নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাঈদীর রায়: ‘দেশব্যাপী চাঁদার টাকায় সহিংসতার জন্য অস্ত্র কিনছে জামায়াত বাহিনী’

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৮:৩২

যুদ্ধাপরাধের দায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ প্রাপ্ত (আপিলের রায় অপেক্ষমান) জামায়াতে ইসলামের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী ইস্যুতে সংগঠিত হচ্ছে জামায়াত। এজন্য দেশব্যাপী আবার গোপনে সহিংসতার প্রস্তুতিও নিচ্ছে দলটি। গঠন করা হচ্ছে প্রশিক্ষিত সশস্ত্র ক্যাডার বাহিনী। জোগাড় করা হচ্ছে প্রচুর অর্থ। সে অর্থে কেনা হবে আন্দোলনে সহিংসতার জন্য অস্ত্র ও সামগ্রী।



আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে সাঈদীর বিরুদ্ধে দেয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিলের নিষ্পত্তিতে রায় বহাল কিংবা সন্তোষজনক রায় না হলে ব্যাপক সহিংসতা চালাবে দলটি। জামায়াতের কয়েকজন শীর্ষ নেতা ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর একাধিক সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।



একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে পিরোজপুরের বাসিন্দা ইব্রাহিম কুট্টি ও বিসাবালীকে হত্যা এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের বাড়ি-ঘরে আগুন দেয়ার দুটি অভিযোগে গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি সাঈদীর ফাঁসির আদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১। তার বিরুদ্ধে ২০টির মতো অভিযোগ উত্থাপন করে তদন্ত সংস্থা। এর মধ্যে ১২টি অভিযোগ থেকে খালাশ পান তিনি। বাকি ৮টির মধ্যে ২টি অভিযোগের ভিত্তিতে সাঈদীর ফাঁসির আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।



রায়ের পরপরই সারা দেশে সহিংসতা চালায় জামায়াত-শিবির। সে সহিংসতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অর্ধশতাধিক নিহত হওয়ার দাবি করলেও জামায়াত বলছে এর সংখ্যা প্রায় ২০০।



অপরাধ আদালতের দেয়া সে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন সাঈদীর আইনজীবীরা। এর মধ্যে আপিলের পুর্ণাঙ্গ কাযক্রম শেষ হয়েছে। যে কোনো দিন চূড়ান্ত রায় ঘোষণা করা হবে। সে রায়কে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে আবারো তাণ্ডব-সহিংসতার পূর্ণ প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত ও তার সহযোগী ছাত্রসংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির। এজন্য জামায়াত নেতাকর্মীদের মধ্য থেকে বাছাই করে রোকন ও ত্যাগী দায়িত্বশীলদের নিয়ে গোপন বৈঠকও করেছে। মাঠ পর্যায়েও চলছে এসব বৈঠক।



অপরদিকে থেমে নেই সহযোগী ছাত্রশিবির। রায়কে কেন্দ্র করে জামায়াতের চেয়ে বেশি প্রস্তুত তারা। এরই মধ্যে কেন্দ্রের নির্দেশে মাঠ পর্যায়ে তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সারা দেশে রায় পরবর্তী কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রতিটি জেলা ও বিভাগীয় শহর এবং থানা ও জোন পর্যায়ে একাধিক বৈঠক করেছে কেন্দ্রীয় নেতারা। যে কোনো মূল্যে সাঈদীর রায় ঠেকাতে প্রস্তুত তারা। এজন্য দলের নিজস্ব শুভাকাঙ্খী ও কর্মীবাহিনীর কাছ থেকে চাঁদা নিয়ে তহবিল গঠন করা হচ্ছে।



জামায়াত মনে করে, দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন আলেম। দেশের পাশাপাশি বিদেশেও তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে। একই সঙ্গে দলীয় গণ্ডির বাইরে প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলেও তার ব্যাপক সমর্থন ও জনপ্রিয়তা রয়েছে।



এ সুযোগ কজে লাগাতে চায় দলটি। সেজন্য কেন্দ্র থেকে মাঠ পর্যায়ের সংগঠনকে সাঈদী ইস্যুতে ব্যাপক জনসমর্থন আদায়ে সাধারণ মানুষকে সম্পৃক্ত করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।



কেন্দ্রের নির্দেশনা অনুসারে জামায়াতের মাঠ পর্যায়ের দায়িত্বশীলরা ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা সাধারণ মানুষের দ্বারে দ্বারে সাঈদীর পক্ষে কথা বলছেন।



জামায়াতের একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে, যেদিন রায় ঘোষিত হবে সেদিন হরতাল দেবে না জামায়াত। তবে রায় বহাল কিংবা সাজা দেয়া হলে চলবে কঠোর কর্মসূচি। এর মাধ্যমে সরকারকেও হটানোর চেষ্টা চলবে।



তবে কয়েকজন নেতা জানান, আগের মতো এখন আর কর্মসূচি পালন করবে না জামায়াত। যে কোনো মুহূর্তে জালিম এ সরকারকে হটানোর জন্য বিশাল কর্মী বাহিনী তৈরি করা হচ্ছে। তারা যতই গ্রেপ্তার করুক না কেন কর্মীবাহিনী আরো মজবুত ও শক্তিশালী হবে।



উদাহরণ দিয়ে জামায়াতের এক শীর্ষ নেতা বলেন, ‘সরকার জামায়াতের ওপর হিংস্র আচরণ করে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জামায়াতের তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। আজ দেশের মানুষ জানে কারা দোষী আর কারা নির্দোষ। সে জন্য উপজেলা নির্বাচনে দেশের মানুষ ভোটের মাধ্যমে তা সরকারকে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে। দেশের মানুষ জামায়াতের সঙ্গেই আছে এবং থাকবে।



তিনি আরো বলেন, ‘জুড়িশিয়াল কিলিংয়ের মাধ্যমে এরইমধ্যে বিনা দোষে একজন নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু ইসলামী আন্দোলনের কাজ বন্ধ হয়ে যায়নি। তবে এবার আর সরকারকে সে সুযোগ দেয়া হবে না। কারণ তারা জনগণের ভোটে নির্বাচিত নন। জামায়াত নেতাদের বিরুদ্ধে অন্যায় রায় দেয়া হলে যে কোনো মূলে সে রায় প্রতিহত করবে ধর্মপ্রাণ দেশবাসী।



তিনি আরো বলেন, ‘নেতা তৈরির কারখানা জামায়াত। এক নেতা গেলে লক্ষাধিক নেতা প্রস্তুত রয়েছে। নেতাদের গ্রেপ্তার করে নেতৃত্বশূণ্য করা যাবে না। কারণ জামায়াত সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক দল।



তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মনে করছে আগের মতো জামায়াতের এখন আর সেই শক্তি নেই। তারা কোনো তাণ্ডব চালাতে পারবে না। কারণ, এরইমধ্যে বহু নেতাকর্মী আটক রয়েছে। আবার অনেকেই আছে পলাতক। তাছাড়া আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী আগের চেয়ে অনেক বেশি তৎপর।



ঢাকা মহানগর জামায়াতের এক নেতা বলেন, ‘জামায়াত আপাতত নেতাকর্মীদের আন্দোলনে অংশ নিতে উদ্বুদ্ধ করছে। সেজন্য আলাদা তহবিল গঠন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বৃদ্ধির চেষ্টা চলছে।’



এর আগে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি জামায়াতের নায়েবে আমির দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পরমুহূর্ত থেকেই সারাদেশে একযোগে তাণ্ডব শুরু করে জামায়াত-শিবির। সে সময় তাণ্ডব চালিয়ে পুরো দেশকে রাজধানী থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া হয়।



ওই একদিনে নিহত হয় অন্তত ৪৩ জন। জামায়াতের হামলায় নিহত হন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ছয় সদস্য। পরবর্তী কয়েক দিনে সহিংসতায় আরও ৪৫ জন নিহত হয়। তবে জামায়াতের হিসেবে এ সংখ্যা দ্বিগুণ।



জামায়াত নেতারা মনে করেন, জামায়াতের কর্মী-সমর্থকের বাইরে গ্রামাঞ্চলে সাঈদীর বেশ সমর্থক রয়েছে। তাছাড়া জামায়াতের বাইরেও আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ অন্যান্য দলেও তার বহু সমর্থক রয়েছে। সাঈদীর রায়-পরবর্তী ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর সময় তাদের পাশে পাওয়া গিয়েছিল।



সাঈদী ছাড়া অন্য কোনো নেতার তেমন কোনো সাধারণ সমর্থক নেই। তাদের সাজা হলে দলীয় কর্মী ছাড়া আর কেউ এগিয়ে আসবে না। যেমনটাই হয়েছিলো কাদের মোল্লার সময়। এ বাস্তবতা মাথায় রেখেই প্রস্তুত হচ্ছে জামায়াত ও ছাত্রশিবির।



এদিকে জোটের শীর্ষ দল বিএনপিকে যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে আনুষ্ঠানিকভাবে পাশে পাবে না জামায়াত। এমনটা মাথায় রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে জামায়াত। তবে তাদের কেউ কেউ বলছে, বিএনপি সরাসরি মাঠে না থাকলেও জামায়াতকে যথেষ্ট সাপোর্ট করবে।



জামায়াত শিবিরের মাঠ পর্যায়ের একাধিক দায়িত্বশীল জানিয়েছে, ‘সাঈদীর রায় পরবর্তী সহিংসতায় নিহতের পরিবারকে সহায়তা ও আহতদের চিকিৎসার জন্য এরইমধ্যে তহবিল গঠন করা হয়েছে। কারণ সন্তোষজনক রায় না হলে সহিংস আন্দোলন করবে তারা। সে সময় ক্ষতিগ্রস্ত নেতাকর্মীদের সহায়তার জন্য অর্থের দরকার হবে। তাই দলের পক্ষ থেকে জরুরি তহবিলও গঠনের কাজ চলছে। জামায়াতের রুকন ও শিবিরের সদস্য ও সাথী শ্রেণীর নেতাকর্মীরা মাসে যে টাকা ইয়ানত (মাসিক চাঁদা) হিসেবে দেন এবার তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি এককালীন হিসেবে আদায় করা হচ্ছে। তাছাড়া মাঠ পর্যায়ে সাঈদী ভক্তদের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে নারীদের কাছ থেকেও চাঁদা আদায় করা হচ্ছে।



অপর একটি সূত্রে জানা যায়, পর্যাপ্ত চাঁদা আদায়ের জন্য জামায়াত শিবিরের দায়িত্বশীলদের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের আওতায় আনা হয়েছে, যাতে যে কোনো স্থান থেকে দলের শুভাকাঙ্খীরা চাঁদা পাঠাতে পারেন।



সূত্র জানায়, বলা হচ্ছে, আন্দোলন পরবর্তী সহিংসতায় নিহত ও আহতদের জন্য এ তহবিল গঠন করা হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে আন্দোলনে বিস্ফোরক দ্রব্য, পেট্রোল বোমাসহ নানা ধরণের অস্ত্র কেনার জন্যই এ তহবিল।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৪০

খােলদুল বলেছেন: আপনি কত টাকা চাদা দিছেন??? আপনি নিজে চাদা দিয়ে থাকলে হয়তো সত্য হতে পারে!!!!

আল্লাহ কুরআনে নির্দেশ দিয়েছেন যদি কোন ব্যপারে আমাদের সঠিক জ্ঞান না থাকে, তাহলে সে ব্যপারে মুখ বন্ধ রাখতে। মনে হতে পারে এসব সামান্য ব্যপারে সঠিকভাবে না জেনে কথা বললে অত সমস্যা নেই। কিন্তু আমরা জানিনা না সেটা হয়ত আল্লাহর কাছে কোন ভয়ঙ্কর ব্যপার – ২৪:১৪, ২৪:১৬। তাই আপনি নিজে চাদা দিয়ে থাকলে বলেন।

“তোমরা যখন একথা শুনলে, তখন ঈমানদার পুরুষ ও নারীগণ কেন নিজেদের লোক সম্পর্কে উত্তম ধারণা করনি এবং বলনি যে, এটা তো নির্জলা অপবাদ?”২৪:১২।

মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।– ৪৯:৬।

তোমার যা সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান নেই তা অন্ধ অনুসরণ করবে না কারণ আল্লাহর আদালতে তোমার দৃষ্টি, শ্রবণ এবং বিচার-বুদ্ধি এই সব কিছুর বিচার করা হবে – ১৭:৩৬।

"আর কোরআনের মাধ্যমে তোমাদের প্রতি এই হুকুম জারি করে দিয়েছেন যে, যখন আল্লাহ তা’ আলার আয়াতসমূহের প্রতি অস্বীকৃতি জ্ঞাপন ও বিদ্রুপ হতে শুনবে, তখন তোমরা তাদের সাথে বসবে না, যতক্ষণ না তারা প্রসঙ্গান্তরে চলে যায়। তা না হলে তোমরাও তাদেরই মত হয়ে যাবে। আল্লাহ দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন।"৪:১৪০

আর তারপরেও যদি মিথ্যাচার বন্ধ না করেন তা হলে নিচের আয়াত পরুন।

“আর আমি সৃষ্টি করেছি দোযখের জন্য বহু জ্বিন ও মানুষ। তাদের অন্তর রয়েছে, তার দ্বারা বিবেচনা করে না, তাদের চোখ রয়েছে, তার দ্বারা দেখে না, আর তাদের কান রয়েছে, তার দ্বারা শোনে না। তারা চতুষ্পদ জন্তুর মত; বরং তাদের চেয়েও নিকৃষ্টতর.....”. 7:179
“আর কাফেরেরা যখন প্রতারণা করত আপনাকে বন্দী অথবা হত্যা করার উদ্দেশ্যে কিংবা আপনাকে বের করে দেয়ার জন্য তখন তারা যেমন ছলনা করত তেমনি, আল্লাহও কৌশল করতেন। বস্তুতঃ আল্লাহর কৌশল সবচেয়ে উত্তম।” 8:30
"এবং কাফেরেরা চক্রান্ত করেছে আর আল্লাহও কৌশল অবলম্বন করেছেন। বস্তুতঃ আল্লাহ হচ্ছেন সর্বোত্তম কুশলী।" সূরা আল-ইমরান (৫৪)
“তোমরা কি একজন লোককে শুধু এ কারণে হত্যা করবে যে, সে বলেছে আল্লাহ আমার রব?”
( সূরা মুমিনঃ২৮)

২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫৬

আদরসারািদন বলেছেন: আহমেদ রশীদ! ভাই...........উপরের প্রশ্নকারীর উত্তর আপনার কাছ থেকে বিনীতভাবে কাম্য। জামাত, ভিম্পি.......আম্লীগও করি না। শুধু একটি কথাই বলব_______ ভাল-মন্দ, সত্য-মিথ্যা ইত্যাদি যাচাই করে নিজের বিচক্ষণতাকে কাজে লাগিয়ে পোষ্ট করবেন আশা করি। ভূলে যাবেন না আমাদের সবাই কে একদিন মরতে হবে। আর সেদিন হিসেব দিতে হবে সকল কৃতকর্মের।
____আপনার জন্য শুভকামণা। ভাল থাকবেন সব সময়ের জন্য

৩| ২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: এদের এখন চাঁদা দিয়ে অস্ত্র কিনতে হয় নাকি,ছোট বেলা থেকেই শুনে আসছি এদের কাছে নাকি অনেক আস্ত্র আছে,তো সেই গুলা গেল কৈ...
এই রকম তো দেখি নাই কোন দিন...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.