![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আন্তর্জাতিক আদালতের এই প্রথম কোন মুখপাত্র হুশিয়ারি করে দিলেন যে, বাংলাদেশে যারা এ নৃশংস নাশকতা পিছনে দায়ী তাদেরকে অবশ্যই বিচারের সম্মুখিন হতে হবে। নির্বিচারে মানুষকে হত্যা করা জনজীবন বিনষ্ট করা। ইন্ধনদাতা সহ অর্থের যোগান দেওয়া বা কোন ব্যক্তি প্রতিষ্ঠান ইহার পিছনে জড়িত থাকলে তাদেরকে অপরাধী হিসাবে চিহ্নিত করা হবে।
আন্তর্জাতিক আদালতের প্রধান নাভি পিল্লাই এর বিশেষ সহকারী তিনি বাংলাদেশে এসে সাংবাদিকদের সাথে এক মতবিনিময় কালে এ কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন অপরাধকারীরা কেউ ছাড় পাবে না। এ পর্যন্ত নাশকতার শিকার প্রায় ৬০ জন লোক মৃত্যূবরণ করেছেন। অসহায় মানুষজন জীবনের নিরাপত্তা পাচ্ছে না। ক্ষুদ্র-নৃ-গোষ্টী তারা খুবই আতঙ্কে আছে।
জনজীবন বিনষ্ট হওয়ার পাশাপাশি অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে গেছে। দেশের প্রধান প্রধান রপ্তানিখাতসমূহ ধ্বংসের দিকে চলে গেছে। ফলে অর্থনৈতিক খুবই ত্বরাণি¡ত হয়ে পড়েছে। ফলে দ্রব্যমূল্যের ঊর্দ্ধগতি এবং সাধারণ ভোক্তাগণ খুবই বিপদের সম্মুখিন হয়ে পড়েছে।
এজন্য দেশের সহিংসতা রক্ষার্থে আন্তর্জাতিক আদালত যে হুংকার দিয়েছে তাহা যদি বাস্তবায়ন হয় তাহলে দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আসবে। এজন্য দেশের স্বার্থে জনগণের স্বার্থে আমাদের এ নাশকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে। এ পর্যন্ত যে সব রাষ্ট্র সমূহের নেতাগণ দেশের মধ্যে নাশকতা সৃষ্টি করেছে, তারা আজ আন্তর্জাতিক আদালতে ফৌজদারি মামলায় সম্মুখিন হয়েছে। সুতরাং বিরোধী দল এর উর্দ্ধে নয়। অবশ্যই বিচারের সম্মুখিন হতে হবে। তাই খালেদা জিয়া ও তার দলের নেতাকর্মীদের সকলকে সতর্ক থাকা খুবই জরুরী।
অতএব, আন্তর্জাতিক আদালতের এ হুমকির মুখে না পড়ে বিরোধী দলকে আগামী ১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা বড় জরুরী। নইলে, অনেক বিপর্যয়ের মুখে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:২৫
রাহুল বলেছেন: জামাতের টাকার জোর বুঝতে সময় লাগবে।
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:২০
ক্লিকবাজ বলেছেন: সাঈদীর রায়ের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসা দুই শতাধীক সাধারণ নিরস্ত্র মানুষকে গুলি করে মারার বিচার কবে আন্তর্জাতিক আদালত কবে শুরু করতে যাচ্ছে? তারা কোন রাজনৈতিক কারণে রাস্তায় নামেনি, শুধু ব্যাক্তি সাঈদীকে ভালবাসে বলেই তারা সেদিন প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে এসেছিল।
আর বাসে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মানুষ মারা?
মতিউর রহমান রেন্টুর "আমার ফাঁসি চাই" এর মত করেই বলতে হয় "আমার গালে জুতার বাড়ি দে"।,
পুড়িয়ে মারার রাজনীতি এদেশে যারা শুরু করেছে এবং এখনো করছে তাদের আত্ব স্বীকৃতির ভূরি ভূরি উদাহরণ নেট কিংবা ইউটিউব ঘাটলেই পাওয়া যায়। মানুষ জানে ৯৬ সালে কারা মগবাজারে গাড়ীতে আগুন দিয়ে ৬ জনকে পুড়িয়ে মেরেছিল, ২০০৮ সালে হোটেল রূপসী বাংলার সামনে দুতলা বাসে আগুন দিয়ে ১১ জনকে পুড়িয়ে মেরেছিল। কারা বাংলাদেশে আত্ব স্বীকৃত জাতীয় বেঈমান।
হে আন্তর্জাতিক আদালত, আত্ব স্বীকৃত সাক্ষ্য-প্রমাণতো চোখের সামনেই উপস্থিত। তাহলে এদের বিচারে এতো বিলম্ব কেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: '৭১ এর জেনারেশন, যাঁরা স্বাধীনতা এনেছেন, তাঁরাই এইসব সন্ত্রাসীদের বিচার করবেন।