নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিএনপির হুংকার দেওয়া নেতাদের এখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, আবার অবরোধ!!!!!

০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩





নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণার পর থেকে একের পর এক বিএনপি অবরোধ পালন করে আসছে। যে অবরোধ আজ জনগণকে বিষিযে তুলেছে এবং জনজীবন যে ভাবে বিদ্ধস্ত হচ্ছে তা ইতিহাসে কলঙ্কময়। এহেন পরিস্থিতিতে বিএনপির ইন্ধনদাতা অবরোধ ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে তাদের আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না



জানা গেছে, ১৮ দলের নেতাকর্মীদের অংশগ্রহণে সারাদেশে সর্বাত্মকভাবে অবরোধ কর্মসূচি পালিত হলেও রাজধানীতে এ চিত্র উল্টো। জোটনেতা খালেদা জিয়ার কঠোর নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও অবরোধের শুরু থেকে জোটের দু’একজন নেতা ছাড়া বেশিরভাগ নেতাকর্মীকেই রাজপথে দেখা যায়নি।



জানা গেছে, সকালে বিএনপির যুগ্মমহাসচিব আমান উল্লাহ আমানের নেতৃত্বে গাবতলীতে রাজপথ অবরোধের চেষ্টা করে নেতা-কর্মীরা। কিছু যানবাহনে ভাঙচুরও করেন তারা। তবে পুলিশী অ্যাকশনে তারা বেশিক্ষণ অবরোধে থাকতে পারেননি। এছাড়া রাজধানীর কিছু স্থানে জামায়াতে ও বিএনপির নেতাকর্মীরা বিচ্ছিন্নভাবে রাজপথ অবরোধ ও মিছিল করার চেষ্টা করেছেন।



দলীয় সূত্রে জানা গেছে, অবরোধ সফল করতে সিনিয়র নেতা ও বিগত জাতীয় নির্বাচনে যারা বিএনপি দলীয় মনোনয়ন পেয়েছিলেন তারাসহ ১৮ দলীয় জোটের নেতাদের রাজপথে থাকার নির্দেশ দিয়েছিলেন দলের হাইকমান্ড। কিন্তু অবরোধ সফলে ঢাকা মহানগরীর কোথাও বিএনপি ও জোটের নেতাকর্মীদের দেখা যায়নি। বিক্ষিপ্ত কিছু ককটেলবাজি ছাড়া ও অন্যসব সময়ের হরতালের ঝটিকা পিকেটিং ছাড়া কার্যত মহানগরীতে অবরোধের সপক্ষে দেখা যায়নি বিএনপি বা ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীদের। সকাল থেকে বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের মূল ফটকে তালা দেয়া রয়েছে। বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সদস্য অবস্থান করছেন। এর মধ্যে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল করতে চাইলে পুলিশ মিছিল লক্ষ্য করে ১০ রাউন্ড গুলি ছুড়ে তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।



বেলা সাড়ে ১২টার দিকে অবরোধের সমর্থনে সেগুনবাগিচা এলাকায় একটি মিছিল বের করে লেবার পার্টি। পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরানের নেতৃত্বে মিছিলটি কিছুদূর এগোলে পুলিশ তাদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এসময় লেবার পার্টির দুই নেতা আহত হন।



খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিএনপি বা এর অন্য সংগঠনের নেতাকর্মীরা নয়, মূলত জোটের অন্যতম শরিক জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরাই অবরোধের সপক্ষে মহানগরের কিছু কিছু এলাকায় মাঠে নেমেছেন। যদিও তাদের কর্মকাণ্ড ছিল অবরোধ নয়, মূলত হরতাল আদলে।



অবরোধ সফল করতে রাজধানীতে দলের নেতাকর্মীরা মাঠে না নামলেও জনগণ ‘স্বতঃস্ফূর্তভাবে’ অবরোধ পালন করছেন বলে দাবি করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রহুল কবির রিজভী আহমেদ। তিনি বাংলামেইলকে বলেন, ‘সারাদেশে জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অবরোধ পালন করছে। সরকার নেতাকর্মীদের ওপর নির্যাতন অব্যাহত রেখেছে। গত রাত থেকে এখন পর্যন্ত দুই জন মারা গেছে। এছাড়া বরাবরের মতোই দলীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশ প্রশাসনের অবস্থান রয়েছে।’



মঙ্গলবার সকাল থেকে বিভিন্ন সময়ে জামায়াত-শিবির কর্মীরা পান্থপথ, ঢাকা কলেজ, সায়েদাবাদ ও কাজলায় র‌্যাব এবং বিজিবির গাড়িতে ককটেল ছোড়ে, বিডিআর ১নং গেটে সকাল থেকে ১০টি গাড়ি ভাঙচুর করে, মগবাজার ওয়্যারলেস গেটে ঝটিকা মিছিল করে, উত্তরা রেললাইনে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করলে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে, বাসাবোয় জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদের নেতৃত্বে মিছিল বের করা হয়।



বিএনপি সূত্র জানিয়েছিল, টানা ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি সফল করতে রাজধানীতে সিনিয়র ৮ নেতাকে দায়িত্ব দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। নেতাদের আন্দোলনের মাঠ না ছাড়তেও কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। বিশেষ করে ঢাকায় অবরোধ কর্মসূচি পালনে নেতাদের অবশ্যই মাঠে নামার নির্দেশনা রয়েছে তার। ঢাকায় অবরোধ কর্মসূচি সফলে সিনিয়র ৮ নেতাকে নতুন করে দায়িত্ব বণ্টন করে দিয়েছেন তিনি। তাদের ঢাকা মহানগরের উল্লেখযোগ্য ৮ স্থানে অবরোধ কর্মসূচি সফলে দায়িত্ব বণ্টন করে দেন তিনি।



দলীয় সূত্র জানায়, অবরোধ কর্মসূচি সফল করতে কাফরুল, ক্যান্টনমেন্ট ও গুলশান এলাকার দায়িত্ব পেয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আ স ম হান্নান শাহ , মতিঝিল, খিলগাঁও ও সবুজবাগ এলাকার দায়িত্বে থাকবেন মির্জা আব্বাস। মোহাম্মদপুর, আদাবর, দারুস সালাম এলাকায় দায়িত্ব পালন করবেন গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তেজগাঁও ও বনানীর দায়িত্ব পেয়েছেন নজরুল ইসলাম খান। ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার দায়িত্ব সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, গেন্ডারিয়া ও ওয়ারী এলাকায় অবরোধ সফল করা।



যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান বাবুবাজার ব্রিজ, লালবাগ, নবাবগঞ্জ, হাজারীবাগ ও গাবতলী, বরকত উল্লাহ বুলু- উত্তরা, উত্তর খান ও দক্ষিণ খান এবং সালাহউদ্দিন আহমদকে ডেমরা, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী ও কদমতলীর এলাকায় অবরোধ সফল করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।



অন্যদিকে বিএনপির আরেক হংকার দেয়া নেতা জয়নুল আবদীন ফারুক সহ আরো অনেককে অবরোধের কোন অংশে দেখা যয়িনি।



এছাড়া ওই সব এলাকার ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং গত নির্বাচনে যারা বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তাদের নিয়ে আন্দোলন সমন্বয় করার নির্দেশ দিয়েছেন খালেদা জিয়া। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের সহযোগিতা করতে দলের পক্ষ থেকে নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।



এহেন পরিস্থিতিকে দমন করার জন্য নাশকতা সৃষ্টিকারীদের ডাইরেক্ট গুলি করে মারা উচিত তাহলে সহজে দমন হবে ও স্থিতিশীল পরিবেশের সৃষ্টি হবে। সুতরাং দশম জাতীয় নির্বাচনের জন্য সরকারের আরো কঠিন রূপ ধারণ করতে হবে। কারণ অনলে পুড়া জনজীবন আমরা আর দেখতে চাই না।







মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:৫২

সেমিবস বলেছেন: এহেন পরিস্থিতিকে দমন করার জন্য নাশকতা সৃষ্টিকারীদের ডাইরেক্ট গুলি করে মারা উচিত তাহলে সহজে দমন হবে ও স্থিতিশীল পরিবেশের সৃষ্টি হবে

উপরের মন্তব্যটি কি আপনের?
যদি তাই হয় তাহলে আপনি শুধু আওয়ামী লীগার হওয়ার কারনে মাফ বিরোধী দল হইলে উস্কানিদাতা হিসেবে লাল দালানে থাকতেন

যেভাবে বিরোধী দলের কার্যালয় ভেঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী রিজভীকে গ্রেপ্তার করল এর থেকে বড় নজীর বিশ্বে আর কেউ দেখাতে পারবে না.............জয হোক গণতন্ত্রের!!

২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৬

আহমেদ রশীদ বলেছেন: ভাই আপনার পুটু এত জ্বলছে কেন? আপনার নৈরাজ্য, আগুনে পুড়িয়ে মারা এসব কিছু পছন্দের তাইনা? গার্মেন্টসে আগুন দেওয়া এসবের সমর্থক আপনি এবং আমার মনে হয় এটাতে আপনিও জড়িত

৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

সেমিবস বলেছেন: এইবার যদি আওয়ামী লীগ জোড় করে ক্ষমতায় আসতে না পারে তবে বের হয়ে যাবে কারা গার্মেন্টস এ আগুন দেওয়ায় জড়িত...........অন্য কোন দেশ প্রভাবিত করছে কিনা??

কেন শেয়ার বাজারের ৩৩ লাখ মানুষকে নিঃস্ব করেও শান্তি পাচ্ছেন না!
ড. ইউনুস, কাদের সিদ্দীকিকে যারা রাজাকারের তালিকায় রাখতে পারে তারা পারে না এহেন কাজ এই বাংলাদেশে নেই............লজ্জ্বা হয় আপনাদের রাজনীতি দেখে.........

৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৯

শফিক আলম বলেছেন: কারো কারো কাছে রিজভীকে কিভাবে গ্রেফতার করে নেওয়া হলো সেটাই সবচেয়ে বড় ঘটনা এবং বিশ্বে নাকি নজিরবিহীন। অথচ এদের কাছে বাসে পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা কোন ব্যাপারই না? এই রকম নজির তা'হলে বিশ্বে অনেক আছে? আমরা কেমন অন্ধ হয়ে যাচ্ছি! কি অমানবিক বিবেক আমাদের! মানুষের জীবন-জীবিকার চেয়ে তথাকথিত গনতন্ত্র এতই মূল্যবান! অথচ সেই একদিনের গনতন্ত্র পঙ্গু হয়ে থাকে পাঁচটি বছর, সংসদ পর্যন্ত গড়ায় না!

৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:০৯

আহমেদ রশীদ বলেছেন: আপনি এখনো পুরোপুরি বস হতে পারেন নি এজন্য সেমিবস, অনেক প্রশিক্ষণ নিতে হবে আপনার। বিএনপির দালাল থাকে কই এরা!

৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এইরকম দলন পীড়ন ৭২ থেকে ৭৫এও জাতি দেখেছে।
৩০ হাজার জাসদ কর্মী হথ্যা করেও আওয়ামী মসনদ টিকে নি!!!


এতো আর কি!!

স্বেচ্ছাচার আর স্ভৈরাচারের পরিণতি কখনো সূখৈর হয় নি । হবেও না।

বাকশালের ইতিহাসকে আওয়ামীলীগ মিথ্যা বলে নতুন প্রজন্মের কাছে ধুঁয়া তুলসি পাতা সাজতে চাইতো...

এইবার নতুন প্রজন্মও বাস্তবে দেখল আওয়ামীলীগ কি জিনিষ!!

স্বার্থে যেমন স্বৈরাচারের সাথে জোট করতে পারে, রাজাকারের সাথৈ আত্মীয়তা করতে পারে, ভঅরতের সেবাদাসী হতে পারে! দেশ জনতা সার্বভোমত্বের বিরুদ্ধে দাড়াতে পারে! আদালতকে অবমাননা করেও আদালত আর ষংবিধানের দোহাই দিয়ে নিজের ইগো ধরে বসে থাকতে পারে!!

বাকশালের অত্যাচারে ৩৬ বছর পর ক্ষমতায় ফিরতে পেরেছিল এইবার যে ডিজিটাল প্রমাণ রেখে যাচ্ছে- কত ৩৬ লাগবে ফিরতে কে জানে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪

হাসিব০৭ বলেছেন: পারলে পুলিশ প্রহরা ছেড়ে রাস্তায় নামতে বলেন দেখি কত সহাহস আছে। পুলিশ প্রহরায় অনেক কিছুই করা যায়। খোলশ পালটালেই বিড়াল বাঘ হয়ে যায় না।

৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৫৮

কলাবাগান১ বলেছেন: "কারো কারো কাছে রিজভীকে কিভাবে গ্রেফতার করে নেওয়া হলো সেটাই সবচেয়ে বড় ঘটনা এবং বিশ্বে নাকি নজিরবিহীন। অথচ এদের কাছে বাসে পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা কোন ব্যাপারই না? "

৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

চলতি নিয়ম বলেছেন: অশ্রু মুছে ফখরুল বলেন, মেডাম আমাদিগকে শুদু রাস্তায় নামতে বলেন। রাস্তা ঘাটের অবস্থা এখন ভাল না। কখন যে কে আসিয়া পুড়াইয়া দেয় কুন ঠিক নাই। তাছাড়া টেলিভিশনে ভাল ভাল নাটক সিনেমা অবলোকনের সুবর্ন সুযুগও নস্ট হয়।

কারাগারে বন্দী মওদুদ আনোয়ার, মতি কণ্ঠ আনোয়ার, রফিকুল মিয়া, আবদুল মিন্টু ও শিমুল বিশ্বাসের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে ফখরুল বলেন, এই সালারা ঘোচুর দল আন্দুলনে না নামিয়া গিয়া ঢুকছে জেলে। আমি সৈয়দ আশরাফুলরে কত করিয়া বললাম, আমায় জেলে ঢুকান। ডিভিশন নিয়া কয়েকটা দিন টিভি দেখিয়া পতৃকা পড়িয়া আরামে গুজরান করি। সে আমারে এরেষ্ট না করিয়া গিয়া ধরল চুনুপুটি রুহুল কবীর রিজভীরে। সকল আরাম এখন রিজভী পাবে, আর আমায় রাস্তাঘাটে আগুন ককটেল ঠেলিয়া আন্দুলন করতে হবে। এ কেমন গনতন্ত্র?

তরিকুল ইসলামের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে ফখা ইবনে চখা বলেন, সালা মাসের পর মাস অসুখের ভং ধরিয়া খাটে শুইয়া আছে, যাতে আন্দুলন সংগ্রামে মাঠে নামতে না হয়।

মতিমর্ম

১০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
আওয়ামীলীগ শূরু থেকেই চাইছে ষংঘাত!

বিডিআর ম্যাসাকার থেকে শূরু করে বাড়ী উচ্ছেদ থেকে আরম্ভ করে প্রতি পদে পদে.......

আর এটা বুঝৈই ১৮ দল ধীরে চলো নীতিতে, আন্দোলন জানে না, যত গর্জে তত র্বষে না সহ নানা টিপ্পনী, অপমান সূচক কথা, পায় পা দিয়ে লাগাকেও এভয়েড করে চলেছে...

বিএনপিকে সামান্য মানববন্ধনেও দাড়াতে দেয়নি- স্বাভাবিক মিছীল সমাবেশে কুত্তার মতো হামলে পড়েছে, পুলীশের পোষাক পড়ে লিগের লোক হামলা করেছে!!

বর্তমান অবস্থায়
সিকিমের লেন্দুপ দর্জির কথা মনে পড়ে!!

একক সংক্যাগরিষ্ঠতা নিয়া আইসা দেশে কোন্দল লাগাইয়া কিভাবে সিকিমকে ভারতে বিলীন করেদিয়েছিল!!!!!

ভয় হয়- গত ৫ বছরে আওয়ামীলীগ ভারতরে বিনা মাশূলে এত মধূ খাওয়াইছে- যে তারা কূটনীতির ভাষা ভুলে সরাসরি আওয়ামীলীগের রক্ষকের ভূমিকায় নামতেও লজ্জা বোধ করে না!!!!!!!

৭১এ পাকিদের অধিপত্যবাদ শোষনের বিরুদ্ধে ছিল যুদ্ধ-আজা আবার মনে হচ্ছে-ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং দালাল/রাজাকারদের বিরুদ্ধে আরেকটি যুদ্ধ আসন্ন!!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.