালের নামে নৈরাজ্যের সময় রাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর হামলা, সুযোগ পেলেই তাদের হত্যা করা এবং একই সঙ্গে নিরীহ মানুষের গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয়া। তারা এসবই করে কিন্তু পবিত্র ইসলাম ধর্মের নামে। আবার তাদের এই ধরনের চরম মানবতাবিরোধী কর্মকা-কে এক ধরনের মানুষ, যাদের মধ্যে অনেক সুশীলও আছে, তারা সমর্থন যোগায়। গত ডিসেম্বরের পর হতে এ পর্যন্ত জামায়াত-শিবিরের হামলায় একজন বিজিবি ও একজন সামরিক গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যসহ মোট বারোজন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য নির্মমভাবে নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন অনেকে। গত কয়েক দিনের হামলায় দেশের বিভিন্ন স্থানে জামায়াত-শিবিরের ছোড়া গুলি আর ককটেল বোমায় গুরুতর আহত হয়েছেন কমপক্ষে তিন পুলিশ সদস্য, আগুনে ঝলসে গেছেন কয়েক গাড়িচালক আর মৃত্যু হয়েছে কমপক্ষে তিনজনের।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী রাষ্ট্রের তিনটি স্তম্ভের একটি আর তাদের ওপর হত্যার উদ্দেশ্যে হামলার অর্থ হচ্ছে রাষ্ট্রের ওপর হামলা, সহজে বললে বলতে হয় রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ । বলার অপেক্ষা রাখে না, জামায়াত-শিবির এখন রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে আর এই সময় দেশের সাধারণ মানুষ দেখতে চায় রাষ্ট্র এই যুদ্ধ কিভাবে পরিচালনা করে ।
গত বৃহস্পতিবার বাংলা দৈনিক সমকাল তাদের প্রথম পৃষ্ঠায় একটি ছবি ছেপেছে যেখানে দেখা যাচ্ছে, ছাত্রশিবিরের এক দুর্বৃত্ত পুলিশের উদ্দেশ্যে একটি বোতলভর্তি পেট্রোল বোমা ছুঁড়ছে আর তার অন্য হাতে একটি ককটেল । পুলিশ যদি এমত অবস্থায় নিজের জীবন বাঁচাতে আর জনগণের জানমাল রক্ষা করতে গুলি ছোড়ে এবং গুলিতে সেই দুর্বৃত্ত নিহত হয় তা হলে দেশের এবং দেশের বাইরের মানবাধিকার সংস্থাগুলো বাংলাদেশের পুলিশ মানবাধিকার লঙ্গন করেছে বলে কি হৈ চৈ জুড়ে দেবে? হয়ত দেবে। অন্তত অতীত অভিজ্ঞতা তাই বলে ।
যে মুহূর্তে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালত মিরপুরের কসাইখ্যাত কাদের মোল্লার রায় ঘোষণা করল সেই মুহূর্তে এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, আর ব্রিটিশ সরকারের একজন মুখপাত্র হৈ চৈ করে বলে উঠলেন এই রায়ে দেয়া শাস্তি কমাতে হবে। কারণ তাদের দেশে মৃত্যুদ- দেয়ার রেয়াজ তারা বাতিল করেছে। ভাল কথা, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ (অনেক অঙ্গরাজ্যে) বিশ্বের অনেক দেশে এখনও মৃত্যুদ- দেয়ার রেয়াজ আছে। কারণ প্রত্যেক দেশ সার্বভৌম এবং সব দেশই নিজ আইন দ্বারা পরিচালিত হয় । যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ তো নিজের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিঘিœত হয়েছে বা হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে তা যদি তার কাছে মনে হয় তা হলে সঙ্গে সঙ্গে সে তার সঙ্গে থাকা অস্ত্র দিয়ে অন্যপক্ষকে হত্যার জন্য গুলি করবে । এখানে কোন ছাড় নেই, আর কোন মানবাধিকার সংস্থারও তারা তোয়াক্কা করে না। হিউম্যান রাইট্স ওয়াচ যথারীতি এই রায় সম্পর্কে তাদের বক্তব্যে বলেছে, এই রায় অস্বচ্ছ ছিল । সংগঠনটি ইদানীং তাদের কার্যকলাপ দ্বারা প্রমাণ করেছে হয় তারা জামায়াতের একটি অঙ্গসংগঠন অথবা তারা জামায়াত হতে প্রাপ্ত বিশাল একটি অর্থের বিনিময়ে জামায়াত বিষয়ে তাদের সকল কর্মকা- পরিচালনা করছে । এসব তথাকথিত মানবাধিকার সংগঠন কিন্তু কখনও জামায়াতের মতো একটি দুর্বৃত্ত সংগঠন বাংলাদেশে যে প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে সে সম্পর্কে কিন্তু টু শব্দটি করে না । যে যুবকটির ছবি সমকাল ছেপেছে সে যদি ওই কাজ যুক্তরাষ্ট্রে করত নির্ঘাত তার পরবর্তী ঠিকানা হতো কোন একটি বডি ব্যাগে । বডি ব্যাগে মৃতদেহ রাখা হয় । বাংলাদেশেও আছে । অথচ এমন দৃশ্য বাংলাদেশের মানুষ প্রতিনিয়ত দেখছে এবং দেশের পুলিশ অসহায়ের মতো এই দুর্বৃত্তদের হাতে মার খাচ্ছে এবং তা যেন মানুষের গা-সওয়া হয়ে যাচ্ছে । এটি যে কোন রাষ্ট্রের জন্য বিপদের কথা ।
পুলিশ বা আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী যদি নিজের জীবন অথবা জানমাল রক্ষার্থে তাদের কাছ হতে প্রত্যাশিত কাজটি করত আর কোন দুর্বৃত্ত এর ফলে আহত বা নিহত হতো তা হলে তথাকথিত মানবাধিকার সংস্থাগুলো তো বটেই মধ্যরাতের কোন কোন সুশীল টকশো বিশারদ গলা ফাটিয়ে তীব্র ভাষায় সরকার এবং পুলিশের চৌদ্দগুষ্ঠি উদ্ধার করত । এই সুশীলদের কয়েকজন এমন সব কেতাবী কথাবার্তা বলেন যে, মনে হয় না তারা বাংলাদেশে বাস করেন, জনজীবনের সঙ্গে তাদের কোন সম্পৃক্ততা আছে । তাদের কথাবার্তা অনেকটা ফুটবল খেলার কানা বক্করের মতো । মাঠে নামলে কানা বক্কররা কোন্ দিকে গোল করবেন ঠিক বোঝা যায় না । এরা সকলের কাছে ভাল থাকতে চান, বড় গলায় বলেন, আমি কোন দলের হয়ে কথা বলছি না; কিন্তু মনে মনে প্রার্থনা করেন, সামনেরবার যেন সংসদে আওয়ামী লীগের আসন একডজনে নেমে আসে। সোজাসাপ্টাভাবে বলতে গেলে, তারা বাংলাদেশকে আর একটি পাকিস্তান হিসেবে দেখতে চান ।
বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর পুলিশকে আক্রান্ত হলে পাল্টা আক্রমণ করতে বলেছেন । এটি নির্দেশ দেয়ার কোন ব্যাপার নয় । পরিস্থিতি বুঝে এক পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নিজের এবং জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে এটাই সারা দুনিয়ার রীতি।
শুধু নিজেকে রক্ষা করার জন্য ব্যবস্থা নেবেন আর অন্যরা আক্রান্ত হলে নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকবেন তা প্রত্যাশিত নয়। কিছু দুর্বৃত্ত তাদের ওপর গুলি আর পেট্রোলবোমা ছুড়বে আর তারা মিলাদ পড়বে অথবা রবীন্দ্রসঙ্গীত গাইবে তা তো হতে পারে না। একজন সাধারণ নাগরিক, যার কাছে লাইসেন্স করা একটি বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র আছে তাকে সেটি দেয়া হয়েছে তার নিজের এবং সম্পদের নিরাপত্তার জন্য । সকল বৈধ অস্ত্রধারীর এই ক্ষমতা আছে সর্বক্ষণিক তার অস্ত্র বহন করার । এখন কোন এক ব্যক্তি যদি তার গাড়িতে তার নিজের অস্ত্র বহন করেন এবং সে ব্যক্তি যদি পথে কোন দুর্বৃত্ত দ্বারা আক্রান্ত হন তা হলে সে তার ওই অস্ত্র নিজের নিরাপত্তার স্বার্থে ব্যবহার করলে তা হবে আইনগতভাবে বৈধ। আর পুলিশকে একটি অস্ত্র, সেটি একটি লাঠি হোক অথবা আগ্নেয়াস্ত্র, সেটি তো দেয়াই হয়েছে দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করার জন্য। আর এই মুহূর্তে দেশে জামায়াত- শিবির ছাড়া বড় দুর্র্বৃত্ত তো কাউকে দেখি না ।
সমালোচকরা বলবেন, কেন ছাত্রলীগ আর যুবলীগের দুর্বৃত্তদের দেখেন না? দেখি অবশ্য। কিন্তু তারা তো পুলিশ হত্যা করে না, সাধারণ মানুষ বা গাড়িচালকের গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন দেয় না, রেলস্টেশনে অগ্নিসংযোগ করে না অথবা রেলের বগিতে আগুন লাগায় না। প্রয়োজনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাত্রলীগ বা ছাত্রদল যেই হোক তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেবে। এতে তো কারও কোন আপত্তি থাকার কথা নয়।
বুধবার রাতে প্রায় প্রত্যেকটি টকশোতে আলোচনা হচ্ছিল হরতালের নামে জামায়াত-শিবিরের তা-ব প্রসঙ্গে। কোন কোন টিভি চ্যানেলে বিএনপির কিছু নেতাও অংশগ্রহণ করছেন। বিএনপি এখন আবার ব্যারিস্টারে ঠাসা। এমন এক ব্যারিস্টারকে সঞ্চালক প্রশ্ন করলেনÑএই হরতাল নামক নৈরাজ্যকে কি বিএনপি সমর্থন করে? ব্যারিস্টার মশায় বেশ ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে বললেন, এটা জামায়াতের দলীয় কর্মসূচী; এর সঙ্গে বিএনপির কোন সম্পর্ক নেই । কিন্তু তার কাছে যখন জানতে চাওয়া হলো তিনি এই ধরনের তা-বের নিন্দা করেন কি-না ।
আবার তিনি হরতাল সংস্কৃতির ইতিহাসে ফিরে গেলেন। সোজা কোন উত্তর নেই। থাকলেও দেবেন না। কারণ মুখে মুখে না বললেও এই হরতালে বিএনপির এক শ’ ভাগ সমর্থন আছে। হরতাল হলে বিচারিক আদালত, বিশেষ করে চট্টগ্রাম আর ঢাকা জজকোর্টের নিয়মিত কার্যক্রম বন্ধ থাকে। ঢাকা জজকোর্টে তারেক জিয়ার বিরুদ্ধে মানি ল-ারিং আর বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে জিয়া অরফেনাজ ট্রাস্ট মামলা চলছে। ঘটনাচক্রে হরতালের দিন যদি এই মামলার তারিখ থাকে তা হলে সেদিন আর মামলার কার্যক্রম হয় না। ইতোমধ্যে তারেক জিয়ার মামলায় যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই’র এক শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তা সাক্ষ্য দিয়ে গেছেন। মামলার অগ্রগতি সম্পর্কে এখনও দেশের মানুষ কিছু জানে না। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে চট্টগ্রাম আদালতে দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা। চট্টগ্রাম আইনজীবী সমিতি ইতোপূর্বে একটি সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে যে, হরতাল থাকলে সেদিন কোন আইনজীবী আদালতে হাজিরা দেবেন না আর যখন এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল তখন আইনজীবী পরিষদ আওয়ামী লীগপন্থীদের নিয়ন্ত্রণে ছিল। এখনও সেই সিদ্ধান্ত বলবৎ ।
সম্ভবত সে কারণেই সম্প্রতি সরকারী উকিল মন্তব্য করেছেন, এই মামলা কেয়ামত পর্যন্ত চলবে । আর ঘটনাচক্রে যদি সরকার পরিবর্তন হয় তা হলে এসব মামলার কি গতি হবে তা সহজে অনুমেয়। অন্যদিকে হরতাল হলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও দেশের শীর্ষ আদালতের কার্যক্রমও ব্যাহত হয়। এখানেই জামায়াত-শিবিরের স্বার্থ। যত বেশি সময় ক্ষেপণ তত বেশি লাভ। তারাও জানে হরতালের নামে দেশব্যাপী নৈরাজ্য সৃষ্টি করে একাত্তরের ঘাতকদের বিরুদ্ধে রায় পাল্টানো যাবে না। তাদের এই নৈরাজ্যের প্রধান উদ্দেশ্য, যে কোন উপায়ে পুরো বিষয়টাকে আগামী নির্বাচন পর্যন্ত টেনে নিয়ে যাওয়া। আর বঙ্গের সাবেক বীর ইতোমধ্যে বলেই দিয়েছেন সেই নির্বাচনের পর সংসদে আওয়ামী লীগের পক্ষে স্বাক্ষর করার কেউ থাকবেন না; তখন আর চিন্তা কি ? তেমনটি হলে তো এই ঘাতকদের গাড়িতে ফের জাতীয় পতাকা উড়বে আর দেশের কয়েক লাখ মানুষ দেশছাড়া হবে। তেমন দিনটিই তো বর্তমানে অনেকে প্রত্যাশা করছেন । সামনে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আরও রায় দেবে । জামায়াত-শিবিরের দুর্বৃত্তরা আরও বেপরোয়া হবে । তারা আরো জানমালের ক্ষতি করবে । দেশের মানুষ দেখতে চায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের কর্তব্য যথাযথভাবে পালন করছেন । দেখা যাক, দেশের মধ্যে যেসব সুজন সখী পার্টির সদস্যরা আছেন তাঁরা এর পর কি বলেন ।
সব কথার শেষ কথা, জামায়াত-শিবির এখন সম্পূর্ণভাবে দুটি চরম সন্ত্রাসী দল । কোন সভ্য দেশে কোন সন্ত্রাসী দল বা সংগঠন বৈধভাবে কার্যকর থাকতে পারে না । দেশের উচ্চ আদালত নির্বাচন কমিশনকে তাদের নিবন্ধন বাতিল করতে বলেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাদের তিনটি রায়ে জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে । সরকারের উচিত এখন এই সংগঠন দুটিকে চিরতরে বন্ধ করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া। সেনাশাসক জিয়া এই দলটিকে রাজনীতি করার জন্য লাইসেন্স দিয়ে যে পাপ করে গেছেন দলটিকে নিষিদ্ধ করলে অন্তত সেই পাপের কিছুটা হলেও স্খলন হবে ।
২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
আদরসারািদন বলেছেন: এতো কষ্ট কর্লেন আপ্লে দেশের জইন্ন। এত্তো লম্বা প্যারা! আম্লিলিগের পোলারা ধোয়া তুলসি হাতা। আর ভিম্পি, জাইত্তাগুলা বদ.......মায়েশ!!!!!!!
যাউগ গা, কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। আপনেরে NOবেল দেবার জন্য
৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১০
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: সাধারন মানুষকে দিগম্বর করতে দেখছন হরতালে....
৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
rafiq buet বলেছেন: সরকারের উচিত এখন এই সংগঠন দুটিকে চিরতরে বন্ধ করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা নেয়া। সেনাশাসক জিয়া এই দলটিকে রাজনীতি করার জন্য লাইসেন্স দিয়ে যে পাপ করে গেছেন দলটিকে নিষিদ্ধ করলে অন্তত সেই পাপের কিছুটা হলেও স্খলন হবে ।
সহমত।
৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০
সাইলেন্সার ৭১ বলেছেন: সমস্যা কি?
আগে আপনারা করছেন, এখন ওরা করে
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
চলতি নিয়ম বলেছেন: দেশের মানুষের উচিত মিশরের ব্রাদার হুডের মত হেফাজত-জামাত কে ক্ষমতায় বসানো।
এর কোনই বিকল্প নাই।